ইমাম আন-নববী (রহ) এর সংকলিত চল্লিশ হাদীস – দুই
ভাগ্য, ইসলাম, ইমান, ইহসান ও জ্ঞানীদের দৃষ্টান্ত [১]
![ভাগ্য, ইসলাম, ইমান, ইহসান ও জ্ঞানীদের দৃষ্টান্ত [১]](https://bangla.thereport24.com/article_images/2018/11/27/40.jpg)
দ্য রিপোর্ট ডেস্ক : হাদীসের সরল বাংলা অনুবাদ - আমীরুল মু’মিনীন আবু হাফস্ উমার বিন আল-খাত্তাব রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু হতে বর্ণিত হয়েছে তিনি বলন, একদিন আমরা রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লামের নিকট বসেছিলাম, এমন সময় হঠাৎ এক ব্যক্তি আমাদের সামনে উপস্থিত হয় যার কাপড় ছিল ধবধবে সাদা, চুল ছিল ভীষণ কালো; তার মাঝে ভ্রমণের কোন লক্ষণ পরিলক্ষিত হচ্ছিল না। আমাদের মধ্যে কেউ তাকে চিনতে পারে নাই। সে নবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লামের নিকটে গিয়ে বসে, নিজের হাঁটু তার হাঁটুর সঙ্গে মিলিয়ে নিজের হাত তার উরুতে রেখে বললেনঃ “হে মুহাম্মাদ, আমাকে ইসলাম সম্পর্কে বলুন”।
রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন- “ইসলাম হচ্ছে এই- তুমি সাক্ষ্য দাও যে, আল্লাহ্ ছাড়া আর কোন সত্য ইলাহ্ নেই এবং মুহাম্মাদ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম) আল্লাহর রাসূল, সালাত প্রতিষ্ঠা কর, যাকাত আদায় কর, রমাদানে সওম সাধনা কর এবং যদি সামর্থ থাকে তবে (আল্লাহর) ঘরের হজ্জ কর।
তিনি (লোকটি) বললেনঃ “আপনি ঠিক বলেছেন”। আমরা বিস্মিত হলাম, সে নিজে তার নিকট জিজ্ঞাসা করেছে আবার নিজেই তার জবাবকে ঠিক বলে ঘোষণা করছে। এরপর বললঃ “আচ্ছা, আমাকে ঈমান সম্পর্কে বলুন”।
তিনি (রাসূল) বললেন-“তা হচ্ছে এই-আল্লাহ্, তাঁর ফিরিশ্তাগণ, তাঁর কিতাবসমূহ, তাঁর রাসূলগণ ও আখেরাত বিশ্বাস করা এবং ভাগ্যের ভাল-মন্দকে বিশ্বাস করা।
সে (আগুন্তুক) বলল: “আপনি ঠিক বলেছেন”। তারপর বললঃ “আমাকে ইহসান সম্পর্কে বলুন”
তিনি বলেন- “তা হচ্ছে এই- তুমি এমনভাবে আল্লাহর ইবাদাত কর যেন তুমি আল্লাহকে দেখতে পাচ্ছ, আর তুমি যদি তাঁকে দেখতে নাও পাও তবে তিনি তোমাকে দেখছেন”।
সে বলল- “আমাকে কেয়ামত সম্পর্কে বলুন”।
তিনি (রাসূল) বললেনঃ “যাকে জিজ্ঞাসা করা হচ্ছে সে জিজ্ঞাসাকারী অপেক্ষা বেশী কিছু জানে না”।
সে (আগন্তুক) বললঃ “আচ্ছা, তার লক্ষণ সম্পর্কে বলুন”। তিনি (রাসূল) বললেনঃ “তা হচ্ছে এই- দাসী নিজের মালিককে জন্ম দেবে, সম্পদ ও বস্ত্রহীন রাখালগণ উঁচু উঁচু প্রাসাদে দম্ভ করবে”।
তারপর ঐ ব্যক্তি চলে যায়, আর আমি আরো কিছুক্ষণ বসে থাকি। তখন তিনি (রাসূল) আমাকে বললেনঃ “হে উমার, প্রশ্নকারী কে ছিলেন, তুমি কি জান? আমি বললামঃ “আল্লাহ্ ও তাঁর রাসূল অধিক ভাল জানেন”। তিনি বললেনঃ “তিনি হলেন জিবরীল। তোমাদেরকে তোমাদের দ্বীন শিক্ষা দিতে তোমাদের কাছে এসেছিলেন।” [সহীহ্ মুসলিমঃ ৮]
হাদীসের ব্যাকগ্রাউন্ড
ইমাম মুসলিম বলেছেন, হযরত উমর (রা) এর ছেলের শেষ বয়সের দিকে দুইজন ব্যাক্তি তাঁকে জানালো যে ইরাকে একটি নতুন ইসলামিক মতাদর্শের আবির্ভাব হয়েছে। এই মতাদর্শের নাম হল আল-ক্বাদারিয়াহ যারা ক্বদর তথা ভাগ্যে বিশ্বাস করতে অস্বিকার করেছে। তখন তাদের এই কথাকে খন্ডন করার জন্য আব্দুল্লাহ ইবনে উমর হাদীসটি এই বর্ননা করেন যেখানে ক্বদরে তথা ভাগ্যে বিশ্বাসকে ইমানের অন্যতম একটি পিলার হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে।
শিক্ষা: এই হাদীসটির মাধ্যমে আমরা জ্ঞান অর্জনের আদব শিক্ষা পাই। এই হাদীস অনুসারে দেখা যায় জ্ঞান অর্জনের সময় আমাদের নিম্নো বর্ণিত বিষয়গুলোর প্রতি খেয়াল রাখা দরকার।
১. জ্ঞানার্জনের সময় পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন থাকা এবং পরিষ্কার কাপড় পরিধান করা
২. শিক্ষক ও ছাত্র পরস্পরে কাছা কাছি বসা
৩. উত্তম ভাবে বুঝার জন্য প্রশ্ন করা
৪. সঠিক উৎস থেকে জ্ঞান অর্জন করা
প্রশ্নোত্তর ভিত্তিক জ্ঞানার্জনের পদ্ধতি-
ক. অর্থপুর্ন প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করা যা মুল্যবান জ্ঞান ও ভালো কাজের দিকে আমাদেরকে ধাবিত করে
খ. ভালো প্রশ্ন উত্তম শিক্ষা ও প্রশিক্ষণকে নিশ্চিত করে, অনেকের উপস্থিতিতে যখন কেউ প্রশ্ন করে এবং সেই প্রশ্নের যখন উত্তর করা হয় তখন দুইটি ব্যপার ঘটে। একটি হল সংশ্লিষ্ট বিষয়ে ভিন্ন ভিন্ন দৃষ্টিকোণের উন্মোচন হয় এবং তা স্রোতাদের জ্ঞানের পরিধিকে বিস্তৃত করে অন্যদিকে যখন প্রশ্নটির উত্তর দেয়া হয় তখন যারা জানে না তাদের জানা হয়ে যায় এবং উত্তর দাতার প্রদত্ত উত্তর থেকে আরও নতুন নতুন জ্ঞান লাভ করা যায়। এভাবে প্রশ্নকারী এবং উত্তরকারী উভয় থেকেই জ্ঞান অর্জিত হয়।
গ. সাহাবাদের মধ্যে অন্যতম শ্রেষ্ঠ স্কলার ইবনে আব্বাসকে (রা) যখন প্রশ্ন করা হল যে কিভাবে তিনি তার জ্ঞান গুলো অর্জন করেছিলেন, জবাবে তিনি বললেন “ অনুসন্ধিৎসু বা কৌতুহলী জিহ্বা দ্বারা আর চিন্তাশীল মন দ্বারা”
ঘ. রাসুল (স) এর অসংখ্য হাদীসে রাসুল (স) নিজেই কোন কিছু জানানোর আগে প্রশ্ন করার মাধ্যমে শুরু করতেন। প্রশ্নকরাটা স্রোতার মনকে আসন্ন জ্ঞান কে গ্রহন করতে তৈরী করে এবং মনোযোগ আকর্ষন করে।
বিভিন্ন উদ্দেশ্যে এবং পাঠকের মনে ও চিন্তার জগতে সাড়া জাগাতে শুধুমাত্র কুরআনেই বিভিন্ন বিষয়ে ১২০০ এরও বেশী প্রশ্ন আছে।
ক্বদর বা ভাগ্য
উলামাদের মতে ক্বদর বা ভাগ্য দুইটি স্তরে বিভক্ত হতে পারে।
আমরা বিশ্বাস করি যে আল্লাহ তার সার্বজনীন জ্ঞানের মাধ্যমে জানেন যে তার সৃষ্টির সবাই ভবিষ্যতে কী কী করবে, তিনি এটা জানেন এই সৃষ্টির আবির্ভাবের আগে থেকেই। আল্লাহ লাওহে মাহফুজে সকল প্রকার জ্ঞানকে রেকর্ড করে রেখেছেন।আমরা বিশ্বাস করি যে ভালো আর খারাপ যাই ঘটুক তা আল্লাহর ইচ্ছায়ই ঘটবে।
" ভালো প্রশ্ন উত্তম শিক্ষা ও প্রশিক্ষণকে নিশ্চিত করে, অনেকের উপস্থিতিতে যখন কেউ প্রশ্ন করে এবং সেই প্রশ্নের যখন উত্তর করা হয় তখন দুইটি ব্যপার ঘটে। একটি হল সংশ্লিষ্ট বিষয়ে ভিন্ন ভিন্ন দৃষ্টিকোণের উন্মোচন হয় এবং তা স্রোতাদের জ্ঞানের পরিধিকে বিস্তৃত করে অন্যদিকে যখন প্রশ্নটির উত্তর দেয়া হয় তখন যারা জানে না তাদের জানা হয়ে যায় এবং উত্তর দাতার প্রদত্ত উত্তর থেকে আরও নতুন নতুন জ্ঞান লাভ করা যায়। এভাবে প্রশ্নকারী এবং উত্তরকারী উভয় থেকেই জ্ঞান অর্জিত হয়।"
আল্লাহ আমাদের ইচ্ছা এবং কোন কিছু করার শক্তি দুটোকেই সৃষ্টি করেছেন। আমরা একমাত্র সে কাজগুলোই করতে পারি যেগুলো আমরা করতে ইচ্ছুক এবং যে কাজগুলো আমরা করার ক্ষমতা রাখি। কিন্তু ভালো বা খারাপ কাজের মধ্যে যেকোন একটা বেছে নেয়ার স্বাধীনতাও আল্লাহ আমাদেরকে দিয়েছেন। সাথে সাথে কোন কাজটা ভালো এবং কোন কাজটা খারাপ তা বুঝার শক্তিও আল্লাহ আমাদেরকে দিয়েছেন, শুধু তাই নয় সৃষ্টিগত ভাবেই আমাদেরকে ভালো খারাপের পার্থক্য করার স্বাভাবিক ক্ষমতা দেয়া হয়েছে, এবং আরও জটিল ক্ষেত্রে ভালো ও খারাপকে আলাদা করে চেনার জন্য সেই ক্ষমতাকে বৃদ্ধি করে দেয়ার লক্ষ্যে আল্লাহ জ্ঞান নাযিল করেছেন। তাই প্রতিটি কাজের জন্য আমাদেরকেই দায় বহন করতে হবে।
ভাগ্য সম্পর্কে ভুল ধারনাগুলো : অনেক মুসলমান মনে করেন যে তারা ভালো খারাপ যা ই করছেন এবং যা ই করতে যাচ্ছেন তার কারন হল এটা তাদের ভাগ্যে লিখে রাখা হয়ছে। যেহেতু তাদের ভাগ্যে এটা লিখে রাখা হয়েছে সেহেতু এটার জন্য তারা দায়ী হতে পারেন না। যদি এটা তাদের ভাগ্যে লিখে রাখা না হতো তাহলে তো তারা এ কাজটা করতেনই না। তারা মুলত ব্যপারটা “কারন” এবং “অংশিদারত্বের” মাঝে গুলিয়ে ফেলেন। সত্যটা হল এখানে কাজ করার ক্ষেত্রে “কারন”টা মুলত প্রধান বা মুখ্য নয় বরং কাজের মধ্যে আমাদের “অংশিদারত্ব”ই মুখ্য। আমরা যা করি তার জন্য আল্লাহ কর্তৃক আমাদের ভাগ্যে লিখে রাখাটা দায়ী নয় বরং আমাদের সংশ্লিষ্ট কাজে জড়িয়ে পড়াটাই (অংশিদারত্ব) দায়ী। যদি এমন হতো যে আমাদের সামনে কাজটা করা ও না করার দুইটি অপশন না থাকতো, কিংবা এমন যদি হতো যে, কোন মুল্যেই আমাদের সামনে কাজটি এড়াবার সুযোগ না থাকতো তাহলে ভাগ্যের লিখনকে দোষারোপ করা যেতো। অর্থাৎ যখন কোন কারনে কিছু ঘটে তখন ঐ ঘটনা ঘটাবার বা না ঘটাবার উপর ঘটকের কোন নিয়ন্ত্রন থাকে না, এখানে ঘটক নিজেও ঘটনার একটা আহার্য মাত্র। কিন্তু যখন মানুষ নিযে যেচে বা অংশিদারিত্ব নিয়ে কোন কাজে লিপ্ত হয় তখন সেখানে ঐ কাজে অংশগ্রহন করা বা না করার যেকোন একটা সিদ্ধান্ত নেয়ার সুযোগ তার থাকে, এই ক্ষেত্রে আপাতদৃষ্টিতে কিছু কারনের উপস্থিতি থাকলেও কর্তা চাইলেই সেগুলো এড়িয়ে চলতে পারে। অর্থাৎ শেষ পর্যন্ত শংশ্লিষ্ট কাজ করা বা না করার সিদ্ধান্তটা কর্তার হাতেই থাকে, এখন যেকোন পাপ কাজ ও অপরাধমুলক কাজের কথা চিন্তা করুন দেখবেন সেখানে মানুষের ইচ্ছাটাই বেশী কাজ করে এবং মানুষ চাইলে যেকোন মুল্যে এসব কাজ থেকে বিরত থাকতে পারে। অর্থাৎ খারাপ কাজ করা বা না করার চুড়ান্ত সিধ্যান্তিটা আমাদেরই হাতে, সিদ্ধান্ত গ্রহনে আমরা স্বাধীন তাই এর দায়টাও আমরা এড়াতে পারি না। এখানেই কর্তার ভালো ও খারাপের যে কোন একটা বেছে নেয়ার স্বাধিনতাটার প্রয়োগ হয়। একারনেই কাজের জন্য তাকেই দায়ী হতে হয়। এখানে সুরা আর রাদ এর একটি আয়াত উল্লেখ না করলেই নয় সেটা হল إِنَّ اللَّهَ لَا يُغَيِّرُ مَا بِقَوْمٍ حَتَّىٰ يُغَيِّرُوا مَا بِأَنفُسِهِمْ অর্থাৎ “নিশ্চই আল্লাহ ততোক্ষন পর্যন্ত কারও অবস্থা বদলান না যতোক্ষন না তারা তাদের নিজেদেরকে না বদলায়” এখানে আমরা দেখতে পাচ্ছি ব্যাক্তির বা জাতির উপরই তার কর্মফল নির্ভর করে এবং ক্বদর নির্ধারিত হলেও ব্যাক্তির চেষ্টাটাই সব শেষে আল্লাহ বিবেচনা করেন।
সূত্র: দ্বিন উইকলি
(দ্য রিপোর্ট/একেএমএম/নভেম্বর ২৭,২০১৮)
পাঠকের মতামত:

- নায়িকা হওয়ার ৯ বছরের মাথায় নতুন পরিচয়ে বুবলী
- রেকর্ড ৩৫১ রান করেও অস্ট্রেলিয়ার ‘বি টিমের’ কাছে হারল ইংল্যান্ড
- ফ্রান্সে ছুরিকাঘাতে একজন নিহত, ম্যাক্রোঁর দাবি ইসলামিস্ট সন্ত্রাসী হামলা
- আজহারীর মাহফিলে চুরি, ৮ নারী আটক
- ঢাকার পথে কুয়েট শিক্ষার্থীরা
- উপদেষ্টা জীবনে বিশ্বাসে চিড় ধরেছে: আসিফ নজরুল
- বাংলাদেশে ইউএসএইডের ২৯ মিলিয়ন ডলার কোন সংস্থা পেল?
- বিএনপি ক্ষমতায় গেলে দেশ পুনর্গঠন করবে: তারেক রহমান
- র্যাবের গোয়েন্দা নজরদারিসহ বিভিন্ন কার্যক্রম অব্যাহত: র্যাব ডিজি
- বাংলাদেশকে খাদের কিনারা থেকে উঠিয়ে আনা হয়েছে: অর্থ উপদেষ্টা
- জামায়াত নেতা আজহারের রিভিউ শুনানি মঙ্গলবার
- ভূমধ্যসাগরে মৃত্যুর মুখোমুখি হয়ে দেশে ফিরেছেন ৫ বাংলাদেশি
- খিলগাঁওয়ে আগুনে পুড়েছে ২০ দোকান-২ করাতকল
- রমজান ও গ্রীষ্ম মৌসুমে লোডশেডিং হবে না : বিদ্যুৎ উপদেষ্টা
- বগুড়ায় ট্রাকের ধাক্কায় অটোভ্যানের ৪ যাত্রী নিহত
- সংস্কারের গল্প আমাদের বলার দরকার নেই: আমীর খসরু
- ঝিনাইদহে শীর্ষ চরমপন্থি নেতা হানিফসহ ৩ জনকে গুলি করে হত্যা
- সীমান্তে স্থাপনা-বেড়া নির্মাণে যৌথ পরিদর্শন-দলিলের সিদ্ধান্ত
- ভিসা নিয়ে দুর্নীতির অভিযোগে ঢাকায় ইতালি দূতা
- ১ মার্চ রোজা হলে ৩৩ বছর পর দেখা মিলবে ‘বিরল’ দিনের
- অবশেষে ভেঙেই গেল চাহাল-ধনশ্রীর সংসার
- শহীদ মিনারে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের শ্রদ্ধা
- সারাদেশে শহীদ মিনারে জনস্রোত
- ভাষা শহীদদের প্রতি প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা নিবেদন
- ‘তরুণ প্রজন্মের নেতৃত্বে ছাত্র-জনতা আগামীর বাংলাদেশ গড়বে’
- সপ্তাহ ব্যবধানে বেড়েছে মাছ-মুরগির দাম
- একুশের সঙ্গে আমার এক আত্মিক সম্পর্ক রয়েছে: প্রধান বিচারপতি
- ফ্যাসিবাদের উত্থান হলে রুখবে একুশের চেতনা: রিজভী
- শিক্ষার্থীর রগ কাটতে শিবিরের চেষ্টার প্রতিবাদে ছাত্রদলের কর্মসূচি
- জামায়াত আমিরের হুঁশিয়ারি: আজহারকে মুক্তি না দিলে স্বেচ্ছা কারাবরণ
- মঈন-হাসিনাসহ পলাতকদের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টায় কমিশন
- শিক্ষার্থীর ওপর শিবিরের হামলায় বৈষম্যবিরোধীদের কর্মসূচি
- ’১৪ ও ’১৮ এর নির্বাচনের সময়ের ২২ ডিসি বাধ্যতামূলক অবসরে
- এমসি কলেজে রাতভর শিক্ষার্থীকে মারধরের অভিযোগ শিবিরের বিরুদ্ধে
- দ্রুত নির্বাচন দিয়ে অস্থিরতা দূর করুন: মির্জা ফখরুল
- ইসরায়েলি ৪ জিম্মির মরদেহ ফেরত দিচ্ছে হামাস
- "একটি শক্তিশালী অর্থনীতির জন্য প্রয়োজন প্রাণবন্ত পুঁজিবাজার"
- ঢাকাসহ পাঁচ বিভাগে বৃষ্টির আভাস
- মোহাম্মদপুরে যৌথ বাহিনীর অভিযানে দুই জন নিহত
- দেশের আইনশৃঙ্খলার পরিস্থিতি খুব ভালো: ডিএমপি কমিশনার
- আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস পালনের আহ্বান জামায়াত আমিরের
- ‘নিষিদ্ধ সংগঠনের’ বিশৃঙ্খলার চেষ্টা ঠেকাতে তৎপর র্যাব
- সাবেক আইজিপি-এনটিএমসি মহাপরিচালকসহ ১০ জন ট্রাইব্যুনালে
- ২৭তম বিসিএসে বঞ্চিত ১১৩৭ জনের চাকরি ফেরত দিতে নির্দেশ
- একুশে পদক তুলে দিলেন প্রধান উপদেষ্টা
- প্রকাশ্যে দম্পতিকে কোপানোর মামলায় আরো তিনজন রিমান্ডে
- শেয়ার কারসাজি: আমিনুল-হিরু চক্রকে ১০.১৩ কোটি অর্থদণ্ড
- সাকিবকে নিয়ে ‘বিরক্ত’ শান্ত এবার কী বললেন?
- ধারালো অস্ত্র হাতে অবস্থান, সেই যুবদল নেতা মাহবুবকে বহিষ্কার
- এইচএসসি পরীক্ষা শুরু ২৬ জুন, রুটিন প্রকাশ
- গণতন্ত্রের জন্য নির্বাচনটা এখন জরুরি : শামসুজ্জামান দুদু
- কুয়েটের একাডেমিক কার্যক্রম ২৮ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত স্থগিত
- ছাত্রশিবিরের পরিচয় গোপন করে রাজনীতি নিয়ে যা বললেন মাহিন
- সরকার আদৌ নির্বাচন দিতে আন্তরিক কিনা, সন্দেহ ফখরুলের
- নাইকো দুর্নীতি মামলায় খালাস পেলেন খালেদা জিয়া
- বায়ুদূষণের শীর্ষে ঢাকা
- আইসিবির নতুন এমডি নিরঞ্জন চন্দ্র দেবনাথ
- যুদ্ধের মধ্যেও দৃঢ় অর্থনৈতিক সম্পর্ক নিয়ে আশাবাদী তুরস্ক ও ইউক্রেন
- ‘গ্রুপপর্বের ম্যাচে পাকিস্তান হারিয়ে দেবে ভারতকে’
- আইএমএফের ঋণের কিস্তি ছাড় নিয়ে অর্থ মন্ত্রণালয়ের বিবৃতি
- পুলিশ ভেরিফিকেশন ছাড়াই মিলবে পাসপোর্ট, প্রজ্ঞাপন
- হাসিনা যেন ভারত থেকে উসকানিমূলক মন্তব্য না করেন, চায় ঢাকা
- উজ্জীবিত হয়ে ফিরছেন জেলা প্রশাসকরা, লক্ষ্য সুষ্ঠু নির্বাচন
- ছাত্রদলকে কড়া বার্তা শিবির সভাপতির
- "একটু ছাড় দিয়ে মিত্রতা বাড়ালে দেশের জনগণ উপকৃত হবে"
- ৩ দিনের সম্মেলনে যেসব দিকনির্দেশনা পেলেন ডিসিরা
- ঢাকা-দিল্লি সম্পর্ক ‘নির্দিষ্ট সরকারকেন্দ্রিক’ হওয়া উচিত নয়: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
- প্রতিভরি দেড় লাখ টাকা ছাড়িয়ে স্বর্ণের দামে রেকর্ড
- প্রকাশ্যে দম্পতিকে কোপানো কিশোর গ্যাংয়ের ২ সদস্যকে তোলা হবে আদালতে
- "নতুন বাংলাদেশ গড়তে তরুণদের সৃষ্টিশীলতার মাধ্যমে নেতৃত্ব দিতে হবে"
- পুলিশ ভেরিফিকেশন: প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদনের জন্য সারসংক্ষেপ তৈরি
- কানাডায় ৮০ আরোহী নিয়ে অবতরণের সময় উল্টে গেল বিমান
- স্বৈরশাসক শেখ হাসিনার ১২ মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রী ট্রাইব্যুনালে
- প্রস্তুতি ম্যাচেও ব্যর্থ বাংলাদেশ, গুটিয়ে গেল ২০২ রানে
- যুক্তরাষ্ট্রে ভারী বর্ষণ-বন্যায় ৯ জনের প্রাণহানি, ভেসে গেল গাড়ি
- বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন থেকে বের হয়ে নতুন সংগঠনের ঘোষণা
- প্রকাশ্যে দম্পতিকে কোপানো কিশোর গ্যাংয়ের ২ সদস্যকে তোলা হবে আদালতে
- স্বৈরশাসক শেখ হাসিনার ১২ মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রী ট্রাইব্যুনালে
- প্রতিভরি দেড় লাখ টাকা ছাড়িয়ে স্বর্ণের দামে রেকর্ড
- ফেনীতে কাভার্ড ভ্যান-পিকআপ সংঘর্ষে নিহত ৫
- আ. লীগের রাজনীতির মৃত্যু হয়েছে, দাফন দিল্লিতে: সালাহ উদ্দিন
- ৩ দিনের সম্মেলনে যেসব দিকনির্দেশনা পেলেন ডিসিরা
- ছাত্রদলকে কড়া বার্তা শিবির সভাপতির
- ওমান-কাতারের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে তৌহিদ হোসেনের বৈঠক
- পুলিশ ভেরিফিকেশন: প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদনের জন্য সারসংক্ষেপ তৈরি
- শিক্ষার্থীর রগ কাটতে শিবিরের চেষ্টার প্রতিবাদে ছাত্রদলের কর্মসূচি
- ‘আইএমএফ ঋণের চতুর্থ ও পঞ্চম কিস্তি আসতে পারে জুনে’
- সীমান্তে স্থাপনা-বেড়া নির্মাণে যৌথ পরিদর্শন-দলিলের সিদ্ধান্ত
- যুক্তরাষ্ট্রে ভারী বর্ষণ-বন্যায় ৯ জনের প্রাণহানি, ভেসে গেল গাড়ি
- যদি বন্ধুত্ব করতে চান, আগে তিস্তার পানি দেন: ভারতকে মির্জা ফখরুল
- ধারালো অস্ত্র হাতে অবস্থান, সেই যুবদল নেতা মাহবুবকে বহিষ্কার
- এইচএসসি পরীক্ষা শুরু ২৬ জুন, রুটিন প্রকাশ
- রমজান ও গ্রীষ্ম মৌসুমে লোডশেডিং হবে না : বিদ্যুৎ উপদেষ্টা
- মোহাম্মদপুরে যৌথ বাহিনীর অভিযানে দুই জন নিহত
- গণতন্ত্রের জন্য নির্বাচনটা এখন জরুরি : শামসুজ্জামান দুদু
- ঢাকা-দিল্লি সম্পর্ক ‘নির্দিষ্ট সরকারকেন্দ্রিক’ হওয়া উচিত নয়: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
- ১ মার্চ রোজা হলে ৩৩ বছর পর দেখা মিলবে ‘বিরল’ দিনের
- প্রস্তুতি ম্যাচেও ব্যর্থ বাংলাদেশ, গুটিয়ে গেল ২০২ রানে
- হাসিনা যেন ভারত থেকে উসকানিমূলক মন্তব্য না করেন, চায় ঢাকা
- নাইকো দুর্নীতি মামলায় খালাস পেলেন খালেদা জিয়া
ধর্ম এর সর্বশেষ খবর
ধর্ম - এর সব খবর
