মুসল্লিদের শুভবুদ্ধির উদয় হোক
মহিউদ্দীন মোহাম্মদ
মসজিদে নামাজের জামায়াতে এখন রমজানের মত ভিড় কোথাও কোথাও। কোন কথাই কানে ঢুকছে না যেন। মুসল্লিদের ব্যাপক উপস্থিতিতে শংকায় সরকারও। ইসলামিক ফাউন্ডেশন কড়া সিদ্ধান্ত দিতে পারেনি। গত রোববারের (২৯ মার্চ) বৈঠকে কঠোর সিদ্ধান্তের ব্যাপারে একমত হওয়া যায় নি। যে কারণে ইফা’র ওয়েব সাইটে নোটিশ বোর্ডে বেশ কয়েকটি সিদ্ধান্তের কথা জানিয়ে দেয়া হয়েছে। দেশবাসীর কাছে এগুলো পরিপালন করার জন্য আহ্বান জানানো হয়েছে। বলা হয়েছে ‘মসজিদে নিয়মিত আযান, ইকামত, জামাত ও জুমার নামাজ অব্যাহত থাকবে। তবে জুমা ও জামাতে মুসল্লিগণের অংশগ্রহণ সীমিত থাকবে।’ যারা অংশগ্রহণ করবে তাদের বেশকিছু ক্রাইটেরিয়া দেয়া হয়েছে। এছাড়া জুমার দিনে জুমার সুন্নাত ও নফল নামাজ আদায় করতে হবে যার যার নিজের বাড়ি বা বাসাতে।
করোনার ইস্যুতে সারা বিশ্বে ইসলামী স্কলাররা দ্বিধাবিভক্ত মতামত দিচ্ছেন। একসাথে কেউ একটি জায়গায় পৌঁছাতে পারছেন না। যদিও অবস্থা কিছুটা পাল্টেছে। আস্তে আস্তে সবাই সমঝে নেয়ার চেষ্টা করছেন। তার ফলে আমরা বিভিন্ন পত্র-পত্রিকায় দেখতে পাচ্ছি এটা নিয়ে আলোচনা-পর্যালোচনা। ইতোমধ্যে মঙ্গলবার পর্যন্ত যে খবর বিভিন্ন পত্র-পত্রিকা ও সংবাদ সংস্থার মাধ্যমে পাওয়া গেছে; তাতে দুনিয়াব্যাপী করোনায় মৃতের সংখ্যা ৪১ হাজার ছাড়িয়ে গেছে। এবং আক্রান্ত ১লাখ ২৫ হাজারের মত।
তবে আসল কথা হলো-এই মুহূর্তে বাংলাদেশের মানুষের সামনে একটা কঠিন বিপদবার্তা। ইতোমধ্যে বিশ্লেষকদের অনেকে বলেছেন, বাংলাদেশে করোনাভাইরাস সংক্রমণের পিকটাইম হতে পারে আগামী দুই সপ্তাহ। এ অবস্থায় আমাদের করণীয় কী? নানাজন নানামত দিচ্ছেন। আমরা ধর্মীয় ব্যাপারটা নিয়ে মানুষের শুভবুদ্ধি উদয়ের জন্য কিছু নিবেদন করতে চাই। ইতোমধ্যে আমরা পাকিস্তান ও ভারতের দুটি ঘটনা আমলে নিয়েছি। প্রথমটি হচ্ছে পাকিস্তানের। আপনাদের অবশ্যই জানা থাকতে পারে পাকিস্তানে একই ধারার মাদরাসা ব্যবস্থা। আর সেটা হচ্ছে কওমি মাদরাসা। সেখানে আলেমদের খুবই সম্মানীয় ব্যক্তি হচ্ছেন মাওলানা ফজলুর রহমান। তাকে নিয়ে একটি রিপোর্ট ছেপেছে ঢাকার একটি শীর্ষ দৈনিক। বলা হয়েছে, তিনি করোনাভাইরাসের সংক্রমণ কমাতে নামাজ আদায়ের ক্ষেত্রে চিকিৎসকদের পরামর্শ ও রাষ্ট্রীয় নির্দেশনা মেনে চলার আহ্বান জানিয়েছেন। মাওলানা পাকিস্তান জমিয়তে উলামায়ে ইসলামের প্রধান । তাঁকে বাংলাদেশের মানুষ ভালভাবেই চেনেন। অনেক মফস্বল শহরেও তিনি এসেছেন একাধিকবার। এদেশে তিনি আসতেন ওয়াজ করতে। উর্দুতে দেয়া বয়ান দোভাষী বুঝিয়ে দিতেন। খুব জনপ্রিয় তিনি। এদেশের আলেমরা তাকে যথেষ্ট সম্মান করেন ও ভালবাসেন।
মাওলানা ফজলুর রহমান পাকিস্তানে করোনায় প্রথম আক্রান্ত হওয়ার খবর শোনার পর থেকেই সব কার্যক্রম ও পদচারণা নিজ বাসভবনে সীমিত করে রেখেছেন । এমনকি জুমার নামাজও বাসার কম্পাউন্ডে অবস্থিত মসজিদে পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে আদায় করছেন।
তিনি পাকিস্তানের একটি শীর্ষ দৈনিকে আহ্বান জানিয়েছেন-ধর্মীয় সব মতাদর্শের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট আলেমরা এই সংকটে যেন সম্মিলিতভাবে সিদ্ধান্ত জানিয়ে দেন যে, শুধু মুয়াজ্জিন, ইমাম ও মসজিদ কমিটির সদস্যরা জামাতের সঙ্গে মসজিদে নামাজ আদায় করবেন।
তিনি বলেন, যদি মসজিদে নামাজের জন্য জমায়েতের ফলে ভাইরাস ছড়িয়ে পড়ার আশংকা থাকে তাহলে জনগণের করণীয় হল, তারা মসজিদে যাবে না এবং ঘরেই নামাজ আদায় করবে।
করোনাভাইরাস এ মুহূর্তে সারা বিশ্বে ছড়িয়ে পড়েছে এবং এটাকে বৈশ্বিক মহামারী ঘোষণা করা হয়েছে। এই বৈশ্বিক মহামারী বিশ্বমানবতাকে আল্লাহ্র দিকে প্রত্যাবর্তন করতে বাধ্য করেছে। আমাদের ধর্ম এ ধরনের অস্বাভাবিক পরিস্থিতিতে কিছু সহজ বিকল্প পদ্ধতি দিয়েছে।
জেইউআই (এফ) প্রধান বলেন, বর্তমান পরিস্থিতিতে জনগণ নিজ নিজ ঘরে পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে জামায়াত সহকারে নামাজ আদায় করতে পারেন।
এদিকে ভারতে বলা হচ্ছে ,তাবলিগের গোয়ার্তুমির জন্য ইতিমধ্যে ৭ জনের করোনায় মৃত্যু হয়েছে। সে কারণে বাধ্য হয়ে দিল্লির সরকার তাবলিগের মারকাজ নিজামুদ্দিন বন্ধ করে দিয়েছে। সংবাদ অনুযায়ী- 'ভারতের দিল্লির নিজামুদ্দিন এলাকায় একটি মসজিদে তবলিগের জমায়েতের পর ২৪ জনের করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়েছে। মৃত মানুষের সংখ্যা বেড়ে সাতে পৌঁছেছে। ১৩ থেকে ১৫ মার্চ পর্যন্ত দিল্লিতে দেশটির তাবলিগ জামাতের কেন্দ্রীয় কার্যালয় নিজামুদ্দিনে প্রায় দুই হাজার মানুষ একসঙ্গে অবস্থান করেন। এরপর এ ঘটনা ঘটে। এ কারণে সেখানকার সরকার করোনার উপসর্গ রয়েছে আশঙ্কায় গত সোমবার তিন শতাধিক মানুষকে হাসপাতালে পাঠিয়েছে। মঙ্গলবার সকালে মারকাজ নিজামুদ্দিন বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। সেখানে থাকা ৭০০ জনকে বাসে করে নিয়ে শহরের বিভিন্ন এলাকায় কোয়ারেন্টিনে রাখা হয়েছে।
এই যখন আমাদের পাশের দেশের অবস্থা। তখন দুর্ভাবনা তো আমাদের ঘাড়ে সবসময় নিঃশ্বাস ফেলছে। সামনে ১৪ দিন আসলেই খুবই কঠিন সময়। এখন ধর্মীয় নেতৃবৃন্দকে তাই কঠিন পরীক্ষা দিতে হবে। ইসলামের ইতিহাসের শিক্ষাটাকে মুসল্লিদের সামনে পেশ করতে হবে। খুবই আশার কথা হলো সবাই যখন ঐতিহাসিকতার পরিপ্রেক্ষিতে কোন সিদ্ধান্ত দিতে পিছ পা; তখন মধ্যপ্রাচ্যে বিখ্যাত ইসলামী স্কলার কলম ধরেছেন। তার নাম ড. আলী সাল্লাবি। লিবিয়ার বিশিষ্ট আলেম। থাকেন সৌদি আরবে। তার নিবন্ধটি ছাপা হয়েছে আলজাজিরার আরবি ভার্সনে। এটা পড়ে দেখতে পারেন আমাদের আলেমরা। কারণ তিনি উপযুক্ত রেফারেন্সও হাজির করেছেন।
উমর ইবন আল খাত্তাব (রা) এর জীবনীতে মহামারি বিষয়ে করণীয় সম্পর্কে এমন কিছু নির্দেশনা রয়েছে যা থেকে আমরা উপকৃত হতে পারি। ১৮ হিজরিতে একটি ভয়ানক ও ভয়ঙ্কর ঘটনা ঘটে, যা ইতিহাসে আমাওয়াস প্লেগ হিসাবে প্রসিদ্ধ। আমাওয়াস হলো জেরুজালেম এবং রামাল্লার মধ্যবর্তী একটি এলাকা। এখান থেকেই রোগটির উৎপত্তি হয়েছিল। পরে তা শাম তথা বর্তমানের সিরিয়া, জর্ডান ও ফিলিস্তিনে ছড়িয়ে পড়েছিল। এ কারণে একে আমাওয়াসের প্লেগ বলা হয়। আমার জানা মতে এ রোগটি সম্পর্কে যিনি সবচেয়ে ভালো লিখেছেন তিনি হলেন ইবনে হাজার আসকালানি । তিনি আলোচনা প্রসঙ্গে উল্লেখ করেছেন, ‘প্লেগ হলো, বিশেষ কোনো অঙ্গে রক্তের অতিরিক্ত চাপ বা প্রবাহের কারণে অঙ্গটি ফুলে গিয়ে তাতে বৈকল্য দেখা দেওয়া। এছাড়া বায়ু দুষণের কারণে ছড়িয়ে যাওয়া ব্যাপক রোগ-ব্যাধিকেও প্লেগ বলা হয়। তবে তা রূপক অর্থে। কেননা উভয় ক্ষেত্রেই রোগটি ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়ে কিংবা মৃত্যুর ব্যাপকতা ঘটে।’
মহামারি এবং প্লেগের মধ্যে এই পার্থক্যের উদ্দেশ্য হ'ল- রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি অসাল্লামের ভবিষ্যদ্বাণীমূলক হাদিসের সত্যতা প্রমাণ করা। কেননা হাদিসে আছে, প্লেগ মদিনা শরিফে প্রবেশ করবে না, তবে মহামারি প্রবেশ করতে পারে। বিগত শতাব্দীতে মহামারি মদিনায় ছড়িয়ে পড়েছিল। সেই সময় মুসলমান ও রোমানদের মধ্যে বিশাল যুদ্ধের কারণে বিপুল সংখ্যক মরদেহ ছড়িয়ে পড়ার ফলে বায়ু দুষিত হয়ে মহামারি ব্যাপক আকার ধারণ করেছিল। এটা কোনো অস্বাভাবিক বিষয় নয়। আল্লাহর ইচ্ছায় প্রকৃতির স্বাভাবিক নিয়মেই তা ঘটেছিল।
শামে আমাওয়াস প্লেগ-এর বিষয়টি ইসলামের ইতিহাসে একটা ভয়ংকর মহামারি। এতে অনেক লোক মারা গিয়েছিল। শামের গভর্নর আবু উবায়দাতুবনুল জাররাহ, মুয়াজ ইবনে জাবাল, ইয়াযিদ ইবনে আবি সুফিয়ান, হারিস ইবনে হিশাম, (কারো মতে তিনি ইয়ারমুকের যুদ্ধে শহীদ হয়েছিলেন।) সুহাইল ইবনে আমর, উতবা ইবনে সুহাইল এবং নেতৃস্থানীয় অনেকেই। আমর ইবনুল আস কে গভর্নর হিসেবে নিয়োগ দেওয়ার পর ধীরে ধীরে এ মহামারিটি দূর হয়ে যায়। তিনি গভর্নর হওয়ার পর একটি ভাষণ দেন। তাতে তিনি বলেন, হে লোকসকল! এ মহামারি যখন কোথাও আপতিত হয় তখন তা আগুনের মতো ছড়িয়ে পড়ে। অতএব তোমরা এ থেকে আত্মরক্ষার জন্য পাহাড়ে চলে যাও। এরপর তিনি পাহাড়ে চলে গেলেন। তার সাথে লোকজনও পাহাড়ে গেল। পাহাড়ে গিয়ে তারা আলাদা আলাদা হয়ে অবস্থান করলেন। অবশেষে আল্লাহ রব্বুল আলামীন এ মহামারি উঠিয়ে নিলেন। মহামারিতে আমর ইবনুল আস যে কর্মপদ্ধতি অবলম্বন করেছিলেন তা ওমর (রা.) এর কাছে পৌঁছালে তিনি তা অপছন্দ করেননি।
সাল্লাবির নিবন্ধটি তথ্যসমৃদ্ধ। এটা আলেম সমাজের পাশাপাশি সাধারণ মানুষও পড়ে দেখতে পারেন। সেখানে সঠিক নির্দেশনা দিয়েছেন কুরআন, হাদিস ও ইসলামে ইতিহাস থেকে। সাল্লাবির তথ্যমতে-আমাওয়াসেরে ওই মহামারি ছিল মুসলমানদের জন্য একটি বিরাট বিপদ। তাদের মধ্যে বিশ হাজারেরও বেশি লোক মারা গিয়েছিল। এরা ছিল শামের জনসংখ্যার অর্ধেক। এই মুহূর্তে মহানবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের এই কথাটি মনে রাখতে হবে “তোমরা যদি শোনো যে কোনও এলাকায় মহামারির প্রকোপ দেখা দিয়েছে তাহলে সেখানে যাবে না। আর যদি তোমরা মহামারিকবলিত এলাকায় থাকো তাহলে সেখান থেকে বের হবে না।”
এ অবস্থায় আমরা মনে করি আমাদের বিবেচনাবোধকে ধর্মীয় উন্মাদনায় না রেখে বুদ্ধিমান হওয়া দরকার। কোনভাবেই গোয়ার্তুমিকে প্রশ্রয় দেয়া উচিত হবে না। গ্রামের মসজিদের ইমাম, আর শহুরের অতিধার্মিক ইমামদের কাছে নিবেদন আসুন সঠিক সময় সঠিক সিদ্ধান্ত নিই। তানাহলে বড় সর্বনাশ হয়ে যাবে দেশ ও জাতির।
লেখক: কবি ও সাংবাদিক
কৃতজ্ঞতা: আন্তর্জাতিক ইসলামিক স্কলার ড. আলী সাল্লাবি
(দ্য রিপোর্ট/একেএমএম/এপ্রিল ০১,২০২০)
পাঠকের মতামত:
- কাজের মাধ্যমে জনবান্ধব পুলিশ হতে চাই : ডিবি প্রধান
- ২০২৫ সালের মধ্যে নির্বাচনের পক্ষে মত বিএনপির যুগপৎ সঙ্গীদের
- ঢাকার বাতাস আজ খুবই অবস্থ্যকর
- সিভিল সার্ভিসে বিশৃঙ্খলার শঙ্কা, কলমবিরতি-মানববন্ধন-সমাবেশের ঘোষণা
- ইয়েমেনে ফের যুক্তরাষ্ট্রের বিমান হামলা
- সংসদ নির্বাচন ইভিএমে হবে না, যন্ত্রগুলো কী করবে ইসি
- আগে তথ্য লুকানোর চেষ্টা করা হয়েছে: অর্থ উপদেষ্টা
- তিন বিভাগে বৃষ্টি, কমতে পারে রাতের তাপমাত্রা
- এ বছর ডেঙ্গু নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি লাখ ছুঁই ছুঁই
- পুঁজিবাজারে মূলধন বেড়েছে ১২ হাজার ৪৯৫ কোটি টাকা
- অবৈধ বাংলাদেশিদের আটক রাখতে ‘ডিটেনশন সেন্টার’ বানাবে মহারাষ্ট্র
- সাকিব-তামিম চ্যাম্পিয়নস ট্রফির জন্য ‘অ্যাভেইলেবল’: বিসিবি সভাপতি
- এশিয়া কাপজয়ীদের ৩ লাখ করে পুরস্কারের ঘোষণা বিসিবির
- জনগণের সঙ্গে প্রতারণার কোনো সুযোগ আর নেই: সাকি
- গণঅভ্যুত্থানে শহীদদের খসড়া তালিকা প্রকাশ, দেওয়া যাবে মতামত ও তথ্য
- জঙ্গিবাদের উত্থান বাংলাদেশে হবে না: ড. মুহাম্মদ ইউনূস
- ‘জনশক্তি’ নিয়ে কোনো আলোচনা হয়নি : জাতীয় নাগরিক কমিটি
- চাঁদাবাজি বন্ধ হয়নি, চাঁদাবাজ পরিবর্তন হয়েছে: হাসনাত
- সমমনা দলগুলোর সঙ্গে বিএনপির বৈঠক
- গুমের ঘটনায় ভারতের সম্পৃক্ততা খুঁজে পেয়েছে কমিশন
- মাওলানা সাদের অনুসারী মোয়াজ বিন নুর গ্রেপ্তার
- আরও আগেই আমার ইউক্রেন আক্রমণ করা উচিত ছিল: পুতিন
- টেস্ট ও ওয়ানডে থেকে আত্মবিশ্বাস নিয়েছেন, বলছেন লিটন
- গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতা বন্ধে সম্মিলিত পদক্ষেপের আহ্বান ড. ইউনূসের
- এটা আমার জীবনের লাস্ট ইনিংস: মাহমুদুর রহমান
- হাসিনাকে উৎখাত করে ইকোনমিস্টের ‘কান্ট্রি অব দ্য ইয়ার’ বাংলাদেশ
- সাবেক এমপি আনারের দেহাংশের সঙ্গে আংশিক মিলেছে মেয়ের ডিএনএ
- ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হোয়াইটওয়াশ করে ইতিহাস গড়ল বাংলাদেশ
- নিয়ন্ত্রণে আসেনি রেস্টুরেন্টের আগুন, ৬ জনকে উদ্ধার
- চাল-মুরগির দাম বাড়তি, বোতলজাত সয়াবিনের সরবরাহ এখনো কম
- বেনাপোল সীমান্তে ছয় ঘণ্টার ব্যবধানে মিলল তিন মরদেহ
- ভূমিকম্পে ভানুয়াতুতে নিহত বেড়ে ১৪
- আচমকা আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসরে অশ্বিন
- অস্ট্রেলিয়ার ব্যাটিং বিপর্যয়ের পর বৃষ্টি বাধা, ভেসে গেল ব্রিসবেন টেস্ট
- বাড়ছে শীত বাড়ছে শিশুদের ঠাণ্ডাজনিত রোগ
- ব্যবসায়ীরা খুব শক্তিশালী, সেটা ভাঙা সহজ না : অর্থ উপদেষ্টা
- কেউ নির্বাচন করতে চাইলে ক্ষমতা ছেড়ে করতে হবে: সাখাওয়াত হোসেন
- মোদির বিতর্কিত পোস্ট : মুক্তিযুদ্ধের সঠিক ইতিহাস তুলে ধরল সরকার
- শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞার প্রশ্নে যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র
- ৩১ দফা বাস্তবায়নের মাধ্যমে আ.লীগের গুম-খুনের জবাব দেব: তারেক রহমান
- কায়রোতে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মালয়েশিয়ার মন্ত্রীর সাক্ষাৎ
- সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে
- রাশিয়ার রাসায়নিক প্রতিরক্ষা বাহিনীর প্রধান বোমা হামলায় নিহত
- ১১ বছর পর দেশে ফিরছেন ব্যারিস্টার আব্দুর রাজ্জাক
- এনবিআরের সাবেক চেয়ারম্যান নজিবুর রহমান ৩ দিনের রিমান্ডে
- সাদপন্থিদের ধৈর্য ধরতে বললেও কথা রেখেনি : হাসনাত আব্দুল্লাহ
- গুমের ঘটনায় হাসিনার বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে মাইকেল চাকমার অভিযোগ
- ডি-৮ সম্মেলনে যোগ দিতে ঢাকা ছেড়েছেন প্রধান উপদেষ্টা
- কর্মীদের বেতন বাড়ালেন বিসিবি প্রেসিডেন্ট, সর্বোচ্চ ৫০%
- ওয়েস্ট ইন্ডিজে প্রথমবার টি-টোয়েন্টি সিরিজ জিতলো বাংলাদেশ
- ইজতেমা মাঠ দখল নিয়ে মুসল্লিদের দুপক্ষের সংঘর্ষ, নিহত ২
- স্কুলে ভর্তির জন্য নির্বাচিত ৩ লাখ ৬ হাজার শিক্ষার্থী
- নির্বাচন আয়োজনে প্রস্তুত কমিশন : সিইসি
- স্ত্রী ও ভাইসহ সাবেক ডিবি প্রধান হারুনের বিরুদ্ধে দুর্নীতির মামলা
- হাসিনা-রেহানা-জয়ের দুর্নীতি অনুসন্ধানের সিদ্ধান্ত
- তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বাতিল করে আনা সংশোধনী অবৈধ: হাইকোর্ট
- ‘সবার আগে বাংলাদেশ’ কনসার্টে মাতোয়ারা লাখো জনতা
- ভানুয়াতুর রাজধানীতে শক্তিশালী ভূমিকম্প, সুনামি সতর্কতা জারি
- আসাদ বললেন তিনি কখনোই রাশিয়ায় পালাতে চাননি
- মালয়েশিয়াকে ২৯ রানে গুটিয়ে ১২০ রানে জিতল বাংলাদেশ
- বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ, শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টি
- পুলিশ ভেরিফিকেশন তুলে দেয়া হবে: কমিশন
- সাবেক প্রতিমন্ত্রী মাহবুব আলীর জামিন স্থগিত থাকবে
- আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে হাজির আ. লীগ সরকারের ১২ মন্ত্রীসহ ১৬ জন
- বিডিআর হত্যাকাণ্ড : ৫ কার্যদিবসের মধ্যে তদন্ত কমিটি গঠন
- পঞ্চদশ সংশোধনীর মাধ্যমে সংবিধানের মৌলিক কাঠামো ধ্বংস করা হয়
- বিজয় দিবস উপলক্ষে বিএসইসির আলোচনা সভা
- ছাত্রলীগের সাবেক ক্যাডারকে আর্থিক গোয়েন্দার প্রধান করতে ফ্যাসিস্টরা তৎপর
- নাইজারে সন্ত্রাসীদের হামলায় নারী-শিশুসহ নিহত ৩৯
- স্মৃতিসৌধে নাশকতার অভিযোগে আ. লীগ নেতাসহ আটক ৮
- বিজয়ের দিনে এলো আরেকটি জয়
- বিজয়ের দিনে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে বাংলাদেশের শ্বাসরুদ্ধকর জয়
- মোদির দাবি বাংলাদেশের সার্বভৌমত্বের প্রতি হুমকি: হাসনাত আব্দুল্লাহ
- সারদায় প্রশিক্ষণরত ২৫ এএসপিকে শোকজ
- হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরেছেন মির্জা ফখরুল
- কর্মীদের বেতন বাড়ালেন বিসিবি প্রেসিডেন্ট, সর্বোচ্চ ৫০%
- ‘সবার আগে বাংলাদেশ’ কনসার্টে মাতোয়ারা লাখো জনতা
- ওয়েস্ট ইন্ডিজে প্রথমবার টি-টোয়েন্টি সিরিজ জিতলো বাংলাদেশ
- শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞার প্রশ্নে যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র
- ইজতেমা মাঠ দখল নিয়ে মুসল্লিদের দুপক্ষের সংঘর্ষ, নিহত ২
- ২০২৫ সালের শেষ অথবা ’২৬-এর প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচন: ড. ইউনূস
- আরও আগেই আমার ইউক্রেন আক্রমণ করা উচিত ছিল: পুতিন
- ছাত্রলীগের সাবেক ক্যাডারকে আর্থিক গোয়েন্দার প্রধান করতে ফ্যাসিস্টরা তৎপর
- এটা আমার জীবনের লাস্ট ইনিংস: মাহমুদুর রহমান
- বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতির আমন্ত্রণ প্রত্যাখ্যান বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের
- ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হোয়াইটওয়াশ করে ইতিহাস গড়ল বাংলাদেশ
- হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরেছেন মির্জা ফখরুল
- ডি-৮ সম্মেলনে যোগ দিতে ঢাকা ছেড়েছেন প্রধান উপদেষ্টা
- বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ, শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টি
- বিডিআর হত্যাকাণ্ড : ৫ কার্যদিবসের মধ্যে তদন্ত কমিটি গঠন
- বিজয় দিবস নিয়ে মোদির পোস্ট: কড়া প্রতিবাদ আসিফ নজরুলের
- স্মৃতিসৌধে নাশকতার অভিযোগে আ. লীগ নেতাসহ আটক ৮
- ৩১ দফা বাস্তবায়নের মাধ্যমে আ.লীগের গুম-খুনের জবাব দেব: তারেক রহমান
- নাইজারে সন্ত্রাসীদের হামলায় নারী-শিশুসহ নিহত ৩৯
- পঞ্চদশ সংশোধনীর মাধ্যমে সংবিধানের মৌলিক কাঠামো ধ্বংস করা হয়
- আসাদ বললেন তিনি কখনোই রাশিয়ায় পালাতে চাননি
- সারদায় প্রশিক্ষণরত ২৫ এএসপিকে শোকজ
- মোদির দাবি বাংলাদেশের সার্বভৌমত্বের প্রতি হুমকি: হাসনাত আব্দুল্লাহ
- পুলিশ ভেরিফিকেশন তুলে দেয়া হবে: কমিশন
- আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে হাজির আ. লীগ সরকারের ১২ মন্ত্রীসহ ১৬ জন