শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস ও বর্তমান বাংলাদেশ
ওয়াহিদ সুজন
সংবাদ মাধ্যমে বরাবরের মতো একই দৃশ্যের পুনরুৎপাদন দেখলাম। যদিও ইতিহাসে একই দৃশ্যের পুনরুৎপাদন মানে গুণগতভাবে নতুন কোনো ব্যঞ্জনা নিয়ে হাজির হওয়া। সেটা ইতিবাচক না নেতিবাচক তার মূল্যায়নও করা যায়। তবে এই হাজিরানা ওই স্থান-কালের মানুষ বুঝতে পারুক আর না-ই পারুক কিছু পরিবর্তন তো ঘটে। সেই পরিবর্তন নির্দিষ্ট একটি সময়ের আয়নাও। যে দৃশ্যের কথা বলছিলাম- আবার ১৪ ডিসেম্বর চলে এল। সেই দিনকে উদ্দেশ্য করে মিরপুরের জাতীয় শহীদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধে ধোয়া মোছার কাজ শেষ।
দৃশ্যের এই পুনরুৎপাদন বছরের পর বছর আমরা দেখে আসছি। একই সময়ে শহীদদের যন্ত্রণাকাতর আর্তি ও সমাজে তাদের অবদান কতটা আমাদের মানসচক্ষে ভেসে ওঠে! নাকি শোককাতর হওয়ার আনন্দে আমরা শুধু বিগলিত হই!
পৃথিবীতে অন্য কোনো দেশের ইতিহাসে এমন বিষাদময় ঘটনা নেই। প্রায় হাজার জন কীর্তিমান মানুষ নির্মমভাবে শহীদ হলেন। এই ঘটনা অনন্য কিন্তু বিষাদময়। এই বিষাদের ভার বাংলাদেশকেই বহন করতে হয়। কিন্তু একই সঙ্গে এটাও প্রশ্ন করতে হয়, বাংলাদেশে বুদ্ধিজীবীতাকে আমরা কতটা ইতিবাচকভাবে দেখছি।
আমরা বেশিরভাগই একে আদর্শিকভাবে দেখি। কারণ একটি জাতির সংকটের সঙ্গে তার বুদ্ধিবৃত্তিক সংকটও জড়িত। সেই সংকটের চিত্র আমরা মহাত্মা আহমদ ছফার ‘সাম্প্রতিক বিবেচনা : বুদ্ধিবৃত্তির নতুন বিন্যাস’ বইয়ে দারুণভাবে পাই। বইটি নানা কারণে আজো প্রাসঙ্গিক। বুদ্ধিজীবীরা সামাজিক বিপ্লবে যে ধরনের ভূমিকা রাখার কথা তা কি রাখতে পারছেন?তারচেয়ে বড় প্রশ্ন হলো, বুদ্ধিজীবী শ্রেণী বলতে আমরা কি বুঝি।
এই প্রসঙ্গে আমরা এডওয়ার্ড ডব্লিউ সাঈদের ‘রিপ্রেজেন্টেশনস অব দ্য ইন্টেলেকচুয়াল’ থেকে কিছু বিষয় ধার করতে পারি-
বুদ্ধিজীবীদের আমরা মানব জাতির আদি ইতিহাসের সঙ্গে যুক্ত করতে পারি। ইতালীয় তাত্ত্বিক আন্তোনিও গ্রামসিকে ধরলে আমরা সমাজে দুই ধরনের বুদ্ধিজীবীর সাক্ষাৎ পাই। প্রথমত শিক্ষক, ধর্মপ্রচারক ও প্রশাসকের মতো ঐতিহ্যগত বুদ্ধিজীবী। অন্যদিকে আছে পুঁজিবাদী উদ্যোক্তা, শিল্প প্রযুক্তিবিদ, রাজনৈতিক অর্থনীতি বিশেষজ্ঞ, নতুন সংস্কৃতি ও নতুন বৈধ ব্যবস্থার সংগঠক তৈরিতে যারা কাজ করে। অন্যদিকে জুলিয়ান বেন্দার মতে, এরা দার্শনিক রাজাদের ক্ষুদ্র দল, যারা মানব জাতির বিবেককে নিয়ন্ত্রণ করে।
এছাড়া এডওয়ার্ড ডব্লিউ সাঈদ নিজে বলেন, বুদ্ধিজীবী হচ্ছেন এমন একজন ব্যক্তি, যিনি জনগণের প্রতি ও জনগণের জন্য সোচ্চার এবং মতামত, মনোভাব, দর্শন উপস্থাপন ও গ্রন্থিবদ্ধ করতে বদ্ধপরিকর। আর সেই ব্যক্তি ছাড়া এই ভূমিকা পালন করা সম্ভব নয়। যে ব্যক্তি লজ্জাজনক প্রশ্নের মুখোমুখি দাঁড়াতে সক্ষম, যিনি সরকারি কিংবা কর্পোরেশনের সুবিধা পান না, যার raison detre অন্য সব লোকের সামনে তুলে ধরতে হয় এবং ইস্যুগুলো রুটিনমাফিক ভুলে যেতে হয়। বুদ্ধিজীবী সর্বজনীন নীতির উপর ভিত্তি করে এই কাজটি করেন।
তিনি আরো জানান, বুদ্ধিজীবী ছাড়া ইতিহাসে বড় কোনো বিপ্লব সংঘঠিত হয়নি। আবার বুদ্ধিজীবী ছাড়া বড় কোনো বিপ্লববিরোধী আন্দোলনও সংঘটিত হয়নি। এই অর্থে বুদ্ধিজীবী শব্দটিকে আমরা নৈতিক পদ আকারে হাজির করতে পারি। একই সঙ্গে এটি সামাজিক-রাজনৈতিক দায়ও বটে।
বিদ্যমান সমাজে বুদ্ধিজীবীর এই ইতি-নেতিবাচকতা নিয়ে আমরা সচেতন। সেদিক থেকে আমরা বুদ্ধিজীবীতাকে গড়পরতা জাতি গঠনের দিক থেকেই ভেবে থাকি। কিন্তু সেটা কতটা ব্যবহারিক বা প্রজ্ঞাপ্রসূত বাংলাদেশের ক্ষেত্রে দেখলে আহমদ ছফার একটি উক্তির কথা স্মরণ করা যায়। তিনি বলেন, ‘বুদ্ধিজীবীরা যা বলতেন, শুনলে বাংলাদেশ স্বাধীন হত না। এখন যা বলছেন, শুনলে বাংলাদেশের সমাজ-কাঠামোর আমূল পরিবর্তন হবে না।’
১৯৭২ সালে প্রকাশিত হয় আহমদ ছফার ‘বুদ্ধিবৃত্তির নতুন বিন্যাস’। এর পঁচিশ বছর পর ১৯৯৭ সালে প্রকাশ হয় একই বইয়ের পরিমার্জিত রূপ ‘সাম্প্রতিক বিবেচনা : বুদ্ধিবৃত্তির নতুন বিন্যাস’। এই দুই যুগের ব্যবধানে তিনি বুদ্ধিজীবীদের মধ্যে একই বিষয় দেখতে পান।
সে বাস্তবতা বাংলাদেশের রাজনীতিতে এখনো বিদ্যমান। এখানকার রাজনীতিকে দল মত বর্ণ নির্বিশেষে একটি দেশের প্রতিনিধিত্ব করার সক্ষমতা নিয়ে কোনো দলই হাজির হয় না। তাদের ব্যবহারিক ক্ষেত্রে অপরকে দমনের যে হিংস্র মানসিকতা আমরা দেখতে পাই- তা আসলে তাদের বুদ্ধিবৃত্তিক দৈন্যেরই ফল। সেক্ষেত্রে বর্তমান বাংলাদেশের সংঘাতময় পরিস্থিতি কোনো ব্যতিক্রম নয়।
প্রতিবছর আমরা শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালন করি। সেই বিষাদ গাথা নিয়ে নানা কথা বলি। এবারও বলা হচ্ছে। কিন্তু চিন্তার দিক থেকে একটি গণতান্ত্রিক কাঠামো গড়ে তোলায় আমাদের মনোযোগ নেই। এর অন্যতম কারণ হলো জাতি গঠনের দিকে আমাদের বুদ্ধিজীবীদের মনোযোগ নেই। বাংলাদেশের টেলিভিশন টক শো দেখলেই সেটা স্পষ্ট হয়। সেখানে অতিথিদের উপস্থিতির বিন্যাসও মজার। সাধারণত দুটি বিপরীত দলের পক্ষের বুদ্ধিজীবীরা হাজির হন। তাদেরকে কোনো বিষয়ে একমত হতে দেখা যায় না। অন্যদিকে এই রকম দলবাজি না করলে অনুষ্ঠানও জমে না। দর্শক চ্যানেল পাল্টে দেয়।
এসব কথা বাদ দিলে, বুদ্ধিজীবীরা সব সময় জনগণের কাছে নন্দিত হবে এমন নয়। তাদের মধ্যে এক ধরনের সর্বজনীনবোধ কাজ করে। সেই বোধটিই একটি জাতিকে সামনে এগিয়ে নিয়ে যায়। সনাতনী ও খণ্ডিত মূল্যবোধকে অনেক সময় জনগণ উল্টেপাল্টে নাও দেখতে পারে। এটা তাদের দোষ-ত্রুটি নয়। বরং চলমানতার মধ্যে একই রুটিনে থাকা তাদেরই কাজ। কিন্তু বুদ্ধিজীবীর কাজ আরো গভীর। তারা তথাকথিত মূল্যবোধ ও খণ্ডিত চিন্তার বিপরীতে জাতির ইতিহাসকে নতুন সম্ভাবনা ও ইতিবাচকতার দিকে নিয়ে যাবেন।
বাংলাদেশের মতো আধাসামন্তীয় দেশে যেখানে কথিত গণতন্ত্রের বিশ বছর পার করেছে, সেখানে গণতান্ত্রিক উন্নয়ন বলতে তেমন কিছু ঘটেনি। গণতন্ত্রের সঙ্গে ব্যক্তি ও বুর্জোয়া বিকাশের যে সম্পর্ক সেটা এখনো প্রতিষ্ঠিত হয়নি।
আমরা এখনো চিন্তা ও মত প্রকাশের স্বাধীনতাকে মূল্য দিতে শিখিনি। এমন একটি দেশে বুদ্ধিবৃত্তিকভাবে জনগণকে উপযুক্ত করে তুলতে হলে চিন্তা ও মতপ্রকাশের স্বাধীনতা দিতে হবে। সেক্ষেত্রে সমাজের নানা স্তরের চিন্তা সক্রিয় হয়ে উঠবে। জনগণের জাগরণের মধ্য দিয়ে একটি গণতান্ত্রিক সমাজ কাঠামো হয়তো আমরা পেতে পারি। একের সঙ্গে অপরের সম্পর্কটা হয়তো আরো স্পষ্ট হয়ে উঠবে। সেক্ষেত্রে বুদ্ধিজীবীতার কোনো ইতিবাচক রূপ আমরা হয়তো দেখতে পাবো। গত চল্লিশের মধ্যে বর্তমানে সামাজিক বিভাজনগুলো আমাদের কাছে সাফ হয়ে উঠেছে। হয়তো অনেকে এরমধ্য থেকে আমাদের পথ দেখাতে পারবেন।
এটা তো সত্য- বাস্তব মোকাবেলা না করলে আমাদের পক্ষে সত্যকে হাসিল করা সম্ভব হবে না। এই বাস্তবতায় আমরা হয়তো ধীরে ধীরে পৌঁছে যাবো। হয়তো আগামীর শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস বাংলাদেশ রাষ্ট্রের জন্য হবে নতুন ইশারা। সে ইশারা দেখাবে ইতিবাচক বাংলাদেশ। সে দিনের প্রার্থনায় সকল শহীদদের প্রতি সালাম।
হদিস-
১. এডওয়ার্ড ডব্লিউ সাঈদ, অনুবাদ : দেবাশীষ কুমার কুণ্ডু, রিপ্রেজেন্টেশনস অব দ্য ইন্টেলেকচুয়াল (ঢাকা : সংবেদ, ২০০৭)।
২. আহমদ ছফা, সাম্প্রতিক বিবেচনা : বুদ্ধিবৃত্তির নতুন বিন্যাস, পরিবর্ধিত নতুন সংস্করণ (ঢাকা : খান ব্রাদার্স এন্ড কোম্পানি, ২০১১)।
পাঠকের মতামত:
- জ্বালানি তেলের দাম লিটারে ১০-১৫ টাকা কমানো সম্ভব
- গাজায় ইসরাইলি হামলায় নিহতের সংখ্যা ছাড়াল ৪৪ হাজার
- গণঅভ্যুত্থানের ছাপ রেখে শুরু হচ্ছে ঘরোয়া ফুটবল
- আ.লীগকে নির্বাচনের সুযোগ দেওয়ার বিষয়ে যা বললেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
- খেজুরের আমদানি শুল্ক কমল, থাকছে না অগ্রিম করও
- ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলা: শুনানি শেষ, রায় যেকোনো দিন
- বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নির্বাহী কমিটির আকার বাড়ল
- রাষ্ট্রপতির সঙ্গে তিন বাহিনীর প্রধানদের সাক্ষাৎ
- খালেদা জিয়াকে ১২ বছর সেনাবাহিনী থেকে দূরে রাখা হয়েছে : ফখরুল
- বিচারের পর আওয়ামী লীগকে নির্বাচন করতে দেওয়া হবে : ড. ইউনূস
- সাগর দ্বীপ সেন্টমার্টিনের পর্যটন আশা-নিরাশার দোলাচলে
- "সেনাকুঞ্জের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আনতে পেরে আমরা গর্বিত"
- এদের রক্ত ও ত্যাগের সঙ্গে বেইমানি করা যাবে না : নতুন সিইসি
- সেনাকুঞ্জে কুশল বিনিময় করলেন মুহাম্মদ ইউনূস-খালেদা জিয়া
- থানায় মামলা দিতে গিয়ে শাহজাহান ওমর গ্রেফতার
- থানায় মামলা দিতে গিয়ে শাহজাহান ওমর গ্রেফতার
- প্রধান নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ পেলেন এ এম এম নাসির উদ্দীন
- ডিএসইর পরিচালক নাহিদ হোসেন ওএসডি
- ম্যাচ শেষের আগেই মাঠ ছাড়ল কসোভো, রোমানিয়াকে জয়ী ঘোষণা
- ২০২৫ সালে ভারতের কেরালায় খেলবে আর্জেন্টিনা
- পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা নামল ১৪ ডিগ্রিতে
- বিদায় বেলায় ঢাকায় আসছে বাইডেনের বিশেষ প্রতিনিধি
- হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
- সশস্ত্র বাহিনী দিবস: শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা
- রাজধানীর পয়েন্টে পয়েন্টে অবরোধ অটোরিকশাচালকদের, যান চলাচল বন্ধ
- এবার শুনানিতে উঠছে জামায়াত নিবন্ধনের আপিল
- "বিচারের শুদ্ধতা রক্ষার জন্য রাজনৈতিক দলের বিচার ট্রাইব্যুনালে নয়"
- আমরা এক পরিবার, কেউ কারো শত্রু হবো না: প্রধান উপদেষ্টা
- ইউক্রেনে মার্কিন দূতাবাস বন্ধ ঘোষণা
- সাত কলেজকে স্বতন্ত্র প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে হবে: শিক্ষা উপদেষ্টা
- ডিএসইতে সূচকের উত্থান, সিএসইতে পতন
- ফ্যাসিস্টের মতো কারও ভয়েস কেড়ে নেওয়া হবে না: প্রেস সচিব
- মুজিববর্ষ উদযাপনে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের খরচ ১২৬১ কোটি
- নির্বাচনে হস্তক্ষেপ রুখে দেওয়ার বিধান চায় ইসি
- অন্তর্বর্তী সরকারকে ‘একটু’ সময় দিতে বললেন ফখরুল
- বৃহস্পতিবার সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বিএনপি চেয়ারপারসন
- ঢাকা কলেজ ও সিটি কলেজ শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ
- আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল অধ্যাদেশের খসড়ার অনুমোদন
- সাউথইস্ট ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যানকে ১২ কোটি টাকা জরিমানা
- আমাকে দেশনায়ক-রাষ্ট্রনায়ক বলবেন না: তারেক রহমান
- অন্তবর্তীকালীন সরকার ও একটি বৈশ্বিক বিশ্লেষণ
- দূষণ ধুয়ে ফেলতে দিল্লিতে কৃত্রিম বৃষ্টির আবেদন
- সমন্বিত হিসাবে ঘাটতি: দুই ব্রোকারেজ হাউজকে জরিমানা
- আন্তর্জাতিক মাস্টারের খেতাব পেলেন নীড়
- খেলাপিদের ঘটিবাটি বিক্রি করে অর্থ আদায় করতে হবে: অর্থ উপদেষ্টা
- খালেদা জিয়ার কাছে পৌঁছাল সশস্ত্র বাহিনী দিবসের আমন্ত্রণপত্র
- বিএনপির ২৮ অক্টোবরের মহাসমাবেশ কিন্তু সফল হয়নি: হাসনাত
- চলতি বছরে ৪৮২ শিশু হত্যা, নির্যাতিত ৫৮০
- সরকার বিভিন্ন দেশের সঙ্গে ব্যবসায়িক সম্পৃক্ততা বাড়াতে চায়: বাণিজ্য উপদেষ্টা
- আ. লীগের সঙ্গে কোনো সমঝোতা নেই: প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব
- সন্দেহটা কোথায়, অন্তর্বর্তী সরকারকে প্রশ্ন ফখরুলের
- টাঙ্গাইলে বাস-পিকআপভ্যান সংঘর্ষে চারজন নিহত
- ভারতীয় মাওলানা সাদকে ছাড়া ইজতেমা হতে দেবে না তার অনুসারীরা
- আ.লীগের প্রসঙ্গ তুললেন ভারতীয় সাংবাদিক, জবাবে যা বলল যুক্তরাষ্ট্র
- হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া নিয়ে ভারতকে হুঁশিয়ারি ড. ইউনূসের
- শহিদ আবু সাঈদ হত্যা মামলায় বেরোবির সাবেক প্রক্টর গ্রেফতার
- শেখ হাসিনা নিজেকে প্রধানমন্ত্রী ভাবলেও বাস্তবতা ভিন্ন
- সাবেক মন্ত্রী কামরুল ইসলাম ৮ দিনের রিমান্ডে
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকের সাথে হজ এজেন্সি প্রতিনিধিদের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত
- ইসলামী ব্যাংকের বোর্ড সভা অনুষ্ঠিত
- তৃতীয়বারের মতো ‘সাফা গোল্ড অ্যাওয়ার্ড’ পেল ওয়ালটন
- শেখ হাসিনাসহ ৪৬ জনের বিরুদ্ধে এক মাসের মধ্যে তদন্ত শেষ করার নির্দেশ
- ইউক্রেনকে রাশিয়ার অভ্যন্তরে হামলা চালানোর অনুমতি দিলেন বাইডেন
- আইসিবির লভ্যাংশ ঘোষণা
- হালান্ডের আরও এক হ্যাটট্রিক, আইরিশদের গোলবন্যায় ভাসাল ইংল্যান্ড
- প্রস্তুতি ম্যাচে বাংলাদেশের ৭ উইকেটে ২৫৩
- ১৩ আসামিকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে রাখার নির্দেশ ট্রাইব্যুনালের
- আগামী বছর ব্যাংক বন্ধ থাকবে ২৭ দিন
- সাংবাদিক কামাল আহমেদকে প্রধান করে গণমাধ্যম সংস্কার কমিশন
- সব অপরাধের কেন্দ্রে শেখ হাসিনা, মন্ত্রী-এমপিরা ছিলেন সহযোগী
- এস আলমের ঋণ জালিয়াতি : বাংলাদেশ ব্যাংকের ১৩ কর্মকর্তাকে তলব
- দুই হাজার মানুষ শুধু নির্বাচনের জন্য জীবন দেননি: সারজিস
- ‘অন্তর্বর্তী সরকারের মেয়াদ চার বছরের কম হওয়া উচিত’
- সাবেক মন্ত্রীসহ ১৩ আসামিকে ট্রাইব্যুনালে আনা হলো
- দুই হাজার মানুষ শুধু নির্বাচনের জন্য জীবন দেননি: সারজিস
- সাবেক মন্ত্রী কামরুল ইসলাম ৮ দিনের রিমান্ডে
- আ.লীগের প্রসঙ্গ তুললেন ভারতীয় সাংবাদিক, জবাবে যা বলল যুক্তরাষ্ট্র
- ‘অন্তর্বর্তী সরকারের মেয়াদ চার বছরের কম হওয়া উচিত’
- পাকিস্তান থেকে ২৯৭ টিইইউএস কনটেইনারে যেসব পণ্য এলো
- ১৩ আসামিকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে রাখার নির্দেশ ট্রাইব্যুনালের
- অন্তর্বর্তী সরকারকে ‘একটু’ সময় দিতে বললেন ফখরুল
- ইসলামী ব্যাংকে পল্লী উন্নয়ন প্রকল্প কর্মকর্তাদের কর্মশালা অনুষ্ঠিত
- এস আলমের ঋণ জালিয়াতি : বাংলাদেশ ব্যাংকের ১৩ কর্মকর্তাকে তলব
- হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া নিয়ে ভারতকে হুঁশিয়ারি ড. ইউনূসের
- সাংবাদিক কামাল আহমেদকে প্রধান করে গণমাধ্যম সংস্কার কমিশন
- তৃতীয়বারের মত সাফা গোল্ড অ্যাওয়ার্ড’ অর্জন করলো ওয়ালটন
- শেখ হাসিনাসহ ৪৬ জনের বিরুদ্ধে এক মাসের মধ্যে তদন্ত শেষ করার নির্দেশ
- হাসিনার জন্য আরেকটি তাজমহল বানান: ভারতকে রিজভী
- তৃতীয়বারের মতো ‘সাফা গোল্ড অ্যাওয়ার্ড’ পেল ওয়ালটন
- অন্তবর্তীকালীন সরকার ও একটি বৈশ্বিক বিশ্লেষণ
- সাবেক মন্ত্রীসহ ১৩ আসামিকে ট্রাইব্যুনালে আনা হলো
- ভারতীয় মাওলানা সাদকে ছাড়া ইজতেমা হতে দেবে না তার অনুসারীরা
- রেমিট্যান্সে প্রবৃদ্ধি ৩৩ শতাংশের বেশি
- বৃহস্পতিবার সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বিএনপি চেয়ারপারসন
- শেখ হাসিনা নিজেকে প্রধানমন্ত্রী ভাবলেও বাস্তবতা ভিন্ন
- এ যুদ্ধ তো হবেই, কোন না কোন ফর্মেটে: উপদেষ্টা মাহফুজ
- সামরিক কর্মকর্তাদের ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা বাড়ল ৬০ দিন
- চলতি বছরে ৪৮২ শিশু হত্যা, নির্যাতিত ৫৮০
- সেনাকুঞ্জে কুশল বিনিময় করলেন মুহাম্মদ ইউনূস-খালেদা জিয়া