সাত শতাংশ সুদ ও কিছু কথা
হাসান কবীর
দেশের বিভিন্ন পত্র-পত্রিকায় একটা সুখকর সংবাদ পরিবেশিত হয়েছে। "আগামী মে মাসের ১ তারিখ থেকে সিঙ্গেল ডিজিট (৭%) সুদহার বাস্তবায়ন হতে চলেছে।"
কথাগুলো হেলা-ফেলা গোচের কেউ বলেন নি। বলেছেন, আমাদের সুযোগ্য অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। তিনি সম্প্রতি রাজধানীর শেরেবাংলা নগরে বাংলাদেশ ব্যাংক গভর্নর, ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের সচিব, অর্থসচিব, এনবিআর চেয়ারম্যান ও বিএসইসির চেয়ারম্যানের সঙ্গে বৈঠক শেষে এসব কথা জানান।
আমরা তাকে কপালে হাত তুলে আর্মি স্টাইলে স্যালুট জানাই ।তবে এটা আমাদের মন্ত্রী মহোদয়ের নিকট একেবারে সহজ হবে না। নিঃসন্দেহে একটা চ্যালেঞ্জ আকারে ধরা দেবে । কারণ, ব্যাংকের মালিকগণ ব্যাংকটাকে বৃহৎ আকারের টাকার মেশিন বলে বিবেচনা করেন। এ ব্যাপারে ছোট-বড় কারোরই মতভেদ নেই। প্রতি বছর ব্যাংকের মুনাফার প্রবৃদ্ধি শত থেকে হাজার কোটি টাকা না হলে মালিকপক্ষের মনটা বেজায় বেজার হয়। বিভিন্ন অভ্যন্তরীণ মিটিংয়ে তারা চেয়ার ঘুরিয়ে বসেন। ভীষণ অভিমান করেন। তাঁদের অভিমান ভাঙতে হাজার রকমের টার্গেট নিতে হয় ব্যাংক কর্মকর্তাদের। তবে এই টার্গেট অনেক সময় তাদের জন্য কাল হয়ে দাঁড়ায়। ঠিক-ঠাক টার্গেট পূরণ করতে না পারলে মালিকপক্ষ পারলে অধীনস্থদের অক্সিজেন সরবরাহ বন্ধ করে দেন।
মালিকপক্ষ একজন আরেকজনের দিকে প্রতিযোগীর দৃষ্টিতে চেয়ে থাকে। যে ব্যাংকের প্রফিট-প্রবৃদ্ধি ভালো তার কাছ থেকে বিভিন্ন পলিসি গ্রহণের জন্য আড়ি পেতে থাকেন। কিছু পলিসি অন্য ব্যাংক থেকে গ্রহণ করেন, আবার কিছু নিজেরা আবিস্কার করেন। এসব পলিসি কর্মকর্তাদের কাঁধে তুলে দেন। কর্মকর্তারা অধীনস্থদের কাঁধে চড়ে সপাং সপাং পলিসির চাবুক চালাতে থাকে। অধীনস্থ অসহায় কর্মচারীরা রুদ্ধশ্বাসে ছুটে চলে টার্গেট আকারে পলিসিগুলো পূরণ করতে। কিন্তু মূল কথা হলো এই, পলিসি আবিষ্কার আর প্রয়োগ করতে করতে আজ এমন অবস্থায় পরিণত হয়েছে যে, হকার আর ব্যাংকার এর মধ্যে তেমন কোন পার্থক্য নেই। অন্তত মানুষের দ্বারে দ্বারে ঘোরা, হাতে পায়ে ধরার দিক দিয়ে। আগেকার দিনে ব্যাংকার দেখলে লোকে সালাম দিত। আগ্রহে হাত বাড়িয়ে দিত। আর এখন পাশে বসিয়ে রাখে, কথা বলার সময় হয়ে ওঠে না। অনেকক্ষণ বসিয়ে বলে, পরে আসুন, একটু ব্যস্ত আছি।
ব্যাংক কর্মকর্তারাও যে একেবারে ধোয়া তুলসী পাতা নয়। তারাও সুযোগ খোঁজেন, তাদের টার্গেট চাপে কুঁজো হওয়া পিঠ বাঁচানোর। কর্মকর্তাদের সামনে চ্যালেঞ্জ তাদের প্রফিট প্রবৃদ্ধির হার ২ গুণ ৩ গুন বাড়াতে হবে। প্রফিট প্রবৃদ্ধির বিভিন্ন সুযোগ থাকলেও সবচেয়ে সহজ এবং কার্যকারী পদ্ধতি হচ্ছে ঋণ অবলোপন। মন্দ ঋণকে কাগজ-কলমে ভাল ঋণে পরিণত করা। সাধু-অসাধু সব ধরনের কর্মকর্তারা তাদের পারফরম্যান্স ধরে রাখা বা চাকরি বাঁচানোর তাগিদে এ পদ্ধতি গ্রহণে অনেকটা বাধ্য হয়।
সুদের হার ৭% ব্যাংকিং কর্মকর্তাদের জন্য বুকের উপর আরেক খণ্ড পাথর চাপার মত। ভারী পাথরটা আরো ভারী হবে নিম্নোক্ত কারণে-
১. ব্যাংকিং বিভিন্ন সূচক বিবেচনায় ডিপোজিট এবং ইনভেস্টমেন্ট (অ্যাডভান্স) এর পার্থক্য ৫% কে অনেক ব্যাংকে আদর্শ হিসাবে বিবেচনা করা হয়। সেখানে ৭% যদি ইন্টারেস্ট (বিনিয়োগ প্রফিট) মার্জিন হয় তাহলে ডিপোজিটরদের প্রদত্ত সুদ (প্রফিট) হয় ২% মাত্র। এ প্রফিট মার্জিনে বাংলাদেশের পরিপ্রেক্ষিতে, উত্তম-অধম কোনরকমের ডিপোজিটর খুঁজে পাওয়া যাবে বলে মনে হয় না। এমন অবস্থায় ব্যাংক তাদের ডিপোজিট হারাবে স্রোতের গতিতে।
২. ৭% সুদের হার শুধুমাত্র ব্যাংকিং সেক্টরের কথাই বলা হয়েছে। বাংলাদেশের ব্যাংকিং সেক্টরের বাইরে অনেক আর্থিক প্রতিষ্ঠান রয়েছে যারা ঋণ দিয়ে থাকে। ডিপোজিট কালেকশন করে থাকে। তাদের ডিপোজিট এর চমকপ্রদ সুদের হার। ১০% থেকে ১৬% পর্যন্ত। ক্ষেত্রে ব্যাংকিং সেক্টরে নিতান্তই অবলা ছাড়া অন্য কেউ ডিপোজিট রাখতে সম্মত হবে না।
৩. ব্যাংকিং সুদের হার কমানোর কথা বলা হচ্ছে, কিন্তু সঞ্চয়পত্রের সুদের হার কমছে না। সঞ্চয়পত্রের সুদের হার বিভিন্নতার মেয়াদে বর্তমানে ১২% থেকে ১৪%। অনেক সচেতন ডিপোজিটরা ব্যাংকের পরিবর্তে সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ করতে আগ্রহী হচ্ছেন। ব্যাংক তাদের কাঙ্ক্ষিত ডিপোজিট হারিয়ে চ্যালেঞ্জের মুখে পড়ছে।
আমাদের অর্থমন্ত্রী বিজ্ঞ মানুষ ও অভিজ্ঞ অর্থনীতীবীদও বটে। ব্যষ্টিক ও সামষ্টিক দুটি পর্যায়ে তার অগাধ জ্ঞান। সামষ্টিক অর্থনীতি থেকে শুরু করে ব্যষ্টিক অর্থনীতির প্রতিটি পর্যায়ে সুদের হার একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। সুদের হার কম হলে বিনিয়োগকারীরা বিনিয়োগে আগ্রহী হবে। এটা সর্বজন গৃহীত। ফলে বিনিয়োগ বাড়বে। বিনিয়োগ বাড়লে নিয়োগের পরিমাণ বাড়বে। অর্থাৎ দেশের বেকারত্ব কমবে। দেশের লোকের আয় বাড়বে। সর্বোপরি দেশের প্রবৃদ্ধির পরিমাণ বৃদ্ধি পাবে। দেশের উন্নয়নের সূচক ঊর্ধ্বমুখী হবে। মাননীয় সুযোগ্য অর্থমন্ত্রী পাশাপাশি আমাদেরও এটাই কাম্য।
তবে এখানে একটা বিষয় উল্লেখ্য যে, বিনিয়োগের জন্য পর্যাপ্ত পরিমাণ তহবিল থাকা প্রয়োজন। পর্যাপ্ত তহবিল না হলে উপরোক্ত স্বপ্নগুলো একেবারে স্বপ্নই রয়ে যাবে। আর এই বিনিয়োগ তহবিল দু'ভাবে গঠিত হতে পারে-
ক. সরকারি তহবিল।
খ. বেসরকারি তহবিল।
আমাদের মত উন্নয়নশীল দেশে সরকারি উদ্বৃত্ত তহবিল তেমন একটা নেই বললেই চলে। উপরন্ত বেসরকারি তহবিল থেকে সরকারকে অনেক সময় ঋণ নিতে দেখা যায়।
এবার আসা যাক বেসরকারি তহবিলে। বেসরকারি তহবিল মানে বেসরকারি ব্যাংক। এক্ষেত্রে ব্যাংক গুলো যদি তাদের কাঙ্খিত ডিপোজিট সংগ্রহ করতে না পারে তবে বিনিয়োগ করার মতো পর্যাপ্ত অর্থ থাকবে না। এমত অবস্থায় বিনিয়োগ চাহিদা বৃদ্ধি পাবে। কিন্তু বিনিয়োগ করার মতো পর্যাপ্ত অর্থ ব্যাংকের নিকট থাকবে না। কোন কোন ব্যাংক বিনিয়োগের চাপে আদর্শ আইডিআর রাখতে অসমর্থ হবে না। ব্যাংকিং সেক্টরে একটা অস্থিতিশীল পরিস্থিতি বিরাজ করবে।
বিজ্ঞ অর্থমন্ত্রী ৭% ঋণ এর ক্ষেত্রে এখানে একটি কথা জুড়ে দিয়েছেন "শুধুমাত্র ভালো ঋণ গ্রহীতারা এ সুবিধা পাবেন। অসাধুরা পাবেন না।"তবে আমরাও আশাবাদী। সাধু অসাধুর সংজ্ঞা স্পষ্ট হলে অর্থনৈতিক কল্যাণ এর মাত্রা পরিমাপ করা যাবে। দেশের অর্থনীতির গতি বেগবান হবে। আমরা চলব উন্নততর আয়ের দিকে।
লেখক: প্রাবন্ধিক,ব্যাংকার
পাঠকের মতামত:
- নারায়ণগঞ্জে পেপার মিলে অগ্নিকাণ্ড, দগ্ধ ১১
- দারুণ শুরুর পর হতাশার দিন বাংলাদেশের
- নিউ এজ সম্পাদককে হয়রানি: অভিযুক্তকে প্রত্যাহার, এসবির দুঃখপ্রকাশ
- ৫ বিসিএসে ১৮ হাজার প্রার্থী নিয়োগ দেবে সরকার
- তাজরীন ট্রাজেডির এক যুগ
- বান্দরবানে বন্দুকযুদ্ধে ৩ কেএনএ সন্ত্রাসী নিহত
- যুক্তরাজ্যের প্রেস মিনিস্টার হলেন আকবর হোসেন
- ব্যাটারিচালিত রিকশা বন্ধ: আপিলে যাচ্ছে রাষ্ট্রপক্ষ
- প্রেসক্লাবের সামনের সড়কে অবরোধ ব্যাটারি রিকশাচালকদের
- শপথ নিলেন নতুন সিইসি ও নির্বাচন কমিশনাররা
- ওয়ালটন-ডিআরইউ ক্রীড়া উৎসবের পুরস্কার বিতরণ
- গায়ানার স্কোয়াডে যোগ দিলেন সাকিব
- অ্যান্টিগায় প্রথম দিনে বাংলাদেশের প্রাপ্তি ৫ উইকেট
- শব্দের চেয়ে দ্রুতগতির ক্ষেপণাস্ত্র প্রস্তত আছে: পুতিন
- পুঁজিবাজারে মূলধন কমেছে ২১ হাজার ৮৫৯ কোটি টাকা
- শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শহিদদের স্মরণসভা করার নির্দেশ
- না ভোট ফিরিয়ে আনাসহ বেশ কয়েকটি সুপারিশ করেছে নির্বাচন সংস্কার কমিশন
- ক্ষমা চাওয়ার কথা বললেও সুযোগ পেলে গলা চেপে ধরবে আ.লীগ: রিজভী
- খুনি হাসিনার পুনর্বাসনকারীরাও ফ্যাসিস্টের দোসর: সারজিস
- গাজীপুরে পিকনিকের বাসে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের ৩ শিক্ষার্থীর মৃত্যু
- অক্টোবরে সড়কে ঝরেছে ৪৭৫ প্রাণ
- ভারতের সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় রাখতে চাই : জামায়াত আমির
- জ্বালানি তেলের দাম লিটারে ১০-১৫ টাকা কমানো সম্ভব
- গাজায় ইসরাইলি হামলায় নিহতের সংখ্যা ছাড়াল ৪৪ হাজার
- গণঅভ্যুত্থানের ছাপ রেখে শুরু হচ্ছে ঘরোয়া ফুটবল
- আ.লীগকে নির্বাচনের সুযোগ দেওয়ার বিষয়ে যা বললেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
- খেজুরের আমদানি শুল্ক কমল, থাকছে না অগ্রিম করও
- ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলা: শুনানি শেষ, রায় যেকোনো দিন
- বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নির্বাহী কমিটির আকার বাড়ল
- রাষ্ট্রপতির সঙ্গে তিন বাহিনীর প্রধানদের সাক্ষাৎ
- খালেদা জিয়াকে ১২ বছর সেনাবাহিনী থেকে দূরে রাখা হয়েছে : ফখরুল
- বিচারের পর আওয়ামী লীগকে নির্বাচন করতে দেওয়া হবে : ড. ইউনূস
- সাগর দ্বীপ সেন্টমার্টিনের পর্যটন আশা-নিরাশার দোলাচলে
- "সেনাকুঞ্জের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আনতে পেরে আমরা গর্বিত"
- এদের রক্ত ও ত্যাগের সঙ্গে বেইমানি করা যাবে না : নতুন সিইসি
- সেনাকুঞ্জে কুশল বিনিময় করলেন মুহাম্মদ ইউনূস-খালেদা জিয়া
- থানায় মামলা দিতে গিয়ে শাহজাহান ওমর গ্রেফতার
- থানায় মামলা দিতে গিয়ে শাহজাহান ওমর গ্রেফতার
- প্রধান নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ পেলেন এ এম এম নাসির উদ্দীন
- ডিএসইর পরিচালক নাহিদ হোসেন ওএসডি
- ম্যাচ শেষের আগেই মাঠ ছাড়ল কসোভো, রোমানিয়াকে জয়ী ঘোষণা
- ২০২৫ সালে ভারতের কেরালায় খেলবে আর্জেন্টিনা
- পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা নামল ১৪ ডিগ্রিতে
- বিদায় বেলায় ঢাকায় আসছে বাইডেনের বিশেষ প্রতিনিধি
- হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
- সশস্ত্র বাহিনী দিবস: শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা
- রাজধানীর পয়েন্টে পয়েন্টে অবরোধ অটোরিকশাচালকদের, যান চলাচল বন্ধ
- এবার শুনানিতে উঠছে জামায়াত নিবন্ধনের আপিল
- "বিচারের শুদ্ধতা রক্ষার জন্য রাজনৈতিক দলের বিচার ট্রাইব্যুনালে নয়"
- আমরা এক পরিবার, কেউ কারো শত্রু হবো না: প্রধান উপদেষ্টা
- ইউক্রেনে মার্কিন দূতাবাস বন্ধ ঘোষণা
- সাত কলেজকে স্বতন্ত্র প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে হবে: শিক্ষা উপদেষ্টা
- ডিএসইতে সূচকের উত্থান, সিএসইতে পতন
- ফ্যাসিস্টের মতো কারও ভয়েস কেড়ে নেওয়া হবে না: প্রেস সচিব
- মুজিববর্ষ উদযাপনে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের খরচ ১২৬১ কোটি
- নির্বাচনে হস্তক্ষেপ রুখে দেওয়ার বিধান চায় ইসি
- অন্তর্বর্তী সরকারকে ‘একটু’ সময় দিতে বললেন ফখরুল
- বৃহস্পতিবার সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বিএনপি চেয়ারপারসন
- ঢাকা কলেজ ও সিটি কলেজ শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ
- আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল অধ্যাদেশের খসড়ার অনুমোদন
- সাউথইস্ট ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যানকে ১২ কোটি টাকা জরিমানা
- আমাকে দেশনায়ক-রাষ্ট্রনায়ক বলবেন না: তারেক রহমান
- অন্তবর্তীকালীন সরকার ও একটি বৈশ্বিক বিশ্লেষণ
- দূষণ ধুয়ে ফেলতে দিল্লিতে কৃত্রিম বৃষ্টির আবেদন
- সমন্বিত হিসাবে ঘাটতি: দুই ব্রোকারেজ হাউজকে জরিমানা
- আন্তর্জাতিক মাস্টারের খেতাব পেলেন নীড়
- খেলাপিদের ঘটিবাটি বিক্রি করে অর্থ আদায় করতে হবে: অর্থ উপদেষ্টা
- খালেদা জিয়ার কাছে পৌঁছাল সশস্ত্র বাহিনী দিবসের আমন্ত্রণপত্র
- বিএনপির ২৮ অক্টোবরের মহাসমাবেশ কিন্তু সফল হয়নি: হাসনাত
- চলতি বছরে ৪৮২ শিশু হত্যা, নির্যাতিত ৫৮০
- সরকার বিভিন্ন দেশের সঙ্গে ব্যবসায়িক সম্পৃক্ততা বাড়াতে চায়: বাণিজ্য উপদেষ্টা
- আ. লীগের সঙ্গে কোনো সমঝোতা নেই: প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব
- সন্দেহটা কোথায়, অন্তর্বর্তী সরকারকে প্রশ্ন ফখরুলের
- টাঙ্গাইলে বাস-পিকআপভ্যান সংঘর্ষে চারজন নিহত
- ভারতীয় মাওলানা সাদকে ছাড়া ইজতেমা হতে দেবে না তার অনুসারীরা
- ম্যাচ শেষের আগেই মাঠ ছাড়ল কসোভো, রোমানিয়াকে জয়ী ঘোষণা
- "সেনাকুঞ্জের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আনতে পেরে আমরা গর্বিত"
- সাগর দ্বীপ সেন্টমার্টিনের পর্যটন আশা-নিরাশার দোলাচলে
- অক্টোবরে সড়কে ঝরেছে ৪৭৫ প্রাণ
- দুই হাজার মানুষ শুধু নির্বাচনের জন্য জীবন দেননি: সারজিস
- সাবেক মন্ত্রী কামরুল ইসলাম ৮ দিনের রিমান্ডে
- আ.লীগের প্রসঙ্গ তুললেন ভারতীয় সাংবাদিক, জবাবে যা বলল যুক্তরাষ্ট্র
- গায়ানার স্কোয়াডে যোগ দিলেন সাকিব
- শব্দের চেয়ে দ্রুতগতির ক্ষেপণাস্ত্র প্রস্তত আছে: পুতিন
- সেনাকুঞ্জে কুশল বিনিময় করলেন মুহাম্মদ ইউনূস-খালেদা জিয়া
- ‘অন্তর্বর্তী সরকারের মেয়াদ চার বছরের কম হওয়া উচিত’
- ১৩ আসামিকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে রাখার নির্দেশ ট্রাইব্যুনালের
- ইসলামী ব্যাংকে পল্লী উন্নয়ন প্রকল্প কর্মকর্তাদের কর্মশালা অনুষ্ঠিত
- এস আলমের ঋণ জালিয়াতি : বাংলাদেশ ব্যাংকের ১৩ কর্মকর্তাকে তলব
- অন্তর্বর্তী সরকারকে ‘একটু’ সময় দিতে বললেন ফখরুল
- হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া নিয়ে ভারতকে হুঁশিয়ারি ড. ইউনূসের
- না ভোট ফিরিয়ে আনাসহ বেশ কয়েকটি সুপারিশ করেছে নির্বাচন সংস্কার কমিশন
- সাংবাদিক কামাল আহমেদকে প্রধান করে গণমাধ্যম সংস্কার কমিশন
- হাসিনার জন্য আরেকটি তাজমহল বানান: ভারতকে রিজভী
- অন্তবর্তীকালীন সরকার ও একটি বৈশ্বিক বিশ্লেষণ
- তৃতীয়বারের মত সাফা গোল্ড অ্যাওয়ার্ড’ অর্জন করলো ওয়ালটন
- শেখ হাসিনাসহ ৪৬ জনের বিরুদ্ধে এক মাসের মধ্যে তদন্ত শেষ করার নির্দেশ
- গাজীপুরে পিকনিকের বাসে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের ৩ শিক্ষার্থীর মৃত্যু
- তৃতীয়বারের মতো ‘সাফা গোল্ড অ্যাওয়ার্ড’ পেল ওয়ালটন
- ভারতীয় মাওলানা সাদকে ছাড়া ইজতেমা হতে দেবে না তার অনুসারীরা