মুসল্লিদের শুভবুদ্ধির উদয় হোক

মহিউদ্দীন মোহাম্মদ
মসজিদে নামাজের জামায়াতে এখন রমজানের মত ভিড় কোথাও কোথাও। কোন কথাই কানে ঢুকছে না যেন। মুসল্লিদের ব্যাপক উপস্থিতিতে শংকায় সরকারও। ইসলামিক ফাউন্ডেশন কড়া সিদ্ধান্ত দিতে পারেনি। গত রোববারের (২৯ মার্চ) বৈঠকে কঠোর সিদ্ধান্তের ব্যাপারে একমত হওয়া যায় নি। যে কারণে ইফা’র ওয়েব সাইটে নোটিশ বোর্ডে বেশ কয়েকটি সিদ্ধান্তের কথা জানিয়ে দেয়া হয়েছে। দেশবাসীর কাছে এগুলো পরিপালন করার জন্য আহ্বান জানানো হয়েছে। বলা হয়েছে ‘মসজিদে নিয়মিত আযান, ইকামত, জামাত ও জুমার নামাজ অব্যাহত থাকবে। তবে জুমা ও জামাতে মুসল্লিগণের অংশগ্রহণ সীমিত থাকবে।’ যারা অংশগ্রহণ করবে তাদের বেশকিছু ক্রাইটেরিয়া দেয়া হয়েছে। এছাড়া জুমার দিনে জুমার সুন্নাত ও নফল নামাজ আদায় করতে হবে যার যার নিজের বাড়ি বা বাসাতে।
করোনার ইস্যুতে সারা বিশ্বে ইসলামী স্কলাররা দ্বিধাবিভক্ত মতামত দিচ্ছেন। একসাথে কেউ একটি জায়গায় পৌঁছাতে পারছেন না। যদিও অবস্থা কিছুটা পাল্টেছে। আস্তে আস্তে সবাই সমঝে নেয়ার চেষ্টা করছেন। তার ফলে আমরা বিভিন্ন পত্র-পত্রিকায় দেখতে পাচ্ছি এটা নিয়ে আলোচনা-পর্যালোচনা। ইতোমধ্যে মঙ্গলবার পর্যন্ত যে খবর বিভিন্ন পত্র-পত্রিকা ও সংবাদ সংস্থার মাধ্যমে পাওয়া গেছে; তাতে দুনিয়াব্যাপী করোনায় মৃতের সংখ্যা ৪১ হাজার ছাড়িয়ে গেছে। এবং আক্রান্ত ১লাখ ২৫ হাজারের মত।
তবে আসল কথা হলো-এই মুহূর্তে বাংলাদেশের মানুষের সামনে একটা কঠিন বিপদবার্তা। ইতোমধ্যে বিশ্লেষকদের অনেকে বলেছেন, বাংলাদেশে করোনাভাইরাস সংক্রমণের পিকটাইম হতে পারে আগামী দুই সপ্তাহ। এ অবস্থায় আমাদের করণীয় কী? নানাজন নানামত দিচ্ছেন। আমরা ধর্মীয় ব্যাপারটা নিয়ে মানুষের শুভবুদ্ধি উদয়ের জন্য কিছু নিবেদন করতে চাই। ইতোমধ্যে আমরা পাকিস্তান ও ভারতের দুটি ঘটনা আমলে নিয়েছি। প্রথমটি হচ্ছে পাকিস্তানের। আপনাদের অবশ্যই জানা থাকতে পারে পাকিস্তানে একই ধারার মাদরাসা ব্যবস্থা। আর সেটা হচ্ছে কওমি মাদরাসা। সেখানে আলেমদের খুবই সম্মানীয় ব্যক্তি হচ্ছেন মাওলানা ফজলুর রহমান। তাকে নিয়ে একটি রিপোর্ট ছেপেছে ঢাকার একটি শীর্ষ দৈনিক। বলা হয়েছে, তিনি করোনাভাইরাসের সংক্রমণ কমাতে নামাজ আদায়ের ক্ষেত্রে চিকিৎসকদের পরামর্শ ও রাষ্ট্রীয় নির্দেশনা মেনে চলার আহ্বান জানিয়েছেন। মাওলানা পাকিস্তান জমিয়তে উলামায়ে ইসলামের প্রধান । তাঁকে বাংলাদেশের মানুষ ভালভাবেই চেনেন। অনেক মফস্বল শহরেও তিনি এসেছেন একাধিকবার। এদেশে তিনি আসতেন ওয়াজ করতে। উর্দুতে দেয়া বয়ান দোভাষী বুঝিয়ে দিতেন। খুব জনপ্রিয় তিনি। এদেশের আলেমরা তাকে যথেষ্ট সম্মান করেন ও ভালবাসেন।
মাওলানা ফজলুর রহমান পাকিস্তানে করোনায় প্রথম আক্রান্ত হওয়ার খবর শোনার পর থেকেই সব কার্যক্রম ও পদচারণা নিজ বাসভবনে সীমিত করে রেখেছেন । এমনকি জুমার নামাজও বাসার কম্পাউন্ডে অবস্থিত মসজিদে পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে আদায় করছেন।
তিনি পাকিস্তানের একটি শীর্ষ দৈনিকে আহ্বান জানিয়েছেন-ধর্মীয় সব মতাদর্শের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট আলেমরা এই সংকটে যেন সম্মিলিতভাবে সিদ্ধান্ত জানিয়ে দেন যে, শুধু মুয়াজ্জিন, ইমাম ও মসজিদ কমিটির সদস্যরা জামাতের সঙ্গে মসজিদে নামাজ আদায় করবেন।
তিনি বলেন, যদি মসজিদে নামাজের জন্য জমায়েতের ফলে ভাইরাস ছড়িয়ে পড়ার আশংকা থাকে তাহলে জনগণের করণীয় হল, তারা মসজিদে যাবে না এবং ঘরেই নামাজ আদায় করবে।
করোনাভাইরাস এ মুহূর্তে সারা বিশ্বে ছড়িয়ে পড়েছে এবং এটাকে বৈশ্বিক মহামারী ঘোষণা করা হয়েছে। এই বৈশ্বিক মহামারী বিশ্বমানবতাকে আল্লাহ্র দিকে প্রত্যাবর্তন করতে বাধ্য করেছে। আমাদের ধর্ম এ ধরনের অস্বাভাবিক পরিস্থিতিতে কিছু সহজ বিকল্প পদ্ধতি দিয়েছে।
জেইউআই (এফ) প্রধান বলেন, বর্তমান পরিস্থিতিতে জনগণ নিজ নিজ ঘরে পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে জামায়াত সহকারে নামাজ আদায় করতে পারেন।
এদিকে ভারতে বলা হচ্ছে ,তাবলিগের গোয়ার্তুমির জন্য ইতিমধ্যে ৭ জনের করোনায় মৃত্যু হয়েছে। সে কারণে বাধ্য হয়ে দিল্লির সরকার তাবলিগের মারকাজ নিজামুদ্দিন বন্ধ করে দিয়েছে। সংবাদ অনুযায়ী- 'ভারতের দিল্লির নিজামুদ্দিন এলাকায় একটি মসজিদে তবলিগের জমায়েতের পর ২৪ জনের করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়েছে। মৃত মানুষের সংখ্যা বেড়ে সাতে পৌঁছেছে। ১৩ থেকে ১৫ মার্চ পর্যন্ত দিল্লিতে দেশটির তাবলিগ জামাতের কেন্দ্রীয় কার্যালয় নিজামুদ্দিনে প্রায় দুই হাজার মানুষ একসঙ্গে অবস্থান করেন। এরপর এ ঘটনা ঘটে। এ কারণে সেখানকার সরকার করোনার উপসর্গ রয়েছে আশঙ্কায় গত সোমবার তিন শতাধিক মানুষকে হাসপাতালে পাঠিয়েছে। মঙ্গলবার সকালে মারকাজ নিজামুদ্দিন বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। সেখানে থাকা ৭০০ জনকে বাসে করে নিয়ে শহরের বিভিন্ন এলাকায় কোয়ারেন্টিনে রাখা হয়েছে।
এই যখন আমাদের পাশের দেশের অবস্থা। তখন দুর্ভাবনা তো আমাদের ঘাড়ে সবসময় নিঃশ্বাস ফেলছে। সামনে ১৪ দিন আসলেই খুবই কঠিন সময়। এখন ধর্মীয় নেতৃবৃন্দকে তাই কঠিন পরীক্ষা দিতে হবে। ইসলামের ইতিহাসের শিক্ষাটাকে মুসল্লিদের সামনে পেশ করতে হবে। খুবই আশার কথা হলো সবাই যখন ঐতিহাসিকতার পরিপ্রেক্ষিতে কোন সিদ্ধান্ত দিতে পিছ পা; তখন মধ্যপ্রাচ্যে বিখ্যাত ইসলামী স্কলার কলম ধরেছেন। তার নাম ড. আলী সাল্লাবি। লিবিয়ার বিশিষ্ট আলেম। থাকেন সৌদি আরবে। তার নিবন্ধটি ছাপা হয়েছে আলজাজিরার আরবি ভার্সনে। এটা পড়ে দেখতে পারেন আমাদের আলেমরা। কারণ তিনি উপযুক্ত রেফারেন্সও হাজির করেছেন।
উমর ইবন আল খাত্তাব (রা) এর জীবনীতে মহামারি বিষয়ে করণীয় সম্পর্কে এমন কিছু নির্দেশনা রয়েছে যা থেকে আমরা উপকৃত হতে পারি। ১৮ হিজরিতে একটি ভয়ানক ও ভয়ঙ্কর ঘটনা ঘটে, যা ইতিহাসে আমাওয়াস প্লেগ হিসাবে প্রসিদ্ধ। আমাওয়াস হলো জেরুজালেম এবং রামাল্লার মধ্যবর্তী একটি এলাকা। এখান থেকেই রোগটির উৎপত্তি হয়েছিল। পরে তা শাম তথা বর্তমানের সিরিয়া, জর্ডান ও ফিলিস্তিনে ছড়িয়ে পড়েছিল। এ কারণে একে আমাওয়াসের প্লেগ বলা হয়। আমার জানা মতে এ রোগটি সম্পর্কে যিনি সবচেয়ে ভালো লিখেছেন তিনি হলেন ইবনে হাজার আসকালানি । তিনি আলোচনা প্রসঙ্গে উল্লেখ করেছেন, ‘প্লেগ হলো, বিশেষ কোনো অঙ্গে রক্তের অতিরিক্ত চাপ বা প্রবাহের কারণে অঙ্গটি ফুলে গিয়ে তাতে বৈকল্য দেখা দেওয়া। এছাড়া বায়ু দুষণের কারণে ছড়িয়ে যাওয়া ব্যাপক রোগ-ব্যাধিকেও প্লেগ বলা হয়। তবে তা রূপক অর্থে। কেননা উভয় ক্ষেত্রেই রোগটি ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়ে কিংবা মৃত্যুর ব্যাপকতা ঘটে।’
মহামারি এবং প্লেগের মধ্যে এই পার্থক্যের উদ্দেশ্য হ'ল- রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি অসাল্লামের ভবিষ্যদ্বাণীমূলক হাদিসের সত্যতা প্রমাণ করা। কেননা হাদিসে আছে, প্লেগ মদিনা শরিফে প্রবেশ করবে না, তবে মহামারি প্রবেশ করতে পারে। বিগত শতাব্দীতে মহামারি মদিনায় ছড়িয়ে পড়েছিল। সেই সময় মুসলমান ও রোমানদের মধ্যে বিশাল যুদ্ধের কারণে বিপুল সংখ্যক মরদেহ ছড়িয়ে পড়ার ফলে বায়ু দুষিত হয়ে মহামারি ব্যাপক আকার ধারণ করেছিল। এটা কোনো অস্বাভাবিক বিষয় নয়। আল্লাহর ইচ্ছায় প্রকৃতির স্বাভাবিক নিয়মেই তা ঘটেছিল।
শামে আমাওয়াস প্লেগ-এর বিষয়টি ইসলামের ইতিহাসে একটা ভয়ংকর মহামারি। এতে অনেক লোক মারা গিয়েছিল। শামের গভর্নর আবু উবায়দাতুবনুল জাররাহ, মুয়াজ ইবনে জাবাল, ইয়াযিদ ইবনে আবি সুফিয়ান, হারিস ইবনে হিশাম, (কারো মতে তিনি ইয়ারমুকের যুদ্ধে শহীদ হয়েছিলেন।) সুহাইল ইবনে আমর, উতবা ইবনে সুহাইল এবং নেতৃস্থানীয় অনেকেই। আমর ইবনুল আস কে গভর্নর হিসেবে নিয়োগ দেওয়ার পর ধীরে ধীরে এ মহামারিটি দূর হয়ে যায়। তিনি গভর্নর হওয়ার পর একটি ভাষণ দেন। তাতে তিনি বলেন, হে লোকসকল! এ মহামারি যখন কোথাও আপতিত হয় তখন তা আগুনের মতো ছড়িয়ে পড়ে। অতএব তোমরা এ থেকে আত্মরক্ষার জন্য পাহাড়ে চলে যাও। এরপর তিনি পাহাড়ে চলে গেলেন। তার সাথে লোকজনও পাহাড়ে গেল। পাহাড়ে গিয়ে তারা আলাদা আলাদা হয়ে অবস্থান করলেন। অবশেষে আল্লাহ রব্বুল আলামীন এ মহামারি উঠিয়ে নিলেন। মহামারিতে আমর ইবনুল আস যে কর্মপদ্ধতি অবলম্বন করেছিলেন তা ওমর (রা.) এর কাছে পৌঁছালে তিনি তা অপছন্দ করেননি।
সাল্লাবির নিবন্ধটি তথ্যসমৃদ্ধ। এটা আলেম সমাজের পাশাপাশি সাধারণ মানুষও পড়ে দেখতে পারেন। সেখানে সঠিক নির্দেশনা দিয়েছেন কুরআন, হাদিস ও ইসলামে ইতিহাস থেকে। সাল্লাবির তথ্যমতে-আমাওয়াসেরে ওই মহামারি ছিল মুসলমানদের জন্য একটি বিরাট বিপদ। তাদের মধ্যে বিশ হাজারেরও বেশি লোক মারা গিয়েছিল। এরা ছিল শামের জনসংখ্যার অর্ধেক। এই মুহূর্তে মহানবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের এই কথাটি মনে রাখতে হবে “তোমরা যদি শোনো যে কোনও এলাকায় মহামারির প্রকোপ দেখা দিয়েছে তাহলে সেখানে যাবে না। আর যদি তোমরা মহামারিকবলিত এলাকায় থাকো তাহলে সেখান থেকে বের হবে না।”
এ অবস্থায় আমরা মনে করি আমাদের বিবেচনাবোধকে ধর্মীয় উন্মাদনায় না রেখে বুদ্ধিমান হওয়া দরকার। কোনভাবেই গোয়ার্তুমিকে প্রশ্রয় দেয়া উচিত হবে না। গ্রামের মসজিদের ইমাম, আর শহুরের অতিধার্মিক ইমামদের কাছে নিবেদন আসুন সঠিক সময় সঠিক সিদ্ধান্ত নিই। তানাহলে বড় সর্বনাশ হয়ে যাবে দেশ ও জাতির।
লেখক: কবি ও সাংবাদিক
কৃতজ্ঞতা: আন্তর্জাতিক ইসলামিক স্কলার ড. আলী সাল্লাবি
(দ্য রিপোর্ট/একেএমএম/এপ্রিল ০১,২০২০)
পাঠকের মতামত:

- গাজায় ক্যাফে, স্কুল এবং ত্রাণ কেন্দ্রে ইসরায়েলের হামলা, নিহত ৯৫
- আল হিলালের কাছে হেরে ক্লাব বিশ্বকাপ থেকে বিদায় ম্যানসিটির
- শান্তর ওপর আস্থা রাখছেন অধিনায়ক মিরাজ
- সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালে ডেঙ্গু পরীক্ষার মূল্য নির্ধারণ করলো সরকার
- আমরা এক থাকলে আমাদের সামনে কিছুই টিকতে পারবে না: ফারুকী
- আগামী বছরের শুরুর দিকে নির্বাচন : রুবিওকে ড. ইউনূস
- শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের শুনানি আজ সরাসরি সম্প্রচার
- আন্দোলনের একপর্যায়ে আমরা ‘ডু অর ডাই’ পরিস্থিতিতে চলে যাই: নাহিদ ইসলাম
- ফেসবুকজুড়ে ‘লাল জুলাই’
- ১ জুলাই : আওয়ামী লীগ শাসন পতনের অভূতপূর্ব সূচনা
- ডিএসইর ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক আসাদুর রহমান
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকে আন্তর্জাতিক এমএসএমই দিবস পালিত
- ইসলামী ব্যাংকের শরী‘আহ সুপারভাইজরি কাউন্সিলের সভা অনুষ্ঠিত
- আবারো ‘গ্রিন ফ্যাক্টরি অ্যাওয়ার্ড’ পেল ওয়ালটন হাই-টেক
- ঢাকায় হালকা বৃষ্টির আভাস, দিনভর আকাশ মেঘলা থাকার সম্ভাবনা
- বিএসইসি-অংশীজনের মধ্যে সমন্বয় বাড়াতে ভূমিকা রাখবে সমন্বিত সভা
- মগবাজারের আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু
- সামাজিক ব্যবসা একটি বৈশ্বিক আন্দোলনে রূপ নিয়েছে –প্রধান উপদেষ্টা
- ডিএমপির পুলিশ পরিদর্শক পদমর্যাদার ৭ কর্মকর্তার বদলি
- ১০ জুলাইয়ের মধ্যে মতামত চেয়েছে ইসি
- "শান্তিপূর্ণ আচরণ করলে ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়া হতে পারে"
- মুরাদনগরে ক্ষমতার অপব্যবহার করছেন একজন উপদেষ্টা: ফখরুল
- ভুলবশত গুলির ম্যাগাজিন ব্যাগেই রয়ে যায়: আসিফ মাহমুদ
- মোট রিজার্ভের নতুন মাইলফলক, অতিক্রম করলো ৩১ বিলিয়ন ডলার
- ঢাকার আকাশ মেঘলা, হালকা বৃষ্টির সম্ভাবনা
- দলগুলোর সঙ্গে ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় পর্যায়ের সপ্তম দিনের বৈঠক আজ
- মুরাদনগরের ঘটনায় আওয়ামী সন্ত্রাসীদের আশ্রয়-প্রশ্রয়দাতারা দায়ী
- এইচএসসি দ্বিতীয় পরীক্ষা আজ : সকাল সাড়ে ৮টা থেকে কেন্দ্রে প্রবেশের সুযোগ
- কেক পাঠিয়ে প্রধান উপদেষ্টাকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানালেন তারেক রহমান
- মুরাদনগরে দরজা ভেঙে নারীকে ধর্ষণের অভিযোগ, গ্রেপ্তার ৫
- ইসরায়েলি হামলায় গাজায় নিহত আরো ৮১ ফিলিস্তিনি
- করোনাভাইরাস: ২৪ ঘণ্টায় মৃত্যু এক, আক্রান্ত ১০
- বড় হারের শঙ্কা নিয়ে দিন পার করল বাংলাদেশ
- বরখাস্ত হলেন হামজাদের কোচ নিস্টেলরয়
- সাবেক সিইসি নূরুল হুদা আরও ৪ দিনের রিমান্ডে
- স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশি কাপড় ও পাটজাত পণ্য আমদানিতে ভারতের নিষেধাজ্ঞা
- বাংলাদেশের সঙ্গে গঙ্গা চুক্তি সংশোধন চায় ভারত
- কর্মসূচিতে অনড় ঐক্য পরিষদ, কাজে যোগ না দিলে ব্যবস্থা নেবে এনবিআর
- ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে বাস-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত ৪, আহত ১৫
- চীন সফর 'সফল' হয়েছে: দেশে ফিরে ফখরুল
- যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পরমাণু আলোচনার কোনো পরিকল্পনা নেই: ইরান
- প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন সিইসি
- ‘নতুন বাংলাদেশ দিবসের’ তারিখ নিয়ে আখতার-সারজিস-হাসনাতের আপত্তি
- ‘আমরা কোনো জোট করছি না’, বাংলাদেশ-চীন-পাকিস্তান বৈঠক নিয়ে উপদেষ্টা
- এনবিআর কর্মকর্তাদের আন্দোলন তুলে নিতে অর্থ উপদেষ্টার আহ্বান
- হাসিনার পালানোর ব্রেকিং নিউজ দিয়ে আন্তর্জাতিক পুরস্কার পেলেন শফিকুল আলম
- "সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান স্বাধীনভাবে কাজ করলে দেশে স্বৈরাচারের উৎপত্তি হবে না"
- আ. লীগ আমলের ৩ সংসদ নির্বাচনের অনিয়ম তদন্তে কমিটি
- কাল থেকে দেবতাখুম ভ্রমণ করতে পারবেন পর্যটকরা
- পুঁজিবাজার স্থিতিশীল করতে ভালো কোম্পানি আনতে হবে: আবু আহমেদ
- ইরানের পরমাণু কর্মসূচি কয়েক দশক পিছিয়েছে, দাবি ট্রাম্পের
- আরো ২৬ জনের করোনা শনাক্ত
- এনবিআরের আন্দোলনের পেছনে ‘ব্যবসায়ীদের’ ইন্ধন: অর্থ উপদেষ্টা
- মাদক নির্মূলে সবার আগে গডফাদারদের ধরতে হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- শর্তসাপেক্ষে প্রধানমন্ত্রী পদে সর্বোচ্চ ১০ বছরের বিষয়ে একমত বিএনপি
- এনসিসি গঠন থেকে সরে এসেছে ঐকমত্য কমিশন : আলী রীয়াজ
- ‘নতুন বাংলাদেশ দিবস’ ও ‘শহীদ আবু সাঈদ দিবস’ ঘোষণা
- জার্মানি বাংলাদেশের উন্নয়নে নির্ভরযোগ্য অংশীদার: প্রধান উপদেষ্টা
- ‘মব জাস্টিস’ নামে এক হিংস্র উন্মাদনা: তারেক রহমান
- বিবাহ ও মোহর আদায়ে ইসলামী ব্যাংকের সঞ্চয়ী হিসাব
- সারা দেশে বজ্রবৃষ্টির আভাস
- ‘এখন বলার সময় নয়’—অধিনায়কত্ব নিয়ে গুঞ্জনের জবাবে শান্ত
- সূচকের বড় উত্থানে পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে
- একনেকে অনুমোদনের অপেক্ষায় ১৭ প্রকল্প
- ঢাকায় অলিম্পিক ডে র্যালির উদ্বোধনে সেনাপ্রধান
- দোহা-কুয়েত-শারজাহ-দুবাই রুটে ১১ ফ্লাইটের সময়সূচি বিপর্যস্ত
- যুদ্ধবিরতি কার্যকর, ‘দয়া করে, কেউ এটা লঙ্ঘন করবেন না’: ট্রাম্প
- ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি ঘোষণার পর কমেছে তেলের দাম
- ট্রাম্পের ‘যুদ্ধবিরতি’ ঘোষণার পর নীরব নেতানিয়াহু
- যুদ্ধবিরতি শুরু হয়েছে: ইরান
- ওয়ালটন হেডকোয়ার্টার্স পরিদর্শন করলেন স্বতন্ত্র পরিচালক আকতার মতিন চৌধুরী
- ইসলামী ব্যাংকের সাথে ঢাকা কলেজের চুক্তি স্বাক্ষর
- বন্ড ছেড়ে ৮০০ কোটি টাকা সংগ্রহ করবে মার্কেন্টাইল ব্যাংক
- ঐকমত্যে পৌঁছাতে না পারলে মানুষ রাজনীতিকদের ওপর আস্থা হারাবে: সালাহউদ্দিন
- সংস্কার কমিশনের সব সুপারিশ এখনই বাস্তবায়নের জন্য নয়: আলী রীয়াজ
- ‘নতুন বাংলাদেশ দিবস’ ও ‘শহীদ আবু সাঈদ দিবস’ ঘোষণা
- প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন সিইসি
- পুঁজিবাজার স্থিতিশীল করতে ভালো কোম্পানি আনতে হবে: আবু আহমেদ
- হাসিনার পালানোর ব্রেকিং নিউজ দিয়ে আন্তর্জাতিক পুরস্কার পেলেন শফিকুল আলম
- ‘নতুন বাংলাদেশ দিবসের’ তারিখ নিয়ে আখতার-সারজিস-হাসনাতের আপত্তি
- কাল থেকে দেবতাখুম ভ্রমণ করতে পারবেন পর্যটকরা
- এনবিআরের আন্দোলনের পেছনে ‘ব্যবসায়ীদের’ ইন্ধন: অর্থ উপদেষ্টা
- বিবাহ ও মোহর আদায়ে ইসলামী ব্যাংকের সঞ্চয়ী হিসাব
- ‘মব জাস্টিস’ নামে এক হিংস্র উন্মাদনা: তারেক রহমান
- ইরানের পরমাণু কর্মসূচি কয়েক দশক পিছিয়েছে, দাবি ট্রাম্পের
- শর্তসাপেক্ষে প্রধানমন্ত্রী পদে সর্বোচ্চ ১০ বছরের বিষয়ে একমত বিএনপি
- মাদক নির্মূলে সবার আগে গডফাদারদের ধরতে হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- আ. লীগ আমলের ৩ সংসদ নির্বাচনের অনিয়ম তদন্তে কমিটি
- এনসিসি গঠন থেকে সরে এসেছে ঐকমত্য কমিশন : আলী রীয়াজ
- জার্মানি বাংলাদেশের উন্নয়নে নির্ভরযোগ্য অংশীদার: প্রধান উপদেষ্টা
- আরো ২৬ জনের করোনা শনাক্ত
- এনবিআর কর্মকর্তাদের আন্দোলন তুলে নিতে অর্থ উপদেষ্টার আহ্বান
- ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে বাস-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত ৪, আহত ১৫
- ‘আমরা কোনো জোট করছি না’, বাংলাদেশ-চীন-পাকিস্তান বৈঠক নিয়ে উপদেষ্টা
- বরখাস্ত হলেন হামজাদের কোচ নিস্টেলরয়
- স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশি কাপড় ও পাটজাত পণ্য আমদানিতে ভারতের নিষেধাজ্ঞা
- চীন সফর 'সফল' হয়েছে: দেশে ফিরে ফখরুল
- কর্মসূচিতে অনড় ঐক্য পরিষদ, কাজে যোগ না দিলে ব্যবস্থা নেবে এনবিআর
- যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পরমাণু আলোচনার কোনো পরিকল্পনা নেই: ইরান
- কেক পাঠিয়ে প্রধান উপদেষ্টাকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানালেন তারেক রহমান
বিশেষ সংবাদ এর সর্বশেষ খবর
বিশেষ সংবাদ - এর সব খবর
