একটি পশমওয়ালা বিড়াল ও অনলাইন প্রতারণা

কাওসার আলম: ছেলেটির পিঠ চাপড়ে বিদায় দেওয়ার সময় আমি আর ওর মুখের দিকে তাকানোর সাহস পেলাম না। ত্রস্ত পায়ে গন্তব্যের দিকে রওয়ানা হলাম। ওর চোখে কি তখন অশ্রু ঝরছিল কিংবা হতাশায় ডুবে গিয়ে ওইখানে দাঁড়িয়ে ছিল? কিংবা নিজের নির্বুদ্ধিতার কারণে নিজেকেই ধিক্কার জানাচ্ছিল?
ওর নাম হাসিব। ষোল সতের বয়সের ওই কিশোর ছেলেটির সঙ্গে আমার পরিচয় হয় কুমিল্লা থেকে ছেড়ে আসা ঢাকা অভিমুখী একটা বাসে। বাসটি তখন মনে হয় চিটাগং রোড অতিক্রম করেছে। আমি জানালা দিয়ে ঢাকার মানুষের কর্মব্যস্ত জীবন দেখছিলাম। ঢাকার ঠিকানা ছেড়েছি পাঁচ বছর পেরিয়েছে। কিন্তু এখনও ঢাকায় ফেরার একটা তাগাদা অনুভব করি। আমি মনে মনে সেই ভাবনায় বুদ ছিলাম। কিন্তু তাতে ছেদ পড়লো ছেলেটির প্রশ্নে, 'আমি কাঁটাবনে কিভাবে যাব?' আমি তার চেহারার দিকে তাকালাম। হালকা গড়নের ছেলেটির মুখে ছোট ছোট কচি দাঁড়ি। তবে এখনও তাতে ক্ষুর লাগায়নি। গায়ে সাধারণ মানের একটা শার্ট পরা। এক নজরে দেখলেই বুঝা যায় এক ধরনের সরলতার আভা তার মুখাবয়ব জুড়ে। আমি কিছুটা কৌতুহলী হয়ে জিজ্ঞাস করলাম, কাঁটাবনে কেন যাবা? কোন কাজ আছে কিংবা পরিচিত কারও সঙ্গে দেখা করবে? আমার একগুচ্ছ প্রশ্নে সে জানাল, 'আমি একটি দোকানে যাব। আমি একটি বিড়ালের অর্ডার দিয়েছিলাম। গত শুক্রবার ( ২ নভেম্বর) সেটি ডেলিভারি দেওয়ার কথা ছিল। কিন্তু তাদের সঙ্গে কোনভাবে যোগাযোগ করতে পারছি না। ফোন বন্ধ পাচ্ছি, ম্যাসেজ দিলেও কোন রিপ্লাই দেয় না। কাঁটাবন মার্কেটে একটি দোকানের নম্বর দিয়েছিল। এখন সেই দোকানে গিয়ে দেখবো বিড়ালটি কেন ডেলিভারি হয়নি।'
আমি কিছুটা অবাক দৃষ্টিতে আবারো তাকালাম তার দিকে। ওর মতো ছেলের বেড়াল কেনার শখ কেন হলো? বাড়িতে বেড়ালের উৎপাতের যন্ত্রণায় মাঝে মাঝে বিরক্ত হই। দেশে কি বেড়ালের আকাল পড়েছে যে, বেড়ালও কিনতে হবে? আর পশু-পাখি বা প্রাণী কেনার শখ তো ওর আর্থিক বিবেচনায় এক ধরনের বিলাসিতাই বটে। আমি মনে মনে এসব ভাবছিলাম। সেই বলতে থাকলো, বাড়িতে দেশি বিড়াল আছে। কিন্তু মায়ের শখ একটি বড় পশমওয়ালা বিড়াল পোষার। আমি মায়ের শখ মেটানোর জন্য বড় পশমওয়ালা একটা বিড়ালের অর্ডার অনলাইনে দিয়েছিলাম।
ছেলেটির বাড়ি খুলনার বাগেরহাটের কচুয়া থানায়। থাকে দাউদকান্দি উপজেলার মেঘনা থানায়। সেখানে একটা প্রতিষ্ঠানে দিনভিত্তিক মজুরিতে ওয়েল্ডিংয়ের কাজ করে। দৈনিক চারশত টাকা হাজিরা। থাকা খাওয়া মিলে মাসে সাড়ে চার হাজারের মতো খরচ। প্রতি মাসে চৌদ্দ পনের হাজার টাকা আয় তার। মাসিক আর হাত খরচের কিছু টাকা রেখে বাকি টাকা মায়ের কাছে পাঠিয়ে দেয়। তার একটি বোন আছে। সে যশোরের একটি নার্সিং ইনস্টিটিউটে লেখাপড়া করে। মূলত বাবার হাত ধরেই দাউদকান্দিতে এসেছে সে। ওই একই প্রতিষ্ঠানে তার বাবাও ওয়েল্ডিংয়ের কাজ করে। তার মুজরি দৈনিক ৭০০ টাকা।
বেড়াল প্রসঙ্গে আমার কৌতুহল মেটাতে জানাল, একবার মা একটি বড় পশমওয়ালা একটি বেড়ালের কথা বলেছিল। বেড়াল কিনতে বা এজাতীয় কোন কিছুই মা বলেনি। কিন্তু আমি মায়ের শখ পূরণের জন্য বেড়াল কেনার বিষয়ে একটি সিদ্ধান্ত নেই। মা যদি কোন কিছু চায় কিংবা আমার মনে হয় এই জিনিসটা কিনে দিলে মা খুশি হবে; তাহলে যতক্ষণ তা কিনতে না পারি ততক্ষণ আমার মন শান্ত থাকে না। আমি অস্থির হয়ে উঠি।
আমার গন্তব্য কারওয়ান বাজার। ১২টায় নির্ধারিত একটি অনুষ্ঠানে যোগ দেয়ার কথা আমার। ঘড়ির কাঁটা ততক্ষণে সাড়ে দশটা পেরিয়েছে। যাত্রাবাড়ি বা সায়দাবাদ থেকে কারওয়ান বাজারে যাওয়ার ব্যাপারে মনস্থির করেছিলাম। কিন্তু ছেলেটির সঙ্গে কথা বলে আমি নিজের সিদ্ধান্ত পাল্টে ওকে নিয়ে কাঁটাবনে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিলাম। যদিও আমি ততক্ষণে কাটাবন যাওয়ার পথ ওকে বাতলেও দিয়েছিলাম। আমি বললাম, তুমি সায়েদাবাদ আমার সঙ্গে নামো। সে কিছুটা ভয় পেয়েছিল কি না, জানি না। আজকাল সাধুর বেশেই চোর আসে। সে হয়তো আমাকেই সন্দেহ করছিল, এ কার খপ্পড়ে পড়লাম। কিন্তু আমাকে উপেক্ষা করতে পারছিল না। স্বেচ্ছায় বা অনিচ্ছায় সে আমাকে অনুসরণ করতে থাকলো। দয়াগঞ্জ বাজারে আমার বিশেষ পছন্দের চা কেনার জন্য সায়েদাবাদ থেকে হেঁটেই যচ্ছিলাম। কিছুদূর যেতেই সে বলে উঠলো, আর কতক্ষণ লাগবে? আমি মজা করে বললাম, তুমি কি ভয় পাচ্ছো? আমি কি তোমাকে কোথাও নিয়ে টাকা, মানিব্যাগ নিয়ে যাবো, ভাবছো? সে কিছুটা অপ্রস্তুত হলো কিন্তু নিরবই থাকলো। যা হোক চাপাতা কেনার পর আমি বললাম, আমি তোমার সঙ্গে যাব। এবার মনে হয় সে সত্যি ভয় পেয়ে গেছে। আমার পাল্লায় পড়ে কি না মুশকিলেই পড়লো! দয়াগঞ্জ থেকে বাসে উঠলাম। বেড়াল ক্রয়ে ম্যাসেঞ্জারে তাদের সেই কথোপকথনের শর্টগুলো দেখালো। পশমওয়ালা যে বেড়ালটি সে অর্ডার করেছিল তার ছবিও দেখালো। মূলত অনলাইনে ওই বিড়ালটির ছবি দেখার পর সে তাতে ক্লিক করে। হাসিব জানায়, পার্সিয়ান ক্যাট ও ডগ হাউস নামে একটি ফেসবুক পেইজ ছিল সেটি।
কিছু সময় পরই ম্যাসেজ আসে সে বিড়ালটি ক্রয়ে আগ্রহী কি না? মায়ের শখ পূরণের বিষয়টি তার মাথায় ছিল। সেও রিপ্লাই দেয়, সে আগ্রহী। পাঁচ হাজার টাকা দাম চাওয়া হয়। পেজ থেকেই কয়েকদফা বার্তা আদান প্রদানের মাধ্যমে তিন হাজার টাকা দর স্থির হয়। অগ্রিম হিসাবে কিছু টাকা দিতে বললেও সে রাজী হয়নি। সে বেড়াল পাওয়ার পরই পুরো টাকা পরিশোধ করতে চায়। কিন্তু তাদের পীড়াপীড়িতে আর মায়ের শখ পূরণে সে ওদের দেয়া নম্বরে দু দফায় তিন হাজার টাকা দেয়। হাসিব বলে, টাকাটা আমি তখনই দিতাম না। কিন্তু মালিক ও ডেলিভারি ম্যান দুজনই বলছিলেন, ওনারা নামাজ পড়তে যাবেন। যেহেতু নামাজের কথা বলছে সে কারণে আমি বিশ্বাস করেই টাকাটা পাঠিয়ে দেই। কিন্তু তারপর থেকে বিকাশের মোবাইল নাম্বারটি বন্ধ এবং ডেলিভারি ম্যানের মোবাইলে সে কল ঢুকাতে পারছিল না। ম্যাসেজ পাঠালেও কোন রিপ্লাই নেই। অবশেষে সে নিজেই খোঁজ নিতে মেঘনা থেকে ঢাকায় আসা তার।
আলাপচারিতার মাঝেই কাটাবনে বাস থামল। হাঁটতে হাঁটতে হাসিবকে দেয়া সেই নির্দিষ্ট নম্বরের দোকানে গিয়া দাঁড়ালাম। দোকানের সামনে গিয়ে তো আমাদের চোখ স্থির। দোকানটি পোষা প্রাণীর খাবারসহ আনুসাঙ্গিক বস্তু বিক্রি করে, কোন প্রাণী নয়! হাসিবের প্রতারিত হওয়ার বিষয়টি বুঝতে আর বাকী নেই। দোকানে থাকা রিপন নামের এক ব্যক্তিকে দোকানের নাম্বার দিয়ে পাঠানো ম্যাসেজে দেখানো হলে তিনি বলেন, আমরা তো কোন পশু পাখি বিক্রই করি না। প্রতারক চক্র এভাবে অনেককেই নানাভাবে ফঁাদে ফেলে টাক হাতিয়ে নেয়। এ ধরনের অনেক ঘটনা অহরহ ঘটছে। তিনি থানায় জিডি করার পরামর্শ দেন।কিন্তু কে যাবে সেই হ্যাপায়?
কিন্তু কষ্টের তিন হাজার টাকা, মায়ের শখ পূরণের আনন্দ মুহূর্তেই শূণ্যে হারিয়ে গেল। তার চোখ দিয়ে কি তখন পানি গড়িয়ে পড়ছিল কি না, জানি না। আমারও গন্তব্যে ফেরার তাড়া। পিঠ চাপড়ে ওকে বিদায় দিয়ে রিক্সায় উঠলাম......।
রবিবার (৩ নভেম্বর) সকাল ১১টার দিকে হাসিব ফোনে জানাল, ডেলিভারি ম্যানের মোবাইলে কল ঢুকেছে। কিন্তু পরিচয় দেয়ার পর লাইন কেটে ব্লক করে দিয়েছে । অন্য এক নাম্বার থেকে ফোন দেয়ার পরও একই ঘটনা ঘটেছে।
অনলাইনে প্রতারণা এখন নিয়মিত হয়ে উঠছে। প্রতিনিয়তই এ ধরনের ঘটনা অহরহই ঘটছে। সঠিক পণ্য না দেয়া, অধিক মূল্য নেয়া, সময়মতো সরবরাহ না করার মতো নানা অভিযোগে সম্ভাবনাময় এ খাতটি ক্রমেই মানুষের আস্থাহীনতায় পড়ছে। আর ভেঙ্গে যাচ্ছে হাসিবদের স্বপ্নগুলো!
লেখক: সাংবাদিক
পাঠকের মতামত:

- মুদ্রানীতি ঘোষণা আজ, অপরিবর্তিত নীতিতে নজর শুধু মূল্যস্ফীতি
- সাত জেলায় ৬০ কিলোমিটার বেগে ঝড়ের আভাস, নদীবন্দরে সতর্কতা
- পুঁজিবাজারে সালমান আজীবন নিষিদ্ধ-১০০ কোটি টাকা জরিমানা
- একমত হওয়া বিষয়গুলোকে আইনি ভিত্তি দিতে হবে: আখতার হোসেন
- হার্টে ব্লক: বিদেশে সার্জারির সিদ্ধান্ত নাকচ করলেন জামায়াত আমির
- হাসিনার দেশত্যাগের এক বছর পরও মানবাধিকার সংকট প্রকট
- গভীর সমুদ্রে মাছ ধরা কার্যক্রম জোরদারের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
- ‘অন্তর্বর্তী সরকার, জুলাই সনদ দরকার’ – স্লোগান দিয়ে শাহবাগ অবরোধ
- আমি লজ্জিত, অনুতপ্ত ও ক্ষমাপ্রার্থী, জবানবন্দিতে সাবেক আইজিপি
- প্লট বরাদ্দে দুর্নীতি : শেখ হাসিনার বিচার শুরু, গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি
- সন্ধ্যার মধ্যে সাত অঞ্চলে ঝড়ের আভাস
- ওয়াশিংটনে বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র শুল্ক আলোচনা শুরু
- সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল হক ৭ দিনের রিমান্ডে
- গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের রাষ্ট্রীয় পদমর্যাদাক্রম নিয়ে রিভিউর রায় ৬ আগস্ট
- ডাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা, ভোট ৯ সেপ্টেম্বর
- বৃহস্পতিবার নতুন মুদ্রানীতি ঘোষণা
- নেতানিয়াহুর দাবি গাজায় কেউ না খেয়ে নেই, ট্রাম্পের ভিন্নমত
- বিচার সংস্কার নির্বাচন সমান্তরালভাবে এগিয়ে নিতে হবে: জামায়াত আমির
- ঐকমত্য কমিশনের সংলাপের সময় অগ্নিকাণ্ডের প্রমাণ মেলেনি
- অভ্যুত্থানের শক্তি সক্রিয় থাকা পর্যন্ত মুজিববাদীরা দাঁড়াতে পারবে না: নাহিদ
- জুলাই সনদের খসড়া নিয়ে আপত্তি এনসিপি-জামায়াতে ইসলামীর
- টেকসই উন্নয়নের শর্ত-স্বাধীন ও কার্যকর প্রতিষ্ঠান: আমীর খসরু
- জুলাই সনদের খসড়া বিষয়ে বিএনপি ইতিবাচক: সালাহউদ্দিন
- দেশে গভীর পরিবর্তন না হলে স্বৈরাচার গিয়ে স্বৈরাচার আসবে: প্রধান উপদেষ্টা
- সেপ্টেম্বরে শুরু এশিয়া কাপ, এক গ্রুপেই ভারত-পাকিস্তান
- পুঁজিবাজারে মূলধন বেড়েছে ৩৭ হাজার ৭৩ কোটি টাকা
- হচ্ছে না সাময়িক যুদ্ধবিরতি, হামাসকে ধ্বংসের হুমকি ট্রাম্পের
- কিশোরগঞ্জের মানুষ রাষ্ট্রপতি পেয়েছে কিন্তু উন্নয়ন পায়নি : নাহিদ ইসলাম
- রোববার খুলছে না মাইলস্টোন, কলেজ খোলার বিষয়ে সিদ্ধান্ত সোমবার
- পুরনো পদ্ধতিতে আর নির্বাচন চলবে না: মজিবুর রহমান
- নির্বাচনের আগে সব অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার করা হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- দগ্ধদের দেখতে বার্ন ইনস্টিটিউটে প্রধান উপদেষ্টা
- গুলশানে সমন্বয়ক পরিচয়ে চাঁদাবাজি, গ্রেপ্তার ৫
- "কয়েকদিনের মধ্যে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করবেন প্রধান উপদেষ্টা"
- যখনই নির্বাচনের প্রস্তুতি নিয়ে অগ্রসর হচ্ছি, তখনই ষড়যন্ত্র আসছে: প্রধান উপদেষ্টা
- প্রফেসর ড. এম জুবায়দুর রহমান ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান নির্বাচিত
- সারা বছর মৃত ভোটার বাদ দেওয়ার ক্ষমতা চান ইসি কর্মকর্তারা
- ফেনী সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত, আহত ১
- গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৫৯ হাজার ৫০০ ছাড়ালো
- দাম কমলো স্বর্ণের
- দু-চারটা হলেও শীর্ষ অপরাধীর বিচার দেখতে চাই: জামায়াত আমির
- বিমানবন্দর থেকে ১২৩ বাংলাদেশিসহ ১৯৮ জনকে ফেরত পাঠাল মালয়েশিয়া
- কাউকে গ্রেপ্তার করতে হলে আইডি কার্ড দেখাতে হবে: আইন উপদেষ্টা
- বিমান দুর্ঘটনায় দগ্ধদের চিকিৎসা দিতে চীনা মেডিকেল টিম ঢাকায়
- হাসিনার গুলি চালানোর নির্দেশ নিয়ে আল জাজিরার ‘বিস্ফোরক’ প্রতিবেদন
- টানা ৮ কার্যদিবস পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান
- বাংলাদেশকে ধসিয়ে ধবলধোলাই এড়াল পাকিস্তান
- ভারত ও যুক্তরাজ্যের মধ্যে ঐতিহাসিক বাণিজ্য চুক্তি সই
- বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বেড়ে ৩০ বিলিয়ন
- নতুন বাংলাদেশ গড়ার লড়াই শেষ হয়নি: নাহিদ
- জাতিসংঘের মানবাধিকার কার্যালয় আমাদের স্বার্থে হয়েছে: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
- মানুষের মধ্যে ভয়-আতঙ্ক তৈরি করেছে মব কালচার: রুহুল কবির রিজভী
- হত্যা মামলায় সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল হক কারাগারে
- দগ্ধদের জন্য রক্ত ও স্কিনের প্রয়োজন নেই : বার্নের ভারপ্রাপ্ত পরিচালক
- ১৫ বছরে আওয়ামী সন্ত্রাসে নিহতদের তালিকা তৈরির নির্দেশ
- নাটোরে মাইক্রোবাস ও ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ৬
- পাকিস্তানকে উড়িয়ে র্যাঙ্কিংয়ে জোড়া সুখবর পেল বাংলাদেশ
- ইসলামী ব্যাংকের ক্যাশ ওয়াক্ফ অ্যাকাউন্ট: মানবতার সেবায় স্থায়ী দান
- ইরানের বিরুদ্ধে যুদ্ধ শেষ হয়নি: ইসরাইলি সেনাপ্রধান
- দুদকের পক্ষে এতো দুর্নীতির শাস্তি নিশ্চিত করা সম্ভব না : বিচারক
- মাইলস্টোন দুর্ঘটনায় তদন্তের দাবি জামায়াতের নায়েবে আমিরের
- নিহতের সংখ্যা কম দেখানোর কোনো কারণ নেই: প্রেস সচিব
- ফ্যাসিস্ট শক্তি উত্থানের শঙ্কায় মতবিনিময় করেছেন প্রধান উপদেষ্টা: মির্জা ফখরুল
- শক্তিশালী পাসপোর্টের র্যাংকিংয়ে তিন ধাপ এগিয়েছে বাংলাদেশ
- সিঙ্গাপুরের প্রতিনিধিদল বার্ন ইনস্টিটিউটে
- সরকার যেতে বললে চলে যাব: শিক্ষা উপদেষ্টা
- মাইলস্টোনে বিমান বিধ্বস্তে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ৩১
- চোখের জলে শেষবিদায়, চিরনিদ্রায় শায়িত পাইলট তৌকির
- পাকিস্তানের বিপক্ষে প্রথমবার টি-টোয়েন্টি সিরিজ জিতল বাংলাদেশ
- সামরিক খাতে বাংলাদেশকে সহযোগিতা করতে আগ্রহী চীন: রাষ্ট্রদূত
- ৯ ঘণ্টা আটকে থাকার পর মাইলস্টোন ছাড়লেন দুই উপদেষ্টা
- সরকার দায়িত্বশীল আচরণ করলে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে যেত না: নাহিদ
- গণতন্ত্রপন্থি সহযোদ্ধাদের শান্ত-সংহত থাকার আহ্বান তারেক রহমানের
- "এক ব্যক্তি প্রধানমন্ত্রী ও দলীয় প্রধান না থাকার পক্ষে নয় বিএনপি"
- প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে চারটি রাজনৈতিক দলের নেতারা
- হাসিনার গুলি চালানোর নির্দেশ নিয়ে আল জাজিরার ‘বিস্ফোরক’ প্রতিবেদন
- বিমান দুর্ঘটনায় দগ্ধদের চিকিৎসা দিতে চীনা মেডিকেল টিম ঢাকায়
- ফেনী সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত, আহত ১
- গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৫৯ হাজার ৫০০ ছাড়ালো
- দাম কমলো স্বর্ণের
- দু-চারটা হলেও শীর্ষ অপরাধীর বিচার দেখতে চাই: জামায়াত আমির
- কাউকে গ্রেপ্তার করতে হলে আইডি কার্ড দেখাতে হবে: আইন উপদেষ্টা
- বিমানবন্দর থেকে ১২৩ বাংলাদেশিসহ ১৯৮ জনকে ফেরত পাঠাল মালয়েশিয়া
- সারা বছর মৃত ভোটার বাদ দেওয়ার ক্ষমতা চান ইসি কর্মকর্তারা
- প্রফেসর ড. এম জুবায়দুর রহমান ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান নির্বাচিত
- নির্বাচনের আগে সব অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার করা হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- গুলশানে সমন্বয়ক পরিচয়ে চাঁদাবাজি, গ্রেপ্তার ৫
- দগ্ধদের দেখতে বার্ন ইনস্টিটিউটে প্রধান উপদেষ্টা
- কিশোরগঞ্জের মানুষ রাষ্ট্রপতি পেয়েছে কিন্তু উন্নয়ন পায়নি : নাহিদ ইসলাম
- পুরনো পদ্ধতিতে আর নির্বাচন চলবে না: মজিবুর রহমান
- হচ্ছে না সাময়িক যুদ্ধবিরতি, হামাসকে ধ্বংসের হুমকি ট্রাম্পের
- রোববার খুলছে না মাইলস্টোন, কলেজ খোলার বিষয়ে সিদ্ধান্ত সোমবার
- জুলাই সনদের খসড়া বিষয়ে বিএনপি ইতিবাচক: সালাহউদ্দিন
- সেপ্টেম্বরে শুরু এশিয়া কাপ, এক গ্রুপেই ভারত-পাকিস্তান
- পুঁজিবাজারে মূলধন বেড়েছে ৩৭ হাজার ৭৩ কোটি টাকা
- যখনই নির্বাচনের প্রস্তুতি নিয়ে অগ্রসর হচ্ছি, তখনই ষড়যন্ত্র আসছে: প্রধান উপদেষ্টা
- বিচার সংস্কার নির্বাচন সমান্তরালভাবে এগিয়ে নিতে হবে: জামায়াত আমির
- টেকসই উন্নয়নের শর্ত-স্বাধীন ও কার্যকর প্রতিষ্ঠান: আমীর খসরু
- নেতানিয়াহুর দাবি গাজায় কেউ না খেয়ে নেই, ট্রাম্পের ভিন্নমত
- জুলাই সনদের খসড়া নিয়ে আপত্তি এনসিপি-জামায়াতে ইসলামীর
সম্পাদকীয় এর সর্বশেষ খবর
সম্পাদকীয় - এর সব খবর
