মুসল্লিদের শুভবুদ্ধির উদয় হোক
মহিউদ্দীন মোহাম্মদ
মসজিদে নামাজের জামায়াতে এখন রমজানের মত ভিড় কোথাও কোথাও। কোন কথাই কানে ঢুকছে না যেন। মুসল্লিদের ব্যাপক উপস্থিতিতে শংকায় সরকারও। ইসলামিক ফাউন্ডেশন কড়া সিদ্ধান্ত দিতে পারেনি। গত রোববারের (২৯ মার্চ) বৈঠকে কঠোর সিদ্ধান্তের ব্যাপারে একমত হওয়া যায় নি। যে কারণে ইফা’র ওয়েব সাইটে নোটিশ বোর্ডে বেশ কয়েকটি সিদ্ধান্তের কথা জানিয়ে দেয়া হয়েছে। দেশবাসীর কাছে এগুলো পরিপালন করার জন্য আহ্বান জানানো হয়েছে। বলা হয়েছে ‘মসজিদে নিয়মিত আযান, ইকামত, জামাত ও জুমার নামাজ অব্যাহত থাকবে। তবে জুমা ও জামাতে মুসল্লিগণের অংশগ্রহণ সীমিত থাকবে।’ যারা অংশগ্রহণ করবে তাদের বেশকিছু ক্রাইটেরিয়া দেয়া হয়েছে। এছাড়া জুমার দিনে জুমার সুন্নাত ও নফল নামাজ আদায় করতে হবে যার যার নিজের বাড়ি বা বাসাতে।
করোনার ইস্যুতে সারা বিশ্বে ইসলামী স্কলাররা দ্বিধাবিভক্ত মতামত দিচ্ছেন। একসাথে কেউ একটি জায়গায় পৌঁছাতে পারছেন না। যদিও অবস্থা কিছুটা পাল্টেছে। আস্তে আস্তে সবাই সমঝে নেয়ার চেষ্টা করছেন। তার ফলে আমরা বিভিন্ন পত্র-পত্রিকায় দেখতে পাচ্ছি এটা নিয়ে আলোচনা-পর্যালোচনা। ইতোমধ্যে মঙ্গলবার পর্যন্ত যে খবর বিভিন্ন পত্র-পত্রিকা ও সংবাদ সংস্থার মাধ্যমে পাওয়া গেছে; তাতে দুনিয়াব্যাপী করোনায় মৃতের সংখ্যা ৪১ হাজার ছাড়িয়ে গেছে। এবং আক্রান্ত ১লাখ ২৫ হাজারের মত।
তবে আসল কথা হলো-এই মুহূর্তে বাংলাদেশের মানুষের সামনে একটা কঠিন বিপদবার্তা। ইতোমধ্যে বিশ্লেষকদের অনেকে বলেছেন, বাংলাদেশে করোনাভাইরাস সংক্রমণের পিকটাইম হতে পারে আগামী দুই সপ্তাহ। এ অবস্থায় আমাদের করণীয় কী? নানাজন নানামত দিচ্ছেন। আমরা ধর্মীয় ব্যাপারটা নিয়ে মানুষের শুভবুদ্ধি উদয়ের জন্য কিছু নিবেদন করতে চাই। ইতোমধ্যে আমরা পাকিস্তান ও ভারতের দুটি ঘটনা আমলে নিয়েছি। প্রথমটি হচ্ছে পাকিস্তানের। আপনাদের অবশ্যই জানা থাকতে পারে পাকিস্তানে একই ধারার মাদরাসা ব্যবস্থা। আর সেটা হচ্ছে কওমি মাদরাসা। সেখানে আলেমদের খুবই সম্মানীয় ব্যক্তি হচ্ছেন মাওলানা ফজলুর রহমান। তাকে নিয়ে একটি রিপোর্ট ছেপেছে ঢাকার একটি শীর্ষ দৈনিক। বলা হয়েছে, তিনি করোনাভাইরাসের সংক্রমণ কমাতে নামাজ আদায়ের ক্ষেত্রে চিকিৎসকদের পরামর্শ ও রাষ্ট্রীয় নির্দেশনা মেনে চলার আহ্বান জানিয়েছেন। মাওলানা পাকিস্তান জমিয়তে উলামায়ে ইসলামের প্রধান । তাঁকে বাংলাদেশের মানুষ ভালভাবেই চেনেন। অনেক মফস্বল শহরেও তিনি এসেছেন একাধিকবার। এদেশে তিনি আসতেন ওয়াজ করতে। উর্দুতে দেয়া বয়ান দোভাষী বুঝিয়ে দিতেন। খুব জনপ্রিয় তিনি। এদেশের আলেমরা তাকে যথেষ্ট সম্মান করেন ও ভালবাসেন।
মাওলানা ফজলুর রহমান পাকিস্তানে করোনায় প্রথম আক্রান্ত হওয়ার খবর শোনার পর থেকেই সব কার্যক্রম ও পদচারণা নিজ বাসভবনে সীমিত করে রেখেছেন । এমনকি জুমার নামাজও বাসার কম্পাউন্ডে অবস্থিত মসজিদে পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে আদায় করছেন।
তিনি পাকিস্তানের একটি শীর্ষ দৈনিকে আহ্বান জানিয়েছেন-ধর্মীয় সব মতাদর্শের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট আলেমরা এই সংকটে যেন সম্মিলিতভাবে সিদ্ধান্ত জানিয়ে দেন যে, শুধু মুয়াজ্জিন, ইমাম ও মসজিদ কমিটির সদস্যরা জামাতের সঙ্গে মসজিদে নামাজ আদায় করবেন।
তিনি বলেন, যদি মসজিদে নামাজের জন্য জমায়েতের ফলে ভাইরাস ছড়িয়ে পড়ার আশংকা থাকে তাহলে জনগণের করণীয় হল, তারা মসজিদে যাবে না এবং ঘরেই নামাজ আদায় করবে।
করোনাভাইরাস এ মুহূর্তে সারা বিশ্বে ছড়িয়ে পড়েছে এবং এটাকে বৈশ্বিক মহামারী ঘোষণা করা হয়েছে। এই বৈশ্বিক মহামারী বিশ্বমানবতাকে আল্লাহ্র দিকে প্রত্যাবর্তন করতে বাধ্য করেছে। আমাদের ধর্ম এ ধরনের অস্বাভাবিক পরিস্থিতিতে কিছু সহজ বিকল্প পদ্ধতি দিয়েছে।
জেইউআই (এফ) প্রধান বলেন, বর্তমান পরিস্থিতিতে জনগণ নিজ নিজ ঘরে পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে জামায়াত সহকারে নামাজ আদায় করতে পারেন।
এদিকে ভারতে বলা হচ্ছে ,তাবলিগের গোয়ার্তুমির জন্য ইতিমধ্যে ৭ জনের করোনায় মৃত্যু হয়েছে। সে কারণে বাধ্য হয়ে দিল্লির সরকার তাবলিগের মারকাজ নিজামুদ্দিন বন্ধ করে দিয়েছে। সংবাদ অনুযায়ী- 'ভারতের দিল্লির নিজামুদ্দিন এলাকায় একটি মসজিদে তবলিগের জমায়েতের পর ২৪ জনের করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়েছে। মৃত মানুষের সংখ্যা বেড়ে সাতে পৌঁছেছে। ১৩ থেকে ১৫ মার্চ পর্যন্ত দিল্লিতে দেশটির তাবলিগ জামাতের কেন্দ্রীয় কার্যালয় নিজামুদ্দিনে প্রায় দুই হাজার মানুষ একসঙ্গে অবস্থান করেন। এরপর এ ঘটনা ঘটে। এ কারণে সেখানকার সরকার করোনার উপসর্গ রয়েছে আশঙ্কায় গত সোমবার তিন শতাধিক মানুষকে হাসপাতালে পাঠিয়েছে। মঙ্গলবার সকালে মারকাজ নিজামুদ্দিন বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। সেখানে থাকা ৭০০ জনকে বাসে করে নিয়ে শহরের বিভিন্ন এলাকায় কোয়ারেন্টিনে রাখা হয়েছে।
এই যখন আমাদের পাশের দেশের অবস্থা। তখন দুর্ভাবনা তো আমাদের ঘাড়ে সবসময় নিঃশ্বাস ফেলছে। সামনে ১৪ দিন আসলেই খুবই কঠিন সময়। এখন ধর্মীয় নেতৃবৃন্দকে তাই কঠিন পরীক্ষা দিতে হবে। ইসলামের ইতিহাসের শিক্ষাটাকে মুসল্লিদের সামনে পেশ করতে হবে। খুবই আশার কথা হলো সবাই যখন ঐতিহাসিকতার পরিপ্রেক্ষিতে কোন সিদ্ধান্ত দিতে পিছ পা; তখন মধ্যপ্রাচ্যে বিখ্যাত ইসলামী স্কলার কলম ধরেছেন। তার নাম ড. আলী সাল্লাবি। লিবিয়ার বিশিষ্ট আলেম। থাকেন সৌদি আরবে। তার নিবন্ধটি ছাপা হয়েছে আলজাজিরার আরবি ভার্সনে। এটা পড়ে দেখতে পারেন আমাদের আলেমরা। কারণ তিনি উপযুক্ত রেফারেন্সও হাজির করেছেন।
উমর ইবন আল খাত্তাব (রা) এর জীবনীতে মহামারি বিষয়ে করণীয় সম্পর্কে এমন কিছু নির্দেশনা রয়েছে যা থেকে আমরা উপকৃত হতে পারি। ১৮ হিজরিতে একটি ভয়ানক ও ভয়ঙ্কর ঘটনা ঘটে, যা ইতিহাসে আমাওয়াস প্লেগ হিসাবে প্রসিদ্ধ। আমাওয়াস হলো জেরুজালেম এবং রামাল্লার মধ্যবর্তী একটি এলাকা। এখান থেকেই রোগটির উৎপত্তি হয়েছিল। পরে তা শাম তথা বর্তমানের সিরিয়া, জর্ডান ও ফিলিস্তিনে ছড়িয়ে পড়েছিল। এ কারণে একে আমাওয়াসের প্লেগ বলা হয়। আমার জানা মতে এ রোগটি সম্পর্কে যিনি সবচেয়ে ভালো লিখেছেন তিনি হলেন ইবনে হাজার আসকালানি । তিনি আলোচনা প্রসঙ্গে উল্লেখ করেছেন, ‘প্লেগ হলো, বিশেষ কোনো অঙ্গে রক্তের অতিরিক্ত চাপ বা প্রবাহের কারণে অঙ্গটি ফুলে গিয়ে তাতে বৈকল্য দেখা দেওয়া। এছাড়া বায়ু দুষণের কারণে ছড়িয়ে যাওয়া ব্যাপক রোগ-ব্যাধিকেও প্লেগ বলা হয়। তবে তা রূপক অর্থে। কেননা উভয় ক্ষেত্রেই রোগটি ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়ে কিংবা মৃত্যুর ব্যাপকতা ঘটে।’
মহামারি এবং প্লেগের মধ্যে এই পার্থক্যের উদ্দেশ্য হ'ল- রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি অসাল্লামের ভবিষ্যদ্বাণীমূলক হাদিসের সত্যতা প্রমাণ করা। কেননা হাদিসে আছে, প্লেগ মদিনা শরিফে প্রবেশ করবে না, তবে মহামারি প্রবেশ করতে পারে। বিগত শতাব্দীতে মহামারি মদিনায় ছড়িয়ে পড়েছিল। সেই সময় মুসলমান ও রোমানদের মধ্যে বিশাল যুদ্ধের কারণে বিপুল সংখ্যক মরদেহ ছড়িয়ে পড়ার ফলে বায়ু দুষিত হয়ে মহামারি ব্যাপক আকার ধারণ করেছিল। এটা কোনো অস্বাভাবিক বিষয় নয়। আল্লাহর ইচ্ছায় প্রকৃতির স্বাভাবিক নিয়মেই তা ঘটেছিল।
শামে আমাওয়াস প্লেগ-এর বিষয়টি ইসলামের ইতিহাসে একটা ভয়ংকর মহামারি। এতে অনেক লোক মারা গিয়েছিল। শামের গভর্নর আবু উবায়দাতুবনুল জাররাহ, মুয়াজ ইবনে জাবাল, ইয়াযিদ ইবনে আবি সুফিয়ান, হারিস ইবনে হিশাম, (কারো মতে তিনি ইয়ারমুকের যুদ্ধে শহীদ হয়েছিলেন।) সুহাইল ইবনে আমর, উতবা ইবনে সুহাইল এবং নেতৃস্থানীয় অনেকেই। আমর ইবনুল আস কে গভর্নর হিসেবে নিয়োগ দেওয়ার পর ধীরে ধীরে এ মহামারিটি দূর হয়ে যায়। তিনি গভর্নর হওয়ার পর একটি ভাষণ দেন। তাতে তিনি বলেন, হে লোকসকল! এ মহামারি যখন কোথাও আপতিত হয় তখন তা আগুনের মতো ছড়িয়ে পড়ে। অতএব তোমরা এ থেকে আত্মরক্ষার জন্য পাহাড়ে চলে যাও। এরপর তিনি পাহাড়ে চলে গেলেন। তার সাথে লোকজনও পাহাড়ে গেল। পাহাড়ে গিয়ে তারা আলাদা আলাদা হয়ে অবস্থান করলেন। অবশেষে আল্লাহ রব্বুল আলামীন এ মহামারি উঠিয়ে নিলেন। মহামারিতে আমর ইবনুল আস যে কর্মপদ্ধতি অবলম্বন করেছিলেন তা ওমর (রা.) এর কাছে পৌঁছালে তিনি তা অপছন্দ করেননি।
সাল্লাবির নিবন্ধটি তথ্যসমৃদ্ধ। এটা আলেম সমাজের পাশাপাশি সাধারণ মানুষও পড়ে দেখতে পারেন। সেখানে সঠিক নির্দেশনা দিয়েছেন কুরআন, হাদিস ও ইসলামে ইতিহাস থেকে। সাল্লাবির তথ্যমতে-আমাওয়াসেরে ওই মহামারি ছিল মুসলমানদের জন্য একটি বিরাট বিপদ। তাদের মধ্যে বিশ হাজারেরও বেশি লোক মারা গিয়েছিল। এরা ছিল শামের জনসংখ্যার অর্ধেক। এই মুহূর্তে মহানবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের এই কথাটি মনে রাখতে হবে “তোমরা যদি শোনো যে কোনও এলাকায় মহামারির প্রকোপ দেখা দিয়েছে তাহলে সেখানে যাবে না। আর যদি তোমরা মহামারিকবলিত এলাকায় থাকো তাহলে সেখান থেকে বের হবে না।”
এ অবস্থায় আমরা মনে করি আমাদের বিবেচনাবোধকে ধর্মীয় উন্মাদনায় না রেখে বুদ্ধিমান হওয়া দরকার। কোনভাবেই গোয়ার্তুমিকে প্রশ্রয় দেয়া উচিত হবে না। গ্রামের মসজিদের ইমাম, আর শহুরের অতিধার্মিক ইমামদের কাছে নিবেদন আসুন সঠিক সময় সঠিক সিদ্ধান্ত নিই। তানাহলে বড় সর্বনাশ হয়ে যাবে দেশ ও জাতির।
লেখক: কবি ও সাংবাদিক
কৃতজ্ঞতা: আন্তর্জাতিক ইসলামিক স্কলার ড. আলী সাল্লাবি
(দ্য রিপোর্ট/একেএমএম/এপ্রিল ০১,২০২০)
পাঠকের মতামত:
- জ্বালানি তেলের দাম লিটারে ১০-১৫ টাকা কমানো সম্ভব
- গাজায় ইসরাইলি হামলায় নিহতের সংখ্যা ছাড়াল ৪৪ হাজার
- গণঅভ্যুত্থানের ছাপ রেখে শুরু হচ্ছে ঘরোয়া ফুটবল
- আ.লীগকে নির্বাচনের সুযোগ দেওয়ার বিষয়ে যা বললেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
- খেজুরের আমদানি শুল্ক কমল, থাকছে না অগ্রিম করও
- ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলা: শুনানি শেষ, রায় যেকোনো দিন
- বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নির্বাহী কমিটির আকার বাড়ল
- রাষ্ট্রপতির সঙ্গে তিন বাহিনীর প্রধানদের সাক্ষাৎ
- খালেদা জিয়াকে ১২ বছর সেনাবাহিনী থেকে দূরে রাখা হয়েছে : ফখরুল
- বিচারের পর আওয়ামী লীগকে নির্বাচন করতে দেওয়া হবে : ড. ইউনূস
- সাগর দ্বীপ সেন্টমার্টিনের পর্যটন আশা-নিরাশার দোলাচলে
- "সেনাকুঞ্জের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আনতে পেরে আমরা গর্বিত"
- এদের রক্ত ও ত্যাগের সঙ্গে বেইমানি করা যাবে না : নতুন সিইসি
- সেনাকুঞ্জে কুশল বিনিময় করলেন মুহাম্মদ ইউনূস-খালেদা জিয়া
- থানায় মামলা দিতে গিয়ে শাহজাহান ওমর গ্রেফতার
- থানায় মামলা দিতে গিয়ে শাহজাহান ওমর গ্রেফতার
- প্রধান নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ পেলেন এ এম এম নাসির উদ্দীন
- ডিএসইর পরিচালক নাহিদ হোসেন ওএসডি
- ম্যাচ শেষের আগেই মাঠ ছাড়ল কসোভো, রোমানিয়াকে জয়ী ঘোষণা
- ২০২৫ সালে ভারতের কেরালায় খেলবে আর্জেন্টিনা
- পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা নামল ১৪ ডিগ্রিতে
- বিদায় বেলায় ঢাকায় আসছে বাইডেনের বিশেষ প্রতিনিধি
- হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
- সশস্ত্র বাহিনী দিবস: শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা
- রাজধানীর পয়েন্টে পয়েন্টে অবরোধ অটোরিকশাচালকদের, যান চলাচল বন্ধ
- এবার শুনানিতে উঠছে জামায়াত নিবন্ধনের আপিল
- "বিচারের শুদ্ধতা রক্ষার জন্য রাজনৈতিক দলের বিচার ট্রাইব্যুনালে নয়"
- আমরা এক পরিবার, কেউ কারো শত্রু হবো না: প্রধান উপদেষ্টা
- ইউক্রেনে মার্কিন দূতাবাস বন্ধ ঘোষণা
- সাত কলেজকে স্বতন্ত্র প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে হবে: শিক্ষা উপদেষ্টা
- ডিএসইতে সূচকের উত্থান, সিএসইতে পতন
- ফ্যাসিস্টের মতো কারও ভয়েস কেড়ে নেওয়া হবে না: প্রেস সচিব
- মুজিববর্ষ উদযাপনে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের খরচ ১২৬১ কোটি
- নির্বাচনে হস্তক্ষেপ রুখে দেওয়ার বিধান চায় ইসি
- অন্তর্বর্তী সরকারকে ‘একটু’ সময় দিতে বললেন ফখরুল
- বৃহস্পতিবার সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বিএনপি চেয়ারপারসন
- ঢাকা কলেজ ও সিটি কলেজ শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ
- আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল অধ্যাদেশের খসড়ার অনুমোদন
- সাউথইস্ট ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যানকে ১২ কোটি টাকা জরিমানা
- আমাকে দেশনায়ক-রাষ্ট্রনায়ক বলবেন না: তারেক রহমান
- অন্তবর্তীকালীন সরকার ও একটি বৈশ্বিক বিশ্লেষণ
- দূষণ ধুয়ে ফেলতে দিল্লিতে কৃত্রিম বৃষ্টির আবেদন
- সমন্বিত হিসাবে ঘাটতি: দুই ব্রোকারেজ হাউজকে জরিমানা
- আন্তর্জাতিক মাস্টারের খেতাব পেলেন নীড়
- খেলাপিদের ঘটিবাটি বিক্রি করে অর্থ আদায় করতে হবে: অর্থ উপদেষ্টা
- খালেদা জিয়ার কাছে পৌঁছাল সশস্ত্র বাহিনী দিবসের আমন্ত্রণপত্র
- বিএনপির ২৮ অক্টোবরের মহাসমাবেশ কিন্তু সফল হয়নি: হাসনাত
- চলতি বছরে ৪৮২ শিশু হত্যা, নির্যাতিত ৫৮০
- সরকার বিভিন্ন দেশের সঙ্গে ব্যবসায়িক সম্পৃক্ততা বাড়াতে চায়: বাণিজ্য উপদেষ্টা
- আ. লীগের সঙ্গে কোনো সমঝোতা নেই: প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব
- সন্দেহটা কোথায়, অন্তর্বর্তী সরকারকে প্রশ্ন ফখরুলের
- টাঙ্গাইলে বাস-পিকআপভ্যান সংঘর্ষে চারজন নিহত
- ভারতীয় মাওলানা সাদকে ছাড়া ইজতেমা হতে দেবে না তার অনুসারীরা
- আ.লীগের প্রসঙ্গ তুললেন ভারতীয় সাংবাদিক, জবাবে যা বলল যুক্তরাষ্ট্র
- হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া নিয়ে ভারতকে হুঁশিয়ারি ড. ইউনূসের
- শহিদ আবু সাঈদ হত্যা মামলায় বেরোবির সাবেক প্রক্টর গ্রেফতার
- শেখ হাসিনা নিজেকে প্রধানমন্ত্রী ভাবলেও বাস্তবতা ভিন্ন
- সাবেক মন্ত্রী কামরুল ইসলাম ৮ দিনের রিমান্ডে
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকের সাথে হজ এজেন্সি প্রতিনিধিদের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত
- ইসলামী ব্যাংকের বোর্ড সভা অনুষ্ঠিত
- তৃতীয়বারের মতো ‘সাফা গোল্ড অ্যাওয়ার্ড’ পেল ওয়ালটন
- শেখ হাসিনাসহ ৪৬ জনের বিরুদ্ধে এক মাসের মধ্যে তদন্ত শেষ করার নির্দেশ
- ইউক্রেনকে রাশিয়ার অভ্যন্তরে হামলা চালানোর অনুমতি দিলেন বাইডেন
- আইসিবির লভ্যাংশ ঘোষণা
- হালান্ডের আরও এক হ্যাটট্রিক, আইরিশদের গোলবন্যায় ভাসাল ইংল্যান্ড
- প্রস্তুতি ম্যাচে বাংলাদেশের ৭ উইকেটে ২৫৩
- ১৩ আসামিকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে রাখার নির্দেশ ট্রাইব্যুনালের
- আগামী বছর ব্যাংক বন্ধ থাকবে ২৭ দিন
- সাংবাদিক কামাল আহমেদকে প্রধান করে গণমাধ্যম সংস্কার কমিশন
- সব অপরাধের কেন্দ্রে শেখ হাসিনা, মন্ত্রী-এমপিরা ছিলেন সহযোগী
- এস আলমের ঋণ জালিয়াতি : বাংলাদেশ ব্যাংকের ১৩ কর্মকর্তাকে তলব
- দুই হাজার মানুষ শুধু নির্বাচনের জন্য জীবন দেননি: সারজিস
- ‘অন্তর্বর্তী সরকারের মেয়াদ চার বছরের কম হওয়া উচিত’
- সাবেক মন্ত্রীসহ ১৩ আসামিকে ট্রাইব্যুনালে আনা হলো
- দুই হাজার মানুষ শুধু নির্বাচনের জন্য জীবন দেননি: সারজিস
- সাবেক মন্ত্রী কামরুল ইসলাম ৮ দিনের রিমান্ডে
- আ.লীগের প্রসঙ্গ তুললেন ভারতীয় সাংবাদিক, জবাবে যা বলল যুক্তরাষ্ট্র
- ‘অন্তর্বর্তী সরকারের মেয়াদ চার বছরের কম হওয়া উচিত’
- পাকিস্তান থেকে ২৯৭ টিইইউএস কনটেইনারে যেসব পণ্য এলো
- ১৩ আসামিকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে রাখার নির্দেশ ট্রাইব্যুনালের
- অন্তর্বর্তী সরকারকে ‘একটু’ সময় দিতে বললেন ফখরুল
- ইসলামী ব্যাংকে পল্লী উন্নয়ন প্রকল্প কর্মকর্তাদের কর্মশালা অনুষ্ঠিত
- এস আলমের ঋণ জালিয়াতি : বাংলাদেশ ব্যাংকের ১৩ কর্মকর্তাকে তলব
- হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া নিয়ে ভারতকে হুঁশিয়ারি ড. ইউনূসের
- সাংবাদিক কামাল আহমেদকে প্রধান করে গণমাধ্যম সংস্কার কমিশন
- তৃতীয়বারের মত সাফা গোল্ড অ্যাওয়ার্ড’ অর্জন করলো ওয়ালটন
- শেখ হাসিনাসহ ৪৬ জনের বিরুদ্ধে এক মাসের মধ্যে তদন্ত শেষ করার নির্দেশ
- হাসিনার জন্য আরেকটি তাজমহল বানান: ভারতকে রিজভী
- তৃতীয়বারের মতো ‘সাফা গোল্ড অ্যাওয়ার্ড’ পেল ওয়ালটন
- অন্তবর্তীকালীন সরকার ও একটি বৈশ্বিক বিশ্লেষণ
- সাবেক মন্ত্রীসহ ১৩ আসামিকে ট্রাইব্যুনালে আনা হলো
- ভারতীয় মাওলানা সাদকে ছাড়া ইজতেমা হতে দেবে না তার অনুসারীরা
- রেমিট্যান্সে প্রবৃদ্ধি ৩৩ শতাংশের বেশি
- বৃহস্পতিবার সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বিএনপি চেয়ারপারসন
- শেখ হাসিনা নিজেকে প্রধানমন্ত্রী ভাবলেও বাস্তবতা ভিন্ন
- এ যুদ্ধ তো হবেই, কোন না কোন ফর্মেটে: উপদেষ্টা মাহফুজ
- সামরিক কর্মকর্তাদের ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা বাড়ল ৬০ দিন
- চলতি বছরে ৪৮২ শিশু হত্যা, নির্যাতিত ৫৮০
- সেনাকুঞ্জে কুশল বিনিময় করলেন মুহাম্মদ ইউনূস-খালেদা জিয়া