ইমাম আন-নববী (রহ) এর সংকলিত চল্লিশ হাদীস – দুই
ভাগ্য, ইসলাম, ইমান, ইহসান ও জ্ঞানীদের দৃষ্টান্ত [১]
দ্য রিপোর্ট ডেস্ক : হাদীসের সরল বাংলা অনুবাদ - আমীরুল মু’মিনীন আবু হাফস্ উমার বিন আল-খাত্তাব রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু হতে বর্ণিত হয়েছে তিনি বলন, একদিন আমরা রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লামের নিকট বসেছিলাম, এমন সময় হঠাৎ এক ব্যক্তি আমাদের সামনে উপস্থিত হয় যার কাপড় ছিল ধবধবে সাদা, চুল ছিল ভীষণ কালো; তার মাঝে ভ্রমণের কোন লক্ষণ পরিলক্ষিত হচ্ছিল না। আমাদের মধ্যে কেউ তাকে চিনতে পারে নাই। সে নবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লামের নিকটে গিয়ে বসে, নিজের হাঁটু তার হাঁটুর সঙ্গে মিলিয়ে নিজের হাত তার উরুতে রেখে বললেনঃ “হে মুহাম্মাদ, আমাকে ইসলাম সম্পর্কে বলুন”।
রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন- “ইসলাম হচ্ছে এই- তুমি সাক্ষ্য দাও যে, আল্লাহ্ ছাড়া আর কোন সত্য ইলাহ্ নেই এবং মুহাম্মাদ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম) আল্লাহর রাসূল, সালাত প্রতিষ্ঠা কর, যাকাত আদায় কর, রমাদানে সওম সাধনা কর এবং যদি সামর্থ থাকে তবে (আল্লাহর) ঘরের হজ্জ কর।
তিনি (লোকটি) বললেনঃ “আপনি ঠিক বলেছেন”। আমরা বিস্মিত হলাম, সে নিজে তার নিকট জিজ্ঞাসা করেছে আবার নিজেই তার জবাবকে ঠিক বলে ঘোষণা করছে। এরপর বললঃ “আচ্ছা, আমাকে ঈমান সম্পর্কে বলুন”।
তিনি (রাসূল) বললেন-“তা হচ্ছে এই-আল্লাহ্, তাঁর ফিরিশ্তাগণ, তাঁর কিতাবসমূহ, তাঁর রাসূলগণ ও আখেরাত বিশ্বাস করা এবং ভাগ্যের ভাল-মন্দকে বিশ্বাস করা।
সে (আগুন্তুক) বলল: “আপনি ঠিক বলেছেন”। তারপর বললঃ “আমাকে ইহসান সম্পর্কে বলুন”
তিনি বলেন- “তা হচ্ছে এই- তুমি এমনভাবে আল্লাহর ইবাদাত কর যেন তুমি আল্লাহকে দেখতে পাচ্ছ, আর তুমি যদি তাঁকে দেখতে নাও পাও তবে তিনি তোমাকে দেখছেন”।
সে বলল- “আমাকে কেয়ামত সম্পর্কে বলুন”।
তিনি (রাসূল) বললেনঃ “যাকে জিজ্ঞাসা করা হচ্ছে সে জিজ্ঞাসাকারী অপেক্ষা বেশী কিছু জানে না”।
সে (আগন্তুক) বললঃ “আচ্ছা, তার লক্ষণ সম্পর্কে বলুন”। তিনি (রাসূল) বললেনঃ “তা হচ্ছে এই- দাসী নিজের মালিককে জন্ম দেবে, সম্পদ ও বস্ত্রহীন রাখালগণ উঁচু উঁচু প্রাসাদে দম্ভ করবে”।
তারপর ঐ ব্যক্তি চলে যায়, আর আমি আরো কিছুক্ষণ বসে থাকি। তখন তিনি (রাসূল) আমাকে বললেনঃ “হে উমার, প্রশ্নকারী কে ছিলেন, তুমি কি জান? আমি বললামঃ “আল্লাহ্ ও তাঁর রাসূল অধিক ভাল জানেন”। তিনি বললেনঃ “তিনি হলেন জিবরীল। তোমাদেরকে তোমাদের দ্বীন শিক্ষা দিতে তোমাদের কাছে এসেছিলেন।” [সহীহ্ মুসলিমঃ ৮]
হাদীসের ব্যাকগ্রাউন্ড
ইমাম মুসলিম বলেছেন, হযরত উমর (রা) এর ছেলের শেষ বয়সের দিকে দুইজন ব্যাক্তি তাঁকে জানালো যে ইরাকে একটি নতুন ইসলামিক মতাদর্শের আবির্ভাব হয়েছে। এই মতাদর্শের নাম হল আল-ক্বাদারিয়াহ যারা ক্বদর তথা ভাগ্যে বিশ্বাস করতে অস্বিকার করেছে। তখন তাদের এই কথাকে খন্ডন করার জন্য আব্দুল্লাহ ইবনে উমর হাদীসটি এই বর্ননা করেন যেখানে ক্বদরে তথা ভাগ্যে বিশ্বাসকে ইমানের অন্যতম একটি পিলার হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে।
শিক্ষা: এই হাদীসটির মাধ্যমে আমরা জ্ঞান অর্জনের আদব শিক্ষা পাই। এই হাদীস অনুসারে দেখা যায় জ্ঞান অর্জনের সময় আমাদের নিম্নো বর্ণিত বিষয়গুলোর প্রতি খেয়াল রাখা দরকার।
১. জ্ঞানার্জনের সময় পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন থাকা এবং পরিষ্কার কাপড় পরিধান করা
২. শিক্ষক ও ছাত্র পরস্পরে কাছা কাছি বসা
৩. উত্তম ভাবে বুঝার জন্য প্রশ্ন করা
৪. সঠিক উৎস থেকে জ্ঞান অর্জন করা
প্রশ্নোত্তর ভিত্তিক জ্ঞানার্জনের পদ্ধতি-
ক. অর্থপুর্ন প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করা যা মুল্যবান জ্ঞান ও ভালো কাজের দিকে আমাদেরকে ধাবিত করে
খ. ভালো প্রশ্ন উত্তম শিক্ষা ও প্রশিক্ষণকে নিশ্চিত করে, অনেকের উপস্থিতিতে যখন কেউ প্রশ্ন করে এবং সেই প্রশ্নের যখন উত্তর করা হয় তখন দুইটি ব্যপার ঘটে। একটি হল সংশ্লিষ্ট বিষয়ে ভিন্ন ভিন্ন দৃষ্টিকোণের উন্মোচন হয় এবং তা স্রোতাদের জ্ঞানের পরিধিকে বিস্তৃত করে অন্যদিকে যখন প্রশ্নটির উত্তর দেয়া হয় তখন যারা জানে না তাদের জানা হয়ে যায় এবং উত্তর দাতার প্রদত্ত উত্তর থেকে আরও নতুন নতুন জ্ঞান লাভ করা যায়। এভাবে প্রশ্নকারী এবং উত্তরকারী উভয় থেকেই জ্ঞান অর্জিত হয়।
গ. সাহাবাদের মধ্যে অন্যতম শ্রেষ্ঠ স্কলার ইবনে আব্বাসকে (রা) যখন প্রশ্ন করা হল যে কিভাবে তিনি তার জ্ঞান গুলো অর্জন করেছিলেন, জবাবে তিনি বললেন “ অনুসন্ধিৎসু বা কৌতুহলী জিহ্বা দ্বারা আর চিন্তাশীল মন দ্বারা”
ঘ. রাসুল (স) এর অসংখ্য হাদীসে রাসুল (স) নিজেই কোন কিছু জানানোর আগে প্রশ্ন করার মাধ্যমে শুরু করতেন। প্রশ্নকরাটা স্রোতার মনকে আসন্ন জ্ঞান কে গ্রহন করতে তৈরী করে এবং মনোযোগ আকর্ষন করে।
বিভিন্ন উদ্দেশ্যে এবং পাঠকের মনে ও চিন্তার জগতে সাড়া জাগাতে শুধুমাত্র কুরআনেই বিভিন্ন বিষয়ে ১২০০ এরও বেশী প্রশ্ন আছে।
ক্বদর বা ভাগ্য
উলামাদের মতে ক্বদর বা ভাগ্য দুইটি স্তরে বিভক্ত হতে পারে।
আমরা বিশ্বাস করি যে আল্লাহ তার সার্বজনীন জ্ঞানের মাধ্যমে জানেন যে তার সৃষ্টির সবাই ভবিষ্যতে কী কী করবে, তিনি এটা জানেন এই সৃষ্টির আবির্ভাবের আগে থেকেই। আল্লাহ লাওহে মাহফুজে সকল প্রকার জ্ঞানকে রেকর্ড করে রেখেছেন।আমরা বিশ্বাস করি যে ভালো আর খারাপ যাই ঘটুক তা আল্লাহর ইচ্ছায়ই ঘটবে।
" ভালো প্রশ্ন উত্তম শিক্ষা ও প্রশিক্ষণকে নিশ্চিত করে, অনেকের উপস্থিতিতে যখন কেউ প্রশ্ন করে এবং সেই প্রশ্নের যখন উত্তর করা হয় তখন দুইটি ব্যপার ঘটে। একটি হল সংশ্লিষ্ট বিষয়ে ভিন্ন ভিন্ন দৃষ্টিকোণের উন্মোচন হয় এবং তা স্রোতাদের জ্ঞানের পরিধিকে বিস্তৃত করে অন্যদিকে যখন প্রশ্নটির উত্তর দেয়া হয় তখন যারা জানে না তাদের জানা হয়ে যায় এবং উত্তর দাতার প্রদত্ত উত্তর থেকে আরও নতুন নতুন জ্ঞান লাভ করা যায়। এভাবে প্রশ্নকারী এবং উত্তরকারী উভয় থেকেই জ্ঞান অর্জিত হয়।"
আল্লাহ আমাদের ইচ্ছা এবং কোন কিছু করার শক্তি দুটোকেই সৃষ্টি করেছেন। আমরা একমাত্র সে কাজগুলোই করতে পারি যেগুলো আমরা করতে ইচ্ছুক এবং যে কাজগুলো আমরা করার ক্ষমতা রাখি। কিন্তু ভালো বা খারাপ কাজের মধ্যে যেকোন একটা বেছে নেয়ার স্বাধীনতাও আল্লাহ আমাদেরকে দিয়েছেন। সাথে সাথে কোন কাজটা ভালো এবং কোন কাজটা খারাপ তা বুঝার শক্তিও আল্লাহ আমাদেরকে দিয়েছেন, শুধু তাই নয় সৃষ্টিগত ভাবেই আমাদেরকে ভালো খারাপের পার্থক্য করার স্বাভাবিক ক্ষমতা দেয়া হয়েছে, এবং আরও জটিল ক্ষেত্রে ভালো ও খারাপকে আলাদা করে চেনার জন্য সেই ক্ষমতাকে বৃদ্ধি করে দেয়ার লক্ষ্যে আল্লাহ জ্ঞান নাযিল করেছেন। তাই প্রতিটি কাজের জন্য আমাদেরকেই দায় বহন করতে হবে।
ভাগ্য সম্পর্কে ভুল ধারনাগুলো : অনেক মুসলমান মনে করেন যে তারা ভালো খারাপ যা ই করছেন এবং যা ই করতে যাচ্ছেন তার কারন হল এটা তাদের ভাগ্যে লিখে রাখা হয়ছে। যেহেতু তাদের ভাগ্যে এটা লিখে রাখা হয়েছে সেহেতু এটার জন্য তারা দায়ী হতে পারেন না। যদি এটা তাদের ভাগ্যে লিখে রাখা না হতো তাহলে তো তারা এ কাজটা করতেনই না। তারা মুলত ব্যপারটা “কারন” এবং “অংশিদারত্বের” মাঝে গুলিয়ে ফেলেন। সত্যটা হল এখানে কাজ করার ক্ষেত্রে “কারন”টা মুলত প্রধান বা মুখ্য নয় বরং কাজের মধ্যে আমাদের “অংশিদারত্ব”ই মুখ্য। আমরা যা করি তার জন্য আল্লাহ কর্তৃক আমাদের ভাগ্যে লিখে রাখাটা দায়ী নয় বরং আমাদের সংশ্লিষ্ট কাজে জড়িয়ে পড়াটাই (অংশিদারত্ব) দায়ী। যদি এমন হতো যে আমাদের সামনে কাজটা করা ও না করার দুইটি অপশন না থাকতো, কিংবা এমন যদি হতো যে, কোন মুল্যেই আমাদের সামনে কাজটি এড়াবার সুযোগ না থাকতো তাহলে ভাগ্যের লিখনকে দোষারোপ করা যেতো। অর্থাৎ যখন কোন কারনে কিছু ঘটে তখন ঐ ঘটনা ঘটাবার বা না ঘটাবার উপর ঘটকের কোন নিয়ন্ত্রন থাকে না, এখানে ঘটক নিজেও ঘটনার একটা আহার্য মাত্র। কিন্তু যখন মানুষ নিযে যেচে বা অংশিদারিত্ব নিয়ে কোন কাজে লিপ্ত হয় তখন সেখানে ঐ কাজে অংশগ্রহন করা বা না করার যেকোন একটা সিদ্ধান্ত নেয়ার সুযোগ তার থাকে, এই ক্ষেত্রে আপাতদৃষ্টিতে কিছু কারনের উপস্থিতি থাকলেও কর্তা চাইলেই সেগুলো এড়িয়ে চলতে পারে। অর্থাৎ শেষ পর্যন্ত শংশ্লিষ্ট কাজ করা বা না করার সিদ্ধান্তটা কর্তার হাতেই থাকে, এখন যেকোন পাপ কাজ ও অপরাধমুলক কাজের কথা চিন্তা করুন দেখবেন সেখানে মানুষের ইচ্ছাটাই বেশী কাজ করে এবং মানুষ চাইলে যেকোন মুল্যে এসব কাজ থেকে বিরত থাকতে পারে। অর্থাৎ খারাপ কাজ করা বা না করার চুড়ান্ত সিধ্যান্তিটা আমাদেরই হাতে, সিদ্ধান্ত গ্রহনে আমরা স্বাধীন তাই এর দায়টাও আমরা এড়াতে পারি না। এখানেই কর্তার ভালো ও খারাপের যে কোন একটা বেছে নেয়ার স্বাধিনতাটার প্রয়োগ হয়। একারনেই কাজের জন্য তাকেই দায়ী হতে হয়। এখানে সুরা আর রাদ এর একটি আয়াত উল্লেখ না করলেই নয় সেটা হল إِنَّ اللَّهَ لَا يُغَيِّرُ مَا بِقَوْمٍ حَتَّىٰ يُغَيِّرُوا مَا بِأَنفُسِهِمْ অর্থাৎ “নিশ্চই আল্লাহ ততোক্ষন পর্যন্ত কারও অবস্থা বদলান না যতোক্ষন না তারা তাদের নিজেদেরকে না বদলায়” এখানে আমরা দেখতে পাচ্ছি ব্যাক্তির বা জাতির উপরই তার কর্মফল নির্ভর করে এবং ক্বদর নির্ধারিত হলেও ব্যাক্তির চেষ্টাটাই সব শেষে আল্লাহ বিবেচনা করেন।
সূত্র: দ্বিন উইকলি
(দ্য রিপোর্ট/একেএমএম/নভেম্বর ২৭,২০১৮)
পাঠকের মতামত:
- কাঁচামালের অভাবে বন্ধ দেশবন্ধু গ্রুপের সুগার রিফাইনারি মিল
- বিশ্বখ্যাত ১ নম্বার ইলেকট্রিক স্কুটার প্রস্তুতকারী ব্র্যান্ড Yadea এখন পঞ্চগড়ে
- ২০ কোম্পানির পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা
- যুদ্ধবিরতি চুক্তির পর গাজায় মিলল শতাধিক লাশ
- বড় জয়ে ‘সরাসরি’ বিশ্বকাপে খেলার আশা টিকিয়ে রাখল বাংলাদেশ
- সাবেক মেয়র আতিকুল ইসলাম ফের রিমান্ডে
- চাঁদাবাজি ও ঘুস বন্ধে ‘গুন্ডা প্রতিরোধ স্কোয়াড’ গঠনের সুপারিশ
- টাকা দিয়েও মালয়েশিয়া যেতে না পারায় মন্ত্রণালয় অভিমুখে বিক্ষোভ মিছিল
- প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ফিনল্যান্ডের প্রেসিডেন্টের বৈঠক
- জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের দায়িত্ব ছাড়লেন সারজিস আলম
- বোমা হামলার হুমকি পাওয়া সেই বিমানে তল্লাশি চলছে
- হাসিনার গোপন কারাগারে আটক থাকত শিশুরাও, দেওয়া হতো না মায়ের দুধ
- তাপমাত্রা বাড়ার পূর্বাভাস
- নাঈম নৈপুণ্যে রাজশাহীকে হারাল চিটাগং
- আলোচনার মাধ্যমে সীমান্ত সমস্যার সমাধান করা উচিত: পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
- হাসপাতালে গিয়ে জুলাই অভ্যুত্থানে আহতদের ভোটার করবে ইসি
- ২৪৬ স্কোর নিয়ে ঢাকার বাতাস আজ ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’
- ডব্লিউএইচও থেকে যুক্তরাষ্ট্রকে প্রত্যাহার করে নিলেন ট্রাম্প
- ক্যাপিটল হিলে দাঙ্গায় জড়িত ১৫০০ জনকে ক্ষমা করলেন ট্রাম্প
- মেডিকেলে কোটায় উত্তীর্ণ ১৯৩ জনের ফল স্থগিত
- ছয় সংস্কার কমিশনের মেয়াদ বাড়ল
- সুইজারল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছেড়েছেন প্রধান উপদেষ্টা
- চাঁপাইনবাবগঞ্জ সীমান্ত স্বাভাবিক, কৃষি কাজে ব্যস্ত কৃষকেরা
- বিদেশি বিনিয়োগ বাড়াতে ‘হিটম্যাপ’ প্রকাশ করল বিডা
- পালমাসকে উড়িয়ে চূড়ায় রিয়াল মাদ্রিদ
- বেস্ট হোল্ডিংসের ক্রেডিট রেটিং নির্ণয়
- বিজয়ের সেঞ্চুরি ম্লান করে হাসানের দারুণ বোলিংয়ে খুলনার জয়
- ভোটার তালিকা হালনাগাদ কার্যক্রম শুরু হচ্ছে আজ
- মেডিকেলে ভর্তি পরীক্ষা : জাতীয় মেধা তালিকায় শীর্ষে যারা
- ঢাবিতে আবার ‘কোটা না মেধা’ স্লোগান, বিক্ষোভ
- চার শিক্ষা বোর্ডে নতুন চেয়ারম্যান
- শিবিরের কেন্দ্রীয় কমিটি গঠন, পদ পেলেন যারা
- পুরোনো ভাবাদর্শিক বন্দোবস্ত সক্রিয় হয়ে গেছে: মাহফুজ আলম
- ৯০ ফিলিস্তিনিকে মুক্তি দিয়েছে ইসরায়েল
- পররাষ্ট্র উপদেষ্টার চীন সফরে সম্পর্কে যুক্ত হতে যাচ্ছে নতুন মাত্রা
- রাতে সুইজারল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
- কাজী নজরুলের নাতি বাবুল লাইফ সাপোর্টে
- নতুন বাজারে ৬৩৩ কোটি ডলারের তৈরি পোশাক রপ্তানি
- বিএফআইইউর সাবেক প্রধান মাসুদ বিশ্বাস কারাগারে
- মঙ্গলবার থেকে অবৈধ অভিবাসীদের গণগ্রেপ্তার শুরু যুক্তরাষ্ট্রে
- ওষুধের ভ্যাট কমাতে সুপারিশ করা হয়েছে: স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
- "যেকোনো উপায়ে সাধারণ মানুষের ভোট প্রদানের অধিকার থাকতে হবে"
- শেখ হাসিনাকে দেশে এনে বিচার করা হবে: শফিকুল আলম
- ফ্যাসিস্ট যেন সংসদে ফিরে আসতে না পারে: বদিউল আলম
- ঋণ খেলাপিদের মনোনয়ন দেবে না বিএনপি, ফখরুলের অঙ্গীকার
- চাঁপাইনবাবগঞ্জ সীমান্তে সংঘর্ষ: দুঃখ প্রকাশ করলো বিএসএফ
- "ব্যাংক খাত পেলেও পুঁজিবাজার পায়নি সংস্কার সহায়তা"
- যশোর জেলা জিয়া সাংস্কৃতিক সংগঠনের ২৭ সদস্য বিশিষ্ট পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা
- এআইবি পিএলসির উদ্যোগে কম্বল বিতরণ
- ইসলামী ব্যাংকের বার্ষিক ব্যবসায় উন্নয়ন সম্মেলনের শুরু
- ওয়ালটন ডিস্ট্রিবিউটর নেটওয়ার্কের ‘পার্টনার্স টুগেদার-২০২৫’ সমাপ্ত
- অবশেষে গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি অনুমোদন করল ইসরাইল
- যোগ্যকে বাদ দিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার পদ বাগিয়ে নেন পুতুল
- "দেশে আসেন, কাশিমপুরে ভালো ব্যবস্থা করা হবে"
- "পয়লা বৈশাখে স্থানীয় নামসহ নদ-নদীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ"
- ‘জুলাই ঘোষণাপত্র’ নিয়ে অভিমত জানাতে পারবেন সাধারণ নাগরিকরা
- শাপলা চত্বরে হেফাজত দমন: হাসিনার নির্দেশে ক্র্যাকডাউন
- আমদানি করায় কমছে চালের দাম
- "রক্তে যখন শরীর ভেসে যাচ্ছিল, তখন সিংহের মতো হাঁটছিলেন সাইফ"
- কমতে পারে দিনের তাপমাত্রা, অপরিবর্তিত থাকবে রাতের
- বেশি খেলা হয়ে যাচ্ছে? বিশ্রাম নিয়ে যা ভাবছেন নাহিদ রানা
- রোহিত-কোহলিদের পাকিস্তানি আতিথেয়তার লোভ দেখালেন ফখর
- দুর্নীতির মামলায় ইমরান খানের ১৪ বছরের কারাদণ্ড
- ফেসবুকে নিজের সম্পদের হিসাব দিলেন প্রেসসচিব শফিকুল আলম
- ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ মান নিয়ে বায়ুদূষণে ঢাকার অবস্থান শীর্ষে
- এমবিবিএস ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত
- মিয়ানমার থেকে এলো ২২ হাজার মেট্রিক টন চাল
- আগের দামেই পেঁয়াজ, কমেছে সবজির
- অনতিবিলম্বে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করতে হবে: জয়নুল আবদিন
- ৩ কোম্পানিকে ‘জেড’ ক্যাটাগরিতে স্থানান্তর
- নটিংহ্যামের বিপক্ষে লিভারপুলের ড্র
- আইসিসির ডিসেম্বর মাসের সেরা বুমরাহ
- গাজায় যুদ্ধবিরতির আলোচনা শেষ পর্যায়ে, কয়েক ঘণ্টার মধ্যে হতে পারে চুক্তি
- সাড়ে ৫ কোটি লিটার ভোজ্যতেল কিনছে সরকার
- ছাগলকাণ্ডে আলোচিত মতিউর ও তার স্ত্রী গ্রেপ্তার
- শাপলা চত্বরে হেফাজত দমন: হাসিনার নির্দেশে ক্র্যাকডাউন
- "রক্তে যখন শরীর ভেসে যাচ্ছিল, তখন সিংহের মতো হাঁটছিলেন সাইফ"
- অবশেষে গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি অনুমোদন করল ইসরাইল
- ঢাবিতে আবার ‘কোটা না মেধা’ স্লোগান, বিক্ষোভ
- মঙ্গলবার থেকে অবৈধ অভিবাসীদের গণগ্রেপ্তার শুরু যুক্তরাষ্ট্রে
- আগের দামেই পেঁয়াজ, কমেছে সবজির
- নতুন বাজারে ৬৩৩ কোটি ডলারের তৈরি পোশাক রপ্তানি
- চাঁপাইনবাবগঞ্জ সীমান্তে সংঘর্ষ: দুঃখ প্রকাশ করলো বিএসএফ
- মিয়ানমার থেকে এলো ২২ হাজার মেট্রিক টন চাল
- যোগ্যকে বাদ দিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার পদ বাগিয়ে নেন পুতুল
- ফেসবুকে নিজের সম্পদের হিসাব দিলেন প্রেসসচিব শফিকুল আলম
- কমতে পারে দিনের তাপমাত্রা, অপরিবর্তিত থাকবে রাতের
- পুরোনো ভাবাদর্শিক বন্দোবস্ত সক্রিয় হয়ে গেছে: মাহফুজ আলম
- অনতিবিলম্বে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করতে হবে: জয়নুল আবদিন
- আমদানি করায় কমছে চালের দাম
- বিদেশি বিনিয়োগ বাড়াতে ‘হিটম্যাপ’ প্রকাশ করল বিডা
- ওয়ালটন ডিস্ট্রিবিউটর নেটওয়ার্কের ‘পার্টনার্স টুগেদার-২০২৫’ সমাপ্ত
- দুর্নীতির মামলায় ইমরান খানের ১৪ বছরের কারাদণ্ড
- ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ মান নিয়ে বায়ুদূষণে ঢাকার অবস্থান শীর্ষে
- কাজী নজরুলের নাতি বাবুল লাইফ সাপোর্টে
- এমবিবিএস ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত
- ঋণ খেলাপিদের মনোনয়ন দেবে না বিএনপি, ফখরুলের অঙ্গীকার
- রোহিত-কোহলিদের পাকিস্তানি আতিথেয়তার লোভ দেখালেন ফখর
- বেশি খেলা হয়ে যাচ্ছে? বিশ্রাম নিয়ে যা ভাবছেন নাহিদ রানা
- মেডিকেলে ভর্তি পরীক্ষা : জাতীয় মেধা তালিকায় শীর্ষে যারা