বদরযুদ্ধ: আত্মত্যাগের অনুপম নিদর্শন
এ.কে.এম মহিউদ্দীন
যুদ্ধের প্রাকমুহূর্ত :
কাবার দিকে কিবলার পরিবর্তন হয় রাসূলের মদীনায় আসার আঠার মাসের প্রথমদিকে শাবান মাসে।আর ইংরেজী সন অনুসারে ১৭ই মার্চ, ৬২৩খ্রীষ্টাব্দ এবং আরবী গণনা হিসেবে ১৭ রমজান দ্বিতীয় হিজরী সনে ইসলামের প্রথম যে যুদ্ধটি শুরু হয় সেটাই বদর যুদ্ধ। ওই দিন সকাল হতেই কুরাইশগণ এগিয়ে এল এবং পাহাড় অতিক্রম করে ইয়াল ইয়াল উপত্যকায় নামল। দূর থেকে তাদের দেখে রাসূলে খোদা আল্লাহ্র কাছে প্রার্থনা করলেন, ‘হে আল্লাহ এখানেই কুরাইশগণ এসেছে, তারা তাদের ঔদ্ধত্য এবং গর্ব নিয়ে এসেছে। তারা তোমাকে এবং তোমার প্রেরিত পুরুষকে অস্বীকার করে এসেছে। হে মহান প্রভু, তুমি আমাদের সাহায্য কর, যে সাহায্যের প্রতিশ্রুতি তুমি আমাকে দিয়েছিলে।’ বদর যুদ্ধ ছিল আত্মত্যাগের এক বিরাট নিদর্শন। যুদ্ধ আরম্ভ হলে দেখা গেল পিতা-পুত্রের বিরুদ্ধে, ভ্রাতা-ভ্রাতার বিরুদ্ধে, বন্ধু-বন্ধুর বিরুদ্ধে দণ্ডায়মান। হজরত আবু বকর তাঁর পুত্র আব্দুর রহমানের বিরুদ্ধে দাঁড়িয়েছেন, কুরাইশ সেনাপতি ওত্বা তার পুত্র হুজায়ফার বিরুদ্ধে দাঁড়িয়েছেন। ইসলামের ইতিহাসে অনেক সংঘর্ষের সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে কিন্তু শেষ পর্যন্ত সংঘর্ষ হয়নি, শান্তি স্থাপিত হয়েছে। কিন্তু মহানবী এবারে স্থির নিশ্চয় ছিলেন যে, এই যুদ্ধ এড়ানোর কোনই উপায় নেই। তিনি জানতেন সত্য তাঁর সপক্ষে এবং মহান প্রভু আল্লাহ্ তাঁকে সাহায্য করবেন। বদরের নিকটবর্তী পাহাড়গুলোর উপরে অনেক শকুন এসে বসেছিল, কয়েকটি আকাশেও উড়ছিল। এতে সুস্পষ্ট হয়েছিল যে যুদ্ধে মানুষ নিহত হবে এবং শকুনগুলো নিহত শব ভক্ষণ করবে।
দিনের প্রজ্জ্বলতায় একথা সত্য, ইসলামের ইতিহাসে বদরযুদ্ধ একটি যুগান্তকারী ঘটনা। এ যুদ্ধে বিজয় লাভের মধ্য দিয়েই পৃথিবীর বুকে পবিত্র ধর্ম ইসলাম প্রতিষ্ঠা লাভ করে। মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামিন পবিত্র কুরআনে বদরযুদ্ধকে সত্য ও মিথ্যার মাঝে পার্থক্যকারী হিসেবে বর্ণনা করেছেন। আল্লাহ তায়ালা বলেন, ‘আজ সত্য বিজিত হলো, মিথ্যা পরাজিত হলো। নিশ্চয় মিথ্যা সর্বদা পরাজিত।’ এ যুদ্ধে বিজয় লাভের পর বিশ্বময় ইসলামের প্রচার ও প্রসার বৃদ্ধি পায় এবং ইসলামের জনপ্রিয়তা বহু গুণে বেড়ে যায়। শুধু তা-ই নয়, প্রায় তিন গুণ শত্রুর বিরুদ্ধে এক অভাবনীয় বিজয় লাভের পর নওমুসলিম সাহাবিদের ঈমান এবং আল্লাহ ও তাঁর রাসূল (সা.)-এর প্রতি আনুগত্যের পরিসর সুউচ্চ পর্যায়ে পৌঁছে যায়। কাফিরদের ওপর মুসলমানদের এমন বিজয় সত্যের পতাকাবাহীদের পৃথিবীতে শান্তি প্রতিষ্ঠায় নিয়োজিত করে। বস্তুতপক্ষে বদর কোনো যুদ্ধ নয়, বরং এটি ছিল মহান রাব্বুল আলামিনের পক্ষ থেকে সত্য ও মিথ্যার মাঝে পার্থক্য নির্ণিত হওয়ার একটি শুভক্ষণ।
বদরযুদ্ধের সংক্ষিপ্ত ইতিহাস :
মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা) মক্কা থেকে মদিনায় হিজরত করার পর সেখানে বিভিন্ন জাতি-ধর্মের লোকেদের সমন্বয়ে মদিনা সনদের ভিত্তিতে একটি নবতর রাষ্ট্র তৈয়ার করেন। তিনি ছিলেন তার অধিপতি। মদিনায় রাসূল (সা.) তাঁর সুদক্ষ নেতৃত্বে অতি অল্প সময়ের মধ্যে শতধা বিভক্ত জাতিকে একটি সুশৃঙ্খল জাতিতে (উম্মাহ) পরিণত করেন। একটি নতুন ধর্ম ও রাষ্ট্রের উত্থান এবং মহানবী (সা.) ও মুসলমানদের উত্তরোত্তর সমৃদ্ধি মক্কা-মদিনার ইসলামবিরোধী শক্তিগুলোর জন্য প্রবল আতঙ্ক ও গাত্রদাহের কারণ হয়ে দাঁড়ায়। এ ছাড়া একটি নতুন ধর্মের উন্মেষে নিজেদের প্রাধান্য খর্ব হওয়ায়, স্বতন্ত্র একটি মদিনা রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠিত হওয়ার ফলে মক্কা থেকে সিরিয়া পর্যন্ত কুরাইশদের যে অবাধ বাণিজ্য প্রতিষ্ঠিত ছিল তাতে বিঘœ সৃষ্টি হওয়ায়, মদিনার উপকণ্ঠে কুরাইশদের দস্যুবৃত্তির সুযোগ বন্ধ হওয়া এবং নাখলার খণ্ডযুদ্ধ প্রভৃতি কারণ মক্কার কুরাইশদের মুসলমানদের বিরুদ্ধে যুদ্ধে প্ররোচিত করে। দ্বিতীয় হিজরির রমজান মাসের ৮ তারিখ সোমবার আনসার ও মুহাজিরদের সমন্বয়ে গঠিত মাত্র ৩১৩ জনের একটি মুসলিম বাহিনী নিয়ে কুরাইশদের এক হাজার সৈন্যের একটি সুসজ্জিত সামরিক বাহিনীর গতি রোধ করার জন্য মদিনা থেকে বেরিয়ে পড়েন। ৩১৩ জন মুজাহিদের এ ক্ষুদ্র বাহিনীতে ছিল মাত্র তিনটি ঘোড়া আর উট ছিল ৭০টি। (মুখতাসার সিরাতুর রাসূল ও সিরাতে ইবন হিশাম)
অসামান্য রণনৈপুণ্য, অপূর্ব বীরবিক্রম ও অপরিসীম নিয়মানুবর্তিতার সাথে যুদ্ধ করে মুসলমানগণ গুরুত্বপূর্ণ বদরযুদ্ধে বিধর্মী কুরাইশদের শোচনীয়ভাবে পরাজিত করে। এ যুদ্ধে ৭০ জন কুরাইশ কাফির নিহত হয় এবং সমসংখ্যক সৈন্য বন্দী হয়। অপর দিকে ১৪ জন মুসলিম সৈন্য শাহাদাত বরণ করেন। কুরাইশ নেতা আবু জেহেল এ যুদ্ধে নিহত হয়। বন্দীদের মধ্যে রাসূল তনয় হজরত যয়নাব (রা.)এর স্বামী আবুল আস ইবন রাবীআ ইবন আব্দুল উয্যা ইবন আব্দ শামস-ও ছিল। অবশ্য পরবর্তীতে ঘটনাক্রমে তিনি ইসলাম কবুল করেছিলেন।
বদর যুদ্ধে প্রথম শহীদ :
ইবন ইসহাকের সূত্র ধরে আমরা জানতে পারি, কাফিরদের পক্ষ থেকে একটি তীর এসে উমর ইবন খাত্তাব (রা.) এর আজাদকৃত গোলাম মিহজা-এর শরীরে বিদ্ধ হয়। ফলে তিনি শহীদ হন। ইনি হলেন বদর যুদ্ধে মুসলমানদের মধ্যে প্রথম শহীদ।
বদরযুদ্ধে আল্লাহর সাহায্য :
ইবন ইসহাক বলেন, আব্দুল্লাহ ইবন আবু বকর বনু সাঈদার জনৈক ব্যক্তি সূত্রে আমার কাছে আবু উসায়দ মালিক ইবন রবী’আ থেকে বর্ণনা করেছেন, যিনি বদর যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেছিলেন। বৃদ্ধ বয়সে অন্ধ হয়ে যাওয়ার পর তিনি বলতেন, আজ যদি আমার দৃষ্টি শক্তি থাকত এবং আমি বদর প্রান্তরে থাকতাম, তাহলে আমি তোমাদের সেই গিরিপথটি দেখাতাম, যেখান থেকে ফেরেশতারা বেরিয়ে এসেছিল।। এব্যাপারে আমার কোন সংশয় ও সন্দেহ নেই।
সূরা আনফালের ৯ নম্বর আয়াতে আল্লাহ তায়ালা সাহায্যের কথা তুলে ধরে বলেন, ‘তোমরা যখন ফরিয়াদ করতে আরম্ভ করেছিলে স্বীয় রবের কাছে, তখন তিনি তোমাদের ফরিয়াদ কবুল করলেন যে, আমি তোমাদের সাহায্য করব ধারাবাহিকভাবে আগত ফেরেশতার মাধ্যমে।’ অন্য এক আয়াতে আল্লাহ তায়ালা বলেন, ‘আমি কাফিরদের মনে ভীতির সঞ্চার করে দেবো, কাজেই তাদের গর্দানের ওপর আঘাত হান এবং তাদের জোড়ায় জোড়ায় কাট।’ (সূরা আনফাল, আয়াত-১২)
এ ছাড়া এ যুদ্ধে অংশগ্রহণকারী সাহাবিদের কাছ থেকেও আল্লাহর প্রত্যক্ষ সাহায্যের বিবরণ পাওয়া যায়। যেমন : হজরত ইবনে আব্বাস থেকে বর্ণিত তিনি বলেন, ‘বদরের দিন ব্যতীত ফেরেশতারা আর কখনো যুদ্ধ করেননি।’ তিনি আরো বলেন, ‘বদরের দিন ফেরেশতারা সাদা পাগড়ি পরিহিত ছিল। যুদ্ধের জন্য তাদের অগ্রভাগে প্রেরণ করা হয়েছিল।’
বদরযুদ্ধের গুরুত্ব :
ঐতিহাসিক জোসেফ হেল বলেন, ‘বদরযুদ্ধ ইসলামের প্রথম সামরিক বিজয়। আমরা নিবিষ্টচিত্তে এটি অনুধাবন করেছি। কারণ এটি স্বজাতীয় দেশবাসীর ওপর মুসলমানদের শ্রেষ্ঠত্ব প্রমাণ করে।’ এটি অবিসংবাদিত সত্য যে, বদরের যুদ্ধ ইসলামের ইতিহাসে একটি যুগান্তকারী ও গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা। এ যুদ্ধে কাফির বাহিনীর ওপর মুমিনদের বিজয় লাভে আল্লাহর সাহায্য অবতীর্ণ হওয়া একটি স্মরণীয় ঘটনা। এর মাধ্যমে মুসলমানদের সাহস, উদ্দীপনা ও আত্মপ্রত্যয় বহু গুণ বেড়ে যায়। বদরযুদ্ধে বিজয়ের পর বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে ইসলামের দাওয়াত প্রসারিত হতে থাকে। নওমুসলিমদের সংখ্যা বাড়তে থাকে অতি দ্রুত। হেল বলেন, ‘এ যুদ্ধে বিজয় লাভের পর আরবদের অধিকাংশই স্বতঃস্ফূর্তভাবে বিনা দ্বিধায় ইসলাম গ্রহণ করতে থাকে।’ আরব ভূখণ্ড পেরিয়ে ইসলামের জনপ্রিয়তা পৌঁছে যায় দূর-দূরান্তে। হিট্টি বলেন, ‘বদরযুদ্ধে মুসলমানদের বিজয় ইসলামি প্রজাতন্ত্রের সম্প্রসারণের সূচনা করে এবং পরবর্তী একশ বছরের মধ্যে (৬২৪-৭২৪) ইসলাম পশ্চিমে আফ্রিকা থেকে পূর্বে ভারতবর্ষ ও মধ্য এশিয়া পর্যন্ত বিস্তার লাভ করে।’ এ যুদ্ধে জয়লাভ না করলে ইসলাম শুধু রাষ্ট্র হিসেবেই নয়, বরং মূলত ধর্ম হিসেবে পৃথিবীর বুক থেকে চিরতরে নিশ্চিহ্ন হয়ে যেত। কিন্তু এ যুদ্ধে আল্লাহ তায়ালা সরাসরি মুমিনদের সাহায্য করার মাধ্যমে ইসলামি আদর্শকে শ্রেষ্ঠত্বের আসনে সমাসীন করেছেন। এটি হজরত মুহাম্মদ সা:-এর সম্মান ও মর্যাদা বৃদ্ধিসহ দুনিয়াব্যাপী ইসলাম প্রসারে সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে। তাই সব দিক বিবেচনায় বদরের যুদ্ধ মুসলমানদের ইতিবৃত্তের শুধু একটি বিখ্যাত যুদ্ধই নয়, এর ঐতিহাসিক গুরুত্বও অপরিসীম।
বদরযুদ্ধে বিজয় অর্জন শুধু একটি যুদ্ধে বিজয় অর্জনই নয়। এ বিজয় ছিল মিথ্যার ওপর সত্যের বিজয়। এ বিজয় ছিল কাফিরদের ওপর মুমিনদের বিজয়। এ বিজয় ছিল ইসলামি আদর্শের বিজয়। এ বিজয় ছিল বিশ্বব্যাপী শান্তিকামী মানুষের বিজয়। সুতরাং বদরযুদ্ধকে ইসলামের ইতিহাসে সর্বাধিক আলোড়নকারী (Turning-point) ঘটনা বলা যেতে পারে। বদর ইসলাম ও মুসলমানের জয়ের ইতিহাস। বদর হলো অধিক সংখ্যকের ওপর স্বল্পসংখ্যক মুমিনের সফলকাম হওয়ার ইতিহাস। বদর হলো আত্মত্যাগের ইতিহাস। বদর হলো শাহাদাতের সূচনার ইতিহাস। বদর হলো ইসলাম ও মুহাম্মদ (সা.)-এর সবচেয়ে বড় শত্রু আবু জাহেলের করুণ মৃত্যুর লজ্জাকর ইতিহাস। বদর হলো যুদ্ধের ময়দানে ফেরেশতা দিয়ে মুমিনদেরকে আল্লাহর সাহায্য করার ইতিহাস।
৩১৩ জন সাহাবিকে নিয়ে রণক্ষেত্রে উপস্থিত হয়ে রাসুল (সা.) এই বলে প্রার্থনা করতে থাকেন—‘ইয়া আল্লাহ! আজ যদি তুমি এ দলকে ধ্বংস কর. তা হলে আপনার ইবাদত করার জন্য পৃথিবীতে কেউ থাকবে না। এসময় আবু বকর (রা.) বললেন, হে আল্লাহ্র নবী,! আপনি কম দুআ করুন। কারণ আল্লাহ্ আপনাকে যে প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন, তা তিনি অবশ্যই পুরণ করবেন।
এসময় রাসুল (সা.) তাঁর তাবুর মধ্যে তন্দ্রাচ্ছন্ন হয়ে পড়েন। এরপর তিনি জাগ্রত হয়ে বলেন, হে, আবু বকর! সুসংবাদ গ্রহণ কর। আল্লাহ্র সাহায্য এসে গেছে। এই তো জিবরীল, তিনি ঘোড়ার লাগাম ধরে আছেন, আর তাঁর ঘোড়ার সামনের দাঁতগুলো ময়লা যুক্ত।
হ্যাঁ, সেই দোয়া কবুলের অর্থই হলো আজ একটি স্বতন্ত্র জাতি হিসেবে পৃথিবীতে আমরা আমাদের অস্তিত্ব ঘোষণা করছি। আর আমাদের উপর তাই প্রধান কর্তব্য হয়ে পড়েছে মানুষকে সত্যের দিকে আহ্বান করার। এই আবেদন নিয়ে প্রতিবছর আমাদের সামনে হাজির হয় ১৭ রমজান-পবিত্র বদর যুদ্ধের স্মৃতিবিজড়িত ইতিহাস।
লেখক: সাংবাদিক ও গবেষক
(দ্য রিপোর্ট/একেএমএম/ জুন ০৩,২০১৮)
পাঠকের মতামত:
- ডিজিটাল সংযোগ আরো সম্প্রসারণের সংকল্প গ্রামীণফোন সিইওর
- ডিজিটাল সংযোগ আরো সম্প্রসারণের সংকল্প গ্রামীণফোন সিইওর
- হজ যাত্রীদের হেলথ চেক আপে বিকাশে ১০০ টাকা পর্যন্ত ছাড়
- শেয়ার হস্তান্তর করাবেন আল-আরাফাহ ইসলামী ব্যাংকের উদ্যোক্তা
- নর্দার্ন ইসলামী ইন্স্যুরেন্সের ক্রেডিট রেটিং নির্ণয়
- স্যানিটেশনকর্মীদের স্বাস্থ্যগত রক্ষায় কাজ করবে হারপিক ও সাজেদা ফাউন্ডেশন
- ঈদ উপলক্ষ্যে নতুন মডেলের পণ্য উন্মোচন করেছে ওয়ালটন
- ইসলামী ব্যাংকের উদ্যোগে শরী‘আহ সচেতনতা বিষয়ক ওয়েবিনার
- সূচকের পতনের মধ্য দিয়ে লেনদেন চলছে
- গাজায় ইসরায়েলি হামলায় অন্তত ৬৪ ফিলিস্তিনি নিহত
- "লড়াকু মানসিকতার শান্ত একজন ভালো নেতা"
- "বিশ্বকাপে পাকিস্তানকে যথেষ্ট বেগ পেতে হবে"
- তাপপ্রবাহের মধ্যে চোখ রাঙানি দিচ্ছে ঘূর্ণিঝড় রেমাল
- ৭ উদ্যোক্ত্যর হাতে জাতীয় এসএমই পুরস্কার তুলে দিলেন প্রধানমন্ত্রী
- ২১মে ঢাকা আসছেন অস্ট্রেলিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- আজ শেষ হচ্ছে এসএসসির ফলাফলের পুনঃনিরীক্ষার আবেদন
- মিরপুরে অটোরিকশা চালকদের সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ
- বিশ্ব অর্থনীতির প্রভাব পড়ছে বাংলাদেশে: প্রধানমন্ত্রী
- পঞ্চম বাংলাদেশি হিসেবে এভারেস্ট চূড়ায় বাবর আলী
- আফগানিস্তানে বন্যায় অন্তত ৫০ জনের মৃত্যু
- কানে ঐশ্বরিয়ার লুক নিয়ে কটাক্ষ
- হিজবুল্লাহর হামলায় ক্ষয়ক্ষতি কথা স্বীকার করলো ইসরায়েল
- পশুর জন্য প্রাকৃতিক খাদ্যে উৎপাদন বাড়াতে বললেন প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী
- পুঁজিবাজারে মূলধন কমেছে ৭ হাজার ১০৫ কোটি টাকার বেশি
- বজ্রপাতে সাতজনের মৃত্যু
- "বাংলাদেশের বিপক্ষে যে যাবে আমরা তার বিপক্ষে আছি"
- তাপস মনগড়া ও অসত্য তথ্য দিচ্ছেন: সাঈদ খোকন
- জাতি-ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে কেউ যেন বৈষম্যের শিকার না হন: রাষ্ট্রপতি
- বাংলাদেশ ব্যাংকে সাংবাদিকরা কেন ঢুকবেন, প্রশ্ন ওবায়দুল কাদেরের
- নটর ডেম কলেজে ভর্তির আবেদন শুরু ২৫শে মে
- সুমাত্রায় ভয়ঙ্কর বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৭ জন
- ভারতের প্রধান কোচ হবার প্রস্তাব পেলেন গম্ভীর
- এবার মেজর লিগে খেলবেন সাকিব
- ধোলাইখালে মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকে লাগা আগুন নিয়ন্ত্রণে
- "শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন মানে গণতন্ত্রের প্রত্যাবর্তন"
- ইসরায়েলকে সতর্ক করেছে ১৩টি দেশ
- ৮০ কিলোমিটার বেগে ঝড়ের আভাস, ২ নম্বর হুশিয়ারি সংকেত
- গাজা থেকে তিন জিম্মির মরদেহ উদ্ধার
- অবশেষে রাজধানীতে স্বস্তির বৃষ্টি
- মদিনায় চলতি বছরে প্রথম বাংলাদেশী হজযাত্রীর মৃত্যু
- ইআরডিএফবির আয়োজনে শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন শীর্ষক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত
- ইসরাইলের সামরিক স্থাপনায় আঘাত হেনেছে হিজবুল্লাহর ড্রোন
- রাজধানীর বাজারগুলোতে সব ধরনের মুরগির দাম কমেছে
- বিশ্বকাপ প্রস্তুতিতে বাংলাদেশের প্রতিপক্ষ ভারত ও যুক্তরাষ্ট্র
- রাফায় হামলা বন্ধে ইসরায়েলকে নির্দেশ দিতে আইসিজের প্রতি আহবান
- বিএনপির সময় ঋণ খেলাপির তালিকা সবচেয়ে বড় ছিল: আইনমন্ত্রী
- "প্রধানমন্ত্রীর প্রচেষ্টার ফলে টেলিযোগাযোগ সেবা সবার হাতের মুঠোয়"
- বাজেট ৬ জুন দিবো ও বাস্তবায়নও করব: প্রধানমন্ত্রী
- ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ৫
- যুক্তরাষ্ট্র র্যাবের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করছে না: স্টেট ডিপার্টমেন্ট
- "আ.লীগ সরকার তথ্যপ্রযুক্তি খাতে ব্যাপক উন্নয়ন কর্মকাণ্ড বাস্তবায়ন করেছে"
- আশুলিয়ায় বকেয়া বেতনের দাবিতে শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ
- "যারা ধর্ম নিয়ে রাজনীতি করে, তাদের মুখোশ খুলে দেওয়ার সময় এসেছে"
- বিশ্বকাপ খেলতে দেশ ছেড়েছেন সাকিব-শান্তরা
- হামলা আরও জোরদার করেছে ইসরায়েল, রাফায় বাস্তুচ্যুত ৬ লাখ মানুষ
- শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে আ.লীগের কর্মসূচি
- উপজেলা নির্বাচন: ৫২ জনকে বহিষ্কার করেছে বিএনপি
- ৪৮ ঘণ্টার তাপপ্রবাহের সতর্কতা জারি
- সৌদি পৌঁছেছেন ২১ হাজার ৬৩ জন হজযাত্রী
- ঢাকা ছাড়লেন ডোনাল্ড লু
- নর্থ সাউথ সোশ্যাল সার্ভিসেস ক্লাবের আয়োজনে বৈশাখী মেলা ১৪৩১ অনুষ্ঠিত
- দেশের ৫৮ জেলায় ছড়িয়ে পড়েছে তাপপ্রবাহ
- প্রস্তুতি আমার মনে হয় ভালো হয়েছে: হাথুরুসিংহে
- কঠোর আন্দোলনের হুশিয়ারি ব্যাংক রিপোর্টারদের
- "নিজস্ব গতিতে চলতে না দিলে পুঁজিবাজারের দীর্ঘমেয়াদি উন্নয়ন সম্ভব নয়"
- নির্বাচন ইস্যু পেছনে ফেলে যুক্তরাষ্ট্র সামনের দিকে তাকাতে চায়: লু
- প্রাথমিকের সহকারী শিক্ষকের দ্বিতীয় ধাপের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ
- বাংলাদেশ প্রসঙ্গে পশ্চিমা বিশ্ব তাদের অবস্থান পরিবর্তন করেনি: মির্জা ফখরুল
- ডেঙ্গুতে দেশে ৩ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ২১ জন
- "বাংলাদেশ ব্যাংকের থলের বিড়াল বের হতে শুরু করছে"
- বিশ্বে বাংলাদেশকে এগিতে নিতেই আলোচনা হয়েছে: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- বিমানের সাবেক এমডিসহ ১৬ কর্মকর্তার নামে চার্জশিট, অব্যাহতি ১৪
- মেঘনা ইন্স্যুরেন্সের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ
- মিডল্যান্ড ব্যাংকের আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ
- এনআরবিসি ব্যাংকের পরিচালকের শেয়ার কেনার সিদ্ধান্ত
- কঠিন সিদ্ধান্ত নিচ্ছেন পুতিন
- সরকার স্যাংশন বা ভিসানীতির কেয়ার করে না: কাদের
- সাকিবের রেকর্ড, রিয়াদের আক্ষেপ
- বিশ্বকাপ দল ঘোষণা, সহ-অধিনায়ক তাসকিন
- ইসরায়েলকে সতর্ক করেছে ১৩টি দেশ
- বিমানের সাবেক এমডিসহ ১৬ কর্মকর্তার নামে চার্জশিট, অব্যাহতি ১৪
- দুর্ভাগ্যজনকভাবে বিভাজন সৃষ্টি হয়েছে বাংলাদেশে: মির্জা ফখরুল
- পাঁচটি ইলেক্ট্রোলাইট ড্রিংকস কোম্পানির মালিকের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
- নাগরিকত্ব ত্যাগ করে অন্য কোনো দেশের নাগরিক হলে এনআইডি বাতিল
- সৈয়দপুরে বিমানবন্দরে ফ্লাইট চালু, আটকেপড়া যাত্রীদের স্বস্তি
- আজ কুতুবদিয়া পৌঁছাবে এমভি আবদুল্লাহ
- কোহলিকে অধিনায়ক হিসেবে দেখতে চান সাবেক তারকারা
- নির্বাচন নিয়ে বিএনপির ষড়যন্ত্র সফল হয়নি: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- আগামী ২৪ ঘণ্টায় তাপপ্রবাহ অব্যাহত থাকতে পারে
- চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নির্বাচনের ফল বাতিল চেয়ে নিপুণের রিট
- ঝিনাইদহ-১ আসনে উপনির্বাচন ৫ জুন
- ঢাকায় এসেছেন ডোনাল্ড লু
- রাফা ছেড়ে পালিয়েছেন ৩ লাখ মানুষ: জাতিসংঘ
- দেশের ৫৮ জেলায় ছড়িয়ে পড়েছে তাপপ্রবাহ
- ইতালির ব্যবসায়ীদের বাংলাদেশে বিনিয়োগের আহবান প্রধানমন্ত্রীর
- লুর বাংলাদেশ সফর গুরুত্বপূর্ণ নয়: বিএনপি
- রিজার্ভ কমে এক দশকের মধ্যে সর্বনিম্ন পর্যায়ে
- এনআরবিসি ব্যাংকের পরিচালকের শেয়ার কেনার সিদ্ধান্ত
- এপ্রিলে খাদ্যপণ্যে মূল্যস্ফীতি ১০ দশমিক ২২ শতাংশ
- মিরাজকে নিয়ে চমক দিতে পারে বিসিবি!