বারবার বাধাগ্রস্ত শিল্পখাতে পুঁজির প্রধান যোগানদাতা শেয়ারমার্কেটের প্রাথমিক বাজার
তৌহিদুল ইসলাম, দ্য রিপোর্ট : দ্রুত শিল্পায়নের জন্য প্রয়োজন পুঁজির। আর পৃথিবীর অধিকাংশ দেশেই পুঁজি সংগ্রহের প্রধান উৎস হচ্ছে সে দেশের শেয়ার বাজার। কিন্তু নানা কারণে বাংলাদেশে শিল্পায়নের প্রধান উৎস হিসেবে শেয়ার বাজার পুঁজি সংগ্রহের প্রধান উৎস হিসেবে বিকশিত হতে পারে নি। উপরন্তু পুঁজি সরবরাহের এই প্রধান মাধ্যম তথা পুঁজিবাজারের প্রাথমিক বাজারটি নানা কারণে বারবার বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। দেশে শিল্পায়নের জন্য এখনও ব্যাংকগুলোর অতিমাত্রার সুদ নির্ভর ঋণের যোগানই প্রধান ভরসা। পৃথিবীর অন্যান্য দেশের শিল্পোদ্যোক্তারা যখন সুদমুক্ত প্রক্রিয়ায় অর্থ সংগ্রহের জন্য পুঁজিবাজারে যাচ্ছেন, তখন বাংলাদেশের উদ্যেক্তারা বাধ্য হচ্ছেন ব্যাংকের মুখাপেক্ষি থাকতে।দেশের পুঁজিবাজারই যে শিল্প প্রতিষ্ঠার জন্য প্রয়োজনীয় অর্থের প্রধান যোগান দাতা-এ কথাটি এখনও বুঝতে সক্ষম নন সরকারের নীতি নির্ধারণী পর্যায়ের গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিরা। ‘পুঁজিবাজার’ বলতে তারা বোঝেন সেকেন্ডারী বাজারের কারসাজি বা ফটকাবাজীকে। প্রাথমিক বাজারের মাধ্যমে কোম্পানির শেয়ার বিক্রি করে বিনিয়োগকারীদের কাছ থেকে কোটি কোটি টাকা সংগ্রহ করে তা শিল্প কারখানায় বিনেয়োগ করা সম্ভব-এ ধারণা নীতিনির্ধারকদের অধিকাংশই জানেন না, অথবা বোঝেন না। একজন সাধারণ মানুষের মতোই এদেশের নীতিনির্ধারকদের কাছে প্রতিদিনকার শেয়ার লেনদেন বা শেয়ার কেনা-বেচার হাট হিসেবে পুঁজিবাজার চিহ্নিত হয়ে আছে। তাদের কাছে এই মার্কেটের মূল শক্তি প্রাথমিক বাজার বা প্রাইমারী মার্কেট সম্পর্কে কোনো ধারণা নেই।
ব্যাংকের অতিমাত্রার ডাবল ডিজিটের সুদ সিঙ্গেল ডিজিটে আনার যে প্রচেষ্টা চলছে,পুঁজিবাজার তার সহায়ক হতে পারে। ব্যাংকগুলোর কাছে ঋণ চাহিদা কমাতে পুঁজিবাজার বড় ভূমিকা রাখতে পারে। পৃথিবীর অন্যান্য দেশে ব্যাংকের চাইতে শিল্প খাতে পুঁজিবাজার থেকে অর্থের সংগ্রহের পরিমাণ অনেক বেশী। এসব বিষয়ে নীতিনির্ধারকরা রয়েছেন অন্ধকারে। দেশের পুঁজিবাজারের সাম্প্রতিক অবস্থা দেখে এমনটাই মনে করছেন শেয়ারবাজার সংশ্লিষ্টরা।
সেকেন্ডারী মার্কেট ও প্রাইমারী মার্কেট কী?
মূলত প্রতিদিন স্টক মার্কেটে একটি কোম্পানির যে শেয়ার লেনদেন হয় সেটা সেকেন্ডারী মার্কেট। এই মার্কেটে লেনদেন শুরুর আগে একটি নিবন্ধিত কোম্পানিকে প্রাথমিক বাজারে লটারীর মাধ্যমে শেয়ার ছেড়ে টাকা বা চাঁদা সংগ্রহ করতে হয়। সেকেন্ডারী বাজারের ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীরা লটারীর মাধ্যমে ওই শেয়ার কিনে নেন। তাতে কোনো কোনো কোম্পানি ১০০ কোটি টাকা থেকে ৫০০ কোটি টাকা সংগ্রহ করতে পারে।একজন ক্ষু্দ্র বিনিয়োগকারী হয়তো পাঁচ হাজার বা দশ হাজার টাকা দিয়ে একটি কোম্পানির শেয়ার সংগ্রহ করেন। এর মাধ্যমে একজন সাধারণ বিনিয়োগকারী যেমন একটি কোম্পানির শেয়ারহোল্ডার হচ্ছেন, পাশাপাশি দেশের শিল্পায়নের জন্য নিজের টাকা দিয়ে সহযোগিতা করতে পারছেন। কেননা তার কাছ থেকে সংগৃহিত টাকা দিয়ে কোম্পানি তার উৎপাদন ও ব্যবসা প্রসারের কাজে লাগায়। এক্ষেত্রে ব্যাংক ঋণ নেওয়ার প্রয়োজন পড়ে না। ব্যাংকের সুদও পরিশোধের প্রয়োজন পড়ে না । তাতে ব্যবসার ওপর বাড়তি চাপ পড়ে না। কোম্পানি প্রতিবছর লাভের অংশ বিনিয়োগকারীকে লভ্যাংশ বাবদ প্রদান করে। সেকেন্ডারী মার্কেটের যে বিনিয়োগকারীর হাতে ওই কোম্পানির শেয়ার থাকবে তিনিই হবেন লভ্যাংশের প্রাপক। বিশ্বের অন্য দেশগুলোতে প্রাইমারী মার্কেটে বৃহৎ বা প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীর জন্য বিনিয়োগের সুযোগ থাকলেও বাংলাদেশে তা বন্ধ করে রাখা হয়েছে। ফলে এক্ষেত্রেও রয়েছে এক ধরনের বন্ধাত্ম্য। এরও প্রভাব পড়েছে সেকেন্ডারী মার্কেটে। প্রাইমারী মার্কেটে শেয়ারের সরবরাহ কমে গেলে কারসাজির সুযোগ তৈরি হয় সেকেন্ডারী মার্কেটে। কেননা প্রাইমারী মার্কেটের শেয়ারই তালিকাভুক্তি পর দুই স্টক এক্সচেঞ্জের মাধ্যমে সেকেন্ডারী মার্কেটে লেনদেন শুরু হয়।
প্রাথমিক বাজারে প্রাথমিক গণ প্রস্তাবের (ইনিশিয়াল পাবলিক অফার বা আইপিও) মাধ্যমে একটি কোম্পানিকে শেয়ার ছেড়ে থেকে টাকা সংগ্রহের অনুমোদন দেয় পুঁজিবাজারের প্রধান নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ এন্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। লটারীর মাধ্যমে শেয়ার বিতরণ করে টাকা সংগ্রহ শেষ হলে তা দেশের দুই স্টক এক্সচেঞ্জে (ঢাকা ও চট্টগ্রাম) তালিকাভুক্ত হয়। তালিকাভুক্তির পর দুই স্টক এক্সচেঞ্জের সদস্য ব্রোকারেজ হাউজের মাধ্যমের শেয়ার লেনদেন হতে থাকে। এটাই সেকেন্ডারী মার্কেট। এই মার্কেটে প্রাইমারী মার্কেটের লটারীর মাধ্যমে পাওয়া শেয়ার বিক্রি শুরু হয় তালিকাভুক্তির পরপরই। প্রতিদিন অফিস সময়ে প্রতিমূহুর্তে শেয়ার হাতবদল বা লেনদেন হতে থাকে। দর ওঠা-নামা করতে থাকে। লটারীর মাধ্যমে পাওয়া শেয়ারের দর এই মার্কেটে বাড়তে পারে, আবার কমতেও পারে। তবে সাধারণত: সেকেন্ডারী মার্কেটে দর বেশী ওঠতে থাকে। যদি কোম্পানির মৌল ভিত্তি বা ফান্ডামেন্টাল ভালো থাকে তবে বিনিয়োগকারীর লোকসান হওয়ার সম্ভাবনা কম।
সাধারণত: একটি কোম্পানি কয়েক লাখ শেয়ার ছেড়ে প্রাথমিক বাজার থেকে কয়েক কোটি টাকা সংগ্রহ করে । প্রাথমিক বাজারের ওই শেয়ারের দর নির্ধারণে বিএসইসি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। কোম্পানির মৌল ভিত্তি (অর্থাৎ আবেদনের আগের তিন বছর ওই কোম্পানির প্রতিটি শেয়ারের বিপরীতে কত টাকা আয় হয়েছে, প্রতিটি শেয়ারের বিপরীতে প্রকৃত মুনাফা কত হয়েছে বা সম্পদ মূল্য কত, বা কত বছর ব্যবসা করছে, বা কোম্পানি পরিচালকদের ব্যবসায়িক সুনাম কেমন- ইত্যাদি) বিবেচনায় নিয়ে শেয়ারের প্রাথমিক দর নির্ধারণ করা হয়। দর নির্ধারণে ক্ষেত্রে কয়েকটি মান নির্ধারণী প্রক্রিয়া রয়েছে। সেসব যাচাই-বাছাইয়ের দায়িত্ব পালন করে বিএসইসি।
বাংলাদেশে শেয়ারের প্রাথমিক দর নির্ধারণ নিয়ে কারসাজির অভিযোগ রয়েছে। মূল সমস্যাটা তৈরি হয়েছে এই দর নির্ধারণ নিয়ে দুর্নীতি অভিযোগ নিয়ে। এসব অভিযোগের সত্য-মিথ্যা আজ পর্যন্ত যাচাই-বাছাই করা হয়নি। বরং অভিযোগের থেকে দায়মুক্তি পেতে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসি টাকা সংগ্রহের পথ অর্থাৎ আইপিও’র অনুমোদন দেওয়া প্রায় বন্ধ করে দিয়েছে। প্রাথমিক বাজারে শেয়ার ছেড়ে একটা কোম্পানির টাকা সংগ্রহের প্রক্রিয়ায় যুক্ত হতে সময় লেগে যায় দুই থেকে তিন বছর। কোনো কোনো ক্ষেত্রে আরো বেশী। এ ধরণের দীর্ঘসুত্রিতা ও আমলাতান্ত্রিক জটিলতার কারণে অনেক ভালো কোম্পানি শেয়ারবাজার থেকে মুখ ফিরিয়ে ব্যাংকের সুদ নির্ভর অর্থায়নের দিকে ঝুকেছে।
ফিরে দেখা প্রাইমারী মার্কেট
বিগত ২০১৯-২০ অর্থবছরে প্রাথমিক গণপ্রস্তাবে (আইপিও) ধস নেমেছে। এই অর্থবছরে মাত্র ৪টি কোম্পানি আইপিওর মাধ্যমে অর্থ সংগ্রহ করা হয়েছে ৩৩৩ কোটি ৮ লাখ টাকা। এর আগে ২০১৮-১৯ অর্থ বছরে আইপিওর অনুমোদন পেয়েছে ১২টি কোম্পানি। তার আগের বছর অর্থাৎ ২০১৭-১৮ সালে পেয়েছে ১০টি কোম্পানি ; ২০১৬-১৭ সালে ৫টি; ২০১৫-১৬ সালে ৮টি কোম্পানি,২০১৪-১৫ সালে ১৫টি কোম্পানি,২০১৩-১৪ সালে ১৬টি,২০১২-১৩ সালে১২টি, ২০১১-১২ সালে ১০টি এবং ২০১০- ১১ সালে ৭টি কোম্পানির আইপিও অনুমোদন পেয়েছে।
আইপিওর কারনে শেয়ারবাজারে নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে এমন সমালোচনায় খায়রুল হোসেনের নেতৃত্বাধীন কমিশন ২০১৯-২০ অর্থবছরে আইপিও অনেকটা স্থগিত করে দেয়। কিন্তু বাজারে এর কোন প্রভাব পড়েনি। এমনকি আইপিও বন্ধ করার পরে শেয়ারবাজারে আরও মন্দা তৈরী হয়েছে। ওই কমিশনের ৯ বছরে বিএসইসি গঠনের ২৭ বছরের মধ্যে সবচেয়ে কম আইপিও দিয়েছে। যে কমিশন দায়িত্বের ৯ বছরে নিয়মিতভাবে আইপিও অনুমোদন কমিয়েছে।
ব্যাপারটি এমন যে, মাথা ব্যথা তাই মাথা কেটে ফেলা । অথচ আইপিও’র অনুমোদনের অপেক্ষায় বিএসইসি-তে শতাধিক কোম্পানির আবেদন জমা রয়েছে। শিল্প কারখানা উন্নয়নের কাজে ব্যবহারের জন্য বিপুল পরিমাণ টাকা সরবরাহের পথ বন্ধ হয়ে গেছে। প্রশ্ন উঠেছে --আইপিও’র অনুমোদন দেওয়া না-দেওয়া নিয়ে। ভালো কোম্পানির পাশাপাশি বেশ কয়েকটি দুর্বল কোম্পানিও অনুমোদন পেয়েছে। এসব দুর্বল কোম্পানির অযৌক্তিক শেয়ার দর নিয়ে বিতর্ক রয়েছে।
তবে এমন অভিযোগও শোনা যাচ্ছে, সেকেন্ডারি মার্কেটে যারা গেম্বলিং বা কারসাজির সঙ্গে জড়িত তারাই আই্পিও’র পথ বন্ধ করতে তৎপরতা চালিয়ে থাকে। এরা কমিশনকে বিতর্কিত করতে নানা প্রচারণা চালিয়েছে। সেসব প্রচারণার শিকার হয়েই আইপিও‘র অনুমোদন বন্ধ রয়েছে বলে বাজার সংশ্লিষ্টরা মনে করেন। কেননা একটি কোম্পানির আইপিও প্রাথমিক বাজারে আসার সঙ্গে সঙ্গে সেকেন্ডারী মার্কেটে অর্থের যোগান কমে যায়। তাতে গেম্বলিং এর সুযোগ সঙ্কুচিত হয়ে পড়ে।
দেখা গেছে, বিএসইসি গঠনের ২৭ বছরে (১৯৯৩)শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত হয়েছে ২৮৪ কোম্পানি (তালিকাচ্যুত ছাড়া)। এরমধ্যে কমিশন গঠনের প্রথম ৯ বছরে তালিকাভুক্ত হয়েছে ৯৯ কোম্পানি। আর দ্বিতীয় ৯ বছরে তালিকাভুক্ত হয়েছে ৯৪টি। বাকি ৯ বছরে অর্থাৎ খায়রুল হোসেনের নেতৃত্বাধীন সময়ে তালিকাভুক্ত হয়েছে ৯১টি। অথচ এই সময়ে দেশের অর্থনীতি সর্বোচ্চ পর্যায়ে উন্নিত হয়েছে।
নতুন কমিশনের অধিকাংশ সদস্যই আগে থেকেই শেয়ারবাজার সম্পর্কে ভালো জ্ঞান রাখেন। তাঁদের সততা ও দক্ষতার অতীত রেকর্ড ভালো। তাই তাদের কাছে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের প্রত্যাশা, সঠিক দামে ভালো ভালো কোম্পানির শেয়ার বাজারে তালিকাভুক্ত করা হোক। পুঁজিবাজারই হোক নতুন নতুন শিল্পকারাখানা নির্মানের জন্য অর্থ সরবরাহের প্রধান মাধ্যম। ব্যাংক থেকে নয়, লাখ লাখ ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীরা হোক সেই কোটি কোটি টাকা পুঁজির যোগানদাতা।
এ বিষয়ে সাবেক সচিব ও বিএসইসির সাবেক চেয়ারম্যান ফারুক আহমেদ সিদ্দিকী দ্য রিপোর্টকে বলেন, শেয়ারবাজার কোম্পানিগুলো আসে টাকা সংগ্রহের উদ্দেশ্যে, এ টাকা নিয়ে তারা কোম্পানির প্রসার ঘটাবে। কিন্তু কত সময় লাগে? আপনি বলছেন তিন বছর। আমি ধরলাম সর্ব নিম্ন দেড় বছর। ব্যাংক থেকে ঋন নিতে একটা কোম্পানির এক মাস থেকে দেড় সময় লাগে। তো কেন তারা পুঁজিবাজারে আসবে? এখন নব গঠিত কমিশন যদি অল্প সময়ে আইপিও অনুমোদন দিতে পারে তাহলে হয়তো শেয়ারবাজারের দিকে কোম্পানিগুলোর আগ্রহ তৈরি হতে পারে। এক্ষেত্রে কমিশনের পরিশ্রম অনেকগুণ বেড়ে যাবে। কেননা যাচাই বাছাই করতে হবে কোম্পানি আবার পুজি নিয়ে বাজার থেকে সরে পড়বে কী না, মৌলভিত্তি কেমন? আর এখন করোনার কারণে সারা বিশ্বসহ বাংলাদেশের যে অর্থনৈতিক অবস্থা তাতে কম্পানিগুলো কতটা এগুতে পারবে সেটাই বড় চ্যালেঞ্জ।
এ বিষয়ে তত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা ও বিএসইসির সাবেক চেয়ারম্যান এবি মির্জ্জা আজিজুল ইসলাম বলেন, দেশের অর্থনীতি এগিয়ে যাচ্ছে এবং অনেক বড় হয়েছে। কিন্তু দেশের শেয়ারবাজার সেভাবে এগোচ্ছে না। এই সমস্যা কাটিয়ে তুলতে শেয়ারবাজারের অংশগ্রহণ বাড়ানো দরকার। এক্ষেত্রে বেশি বেশি করে ভালো কোম্পানি শেয়ারবাজারে আনতে হবে। যেমন সম্প্রতি ওয়ালটন এসেছে। আমার দেখেছি আগের অর্থমন্ত্রী মুহিত সাহেব কয়েকবার সরকারি ২৬টি কোম্পানি শেয়ারবাজারে আনার উদ্যোগ নিয়েছিলেন। সেগুলো আসলো না । এগুলো আসলেও তো বে-সরকারি কোম্পানিগুলো প্রভাবিত হতে পারতো। বিদেশী কোম্পানিগুলোকে নেগোশিয়েট করে আনা উচিত। তাদের ক্ষেত্রেতো আইনি কোনো বাধ্যবাধকতা নেই।
(দ্য রিপোর্ট/ টিআইএম/ ৭ জুলাই, ২০২০)
পাঠকের মতামত:
- ব্রাজিলে প্রবল বর্ষণে অন্তত ৩৯ জনের মৃত্যু
- ডিএসইতে পিই রেশিও কমেছে
- বিশ্বকাপের দলে সুযোগ পেতে এই পারফরম্যান্সটার বিকল্প নেই: সাইফউদ্দিন
- নিজ্জর হত্যাকাণ্ড: কানাডায় গ্রেপ্তার ৩
- ইসরায়েলের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক স্থগিত করেছে তুরস্ক
- গাজীপুরে ট্রেন দুর্ঘটনা: ২৩ ঘণ্টায় শেষ হয়নি উদ্ধার অভিযান
- আজও অস্বাস্থ্যকর ঢাকার বাতাস
- ঢাকাসহ পাঁচ বিভাগে বৃষ্টি হতে পারে
- ট্রেনের রেয়াত-সুবিধা প্রত্যাহার, আজ থেকে কার্যকর
- আজ ২৫ জেলায় স্কুল-কলেজ বন্ধ
- অস্থির মুরগির বাজার, বেড়েছে পেঁয়াজ ও মুরগির দাম
- "যারা আমাদেরকে চাপে রাখতে চেয়েছিল, তারাই এখন চাপে"
- শেয়ার ছাড়বে রুপালী ব্যাংক
- রবি ও এমটিবির ক্রেডিট রেটিং নির্ণয়
- ৫ ব্যাংকের লভ্যাংশ ঘোষণা
- জিপির ২০ টাকা রিচার্জের মেয়াদ বাড়লো
- রাফাহ শহরে বোমা হামলা চালিয়েছে ইসরাইলি সেনাবাহিনী
- মধ্যরাতে কাকে অপরাধী বলে পোস্ট দিয়ে ডিলিট করলেন তিশা!
- ইসরায়েলের সঙ্গে সব ধরনের বাণিজ্য বন্ধ করে দিলো তুরস্ক
- ১০ বাংলাদেশিকে ছেড়ে দিলো আরাকান আর্মি
- কালবৈশাখী ঝড়ের খবর দিলো আবাহাওয়া অফিস
- আজ বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম দিবস
- চার মাসে রেমিট্যান্স ৮৩১ কোটি ডলার, আগের থেকে ২১ শতাংশ বেশি
- জামিনে মুক্ত মামুনুল হক
- জাতিসংঘের বাংলাদেশে শান্তির সংস্কৃতি রেজ্যুলেশনটি গৃহীত
- গ্রামীণফোনের এজিএমে ১২৫ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা
- ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে রেমিট্যান্স গ্রহণ করে গাড়ী জিতল কাপাসিয়ার মুঞ্জিল
- ইসলামী ব্যাংকে বৈদেশিক মুদ্রা জমা বিষয়ক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত
- শনিবার থেকে স্কুল-কলেজ খোলা: শিক্ষা মন্ত্রণালয়
- রাতের আঁধারে লাশ দাফন বিষয়ে সদুত্তর দিতে পারেননি মিল্টন: ডিবি
- ওমরাহ পালনের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়ছেন মির্জা ফখরুল
- দেশের বিভিন্ন স্থানে দেখা মিললো কাঙ্ক্ষিত বৃষ্টির
- "যুদ্ধকে ‘না’ বলার জন্য আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের প্রতি আহ্বান জানিয়েছি"
- ড. মুহাম্মদ ইউনূসসহ ১৪ জনের জামিন
- আওয়ামী লীগ মিলিটারির পকেট থেকে বের হয়নি: প্রধানমন্ত্রী
- শেষ ম্যাচে উইকেট ছাড়াই থেকে আইপিএল মিশন শেষ করলেন মুস্তাফিজ
- ইউক্রেনের পূর্বাঞ্চলে রুশ হামলায় নিহত ৫
- চুয়াডাঙ্গায় ৭০ বিঘা পানের বরজে অগ্নিকাণ্ড
- প্রচন্ড মহাসড়কে চীনে ২৪ জন নিহত
- ইসরায়লের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক ছিন্ন করছে কলম্বিয়া
- এশিয়ার সেরা ৩০০ বিশ্ববিদ্যালয়ের তালিকায় নেই বুয়েট- ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
- তাপমাত্রা ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত কমতে পারে
- মিল্টন সমাদ্দারের বিরুদ্ধে রাতেই তিন মামলা
- "মিল্টন সমাদ্দারের বিরুদ্ধে ওঠা সব অভিযোগ তদন্ত করে দেখা হবে"
- দ্বাদশ জাতীয় সংসদের দ্বিতীয় অধিবেশন আজ
- এবার ঢাবির থেকে এগিয়ে এনএসইউ
- মিল্টন সমাদ্দার গ্রেপ্তার
- ইসরায়েল বিরোধী বিক্ষোভ ছড়িয়ে পড়েছে আরও ছয় দেশে
- নির্বাচনের সার্বিক প্রস্তুতি দেখতে আ.লীগকে বিজেপির আমন্ত্রণ
- এপ্রিল মাসে প্রবাসী আয় ১৯০ কোটি ৮০ মার্কিন ডলার
- শুক্রবার প্রতিষ্ঠান খোলা রাখার ব্যাপারে কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি
- "চিকিৎসকদের কোনো প্রকার অবহেলা সহ্য করা হবে না"
- বিএনপির হাতে শ্রমিকের রক্তের দাগ: ওবায়দুল কাদের
- বিএনপি ফিনিক্স পাখির মতো জেগে উঠবেই: মির্জা ফখরুল
- জাতীয় ও আন্তর্জাতিকভাবে এনএসইউ'ই সুনাম ধরে রেখেছে
- ইসলামে ন্যায্য মজুরি শ্রমিকের অধিকার
- সময়ের ঘোড়দৌড় ও একজন সাদা শ্রমিক
- যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডায় কেন পহেলা মে শ্রমিক দিবস নয়
- মে দিবস ও বাংলাদেশের শ্রমিক শ্রেণি
- পাল্টে যাওয়া শ্রমিক শ্রেণি: ভাবতে হবে নতুন করে
- রোদে পোড়া শ্রমিক জানে না মে দিবস কি
- কেন এতো মহান মে দিবস
- রক্তদাতারা মানবিক গুণের অধিকারী: কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা
- ৪৪তম বিসিএসের মৌখিক পরীক্ষার তারিখ প্রকাশ
- কেনিয়ায় বন্যায় আরও ৬৬ জনের মৃত্যু
- ভারতের কাছে বৃষ্টি আইনে ১৯ রানে হারলো বাংলাদেশ
- আবারও জ্বালানি তেলের দাম বাড়লো
- বিশ্বের সব মেহনতি মানুষকে প্রধানমন্ত্রীকে শুভেচ্ছা
- সরকার শ্রমিকের দক্ষতা বৃদ্ধিতে নিরন্তর কাজ করে যাচ্ছে: রাষ্ট্রপতি
- সন্ধ্যায় খালেদা জিয়াকে হাসপাতালে নেওয়া হবে
- আজ মহান মে দিবস
- আজ রাত থেকে তাপপ্রবাহ প্রশমিত হতে পারে
- থাইল্যান্ড সফর নিয়ে সংবাদ সম্মেলনে আসছেন প্রধানমন্ত্রী
- ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে রাজী ইউরোপীয় ইউনিয়ন
- রেকর্ড তাপমাত্রা যশোরে ৪৩.৮
- জাতীয় ও আন্তর্জাতিকভাবে এনএসইউ'ই সুনাম ধরে রেখেছে
- এবার ঢাবির থেকে এগিয়ে এনএসইউ
- হিট অফিসারের পরামর্শে রিকশাচালকদের আধা লিটার পানি দিচ্ছে ডিএনসিসি
- বিএনপি সিম্প্যাথি কার্ড খেলার অপচেষ্টা করছে: ওবায়দুল কাদের
- ইসরাইলকে থামাতে পারে একমাত্র যুক্তরাষ্ট্র: মাহমুদ আব্বাস
- ৭ বছরে সবচেয়ে বেশি তাপমাত্রা বেড়েছে মহাখালী ও গুলিস্তানে
- আওয়ামী লীগ মিলিটারির পকেট থেকে বের হয়নি: প্রধানমন্ত্রী
- চলতি বছর বিশ্বে ৪০ হাজার মানুষ ডেঙ্গুতে মারা যেতে পারে
- ইন্টারন্যাশনাল ফাইন্যান্স অ্যাওয়ার্ড পেল ইসলামী ব্যাংক
- যেসব জেলায় স্কুল- কলেজ বন্ধ আজ
- টানা ছয় দফা কমলো স্বর্ণের দাম
- ইসলামী ব্যাংকের নোয়াখালী জোনের কর্মকর্তা সম্মেলন অনুষ্ঠিত
- ড্রয়ে শিরোপা অপেক্ষা বাড়লো পিএসজির
- আল-আরাফাহ ইসলামী ব্যাংকের লভ্যাংশ ঘোষণা
- চলমান হিট ওয়েভে স্বস্তি দিবে মিনিস্টার ফ্যান
- ওয়ালটন এসি কিনে মিলিয়নিয়ার গাজীপুরের ব্যবসায়ী আব্দুল আলী
- মুস্তাফিজের দুই উইকেট, জয় চেন্নাইয়ের
- ইসরায়েলের হামাসের রকেট হামলা, গাজায় সেনা পাঠাবে যুক্তরাষ্ট
- নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহে বিদ্যুৎ বিভাগের নির্দেশণা
- স্কুল ও মাদ্রাসার ক্লাস বৃহস্পতিবার পর্যন্ত বন্ধ রাখার নির্দেশ
- লেভানদোভস্কির গোলে বার্সার জয়
- হাইকোর্টের আদেশ আপিল বিভাগে নিয়ে যাবো: শিক্ষামন্ত্রী
- নাভানা ফার্মার মুনাফা বেড়েছে
- রাজধানীতে রাত ১১টার পর চায়ের দোকান বন্ধের নির্দেশ ডিএমপির
- আ.লীগের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদের সভা মঙ্গলবার