তৃণমূলে আস্থাহীনতা ও হতাশা
ভারপ্রাপ্ত মহাসচিবকে খুঁজছে বিএনপির নেতাকর্মীরা

তারেক সালমান ও মাহমুদুল হাসান, দিরিপোর্ট : সরকার বিরোধী আন্দোলনের চরম মুহূর্তে ‘আত্মগোপনে’ থাকা দলের ভারপ্রাপ্ত মহাসচিবকে খুঁজে ফিরছে বিএনপির তৃণমূল কর্মীরা। তাদের অভিযোগ এই সময় মাঠে থেকে সাহস ও ভরসা দেওয়ার বদলে তিনি আত্মগোপন করেছেন। তার সঙ্গে মাঠ পর্যায়ের নেতাকর্মীরা ন্যূনতম যোগাযোগও করতে পারছে না।
ভারপ্রাপ্ত মহাসচিবের সঙ্গে সঙ্গে অন্য সিনিয়র নেতারাও আত্মগোপনে থাকায় তৃণমূল কর্মীদের মধ্যে দেখা দিয়েছে আস্থাহীনতা ও হতাশা।
সরকার পতন ও নির্বাচনকালীন নির্দলীয় সরকারের দাবিতে টানা ৮৪ ঘণ্টার হরতাল ঘোষণার পর থেকেই বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর আত্মগোপনে রয়েছেন। মঙ্গলবার বিকেলে টেলিফোনে মন্ত্রিসভা রূপান্তর নয়, প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগে সমাধানের পথ উন্মুক্ত হতে পারে বলে মন্তব্য করেন তিনি। এ সময়ও তার অবস্থান সম্পর্কে কেউ কিছু বলতে পারেনি।
ফখরুল বলেন, মন্ত্রিসভা রূপান্তরে মন্ত্রীদের পদত্যাগপত্র জমা নেওয়ার ঘটনা সংবিধানের সঙ্গে সংগতিপূর্ণ নয় বলে আমরা মনে করি। এরকম কার্যক্রম সংকটকে আরও ঘনীভূত করেছে। তিনি বলেন, আমরা স্পষ্টভাষায় বলতে চাই, মন্ত্রিসভা রূপান্তরে সংকটের সমাধান আসবে না। সমাধান চাইলে অবিলম্বে প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ করা উচিত। এতে সংলাপের বন্ধ পথ উন্মুক্ত হবে বলে আমরা মনে করি।
এর আগে সর্বশেষ গত শুক্রবার বিকেলে গুলশানে চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে ১৮ দলীয় জোটের মহাসচিবদের সঙ্গে বৈঠকের পর থেকে মির্জা ফখরুল সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন।
সিনিয়র কয়েকজন নেতা গ্রেপ্তারের পরিপ্রেক্ষিতে ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব নিরাপদ স্থানে থেকে নেতাকর্মীদের নির্দেশনা দিচ্ছেন।
এদিকে বিএনপির সাধারণ নেতাকর্মীরা অভিযোগ করছেন, ইতোপূর্বে কয়েকবার সরকার পতনের আল্টিমেটাম দিয়ে দলের ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব তাতে সফল হতে পারেননি। দলের সাংগঠনিক সম্পাদক এম ইলিয়াস আলী গুমের পর এই আন্দোলন প্রায় সফলতার প্রান্তে চলে গিয়েছিল। সাধারণ মানুষ ইলিয়াস আলী ইস্যুতে বিএনপির আন্দোলনে ব্যাপকভাবে সমর্থন দিয়েছিল। তখন সরকার ভয় পেয়ে দলের নেতাদের বিরুদ্ধে মামলা ও আটক অভিযানে নামে। সে সময় দলের ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর হঠাৎ করেই ‘ফাইট’ না দিয়ে আন্দোলনের মাঠ ছেড়ে আত্মগোপনে চলে যান। আন্দোলনের তুমুল মুহূর্তে দলের দ্বিতীয় সাংগঠনিক নেতার (মির্জা ফখরুল) এভাবে মাঠ ছেড়ে পলায়ন দলের লাখ লাখ নেতাকর্মীর মন ভেঙে দেয়। ভারপ্রাপ্ত মহাসচিবের ওই সময়ের আত্মগোপন দেশের বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমে ব্যাপক সমালোচনার বন্যা বয়ে যায়। সরকারের মন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের নেতারাও এ নিয়ে চরম রসালো আলোচনা করেন। এক পর্যায়ে মির্জা ফখরুল গোপনে আদালতে জামিনের জন্য যান। কিন্তু তাতেও কোনো কাজ হয়নি। তাকে জেলে যেতেই হয়। কিন্তু ওভাবে পলায়ন না করে নেতাকর্মীদের সামনে থেকে তিনি গ্রেফতার হলে ওই আন্দোলন থেমে যেত না। বরং নেতাকর্মীরা আরও চাঙা হয়ে উঠতো।
তৃণমূল কর্মীরা জানান, দেখতে দেখতে সরকারের মেয়াদ শেষ হয়ে এলেও সঠিক দিক নির্দেশনার অভাবে ও দলকে সু-সংগঠিত করতে না পারায় এখনও আন্দোলনে সফলতার মুখ দেখছে না। প্রায় দু‘সপ্তাহ আগে সরকারের মেয়াদ শেষ হয়। এরপর মন্ত্রিপরিষদ থেকে মন্ত্রীরা পদত্যাগ করলেও এখনও পূর্ণ শক্তি নিয়ে বহাল তবিয়তে রয়েছে সরকার। এটা শুধু বিএনপির সাংগঠনিক ব্যর্থতার কারণেই সম্ভব হচ্ছে।
সাধারণ কর্মীদের অভিযোগ, দলের চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার আন্তরিক চেষ্টা সত্ত্বেও বিএনপি এখনও নিজের বিশাল কর্মী বাহিনীকে আন্দোলনে সম্পৃক্ত করতে পারেনি। এ কারণেই দেশের সাধারণ মানুষের মাঝেও বিএনপির সাংগঠনিক শক্তি নিয়ে আস্থা তৈরি হয়নি। বরং সৃষ্টি হয়েছে অবিশ্বাস, ক্ষোভ ও হতাশা। এ অবস্থাতেও দলের সাংগঠনিক শক্তি বাড়াতে দলের সিনিয়র নেতারা কখনও আন্তরিকভাবে উদ্যোগ নেননি। যার দায়ভার এখন দলকেই বহন করতে হচ্ছে।
সূত্র জানায়, দলীয় ফোরাম, জাতীয় প্রেস ক্লাব ভিত্তিক আলোচনা, ১৮ দলীয় জোট শরিকদের সঙ্গে বৈঠক, সংবাদ সম্মেলনে পারদর্শীতার পরিচয় দিলেও আন্দোলন-সংগ্রামে এখনও নিজের দক্ষতা দেখাতে পারেননি মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। পারেননি দেশের লাখ লাখ সাধারণ নেতাকর্মীকে সংগঠিত করার মতো উদ্যোগ নিতে। সৃষ্টি করতে পারেননি সামনে থেকে আন্দোলনে নেতৃত্ব দেওয়ার নজির। এসব কারণেই নেতাকর্মীদের আস্থা ও ভরসার জায়গায় দুর্বল হয়ে পড়ছেন তিনি। তার ওপর আস্থা রাখতে পারছেন না স্থায়ী কমিটির অনেক নেতা।
দলীয় সূত্র আরও জানায়, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিবের পলায়ন মানসিকতার প্রভাব শুধু তৃণমূল নেতাকর্মীদের মাঝে নয়, এর নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে দলের সিনিয়রসহ সর্বস্তরের নেতাদের ওপর। আন্দোলনের শেষ ও চূড়ান্ত সময়েও আগের মতোই কেন্দ্রীয় নেতারা কর্মসূচি সফলে মাঠে নামছেন না। এতে বিভ্রান্ত ও ক্ষুব্ধ হচ্ছেন তৃণমূল নেতাকর্মীরা।
এছাড়া মির্জা ফখরুলের বিরুদ্ধে তার দায়িত্বকালীন সময়ে জেলা পর্যায়ের কমিটি গঠন নিয়েও নানা বিতর্ক সৃষ্টি হয়েছে। বেশিরভাগ জেলাতেই কমিটি করা হয়েছে গোজামিলের। নেতাকর্মীদের মধ্যে দ্বন্দ্ব ও কোন্দল দানা বেধেছে। উপজেলা পর্যায়ের কমিটিগুলোও গঠন করা হয়নি। আর এসব সমস্যা নিরসনে চোখে পড়ার মতো সঠিক কোন উদ্যোগও গ্রহণ করেননি তিনি। একমাত্র নিজের জেলা ঠাকুরগাঁও ছাড়া তিনি তেমন কোনো জেলা ও সাংগঠনিক জেলা সফর করেননি। উল্লেখ্য, মির্জা ফখরুল নিজ জেলা ঠাকুরগাঁও বিএনপির সভাপতি।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে তৃণমূলের এক নেতা বলেন, হরতাল ডেকেই চুপ শীর্ষ নেতারা। চলে যাচ্ছেন আত্মগোপনে। যোগাযোগের মাধ্যম মোবাইল ফোনও প্রায় নেতা রাখছেন বন্ধ। দু‘একজন খোলা রাখলেও তা রিসিভ করেন না। তাদের সঙ্গে তৃণমূল নেতাকর্মীরা ন্যূনতম যোগাযোগও করতে পারছেন না। পাচ্ছেন না কোনো সঠিক দিক নির্দেশনা। মহাসচিবের কাছ থেকেও আসছে না দিকনির্দেশনা। টিভি-পত্রিকা দেখে জানতে হচ্ছে হরতালসহ কর্মসূচির খবরাখবর।
দুই দফা টানা ৬০ ঘণ্টা করে হরতাল পালনের পর আবারও ৮৪ ঘণ্টার হরতাল পালন করছে বিএনপি নেতৃত্বাধীন ১৮ দলীয় জোট। গত শুক্রবার বিকেলে গুলশানে দলের চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলন করে এ কর্মসূচির ঘোষণা দেন মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। অভিযোগ উঠেছে, এ কর্মসূচির বিষয়েও দলের নিচের সারির তো দূরের কথা, কেন্দ্রীয় সিনিয়র নেতারাও অনেকেই জানতেন না। কর্মসূচি পালনের বিষয়ে তৃণমূল নেতাদের কাছে কোনো নির্দেশনাও যায়নি কেন্দ্র থেকে।
এছাড়া হরতাল ঘোষণার পর শুক্রবার সন্ধ্যায় বিএনপির সিনিয়র ৩ নেতাকে পুলিশ গ্রেফতার করলেও এর আনুষ্ঠানিক কোনো প্রতিবাদ জানাননি ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব। হরতালের সময় আরও ১২ ঘণ্টা বাড়ানোর ঘোষণাটিও এসেছে দলের যুগ্ম মহাসচিব রিজভী আহমেদের কাছ থেকে। যদিও আগের হরতাল কর্মসূচির ঘোষণা এসেছিল ভারপ্রাপ্ত মহাসচিবের কাছ থেকে।
নির্দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচনের দাবিতে জোটের শরিকদের নিয়ে একের পর এক হরতাল কর্মসূচি দিয়ে যাচ্ছে বিএনপি। কিন্তু বিচ্ছিন্ন কিছু গাড়িতে আগুন, ভাংচুর ও ককটেল বিস্ফোরণের মাধ্যমে জনমনে আতঙ্ক ছড়ানো ছাড়া নেতাকর্মীদের মাঠে দেখা যাচ্ছে না। এ কারণেই আন্দোলনে গতি সঞ্চার হচ্ছে না বলে মনে করছেন তৃণমূল নেতারা।
এদিকে ছাত্রদল, যুবদল ও স্বেচ্ছাসেবক দলকে আন্দোলনের ভ্যানগার্ড বলে বিএনপি দাবি করলেও তাদের কোনো তৎপরতা চোখে পড়ছে না। অথচ ‘নিরাপদ’ সভা-সমাবেশ ও দলীয় কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে ক্যামেরার সামনে নিয়মিতই উপস্থিত থাকেন নেতাকর্মীরা। কদাচিৎ আগে থেকে ‘আমন্ত্রিত’ ক্যামেরার সামনে দল বেঁধে ৫-১০ জনকে মিছিল করতে দেখা গেলেও পুলিশের উপস্থিতি টের পেলে মুহূর্তেই মিলিয়ে যান তারা। এসবের জন্য সঠিক দিকনির্দেশনার অভাবকেই দায়ী করছেন সংশ্লিষ্টরা।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ছাত্রদলের এক নেতা দিরিপোর্টকে বলেন, শীর্ষ নেতারা নিজেরাও মাঠে নামেন না, আমাদেরও মাঠে নামতে উদ্বুদ্ধ করেন না। যদিও ঢাকায় রাজপথ দখলের সব শক্তিই ছাত্রদল-বিএনপির আছে।
তবে একে আন্দোলনের কৌশল বলেই দাবি করেন মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। প্রথম দুই দফা হরতালের পর তিনি সাংবাদিকদের বলেন, ‘হরতালে দলের নেতারা ঢাকায় মাঠে থাকবেন না এটাই আমাদের কৌশল। রাজধানীতে বিভিন্ন বাহিনীর বিপুলসংখ্যক সদস্য মোতায়েন করে দলের নেতাদের মাঠে নামতে দিচ্ছে না সরকার। তবে আগামীতে আমাদের সব নেতাকর্মী মাঠে নামবেন।’
এদিকে মাঠপর্যায়ের আন্দোলনে থাকা নেতাকর্মীরা অভিযোগ করেন, আন্দোলনের সময় মাঠে কেন্দ্রীয় নেতাদের অনুপস্থিতি দলের সাধারণ কর্মী-সমর্থকদের হতাশ করছে। সারাদেশে সফল হরতাল কর্মসূচি পালন হলেও রাজধানীতে হরতালে মাঠে থাকেন না নেতাকর্মীরা। ঢাকায় যত এমপি প্রার্থী রয়েছেন, তারা যদি ৫০জন করেও লোক নিয়ে মাঠে নামতেন, তাহলেও রাজধানীতে আন্দোলনের চেহারা পাল্টে যেত।
বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা, সিরাজগঞ্জ জেলা বিএনপির সভাপতি ও সাবেক বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু দিরিপোর্টকে বলেন, কেন্দ্র ঘোষিত কর্মসূচি দায়িত্ব নিয়ে আমরা সর্বাত্মক ও সফলভাবে পালন করছি। কেন্দ্রেরও উচিত আরও দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখা। তাহলেই আন্দোলন সফল হবে।’
দলের ভারপ্রাপ্ত মহাসচিবের আত্মগোপন চলমান সরকার বিরোধী চূড়ান্ত আন্দোলনে নেতিবাচক প্রভাব ফেলছে কি না, এমন জিজ্ঞাসার জবাবে দলের যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী আহমেদ দিরিপোর্টকে বলেন, ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব আত্মগোপনে চলে গেছেন, এমনটা নয়। মহাসচিব আড়ালে থাকা আন্দোলনের একটি পন্থা।
রিজভী বলেন, বিশ্বের যে সকল আন্দোলন-সংগ্রামের কথা আমরা জানি, তা সফলে নেতারা বিভিন্ন কৌশল অবলম্বন করেন। আমাদের দেশে বিরোধী দলের আন্দোলন দমাতে সরকার পুলিশি নির্যাতন-নিপীড়ন করে যাচ্ছে। সেসব থেকে রাজনীতিক নেতারা এই পন্থা অবলম্বন করেছে।
তিনি আরও বলেন, ভারপ্রাপ্ত মহাসচিবের আড়ালকে ঘিরে দলের কর্মসূচি সফলে ও নেতাকর্মীদের মধ্যে কোনো বিরূপ প্রভাব পড়ছে না।
(দিরিপোর্ট/টিএস-এমএইচ/এইচএসএম/নভেম্বর১৩,২০১৩)
পাঠকের মতামত:

- মুদ্রানীতি ঘোষণা আজ, অপরিবর্তিত নীতিতে নজর শুধু মূল্যস্ফীতি
- সাত জেলায় ৬০ কিলোমিটার বেগে ঝড়ের আভাস, নদীবন্দরে সতর্কতা
- পুঁজিবাজারে সালমান আজীবন নিষিদ্ধ-১০০ কোটি টাকা জরিমানা
- একমত হওয়া বিষয়গুলোকে আইনি ভিত্তি দিতে হবে: আখতার হোসেন
- হার্টে ব্লক: বিদেশে সার্জারির সিদ্ধান্ত নাকচ করলেন জামায়াত আমির
- হাসিনার দেশত্যাগের এক বছর পরও মানবাধিকার সংকট প্রকট
- গভীর সমুদ্রে মাছ ধরা কার্যক্রম জোরদারের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
- ‘অন্তর্বর্তী সরকার, জুলাই সনদ দরকার’ – স্লোগান দিয়ে শাহবাগ অবরোধ
- আমি লজ্জিত, অনুতপ্ত ও ক্ষমাপ্রার্থী, জবানবন্দিতে সাবেক আইজিপি
- প্লট বরাদ্দে দুর্নীতি : শেখ হাসিনার বিচার শুরু, গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি
- সন্ধ্যার মধ্যে সাত অঞ্চলে ঝড়ের আভাস
- ওয়াশিংটনে বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র শুল্ক আলোচনা শুরু
- সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল হক ৭ দিনের রিমান্ডে
- গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের রাষ্ট্রীয় পদমর্যাদাক্রম নিয়ে রিভিউর রায় ৬ আগস্ট
- ডাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা, ভোট ৯ সেপ্টেম্বর
- বৃহস্পতিবার নতুন মুদ্রানীতি ঘোষণা
- নেতানিয়াহুর দাবি গাজায় কেউ না খেয়ে নেই, ট্রাম্পের ভিন্নমত
- বিচার সংস্কার নির্বাচন সমান্তরালভাবে এগিয়ে নিতে হবে: জামায়াত আমির
- ঐকমত্য কমিশনের সংলাপের সময় অগ্নিকাণ্ডের প্রমাণ মেলেনি
- অভ্যুত্থানের শক্তি সক্রিয় থাকা পর্যন্ত মুজিববাদীরা দাঁড়াতে পারবে না: নাহিদ
- জুলাই সনদের খসড়া নিয়ে আপত্তি এনসিপি-জামায়াতে ইসলামীর
- টেকসই উন্নয়নের শর্ত-স্বাধীন ও কার্যকর প্রতিষ্ঠান: আমীর খসরু
- জুলাই সনদের খসড়া বিষয়ে বিএনপি ইতিবাচক: সালাহউদ্দিন
- দেশে গভীর পরিবর্তন না হলে স্বৈরাচার গিয়ে স্বৈরাচার আসবে: প্রধান উপদেষ্টা
- সেপ্টেম্বরে শুরু এশিয়া কাপ, এক গ্রুপেই ভারত-পাকিস্তান
- পুঁজিবাজারে মূলধন বেড়েছে ৩৭ হাজার ৭৩ কোটি টাকা
- হচ্ছে না সাময়িক যুদ্ধবিরতি, হামাসকে ধ্বংসের হুমকি ট্রাম্পের
- কিশোরগঞ্জের মানুষ রাষ্ট্রপতি পেয়েছে কিন্তু উন্নয়ন পায়নি : নাহিদ ইসলাম
- রোববার খুলছে না মাইলস্টোন, কলেজ খোলার বিষয়ে সিদ্ধান্ত সোমবার
- পুরনো পদ্ধতিতে আর নির্বাচন চলবে না: মজিবুর রহমান
- নির্বাচনের আগে সব অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার করা হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- দগ্ধদের দেখতে বার্ন ইনস্টিটিউটে প্রধান উপদেষ্টা
- গুলশানে সমন্বয়ক পরিচয়ে চাঁদাবাজি, গ্রেপ্তার ৫
- "কয়েকদিনের মধ্যে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করবেন প্রধান উপদেষ্টা"
- যখনই নির্বাচনের প্রস্তুতি নিয়ে অগ্রসর হচ্ছি, তখনই ষড়যন্ত্র আসছে: প্রধান উপদেষ্টা
- প্রফেসর ড. এম জুবায়দুর রহমান ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান নির্বাচিত
- সারা বছর মৃত ভোটার বাদ দেওয়ার ক্ষমতা চান ইসি কর্মকর্তারা
- ফেনী সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত, আহত ১
- গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৫৯ হাজার ৫০০ ছাড়ালো
- দাম কমলো স্বর্ণের
- দু-চারটা হলেও শীর্ষ অপরাধীর বিচার দেখতে চাই: জামায়াত আমির
- বিমানবন্দর থেকে ১২৩ বাংলাদেশিসহ ১৯৮ জনকে ফেরত পাঠাল মালয়েশিয়া
- কাউকে গ্রেপ্তার করতে হলে আইডি কার্ড দেখাতে হবে: আইন উপদেষ্টা
- বিমান দুর্ঘটনায় দগ্ধদের চিকিৎসা দিতে চীনা মেডিকেল টিম ঢাকায়
- হাসিনার গুলি চালানোর নির্দেশ নিয়ে আল জাজিরার ‘বিস্ফোরক’ প্রতিবেদন
- টানা ৮ কার্যদিবস পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান
- বাংলাদেশকে ধসিয়ে ধবলধোলাই এড়াল পাকিস্তান
- ভারত ও যুক্তরাজ্যের মধ্যে ঐতিহাসিক বাণিজ্য চুক্তি সই
- বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বেড়ে ৩০ বিলিয়ন
- নতুন বাংলাদেশ গড়ার লড়াই শেষ হয়নি: নাহিদ
- জাতিসংঘের মানবাধিকার কার্যালয় আমাদের স্বার্থে হয়েছে: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
- মানুষের মধ্যে ভয়-আতঙ্ক তৈরি করেছে মব কালচার: রুহুল কবির রিজভী
- হত্যা মামলায় সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল হক কারাগারে
- দগ্ধদের জন্য রক্ত ও স্কিনের প্রয়োজন নেই : বার্নের ভারপ্রাপ্ত পরিচালক
- ১৫ বছরে আওয়ামী সন্ত্রাসে নিহতদের তালিকা তৈরির নির্দেশ
- নাটোরে মাইক্রোবাস ও ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ৬
- পাকিস্তানকে উড়িয়ে র্যাঙ্কিংয়ে জোড়া সুখবর পেল বাংলাদেশ
- ইসলামী ব্যাংকের ক্যাশ ওয়াক্ফ অ্যাকাউন্ট: মানবতার সেবায় স্থায়ী দান
- ইরানের বিরুদ্ধে যুদ্ধ শেষ হয়নি: ইসরাইলি সেনাপ্রধান
- দুদকের পক্ষে এতো দুর্নীতির শাস্তি নিশ্চিত করা সম্ভব না : বিচারক
- মাইলস্টোন দুর্ঘটনায় তদন্তের দাবি জামায়াতের নায়েবে আমিরের
- নিহতের সংখ্যা কম দেখানোর কোনো কারণ নেই: প্রেস সচিব
- ফ্যাসিস্ট শক্তি উত্থানের শঙ্কায় মতবিনিময় করেছেন প্রধান উপদেষ্টা: মির্জা ফখরুল
- শক্তিশালী পাসপোর্টের র্যাংকিংয়ে তিন ধাপ এগিয়েছে বাংলাদেশ
- সিঙ্গাপুরের প্রতিনিধিদল বার্ন ইনস্টিটিউটে
- সরকার যেতে বললে চলে যাব: শিক্ষা উপদেষ্টা
- মাইলস্টোনে বিমান বিধ্বস্তে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ৩১
- চোখের জলে শেষবিদায়, চিরনিদ্রায় শায়িত পাইলট তৌকির
- পাকিস্তানের বিপক্ষে প্রথমবার টি-টোয়েন্টি সিরিজ জিতল বাংলাদেশ
- সামরিক খাতে বাংলাদেশকে সহযোগিতা করতে আগ্রহী চীন: রাষ্ট্রদূত
- ৯ ঘণ্টা আটকে থাকার পর মাইলস্টোন ছাড়লেন দুই উপদেষ্টা
- সরকার দায়িত্বশীল আচরণ করলে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে যেত না: নাহিদ
- গণতন্ত্রপন্থি সহযোদ্ধাদের শান্ত-সংহত থাকার আহ্বান তারেক রহমানের
- "এক ব্যক্তি প্রধানমন্ত্রী ও দলীয় প্রধান না থাকার পক্ষে নয় বিএনপি"
- প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে চারটি রাজনৈতিক দলের নেতারা
- হাসিনার গুলি চালানোর নির্দেশ নিয়ে আল জাজিরার ‘বিস্ফোরক’ প্রতিবেদন
- বিমান দুর্ঘটনায় দগ্ধদের চিকিৎসা দিতে চীনা মেডিকেল টিম ঢাকায়
- ফেনী সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত, আহত ১
- গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৫৯ হাজার ৫০০ ছাড়ালো
- দাম কমলো স্বর্ণের
- দু-চারটা হলেও শীর্ষ অপরাধীর বিচার দেখতে চাই: জামায়াত আমির
- কাউকে গ্রেপ্তার করতে হলে আইডি কার্ড দেখাতে হবে: আইন উপদেষ্টা
- বিমানবন্দর থেকে ১২৩ বাংলাদেশিসহ ১৯৮ জনকে ফেরত পাঠাল মালয়েশিয়া
- সারা বছর মৃত ভোটার বাদ দেওয়ার ক্ষমতা চান ইসি কর্মকর্তারা
- প্রফেসর ড. এম জুবায়দুর রহমান ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান নির্বাচিত
- নির্বাচনের আগে সব অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার করা হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- গুলশানে সমন্বয়ক পরিচয়ে চাঁদাবাজি, গ্রেপ্তার ৫
- দগ্ধদের দেখতে বার্ন ইনস্টিটিউটে প্রধান উপদেষ্টা
- কিশোরগঞ্জের মানুষ রাষ্ট্রপতি পেয়েছে কিন্তু উন্নয়ন পায়নি : নাহিদ ইসলাম
- পুরনো পদ্ধতিতে আর নির্বাচন চলবে না: মজিবুর রহমান
- হচ্ছে না সাময়িক যুদ্ধবিরতি, হামাসকে ধ্বংসের হুমকি ট্রাম্পের
- রোববার খুলছে না মাইলস্টোন, কলেজ খোলার বিষয়ে সিদ্ধান্ত সোমবার
- জুলাই সনদের খসড়া বিষয়ে বিএনপি ইতিবাচক: সালাহউদ্দিন
- সেপ্টেম্বরে শুরু এশিয়া কাপ, এক গ্রুপেই ভারত-পাকিস্তান
- পুঁজিবাজারে মূলধন বেড়েছে ৩৭ হাজার ৭৩ কোটি টাকা
- যখনই নির্বাচনের প্রস্তুতি নিয়ে অগ্রসর হচ্ছি, তখনই ষড়যন্ত্র আসছে: প্রধান উপদেষ্টা
- বিচার সংস্কার নির্বাচন সমান্তরালভাবে এগিয়ে নিতে হবে: জামায়াত আমির
- টেকসই উন্নয়নের শর্ত-স্বাধীন ও কার্যকর প্রতিষ্ঠান: আমীর খসরু
- নেতানিয়াহুর দাবি গাজায় কেউ না খেয়ে নেই, ট্রাম্পের ভিন্নমত
- জুলাই সনদের খসড়া নিয়ে আপত্তি এনসিপি-জামায়াতে ইসলামীর
রাজনীতি এর সর্বশেষ খবর
রাজনীতি - এর সব খবর
