ইমাম আন নববি(রহ) সংকলিত চল্লিশ হাদীস : এক
ইখলাস ও নিয়ত

দ্য রিপোর্ট ডেস্ক : আমীরুল মু’মিনীন আবু হাফস্ উমার বিন আল-খাত্তাব (রা) হতে বর্ণিত হয়েছে, তিনি বলেছেন- আমি রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লামকে বলতে শুনেছি- সমস্ত কাজের ফলাফল নির্ভর করে নিয়্যতের উপর, আর প্রত্যেক ব্যক্তি যা নিয়্যত করেছে, তাই পাবে। সুতরাং যে ব্যক্তি আল্লাহ্ ও তাঁর রাসূলের জন্য হিজরত করেছে, তার হিজরত আল্লাহ্ ও তাঁর রাসূলের দিকে হয়েছে, আর যার হিজরত দুনিয়া (পার্থিব বস্তু) আহরণ করার জন্য অথবা মহিলাকে বিয়ে করার জন্য তার হিজরত সে জন্য বিবেচিত হবে যে জন্য সে হিজরত করেছে [সহীহ্ আল-বুখারী: ১, সহীহ্ মুসলিম: ১৯০৭।
হাদীসের ব্যাকগ্রাউন্ড : এই হাদীসটি রাসুল (স) বলেছেন এমন এক পরিপ্রেক্ষিতে যখন একজন ব্যাক্তি (পুরুষ) হিজরতের সময় কোন এক জনকে (মহিলা) বিয়ে করার উদ্দেশ্যে মক্কা থেকে মদিনায় হিজরত করেছেন। অন্যসবাই যখন আল্লাহ ও তার রাসুলের (স) আদেশ কে মান্য করে ইসলামের জন্য হিজরত করেছেন তখন শংশ্লিষ্ট ব্যাক্তির উদ্দেশ্য ছিলো তার পছন্দের নারীকে বিয়ে করা। এই হাদীসটি ইসলামে গুরুত্বপুর্ন হাদীসগুলোর অন্যতম।
এই হাদীসটির ব্যপারে ইমাম শাফেয়ী (রহ) বলেন, এই হাদীসটি সমস্ত ইসলামি জ্ঞানের একতৃতীয়াংশ যা ফিকহের সত্তুরটি বিষয়ের সাথে সম্পৃক্ত। ইমাম আহমদ (রহ) ইমাম শাফেয়ী (রহ) এর মতামতকে ভিত্তিকরে বলেন ইসলামর তিনটি মৌলিক ভিতের মধ্যে একটি হল এই হাদীসটি। বাদবাকী দুইটি মৌলিক ভিতের আলোচনা আগামী পর্বের হাদীস গুলোতে আসবে।
“নিয়্যাহ” শব্দটির দুইটি অর্থ হয় যেমন-
১। কোন ইবাদাতের পুর্বে মনস্থির করা
২। ইচ্ছা করা
এই হাদীস দ্বারা ২য় অর্থটাকেই ইঙ্গিত করা হয়েছে। এই দুটি অর্থের মধ্যে একটি মেজর পার্থক্য হল যখন কেউ কোন ভালো কিছু করার জন্য মনস্থির করেন তখন আল্লাহ তাঁকে একটি ভালো কাজ করার জন্য মনস্থির করার বদৌলতে যাযাহ দান করেন। কিন্তু যখন কেউ কোন নির্দিষ্ট (দুনিয়াবী) উদ্দেশ্য পুর্ন করার জন্য কোন ভালো কাজ করেন তখন সেটার জন্য তার ঐ দুনিয়াবী উদ্দেশ্যই শুধু পুর্ন হয় কিন্তু আখিরাতে নিয়ে যাবার জন্য আমল নামায় কিছু যোগ হয় না।
শিক্ষা: রাসুল (স) হাদীসটি শুরু করেছেন “ইন্নামাল আ’মালু বিন্নিয়্যাত” অর্থাৎ সমস্ত কাজের ফলাফল নির্ভর করে নিয়্যতের উপর এই কথা বলে। এর পরেই তিনি তিনটি উদাহরন দিয়েছেন, এটাই রাসুল (স) এর পদ্ধতি। এই উদাহরন গুলো আমাদেরকে মুল বক্তব্যটাকে ব্যাক্ষা করতে সাহায্য করে। যার কারনে আমরা একই ধরনের পরিস্থিতিতে হাদীসের শিক্ষাটাকে বাস্তবায়ন করতে পারি। তবে মুলত এই হাদীসে নিয়তের দুইটি দিককেই স্পষ্ট করে তুলে ধরা হয়েছে। যে তিনটি উদাহরন এখানে আমরা দেখতে পাই সেগুলো হল “ভালো এবং নিষ্কলুষ নিয়তে হিজরত”, “দুনিয়াবী উদ্দেশ্যে হাসিলের নিয়তে হিজরত” এবং “বিয়ের নিয়তে হিজরত”। উল্যেক্ষ্য এখানে “বিয়ের নিয়তে হিজরতটা” মুলত দুনিয়াবী উদ্দেশ্য অর্জনেরই একটি অংশ। কিন্তু যেহেতু মুল ঘটনাটা বিয়ের উদ্দেশ্য প্রনোদিত হিজরতকে নিয়ে সেহেতু রাসুল (স) এখানে শুধু বিয়ের উদ্দেশ্যে হিযরতের কথা বলেই খ্যান্ত হতে পারতেন। কিন্তু তিনি সেটা না করে মানুষের এই উদ্দেশ্য প্রনোদিত ভালোকাজের যে ঝোঁক সেটাকে আরও বৃহৎ পরিসর থেকে বুঝাবার জন্য “দুনিয়াবী উদ্দেশ্যে হাসিলের নিয়তে হিজরত” এর কথা আলাদা করে উল্ল্যেখ করেছেন। মুলত এই কথাটার মধ্যদিয়ে যাবতীয় মতলবাচ্ছন্ন দ্বীমুখি নীতিকে একসাথে ইঙ্গিত করা হয়েছে।
এই হাদিসটি মুলত খুলুসিয়্যাত বা ইখলাসের (sincerity) উপর গুরুত্বারোপ করেছে। ইখলাস বলতে আমরা আল্লাহর প্রতি আমাদের সততা এবং ন্যায়গত অবস্থানকেই বুঝি, যেখানে যেকোন কাজের পেছনে একমাত্র এবং শুধুমাত্র আল্লাহর সন্তুষ্টি এবং তারই জন্য করাকে বুঝায়। যে কোন ভালো কাজ বা ইবাতাদ কবুলের জন্য ইখলাস একটি গুরুত্বপুর্ন শর্ত। এর পরেই আসে শরিয়ত সম্মত পদ্ধতির কথা। অর্থাৎ কোন ইবাদত পালনের পদ্ধতি যদি সম্পুর্ন শরিয়ত সম্মত হয় কিন্তু নিয়তে অন্য দুনিয়াবী কোন উদ্দেশ্য থাকে তাহলে সে ইবাদতের দ্বারা ঐ দুনিয়াবী উদ্দেশ্যই শুধু হাসিল হবে কিন্তু আল্লাহর সন্তুষ্টি কিংবা পুন্য বা সওয়াব হিসেবে আমলনামায় কিছু যোগ হওয়ার সুযোগ থাকবে না।
বাস্তবিক অভিজ্ঞতা থেকে যদি দেখতে হয় তাহলে বলা যায়, কেউ যদি নিজ উস্তাদের/বাবা-মার বেতের আঘাত বা বকা-ঝকা থেকে বাঁচার জন্য নামাজে দাঁড়ায় এবং সে যদি নামাজে সঠিক ভাবে সুরা ও তাসবীহগুলো একবারও উচ্চারন না করে তাহলেও সে অবশ্যই উস্তাদের বেতের আঘাত বা বাবা-মার বকা-ঝকা থেকে বেঁচে যাবে। কিন্তু আল্লাহর কাছে নামাজ কবুল হবে না। এদিকে কেউ নির্দিষ্ট কোন দলের পদবী বাগিয়ে নেয়ার জন্য যদি কোন ভালো কাজ করে, বা নিয়মিত নামাজ পড়ে তাহলে সে হয়তো তার উদ্দেশ্যকে অর্জন করতে পারবে কিন্তু আল্লাহর জন্য তার কিছুই করা হবে না। আর এখানেই ইখলাস তথা এই হাদীসটির মোক্ষম প্রয়োগের সময়।
ইখলাস অর্জনের অন্তরায় : ইমাম আল হারাবী (রহ) বলেন, ইখলাস অর্জনের পথে সবচেয়ে বড় বাধা হল আত্ম-চাহিদা। সুতরাং নিজের ইচ্ছার বশবর্তী হয়ে কোন কাজই করা ঠিক নয়। এদিক থেকে চিন্তা করলে দেখা যায়, যে ব্যাক্তি যখন ভালো মনে করে তখন নামাজ পড়ে কিন্তু যখন মনে টানে না তখন নামাজ পড়ে না, সে ব্যাক্তির জন্য কিন্তু নামাজ পড়া এবং নামাজ না পড়া এই দুটোই আত্ম-চাহিদা মেটানোর নিমিত্তে হচ্ছে। যার কারনে তার নামাজ না পড়াটা যেমন তার আত্ম-চাহিদাকে তুষ্ট করছে তেমনি তার নামাজ পড়াটাও তার আত্ম চাহিদাকেই তুষ্ট করছে। অতএব দেখা গেলো আমাদের যখিন ইচ্ছা ইবাদাত করা এবং যখন ইচ্ছা ইবাদাত না করার মধ্য দিয়ে আল্লাহর সাথে ইখলাসের সম্পর্ক রচিত হচ্ছে না। সেজন্য ইমাম আল হারাবী (রহ) এর মতে আমাদেরকে সাত ধরণের আত্মচাহিদা মোহিত করে রাখে-
১। অন্যের কাছে নিজেকে ভালো বলে উপস্থাপন করার প্রবনতা- প্রদর্শনেচ্ছা
২। অন্যের প্রশংসা কুড়ানোর প্রবনতা
৩। অন্যের চোখে দোষি হতে না চাওয়া
৪। অন্যের দ্বারা মাহাত্ব পাওয়ার প্রবনতা
৫। অন্যের ধন-দৌলত ও টাকার প্রতি লোভ
৬। অন্যের ভালোবাসা বা সেবা পাওয়ার লোভ
৭। নিজের জন্য অন্যের সাহায্য পাওয়ার আকাংখ্যা
এখন আমরা কিভাবে ইখলাস (sincerity) অর্জন করবো-
ভালো কাজ করা: আমরা যতো ভালো কাজ করবো ততোই আলাহর কাছাকাছি হতে পারবো এবং ততোই ইখলাস অর্জিত হবে।
কোন কিছু করার আগে সে বিষয়ে জ্ঞান প্ররজন করা এবং পরিপুর্ন শরিয়তের অনুসরনের মাধ্যমে কাজটি সম্পাদন করা।
কোন মিছে অভিনয় না করা, অন্যের কাছে সিনসিয়ার হওয়ার ইচ্ছা দূরে রাখা
ইমাম আহমদ (রহ) বলেন, কোন কিছু করার আগে নিজের নিয়তকে চাযাই করে নাও, নিজেকে প্রশ্ন করো “এটাকি আল্লাহর জন্যই করছো?”
হাফিজ ইবনুল কাইয়্যিম বলেন, আমরা যাকিছু করি তার সবই তিনটি ভুলের মুখাপেক্ষী-
ক. অন্যেরা আমাদের কাজকে পর্যবেক্ষণ করছে এমন মনে করা
খ. কাজের রেজাল্ট আশা করা
গ. নিজের কাজের প্রতি সন্তুষ্ট থাকা
উদাহরণ স্বরুপ: যদি আমরা নামাজের জন্য মসজিদে আগে আগে গিয়ে দেখি যে আমরা ইমামের আগে এসেছি এবং প্রথম সারিতে যায়গা পেয়েছি তখন আমাদের গর্বিত বা সন্তুষ্ট হওয়া উচিৎ নয়, এবং নিজদেরকে অন্যদের চেয়ে উত্তম ভাবা উচিৎ নয়। আমাদের বরং উচিৎ কোন বাধা-বিপত্তি ছাড়াই আমাদেরকে এই সুযোগ দানের জন্য আল্লাহর শুকরিয়া আদায় করা।
সকল নামাজের পরে, আমাদের নিজেদেরকে একথা বলা উচিৎ যে আমরা নামাজটা আরও ভালো ও সুন্দর করে আদায় করতে পারতাম এবং পরবর্তি নামাজ আরও ভালো করে আদায় করার চেষ্টা করা।
এখন যদি আমরা কোন কাজের মধ্যবর্তি অবস্থায় নিয়ত পরিবর্তন করে ফেলি তাহলে কি হবে? অর্থাৎ ভালো নিয়তে কোন কাজ শুরু করার পর মাঝপথে এসে কোন কারনে নিয়ত পরিবর্তন হয়ে গেলো তখন কি হবে? ইবনে রাজাব (রহ) বলেন, উলামাদের মতে কাজের শেষের নিয়ত যদি শুরুর নিয়তের সাথে মিলে যায় তাহলে মাঝপথের এই পরিবর্তন ক্ষমাকরে দেয়া হবে অথবা এটা কোন সমস্যা হবে না। কিন্তু যদি কাজের শুরুর ভালো নিয়তের সাথে শেষের নিয়ত যদি না মেলে তাহলে আমাদেরকে তওবা করতে হবে।
চারটি জিনিস ইখলাসের সাথে বৈপরিত্য রাখে-
১। মা’সিয়াত- গুনাহ করা- এটা আমাদের ইখলাসকে দুর্বল করে দেয়
২। শিরক করা
৩। রিয়া- লোকদেখানো বা প্রদর্শনেচ্ছা, শো-অফনেস
৪। নিফাক- মূণাফেকি
যদিও আমাদেরকে সবসময় নিশ্চিত করতে হবে যে আমাদের কাজ ও ইবাদাত কখনও ইখলাস থেকে বিচ্যুত না হয় তথাপিও কিছু কিছু কাজ আছে যেগুলো অটোমেটিক্যালি ভালো নিয়তের বলে ধরে নেয়া হয় যেমনঃ ইসলামের জ্ঞান অর্জন করা, সমাজকে সাহায্য করা, দাওয়াত দেয়া ইত্যাদি।
এই হাদীসের হুকুম গুলো : যখন কেউ যখন তখন ওয়াল্লাহি বলে আল্লাহর কসম করে, তাদের নিয়ত প্রকৃত পক্ষে আল্লাহর কসম করা নয় বরং এটা হল তাদের অভ্যাসের বশে বলা কথা। এটা তাদের মুখ থেকে অনায়াসেই বেরিয়ে আসে, সুতরাং এটি ক্ষতিকারক নয়। তবে একজন মুসলমানের উচিৎ তার সর্বোচ্চ চেষ্টা করা যাতে সে এটা বলা কমাতে পারে।
যখন কাউকে শপথ করতে বলা হয়, তখন তার নিয়তকেই বিচার করা হয় যখন সে শপথ করে
কাজের মধ্যে ইবাদাত এবং অন্যকে শিক্ষা দেয়ার এই দুইটি নিয়তই একসাথে হতে পারে। যেমন আমরা আল্লাহর জন্য ইবাদাত করতে পারি পাশাপাশি ইবাদতটা অন্যকে শেখানোর জন্যও করতে পারি। উদাহরন স্বরুপঃ রাসুল (স) যখন হজ্জ্ব করলেন তখন তিনি যেমন হজ্জ্ব আল্লাহর ইবাদতের উদ্দেশ্যে করেছিলেন তেমনি সাহাবাদেরকে শেখানোর উদ্দেশ্যে তাঁর ছিলো।
একজন ব্যাক্তি মুখে অথবা কোর্টের মাধ্যমে তার স্ত্রীকে তালাক দিতে পারে তবে এক্ষেত্রে তার নিয়তটাই ধর্তব্য
গীবতের ক্ষেত্রেও নিয়তটাই বিবেচ্য হবে যে সে কি আসলে কৌতুক করেছে নাকি দুয়া করেছে।
সূত্র: দ্বীন উইকলি
(দ্য রিপোর্ট/একেএমএম/ নভেম্বর ২৬,২০১৮)
পাঠকের মতামত:

- নায়িকা হওয়ার ৯ বছরের মাথায় নতুন পরিচয়ে বুবলী
- রেকর্ড ৩৫১ রান করেও অস্ট্রেলিয়ার ‘বি টিমের’ কাছে হারল ইংল্যান্ড
- ফ্রান্সে ছুরিকাঘাতে একজন নিহত, ম্যাক্রোঁর দাবি ইসলামিস্ট সন্ত্রাসী হামলা
- আজহারীর মাহফিলে চুরি, ৮ নারী আটক
- ঢাকার পথে কুয়েট শিক্ষার্থীরা
- উপদেষ্টা জীবনে বিশ্বাসে চিড় ধরেছে: আসিফ নজরুল
- বাংলাদেশে ইউএসএইডের ২৯ মিলিয়ন ডলার কোন সংস্থা পেল?
- বিএনপি ক্ষমতায় গেলে দেশ পুনর্গঠন করবে: তারেক রহমান
- র্যাবের গোয়েন্দা নজরদারিসহ বিভিন্ন কার্যক্রম অব্যাহত: র্যাব ডিজি
- বাংলাদেশকে খাদের কিনারা থেকে উঠিয়ে আনা হয়েছে: অর্থ উপদেষ্টা
- জামায়াত নেতা আজহারের রিভিউ শুনানি মঙ্গলবার
- ভূমধ্যসাগরে মৃত্যুর মুখোমুখি হয়ে দেশে ফিরেছেন ৫ বাংলাদেশি
- খিলগাঁওয়ে আগুনে পুড়েছে ২০ দোকান-২ করাতকল
- রমজান ও গ্রীষ্ম মৌসুমে লোডশেডিং হবে না : বিদ্যুৎ উপদেষ্টা
- বগুড়ায় ট্রাকের ধাক্কায় অটোভ্যানের ৪ যাত্রী নিহত
- সংস্কারের গল্প আমাদের বলার দরকার নেই: আমীর খসরু
- ঝিনাইদহে শীর্ষ চরমপন্থি নেতা হানিফসহ ৩ জনকে গুলি করে হত্যা
- সীমান্তে স্থাপনা-বেড়া নির্মাণে যৌথ পরিদর্শন-দলিলের সিদ্ধান্ত
- ভিসা নিয়ে দুর্নীতির অভিযোগে ঢাকায় ইতালি দূতা
- ১ মার্চ রোজা হলে ৩৩ বছর পর দেখা মিলবে ‘বিরল’ দিনের
- অবশেষে ভেঙেই গেল চাহাল-ধনশ্রীর সংসার
- শহীদ মিনারে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের শ্রদ্ধা
- সারাদেশে শহীদ মিনারে জনস্রোত
- ভাষা শহীদদের প্রতি প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা নিবেদন
- ‘তরুণ প্রজন্মের নেতৃত্বে ছাত্র-জনতা আগামীর বাংলাদেশ গড়বে’
- সপ্তাহ ব্যবধানে বেড়েছে মাছ-মুরগির দাম
- একুশের সঙ্গে আমার এক আত্মিক সম্পর্ক রয়েছে: প্রধান বিচারপতি
- ফ্যাসিবাদের উত্থান হলে রুখবে একুশের চেতনা: রিজভী
- শিক্ষার্থীর রগ কাটতে শিবিরের চেষ্টার প্রতিবাদে ছাত্রদলের কর্মসূচি
- জামায়াত আমিরের হুঁশিয়ারি: আজহারকে মুক্তি না দিলে স্বেচ্ছা কারাবরণ
- মঈন-হাসিনাসহ পলাতকদের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টায় কমিশন
- শিক্ষার্থীর ওপর শিবিরের হামলায় বৈষম্যবিরোধীদের কর্মসূচি
- ’১৪ ও ’১৮ এর নির্বাচনের সময়ের ২২ ডিসি বাধ্যতামূলক অবসরে
- এমসি কলেজে রাতভর শিক্ষার্থীকে মারধরের অভিযোগ শিবিরের বিরুদ্ধে
- দ্রুত নির্বাচন দিয়ে অস্থিরতা দূর করুন: মির্জা ফখরুল
- ইসরায়েলি ৪ জিম্মির মরদেহ ফেরত দিচ্ছে হামাস
- "একটি শক্তিশালী অর্থনীতির জন্য প্রয়োজন প্রাণবন্ত পুঁজিবাজার"
- ঢাকাসহ পাঁচ বিভাগে বৃষ্টির আভাস
- মোহাম্মদপুরে যৌথ বাহিনীর অভিযানে দুই জন নিহত
- দেশের আইনশৃঙ্খলার পরিস্থিতি খুব ভালো: ডিএমপি কমিশনার
- আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস পালনের আহ্বান জামায়াত আমিরের
- ‘নিষিদ্ধ সংগঠনের’ বিশৃঙ্খলার চেষ্টা ঠেকাতে তৎপর র্যাব
- সাবেক আইজিপি-এনটিএমসি মহাপরিচালকসহ ১০ জন ট্রাইব্যুনালে
- ২৭তম বিসিএসে বঞ্চিত ১১৩৭ জনের চাকরি ফেরত দিতে নির্দেশ
- একুশে পদক তুলে দিলেন প্রধান উপদেষ্টা
- প্রকাশ্যে দম্পতিকে কোপানোর মামলায় আরো তিনজন রিমান্ডে
- শেয়ার কারসাজি: আমিনুল-হিরু চক্রকে ১০.১৩ কোটি অর্থদণ্ড
- সাকিবকে নিয়ে ‘বিরক্ত’ শান্ত এবার কী বললেন?
- ধারালো অস্ত্র হাতে অবস্থান, সেই যুবদল নেতা মাহবুবকে বহিষ্কার
- এইচএসসি পরীক্ষা শুরু ২৬ জুন, রুটিন প্রকাশ
- গণতন্ত্রের জন্য নির্বাচনটা এখন জরুরি : শামসুজ্জামান দুদু
- কুয়েটের একাডেমিক কার্যক্রম ২৮ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত স্থগিত
- ছাত্রশিবিরের পরিচয় গোপন করে রাজনীতি নিয়ে যা বললেন মাহিন
- সরকার আদৌ নির্বাচন দিতে আন্তরিক কিনা, সন্দেহ ফখরুলের
- নাইকো দুর্নীতি মামলায় খালাস পেলেন খালেদা জিয়া
- বায়ুদূষণের শীর্ষে ঢাকা
- আইসিবির নতুন এমডি নিরঞ্জন চন্দ্র দেবনাথ
- যুদ্ধের মধ্যেও দৃঢ় অর্থনৈতিক সম্পর্ক নিয়ে আশাবাদী তুরস্ক ও ইউক্রেন
- ‘গ্রুপপর্বের ম্যাচে পাকিস্তান হারিয়ে দেবে ভারতকে’
- আইএমএফের ঋণের কিস্তি ছাড় নিয়ে অর্থ মন্ত্রণালয়ের বিবৃতি
- পুলিশ ভেরিফিকেশন ছাড়াই মিলবে পাসপোর্ট, প্রজ্ঞাপন
- হাসিনা যেন ভারত থেকে উসকানিমূলক মন্তব্য না করেন, চায় ঢাকা
- উজ্জীবিত হয়ে ফিরছেন জেলা প্রশাসকরা, লক্ষ্য সুষ্ঠু নির্বাচন
- ছাত্রদলকে কড়া বার্তা শিবির সভাপতির
- "একটু ছাড় দিয়ে মিত্রতা বাড়ালে দেশের জনগণ উপকৃত হবে"
- ৩ দিনের সম্মেলনে যেসব দিকনির্দেশনা পেলেন ডিসিরা
- ঢাকা-দিল্লি সম্পর্ক ‘নির্দিষ্ট সরকারকেন্দ্রিক’ হওয়া উচিত নয়: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
- প্রতিভরি দেড় লাখ টাকা ছাড়িয়ে স্বর্ণের দামে রেকর্ড
- প্রকাশ্যে দম্পতিকে কোপানো কিশোর গ্যাংয়ের ২ সদস্যকে তোলা হবে আদালতে
- "নতুন বাংলাদেশ গড়তে তরুণদের সৃষ্টিশীলতার মাধ্যমে নেতৃত্ব দিতে হবে"
- পুলিশ ভেরিফিকেশন: প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদনের জন্য সারসংক্ষেপ তৈরি
- কানাডায় ৮০ আরোহী নিয়ে অবতরণের সময় উল্টে গেল বিমান
- স্বৈরশাসক শেখ হাসিনার ১২ মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রী ট্রাইব্যুনালে
- প্রস্তুতি ম্যাচেও ব্যর্থ বাংলাদেশ, গুটিয়ে গেল ২০২ রানে
- যুক্তরাষ্ট্রে ভারী বর্ষণ-বন্যায় ৯ জনের প্রাণহানি, ভেসে গেল গাড়ি
- বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন থেকে বের হয়ে নতুন সংগঠনের ঘোষণা
- প্রকাশ্যে দম্পতিকে কোপানো কিশোর গ্যাংয়ের ২ সদস্যকে তোলা হবে আদালতে
- স্বৈরশাসক শেখ হাসিনার ১২ মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রী ট্রাইব্যুনালে
- প্রতিভরি দেড় লাখ টাকা ছাড়িয়ে স্বর্ণের দামে রেকর্ড
- ফেনীতে কাভার্ড ভ্যান-পিকআপ সংঘর্ষে নিহত ৫
- আ. লীগের রাজনীতির মৃত্যু হয়েছে, দাফন দিল্লিতে: সালাহ উদ্দিন
- ৩ দিনের সম্মেলনে যেসব দিকনির্দেশনা পেলেন ডিসিরা
- ছাত্রদলকে কড়া বার্তা শিবির সভাপতির
- ওমান-কাতারের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে তৌহিদ হোসেনের বৈঠক
- পুলিশ ভেরিফিকেশন: প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদনের জন্য সারসংক্ষেপ তৈরি
- শিক্ষার্থীর রগ কাটতে শিবিরের চেষ্টার প্রতিবাদে ছাত্রদলের কর্মসূচি
- ‘আইএমএফ ঋণের চতুর্থ ও পঞ্চম কিস্তি আসতে পারে জুনে’
- সীমান্তে স্থাপনা-বেড়া নির্মাণে যৌথ পরিদর্শন-দলিলের সিদ্ধান্ত
- যুক্তরাষ্ট্রে ভারী বর্ষণ-বন্যায় ৯ জনের প্রাণহানি, ভেসে গেল গাড়ি
- যদি বন্ধুত্ব করতে চান, আগে তিস্তার পানি দেন: ভারতকে মির্জা ফখরুল
- ধারালো অস্ত্র হাতে অবস্থান, সেই যুবদল নেতা মাহবুবকে বহিষ্কার
- এইচএসসি পরীক্ষা শুরু ২৬ জুন, রুটিন প্রকাশ
- রমজান ও গ্রীষ্ম মৌসুমে লোডশেডিং হবে না : বিদ্যুৎ উপদেষ্টা
- মোহাম্মদপুরে যৌথ বাহিনীর অভিযানে দুই জন নিহত
- গণতন্ত্রের জন্য নির্বাচনটা এখন জরুরি : শামসুজ্জামান দুদু
- ঢাকা-দিল্লি সম্পর্ক ‘নির্দিষ্ট সরকারকেন্দ্রিক’ হওয়া উচিত নয়: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
- ১ মার্চ রোজা হলে ৩৩ বছর পর দেখা মিলবে ‘বিরল’ দিনের
- প্রস্তুতি ম্যাচেও ব্যর্থ বাংলাদেশ, গুটিয়ে গেল ২০২ রানে
- হাসিনা যেন ভারত থেকে উসকানিমূলক মন্তব্য না করেন, চায় ঢাকা
- নাইকো দুর্নীতি মামলায় খালাস পেলেন খালেদা জিয়া
ধর্ম এর সর্বশেষ খবর
ধর্ম - এর সব খবর
