মুসল্লিদের শুভবুদ্ধির উদয় হোক

মহিউদ্দীন মোহাম্মদ
মসজিদে নামাজের জামায়াতে এখন রমজানের মত ভিড় কোথাও কোথাও। কোন কথাই কানে ঢুকছে না যেন। মুসল্লিদের ব্যাপক উপস্থিতিতে শংকায় সরকারও। ইসলামিক ফাউন্ডেশন কড়া সিদ্ধান্ত দিতে পারেনি। গত রোববারের (২৯ মার্চ) বৈঠকে কঠোর সিদ্ধান্তের ব্যাপারে একমত হওয়া যায় নি। যে কারণে ইফা’র ওয়েব সাইটে নোটিশ বোর্ডে বেশ কয়েকটি সিদ্ধান্তের কথা জানিয়ে দেয়া হয়েছে। দেশবাসীর কাছে এগুলো পরিপালন করার জন্য আহ্বান জানানো হয়েছে। বলা হয়েছে ‘মসজিদে নিয়মিত আযান, ইকামত, জামাত ও জুমার নামাজ অব্যাহত থাকবে। তবে জুমা ও জামাতে মুসল্লিগণের অংশগ্রহণ সীমিত থাকবে।’ যারা অংশগ্রহণ করবে তাদের বেশকিছু ক্রাইটেরিয়া দেয়া হয়েছে। এছাড়া জুমার দিনে জুমার সুন্নাত ও নফল নামাজ আদায় করতে হবে যার যার নিজের বাড়ি বা বাসাতে।
করোনার ইস্যুতে সারা বিশ্বে ইসলামী স্কলাররা দ্বিধাবিভক্ত মতামত দিচ্ছেন। একসাথে কেউ একটি জায়গায় পৌঁছাতে পারছেন না। যদিও অবস্থা কিছুটা পাল্টেছে। আস্তে আস্তে সবাই সমঝে নেয়ার চেষ্টা করছেন। তার ফলে আমরা বিভিন্ন পত্র-পত্রিকায় দেখতে পাচ্ছি এটা নিয়ে আলোচনা-পর্যালোচনা। ইতোমধ্যে মঙ্গলবার পর্যন্ত যে খবর বিভিন্ন পত্র-পত্রিকা ও সংবাদ সংস্থার মাধ্যমে পাওয়া গেছে; তাতে দুনিয়াব্যাপী করোনায় মৃতের সংখ্যা ৪১ হাজার ছাড়িয়ে গেছে। এবং আক্রান্ত ১লাখ ২৫ হাজারের মত।
তবে আসল কথা হলো-এই মুহূর্তে বাংলাদেশের মানুষের সামনে একটা কঠিন বিপদবার্তা। ইতোমধ্যে বিশ্লেষকদের অনেকে বলেছেন, বাংলাদেশে করোনাভাইরাস সংক্রমণের পিকটাইম হতে পারে আগামী দুই সপ্তাহ। এ অবস্থায় আমাদের করণীয় কী? নানাজন নানামত দিচ্ছেন। আমরা ধর্মীয় ব্যাপারটা নিয়ে মানুষের শুভবুদ্ধি উদয়ের জন্য কিছু নিবেদন করতে চাই। ইতোমধ্যে আমরা পাকিস্তান ও ভারতের দুটি ঘটনা আমলে নিয়েছি। প্রথমটি হচ্ছে পাকিস্তানের। আপনাদের অবশ্যই জানা থাকতে পারে পাকিস্তানে একই ধারার মাদরাসা ব্যবস্থা। আর সেটা হচ্ছে কওমি মাদরাসা। সেখানে আলেমদের খুবই সম্মানীয় ব্যক্তি হচ্ছেন মাওলানা ফজলুর রহমান। তাকে নিয়ে একটি রিপোর্ট ছেপেছে ঢাকার একটি শীর্ষ দৈনিক। বলা হয়েছে, তিনি করোনাভাইরাসের সংক্রমণ কমাতে নামাজ আদায়ের ক্ষেত্রে চিকিৎসকদের পরামর্শ ও রাষ্ট্রীয় নির্দেশনা মেনে চলার আহ্বান জানিয়েছেন। মাওলানা পাকিস্তান জমিয়তে উলামায়ে ইসলামের প্রধান । তাঁকে বাংলাদেশের মানুষ ভালভাবেই চেনেন। অনেক মফস্বল শহরেও তিনি এসেছেন একাধিকবার। এদেশে তিনি আসতেন ওয়াজ করতে। উর্দুতে দেয়া বয়ান দোভাষী বুঝিয়ে দিতেন। খুব জনপ্রিয় তিনি। এদেশের আলেমরা তাকে যথেষ্ট সম্মান করেন ও ভালবাসেন।
মাওলানা ফজলুর রহমান পাকিস্তানে করোনায় প্রথম আক্রান্ত হওয়ার খবর শোনার পর থেকেই সব কার্যক্রম ও পদচারণা নিজ বাসভবনে সীমিত করে রেখেছেন । এমনকি জুমার নামাজও বাসার কম্পাউন্ডে অবস্থিত মসজিদে পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে আদায় করছেন।
তিনি পাকিস্তানের একটি শীর্ষ দৈনিকে আহ্বান জানিয়েছেন-ধর্মীয় সব মতাদর্শের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট আলেমরা এই সংকটে যেন সম্মিলিতভাবে সিদ্ধান্ত জানিয়ে দেন যে, শুধু মুয়াজ্জিন, ইমাম ও মসজিদ কমিটির সদস্যরা জামাতের সঙ্গে মসজিদে নামাজ আদায় করবেন।
তিনি বলেন, যদি মসজিদে নামাজের জন্য জমায়েতের ফলে ভাইরাস ছড়িয়ে পড়ার আশংকা থাকে তাহলে জনগণের করণীয় হল, তারা মসজিদে যাবে না এবং ঘরেই নামাজ আদায় করবে।
করোনাভাইরাস এ মুহূর্তে সারা বিশ্বে ছড়িয়ে পড়েছে এবং এটাকে বৈশ্বিক মহামারী ঘোষণা করা হয়েছে। এই বৈশ্বিক মহামারী বিশ্বমানবতাকে আল্লাহ্র দিকে প্রত্যাবর্তন করতে বাধ্য করেছে। আমাদের ধর্ম এ ধরনের অস্বাভাবিক পরিস্থিতিতে কিছু সহজ বিকল্প পদ্ধতি দিয়েছে।
জেইউআই (এফ) প্রধান বলেন, বর্তমান পরিস্থিতিতে জনগণ নিজ নিজ ঘরে পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে জামায়াত সহকারে নামাজ আদায় করতে পারেন।
এদিকে ভারতে বলা হচ্ছে ,তাবলিগের গোয়ার্তুমির জন্য ইতিমধ্যে ৭ জনের করোনায় মৃত্যু হয়েছে। সে কারণে বাধ্য হয়ে দিল্লির সরকার তাবলিগের মারকাজ নিজামুদ্দিন বন্ধ করে দিয়েছে। সংবাদ অনুযায়ী- 'ভারতের দিল্লির নিজামুদ্দিন এলাকায় একটি মসজিদে তবলিগের জমায়েতের পর ২৪ জনের করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়েছে। মৃত মানুষের সংখ্যা বেড়ে সাতে পৌঁছেছে। ১৩ থেকে ১৫ মার্চ পর্যন্ত দিল্লিতে দেশটির তাবলিগ জামাতের কেন্দ্রীয় কার্যালয় নিজামুদ্দিনে প্রায় দুই হাজার মানুষ একসঙ্গে অবস্থান করেন। এরপর এ ঘটনা ঘটে। এ কারণে সেখানকার সরকার করোনার উপসর্গ রয়েছে আশঙ্কায় গত সোমবার তিন শতাধিক মানুষকে হাসপাতালে পাঠিয়েছে। মঙ্গলবার সকালে মারকাজ নিজামুদ্দিন বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। সেখানে থাকা ৭০০ জনকে বাসে করে নিয়ে শহরের বিভিন্ন এলাকায় কোয়ারেন্টিনে রাখা হয়েছে।
এই যখন আমাদের পাশের দেশের অবস্থা। তখন দুর্ভাবনা তো আমাদের ঘাড়ে সবসময় নিঃশ্বাস ফেলছে। সামনে ১৪ দিন আসলেই খুবই কঠিন সময়। এখন ধর্মীয় নেতৃবৃন্দকে তাই কঠিন পরীক্ষা দিতে হবে। ইসলামের ইতিহাসের শিক্ষাটাকে মুসল্লিদের সামনে পেশ করতে হবে। খুবই আশার কথা হলো সবাই যখন ঐতিহাসিকতার পরিপ্রেক্ষিতে কোন সিদ্ধান্ত দিতে পিছ পা; তখন মধ্যপ্রাচ্যে বিখ্যাত ইসলামী স্কলার কলম ধরেছেন। তার নাম ড. আলী সাল্লাবি। লিবিয়ার বিশিষ্ট আলেম। থাকেন সৌদি আরবে। তার নিবন্ধটি ছাপা হয়েছে আলজাজিরার আরবি ভার্সনে। এটা পড়ে দেখতে পারেন আমাদের আলেমরা। কারণ তিনি উপযুক্ত রেফারেন্সও হাজির করেছেন।
উমর ইবন আল খাত্তাব (রা) এর জীবনীতে মহামারি বিষয়ে করণীয় সম্পর্কে এমন কিছু নির্দেশনা রয়েছে যা থেকে আমরা উপকৃত হতে পারি। ১৮ হিজরিতে একটি ভয়ানক ও ভয়ঙ্কর ঘটনা ঘটে, যা ইতিহাসে আমাওয়াস প্লেগ হিসাবে প্রসিদ্ধ। আমাওয়াস হলো জেরুজালেম এবং রামাল্লার মধ্যবর্তী একটি এলাকা। এখান থেকেই রোগটির উৎপত্তি হয়েছিল। পরে তা শাম তথা বর্তমানের সিরিয়া, জর্ডান ও ফিলিস্তিনে ছড়িয়ে পড়েছিল। এ কারণে একে আমাওয়াসের প্লেগ বলা হয়। আমার জানা মতে এ রোগটি সম্পর্কে যিনি সবচেয়ে ভালো লিখেছেন তিনি হলেন ইবনে হাজার আসকালানি । তিনি আলোচনা প্রসঙ্গে উল্লেখ করেছেন, ‘প্লেগ হলো, বিশেষ কোনো অঙ্গে রক্তের অতিরিক্ত চাপ বা প্রবাহের কারণে অঙ্গটি ফুলে গিয়ে তাতে বৈকল্য দেখা দেওয়া। এছাড়া বায়ু দুষণের কারণে ছড়িয়ে যাওয়া ব্যাপক রোগ-ব্যাধিকেও প্লেগ বলা হয়। তবে তা রূপক অর্থে। কেননা উভয় ক্ষেত্রেই রোগটি ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়ে কিংবা মৃত্যুর ব্যাপকতা ঘটে।’
মহামারি এবং প্লেগের মধ্যে এই পার্থক্যের উদ্দেশ্য হ'ল- রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি অসাল্লামের ভবিষ্যদ্বাণীমূলক হাদিসের সত্যতা প্রমাণ করা। কেননা হাদিসে আছে, প্লেগ মদিনা শরিফে প্রবেশ করবে না, তবে মহামারি প্রবেশ করতে পারে। বিগত শতাব্দীতে মহামারি মদিনায় ছড়িয়ে পড়েছিল। সেই সময় মুসলমান ও রোমানদের মধ্যে বিশাল যুদ্ধের কারণে বিপুল সংখ্যক মরদেহ ছড়িয়ে পড়ার ফলে বায়ু দুষিত হয়ে মহামারি ব্যাপক আকার ধারণ করেছিল। এটা কোনো অস্বাভাবিক বিষয় নয়। আল্লাহর ইচ্ছায় প্রকৃতির স্বাভাবিক নিয়মেই তা ঘটেছিল।
শামে আমাওয়াস প্লেগ-এর বিষয়টি ইসলামের ইতিহাসে একটা ভয়ংকর মহামারি। এতে অনেক লোক মারা গিয়েছিল। শামের গভর্নর আবু উবায়দাতুবনুল জাররাহ, মুয়াজ ইবনে জাবাল, ইয়াযিদ ইবনে আবি সুফিয়ান, হারিস ইবনে হিশাম, (কারো মতে তিনি ইয়ারমুকের যুদ্ধে শহীদ হয়েছিলেন।) সুহাইল ইবনে আমর, উতবা ইবনে সুহাইল এবং নেতৃস্থানীয় অনেকেই। আমর ইবনুল আস কে গভর্নর হিসেবে নিয়োগ দেওয়ার পর ধীরে ধীরে এ মহামারিটি দূর হয়ে যায়। তিনি গভর্নর হওয়ার পর একটি ভাষণ দেন। তাতে তিনি বলেন, হে লোকসকল! এ মহামারি যখন কোথাও আপতিত হয় তখন তা আগুনের মতো ছড়িয়ে পড়ে। অতএব তোমরা এ থেকে আত্মরক্ষার জন্য পাহাড়ে চলে যাও। এরপর তিনি পাহাড়ে চলে গেলেন। তার সাথে লোকজনও পাহাড়ে গেল। পাহাড়ে গিয়ে তারা আলাদা আলাদা হয়ে অবস্থান করলেন। অবশেষে আল্লাহ রব্বুল আলামীন এ মহামারি উঠিয়ে নিলেন। মহামারিতে আমর ইবনুল আস যে কর্মপদ্ধতি অবলম্বন করেছিলেন তা ওমর (রা.) এর কাছে পৌঁছালে তিনি তা অপছন্দ করেননি।
সাল্লাবির নিবন্ধটি তথ্যসমৃদ্ধ। এটা আলেম সমাজের পাশাপাশি সাধারণ মানুষও পড়ে দেখতে পারেন। সেখানে সঠিক নির্দেশনা দিয়েছেন কুরআন, হাদিস ও ইসলামে ইতিহাস থেকে। সাল্লাবির তথ্যমতে-আমাওয়াসেরে ওই মহামারি ছিল মুসলমানদের জন্য একটি বিরাট বিপদ। তাদের মধ্যে বিশ হাজারেরও বেশি লোক মারা গিয়েছিল। এরা ছিল শামের জনসংখ্যার অর্ধেক। এই মুহূর্তে মহানবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের এই কথাটি মনে রাখতে হবে “তোমরা যদি শোনো যে কোনও এলাকায় মহামারির প্রকোপ দেখা দিয়েছে তাহলে সেখানে যাবে না। আর যদি তোমরা মহামারিকবলিত এলাকায় থাকো তাহলে সেখান থেকে বের হবে না।”
এ অবস্থায় আমরা মনে করি আমাদের বিবেচনাবোধকে ধর্মীয় উন্মাদনায় না রেখে বুদ্ধিমান হওয়া দরকার। কোনভাবেই গোয়ার্তুমিকে প্রশ্রয় দেয়া উচিত হবে না। গ্রামের মসজিদের ইমাম, আর শহুরের অতিধার্মিক ইমামদের কাছে নিবেদন আসুন সঠিক সময় সঠিক সিদ্ধান্ত নিই। তানাহলে বড় সর্বনাশ হয়ে যাবে দেশ ও জাতির।
লেখক: কবি ও সাংবাদিক
কৃতজ্ঞতা: আন্তর্জাতিক ইসলামিক স্কলার ড. আলী সাল্লাবি
(দ্য রিপোর্ট/একেএমএম/এপ্রিল ০১,২০২০)
পাঠকের মতামত:

- দাপুটে জয়ে দুই ম্যাচ হাতে রেখেই ফাইনালে যুবারা
- গাজায় প্রবেশের পরই লুট হচ্ছে ত্রাণের ট্রাক
- বিএসইসির কমিশনার হিসেবে সাইফুদ্দিনের যোগদান
- সেই সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে তদন্ত আদালত গঠন
- বেনজীরের ডক্টরেট ডিগ্রি স্থগিত করল ঢাবি
- সমালোচকদের হতাশ করে যোগ্যতার প্রমাণ দিয়েছেন বাণিজ্য উপদেষ্টা’
- এ শুল্কহারে চ্যালেঞ্জ কাটিয়ে ওঠা সম্ভব: বিজিএমইএ সভাপতি
- গুলশানে চাঁদাবাজির ঘটনায় গণতান্ত্রিক ছাত্রসংসদের নেতা অপু গ্রেপ্তার
- জুলাই সনদ বাস্তবায়নের প্রতিশ্রুতি দিয়েছে বিএনপি: সালাহউদ্দিন
- ‘ষড়যন্ত্রমূলক’ বৈঠকের তদন্ত চলছে, আগস্টে নিরাপত্তা শঙ্কা নেই: ডিএমপি
- মুদ্রানীতি ঘোষণা আজ, অপরিবর্তিত নীতিতে নজর শুধু মূল্যস্ফীতি
- সাত জেলায় ৬০ কিলোমিটার বেগে ঝড়ের আভাস, নদীবন্দরে সতর্কতা
- পুঁজিবাজারে সালমান আজীবন নিষিদ্ধ-১০০ কোটি টাকা জরিমানা
- একমত হওয়া বিষয়গুলোকে আইনি ভিত্তি দিতে হবে: আখতার হোসেন
- হার্টে ব্লক: বিদেশে সার্জারির সিদ্ধান্ত নাকচ করলেন জামায়াত আমির
- হাসিনার দেশত্যাগের এক বছর পরও মানবাধিকার সংকট প্রকট
- গভীর সমুদ্রে মাছ ধরা কার্যক্রম জোরদারের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
- ‘অন্তর্বর্তী সরকার, জুলাই সনদ দরকার’ – স্লোগান দিয়ে শাহবাগ অবরোধ
- আমি লজ্জিত, অনুতপ্ত ও ক্ষমাপ্রার্থী, জবানবন্দিতে সাবেক আইজিপি
- প্লট বরাদ্দে দুর্নীতি : শেখ হাসিনার বিচার শুরু, গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি
- সন্ধ্যার মধ্যে সাত অঞ্চলে ঝড়ের আভাস
- ওয়াশিংটনে বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র শুল্ক আলোচনা শুরু
- সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল হক ৭ দিনের রিমান্ডে
- গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের রাষ্ট্রীয় পদমর্যাদাক্রম নিয়ে রিভিউর রায় ৬ আগস্ট
- ডাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা, ভোট ৯ সেপ্টেম্বর
- বৃহস্পতিবার নতুন মুদ্রানীতি ঘোষণা
- নেতানিয়াহুর দাবি গাজায় কেউ না খেয়ে নেই, ট্রাম্পের ভিন্নমত
- বিচার সংস্কার নির্বাচন সমান্তরালভাবে এগিয়ে নিতে হবে: জামায়াত আমির
- ঐকমত্য কমিশনের সংলাপের সময় অগ্নিকাণ্ডের প্রমাণ মেলেনি
- অভ্যুত্থানের শক্তি সক্রিয় থাকা পর্যন্ত মুজিববাদীরা দাঁড়াতে পারবে না: নাহিদ
- জুলাই সনদের খসড়া নিয়ে আপত্তি এনসিপি-জামায়াতে ইসলামীর
- টেকসই উন্নয়নের শর্ত-স্বাধীন ও কার্যকর প্রতিষ্ঠান: আমীর খসরু
- জুলাই সনদের খসড়া বিষয়ে বিএনপি ইতিবাচক: সালাহউদ্দিন
- দেশে গভীর পরিবর্তন না হলে স্বৈরাচার গিয়ে স্বৈরাচার আসবে: প্রধান উপদেষ্টা
- সেপ্টেম্বরে শুরু এশিয়া কাপ, এক গ্রুপেই ভারত-পাকিস্তান
- পুঁজিবাজারে মূলধন বেড়েছে ৩৭ হাজার ৭৩ কোটি টাকা
- হচ্ছে না সাময়িক যুদ্ধবিরতি, হামাসকে ধ্বংসের হুমকি ট্রাম্পের
- কিশোরগঞ্জের মানুষ রাষ্ট্রপতি পেয়েছে কিন্তু উন্নয়ন পায়নি : নাহিদ ইসলাম
- রোববার খুলছে না মাইলস্টোন, কলেজ খোলার বিষয়ে সিদ্ধান্ত সোমবার
- পুরনো পদ্ধতিতে আর নির্বাচন চলবে না: মজিবুর রহমান
- নির্বাচনের আগে সব অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার করা হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- দগ্ধদের দেখতে বার্ন ইনস্টিটিউটে প্রধান উপদেষ্টা
- গুলশানে সমন্বয়ক পরিচয়ে চাঁদাবাজি, গ্রেপ্তার ৫
- "কয়েকদিনের মধ্যে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করবেন প্রধান উপদেষ্টা"
- যখনই নির্বাচনের প্রস্তুতি নিয়ে অগ্রসর হচ্ছি, তখনই ষড়যন্ত্র আসছে: প্রধান উপদেষ্টা
- প্রফেসর ড. এম জুবায়দুর রহমান ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান নির্বাচিত
- সারা বছর মৃত ভোটার বাদ দেওয়ার ক্ষমতা চান ইসি কর্মকর্তারা
- ফেনী সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত, আহত ১
- গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৫৯ হাজার ৫০০ ছাড়ালো
- দাম কমলো স্বর্ণের
- দু-চারটা হলেও শীর্ষ অপরাধীর বিচার দেখতে চাই: জামায়াত আমির
- বিমানবন্দর থেকে ১২৩ বাংলাদেশিসহ ১৯৮ জনকে ফেরত পাঠাল মালয়েশিয়া
- কাউকে গ্রেপ্তার করতে হলে আইডি কার্ড দেখাতে হবে: আইন উপদেষ্টা
- বিমান দুর্ঘটনায় দগ্ধদের চিকিৎসা দিতে চীনা মেডিকেল টিম ঢাকায়
- হাসিনার গুলি চালানোর নির্দেশ নিয়ে আল জাজিরার ‘বিস্ফোরক’ প্রতিবেদন
- টানা ৮ কার্যদিবস পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান
- বাংলাদেশকে ধসিয়ে ধবলধোলাই এড়াল পাকিস্তান
- ভারত ও যুক্তরাজ্যের মধ্যে ঐতিহাসিক বাণিজ্য চুক্তি সই
- বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বেড়ে ৩০ বিলিয়ন
- নতুন বাংলাদেশ গড়ার লড়াই শেষ হয়নি: নাহিদ
- জাতিসংঘের মানবাধিকার কার্যালয় আমাদের স্বার্থে হয়েছে: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
- মানুষের মধ্যে ভয়-আতঙ্ক তৈরি করেছে মব কালচার: রুহুল কবির রিজভী
- হত্যা মামলায় সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল হক কারাগারে
- দগ্ধদের জন্য রক্ত ও স্কিনের প্রয়োজন নেই : বার্নের ভারপ্রাপ্ত পরিচালক
- ১৫ বছরে আওয়ামী সন্ত্রাসে নিহতদের তালিকা তৈরির নির্দেশ
- নাটোরে মাইক্রোবাস ও ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ৬
- পাকিস্তানকে উড়িয়ে র্যাঙ্কিংয়ে জোড়া সুখবর পেল বাংলাদেশ
- ইসলামী ব্যাংকের ক্যাশ ওয়াক্ফ অ্যাকাউন্ট: মানবতার সেবায় স্থায়ী দান
- ইরানের বিরুদ্ধে যুদ্ধ শেষ হয়নি: ইসরাইলি সেনাপ্রধান
- দুদকের পক্ষে এতো দুর্নীতির শাস্তি নিশ্চিত করা সম্ভব না : বিচারক
- মাইলস্টোন দুর্ঘটনায় তদন্তের দাবি জামায়াতের নায়েবে আমিরের
- নিহতের সংখ্যা কম দেখানোর কোনো কারণ নেই: প্রেস সচিব
- ফ্যাসিস্ট শক্তি উত্থানের শঙ্কায় মতবিনিময় করেছেন প্রধান উপদেষ্টা: মির্জা ফখরুল
- শক্তিশালী পাসপোর্টের র্যাংকিংয়ে তিন ধাপ এগিয়েছে বাংলাদেশ
- সিঙ্গাপুরের প্রতিনিধিদল বার্ন ইনস্টিটিউটে
- নির্বাচনের আগে সব অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার করা হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- গুলশানে সমন্বয়ক পরিচয়ে চাঁদাবাজি, গ্রেপ্তার ৫
- কিশোরগঞ্জের মানুষ রাষ্ট্রপতি পেয়েছে কিন্তু উন্নয়ন পায়নি : নাহিদ ইসলাম
- হচ্ছে না সাময়িক যুদ্ধবিরতি, হামাসকে ধ্বংসের হুমকি ট্রাম্পের
- রোববার খুলছে না মাইলস্টোন, কলেজ খোলার বিষয়ে সিদ্ধান্ত সোমবার
- দগ্ধদের দেখতে বার্ন ইনস্টিটিউটে প্রধান উপদেষ্টা
- জুলাই সনদের খসড়া বিষয়ে বিএনপি ইতিবাচক: সালাহউদ্দিন
- পুরনো পদ্ধতিতে আর নির্বাচন চলবে না: মজিবুর রহমান
- সেপ্টেম্বরে শুরু এশিয়া কাপ, এক গ্রুপেই ভারত-পাকিস্তান
- পুঁজিবাজারে মূলধন বেড়েছে ৩৭ হাজার ৭৩ কোটি টাকা
- বিচার সংস্কার নির্বাচন সমান্তরালভাবে এগিয়ে নিতে হবে: জামায়াত আমির
- টেকসই উন্নয়নের শর্ত-স্বাধীন ও কার্যকর প্রতিষ্ঠান: আমীর খসরু
- নেতানিয়াহুর দাবি গাজায় কেউ না খেয়ে নেই, ট্রাম্পের ভিন্নমত
- জুলাই সনদের খসড়া নিয়ে আপত্তি এনসিপি-জামায়াতে ইসলামীর
- যখনই নির্বাচনের প্রস্তুতি নিয়ে অগ্রসর হচ্ছি, তখনই ষড়যন্ত্র আসছে: প্রধান উপদেষ্টা
- অভ্যুত্থানের শক্তি সক্রিয় থাকা পর্যন্ত মুজিববাদীরা দাঁড়াতে পারবে না: নাহিদ
- সন্ধ্যার মধ্যে সাত অঞ্চলে ঝড়ের আভাস
- সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল হক ৭ দিনের রিমান্ডে
- ওয়াশিংটনে বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র শুল্ক আলোচনা শুরু
- গভীর সমুদ্রে মাছ ধরা কার্যক্রম জোরদারের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
- ডাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা, ভোট ৯ সেপ্টেম্বর
- ঐকমত্য কমিশনের সংলাপের সময় অগ্নিকাণ্ডের প্রমাণ মেলেনি
- বৃহস্পতিবার নতুন মুদ্রানীতি ঘোষণা
- গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের রাষ্ট্রীয় পদমর্যাদাক্রম নিয়ে রিভিউর রায় ৬ আগস্ট
- দেশে গভীর পরিবর্তন না হলে স্বৈরাচার গিয়ে স্বৈরাচার আসবে: প্রধান উপদেষ্টা
বিশেষ সংবাদ এর সর্বশেষ খবর
বিশেষ সংবাদ - এর সব খবর
