মহাদেব সাহার প্রেমের মহিমায় পল্লবিত ভুবন
[মহাদেব সাহার জন্ম ১৯৪৪ সালের ৫ আগস্ট। বাংলাদেশের স্বাধীনতা পরবর্তীকালের একজন অন্যতম প্রধান কবি। তিনি তাঁর সাহিত্যিক অবদান দিয়ে সব ধরনের পাঠকের মনোযোগ আকর্ষণ করেছেন। তিনিে রোম্যান্টিক গীতিকবিতার জন্য জনপ্রিয়। তার কবিতা অপরিশ্রুত আবেগের ঘনীভূত প্রকাশে তীব্র। তিনি জীবিকাসূত্রে একজন সাংবাদিক ছিলেন, এবং দীর্ঘকাল দৈনিক ইত্তেফাক পত্রিকার সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। ২০১৬ থেকে তিনি কানাডা প্রবাসী। তার জন্মদিনে দ্য রিপোর্টের পক্ষ শুভেচ্ছা জানাতে এই লেখাটি পত্রস্থ করা হলো। বি.স ]
মহাদেব সাহা এদেশের কাব্য সাহিত্যের গুরুত্বপূর্ণ কবি। তিনি তাঁর অনবদ্য কবিতার মাধ্যমে অনন্য হয়ে উঠেছেন। পাঠকের প্রিয়তা অর্জন করেছেন। বাংলা কবিতার অগ্রপথিক মহাদেব সাহা কবিতায় নানামাত্রিক আবেদনের স্ফুরণ সৃষ্টির মধ্য দিয়ে সাহিত্য ভুবনে আবির্ভূত হন। তিনি কখনো গীতি ছন্দে কখনো ভিন্নভাবে স্বতন্ত্র কাব্য গঠনরীতিতে তাঁর কবিতাকে একটি নতুন রূপে আলাদা অবয়বে আকির্ণ করেন।তাঁর কবিতার ভাব মধুরতায় পাঠক সহজেই প্রেমের অনুভবে আপ্লুত হয়, ভালোবাসার চেতনায় উদ্দীপিত হয়ে ওঠে। তাঁর কবিতায় প্রেম প্রবণতা বিশেষ ভাবে লক্ষ্য করা যায়। তিনি প্রণয়ী কবি হয়ে প্রেমের জলে তাঁর কবিতার এলোমেলো ভেলা ভাসিয়ে দেন,অবাধ ভেসে বেড়ান । বিশুদ্ধ আবেগে নিজস্ব কাব্য ভাষায় প্রেমিকার লাবণ্যের ভাষান্তরণ ঘটানোর ব্যর্থতা প্রকাশ করেন অব্যর্থভাবে কাব্যিক রূপে। সৌন্দর্যের বর্ণনা করতে গিয়ে তিনি অক্ষমতার কথা ব্যক্ত করেন। নান্দনিক ভাবে তিনি বলেন :
‘ধূলোমাটির মানুষ
তোমাকে বিশদ ব্যাখ্যা করবো কি বর্ণনায়ই বুঝেছি অক্ষম
নাই সে কিঞ্চিৎ ভাষাজ্ঞান, মাত্রাবোধ এমনকি শব্দেরও
শৃঙ্খলা
সে-বিদ্যা আয়ত্তে নাই অনায়াসে পাঠ করি তোমার চিবুক
কিংবা ধরো প্রসিদ্ধ নগর দেখে দেয় কেউ যে-রকম গাঢ়
বিবরণ,
দর্শনীয় বস্তু আর সুপ্রাচীন স্থানের তালিকা, সে-রকম
তোমার বিশদ ব্যাখ্যা জানি আমি পারবো না কখনো।’
ষাটের দশকের কবিতায় একটি স্বতন্ত্র জীবনবোধ লক্ষ্য করা যায়। মহাদেব সাহা এই বোধে পুরোপুরি আক্রান্ত। উপযুক্ত বিষয় উপজীব্য হয় তার কবিতায়। প্রেম, দ্রোহ সমাজ সচেতনতা বিচিত্র জীবনবোধ আবেগ বিহ্বলতা তার কবিতায় প্রতিভাসিত হয়। তার কবিতা কখনো প্রতিবাদমুখর। আবার কখনো লাজুক লাবণ্যে প্রেমময়। রাজনৈতিক টানাপড়েন, ভাঙাগড়ার চিত্র নানা বক্তব্যে বর্ণিত হয় মহাদেব সাহার কবিতায়। প্রেমের অভিব্যক্তি তেমনি তিনি ফুটিয়ে তোলেন সুনিপুণ হাতে। প্রেমের উচ্ছ্বাস-বিষাদ তার কবিতায় লক্ষণীয়। অন্য রকম এক প্রেমানুভূতিতে মহাদেব সাহার কবিতা সন্ধ্যার মসৃণ মখমল আলোর মতো সৌন্দর্যময়। মহাদেব সাহা প্রেমের কবিতায় অনন্য। প্রেমের আকাঙ্ক্ষা, আনন্দ কিংবা শোকের অর্জন তার কবিতায় লীন হয়েছে। উদ্ধৃতি দেয়া যেতে পারে-
‘কেন ভালবাসি, কেন কষ্ট পাই
তুমি যেমন জানো আমিও তো তাই।
তবু ভালবাসি, তবু ভেজে চোখ
এভাবেই বেঁচে থাকা, এভাবেই শোক।’
মাহাদেব সাহা প্রেমের কবিতার ক্ষেত্রে সফল পদচারণা করেন। তিনি তার ভিন্নতর প্রকাশভঙ্গির মাধ্যমে আবেগময় প্রেম বিহ্বলতার অবতারণা করেন দক্ষতার সাথে। তিনি কবিতায় যুক্ত করেন আনন্দ-বেদনার মিশ্ররূপ। এই বিরূপ যান্ত্রিক সমাজ থেকে প্রেমের আনন্দ অনুভূতি যখন হারিয়ে যাচ্ছে, তখন মহাদেব সাহার কবিতা প্রেমানুভূতিকে জাগরুক করে। ষাটের দশকের প্রধান কবি মহাদেব সাহা ১৯৪৪ সালের ৫ আগস্ট সিরাজগঞ্জে জন্মগ্রহণ করেন। তার উল্লেখযোগ্য গ্রন্থ 'এই গৃহ এই সন্ন্যাস', 'মানব এনেছি কাছে', 'কী সুন্দর অন্ধ', 'লাজুক লিরিক', 'ফুল কই শুধু অস্ত্রের উল্লাস', 'আমি ছিন্নভিন্ন' প্রভৃতি।
প্রেমের অমোঘতা তার চিরন্তন অনুভূতি। মানব-মানবীর ব্যাকুলতার কথা মাহাদেব সাহা তার কবিতায় সন্নিবেশিত করেন শিল্পসমেত। শিল্পের অপূর্ব রূপায়ণ তিনি তার প্রেমের অদ্ভুত উপলব্ধির প্রকাশের মাধ্যমে ঘটান। প্রেমের নানা দর্শন মহাদের সাহার কবিতায় দেখা যায়। প্রেমবোধ প্রীতির নিবিড় বন্ধনে আবদ্ধ করে। মানুষকে প্রত্যয়ী করে।
প্রেমশূন্য মানুষ কখনো সমাজ বিনির্মাণে অবদান রাখতে পারে না। কারণ প্রেম মানুষকে অঙ্গীকারাবদ্ধ করে। ভালবাসা একটি তীব্র অঙ্গীকার হিসেবে চিহ্নিত। এই অঙ্গীকারের তীব্রতা ভালবাসার গণ্ডি থেকে বেরিয়ে আসে, মানুষকে যোদ্ধার ভূমিকায় অবতীর্ণ করে। যে কোন লড়াই সংগ্রামে মানুষের গৌরবময় অর্জনের সঙ্গে থাকা তার আদি প্রেমের নানা প্রকাশ মহাদেব সাহা তার কবিতায় পরিস্ফুটিত করেন। তিনি ব্যক্তিগত অনুভূতি তার কবিতায় ব্যক্ত করেন এভাবে-
‘আমি নিরিবিলি একলা বকুল
তাতে কার ক্ষতি সামান্য ফুল
যদি ঝরে যাই।
ভালবেসে তবু এই উপহার
ঝরা বকুলের ঝরা সংসার
যেন রেখে যাই।’
প্রেমের কবিতার গুণগত উত্তরণের ক্ষেত্রে মহাদেব সাহা তার কবিতার দিগন্তকে উন্মুক্ত করেন। প্রেমের বহুমাত্রিকতা তার কবিতায় একীভূত হয়। স্বপ্ন অঙ্গীকার, অভিমান, উদ্দেশ্য প্রভৃতি মিলিত কথায় তার কবিতায় প্রতিফলিত হয়। দুরন্ত আবেগের উচ্ছ্বাস তিনি ভালবাসার আতিশয্যে কবিতাবদ্ধ করেন। প্রেমের পরিণতি এবং পরিণতিহীনতার মধ্যে প্রেমের স্মৃতি আনন্দ-বেদনার অভিজ্ঞতা ভালবাসার খুনসুটি মাখা বিগত মুখ মানুষকে এগিয়ে নিয়ে নিয়ে যায় আগামীর পথে মানুষের বিচিত্র কর্মমগ্নতার মধ্যে স্মৃতি জেগে ওঠে। মানুষ নস্টালজিয়ায় আক্রান্ত হয়। প্রেমের মুখ মনে পড়ে। স্মৃতিতে বেঁচে থাকে ভালবাসার প্রিয় মুখ। এরকম পরম সত্যবদ্ধ দর্শন মহাদেব সাহা কবিতায় উপস্থাপন করেন।
‘অবশেষে সবই ঝরে যায়
সময়ের হলুদ হাওয়ায়
স্মৃতি মাত্র লিখে রাখে নাম
সেইখানে আমিও ছিলাম।’
মহাদেব সাহা অবাধ ভালবাসায় ভেসে বেড়ান সর্বত্র। সব কবিই তাদের ভালবাসার বিশালতায় বিমুগ্ধ থাকেন। তাদের ভালবাসা মুক্ত প্রবাহে অবমুক্ত করেন, বিলিয়ে দেন; প্রেমের অপূর্ব শিহরণে। মহাদেব সাহা প্রেমের কবিতাকে তার কাব্যচর্চায় প্রাধান্য দিয়েছেন। বাংলা কবিতায় বিভিন্ন দশকের প্রধান এবং অপ্রধান সব কবিই প্রেমের কবিতায় মনোযোগী থেকেছেন। মহাদেব সাহা তার ব্যতিক্রম নন। তার প্রেমপ্রবণতা তার কবিতাকে শিল্প সুষমায় উজ্জ্বল করে তোলে। তিনি নিরন্তর প্রেমবন্দনায় ব্রতি হন। তিনি ভালবাসার বর্ণিল পথে এগিয়ে যান । তার ভালবাসা উজাড় করে কবিতায় বাণীবদ্ধ করেন। তিনি উচ্চারণ করেন :
‘কবির কি আছে আর
ভালবাসা ছাড়া
সমস্ত উজাড় করে
হাতে একতারা।’
মানব-মানবীর প্রেমলীলা বহুভাবে আমাদের সাহিত্যে রূপায়িত হয়েছে। মহাদেব সাহা তার কাব্যচর্চার মধ্যদিয়ে এই বিষয়টির নানা দিক তত্ত্বমূলক লেখনি দিয়ে প্রকাশ করেছেন নানাভাবে। প্রেমের অপূর্ব ভাব তিনি সুন্দরভাবে তার কবিতায় ফুটিয়ে তুলেছেন। প্রেমের ভাব মানুষকে স্পর্শ করবে এটাই নিয়তি। নিয়তির অমোঘতা রুখতে পারার সাধ্য কারো নেই। মানুষের অস্তিত্বজুড়ে প্রেমের খেলা চলমান থাকে। মানুষ প্রেমের প্রকটতায় কখনো কখনো দিশেহারা নিয়ন্ত্রণহীন হয়ে পড়ে। ভালবাসার স্বীকৃতি আদায়ের সংগ্রামে অবতীর্ণ হয়। মানুষ জয়ী হয়। স্বীকৃতি মেলে, সাফল্য আসে। আবার ব্যর্থতার প্রকটায় হতাশা আগ্রাসী রূপ নেয়। সে পৃথিবীর সব ফুল হত্যা করে। ছিড়ে ফেলে। দুঃসময় এনে দেয়। মানুষ তার আকাঙ্ক্ষাকে সীমাবদ্ধতার মধ্যে নিয়ে আসে। মহাদেব সাহা এ ধরনের সব অনুসঙ্গকে কবিতায় যুক্ত করেছেন।
‘খুব বেশি চাই না কিছুই
নিজের যেটুকু আছে ভূঁই
তুমি তাতে দিলে স্নিগ্ধ জল
ফুটবে কি ব্যথিত কমল’
মহাদেব সাহার কবিতার ভুবন বহুমাত্রিকতায় প্রশস্ত। তার কবিতায় বিষয় বৈচিত্র্যের দিক লক্ষণীয়। বিষয়-আশয়ে তার মনোযোগ অভিন্ন। তিনি অন্যান্য বিষয়ের মতো প্রেমলীলাবিষয়ক কবিতা রচনায় দক্ষতা ও মননশীলতার পরিচয় দিয়েছেন। যা অনুধাবন করা খুব সহজে সম্ভব। মহাদেব সাহা প্রেমের কবিতাতেও অধিক সমাদৃত হয়েছেন। তিনি তার প্রেমের কবিতায় দুঃখের প্রসঙ্গের মধ্যে দুঃখকে উপেক্ষা করেছেন। তিনি কবিতায় আনন্দকে বিজয়ী করেছেন। তার কাছে অশ্রু এবং বেদনা অসহ্য হিসেবে বিবেচিত হয়েছে। প্রেমের লক্ষ্য আনন্দ অর্জন, বেদনা নয়। এরকম পরম সত্য তিনি ব্যক্ত করেছেন তার কবিতায়।
তার প্রেমের দুরন্ত কাব্যোচ্ছ্বাস লক্ষ্য করা যায়। আনন্দ এবং বিষাদের পাশাপাশি তিনি বিচ্ছেদ পরিণতিকে স্বীকার করে নিয়েছেন। তিনি বলেছেন বিচ্ছেদ প্রসঙ্গে :
‘তুমি দিয়ে শুরু একটি বাক্য
শেষ তার তুমিহীন
একেই আমরা বলেছিতো প্রেম
বিচ্ছেদ চিরদিন।’
মহাদেব সাহার অনন্য প্রেমের সব কবিতাকে ভিন্ন ধারার কাব্য হিসেবে চিহ্নিত করা যায়। তাঁ কাব্যভাষায় প্রেম নিরীক্ষা ভিন্নতায় নবতররূপে সংযোজিত হয়। তাঁর প্রেমভাষার মধ্যে রয়েছে শিল্প-শক্তির ভালবাসার শিহরণ আর প্রেমময় আবেগের নিবিড় অবস্থান। এই মহামিলন মহাদেব সাহা সফলভাবে করতে সক্ষম হয়েছেন। প্রেম ভালোবাসা, দুঃখ-কষ্ট আর যাতনাকে তিনি বিষয় করে সাবলীল ভাষা বিন্যাসে চিত্রকল্পেরর নিপুণ ব্যবহারে কবিতা বিনির্মাণ করেছেন। তাঁর কবিতা আবেগের জলে ভরে থেকেছে কানায় কানায়। তাঁর কবিতার ভুবনে দুর্যোগ অনাবৃষ্টি খরা হানা দেয়নি কখনো। মহাদেব সাহার কবিতার প্রতিটি চরণ বৃষ্টির মতো ছড়িয়ে পড়েছে। পাঠকদের মনে মনে নিত্য অঙ্কুরিত হয়েছে তাঁর অনবদ্য সব কবিতার পঙক্তিমালা । তিনি ভালোবেসে ভালোবাসার জন্য আকুতি প্রকাশ করেন। ভালোবাসা হারানোর পরিণাম কোন ধ্বংসের দিকে তাকে নিয়ে যাবে সে আশঙ্কার কথা তিনি কবিতায় ব্যক্ত করেন অনুপম ভাষায়। তিনি মিলিত ভালোবাসায় মিলবে যে শুভ পরিণতি তা উল্লেখ করে বলেন :
‘একবার ভালোবেসে দেখো, একবার কাছে ডেকে দেখো
আবার আগের মতো কীভাবে ফুটাই এক লক্ষ একটি গোলাপ
অনায়াসে কীভাবে আবার অনুভূতি করি সঞ্চারিত,
একবার ভালোসেবে দেখো আবার কীভাবে লিখি দুহাতে কবিতা।’
আধুনিক বাংলা কাব্য সাহিত্যের অগ্রগণ্য দিকপাল মহাদেব সাহা প্রেমকে একান্ত অনুষঙ্গ হিসেবে অবলম্বন করেন। প্রেমের বোধকে তিনি নন্দনতাত্ত্বিকতায় আর শিল্পগুণের মাধ্যমে পৌঁছে দিয়েছেন প্রেমিক-প্রেমিকার প্রেমবদ্ধ হৃদয়ের গহিনে। প্রেমের জয়গাথা তিনি নির্মাণ করেছেন অনন্ত প্রেমের উজ্জ্বল বিশ্বাসে। এটুকু মহাদেব সাহার শ্রেষ্ঠ সাফল্য।
মহাদেব সাহার মধ্যে শুধু নারী প্রেম নয়,ঈশ্বর প্রেমও প্রবল। তিনি মনে করেন:
ঈশ্বর ছাড়া তাঁর আর কেউ নেই । মানুষ কখনো মানুষের এত বন্ধু হয় না। ঈশ্বরই মানুষের একমাত্র আশ্রয়, একমাত্র বন্ধু। ঈশ্বরের কাছেই সব কিছু পাওয়া যায়। ঈশ্বরই কেবল সুখ-দুঃখের সমান অংশীদার। তাঁর দুঃখে ঈশ্বর যত ব্যথিত হন- তত ব্যথিত তিনি নিজেও হন না। কবি মহাদেব সাহার উপলব্ধি এমনই।ঈশ্বর, ঈশ্বর প্রণয়ী কবি মহাদেব সাহার দীর্ঘ জীবন দান করুক সেটাই কামনা করি।
লেখক: কবি ও গদ্যকার
(দ্য রিপোর্ট/একেএমএম/আগস্ট ০৫,২০১৮)
পাঠকের মতামত:
- হেলিকপ্টার দুর্ঘটনায় ইরানের প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসি নিহত
- ডিপজলের দায়িত্ব পালনে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে হাইকোর্ট
- যেভাবে তরুণ আইনজীবি থেকে ক্ষমতার সিংহাসনে রাইসি
- দ্বিতীয় দিনে আবারও সড়ক অবরোধ অটোরিকশা চালকদের
- ইরানের প্রেসিডেন্টের মৃত্যুর খবরে অস্থির তেলের বাজার
- "অটোরিকশা বন্ধের মধ্য দিয়ে গরিবের আহার কেড়ে নেয়া হয়েছে"
- খামেনির ঘনিষ্ঠ প্রেসিডেন্ট রাইসি সম্পর্কে যা জানা যায়
- রাঙামাটিতে ইউপিডিডিএফ'র অর্ধদিবস অবরোধ চলছে
- কোপা আমেরিকাতেও খেলা হচ্ছে না এদেরসনের
- টানা চার মৌসুম প্রিমিয়ার লিগের শিরোপা ম্যান সিটির
- সৌদি পৌঁছেছেন ৩০ হাজার ৮১০ জন হজযাত্রী
- দেশের ১১টি অঞ্চলের ওপর দিয়ে ঝড়ের আভাস
- মোহাম্মদ মোখবার হবেন ইরানের পরবর্তী প্রেসিডেন্ট
- তাপদাহে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির
- প্রেসিডেন্ট রাইসির বিধ্বস্ত হেলিকপ্টারে প্রাণের কোনো চিহ্ন নেই
- ইরানের গণমাধ্যম বলছে, রাইসি নিহত হয়েছেন
- "ব্যাংকে সাংবাদিক ঢুকবে না, তাহলে কি ঋণখেলাপিরা ঢুকবে"
- আওয়ামী লীগ এখন পরগাছায় পরিণত হয়েছে: জিএম কাদের
- সোনার ভরি ইতিহাসের সর্বোচ্চ দামে
- "কিরগিজস্তানে কোন বাংলাদেশি ছাত্র গুরুতর আহত হয়নি"
- শিল্প খাত পরিবেশবান্ধব হওয়া উচিত: প্রধানমন্ত্রী
- দেশটা এখন মগের মুল্লুকে পরিণত হয়েছে: মির্জা ফখরুল
- হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত হয়ে ইরানের প্রেসিডেন্টের মৃত্যুর শঙ্কা
- ডিজিটাল সংযোগ আরো সম্প্রসারণের সংকল্প গ্রামীণফোন সিইওর
- ডিজিটাল সংযোগ আরো সম্প্রসারণের সংকল্প গ্রামীণফোন সিইওর
- হজ যাত্রীদের হেলথ চেক আপে বিকাশে ১০০ টাকা পর্যন্ত ছাড়
- শেয়ার হস্তান্তর করাবেন আল-আরাফাহ ইসলামী ব্যাংকের উদ্যোক্তা
- নর্দার্ন ইসলামী ইন্স্যুরেন্সের ক্রেডিট রেটিং নির্ণয়
- স্যানিটেশনকর্মীদের স্বাস্থ্যগত রক্ষায় কাজ করবে হারপিক ও সাজেদা ফাউন্ডেশন
- ঈদ উপলক্ষ্যে নতুন মডেলের পণ্য উন্মোচন করেছে ওয়ালটন
- ইসলামী ব্যাংকের উদ্যোগে শরী‘আহ সচেতনতা বিষয়ক ওয়েবিনার
- সূচকের পতনের মধ্য দিয়ে লেনদেন চলছে
- গাজায় ইসরায়েলি হামলায় অন্তত ৬৪ ফিলিস্তিনি নিহত
- "লড়াকু মানসিকতার শান্ত একজন ভালো নেতা"
- "বিশ্বকাপে পাকিস্তানকে যথেষ্ট বেগ পেতে হবে"
- তাপপ্রবাহের মধ্যে চোখ রাঙানি দিচ্ছে ঘূর্ণিঝড় রেমাল
- ৭ উদ্যোক্ত্যর হাতে জাতীয় এসএমই পুরস্কার তুলে দিলেন প্রধানমন্ত্রী
- ২১মে ঢাকা আসছেন অস্ট্রেলিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- আজ শেষ হচ্ছে এসএসসির ফলাফলের পুনঃনিরীক্ষার আবেদন
- মিরপুরে অটোরিকশা চালকদের সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ
- বিশ্ব অর্থনীতির প্রভাব পড়ছে বাংলাদেশে: প্রধানমন্ত্রী
- পঞ্চম বাংলাদেশি হিসেবে এভারেস্ট চূড়ায় বাবর আলী
- আফগানিস্তানে বন্যায় অন্তত ৫০ জনের মৃত্যু
- কানে ঐশ্বরিয়ার লুক নিয়ে কটাক্ষ
- হিজবুল্লাহর হামলায় ক্ষয়ক্ষতি কথা স্বীকার করলো ইসরায়েল
- পশুর জন্য প্রাকৃতিক খাদ্যে উৎপাদন বাড়াতে বললেন প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী
- পুঁজিবাজারে মূলধন কমেছে ৭ হাজার ১০৫ কোটি টাকার বেশি
- বজ্রপাতে সাতজনের মৃত্যু
- "বাংলাদেশের বিপক্ষে যে যাবে আমরা তার বিপক্ষে আছি"
- তাপস মনগড়া ও অসত্য তথ্য দিচ্ছেন: সাঈদ খোকন
- জাতি-ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে কেউ যেন বৈষম্যের শিকার না হন: রাষ্ট্রপতি
- বাংলাদেশ ব্যাংকে সাংবাদিকরা কেন ঢুকবেন, প্রশ্ন ওবায়দুল কাদেরের
- নটর ডেম কলেজে ভর্তির আবেদন শুরু ২৫শে মে
- সুমাত্রায় ভয়ঙ্কর বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৭ জন
- ভারতের প্রধান কোচ হবার প্রস্তাব পেলেন গম্ভীর
- এবার মেজর লিগে খেলবেন সাকিব
- ধোলাইখালে মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকে লাগা আগুন নিয়ন্ত্রণে
- "শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন মানে গণতন্ত্রের প্রত্যাবর্তন"
- ইসরায়েলকে সতর্ক করেছে ১৩টি দেশ
- ৮০ কিলোমিটার বেগে ঝড়ের আভাস, ২ নম্বর হুশিয়ারি সংকেত
- গাজা থেকে তিন জিম্মির মরদেহ উদ্ধার
- অবশেষে রাজধানীতে স্বস্তির বৃষ্টি
- মদিনায় চলতি বছরে প্রথম বাংলাদেশী হজযাত্রীর মৃত্যু
- ইআরডিএফবির আয়োজনে শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন শীর্ষক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত
- ইসরাইলের সামরিক স্থাপনায় আঘাত হেনেছে হিজবুল্লাহর ড্রোন
- রাজধানীর বাজারগুলোতে সব ধরনের মুরগির দাম কমেছে
- বিশ্বকাপ প্রস্তুতিতে বাংলাদেশের প্রতিপক্ষ ভারত ও যুক্তরাষ্ট্র
- রাফায় হামলা বন্ধে ইসরায়েলকে নির্দেশ দিতে আইসিজের প্রতি আহবান
- বিএনপির সময় ঋণ খেলাপির তালিকা সবচেয়ে বড় ছিল: আইনমন্ত্রী
- "প্রধানমন্ত্রীর প্রচেষ্টার ফলে টেলিযোগাযোগ সেবা সবার হাতের মুঠোয়"
- বাজেট ৬ জুন দিবো ও বাস্তবায়নও করব: প্রধানমন্ত্রী
- ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ৫
- যুক্তরাষ্ট্র র্যাবের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করছে না: স্টেট ডিপার্টমেন্ট
- "আ.লীগ সরকার তথ্যপ্রযুক্তি খাতে ব্যাপক উন্নয়ন কর্মকাণ্ড বাস্তবায়ন করেছে"
- আশুলিয়ায় বকেয়া বেতনের দাবিতে শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ
- ইসরায়েলকে সতর্ক করেছে ১৩টি দেশ
- সরকার স্যাংশন বা ভিসানীতির কেয়ার করে না: কাদের
- সাকিবের রেকর্ড, রিয়াদের আক্ষেপ
- বিমানের সাবেক এমডিসহ ১৬ কর্মকর্তার নামে চার্জশিট, অব্যাহতি ১৪
- বিশ্বকাপ দল ঘোষণা, সহ-অধিনায়ক তাসকিন
- আগামী ২৪ ঘণ্টায় তাপপ্রবাহ অব্যাহত থাকতে পারে
- পাঁচটি ইলেক্ট্রোলাইট ড্রিংকস কোম্পানির মালিকের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
- কোহলিকে অধিনায়ক হিসেবে দেখতে চান সাবেক তারকারা
- চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নির্বাচনের ফল বাতিল চেয়ে নিপুণের রিট
- এনআরবিসি ব্যাংকের পরিচালকের শেয়ার কেনার সিদ্ধান্ত
- নির্বাচন নিয়ে বিএনপির ষড়যন্ত্র সফল হয়নি: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- দেশের ৫৮ জেলায় ছড়িয়ে পড়েছে তাপপ্রবাহ
- গাজায় নিহতের অর্ধেকের বেশি বেসামরিক নারী ও শিশু: জাতিসংঘ
- লুর বাংলাদেশ সফর গুরুত্বপূর্ণ নয়: বিএনপি
- বিশ্বকাপ খেলতে দেশ ছেড়েছেন সাকিব-শান্তরা
- প্রাথমিকের সহকারী শিক্ষকের দ্বিতীয় ধাপের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ
- ঝিনাইদহ-১ আসনে উপনির্বাচন ৫ জুন
- ঢাকায় এসেছেন ডোনাল্ড লু
- মেঘনা ইন্স্যুরেন্সের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ
- বিশ্বে বাংলাদেশকে এগিতে নিতেই আলোচনা হয়েছে: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- মিরাজকে নিয়ে চমক দিতে পারে বিসিবি!
- সৌদি পৌঁছেছেন ১৮ হাজার ৬৫১ জন হজযাত্রী
- "বাংলাদেশ ব্যাংকের থলের বিড়াল বের হতে শুরু করছে"
- আশুলিয়ায় বকেয়া বেতনের দাবিতে শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ
- বাংলাদেশ প্রসঙ্গে পশ্চিমা বিশ্ব তাদের অবস্থান পরিবর্তন করেনি: মির্জা ফখরুল