নজরুল-সাহিত্য : বিশ্ববোধ (২য় কিস্তি)
ড. মো. মনজুর রহমান
(পূর্ব প্রকাশের পর)
কবির উচ্চারণ-
তোমার দেওয়া এ বিপুলা পৃথ্বী সকলে করিব ভোগ
এই পৃথিবীর নারীর সাথে আছে সৃজন দিনের যোগ।
...........................................................
কে আছে এমন ডাকু যে হরিবে আমার গোলার ধান!
আমার ক্ষুধার অন্নে পেয়েছি আমার প্রাণের ঘ্রাণ-
...........................................................
যে আকাশ হতে ঝরে তব দান আলো ও বৃষ্টিধারা
সে আকাশ হতে বেলুন উড়ায়ে গোলাগুলি হানে কারা!
...........................................................[ ফরিয়াদ ]
এ তো শুধু পরাধীন ভারতবর্ষের মানুষের আকুতি নয়। এ আকুতি বিশ্বমানবতার। ‘সাম্যবাদী’ কবিতায় কবি সর্ব ভেদচিহ্নহীন মনুষ্যত্ব ও সর্ব বাধাবিমুক্ত উদার বিশ্বমানবসমাজের ঐক্যবদ্ধ মহত্তম রূপেরই জয়গান গেয়েছেন। এ হিসেবে তিনি তৎকালীন ভারতে বিশ্বমনষ্কতার মহৎ রূপকার-
গাহি সাম্যের গান-
যেখানে আসিয়া এক হ’য়ে গেছে সব বাধা-ব্যবধান
যেখানে মিশেছে হিন্দু-বৌদ্ধ-মুসলিম-ক্রীশ্চান।
............................................................
গাহি সাম্যের গান-
মানুষের চেয়ে বড় কিছু নাই, নহে কিছু মহীয়ান
নাই দেশ-কাল-পাত্রের ভেদ, অভেদ ধর্ম জাতি,
সব দেশে সব কালে ঘরে ঘরে তিনি মানুষের জ্ঞাতি। [ সাম্যবাদী : সাম্যবাদী ]
কবি নজরুল তাঁর ‘মানুষ’ কবিতায় ধর্মমোহ, ধর্মীয় সংকীর্ণতা এবং মানব-বিদ্বেষপূর্ণ ধর্মচর্চার ঊর্ধ্বে চিরন্তন মানব মহিমার জয়গান গেয়েছেন-
হায়রে ভজনালয়,
তোমার মিনারে চড়িয়া ভ- গাহে স্বার্থের জয়। [ মানুষ : সাম্যবাদী ]
এ কবিতায় তিনি বিশ্ব মানবসমাজের উদ্দেশে বলেছেন-
আদম দাউদ ঈশা মুসা ইব্রাহিম মোহাম্মদ
কৃষ্ণ বুদ্ধ নানক কবি, বিশ্বের সম্পদ,
আমাদেরই এঁরা পিতা-পিতামোহ, এই আমাদের মাঝে
তাঁদেরি রক্ত কম-বেশী ক’রে প্রতি ধ্বমনীতে রাজে! [ মানুষ : সাম্যবাদী ]
নজরুলের মতে, রাজা-প্রজা, ধনী-নির্ধন, মহাজন-খাতক, শ্রমিক-মালিক, সাহেব-কুলি ইত্যাদির সৃষ্টি সামাজিক ও অর্থনৈতিক বৈষম্যের জন্য। সামাজিক শোষণের দ্বারা নিপীড়িত ও অপমানিত মানুষের আত্মমর্যাদা নজরুলের মর্মব্যথার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছিল। আর সমগ্র বিশ্ববাসীর মধ্যে যারা অপমানে অবনত তাদের সম্পর্কে কবিচিত্ত ছিল সমবেদনায় উদ্বেলিত-
একজনে দিলে ব্যথা
সমান হইয়া বাজে সে বেদনা সকলের বুকে হেথা।
একের অসম্মান
নিখিল মানবজাতির লজ্জা-সকলের অপমান। [ কুলি-মজুর]
জগতের শোষিত, বঞ্চিত, নিপীড়িত ও নিগৃহীত মানুষ প্রাচীন শৃঙ্কল, শাস্ত্রসর্বস্বতা, আচারসর্বস্বতা ও কুসংস্কার থেকে মুক্তি লাভ করে শির উন্নত করে বিশ্বসংসারে আসন লাভ করুক, মর্যাদার আসনে প্রতিষ্ঠিত হোক- এই ছিল কবির আগামিকালের শোষণমুক্ত বিশ্বের মহত্তম স্বপ্ন। বিষের বাঁশী’র ‘তূর্য-নিনাদ’, ‘উদ্বোধন’, ‘আত্মশক্তি’, ‘বন্দী-বন্দনা’, ‘শিকল-পরার গান’, ‘যুগান্তরের গান’ মূলত মুমূর্ষু মানুষের উদ্বুদ্ধ চেতনার উদাত্ত সঙ্গীত। এর সবগুলোই ‘সত্য-মন্ত্র’, সবগুলোই ‘অভয়-মন্ত্র’। কবি বিপন্ন লাঞ্ছিত দেশবাসীকে সমস্ত পৃথিবীর মানুষের সঙ্গে এক করে দেখেছেন। তিনি স্বাদেশিকতার ঊর্ধ্বে স্থাপন করেছন সত্য, ন্যায় ও মানবতাকে। ভারতবাসী তথা পৃথিবীর পরাধীন ও নির্যাতিত মানুষের বন্দিত্ব ও লাঞ্ছনার মধ্যে তিনি দেখেছেন মানবতা ও সত্যের অবমাননা। তিনি এই অবমাননা দূর করতে সবাইকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানিয়েছেন-
বিশ্ব-গ্রাসীর ত্রাস নাশি আজ আসবে কে বীর এসো
ঝুঁট শাসনে করতে শাসন, শ্বাস যদি হয় শেষও। [সেবক : বিষের বাঁশী]
ঈশ্বরতন্ত্র, রাজতন্ত্র ও পুরোহিততন্ত্রের শিকল তাঁকে বেঁধে রাখতে পারে না। রাজতন্ত্রের বিরুদ্ধে জিহাদ ঘোষণা করে নজরুল এক বছর সশ্রম কারাদ-ও ভোগ করেছেন। রাজার প্রতিনিধি জমিদার, জোতদার, পুরোহিতদের বিরুদ্ধে তাঁর কলম পূর্বাপর শাণিত ছিল-
মাটিতে যাদের ঠেকে না চরণ
মাটির মালিক তাহারাই হন-
যে যত ভণ্ড ধড়িবাজ আজ সে তত বলবান্ [ ফরিয়াদ ]
পুঁজির মূলে যে শ্রমিকের রক্ত বিরাজিত মার্কসের মতো নজরুলও বিশ্বাস করতেন-
তোমার অট্টালিকা
কার খুনে রাঙা? ঠুলি খুলে দেখ,
প্রতি ইঁটে আছে লিখা। [ কুলি-মজুর : সাম্যবাদী ]
স্বাধীনতা অর্থে নজরুল বুঝতেন মানুষের মর্যাদা, সমাজ ও ব্যক্তির সর্বাঙ্গীণ বিকাশ, সংস্কার ও সংকীর্ণতা থেকে মানুষের অন্তর-বাহিরের পূর্ণমুক্তি। তাঁর মুক্তি কামনার অন্তঃস্থলে রয়েছে মানবতা ও নৈতিকতার প্রেরণা। তাই এর আবেদন বিশেষ দেশে, বিশেষ কালে সীমাবদ্ধ নয়। নজরুল ইসলামের স্বাধীনতার আকাক্সক্ষা জাতির জন্য নয়, মানুষের জন্য। তিনি স্বাধীনতার ধারণাকে প্রসারিত করেছেন, স্বাদেশিকতার স্থানে এনেছেন উদার মানবিকতা ও সাম্যের চেতনা। সে চেতনা সর্বযুগে, সর্বদেশে সমানভাবে প্রযোজ্য। কবির উক্তি-
গাহি সাম্যের গান-
বুকে বুকে হেথা তাজা সুখ ফোটে, মুখে মুখে তাজা প্রাণ!
...............................................................
নাই কো এখানে কালা ও ধলার আলাদা গোরস্থান।
নাই কো এখানে কালা ও ধলার আলাদা গীর্জা-ঘর,
নাই কো এখানে ধর্ম্মের ভেদ, শাস্ত্রের কোলাহল,
পাদরী-পুরুত-মোল্লা-ভিক্ষু এক গ্লাসে খায় জল। [সাম্য : সাম্যবাদী]
‘কাণ্ডারী হুঁশিয়ার!’ কোনো বিশেষ যুগ-সংকটের ত্রাণগীতি নয়, দেশকালে ঊর্ধ্বে তার স্থান। সর্বপ্রকার পরাধীনতা-অত্যাচার-অনাহারের বন্দিশালা ভাঙার সোচ্চার বিদ্রোহের আদর্শে ভাঙার গান, ফণি-মনসা মুখর। নজরুলের লক্ষ্য ছিল নিপীড়িত তথা সংগ্রামশীল মানুষের জয়গান।
এ কবিতায় কবি ধর্মব্যবসায়ীদের মুখোশ খুলে দিয়ে ঈশ্বরকে মানুষের সঙ্গে একাত্ত করেছেন। মূর্তির ঈশ্বর বা মেঘলোকবাসী ঈশ্বরকে নির্বিবাদে মেনে নেয়ার মানুষ তিনি ছিলেন না। নজরুল মনে করেন ধর্মীয় গ্রন্থেরও পাশাপাশি অবস্থানে কোনো বাধা নেই। এ নিয়ে বিবাদেরও সম্ভাবনা নেই। তাঁর মতে ধর্ম মানুষের সৃষ্টি, আর আল্লাহ মানুষ সৃষ্টি করেছেন। ধর্মের কল্যাণের জন্য মানুষ পৃথিবীতে এসেছে, মানুষের কল্যাণের জন্যই ধর্ম প্রতিষ্ঠিত করা হয়েছে। তাই ধর্ম শ্রেষ্ঠ নয়-মানুষই শ্রেষ্ঠ। তাইতো পৃথিবীর প্রধান কবিদের সঙ্গে কণ্ঠ মিলিয়ে তিনিও বলেছেন-
বন্ধু বলি ঝুট,
এইখানে এসে লুটাইয়া পড়ে সকল রাজমুকুট।
এই হৃদয়ই যে নীলাচল, কাশী, মথুরা, বৃন্দাবন,
বুদ্ধ-গয়া এ, জেরুজালেম এ, মদিনা, কাবা-ভবন, [সাম্যবাদী : সাম্যবাদী]
কবিতার মতো নজরুলের সঙ্গীতেও রয়েছে সর্বত্রগামিতা। প্রেম-ভালোবাসা, ঘৃণা-বিদ্বেষ, ঈর্ষা-অসূয়া যেমন স্বাভাবিক শাশ্বত তেমনি অবিচার, অন্যায় শোষণও। অত্যাচার ও অবিচারের একটি সর্বজনীন সর্বকালীন চরিত্র আছে। স্বেচ্ছাচারী শাসক, স্বার্থপর সমাজপতি, ভণ্ড ধর্মগুরুর চরিত্ররূপ সর্বকালে সর্বদেশে একই রূপ। বিশ্বমানবের নিহিত শক্তির অফুরন্ত উন্মাদনা নজরুল তাঁর কাব্যে প্রকাশ করে গেছেন। তাঁর কবি-মানস আন্তর্জাতিকতায় ভাস্বর ছিল বলেই তাঁর পক্ষে সম্ভব হয়েছে হিন্দু পুরাণের পাশাপাশি ইসলামি ও গ্রিকপুরাণকে স্থান দেওয়া হয়েছে। নজরুলের কবিমানস আন্তর্জাতিকতায় ভাস্বর ছিল বলেই তাঁর পক্ষে সম্ভব হয়েছে হিন্দুপুরাণের পাশাপাশি ইসলামী ও গ্রিকপুরাণ; তৎসম-তদ্ভব শব্দের পাশে হিন্দি, আরবি-ফারসি, ইংরেজি ও অপরাপর নানা বিদেশি শব্দ, ছন্দ ও ভাব বাংলা ভাষায় অনাবিল স্বতঃস্ফূর্ততায় আত্মীকরণ করা। এক্ষেত্রে তিনি বিশ্বমনা সংস্কৃতের পরিচয় দিয়েছেন। এর ফলে একদিকে যেমন ভারতীয় সাহিত্য সমৃদ্ধ হয়েছে যুক্তিনিষ্ঠ উদারতায় অন্যদিকে বিশ্বভ্রাতৃত্ব ও মানবতার আলো ছড়িয়ে পড়েছে সারাবিশ্বে।
শুধুমাত্র রাজনৈতিক চিন্তা-চেতনাতেই নয়, কাব্যাদর্শেও তিনি আন্তর্জাতিকতাবাদী। তিনি সাম্যবাদ থথা সর্বহারার মহান সংগ্রামের অনুষঙ্গ দস্তয়ভস্কি, গোর্কি, মার্কস-এঙ্গেলস-লেনিনের তত্ত্ব থেকে গ্রহণ করেছেন। ‘সর্বহারা’ কাব্যগ্রন্থ ও বিশেষত সাম্যবাদী কবিতাটি মার্কসবাদের ভিত্তির উপরই রচিত। পঙ্ক্তিগুলো বিশ্লেষণ করলেই আমরা সাম্যবাদের মূল কথাগুলো পেয়ে যাই। ইউরোপের আকাশে-বাতাসে যখন রাজনৈতিক শাসনের গণ্ডিকে ও নিষ্ঠুরতাকে দলিত করে স্বাধীন হবার স্পৃহা জাগ্রত হচ্ছে, ঠিক তখন শেলি-বায়রনের আবির্ভাব। নজরুলের আবির্ভাবও ঠিক তেমনই এক সন্ধিক্ষণে। ‘ঘবপবংংরঃু ড়ভ অঃযবরংস’ লেখার পর শেলিকে ক্ষমা চাইতে বলা হয়। বিপ্লাবী শেলি সে প্রস্তাব ঘৃণার সঙ্গে প্রত্যাখান করেন। নজরুলও পুরোহিত-শক্তির বিরুদ্ধে জোরাল পঙ্ক্তি উচ্চারণ করেছেন। শেলির কবিতায় ধ্বনিত যৌবনের জয়গান যেন নজরুল ইসলামের ‘ যৌবন-জল-তরঙ্গে’-এ ধ্বনিত হয়। বায়রনের মতো নজরুল অসার সমাজজীবনের প্রতি তীক্ষ্ণধার বক্তব্য রেখেছেন তাঁর ‘জাতের বজ্জাতি’ কবিতায়। বায়রন আর শেলি যেমন অবহেলিত অবজ্ঞাত মানুষের জন্য বেদনা অনুভব করেছেন, নজরুলের সর্বহারা, ফণিমনসা, প্রলয়শিখা ইত্যাদি কাব্যেও নিরন্ন, পীড়িত, লাঞ্চিত, অপমানিত মানুষের জীবনালেখ্য বিধৃত হয়ে সহানুভূতি প্রকাশিত হয়েছে। শেলির ..... প্রেম-সৌন্দর্যের বিষয় ও ভাব নজরুলের অনামিকা, চিরজনমের প্রিয়, সে যে আমি, আর কত দিন ইত্যাদি কবিতায় প্রকাশ। নজরুলের চিঠিপত্রে হুইটম্যানের ভাবনাচিন্তার সাজুয্য দেখা যায়। নজরুলের ‘বিদ্রোহী’ কবিতাকে হুইটম্যানের ‘Song of Myself’ -এর সঙ্গে মিলিয়ে পড়া যেতে পারে। হুইটম্যানের মতো তিনিও সৌন্দর্যের পূজারি। হুইটম্যানের অনেক কবিতার শীর্ষ নামে `SONG’ শব্দের ব্যবহার লক্ষ করা যায়। নজরুলের অনেক কবিতা, যেমন- ছাত্রদলের গান, কৃষাণের গান, শ্রমিকের গান, ধীবরের গান, আমি গাই তার গান ইত্যাদি নামাঙ্কিত। নজরুলের ‘জিঞ্জির’ কাব্যের ‘অগ্রপথিক’ কবিতাটি যেন হুইটম্যানের ‘Pioneers, o Pioneers’কবিতাটিকে স্মরণ করা।
উপন্যাসে নজরুলের বিশ্ববোধ নানা মাত্রিকতায় প্রকাশিত হয়েছে। মৃত্যুক্ষুধা উপন্যাসে আমরা নজরুলের বিশ্ববোধের পরিচয় পাই। আমাদের নিত্যদিনের পরম শত্রু, মৃত্যুকে আমরা ভয় পাই। সে আমাদের অনাকাক্সিক্ষত,এ সত্যটুকু আমাদের জীবনসত্যে আস্বীকৃত। কিন্তু তাকে তো কখনো এড়ানো যায় না। তেমনি বাঁচতে গেলে ক্ষুধা দানবের মতো প্রতি মুহূর্তে আমাদের গ্রাস করতে চায়। তাই মৃত্যু ও ক্ষুধার মাঝামাঝি দাঁড়িয়ে মানুষ সর্বকালে ও সর্বাবস্থায় দিশেহারা, অসহায়। নজরুল উপন্যাসের ঘটনাপ্রবাহের একদিকে মৃত্যুকে দেখিয়েছেন তার শাশ্বত প্রবহমানতায়,আবার ক্ষুধাকে দেখিয়েছেন অনিবার্য চাহিদায়। পৃথিবীর সব মানুষের চিরকালীন প্রবৃত্তি নিয়ে এই যে ভাবনার খেলা, এটাই তাঁর বিশ্ববোধ।
( আগামী কিস্তিতে সমাপ্য)
লেখক : অধ্যাপক, বাংলা বিভাগ, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়, কুষ্টিয়া
(দ্য রিপোর্ট/একেএমএম/আগস্ট ২৭,২০১৮)
পাঠকের মতামত:
- জ্বালানি তেলের দাম লিটারে ১০-১৫ টাকা কমানো সম্ভব
- গাজায় ইসরাইলি হামলায় নিহতের সংখ্যা ছাড়াল ৪৪ হাজার
- গণঅভ্যুত্থানের ছাপ রেখে শুরু হচ্ছে ঘরোয়া ফুটবল
- আ.লীগকে নির্বাচনের সুযোগ দেওয়ার বিষয়ে যা বললেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
- খেজুরের আমদানি শুল্ক কমল, থাকছে না অগ্রিম করও
- ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলা: শুনানি শেষ, রায় যেকোনো দিন
- বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নির্বাহী কমিটির আকার বাড়ল
- রাষ্ট্রপতির সঙ্গে তিন বাহিনীর প্রধানদের সাক্ষাৎ
- খালেদা জিয়াকে ১২ বছর সেনাবাহিনী থেকে দূরে রাখা হয়েছে : ফখরুল
- বিচারের পর আওয়ামী লীগকে নির্বাচন করতে দেওয়া হবে : ড. ইউনূস
- সাগর দ্বীপ সেন্টমার্টিনের পর্যটন আশা-নিরাশার দোলাচলে
- "সেনাকুঞ্জের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আনতে পেরে আমরা গর্বিত"
- এদের রক্ত ও ত্যাগের সঙ্গে বেইমানি করা যাবে না : নতুন সিইসি
- সেনাকুঞ্জে কুশল বিনিময় করলেন মুহাম্মদ ইউনূস-খালেদা জিয়া
- থানায় মামলা দিতে গিয়ে শাহজাহান ওমর গ্রেফতার
- থানায় মামলা দিতে গিয়ে শাহজাহান ওমর গ্রেফতার
- প্রধান নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ পেলেন এ এম এম নাসির উদ্দীন
- ডিএসইর পরিচালক নাহিদ হোসেন ওএসডি
- ম্যাচ শেষের আগেই মাঠ ছাড়ল কসোভো, রোমানিয়াকে জয়ী ঘোষণা
- ২০২৫ সালে ভারতের কেরালায় খেলবে আর্জেন্টিনা
- পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা নামল ১৪ ডিগ্রিতে
- বিদায় বেলায় ঢাকায় আসছে বাইডেনের বিশেষ প্রতিনিধি
- হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
- সশস্ত্র বাহিনী দিবস: শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা
- রাজধানীর পয়েন্টে পয়েন্টে অবরোধ অটোরিকশাচালকদের, যান চলাচল বন্ধ
- এবার শুনানিতে উঠছে জামায়াত নিবন্ধনের আপিল
- "বিচারের শুদ্ধতা রক্ষার জন্য রাজনৈতিক দলের বিচার ট্রাইব্যুনালে নয়"
- আমরা এক পরিবার, কেউ কারো শত্রু হবো না: প্রধান উপদেষ্টা
- ইউক্রেনে মার্কিন দূতাবাস বন্ধ ঘোষণা
- সাত কলেজকে স্বতন্ত্র প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে হবে: শিক্ষা উপদেষ্টা
- ডিএসইতে সূচকের উত্থান, সিএসইতে পতন
- ফ্যাসিস্টের মতো কারও ভয়েস কেড়ে নেওয়া হবে না: প্রেস সচিব
- মুজিববর্ষ উদযাপনে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের খরচ ১২৬১ কোটি
- নির্বাচনে হস্তক্ষেপ রুখে দেওয়ার বিধান চায় ইসি
- অন্তর্বর্তী সরকারকে ‘একটু’ সময় দিতে বললেন ফখরুল
- বৃহস্পতিবার সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বিএনপি চেয়ারপারসন
- ঢাকা কলেজ ও সিটি কলেজ শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ
- আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল অধ্যাদেশের খসড়ার অনুমোদন
- সাউথইস্ট ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যানকে ১২ কোটি টাকা জরিমানা
- আমাকে দেশনায়ক-রাষ্ট্রনায়ক বলবেন না: তারেক রহমান
- অন্তবর্তীকালীন সরকার ও একটি বৈশ্বিক বিশ্লেষণ
- দূষণ ধুয়ে ফেলতে দিল্লিতে কৃত্রিম বৃষ্টির আবেদন
- সমন্বিত হিসাবে ঘাটতি: দুই ব্রোকারেজ হাউজকে জরিমানা
- আন্তর্জাতিক মাস্টারের খেতাব পেলেন নীড়
- খেলাপিদের ঘটিবাটি বিক্রি করে অর্থ আদায় করতে হবে: অর্থ উপদেষ্টা
- খালেদা জিয়ার কাছে পৌঁছাল সশস্ত্র বাহিনী দিবসের আমন্ত্রণপত্র
- বিএনপির ২৮ অক্টোবরের মহাসমাবেশ কিন্তু সফল হয়নি: হাসনাত
- চলতি বছরে ৪৮২ শিশু হত্যা, নির্যাতিত ৫৮০
- সরকার বিভিন্ন দেশের সঙ্গে ব্যবসায়িক সম্পৃক্ততা বাড়াতে চায়: বাণিজ্য উপদেষ্টা
- আ. লীগের সঙ্গে কোনো সমঝোতা নেই: প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব
- সন্দেহটা কোথায়, অন্তর্বর্তী সরকারকে প্রশ্ন ফখরুলের
- টাঙ্গাইলে বাস-পিকআপভ্যান সংঘর্ষে চারজন নিহত
- ভারতীয় মাওলানা সাদকে ছাড়া ইজতেমা হতে দেবে না তার অনুসারীরা
- আ.লীগের প্রসঙ্গ তুললেন ভারতীয় সাংবাদিক, জবাবে যা বলল যুক্তরাষ্ট্র
- হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া নিয়ে ভারতকে হুঁশিয়ারি ড. ইউনূসের
- শহিদ আবু সাঈদ হত্যা মামলায় বেরোবির সাবেক প্রক্টর গ্রেফতার
- শেখ হাসিনা নিজেকে প্রধানমন্ত্রী ভাবলেও বাস্তবতা ভিন্ন
- সাবেক মন্ত্রী কামরুল ইসলাম ৮ দিনের রিমান্ডে
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকের সাথে হজ এজেন্সি প্রতিনিধিদের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত
- ইসলামী ব্যাংকের বোর্ড সভা অনুষ্ঠিত
- তৃতীয়বারের মতো ‘সাফা গোল্ড অ্যাওয়ার্ড’ পেল ওয়ালটন
- শেখ হাসিনাসহ ৪৬ জনের বিরুদ্ধে এক মাসের মধ্যে তদন্ত শেষ করার নির্দেশ
- ইউক্রেনকে রাশিয়ার অভ্যন্তরে হামলা চালানোর অনুমতি দিলেন বাইডেন
- আইসিবির লভ্যাংশ ঘোষণা
- হালান্ডের আরও এক হ্যাটট্রিক, আইরিশদের গোলবন্যায় ভাসাল ইংল্যান্ড
- প্রস্তুতি ম্যাচে বাংলাদেশের ৭ উইকেটে ২৫৩
- ১৩ আসামিকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে রাখার নির্দেশ ট্রাইব্যুনালের
- আগামী বছর ব্যাংক বন্ধ থাকবে ২৭ দিন
- সাংবাদিক কামাল আহমেদকে প্রধান করে গণমাধ্যম সংস্কার কমিশন
- সব অপরাধের কেন্দ্রে শেখ হাসিনা, মন্ত্রী-এমপিরা ছিলেন সহযোগী
- এস আলমের ঋণ জালিয়াতি : বাংলাদেশ ব্যাংকের ১৩ কর্মকর্তাকে তলব
- দুই হাজার মানুষ শুধু নির্বাচনের জন্য জীবন দেননি: সারজিস
- ‘অন্তর্বর্তী সরকারের মেয়াদ চার বছরের কম হওয়া উচিত’
- সাবেক মন্ত্রীসহ ১৩ আসামিকে ট্রাইব্যুনালে আনা হলো
- দুই হাজার মানুষ শুধু নির্বাচনের জন্য জীবন দেননি: সারজিস
- সাবেক মন্ত্রী কামরুল ইসলাম ৮ দিনের রিমান্ডে
- আ.লীগের প্রসঙ্গ তুললেন ভারতীয় সাংবাদিক, জবাবে যা বলল যুক্তরাষ্ট্র
- ‘অন্তর্বর্তী সরকারের মেয়াদ চার বছরের কম হওয়া উচিত’
- পাকিস্তান থেকে ২৯৭ টিইইউএস কনটেইনারে যেসব পণ্য এলো
- ১৩ আসামিকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে রাখার নির্দেশ ট্রাইব্যুনালের
- অন্তর্বর্তী সরকারকে ‘একটু’ সময় দিতে বললেন ফখরুল
- ইসলামী ব্যাংকে পল্লী উন্নয়ন প্রকল্প কর্মকর্তাদের কর্মশালা অনুষ্ঠিত
- এস আলমের ঋণ জালিয়াতি : বাংলাদেশ ব্যাংকের ১৩ কর্মকর্তাকে তলব
- হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া নিয়ে ভারতকে হুঁশিয়ারি ড. ইউনূসের
- সাংবাদিক কামাল আহমেদকে প্রধান করে গণমাধ্যম সংস্কার কমিশন
- তৃতীয়বারের মত সাফা গোল্ড অ্যাওয়ার্ড’ অর্জন করলো ওয়ালটন
- শেখ হাসিনাসহ ৪৬ জনের বিরুদ্ধে এক মাসের মধ্যে তদন্ত শেষ করার নির্দেশ
- হাসিনার জন্য আরেকটি তাজমহল বানান: ভারতকে রিজভী
- তৃতীয়বারের মতো ‘সাফা গোল্ড অ্যাওয়ার্ড’ পেল ওয়ালটন
- অন্তবর্তীকালীন সরকার ও একটি বৈশ্বিক বিশ্লেষণ
- সাবেক মন্ত্রীসহ ১৩ আসামিকে ট্রাইব্যুনালে আনা হলো
- ভারতীয় মাওলানা সাদকে ছাড়া ইজতেমা হতে দেবে না তার অনুসারীরা
- রেমিট্যান্সে প্রবৃদ্ধি ৩৩ শতাংশের বেশি
- বৃহস্পতিবার সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বিএনপি চেয়ারপারসন
- শেখ হাসিনা নিজেকে প্রধানমন্ত্রী ভাবলেও বাস্তবতা ভিন্ন
- এ যুদ্ধ তো হবেই, কোন না কোন ফর্মেটে: উপদেষ্টা মাহফুজ
- সামরিক কর্মকর্তাদের ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা বাড়ল ৬০ দিন
- চলতি বছরে ৪৮২ শিশু হত্যা, নির্যাতিত ৫৮০
- সেনাকুঞ্জে কুশল বিনিময় করলেন মুহাম্মদ ইউনূস-খালেদা জিয়া