আশুরা : তাৎপর্য, করণীয় ও বর্জনীয়-শেষ
মাহফূজ আল-হামিদ
(পূর্ব প্রকাশের পর) আশুরায় বর্জনীয়:
বর্তমানে আশুরাকে ঘিরে অনেক কু-সংস্কার ও মারাত্মক অনৈসলামিক কাজকর্ম করা হয়। তার মাঝে তাজিয়া, শোকগাঁথা পাঠ, শোক পালন, মিছিল ও র্যালি বের করা, শোক প্রকাশার্থে শরীরকে রক্তাক্ত করা ইত্যাদি অন্তর্ভুক্ত। এসব রসম-রেওয়াজের কারণে এ মাসটিকেই অশুভ মাস মনে করার একটা প্রবণতা অনেক মুসলমানের মধ্যেও লক্ষ্য করা যায়। এজন্য অনেকে এ মাসে বিয়ে-শাদী থেকেও বিরত থাকে। এগুলো অনৈসলামিক ধারণা ও কুসংস্কার। এ মাসের করণীয় বিষয়গুলো হল, তওবা-ইস্তেগফার, নফল রোযা এবং অন্যান্য নেক আমল। এসব বিষয়ে যত্নবান হওয়া এবং সব ধরনের কুসংস্কার ও গর্হিত রসম-রেওয়াজ থেকে বেঁচে কুরআন-সুন্নাহ মোতাবেক চলাই মুসলমানের একান্ত কর্তব্য।
তাযিয়া কাকে বলে?
অভিধানে তাযিয়া বলা হয় বিপদগ্রস্ত লোককে শান্তনা দেওয়াকে। শরীয়তের পরিভাষায় তাযিয়া হল কোন মৃত ব্যক্তির জন্য তিন দিন পর্যন্ত শোক পালন করা। বর্তমানে তা’জিয়া রুপ হল- ইমাম হুসাইনের রওজার মত করে এক রওজা তৈরী করা, সেখানে লাল চাদর দেওয়া, মোমবাতি-আগরবাতি, গোলাপজল, বিভিন্ন মিষ্টি প্রাসাদ ইত্যাদি দেওয়া, কালো কাপড় পরিধান করা, এই মাসে বিয়ে-শাদী না করা, শোক গাঁথা কবিতা রচনা ও আবৃত্তি করা, মিথ্যা ঘটনাপুঞ্জী বর্ণনা করা, কৃত্রিম সমাধি তৈরী করা এবং নারী-পুরুষ ছোট-বড় সকলেই বরকতের জন্য একে স্পর্শ করা আর এর নীচ দিয়ে আসা-যাওয়া করা। ধারণা করা হয়, এতে বয়স বৃদ্ধি পায়, বিপদ দূর হয়। হুসাইন (রা.) -এর কথা স্বরণ করে হায় হুসাইন, হায় হুসাইন বলে গাল আর বুক চাপড়ানো। তাঁর কাছে নিজের ভবিষ্যত মঙ্গলের জন্য প্রার্থনা করা। মানুষ নিজ হাতে একটা কবর তৈরী করে তার কাছেই কি ভাবে প্রার্থনা করতে পারে? আল্লাহ তায়ালা বলেন اتعبدون ما تنحتون ؟ তোমরা কি তার ইবাদত করো? যাকে তোমরা নিজ হাতে তৈরী করেছো? যারা এরূপ করে, তারা কিন্তু সওয়াবের উদ্দেশ্যেই করে থাকে। এই দিনে রোজা রাখার কথা স্পষ্ট সহীহ হাদীসে বিদ্যমান যা উপরে বর্ণিত হয়েছে। কিন্তু যারা তা’যিয়া করেন তাদের অনেকেই সহীহ হাদীস দ্বারা প্রমাণিত আমল রোজা রাখার কথা বেমালুম ভুলে যান। তাদের অনেকেই নিজেদেরকে আলী (রা.) -এর বিশেষ শিষ্য বলে জোর দাবি করেন। অথচ, রাসূল (সা.) হযরত আলী (রা.) -কে এই বলে বিভিন্ন স্থানে প্রেরণ করেছিলেন যে, যেখানে কবরকে শক্তভাবে তৈরি করতে দেখবে, তাকে ভেঙ্গে চুরমার করে দিবে। কিন্তু শিয়ারা তার উল্টা কাজ করেও কীভাবে নিজেদেরকে আলী (রা.) এর শিষ্য বলে দাবি করে?
মুসলমানরা খুশির মাসে শোক পালন করে কেন?
এর জবাব সন্ধান করতে গেলে দেখা যায়, রাসুল (সা.) -এর আদরের নাতি [জান্নাতি যুবকদের নেতা হযরত হুসাইন (রা.)] -এর কারবালার প্রান্তরে নির্মম শাহাদত বরণের কথা। বলাবাহুল্য যে, উম্মতের জন্য এই শোক সহজ নয়। জান্নাত প্রত্যাশি প্রতিটি যুবকই তার নেতার এই নির্মম শাহাদাত দিবসে শোক পালন করতে আগ্রহী হবে এটাই স্বাভাবিক যদি কুরআন ও হাদীসের অনুমোদন পাওয়া যায়। কিন্তু নবী (সা.)-এর শিক্ষা তো এমন- ‘নিশ্চয়ই চোখ অশ্রুসজল হয়, হৃদয় ব্যথিত হয়, তবে আমরা মুখে এমন কিছু উচ্চারণ করি না যা আমাদের রবের কাছে অপছন্দনীয়।’ অন্য হাদীসে নবী (সা.) ইরশাদ করেন, ‘তাদের সঙ্গে আমাদের কোনো সম্পর্ক নেই যারা মুখ চাপড়ায়, কাপড় ছিড়ে এবং জাহেলী যুগের কথাবার্তা বলে।’ উম্মে হাবীবা (রা.) বলেন, لَا يَحِلُّ لِامْرَأَةٍ تُؤْمِنُ بِاللَّهِ وَالْيَوْمِ الْآخِرِ أَنْ تُحِدَّ عَلَى مَيِّتٍ فَوْقَ ثَلَاثِ لَيَالٍ إِلَّا عَلَى زَوْجٍ أَرْبَعَةَ أَشْهُرٍ وَعَشْرًا আমি রাসুল (সা.) কে বলতে শুনেছি- যে মহিলা আখেরাত ও আল্লাহর উপর বিশ্বাস রাখে তার জন্য বৈধ নয় যে, সে কোন মৃত ব্যক্তির জন্য তিন দিনের বেশি শোক পালন করে। কিন্তু তার স্বামীর জন্য চার মাস দশ দিন শোক পালন করতে পারবে। (বুখারী-৫০২৪, মুসলিম-৩৭০৯, তিরমিযী-১১৯৬, নাসাঈ-৩৫৩৩, আবূ দাঊদ-২২৯৯, ইবনে মাজাহ-২০৮৬, বাইহাক্বী-১৫৯৩২, হিব্বান-৪৩০৪)
রাসূল (সা.) আমাদেরকে তিন দিনের বেশি শোক পালন করার অনুমতি দেননি। তাহলে? তাহলে কি আমরা কুরআন ও হাদীসের অনুসরণ করব? যার বিনিময়ে আমরা জান্নাতি হতে পারব এবং সেখানে হুসাইন (রা.) -এর নেতৃত্বে থাকতে পারব। নাকি কুরআন ও হাদীসের বিরোধী কাজ করে জাহান্নামী হব? যেখানে তার কোন সহযোগীতা আমরা পাওয়ার যোগ্যতা রাখব না?
মাতম যদি বৈধই হত তবে আরো যাদের শোকে মাতম করা উচিত?
কেউ যদি মাতম করতে চায়, তাহলে সর্বপ্রথম বিশ্বনবী জনাব মুহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহ (সা.) -এর জন্য মাতার করা উচিত। যাঁকে কাফেররা জীবনব্যাপী কত কষ্ট আর যন্ত্রনা দিল! এক সময় আপন মাতৃভুমি ছাড়তেও বাধ্য হলেন। পর্যায়ক্রমে আবূ বকর (রা.) যিনি ইসলামের প্রথম খলীফা, ওমর (রা.), যিনি মসজিদে ফজরের নামাজ আদাই করা অবস্থায় শহিদ হয়েছেন। (আল-বিদায়া ওয়ান-নিহায়া ৬/২৫৯। উসমান (রা.) যিনি ৩৫ হিজরীর ১৮ই জিলহাজ্ব নিজের বাসভবনে আততায়ী কর্তৃক নির্মমভাবে শাহাদাত বরণ করেন। আলি (রা.), যিনি ৪০ চল্লিশ হিজরির ১৭ই রমজান শুক্রবার কুফার মসজিদে ফজরের নামাজের কিছুক্ষণ পর খারেজীদের দ্বারা নিয়োজিত আততায়ী আব্দুর রহমান ইবনে মালজুম এর বিষাক্ত ছুরি দ্বারা মাথায় আঘাতপ্রাপ্ত হন। এর তিন দিন পর ৬৩ বৎসর বয়সে শাহাদাত বরণ করেন (আল-বিদায়া ওয়ান-নিহায়া ৬/২৫৯, ৮/২২১)। হাসান (রা.) ও অসংখ্য সাহাবী, যারা ওহুদ, বদর সহ বিভিন্ন যুদ্ধের ময়দানে কেবলমাত্র ইসলামের পতাকা উড্ডীন করতে অকাতরে নিজেদের জীবন বিলিয়ে দিয়েছেন। কিন্তু কই? তাদের জন্য তো কাউকে মাতম করতে দেখা যায় না। তথাপি তা’যিয়া আর মাতম পালনকারী শিয়া স¤প্রদায়ের লোকেরা আবূ বকর ও ওমর (রা.) -কে কাফের বলে গালি দেয় (নাউজুবিল্লাহ)।
আশুরার শিক্ষা:
১. হজরত মুসা (আ.) ও ইবরাহিমের চেতনায় উদ্বুদ্ধ হওয়া:
আশুরার দিন হজরত মুসা (আ.)-এর বিজয়ের ইতিহাস স্মরণ করতে হবে। তিনি যেভাবে আল্লাহর পথে অবিচল থেকে ফেরাউনের বিরুদ্ধে লড়াই করে বিজয় ছিনিয়ে এনেছেন, ঠিক তেমনিভাবে আমাদেরও বাতিলের পথকে রুদ্ধ করে ইসলামের আলোয় আলোকিত সমাজ গঠনের প্রত্যয় গ্রহণ করতে হবে। আল্লাহর নবী হজরত ইবরাহিম (আ.)-এর জীবন থেকে শিক্ষা নিয়ে শয়তানি শক্তির বিরুদ্ধে লড়াই করার মানসিকতা গড়তে হবে।
২. কারবালার বিরল দৃষ্টান্ত:
আল্লাহতায়ালা মহররম মাসের দশ তারিখকে কারবালার ঐতিহাসিক বিরল দৃষ্টান্তের জন্যও মনোনীত করেছেন। এ দিনে নবী দৌহিত্র হজরত হোসাইন (রা.) ও তার পরিবারবর্গ যে আত্মত্যাগের মহা বিরল দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন তা অপূর্ব। হিজরি ৬০ সনে ও ইংরেজি ৬৮০ খ্রিস্টাব্দে এ দিনে ইরাকের ফোরাত নদীর তীরে কারবালা প্রান্তরে স্মরণকালের মানব ইতিহাসের নির্মমতম হৃদয়বিদারক ঘটনা সংঘটিত হয়। প্রিয় নবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর প্রাণপ্রিয় দৌহিত্র হজরত হোসাইন (রা.) সপরিবারে এদিন ফোরাতের কিনারে শাহাদতের পানি পান করেন। নীতি ও আদর্শের জন্য, সত্য ও ন্যায়ের জন্য অবলীলায় প্রাণ উত্সর্গ মানব ইতিহাসে সত্যিই বিরল। অপ্রতিরোধ্য বাতিল ও শয়তানি শক্তির বিরুদ্ধে তেজদীপ্ত ঈমানদারের দুর্বল প্রতিরোধের যে ইতিহাস আশুরার দিনে কারবালা প্রান্তরে রচিত হয়েছে, তা অনন্য ও কালজয়ী। যুগ যুগ ধরে এ ঘটনা মানুষকে বাতিলের বিরুদ্ধে প্রত্যয়ী হওয়ার প্রেরণা জোগায়।
আশুরার দিন কারবালা প্রান্তরে মানবেতিহাসের যে নির্মম কাহিনী রচিত হয়েছিল তা থেকে আমাদের শিক্ষা গ্রহণ করতে হবে। আমাদের মনে রাখতে হবে যে, মুসলমানদের সবচেয়ে বড় শক্তি হলো তাদের মজবুত ঈমান। তাই আমাদের ঈমানি চেতনায় বলীয়ান হয়ে ঐক্যবদ্ধ হয়ে জীবন পরিচালনা করতে হবে। কারবালার প্রান্তরে হজরত হুসাইন (রা.) সপরিবারে আত্মত্যাগ করে সমগ্র বিশ্ববাসীকে শিক্ষা দিয়ে গেছেন, যে মস্তক আল্লাহর কাছে নত হয়েছে সে মস্তক কখনও বাতিল শক্তির কাছে নত হতে পারে না। আল্লাহর পথে অটল থাকতে মুমিনরা তাদের জীবনকে উৎসর্গ করতে দ্বিধা করে না। তাই আজকের মুসলমানরা সব অন্যায়ের বিরুদ্ধে দাঁড়ানোর শপথ নিতে পারলেই কেবল আশুরার তাৎপর্য্য প্রতিফলিত হবে।
লেখক:প্রিন্সিপাল, আল-ইত্তেহাদ আন্তর্জাতিক মাদরাসা,বনশ্রী আবাসিক এলাকা, মৌলভীবাজার
(দ্য রিপোর্ট/একেএমএম/সেপ্টেম্বর ২২,২০১৮)
পাঠকের মতামত:
- ব্রাজিলে উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত, আরোহীদের কেউ বেঁচে নেই
- চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে নেই স্টোকস, ফিরলেন রুট
- দেশের দীর্ঘতম ম্যারাথন ‘কোস্টাল আলট্রা’র নিবন্ধন শুরু
- ভারত ইস্যুতে কথা বলাতেই ছাত্রলীগ আমার ওপর হামলা করে: নুর
- যুক্তরাজ্যে টিউলিপ সিদ্দিককে জিজ্ঞাসাবাদ
- ২১ দিনেই প্রবাসী আয় এলো ২৪ হাজার ৮৬ কোটি টাকা
- বাতিল হচ্ছে ‘বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্ক’ প্রকল্প
- উদ্ধার হয়নি লুট হওয়া ১৪৫৬ আগ্নেয়াস্ত্র, নিরাপত্তায় বড় হুমকি
- না ফেরার দেশে আন্দোলনে গুলিবিদ্ধ আরাফাত, বিকেলে জানাজা
- হাসিনা পরিবারের নামে ১৩ বিশ্ববিদ্যালয়, সরকারের দিকে তাকিয়ে ইউজিসি
- কাজের মাধ্যমে জনবান্ধব পুলিশ হতে চাই : ডিবি প্রধান
- ২০২৫ সালের মধ্যে নির্বাচনের পক্ষে মত বিএনপির যুগপৎ সঙ্গীদের
- ঢাকার বাতাস আজ খুবই অবস্থ্যকর
- সিভিল সার্ভিসে বিশৃঙ্খলার শঙ্কা, কলমবিরতি-মানববন্ধন-সমাবেশের ঘোষণা
- ইয়েমেনে ফের যুক্তরাষ্ট্রের বিমান হামলা
- সংসদ নির্বাচন ইভিএমে হবে না, যন্ত্রগুলো কী করবে ইসি
- আগে তথ্য লুকানোর চেষ্টা করা হয়েছে: অর্থ উপদেষ্টা
- তিন বিভাগে বৃষ্টি, কমতে পারে রাতের তাপমাত্রা
- এ বছর ডেঙ্গু নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি লাখ ছুঁই ছুঁই
- পুঁজিবাজারে মূলধন বেড়েছে ১২ হাজার ৪৯৫ কোটি টাকা
- অবৈধ বাংলাদেশিদের আটক রাখতে ‘ডিটেনশন সেন্টার’ বানাবে মহারাষ্ট্র
- সাকিব-তামিম চ্যাম্পিয়নস ট্রফির জন্য ‘অ্যাভেইলেবল’: বিসিবি সভাপতি
- এশিয়া কাপজয়ীদের ৩ লাখ করে পুরস্কারের ঘোষণা বিসিবির
- জনগণের সঙ্গে প্রতারণার কোনো সুযোগ আর নেই: সাকি
- গণঅভ্যুত্থানে শহীদদের খসড়া তালিকা প্রকাশ, দেওয়া যাবে মতামত ও তথ্য
- জঙ্গিবাদের উত্থান বাংলাদেশে হবে না: ড. মুহাম্মদ ইউনূস
- ‘জনশক্তি’ নিয়ে কোনো আলোচনা হয়নি : জাতীয় নাগরিক কমিটি
- চাঁদাবাজি বন্ধ হয়নি, চাঁদাবাজ পরিবর্তন হয়েছে: হাসনাত
- সমমনা দলগুলোর সঙ্গে বিএনপির বৈঠক
- গুমের ঘটনায় ভারতের সম্পৃক্ততা খুঁজে পেয়েছে কমিশন
- মাওলানা সাদের অনুসারী মোয়াজ বিন নুর গ্রেপ্তার
- আরও আগেই আমার ইউক্রেন আক্রমণ করা উচিত ছিল: পুতিন
- টেস্ট ও ওয়ানডে থেকে আত্মবিশ্বাস নিয়েছেন, বলছেন লিটন
- গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতা বন্ধে সম্মিলিত পদক্ষেপের আহ্বান ড. ইউনূসের
- এটা আমার জীবনের লাস্ট ইনিংস: মাহমুদুর রহমান
- হাসিনাকে উৎখাত করে ইকোনমিস্টের ‘কান্ট্রি অব দ্য ইয়ার’ বাংলাদেশ
- সাবেক এমপি আনারের দেহাংশের সঙ্গে আংশিক মিলেছে মেয়ের ডিএনএ
- ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হোয়াইটওয়াশ করে ইতিহাস গড়ল বাংলাদেশ
- নিয়ন্ত্রণে আসেনি রেস্টুরেন্টের আগুন, ৬ জনকে উদ্ধার
- চাল-মুরগির দাম বাড়তি, বোতলজাত সয়াবিনের সরবরাহ এখনো কম
- বেনাপোল সীমান্তে ছয় ঘণ্টার ব্যবধানে মিলল তিন মরদেহ
- ভূমিকম্পে ভানুয়াতুতে নিহত বেড়ে ১৪
- আচমকা আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসরে অশ্বিন
- অস্ট্রেলিয়ার ব্যাটিং বিপর্যয়ের পর বৃষ্টি বাধা, ভেসে গেল ব্রিসবেন টেস্ট
- বাড়ছে শীত বাড়ছে শিশুদের ঠাণ্ডাজনিত রোগ
- ব্যবসায়ীরা খুব শক্তিশালী, সেটা ভাঙা সহজ না : অর্থ উপদেষ্টা
- কেউ নির্বাচন করতে চাইলে ক্ষমতা ছেড়ে করতে হবে: সাখাওয়াত হোসেন
- মোদির বিতর্কিত পোস্ট : মুক্তিযুদ্ধের সঠিক ইতিহাস তুলে ধরল সরকার
- শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞার প্রশ্নে যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র
- ৩১ দফা বাস্তবায়নের মাধ্যমে আ.লীগের গুম-খুনের জবাব দেব: তারেক রহমান
- কায়রোতে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মালয়েশিয়ার মন্ত্রীর সাক্ষাৎ
- সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে
- রাশিয়ার রাসায়নিক প্রতিরক্ষা বাহিনীর প্রধান বোমা হামলায় নিহত
- ১১ বছর পর দেশে ফিরছেন ব্যারিস্টার আব্দুর রাজ্জাক
- এনবিআরের সাবেক চেয়ারম্যান নজিবুর রহমান ৩ দিনের রিমান্ডে
- সাদপন্থিদের ধৈর্য ধরতে বললেও কথা রেখেনি : হাসনাত আব্দুল্লাহ
- গুমের ঘটনায় হাসিনার বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে মাইকেল চাকমার অভিযোগ
- ডি-৮ সম্মেলনে যোগ দিতে ঢাকা ছেড়েছেন প্রধান উপদেষ্টা
- কর্মীদের বেতন বাড়ালেন বিসিবি প্রেসিডেন্ট, সর্বোচ্চ ৫০%
- ওয়েস্ট ইন্ডিজে প্রথমবার টি-টোয়েন্টি সিরিজ জিতলো বাংলাদেশ
- ইজতেমা মাঠ দখল নিয়ে মুসল্লিদের দুপক্ষের সংঘর্ষ, নিহত ২
- স্কুলে ভর্তির জন্য নির্বাচিত ৩ লাখ ৬ হাজার শিক্ষার্থী
- নির্বাচন আয়োজনে প্রস্তুত কমিশন : সিইসি
- স্ত্রী ও ভাইসহ সাবেক ডিবি প্রধান হারুনের বিরুদ্ধে দুর্নীতির মামলা
- হাসিনা-রেহানা-জয়ের দুর্নীতি অনুসন্ধানের সিদ্ধান্ত
- তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বাতিল করে আনা সংশোধনী অবৈধ: হাইকোর্ট
- ‘সবার আগে বাংলাদেশ’ কনসার্টে মাতোয়ারা লাখো জনতা
- ভানুয়াতুর রাজধানীতে শক্তিশালী ভূমিকম্প, সুনামি সতর্কতা জারি
- আসাদ বললেন তিনি কখনোই রাশিয়ায় পালাতে চাননি
- মালয়েশিয়াকে ২৯ রানে গুটিয়ে ১২০ রানে জিতল বাংলাদেশ
- বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ, শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টি
- পুলিশ ভেরিফিকেশন তুলে দেয়া হবে: কমিশন
- সাবেক প্রতিমন্ত্রী মাহবুব আলীর জামিন স্থগিত থাকবে
- আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে হাজির আ. লীগ সরকারের ১২ মন্ত্রীসহ ১৬ জন
- বিডিআর হত্যাকাণ্ড : ৫ কার্যদিবসের মধ্যে তদন্ত কমিটি গঠন
- কর্মীদের বেতন বাড়ালেন বিসিবি প্রেসিডেন্ট, সর্বোচ্চ ৫০%
- ‘সবার আগে বাংলাদেশ’ কনসার্টে মাতোয়ারা লাখো জনতা
- ওয়েস্ট ইন্ডিজে প্রথমবার টি-টোয়েন্টি সিরিজ জিতলো বাংলাদেশ
- শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞার প্রশ্নে যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র
- আরও আগেই আমার ইউক্রেন আক্রমণ করা উচিত ছিল: পুতিন
- ইজতেমা মাঠ দখল নিয়ে মুসল্লিদের দুপক্ষের সংঘর্ষ, নিহত ২
- ছাত্রলীগের সাবেক ক্যাডারকে আর্থিক গোয়েন্দার প্রধান করতে ফ্যাসিস্টরা তৎপর
- এটা আমার জীবনের লাস্ট ইনিংস: মাহমুদুর রহমান
- ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হোয়াইটওয়াশ করে ইতিহাস গড়ল বাংলাদেশ
- ডি-৮ সম্মেলনে যোগ দিতে ঢাকা ছেড়েছেন প্রধান উপদেষ্টা
- বিডিআর হত্যাকাণ্ড : ৫ কার্যদিবসের মধ্যে তদন্ত কমিটি গঠন
- পঞ্চদশ সংশোধনীর মাধ্যমে সংবিধানের মৌলিক কাঠামো ধ্বংস করা হয়
- বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ, শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টি
- ৩১ দফা বাস্তবায়নের মাধ্যমে আ.লীগের গুম-খুনের জবাব দেব: তারেক রহমান
- আসাদ বললেন তিনি কখনোই রাশিয়ায় পালাতে চাননি
- পুলিশ ভেরিফিকেশন তুলে দেয়া হবে: কমিশন
- হাসিনাকে উৎখাত করে ইকোনমিস্টের ‘কান্ট্রি অব দ্য ইয়ার’ বাংলাদেশ
- আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে হাজির আ. লীগ সরকারের ১২ মন্ত্রীসহ ১৬ জন
- সাদপন্থিদের ধৈর্য ধরতে বললেও কথা রেখেনি : হাসনাত আব্দুল্লাহ
- গুমের ঘটনায় হাসিনার বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে মাইকেল চাকমার অভিযোগ
- মালয়েশিয়াকে ২৯ রানে গুটিয়ে ১২০ রানে জিতল বাংলাদেশ
- হাসিনা-রেহানা-জয়ের দুর্নীতি অনুসন্ধানের সিদ্ধান্ত
- ১১ বছর পর দেশে ফিরছেন ব্যারিস্টার আব্দুর রাজ্জাক
- তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বাতিল করে আনা সংশোধনী অবৈধ: হাইকোর্ট
- স্কুলে ভর্তির জন্য নির্বাচিত ৩ লাখ ৬ হাজার শিক্ষার্থী