thereport24.com
ঢাকা, মঙ্গলবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৪, ১২ অগ্রহায়ণ ১৪৩১,  ২৪ জমাদিউল আউয়াল 1446

স্মরণ সভায় সাংবাদিক নেতৃবৃন্দ 

আনোয়ার জাহিদ ছিলেন গণতন্ত্র ও গণমাধ্যমের স্বাধীনতায় উচ্চকণ্ঠ

২০২৩ আগস্ট ১৪ ২০:২৮:৪৮
আনোয়ার জাহিদ ছিলেন গণতন্ত্র ও গণমাধ্যমের স্বাধীনতায় উচ্চকণ্ঠ

দ্য রিপোর্ট প্রতিবেদক: মরহুম আনোয়ার জাহিদের স্মরণ সভায় সাংবাদিক নেতৃবৃন্দ বলেছেন , আনোয়ার জাহিদ আজীবন গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা এবং গণমাধ্যমের স্বাধীনতার জন্য লড়াই করে গেছেন।তিনি সাংবাদিকদের অধিকার আদায়েও ছিলেন উচ্চকণ্ঠ।

আজ মঙ্গলবার বিকেলে জাতীয় প্রেসক্লাবের ডিইউজে কার্যালয়ে আয়োজিত এক স্মরনসভায় বিএফইউজে ওডিইউজে নেতৃবৃন্দ এসব কথা বলেন। ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়ন-ডিইউজে এ স্মরণ সভার আয়োজন করে।

ডিইউজের সভাপতি শহিদুল ইসলামের সভাপতিত্বে ও সাধারন সম্পাদক খুরশিদ আলমের সঞ্চলনায় স্মরনসভায় আরো বক্তব্য রাখেন, বিএফইউজের সাবেক সভাপতি রুহুল আমিন গাজী, ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের সাবেক সভাপতি এলাহী নেওয়াজ খান সাজু, কাদের গনি চৌধুরী, জাতীয় প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি কামাল উদ্দিন সবুজ, বিএফইউজে'র সাবেক সহ সভাপতি আমিরুল ইসলাম কাগজী, ডিইউজে'র সাবক সহ সভাপতি বাছির জামাল, ডিইউজের যুগ্ম সম্পাদক দিদারুল আলম দিদার, কোষাধ্যক্ষ খন্দকার আলমগীর হোসেন, সাংগঠনিক সম্পাদক সাঈদ খান, ক্রীড়া ও সংস্কৃতি সম্পাদক রফিক লিটন, সিনিয়র সাংবাদিক শাখাওয়াত ইবনে মঈন চৌধুরী প্রমুখ।

আনোয়ার জাহিদকে স্মরন করে রুহুল আমিন গাজী বলেন, আনোয়ার জাহিদ ভাই ভালো ট্রেড ইউনিয়ন বুঝতো। তিনি রাজনৈতিক দল ও ইউনিয়নকে একাকার করেননি। তিনি যখন ইউনিয়নের নেতৃত্ব দিয়েছেন তখন রাজনীতিকে প্রেসক্লাবের বাইরে রেখে আসতেন। তিনি সাংবাদিকদের অধিকার আদায়ে কার্যকর ভূমিকা রাখতে পারতেন।

এলাহী নেওয়াজ খান সাজু বলেন, আনোয়ার জাহিদ ভাই যেমন সাংবাদিক নেতা ছিলেন ঠিক তেমনি দেশের বরন্যে রাজনীতিবিদ ছিলেন। তিনি বহুগুণের অধিকারী নির্লোভ একজন মানুষ ছিলেন। এসময় স্মরনসভা আয়োজন করায় ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নকে ধন্যবাদ জানান।

কাদের গনি চৌধুরী বলেন, আনোয়ার জাহিদ ভাই অত্যন্ত মেধাবী একজন মানুষ ছিলেন। তাকে সাংবাদিক নেতার চাইতে বরেন্য রাজনীতিবিদ হিসেবে আমি মূল্যায়ন করবো। তিনি ভালো বক্তব্য দিতেন। তিনি এদেশের বহু রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটের সাথে সরাসরি যুক্ত ছিলেন।

কামাল উদ্দিন সবুজ বলেন, আনোয়ার জাহিদ ভাই সাংবাদিকদের একজন দক্ষ অভিভাবক ছিলেন। তিনি ভালো লেখক ও বক্তা ছিলেন। তিনি সবকিছু সুন্দরভাবে সমন্বয় করতে পারতেন। তিনি সাংবাদিক নেতা থেকে এদেশের মন্ত্রী পর্যন্ত হয়েছিলেন। কিন্তু তারমাঝে কোনো লোভ ছিলো না। এটাই ছিলো তার সবচেয়ে বড় গুন।

এসময় আরো উপস্থিত ছিলেন, ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের দফতর সম্পাদক ইকবাল মজুমদার তৌহিদ, নির্বাহী সদস্য নিজাম উদ্দিন দরবেশ, রাজু আহমেদ, ফখরুল ইসলাম, সদস্য শাখওয়াত ইবনে মঈন চৌধুরী, মো: মোশাররফ হোসেন ভূঁইয়া, হুমায়ুন কবির, তাজুল ইসলাম, রাসেল আহমেদ প্রমুখ।

পাঠকের মতামত:

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ

SMS Alert

জাতীয় এর সর্বশেষ খবর

জাতীয় - এর সব খবর