জাতিসংঘ প্রতিনিধি সেপ্পো
নিরাপদ পরিবেশ ছাড়া প্রত্যাবাসন সম্ভব নয়
দ্য রিপোর্ট ডেস্ক : বাংলাদেশে জাতিসংঘের আবাসিক প্রতিনিধি মিয়া সেপ্পো ২০১৭ সালের নভেম্বর মাসে রবার্ট ওয়াটসকিনের স্থলাভিষিক্ত হন। ফিনল্যান্ডের নাগরিক মিয়া সেপ্পো প্রায় ১৬ বছর ধরে জাতিসংঘে কর্মরত রয়েছেন। ঢাকার একটি গণমাধ্যমের সাথে সাক্ষাৎকারে তিনি বলেছেন, জাতিসংঘ রোহিঙ্গা সংকটকে বিশ্বে এ সময়ে সবচেয়ে দ্রুত বিস্তৃত হওয়া শরণার্থী সংকট হিসেবে চিহ্নিত করেছে এবং প্রথমেই শরণার্থীদের জন্য জরুরি সহায়তা নিশ্চিতের পদক্ষেপ নিয়েছে। বাংলাদেশের সরকার এবং স্থানীয় জনগণই প্রথমে বিপন্ন রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দিয়েছে, সহায়তা করেছে। জাতিসংঘ বাংলাদেশ সরকারের এই ভূমিকার ভূয়সী প্রশংসাও করেছে। জাতিসংঘ এবং ইউএনএইচসিআর, শরণার্থীবিষয়ক হাইকমিশনসহ অন্য সংস্থাগুলো খুব দ্রুতই এর সঙ্গে যুক্ত হয়ে এখানে আশ্রয় নেওয়া রোহিঙ্গাদের খাদ্য, স্বাস্থ্যসেবা, তাদের নূ্যনতম জীবন ধারণের অবস্থা নিশ্চিতের উদ্যোগ নিয়েছে। এক বছর ধরে রোহিঙ্গারা কক্সবাজারে আছে। তাদের ভালোভাবে বসবাসের জন্য এ সময়ের মধ্যে বেশ কিছু পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। এ পর্যায়ে এসে তাদের আরও বেশি সহায়তা প্রয়োজন; তাদের জীবন থেকে অনিশ্চয়তা দূর হওয়া প্রয়োজন। এ বিষয়ে জাতিসংঘ আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে সঙ্গে নিয়ে কাজ করছে।
অন্য এক প্রশ্নের জবাবে বলেছেন, রোহিঙ্গাদের জরুরি সহায়তা হিসেবে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় ৮০ কোটি ডলার দিয়েছে। এটি যথেষ্ট না হলেও বিপুল পরিমাণ। এই অর্থ দিয়ে রোহিঙ্গাদের জরুরি প্রয়োজনের অনেক কিছুই মেটানো সম্ভব হয়েছে। পাশাপাশি সবাই দেখেছেন, সংকট শুরুর সঙ্গে সঙ্গে কক্সবাজারে শরণার্থীদের সহায়তার জন্য বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থার প্রধানরা এসেছেন। নিরাপত্তা পরিষদের প্রতিনিধি দল এসেছে। আপনারা এটাও জানেন, জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেসও কক্সবাজারে রোহিঙ্গা ক্যাম্প পরিদর্শন করেছেন। এ ছাড়া বিভিন্ন দেশের মন্ত্রী এবং উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা এসেছেন। অতএব এটা স্পষ্ট যে, আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় এই সংকটকে যথাযথ গুরুত্বের সঙ্গেই নিয়েছে।
শুধু জরুরি সহায়তা নয়, এ সংকটের রাজনৈতিক সমাধানের উপায় খুঁজে বের করতে জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে এবং ওআইসিতে আলোচনা হয়েছে। আরও অনেক সংস্থা এ বিষয়ে আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে নানা প্রচেষ্টা চালাচ্ছে। আশা করা হচ্ছে কিছু দিনের মধ্যেই জাতিসংঘের রাখাইন-বিষয়ক ফ্যাক্টস ফাইন্ডিং কমিটির প্রতিবেদন প্রকাশ করা হবে। যার মাধ্যমে এ সংকট সমাধানে আরও বেশি অগ্রগতি হবে আশা করা যায়।
কিন্তু এখানেই শেষ নয়। আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের আরও দুটি বিষয়ে বড় ভূমিকা রাখা জরুরি। প্রথমত, রোহিঙ্গা সংকটের রাজনৈতিক সমাধান নিশ্চিত করতে হবে। যেন তারা নিরাপত্তা ও সম্মানের সঙ্গে নিজের দেশে বসবাসের সুযোগ পায়। আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে, রোহিঙ্গাদের মানবাধিকার সংরক্ষণ। এ বিষয়টি নিয়েও আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা প্রত্যাশিত।
তিনি আরেক প্রশ্নের জবাবে বলেন, রোহিঙ্গা সংকটের ক্ষেত্রে শুরু থেকেই নিরাপত্তা পরিষদের প্রতিটি সভায় এটি এজেন্ডা হিসেবে থেকেছে, আলোচনা হয়েছে। নিরাপত্তা পরিষদের প্রতিনিধি দল কক্সবাজার পরিদর্শন করেছে। অতএব, নিরাপত্তা পরিষদ যথেষ্ট গুরুত্ব দিয়েই রোহিঙ্গা সংকটের দিকে নজর রাখছে, এ নিয়ে কোনো সন্দেহ নেই। আশা করা যেতেই পারে, রোহিঙ্গা সংকটের কার্যকর সমাধানে কোনো সিদ্ধান্তে পৌঁছাতে আগামীতে নিরাপত্তা পরিষদের সদস্য দেশগুলো ঐকমত্যে পৌঁছাবে।
রোহিঙ্গা সংকট মোকাবেলায় চীন এবং রাশিয়ার ভূমিকা সম্পর্কে তিনি বলেছেন, দুটি দেশই নিরাপত্তা পরিষদের স্থায়ী সদস্য এবং সিদ্ধান্ত গ্রহণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। একই সঙ্গে এ দুটি দেশের আন্তর্জাতিকভাবেও বড় প্রভাব রয়েছে। বাংলাদেশ ও মিয়ানমারের ক্ষেত্রেও এ দুটি দেশ প্রভাব বিস্তারের সক্ষমতা রাখে। এ সক্ষমতা কাজে লাগিয়ে চীন ও রাশিয়া রোহিঙ্গাদের রাখাইনে নির্ভয়ে ফিরে যাওয়ার মতো পরিবেশ সৃষ্টির জন্য মিয়ানমারের ওপর চাপ বাড়াতে পারে। একই সঙ্গে কক্সবাজারে অবস্থানরত রোহিঙ্গাদের সংকট নিরসনে বাংলাদেশকে আরও বেশি সহায়তাও করা উচিত এ দুটি দেশের। চীন এবং রাশিয়া রোহিঙ্গা সংকট সম্পর্কে অবশ্যই আদ্যোপান্ত জানে, এ নিয়ে কোনো সন্দেহ নেই। অতএব, নিরাপত্তা পরিষদে রোহিঙ্গা সংকট নিয়ে ঐক্যবদ্ধ কার্যকর সিদ্ধান্তে পৌঁছার ক্ষেত্রেও এ দুটি দেশের ভূমিকা রাখার বিষয়টি নিয়ে বলাই বাহুল্য।
মিস সেপ্পো বলেন, রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন নিয়ে জাতিসংঘের অবস্থান অত্যন্ত পরিস্কার। জাতিসংঘ মহাসচিব এ ব্যাপারে স্পষ্টভাবে এবং জোর দিয়ে বলেছেন, রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন মানে শুধু তাদের রাখাইনে ফেরত নেওয়া নয়। অবশ্যই এ প্রত্যাবাসন হতে হবে স্বেচ্ছায়। প্রত্যাবাসনের পর তাদের সেখানে নাগরিক অধিকারসহ নিরাপদ বসবাসের পরিবেশ নিশ্চিত করতে হবে। নিজের দেশে ফিরে গিয়ে নিরাপদ ও মর্যাদাপূর্ণ বসবাস সম্পর্কে নিশ্চয়তা না পেলে রোহিঙ্গারা স্বেচ্ছায় ফিরে যেতে চাইবে না। জাতিসংঘও জোর দিয়ে বারবার এটাই বলছে, সংকটের স্থায়ী সমাধানের বিষয়টি নির্ভর করছে রাখাইনে রোহিঙ্গাদের নিরাপদ বসবাসের নিশ্চয়তার মাধ্যমে। এ জন্য বাংলাদেশ কূটনৈতিক তৎপরতা চালাচ্ছে। মিয়ানমারের সঙ্গেও আলাপ-আলোচনা চলছে। এখন মিয়ানমারের প্রতি আন্তর্জাতিক চাপ আরও বাড়াতে হবে যেন মিয়ানমার রাখাইনে রোহিঙ্গাদের নিরাপদ ও মর্যাদাপূর্ণ বসবাসের নিশ্চিত পরিবশে দ্রুত সৃষ্টি করে। যতক্ষণ সেই পরিবেশ সৃষ্টি না হচ্ছে, প্রত্যাবাসন শুরু সম্ভব হবে না, এটাই বলা যায়।
রোহিঙ্গা সংকটের দ্রুত সমাধানে বাংলাদেশ ও মিয়ানমারের ভূমিকা নিয়ে তিনি বলেন, রোহিঙ্গাদের যত দ্রুত তাদের নিজের দেশে ফেরত পাঠানো যায়, ততই বাংলাদেশের জন্য মঙ্গল। এ কারণে রোহিঙ্গাদের জন্য রাখাইনে নিরাপদ প্রত্যাবাসন নিশ্চিত করতে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে আরও বেশি আলোচনা, আরও বেশি মনোযোগ আকর্ষণের চেষ্টা অবশ্যই বাংলাদেশের থাকবে।
পাশাপাশি কক্সবাজারে যে রোহিঙ্গারা আছে, যতদিন থাকবে, তাদের আরও একটু ভালোভাবে বেঁচে থাকার ব্যবস্থার দিকেও নজর দিতে হবে। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে, রোহিঙ্গা শিশুদের সামনে অন্ধকার ভবিষ্যতে কিছুটা হলেও আলো জ্বালানো। এ জন্য তাদের শিক্ষার ব্যবস্থা এবং সুস্বাস্থ্য নিশ্চিতের বিষয়েও নজর রাখতে হবে। এরই মধ্যে বাংলাদেশ অনেক কিছু করেছে। সে জন্য বাংলাদেশের ভূয়সী প্রশংসা করেছে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়।
এ সংকট সমাধানে আসলে মিয়ানমারের ভূমিকাই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। কারণ সংকটটা তাদেরই দিক থেকেই শুরু। এটা আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় জানে এবং বোঝে। এ কারণে সংকট সমাধানে তাদের দায়টাও সবচেয়ে বেশি। রাখাইন-বিষয়ক জাতিসংঘ উপদেষ্টা কমিশনের (কফি আনান কমিশন) রিপোর্টের সুপারিশ মিয়ানমার বাস্তবায়ন করলেই এ সংকটের সহজ ও দ্রুত সমাধান নিশ্চিত হয়। অতএব, মিয়ানমারের জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে, কমিশনের রিপোর্ট অনুযায়ী রোহিঙ্গাদের মর্যাদা ও অধিকার নিশ্চিত করা। তাদের বসবাসের জন্য নিরাপদ পরিবেশের সৃষ্টি করা।
মিয়ানমারকে বুঝতে হবে, আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় রোহিঙ্গা সংকটকে বিশ্বের প্রধানতম সংকটের একটি হিসেবে দেখছে। জাতিসংঘ মহাসচিবও এ সংকটকে সংস্থার গুরুত্বপূর্ণ তালিকায় রেখেছেন। এ কারণে সংকট দীর্ঘায়িত হলে মিয়ানমারের ওপর চাপ বাড়তেই থাকবে। অতএব, সংকট যেন দীর্ঘায়িত না হয়, সে বিষয়টি মিয়ানমারকেই নিশ্চিত করতে হবে।
ঋণ: দৈনিক সমকাল
(দ্য রিপোর্ট/একেএমএম/আগস্ট ২৫,২০১৮)
পাঠকের মতামত:
- সান্তোসে ‘রাজপুত্র’ বেশে প্রত্যাবর্তন নেইমারের, পরবেন ‘রাজা’র জার্সি
- হেফাজতে যুবদল নেতার মৃত্যু, জরুরি তদন্তের নির্দেশ
- যৌথবাহিনীর অভিযানে যুবদল নেতার মৃত্যু: উচ্চপদস্থ তদন্ত কমিটি গঠন
- পুঁজিবাজারে মূলধন বেড়েছে ৪ হাজার ৯১৫ কোটি টাকা
- ফিক্সিংয়ের অভিযোগ, বিজয়ের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
- যুক্তরাষ্ট্রে জনবহুল এলাকায় বিমান বিধ্বস্ত, হতাহতের শঙ্কা
- পুলিশ কর্মকর্তাদের শঙ্কা, এভাবে চললে মৃত্যু ঘটবে জুলাই বিপ্লবের
- শুরু হচ্ছে একুশে বইমেলা, উদ্বোধন করবেন ড. ইউনূস
- আজ থেকে সেন্টমার্টিনে পর্যটক প্রবেশ বন্ধ
- ঘন কুয়াশা: রংপুর-ঢাকা মহাসড়কে দুর্ঘটনার কবলে ৬ গাড়ি
- রমজানে সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি প্রকাশ
- সুপ্রিম কোর্টে সচিবালয় স্থাপনের বিকল্প নেই: প্রধান বিচারপতি
- এমবিবিএস ভর্তি: প্রমাণ নিয়ে আসেননি মুক্তিযোদ্ধা কোটার ৪৯ শিক্ষার্থী
- বিপিএলে পারিশ্রমিক ইস্যুতে তদন্ত কমিটি
- ঋণে ক্ষতিগ্রস্ত প্রতিষ্ঠান পুনর্গঠনে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কমিটি
- বোনের বাসা থেকে সাবেক মন্ত্রী নুরুজ্জামান গ্রেপ্তার
- আসামি গ্রেফতার না হওয়ায় ট্রাইব্যুনালের অসন্তোষ
- চুক্তি সই করল এআইবি পিএলসি ও দি ইবনে সিনা ট্রাস্ট
- উড়োজাহাজ দুর্ঘটনা: ‘মনে হয় না আর কেউ বেঁচে আছেন’
- ২১ কোম্পানির অর্ধবার্ষিকে মুনাফা বেড়েছে
- কোচ বাটলারকে চান না সাবিনারা
- ধর্মের ভিত্তিতে নয়, দেশ পরিচালিত হবে যোগ্যতার ভিত্তিতে: জামায়াতের আমির
- সৌদিতে বাংলাদেশি বন্দিদের ক্ষমা করতে আসিফ নজরুলের অনুরোধ
- কোটা নিয়ে ৩ সিদ্ধান্ত উপদেষ্টা পরিষদের
- নির্বাচন কমিশন নির্বাহী বিভাগের আজ্ঞাবহ: বদিউল আলম মজুমদার
- আসিফ ও আমি পদত্যাগের সিদ্ধান্ত নিইনি: নাহিদ
- "নির্দিষ্ট সময়ে নির্বাচন হতেই হবে, এর কোনো বিকল্প নেই"
- ছাত্ররা নিজেরাই দল গঠন করবে: ড. ইউনূস
- ওয়াশিংটনে মাঝ আকাশে হেলিকপ্টারের সঙ্গে যাত্রীবাহী বিমানের সংঘর্ষ
- এক গণমাধ্যমে অ্যাক্রিডিটেশন কার্ড সর্বোচ্চ ১৫ জন
- বিএসইসির শিবলী রুবাইয়াতসহ ৯ জনের পাসপোর্ট বাতিল
- আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ করবে বৈষম্যবিরোধীদের লিগ্যাল সেল
- বিতর্কিত প্রবন্ধ প্রত্যাহার, ‘ছাত্র সংবাদ’ এর দুঃখ প্রকাশ
- যারাই ক্ষমতায় আসুক দেশ চালানো চ্যালেঞ্জিং হবে: তারেক রহমান
- তিন জন বাদ, বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার পাচ্ছেন ৭ জন
- দ্বিতীয় প্রান্তিক শেষে ওয়ালটনের মুনাফা ৩০৪ কোটি টাকা
- বিশেষ তহবিলের আকার ও সময় বাড়ানোর সুপারিশ ডিবিএর
- ডেঙ্গু নিয়ে ২৩ জন হাসপাতালে ভর্তি
- আইসিসির প্রধান নির্বাহীর পদত্যাগ
- ফ্র্যাঞ্চাইজিরা টাকা দিচ্ছে কি না, নজরে রাখবে বিসিবি
- ভারতে মহাকুম্ভ মেলায় পদদলিত হয়ে নিহত ১২
- মিয়ানমার ও ভারত থেকে দুই জাহাজে এলো ৩৬ হাজার টন চাল
- গুম-খুনের নির্দেশ দিতেন শেখ হাসিনা নিজেই
- সবাইকে দলীয় শৃঙ্খলা মেনে চলতে হবে: তারেক রহমান
- অবশেষে ট্যাংকলরি শ্রমিকদের কর্মবিরতি স্থগিত
- "সৌদিতে দক্ষ কর্মীর চাহিদা পূরণে সরকার কাজ করে যাচ্ছে"
- দ্রুত দেশে ফিরতে চান খালেদা জিয়া: ডা. জাহিদ
- কর্মবিরতি প্রত্যাহার, ঘুরছে ট্রেনের চাকা
- গাড়ির সর্বোচ্চ নিরাপত্তায় কাজ করবে প্রহরী জিপিএস ট্র্যাকার
- ট্রাম্পের দাবি মেনে নিল কলম্বিয়া
- আশা ভোঁসলের নাতনির সঙ্গে প্রেম, যা বললেন সিরাজ
- ৩৪ বছর পর পাকিস্তানের মাটিতে টেস্ট জিতলো ওয়েস্ট ইন্ডিজ
- আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন পরীমণি
- ঢাবি উপাচার্যের দুঃখ প্রকাশ
- কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের সাড়ে ৩ হাজার জনের নিয়োগ স্থগিত
- চরমোনাই পিরের সঙ্গে মির্জা ফখরুলের বৈঠক
- আবারও শাহবাগে স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসার শিক্ষকরা
- ১১৫ বারের মতো পেছাল সাগর-রুনি হত্যা মামলার প্রতিবেদন
- মঙ্গলবার থেকে ট্রেন চলাচল বন্ধের হুমকি
- ঢাবি প্রো-ভিসির পদত্যাগে ৪ ঘণ্টার আল্টিমেটাম ৭ কলেজ শিক্ষার্থীদের
- সুদানে হাসপাতালে ভয়াবহ ড্রোন হামলা, নিহত ৬৭
- রোববার গুলশান-২ এলাকা এড়িয়ে চলার অনুরোধ
- ক্রিকেট অপারেশন্স ও নারী উইংয়ের চেয়ারম্যান হলেন ফাহিম
- ক্রিকেটারদের ‘শঙ্কিত’ না হওয়ার বার্তা বিসিবির, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে সমাধানের আশ্বাস
- বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থায় পুনরায় যোগদানের কথা বিবেচনা করবেন ট্রাম্প
- ভারতে দিনে ১০০ নারী ধর্ষণ, শিকার এবার বাংলাদেশি
- শিশু আয়ান : দুই চিকিৎসক ও হাসপাতালের বিরুদ্ধে ব্যবস্থার সুপারিশ
- বাংলাদেশে সেনাশাসন আসার কোনো প্রেক্ষিত নেই: মাহফুজ
- "সমৃদ্ধ রাজস্ব ভাণ্ডার গঠনে কাস্টমস অগ্রণী ভূমিকা পালন করবে"
- নির্বাচন নিয়ে বিতর্ক শক্তিশালী করবে ফ্যাসিস্টদের: তারেক রহমান
- ফেব্রুয়ারি থেকে শহিদ পরিবারকে আর্থিক সহায়তা: তথ্য উপদেষ্টা
- এআইবি পিএলসির ব্যবসা উন্নয়ন সম্মেলন অনুষ্ঠিত
- ওয়ালটন ক্যাবলসের ‘বিজনেস পার্টনার্স মিট-২০২৫’ অনুষ্ঠিত
- ইসলামী ব্যাংকের বোর্ড সভা অনুষ্ঠিত
- ওয়ালটন স্মল অ্যাপ্লায়েন্স নেটওয়ার্কের পার্টনার্স সামিট অনুষ্ঠিত
- অবশেষে ট্যাংকলরি শ্রমিকদের কর্মবিরতি স্থগিত
- গাড়ির সর্বোচ্চ নিরাপত্তায় কাজ করবে প্রহরী জিপিএস ট্র্যাকার
- বাংলাদেশে সেনাশাসন আসার কোনো প্রেক্ষিত নেই: মাহফুজ
- নির্বাচন নিয়ে বিতর্ক শক্তিশালী করবে ফ্যাসিস্টদের: তারেক রহমান
- আবারও শাহবাগে স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসার শিক্ষকরা
- রোববার গুলশান-২ এলাকা এড়িয়ে চলার অনুরোধ
- আশা ভোঁসলের নাতনির সঙ্গে প্রেম, যা বললেন সিরাজ
- আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন পরীমণি
- মঙ্গলবার থেকে ট্রেন চলাচল বন্ধের হুমকি
- দ্রুত দেশে ফিরতে চান খালেদা জিয়া: ডা. জাহিদ
- ফেব্রুয়ারি থেকে শহিদ পরিবারকে আর্থিক সহায়তা: তথ্য উপদেষ্টা
- ঢাবি প্রো-ভিসির পদত্যাগে ৪ ঘণ্টার আল্টিমেটাম ৭ কলেজ শিক্ষার্থীদের
- ১১৫ বারের মতো পেছাল সাগর-রুনি হত্যা মামলার প্রতিবেদন
- ট্রাম্পের দাবি মেনে নিল কলম্বিয়া
- ক্রিকেটারদের ‘শঙ্কিত’ না হওয়ার বার্তা বিসিবির, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে সমাধানের আশ্বাস
- চরমোনাই পিরের সঙ্গে মির্জা ফখরুলের বৈঠক
- ভারতে দিনে ১০০ নারী ধর্ষণ, শিকার এবার বাংলাদেশি
- মিয়ানমার ও ভারত থেকে দুই জাহাজে এলো ৩৬ হাজার টন চাল
- তিন জন বাদ, বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার পাচ্ছেন ৭ জন
- ছাত্ররা নিজেরাই দল গঠন করবে: ড. ইউনূস
- ডেঙ্গু নিয়ে ২৩ জন হাসপাতালে ভর্তি
- ঢাবি উপাচার্যের দুঃখ প্রকাশ
- কর্মবিরতি প্রত্যাহার, ঘুরছে ট্রেনের চাকা
- কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের সাড়ে ৩ হাজার জনের নিয়োগ স্থগিত
- কোটা নিয়ে ৩ সিদ্ধান্ত উপদেষ্টা পরিষদের