আশুরা : তাৎপর্য, করণীয় ও বর্জনীয়-শেষ
মাহফূজ আল-হামিদ
(পূর্ব প্রকাশের পর) আশুরায় বর্জনীয়:
বর্তমানে আশুরাকে ঘিরে অনেক কু-সংস্কার ও মারাত্মক অনৈসলামিক কাজকর্ম করা হয়। তার মাঝে তাজিয়া, শোকগাঁথা পাঠ, শোক পালন, মিছিল ও র্যালি বের করা, শোক প্রকাশার্থে শরীরকে রক্তাক্ত করা ইত্যাদি অন্তর্ভুক্ত। এসব রসম-রেওয়াজের কারণে এ মাসটিকেই অশুভ মাস মনে করার একটা প্রবণতা অনেক মুসলমানের মধ্যেও লক্ষ্য করা যায়। এজন্য অনেকে এ মাসে বিয়ে-শাদী থেকেও বিরত থাকে। এগুলো অনৈসলামিক ধারণা ও কুসংস্কার। এ মাসের করণীয় বিষয়গুলো হল, তওবা-ইস্তেগফার, নফল রোযা এবং অন্যান্য নেক আমল। এসব বিষয়ে যত্নবান হওয়া এবং সব ধরনের কুসংস্কার ও গর্হিত রসম-রেওয়াজ থেকে বেঁচে কুরআন-সুন্নাহ মোতাবেক চলাই মুসলমানের একান্ত কর্তব্য।
তাযিয়া কাকে বলে?
অভিধানে তাযিয়া বলা হয় বিপদগ্রস্ত লোককে শান্তনা দেওয়াকে। শরীয়তের পরিভাষায় তাযিয়া হল কোন মৃত ব্যক্তির জন্য তিন দিন পর্যন্ত শোক পালন করা। বর্তমানে তা’জিয়া রুপ হল- ইমাম হুসাইনের রওজার মত করে এক রওজা তৈরী করা, সেখানে লাল চাদর দেওয়া, মোমবাতি-আগরবাতি, গোলাপজল, বিভিন্ন মিষ্টি প্রাসাদ ইত্যাদি দেওয়া, কালো কাপড় পরিধান করা, এই মাসে বিয়ে-শাদী না করা, শোক গাঁথা কবিতা রচনা ও আবৃত্তি করা, মিথ্যা ঘটনাপুঞ্জী বর্ণনা করা, কৃত্রিম সমাধি তৈরী করা এবং নারী-পুরুষ ছোট-বড় সকলেই বরকতের জন্য একে স্পর্শ করা আর এর নীচ দিয়ে আসা-যাওয়া করা। ধারণা করা হয়, এতে বয়স বৃদ্ধি পায়, বিপদ দূর হয়। হুসাইন (রা.) -এর কথা স্বরণ করে হায় হুসাইন, হায় হুসাইন বলে গাল আর বুক চাপড়ানো। তাঁর কাছে নিজের ভবিষ্যত মঙ্গলের জন্য প্রার্থনা করা। মানুষ নিজ হাতে একটা কবর তৈরী করে তার কাছেই কি ভাবে প্রার্থনা করতে পারে? আল্লাহ তায়ালা বলেন اتعبدون ما تنحتون ؟ তোমরা কি তার ইবাদত করো? যাকে তোমরা নিজ হাতে তৈরী করেছো? যারা এরূপ করে, তারা কিন্তু সওয়াবের উদ্দেশ্যেই করে থাকে। এই দিনে রোজা রাখার কথা স্পষ্ট সহীহ হাদীসে বিদ্যমান যা উপরে বর্ণিত হয়েছে। কিন্তু যারা তা’যিয়া করেন তাদের অনেকেই সহীহ হাদীস দ্বারা প্রমাণিত আমল রোজা রাখার কথা বেমালুম ভুলে যান। তাদের অনেকেই নিজেদেরকে আলী (রা.) -এর বিশেষ শিষ্য বলে জোর দাবি করেন। অথচ, রাসূল (সা.) হযরত আলী (রা.) -কে এই বলে বিভিন্ন স্থানে প্রেরণ করেছিলেন যে, যেখানে কবরকে শক্তভাবে তৈরি করতে দেখবে, তাকে ভেঙ্গে চুরমার করে দিবে। কিন্তু শিয়ারা তার উল্টা কাজ করেও কীভাবে নিজেদেরকে আলী (রা.) এর শিষ্য বলে দাবি করে?
মুসলমানরা খুশির মাসে শোক পালন করে কেন?
এর জবাব সন্ধান করতে গেলে দেখা যায়, রাসুল (সা.) -এর আদরের নাতি [জান্নাতি যুবকদের নেতা হযরত হুসাইন (রা.)] -এর কারবালার প্রান্তরে নির্মম শাহাদত বরণের কথা। বলাবাহুল্য যে, উম্মতের জন্য এই শোক সহজ নয়। জান্নাত প্রত্যাশি প্রতিটি যুবকই তার নেতার এই নির্মম শাহাদাত দিবসে শোক পালন করতে আগ্রহী হবে এটাই স্বাভাবিক যদি কুরআন ও হাদীসের অনুমোদন পাওয়া যায়। কিন্তু নবী (সা.)-এর শিক্ষা তো এমন- ‘নিশ্চয়ই চোখ অশ্রুসজল হয়, হৃদয় ব্যথিত হয়, তবে আমরা মুখে এমন কিছু উচ্চারণ করি না যা আমাদের রবের কাছে অপছন্দনীয়।’ অন্য হাদীসে নবী (সা.) ইরশাদ করেন, ‘তাদের সঙ্গে আমাদের কোনো সম্পর্ক নেই যারা মুখ চাপড়ায়, কাপড় ছিড়ে এবং জাহেলী যুগের কথাবার্তা বলে।’ উম্মে হাবীবা (রা.) বলেন, لَا يَحِلُّ لِامْرَأَةٍ تُؤْمِنُ بِاللَّهِ وَالْيَوْمِ الْآخِرِ أَنْ تُحِدَّ عَلَى مَيِّتٍ فَوْقَ ثَلَاثِ لَيَالٍ إِلَّا عَلَى زَوْجٍ أَرْبَعَةَ أَشْهُرٍ وَعَشْرًا আমি রাসুল (সা.) কে বলতে শুনেছি- যে মহিলা আখেরাত ও আল্লাহর উপর বিশ্বাস রাখে তার জন্য বৈধ নয় যে, সে কোন মৃত ব্যক্তির জন্য তিন দিনের বেশি শোক পালন করে। কিন্তু তার স্বামীর জন্য চার মাস দশ দিন শোক পালন করতে পারবে। (বুখারী-৫০২৪, মুসলিম-৩৭০৯, তিরমিযী-১১৯৬, নাসাঈ-৩৫৩৩, আবূ দাঊদ-২২৯৯, ইবনে মাজাহ-২০৮৬, বাইহাক্বী-১৫৯৩২, হিব্বান-৪৩০৪)
রাসূল (সা.) আমাদেরকে তিন দিনের বেশি শোক পালন করার অনুমতি দেননি। তাহলে? তাহলে কি আমরা কুরআন ও হাদীসের অনুসরণ করব? যার বিনিময়ে আমরা জান্নাতি হতে পারব এবং সেখানে হুসাইন (রা.) -এর নেতৃত্বে থাকতে পারব। নাকি কুরআন ও হাদীসের বিরোধী কাজ করে জাহান্নামী হব? যেখানে তার কোন সহযোগীতা আমরা পাওয়ার যোগ্যতা রাখব না?
মাতম যদি বৈধই হত তবে আরো যাদের শোকে মাতম করা উচিত?
কেউ যদি মাতম করতে চায়, তাহলে সর্বপ্রথম বিশ্বনবী জনাব মুহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহ (সা.) -এর জন্য মাতার করা উচিত। যাঁকে কাফেররা জীবনব্যাপী কত কষ্ট আর যন্ত্রনা দিল! এক সময় আপন মাতৃভুমি ছাড়তেও বাধ্য হলেন। পর্যায়ক্রমে আবূ বকর (রা.) যিনি ইসলামের প্রথম খলীফা, ওমর (রা.), যিনি মসজিদে ফজরের নামাজ আদাই করা অবস্থায় শহিদ হয়েছেন। (আল-বিদায়া ওয়ান-নিহায়া ৬/২৫৯। উসমান (রা.) যিনি ৩৫ হিজরীর ১৮ই জিলহাজ্ব নিজের বাসভবনে আততায়ী কর্তৃক নির্মমভাবে শাহাদাত বরণ করেন। আলি (রা.), যিনি ৪০ চল্লিশ হিজরির ১৭ই রমজান শুক্রবার কুফার মসজিদে ফজরের নামাজের কিছুক্ষণ পর খারেজীদের দ্বারা নিয়োজিত আততায়ী আব্দুর রহমান ইবনে মালজুম এর বিষাক্ত ছুরি দ্বারা মাথায় আঘাতপ্রাপ্ত হন। এর তিন দিন পর ৬৩ বৎসর বয়সে শাহাদাত বরণ করেন (আল-বিদায়া ওয়ান-নিহায়া ৬/২৫৯, ৮/২২১)। হাসান (রা.) ও অসংখ্য সাহাবী, যারা ওহুদ, বদর সহ বিভিন্ন যুদ্ধের ময়দানে কেবলমাত্র ইসলামের পতাকা উড্ডীন করতে অকাতরে নিজেদের জীবন বিলিয়ে দিয়েছেন। কিন্তু কই? তাদের জন্য তো কাউকে মাতম করতে দেখা যায় না। তথাপি তা’যিয়া আর মাতম পালনকারী শিয়া স¤প্রদায়ের লোকেরা আবূ বকর ও ওমর (রা.) -কে কাফের বলে গালি দেয় (নাউজুবিল্লাহ)।
আশুরার শিক্ষা:
১. হজরত মুসা (আ.) ও ইবরাহিমের চেতনায় উদ্বুদ্ধ হওয়া:
আশুরার দিন হজরত মুসা (আ.)-এর বিজয়ের ইতিহাস স্মরণ করতে হবে। তিনি যেভাবে আল্লাহর পথে অবিচল থেকে ফেরাউনের বিরুদ্ধে লড়াই করে বিজয় ছিনিয়ে এনেছেন, ঠিক তেমনিভাবে আমাদেরও বাতিলের পথকে রুদ্ধ করে ইসলামের আলোয় আলোকিত সমাজ গঠনের প্রত্যয় গ্রহণ করতে হবে। আল্লাহর নবী হজরত ইবরাহিম (আ.)-এর জীবন থেকে শিক্ষা নিয়ে শয়তানি শক্তির বিরুদ্ধে লড়াই করার মানসিকতা গড়তে হবে।
২. কারবালার বিরল দৃষ্টান্ত:
আল্লাহতায়ালা মহররম মাসের দশ তারিখকে কারবালার ঐতিহাসিক বিরল দৃষ্টান্তের জন্যও মনোনীত করেছেন। এ দিনে নবী দৌহিত্র হজরত হোসাইন (রা.) ও তার পরিবারবর্গ যে আত্মত্যাগের মহা বিরল দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন তা অপূর্ব। হিজরি ৬০ সনে ও ইংরেজি ৬৮০ খ্রিস্টাব্দে এ দিনে ইরাকের ফোরাত নদীর তীরে কারবালা প্রান্তরে স্মরণকালের মানব ইতিহাসের নির্মমতম হৃদয়বিদারক ঘটনা সংঘটিত হয়। প্রিয় নবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর প্রাণপ্রিয় দৌহিত্র হজরত হোসাইন (রা.) সপরিবারে এদিন ফোরাতের কিনারে শাহাদতের পানি পান করেন। নীতি ও আদর্শের জন্য, সত্য ও ন্যায়ের জন্য অবলীলায় প্রাণ উত্সর্গ মানব ইতিহাসে সত্যিই বিরল। অপ্রতিরোধ্য বাতিল ও শয়তানি শক্তির বিরুদ্ধে তেজদীপ্ত ঈমানদারের দুর্বল প্রতিরোধের যে ইতিহাস আশুরার দিনে কারবালা প্রান্তরে রচিত হয়েছে, তা অনন্য ও কালজয়ী। যুগ যুগ ধরে এ ঘটনা মানুষকে বাতিলের বিরুদ্ধে প্রত্যয়ী হওয়ার প্রেরণা জোগায়।
আশুরার দিন কারবালা প্রান্তরে মানবেতিহাসের যে নির্মম কাহিনী রচিত হয়েছিল তা থেকে আমাদের শিক্ষা গ্রহণ করতে হবে। আমাদের মনে রাখতে হবে যে, মুসলমানদের সবচেয়ে বড় শক্তি হলো তাদের মজবুত ঈমান। তাই আমাদের ঈমানি চেতনায় বলীয়ান হয়ে ঐক্যবদ্ধ হয়ে জীবন পরিচালনা করতে হবে। কারবালার প্রান্তরে হজরত হুসাইন (রা.) সপরিবারে আত্মত্যাগ করে সমগ্র বিশ্ববাসীকে শিক্ষা দিয়ে গেছেন, যে মস্তক আল্লাহর কাছে নত হয়েছে সে মস্তক কখনও বাতিল শক্তির কাছে নত হতে পারে না। আল্লাহর পথে অটল থাকতে মুমিনরা তাদের জীবনকে উৎসর্গ করতে দ্বিধা করে না। তাই আজকের মুসলমানরা সব অন্যায়ের বিরুদ্ধে দাঁড়ানোর শপথ নিতে পারলেই কেবল আশুরার তাৎপর্য্য প্রতিফলিত হবে।
লেখক:প্রিন্সিপাল, আল-ইত্তেহাদ আন্তর্জাতিক মাদরাসা,বনশ্রী আবাসিক এলাকা, মৌলভীবাজার
(দ্য রিপোর্ট/একেএমএম/সেপ্টেম্বর ২২,২০১৮)
পাঠকের মতামত:
- জ্বালানি তেলের দাম লিটারে ১০-১৫ টাকা কমানো সম্ভব
- গাজায় ইসরাইলি হামলায় নিহতের সংখ্যা ছাড়াল ৪৪ হাজার
- গণঅভ্যুত্থানের ছাপ রেখে শুরু হচ্ছে ঘরোয়া ফুটবল
- আ.লীগকে নির্বাচনের সুযোগ দেওয়ার বিষয়ে যা বললেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
- খেজুরের আমদানি শুল্ক কমল, থাকছে না অগ্রিম করও
- ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলা: শুনানি শেষ, রায় যেকোনো দিন
- বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নির্বাহী কমিটির আকার বাড়ল
- রাষ্ট্রপতির সঙ্গে তিন বাহিনীর প্রধানদের সাক্ষাৎ
- খালেদা জিয়াকে ১২ বছর সেনাবাহিনী থেকে দূরে রাখা হয়েছে : ফখরুল
- বিচারের পর আওয়ামী লীগকে নির্বাচন করতে দেওয়া হবে : ড. ইউনূস
- সাগর দ্বীপ সেন্টমার্টিনের পর্যটন আশা-নিরাশার দোলাচলে
- "সেনাকুঞ্জের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আনতে পেরে আমরা গর্বিত"
- এদের রক্ত ও ত্যাগের সঙ্গে বেইমানি করা যাবে না : নতুন সিইসি
- সেনাকুঞ্জে কুশল বিনিময় করলেন মুহাম্মদ ইউনূস-খালেদা জিয়া
- থানায় মামলা দিতে গিয়ে শাহজাহান ওমর গ্রেফতার
- থানায় মামলা দিতে গিয়ে শাহজাহান ওমর গ্রেফতার
- প্রধান নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ পেলেন এ এম এম নাসির উদ্দীন
- ডিএসইর পরিচালক নাহিদ হোসেন ওএসডি
- ম্যাচ শেষের আগেই মাঠ ছাড়ল কসোভো, রোমানিয়াকে জয়ী ঘোষণা
- ২০২৫ সালে ভারতের কেরালায় খেলবে আর্জেন্টিনা
- পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা নামল ১৪ ডিগ্রিতে
- বিদায় বেলায় ঢাকায় আসছে বাইডেনের বিশেষ প্রতিনিধি
- হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
- সশস্ত্র বাহিনী দিবস: শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা
- রাজধানীর পয়েন্টে পয়েন্টে অবরোধ অটোরিকশাচালকদের, যান চলাচল বন্ধ
- এবার শুনানিতে উঠছে জামায়াত নিবন্ধনের আপিল
- "বিচারের শুদ্ধতা রক্ষার জন্য রাজনৈতিক দলের বিচার ট্রাইব্যুনালে নয়"
- আমরা এক পরিবার, কেউ কারো শত্রু হবো না: প্রধান উপদেষ্টা
- ইউক্রেনে মার্কিন দূতাবাস বন্ধ ঘোষণা
- সাত কলেজকে স্বতন্ত্র প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে হবে: শিক্ষা উপদেষ্টা
- ডিএসইতে সূচকের উত্থান, সিএসইতে পতন
- ফ্যাসিস্টের মতো কারও ভয়েস কেড়ে নেওয়া হবে না: প্রেস সচিব
- মুজিববর্ষ উদযাপনে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের খরচ ১২৬১ কোটি
- নির্বাচনে হস্তক্ষেপ রুখে দেওয়ার বিধান চায় ইসি
- অন্তর্বর্তী সরকারকে ‘একটু’ সময় দিতে বললেন ফখরুল
- বৃহস্পতিবার সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বিএনপি চেয়ারপারসন
- ঢাকা কলেজ ও সিটি কলেজ শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ
- আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল অধ্যাদেশের খসড়ার অনুমোদন
- সাউথইস্ট ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যানকে ১২ কোটি টাকা জরিমানা
- আমাকে দেশনায়ক-রাষ্ট্রনায়ক বলবেন না: তারেক রহমান
- অন্তবর্তীকালীন সরকার ও একটি বৈশ্বিক বিশ্লেষণ
- দূষণ ধুয়ে ফেলতে দিল্লিতে কৃত্রিম বৃষ্টির আবেদন
- সমন্বিত হিসাবে ঘাটতি: দুই ব্রোকারেজ হাউজকে জরিমানা
- আন্তর্জাতিক মাস্টারের খেতাব পেলেন নীড়
- খেলাপিদের ঘটিবাটি বিক্রি করে অর্থ আদায় করতে হবে: অর্থ উপদেষ্টা
- খালেদা জিয়ার কাছে পৌঁছাল সশস্ত্র বাহিনী দিবসের আমন্ত্রণপত্র
- বিএনপির ২৮ অক্টোবরের মহাসমাবেশ কিন্তু সফল হয়নি: হাসনাত
- চলতি বছরে ৪৮২ শিশু হত্যা, নির্যাতিত ৫৮০
- সরকার বিভিন্ন দেশের সঙ্গে ব্যবসায়িক সম্পৃক্ততা বাড়াতে চায়: বাণিজ্য উপদেষ্টা
- আ. লীগের সঙ্গে কোনো সমঝোতা নেই: প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব
- সন্দেহটা কোথায়, অন্তর্বর্তী সরকারকে প্রশ্ন ফখরুলের
- টাঙ্গাইলে বাস-পিকআপভ্যান সংঘর্ষে চারজন নিহত
- ভারতীয় মাওলানা সাদকে ছাড়া ইজতেমা হতে দেবে না তার অনুসারীরা
- আ.লীগের প্রসঙ্গ তুললেন ভারতীয় সাংবাদিক, জবাবে যা বলল যুক্তরাষ্ট্র
- হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া নিয়ে ভারতকে হুঁশিয়ারি ড. ইউনূসের
- শহিদ আবু সাঈদ হত্যা মামলায় বেরোবির সাবেক প্রক্টর গ্রেফতার
- শেখ হাসিনা নিজেকে প্রধানমন্ত্রী ভাবলেও বাস্তবতা ভিন্ন
- সাবেক মন্ত্রী কামরুল ইসলাম ৮ দিনের রিমান্ডে
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকের সাথে হজ এজেন্সি প্রতিনিধিদের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত
- ইসলামী ব্যাংকের বোর্ড সভা অনুষ্ঠিত
- তৃতীয়বারের মতো ‘সাফা গোল্ড অ্যাওয়ার্ড’ পেল ওয়ালটন
- শেখ হাসিনাসহ ৪৬ জনের বিরুদ্ধে এক মাসের মধ্যে তদন্ত শেষ করার নির্দেশ
- ইউক্রেনকে রাশিয়ার অভ্যন্তরে হামলা চালানোর অনুমতি দিলেন বাইডেন
- আইসিবির লভ্যাংশ ঘোষণা
- হালান্ডের আরও এক হ্যাটট্রিক, আইরিশদের গোলবন্যায় ভাসাল ইংল্যান্ড
- প্রস্তুতি ম্যাচে বাংলাদেশের ৭ উইকেটে ২৫৩
- ১৩ আসামিকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে রাখার নির্দেশ ট্রাইব্যুনালের
- আগামী বছর ব্যাংক বন্ধ থাকবে ২৭ দিন
- সাংবাদিক কামাল আহমেদকে প্রধান করে গণমাধ্যম সংস্কার কমিশন
- সব অপরাধের কেন্দ্রে শেখ হাসিনা, মন্ত্রী-এমপিরা ছিলেন সহযোগী
- এস আলমের ঋণ জালিয়াতি : বাংলাদেশ ব্যাংকের ১৩ কর্মকর্তাকে তলব
- দুই হাজার মানুষ শুধু নির্বাচনের জন্য জীবন দেননি: সারজিস
- ‘অন্তর্বর্তী সরকারের মেয়াদ চার বছরের কম হওয়া উচিত’
- সাবেক মন্ত্রীসহ ১৩ আসামিকে ট্রাইব্যুনালে আনা হলো
- দুই হাজার মানুষ শুধু নির্বাচনের জন্য জীবন দেননি: সারজিস
- সাবেক মন্ত্রী কামরুল ইসলাম ৮ দিনের রিমান্ডে
- আ.লীগের প্রসঙ্গ তুললেন ভারতীয় সাংবাদিক, জবাবে যা বলল যুক্তরাষ্ট্র
- ‘অন্তর্বর্তী সরকারের মেয়াদ চার বছরের কম হওয়া উচিত’
- পাকিস্তান থেকে ২৯৭ টিইইউএস কনটেইনারে যেসব পণ্য এলো
- ১৩ আসামিকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে রাখার নির্দেশ ট্রাইব্যুনালের
- অন্তর্বর্তী সরকারকে ‘একটু’ সময় দিতে বললেন ফখরুল
- ইসলামী ব্যাংকে পল্লী উন্নয়ন প্রকল্প কর্মকর্তাদের কর্মশালা অনুষ্ঠিত
- এস আলমের ঋণ জালিয়াতি : বাংলাদেশ ব্যাংকের ১৩ কর্মকর্তাকে তলব
- হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া নিয়ে ভারতকে হুঁশিয়ারি ড. ইউনূসের
- সাংবাদিক কামাল আহমেদকে প্রধান করে গণমাধ্যম সংস্কার কমিশন
- তৃতীয়বারের মত সাফা গোল্ড অ্যাওয়ার্ড’ অর্জন করলো ওয়ালটন
- শেখ হাসিনাসহ ৪৬ জনের বিরুদ্ধে এক মাসের মধ্যে তদন্ত শেষ করার নির্দেশ
- হাসিনার জন্য আরেকটি তাজমহল বানান: ভারতকে রিজভী
- তৃতীয়বারের মতো ‘সাফা গোল্ড অ্যাওয়ার্ড’ পেল ওয়ালটন
- অন্তবর্তীকালীন সরকার ও একটি বৈশ্বিক বিশ্লেষণ
- সাবেক মন্ত্রীসহ ১৩ আসামিকে ট্রাইব্যুনালে আনা হলো
- ভারতীয় মাওলানা সাদকে ছাড়া ইজতেমা হতে দেবে না তার অনুসারীরা
- রেমিট্যান্সে প্রবৃদ্ধি ৩৩ শতাংশের বেশি
- বৃহস্পতিবার সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বিএনপি চেয়ারপারসন
- শেখ হাসিনা নিজেকে প্রধানমন্ত্রী ভাবলেও বাস্তবতা ভিন্ন
- এ যুদ্ধ তো হবেই, কোন না কোন ফর্মেটে: উপদেষ্টা মাহফুজ
- সামরিক কর্মকর্তাদের ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা বাড়ল ৬০ দিন
- চলতি বছরে ৪৮২ শিশু হত্যা, নির্যাতিত ৫৮০
- সেনাকুঞ্জে কুশল বিনিময় করলেন মুহাম্মদ ইউনূস-খালেদা জিয়া