ইমাম আন-নববী (রহ) এর সংকলিত চল্লিশ হাদীস – দুই
ভাগ্য, ইসলাম, ইমান, ইহসান ও জ্ঞানীদের দৃষ্টান্ত [১]
দ্য রিপোর্ট ডেস্ক : হাদীসের সরল বাংলা অনুবাদ - আমীরুল মু’মিনীন আবু হাফস্ উমার বিন আল-খাত্তাব রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু হতে বর্ণিত হয়েছে তিনি বলন, একদিন আমরা রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লামের নিকট বসেছিলাম, এমন সময় হঠাৎ এক ব্যক্তি আমাদের সামনে উপস্থিত হয় যার কাপড় ছিল ধবধবে সাদা, চুল ছিল ভীষণ কালো; তার মাঝে ভ্রমণের কোন লক্ষণ পরিলক্ষিত হচ্ছিল না। আমাদের মধ্যে কেউ তাকে চিনতে পারে নাই। সে নবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লামের নিকটে গিয়ে বসে, নিজের হাঁটু তার হাঁটুর সঙ্গে মিলিয়ে নিজের হাত তার উরুতে রেখে বললেনঃ “হে মুহাম্মাদ, আমাকে ইসলাম সম্পর্কে বলুন”।
রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন- “ইসলাম হচ্ছে এই- তুমি সাক্ষ্য দাও যে, আল্লাহ্ ছাড়া আর কোন সত্য ইলাহ্ নেই এবং মুহাম্মাদ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম) আল্লাহর রাসূল, সালাত প্রতিষ্ঠা কর, যাকাত আদায় কর, রমাদানে সওম সাধনা কর এবং যদি সামর্থ থাকে তবে (আল্লাহর) ঘরের হজ্জ কর।
তিনি (লোকটি) বললেনঃ “আপনি ঠিক বলেছেন”। আমরা বিস্মিত হলাম, সে নিজে তার নিকট জিজ্ঞাসা করেছে আবার নিজেই তার জবাবকে ঠিক বলে ঘোষণা করছে। এরপর বললঃ “আচ্ছা, আমাকে ঈমান সম্পর্কে বলুন”।
তিনি (রাসূল) বললেন-“তা হচ্ছে এই-আল্লাহ্, তাঁর ফিরিশ্তাগণ, তাঁর কিতাবসমূহ, তাঁর রাসূলগণ ও আখেরাত বিশ্বাস করা এবং ভাগ্যের ভাল-মন্দকে বিশ্বাস করা।
সে (আগুন্তুক) বলল: “আপনি ঠিক বলেছেন”। তারপর বললঃ “আমাকে ইহসান সম্পর্কে বলুন”
তিনি বলেন- “তা হচ্ছে এই- তুমি এমনভাবে আল্লাহর ইবাদাত কর যেন তুমি আল্লাহকে দেখতে পাচ্ছ, আর তুমি যদি তাঁকে দেখতে নাও পাও তবে তিনি তোমাকে দেখছেন”।
সে বলল- “আমাকে কেয়ামত সম্পর্কে বলুন”।
তিনি (রাসূল) বললেনঃ “যাকে জিজ্ঞাসা করা হচ্ছে সে জিজ্ঞাসাকারী অপেক্ষা বেশী কিছু জানে না”।
সে (আগন্তুক) বললঃ “আচ্ছা, তার লক্ষণ সম্পর্কে বলুন”। তিনি (রাসূল) বললেনঃ “তা হচ্ছে এই- দাসী নিজের মালিককে জন্ম দেবে, সম্পদ ও বস্ত্রহীন রাখালগণ উঁচু উঁচু প্রাসাদে দম্ভ করবে”।
তারপর ঐ ব্যক্তি চলে যায়, আর আমি আরো কিছুক্ষণ বসে থাকি। তখন তিনি (রাসূল) আমাকে বললেনঃ “হে উমার, প্রশ্নকারী কে ছিলেন, তুমি কি জান? আমি বললামঃ “আল্লাহ্ ও তাঁর রাসূল অধিক ভাল জানেন”। তিনি বললেনঃ “তিনি হলেন জিবরীল। তোমাদেরকে তোমাদের দ্বীন শিক্ষা দিতে তোমাদের কাছে এসেছিলেন।” [সহীহ্ মুসলিমঃ ৮]
হাদীসের ব্যাকগ্রাউন্ড
ইমাম মুসলিম বলেছেন, হযরত উমর (রা) এর ছেলের শেষ বয়সের দিকে দুইজন ব্যাক্তি তাঁকে জানালো যে ইরাকে একটি নতুন ইসলামিক মতাদর্শের আবির্ভাব হয়েছে। এই মতাদর্শের নাম হল আল-ক্বাদারিয়াহ যারা ক্বদর তথা ভাগ্যে বিশ্বাস করতে অস্বিকার করেছে। তখন তাদের এই কথাকে খন্ডন করার জন্য আব্দুল্লাহ ইবনে উমর হাদীসটি এই বর্ননা করেন যেখানে ক্বদরে তথা ভাগ্যে বিশ্বাসকে ইমানের অন্যতম একটি পিলার হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে।
শিক্ষা: এই হাদীসটির মাধ্যমে আমরা জ্ঞান অর্জনের আদব শিক্ষা পাই। এই হাদীস অনুসারে দেখা যায় জ্ঞান অর্জনের সময় আমাদের নিম্নো বর্ণিত বিষয়গুলোর প্রতি খেয়াল রাখা দরকার।
১. জ্ঞানার্জনের সময় পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন থাকা এবং পরিষ্কার কাপড় পরিধান করা
২. শিক্ষক ও ছাত্র পরস্পরে কাছা কাছি বসা
৩. উত্তম ভাবে বুঝার জন্য প্রশ্ন করা
৪. সঠিক উৎস থেকে জ্ঞান অর্জন করা
প্রশ্নোত্তর ভিত্তিক জ্ঞানার্জনের পদ্ধতি-
ক. অর্থপুর্ন প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করা যা মুল্যবান জ্ঞান ও ভালো কাজের দিকে আমাদেরকে ধাবিত করে
খ. ভালো প্রশ্ন উত্তম শিক্ষা ও প্রশিক্ষণকে নিশ্চিত করে, অনেকের উপস্থিতিতে যখন কেউ প্রশ্ন করে এবং সেই প্রশ্নের যখন উত্তর করা হয় তখন দুইটি ব্যপার ঘটে। একটি হল সংশ্লিষ্ট বিষয়ে ভিন্ন ভিন্ন দৃষ্টিকোণের উন্মোচন হয় এবং তা স্রোতাদের জ্ঞানের পরিধিকে বিস্তৃত করে অন্যদিকে যখন প্রশ্নটির উত্তর দেয়া হয় তখন যারা জানে না তাদের জানা হয়ে যায় এবং উত্তর দাতার প্রদত্ত উত্তর থেকে আরও নতুন নতুন জ্ঞান লাভ করা যায়। এভাবে প্রশ্নকারী এবং উত্তরকারী উভয় থেকেই জ্ঞান অর্জিত হয়।
গ. সাহাবাদের মধ্যে অন্যতম শ্রেষ্ঠ স্কলার ইবনে আব্বাসকে (রা) যখন প্রশ্ন করা হল যে কিভাবে তিনি তার জ্ঞান গুলো অর্জন করেছিলেন, জবাবে তিনি বললেন “ অনুসন্ধিৎসু বা কৌতুহলী জিহ্বা দ্বারা আর চিন্তাশীল মন দ্বারা”
ঘ. রাসুল (স) এর অসংখ্য হাদীসে রাসুল (স) নিজেই কোন কিছু জানানোর আগে প্রশ্ন করার মাধ্যমে শুরু করতেন। প্রশ্নকরাটা স্রোতার মনকে আসন্ন জ্ঞান কে গ্রহন করতে তৈরী করে এবং মনোযোগ আকর্ষন করে।
বিভিন্ন উদ্দেশ্যে এবং পাঠকের মনে ও চিন্তার জগতে সাড়া জাগাতে শুধুমাত্র কুরআনেই বিভিন্ন বিষয়ে ১২০০ এরও বেশী প্রশ্ন আছে।
ক্বদর বা ভাগ্য
উলামাদের মতে ক্বদর বা ভাগ্য দুইটি স্তরে বিভক্ত হতে পারে।
আমরা বিশ্বাস করি যে আল্লাহ তার সার্বজনীন জ্ঞানের মাধ্যমে জানেন যে তার সৃষ্টির সবাই ভবিষ্যতে কী কী করবে, তিনি এটা জানেন এই সৃষ্টির আবির্ভাবের আগে থেকেই। আল্লাহ লাওহে মাহফুজে সকল প্রকার জ্ঞানকে রেকর্ড করে রেখেছেন।আমরা বিশ্বাস করি যে ভালো আর খারাপ যাই ঘটুক তা আল্লাহর ইচ্ছায়ই ঘটবে।
" ভালো প্রশ্ন উত্তম শিক্ষা ও প্রশিক্ষণকে নিশ্চিত করে, অনেকের উপস্থিতিতে যখন কেউ প্রশ্ন করে এবং সেই প্রশ্নের যখন উত্তর করা হয় তখন দুইটি ব্যপার ঘটে। একটি হল সংশ্লিষ্ট বিষয়ে ভিন্ন ভিন্ন দৃষ্টিকোণের উন্মোচন হয় এবং তা স্রোতাদের জ্ঞানের পরিধিকে বিস্তৃত করে অন্যদিকে যখন প্রশ্নটির উত্তর দেয়া হয় তখন যারা জানে না তাদের জানা হয়ে যায় এবং উত্তর দাতার প্রদত্ত উত্তর থেকে আরও নতুন নতুন জ্ঞান লাভ করা যায়। এভাবে প্রশ্নকারী এবং উত্তরকারী উভয় থেকেই জ্ঞান অর্জিত হয়।"
আল্লাহ আমাদের ইচ্ছা এবং কোন কিছু করার শক্তি দুটোকেই সৃষ্টি করেছেন। আমরা একমাত্র সে কাজগুলোই করতে পারি যেগুলো আমরা করতে ইচ্ছুক এবং যে কাজগুলো আমরা করার ক্ষমতা রাখি। কিন্তু ভালো বা খারাপ কাজের মধ্যে যেকোন একটা বেছে নেয়ার স্বাধীনতাও আল্লাহ আমাদেরকে দিয়েছেন। সাথে সাথে কোন কাজটা ভালো এবং কোন কাজটা খারাপ তা বুঝার শক্তিও আল্লাহ আমাদেরকে দিয়েছেন, শুধু তাই নয় সৃষ্টিগত ভাবেই আমাদেরকে ভালো খারাপের পার্থক্য করার স্বাভাবিক ক্ষমতা দেয়া হয়েছে, এবং আরও জটিল ক্ষেত্রে ভালো ও খারাপকে আলাদা করে চেনার জন্য সেই ক্ষমতাকে বৃদ্ধি করে দেয়ার লক্ষ্যে আল্লাহ জ্ঞান নাযিল করেছেন। তাই প্রতিটি কাজের জন্য আমাদেরকেই দায় বহন করতে হবে।
ভাগ্য সম্পর্কে ভুল ধারনাগুলো : অনেক মুসলমান মনে করেন যে তারা ভালো খারাপ যা ই করছেন এবং যা ই করতে যাচ্ছেন তার কারন হল এটা তাদের ভাগ্যে লিখে রাখা হয়ছে। যেহেতু তাদের ভাগ্যে এটা লিখে রাখা হয়েছে সেহেতু এটার জন্য তারা দায়ী হতে পারেন না। যদি এটা তাদের ভাগ্যে লিখে রাখা না হতো তাহলে তো তারা এ কাজটা করতেনই না। তারা মুলত ব্যপারটা “কারন” এবং “অংশিদারত্বের” মাঝে গুলিয়ে ফেলেন। সত্যটা হল এখানে কাজ করার ক্ষেত্রে “কারন”টা মুলত প্রধান বা মুখ্য নয় বরং কাজের মধ্যে আমাদের “অংশিদারত্ব”ই মুখ্য। আমরা যা করি তার জন্য আল্লাহ কর্তৃক আমাদের ভাগ্যে লিখে রাখাটা দায়ী নয় বরং আমাদের সংশ্লিষ্ট কাজে জড়িয়ে পড়াটাই (অংশিদারত্ব) দায়ী। যদি এমন হতো যে আমাদের সামনে কাজটা করা ও না করার দুইটি অপশন না থাকতো, কিংবা এমন যদি হতো যে, কোন মুল্যেই আমাদের সামনে কাজটি এড়াবার সুযোগ না থাকতো তাহলে ভাগ্যের লিখনকে দোষারোপ করা যেতো। অর্থাৎ যখন কোন কারনে কিছু ঘটে তখন ঐ ঘটনা ঘটাবার বা না ঘটাবার উপর ঘটকের কোন নিয়ন্ত্রন থাকে না, এখানে ঘটক নিজেও ঘটনার একটা আহার্য মাত্র। কিন্তু যখন মানুষ নিযে যেচে বা অংশিদারিত্ব নিয়ে কোন কাজে লিপ্ত হয় তখন সেখানে ঐ কাজে অংশগ্রহন করা বা না করার যেকোন একটা সিদ্ধান্ত নেয়ার সুযোগ তার থাকে, এই ক্ষেত্রে আপাতদৃষ্টিতে কিছু কারনের উপস্থিতি থাকলেও কর্তা চাইলেই সেগুলো এড়িয়ে চলতে পারে। অর্থাৎ শেষ পর্যন্ত শংশ্লিষ্ট কাজ করা বা না করার সিদ্ধান্তটা কর্তার হাতেই থাকে, এখন যেকোন পাপ কাজ ও অপরাধমুলক কাজের কথা চিন্তা করুন দেখবেন সেখানে মানুষের ইচ্ছাটাই বেশী কাজ করে এবং মানুষ চাইলে যেকোন মুল্যে এসব কাজ থেকে বিরত থাকতে পারে। অর্থাৎ খারাপ কাজ করা বা না করার চুড়ান্ত সিধ্যান্তিটা আমাদেরই হাতে, সিদ্ধান্ত গ্রহনে আমরা স্বাধীন তাই এর দায়টাও আমরা এড়াতে পারি না। এখানেই কর্তার ভালো ও খারাপের যে কোন একটা বেছে নেয়ার স্বাধিনতাটার প্রয়োগ হয়। একারনেই কাজের জন্য তাকেই দায়ী হতে হয়। এখানে সুরা আর রাদ এর একটি আয়াত উল্লেখ না করলেই নয় সেটা হল إِنَّ اللَّهَ لَا يُغَيِّرُ مَا بِقَوْمٍ حَتَّىٰ يُغَيِّرُوا مَا بِأَنفُسِهِمْ অর্থাৎ “নিশ্চই আল্লাহ ততোক্ষন পর্যন্ত কারও অবস্থা বদলান না যতোক্ষন না তারা তাদের নিজেদেরকে না বদলায়” এখানে আমরা দেখতে পাচ্ছি ব্যাক্তির বা জাতির উপরই তার কর্মফল নির্ভর করে এবং ক্বদর নির্ধারিত হলেও ব্যাক্তির চেষ্টাটাই সব শেষে আল্লাহ বিবেচনা করেন।
সূত্র: দ্বিন উইকলি
(দ্য রিপোর্ট/একেএমএম/নভেম্বর ২৭,২০১৮)
পাঠকের মতামত:
- ব্রাজিলে উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত, আরোহীদের কেউ বেঁচে নেই
- চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে নেই স্টোকস, ফিরলেন রুট
- দেশের দীর্ঘতম ম্যারাথন ‘কোস্টাল আলট্রা’র নিবন্ধন শুরু
- ভারত ইস্যুতে কথা বলাতেই ছাত্রলীগ আমার ওপর হামলা করে: নুর
- যুক্তরাজ্যে টিউলিপ সিদ্দিককে জিজ্ঞাসাবাদ
- ২১ দিনেই প্রবাসী আয় এলো ২৪ হাজার ৮৬ কোটি টাকা
- বাতিল হচ্ছে ‘বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্ক’ প্রকল্প
- উদ্ধার হয়নি লুট হওয়া ১৪৫৬ আগ্নেয়াস্ত্র, নিরাপত্তায় বড় হুমকি
- না ফেরার দেশে আন্দোলনে গুলিবিদ্ধ আরাফাত, বিকেলে জানাজা
- হাসিনা পরিবারের নামে ১৩ বিশ্ববিদ্যালয়, সরকারের দিকে তাকিয়ে ইউজিসি
- কাজের মাধ্যমে জনবান্ধব পুলিশ হতে চাই : ডিবি প্রধান
- ২০২৫ সালের মধ্যে নির্বাচনের পক্ষে মত বিএনপির যুগপৎ সঙ্গীদের
- ঢাকার বাতাস আজ খুবই অবস্থ্যকর
- সিভিল সার্ভিসে বিশৃঙ্খলার শঙ্কা, কলমবিরতি-মানববন্ধন-সমাবেশের ঘোষণা
- ইয়েমেনে ফের যুক্তরাষ্ট্রের বিমান হামলা
- সংসদ নির্বাচন ইভিএমে হবে না, যন্ত্রগুলো কী করবে ইসি
- আগে তথ্য লুকানোর চেষ্টা করা হয়েছে: অর্থ উপদেষ্টা
- তিন বিভাগে বৃষ্টি, কমতে পারে রাতের তাপমাত্রা
- এ বছর ডেঙ্গু নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি লাখ ছুঁই ছুঁই
- পুঁজিবাজারে মূলধন বেড়েছে ১২ হাজার ৪৯৫ কোটি টাকা
- অবৈধ বাংলাদেশিদের আটক রাখতে ‘ডিটেনশন সেন্টার’ বানাবে মহারাষ্ট্র
- সাকিব-তামিম চ্যাম্পিয়নস ট্রফির জন্য ‘অ্যাভেইলেবল’: বিসিবি সভাপতি
- এশিয়া কাপজয়ীদের ৩ লাখ করে পুরস্কারের ঘোষণা বিসিবির
- জনগণের সঙ্গে প্রতারণার কোনো সুযোগ আর নেই: সাকি
- গণঅভ্যুত্থানে শহীদদের খসড়া তালিকা প্রকাশ, দেওয়া যাবে মতামত ও তথ্য
- জঙ্গিবাদের উত্থান বাংলাদেশে হবে না: ড. মুহাম্মদ ইউনূস
- ‘জনশক্তি’ নিয়ে কোনো আলোচনা হয়নি : জাতীয় নাগরিক কমিটি
- চাঁদাবাজি বন্ধ হয়নি, চাঁদাবাজ পরিবর্তন হয়েছে: হাসনাত
- সমমনা দলগুলোর সঙ্গে বিএনপির বৈঠক
- গুমের ঘটনায় ভারতের সম্পৃক্ততা খুঁজে পেয়েছে কমিশন
- মাওলানা সাদের অনুসারী মোয়াজ বিন নুর গ্রেপ্তার
- আরও আগেই আমার ইউক্রেন আক্রমণ করা উচিত ছিল: পুতিন
- টেস্ট ও ওয়ানডে থেকে আত্মবিশ্বাস নিয়েছেন, বলছেন লিটন
- গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতা বন্ধে সম্মিলিত পদক্ষেপের আহ্বান ড. ইউনূসের
- এটা আমার জীবনের লাস্ট ইনিংস: মাহমুদুর রহমান
- হাসিনাকে উৎখাত করে ইকোনমিস্টের ‘কান্ট্রি অব দ্য ইয়ার’ বাংলাদেশ
- সাবেক এমপি আনারের দেহাংশের সঙ্গে আংশিক মিলেছে মেয়ের ডিএনএ
- ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হোয়াইটওয়াশ করে ইতিহাস গড়ল বাংলাদেশ
- নিয়ন্ত্রণে আসেনি রেস্টুরেন্টের আগুন, ৬ জনকে উদ্ধার
- চাল-মুরগির দাম বাড়তি, বোতলজাত সয়াবিনের সরবরাহ এখনো কম
- বেনাপোল সীমান্তে ছয় ঘণ্টার ব্যবধানে মিলল তিন মরদেহ
- ভূমিকম্পে ভানুয়াতুতে নিহত বেড়ে ১৪
- আচমকা আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসরে অশ্বিন
- অস্ট্রেলিয়ার ব্যাটিং বিপর্যয়ের পর বৃষ্টি বাধা, ভেসে গেল ব্রিসবেন টেস্ট
- বাড়ছে শীত বাড়ছে শিশুদের ঠাণ্ডাজনিত রোগ
- ব্যবসায়ীরা খুব শক্তিশালী, সেটা ভাঙা সহজ না : অর্থ উপদেষ্টা
- কেউ নির্বাচন করতে চাইলে ক্ষমতা ছেড়ে করতে হবে: সাখাওয়াত হোসেন
- মোদির বিতর্কিত পোস্ট : মুক্তিযুদ্ধের সঠিক ইতিহাস তুলে ধরল সরকার
- শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞার প্রশ্নে যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র
- ৩১ দফা বাস্তবায়নের মাধ্যমে আ.লীগের গুম-খুনের জবাব দেব: তারেক রহমান
- কায়রোতে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মালয়েশিয়ার মন্ত্রীর সাক্ষাৎ
- সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে
- রাশিয়ার রাসায়নিক প্রতিরক্ষা বাহিনীর প্রধান বোমা হামলায় নিহত
- ১১ বছর পর দেশে ফিরছেন ব্যারিস্টার আব্দুর রাজ্জাক
- এনবিআরের সাবেক চেয়ারম্যান নজিবুর রহমান ৩ দিনের রিমান্ডে
- সাদপন্থিদের ধৈর্য ধরতে বললেও কথা রেখেনি : হাসনাত আব্দুল্লাহ
- গুমের ঘটনায় হাসিনার বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে মাইকেল চাকমার অভিযোগ
- ডি-৮ সম্মেলনে যোগ দিতে ঢাকা ছেড়েছেন প্রধান উপদেষ্টা
- কর্মীদের বেতন বাড়ালেন বিসিবি প্রেসিডেন্ট, সর্বোচ্চ ৫০%
- ওয়েস্ট ইন্ডিজে প্রথমবার টি-টোয়েন্টি সিরিজ জিতলো বাংলাদেশ
- ইজতেমা মাঠ দখল নিয়ে মুসল্লিদের দুপক্ষের সংঘর্ষ, নিহত ২
- স্কুলে ভর্তির জন্য নির্বাচিত ৩ লাখ ৬ হাজার শিক্ষার্থী
- নির্বাচন আয়োজনে প্রস্তুত কমিশন : সিইসি
- স্ত্রী ও ভাইসহ সাবেক ডিবি প্রধান হারুনের বিরুদ্ধে দুর্নীতির মামলা
- হাসিনা-রেহানা-জয়ের দুর্নীতি অনুসন্ধানের সিদ্ধান্ত
- তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বাতিল করে আনা সংশোধনী অবৈধ: হাইকোর্ট
- ‘সবার আগে বাংলাদেশ’ কনসার্টে মাতোয়ারা লাখো জনতা
- ভানুয়াতুর রাজধানীতে শক্তিশালী ভূমিকম্প, সুনামি সতর্কতা জারি
- আসাদ বললেন তিনি কখনোই রাশিয়ায় পালাতে চাননি
- মালয়েশিয়াকে ২৯ রানে গুটিয়ে ১২০ রানে জিতল বাংলাদেশ
- বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ, শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টি
- পুলিশ ভেরিফিকেশন তুলে দেয়া হবে: কমিশন
- সাবেক প্রতিমন্ত্রী মাহবুব আলীর জামিন স্থগিত থাকবে
- আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে হাজির আ. লীগ সরকারের ১২ মন্ত্রীসহ ১৬ জন
- বিডিআর হত্যাকাণ্ড : ৫ কার্যদিবসের মধ্যে তদন্ত কমিটি গঠন
- কর্মীদের বেতন বাড়ালেন বিসিবি প্রেসিডেন্ট, সর্বোচ্চ ৫০%
- ‘সবার আগে বাংলাদেশ’ কনসার্টে মাতোয়ারা লাখো জনতা
- ওয়েস্ট ইন্ডিজে প্রথমবার টি-টোয়েন্টি সিরিজ জিতলো বাংলাদেশ
- শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞার প্রশ্নে যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র
- আরও আগেই আমার ইউক্রেন আক্রমণ করা উচিত ছিল: পুতিন
- ইজতেমা মাঠ দখল নিয়ে মুসল্লিদের দুপক্ষের সংঘর্ষ, নিহত ২
- ছাত্রলীগের সাবেক ক্যাডারকে আর্থিক গোয়েন্দার প্রধান করতে ফ্যাসিস্টরা তৎপর
- এটা আমার জীবনের লাস্ট ইনিংস: মাহমুদুর রহমান
- ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হোয়াইটওয়াশ করে ইতিহাস গড়ল বাংলাদেশ
- ডি-৮ সম্মেলনে যোগ দিতে ঢাকা ছেড়েছেন প্রধান উপদেষ্টা
- বিডিআর হত্যাকাণ্ড : ৫ কার্যদিবসের মধ্যে তদন্ত কমিটি গঠন
- পঞ্চদশ সংশোধনীর মাধ্যমে সংবিধানের মৌলিক কাঠামো ধ্বংস করা হয়
- বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ, শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টি
- ৩১ দফা বাস্তবায়নের মাধ্যমে আ.লীগের গুম-খুনের জবাব দেব: তারেক রহমান
- আসাদ বললেন তিনি কখনোই রাশিয়ায় পালাতে চাননি
- পুলিশ ভেরিফিকেশন তুলে দেয়া হবে: কমিশন
- হাসিনাকে উৎখাত করে ইকোনমিস্টের ‘কান্ট্রি অব দ্য ইয়ার’ বাংলাদেশ
- আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে হাজির আ. লীগ সরকারের ১২ মন্ত্রীসহ ১৬ জন
- সাদপন্থিদের ধৈর্য ধরতে বললেও কথা রেখেনি : হাসনাত আব্দুল্লাহ
- গুমের ঘটনায় হাসিনার বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে মাইকেল চাকমার অভিযোগ
- মালয়েশিয়াকে ২৯ রানে গুটিয়ে ১২০ রানে জিতল বাংলাদেশ
- হাসিনা-রেহানা-জয়ের দুর্নীতি অনুসন্ধানের সিদ্ধান্ত
- ১১ বছর পর দেশে ফিরছেন ব্যারিস্টার আব্দুর রাজ্জাক
- তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বাতিল করে আনা সংশোধনী অবৈধ: হাইকোর্ট
- স্কুলে ভর্তির জন্য নির্বাচিত ৩ লাখ ৬ হাজার শিক্ষার্থী