মহান বিজয় দিবস
মানচিত্রের পেছনের মানুষটাকে জোড়া দিতে চাই

মাহমুদুল হাসান, দ্য রিপোর্ট : মহান বিজয় দিবস ১৬ ডিসেম্বর। গৌরবময় বিজয়ের ৪৩ বছর। চার দশক পেরিয়ে জাতির সামনে আবারও সেই মাহেন্দ্রক্ষণ। এ দিবসটি এলেই রক্তস্নাত সেই দিনগুলোর স্মৃতি নাড়া দিয়ে যায় বাঙালি জাতিকে। এই দিন কোটি হৃদয় জেগে ওঠে আনন্দ-উল্লাসে। উচ্ছ্বাসে ভাসে পুরো দেশ। এই লাল সবুজের পতাকা পতপত করে উড়তে উড়তে কেটে গেল আমাদের বিজয়ের ৪২ বছর।
স্বাধীনতার এতো বছর পরও দেশের মানুষ আজ শান্তিতে নেই। গণমাধ্যম, চায়ের টেবিল, গাড়ি-বাড়ি, অফিস-আদালত, আড্ডায় কোথাও কোনো সুখবর নেই। সংঘাত আর সহিংসতার মধ্যদিয়ে উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দিন পার করছে দেশের মানুষ। সহিংস রাজনীতির কারণে প্রতিদিনই কেউ না কেউ নিহত হচ্ছেন। স্বজনদের আহাজারিতে বাংলার আকাশ বাতাস ভারী হয়ে উঠছে প্রতিদিন।
বিদেশিদের হস্তক্ষেপ বেড়েছে। দেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে তাদের ভূমিকা চোখে পড়ার মতো। দেশে বিরাজমান সংকটের কারণে প্রতিনিয়তই ঐক্য হারাচ্ছে দেশের মানুষ। সেই সুযোগ নিতে চায় বিদেশিরা। ১৯৭১ সালের মতো আজও আবার মানচিত্র হারাতে বসেছি আমরা।
মনে পড়ে কথাসাহিত্যিক ইমদাদুল হক মিলনের একটি গল্পের কথা। তিনি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কোনো অনুষ্ঠান করতে গেলে প্রায়ই বলতেন, এক স্কুল শিক্ষকের দুষ্টু এক ছেলে ছিলো। ছেলেটিকে সবসময় আগলে রাখতে হতো। স্কুল শিক্ষক একদিন তার শিক্ষার্থীদের দেখানোর জন্য একটা মানচিত্র কিনে আনলেন। দুষ্টু ছেলের ভয়ে স্কুল শিক্ষক মানচিত্রটাকে নিরাপদ স্থানে তুলে রাখলেন। পরদিন সকালে স্কুলে যাওয়ার সময় শিক্ষক দেখেন মানচিত্র নেই। পাশের ঘরে টুকরো টুকরো অবস্থায় পড়ে আছে। স্কুল শিক্ষক রাগ করে স্কুলে চলে যাওয়ার আগে ছেলেকে বলেন স্কুল থেকে এসে যেন দেখেন মানচিত্র যেমন ছিলো তেমন আছে। তা না হলে তাকে বাড়ি থেকে বের করে দেওয়া হবে। স্কুল শিক্ষক বাড়ি ফিরে দেখেন মানচিত্র আগের মতো হয়ে গেছে। তিনি অবাক! কী করে এটা সম্ভব হলো! ছেলেকে কাছে ডাকলেন। ছেঁড়া মানচিত্র জোড়া দেওয়া সম্ভব হলো কী করে তা জানতে চাইলেন তিনি ।
দুষ্টু ছেলে বলল, বাবা আমি যখন মানচিত্র ছিঁড়ি তখন মানচিত্রের পেছনে একটি মানুষ ছিলো। মানচিত্র ছেঁড়ার সময় মানুষটার কান ছিঁড়ে যায়, মাথা ছিঁড়ে যায়, হাত ছিঁড়ে যায়, পা ছিঁড়ে যায়, আস্তে আস্তে সব অঙ্গ ছিঁড়ে যায়। বাবা আমি তো এখন মানচিত্র জোড়া দেয়নি, মানচিত্রের পেছনের মানুষটাকে জোড়া দিয়েছি।
১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধে আমরা দেশের মানচিত্র জোড়া দেইনি। বরং দেশের মানুষগুলোকে জোড়া দিয়ে সবার হাতে হাত মিলিয়ে ঐক্যবদ্ধ সংগ্রামে দেশটা স্বাধীন করেছিলাম। এভাবেই বাঁচে আমাদের মানচিত্র।
চলমান রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে প্রতিদিনই কেউ না কেউ হারাচ্ছে তার প্রিয়জন। কেউ পুলিশের গুলিতে, কেউবা রাজনীতির নামে ধ্বংসাত্মক কর্মসূচিতে। অথচ ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধে ৩০ লাখ শহীদের রক্তের বিনিময়ে এ দেশ স্বাধীন হয়। আর কত রক্ত দিলে এ দেশের মানুষ নিরাপদে বসবাস করতে পারবে? এমন প্রশ্ন ঘুরপাক খাচ্ছে সবার মনে। কিন্তু উত্তর নেই। অথচ আমাদের আছে গর্বের ইতিহাস। মানুষের ঐক্যবদ্ধ আন্দোলনে স্বাধীনতা অর্জন করে বাঙালি জাতি।
আজকের দিনে বাঙালি জাতি কৃতজ্ঞচিত্তে স্মরণ করে স্বাধীনতার স্বপ্ননায়ক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, স্বাধীনতা যুদ্ধের শহীদ, বীর মুক্তিযোদ্ধা, জাতীয় নেতা, সম্ভ্রম হারানো মা-বোনদের। সারা বাংলার আকাশে শোভা পায় লাল-সবুজ পতাকা। শিশু-কিশোরসহ অগণিত নারী-পুরুষের হাতে থাকে জাতীয় পতাকা।
কাঙ্ক্ষিত স্বাধীনতার জন্য ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ, যে সর্বাত্মক যুদ্ধ শুরু হয়েছিল ১৬ ডিসেম্বর চূড়ান্ত বিজয়ের মধ্যদিয়ে তা শেষ হয়। ৩০ লাখ প্রাণের বিনিময়ে অর্জিত হয় মহান বিজয়।
১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ পশ্চিম পাকিস্তানী হানাদার বাহিনী যখন পূর্ব পাকিস্তানের নিরস্ত্র বাঙালিদের ওপর বর্বরের মতো ঘৃণ্য হামলা চালায়। সে রাতে পশ্চিম পাকিস্তানী হানাদার বাহিনীর হাতে পূর্ব পাকিস্তানের জনপ্রিয় নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বন্দী হন। পূর্ব পাকিস্তানের রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ চলে যান আত্মগোপনে। জনগণ তখন কিংকর্তব্যবিমূঢ় হয়ে পড়ে। এই সংকটময় মুহূর্তে ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ পূর্ব পাকিস্তানের রাজধানী ঢাকায় পশ্চিম পাকিস্তানী বাহিনীর বর্বর আক্রমণের পর জিয়াউর রহমান পাকিস্তান সেনাবাহিনীর সঙ্গে সম্পর্ক ত্যাগ করে বিদ্রোহ করে। ২৭ মার্চ তিনি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের পক্ষে চট্টগ্রামের কালুরঘাট বেতার কেন্দ্র থেকে বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র পাঠ করেন।
এবার আরও পেছনের কথা। ভারতবর্ষে ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক শাসন অবসানের পর ১৯৪৭ সালে দ্বিজাতিতত্ত্বের ভিত্তিতে দুটি আলাদা ভূখণ্ড নিয়ে গঠিত হয় পাকিস্তান নামের একটি দেশ। যাদের মধ্যে ভৌগোলিক দূরত্ব ছিল প্রায় দেড় হাজার মাইল। পূর্ব পাকিস্তান (বর্তমান বাংলাদেশ) ও পশ্চিম পাকিস্তানের মধ্যে ভৌগোলিক সংযোগ এবং সাংস্কৃতিক ঐক্য কোনোটাই ছিল না। শুধু ধর্মের ভিত্তিতে একটি রাষ্ট্র টিকতে থাকতে পারে না বলেই বাঙালি তাদের আত্মত্যাগের মাধ্যমে স্বাধিকার ও স্বাধীনতার জন্য প্রস্তুতি নেয়।
ভারত ভাগের পরই পাকিস্তানীদের দুরভিসন্ধি ও স্বরূপ খুব দ্রুতই উন্মোচিত হয় বাঙালির কাছে। পাকিস্তানীরা প্রথম আঘাত করে বাঙালির মুখের ভাষার ওপর। সেই থেকে আত্মানুসন্ধানে উদ্দীপ্ত বাঙালি নিজের অধিকার বুঝে নেয়ার সংগ্রাম শুরু করে। ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলন থেকে স্বাধিকার আন্দোলন ও ১৯৭১ সালের স্বাধীনতার দীর্ঘ সংগ্রামে বার বার দেশের মাটি রক্তে ভিজিয়ে পবিত্র করেছেন বাংলা মায়ের দামাল ছেলেরা।
১৯৭১ সালের ৭ মার্চ ঢাকার রেসকোর্স ময়দানে (বর্তমান সোহরাওয়ার্দী উদ্যান) ঐতিহাসিক ভাষণে বাঙালির অবিসংবাদিত নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ঘোষণা করেন, ‘এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম, এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম।’ জাতিকে এ মুক্তির সংগ্রামে অংশ নিতে নির্দেশ দিয়ে তিনি যার যা কিছু আছে তা-ই নিয়ে শত্রুর বিরুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়ার আহ্বান জানান।
১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ কালরাত থেকে পাকিস্তানী হানাদারদের পাশাপাশি তাদের এ দেশীয় দোসর শান্তি কমিটি, রাজাকার, আল-বদর ও আল-শামস বাহিনীর নিষ্ঠুর হামলার শিকার হয় বাঙালিরা।
নয় মাস রক্তক্ষয়ী যুদ্ধ শেষে ১৬ ডিসেম্বর রেসকোর্স ময়দানেই পাকিস্তানী বাহিনীর আত্মসমর্পণের মধ্যদিয়ে ১৯৭১ সালে পৃথিবীর মানচিত্রে অভ্যূদয় ঘটে স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশের।
সাড়ে সাত কোটি বাঙালির দৃঢ় প্রত্যয়, ত্যাগ-তিতীক্ষা, মুক্তিযুদ্ধের রাজনৈতিক ও সামরিক নেতৃত্বের বুদ্ধিদীপ্ত ভূমিকা এবং ভারত ও তৎকালীন সোভিয়েত ইউনিয়নের জোরালো সহযোগিতার কারণেই স্বাধীন বাংলাদেশ রাষ্ট্রের জন্ম হয়।
ভারত ও সোভিয়েত ইউনিয়নের সে সময়ের নেতৃত্ব ও জনসাধারণের প্রতি রয়েছে বাঙালির অশেষ কৃতজ্ঞতা। এছাড়া সেই সময় পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের যেসব রাজনীতিক, মানবাধিকারকর্মী, সাংবাদিক, কবি, শিল্পী, সাহিত্যিক মুক্তিযুদ্ধের প্রতি সমর্থন দিয়ে এবং বাংলদেশের পক্ষে বিশ্বজনমত সংগঠনে সহযোগিতা করেন তাদের প্রতিও কৃতজ্ঞতা জানায় বাঙালি জাতি।
গত বছর ১৫ ডিসেম্বর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে বিদেশি বন্ধুদের মুক্তিযুদ্ধ সম্মাননা দেয়া হয়। মহান মুক্তিযুদ্ধে অবদানের জন্য ৬৫জন বিদেশি বন্ধু ও প্রতিষ্ঠানকে মুক্তিযুদ্ধ সম্মাননা দেয় বাংলাদেশ সরকার। স্বাধীনতার চার দশক পর এ নিয়ে চতুর্থ দফায় বিদেশি বন্ধুদের সম্মাননা দেয়া হয়। ২০১১ সালে ২৫ জুলাই ভারতের প্রয়াত প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীকে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ সম্মাননা প্রদানের মাধ্যমে এ উদ্যোগ শুরু করে র্বতমান সরকার।
বর্তমান সরকার এর আগে গত বছরের মার্চে ১৩২জন বিদেশি বন্ধু এবং ২০১১ সালের ডিসেম্বরে ৭৬জন বিদেশি বন্ধু ও প্রতিষ্ঠানকে সম্মাননা প্রদান করে।
১৬ ডিসেম্বর বাঙালি জাতি পালন করে বিজয় উৎসব। দিনটিতে থাকে সরকারি ছুটি। এ উপলক্ষে সংবাদপত্রে বিশেষ সংখ্যা প্রকাশ করা হয়। বেতার ও সরকারি-বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেল বিশেষ অনুষ্ঠান সম্প্রচার করে। শহীদদের আত্মার শান্তি, দেশের কল্যাণ ও সমৃদ্ধি কামনায় মসজিদ, মন্দির, গির্জাসহ উপাসনালয়গুলোতে বিশেষ প্রার্থনা করা হয়। জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা হয় সরকারি-বেসরকারি সব প্রতিষ্ঠানে। হাসপাতাল, কারাগারসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে উন্নতমানের খাবার পরিবেশন করা হয়।
স্বাধীন বাংলাদেশ নিয়ে সত্যিকার গণতান্ত্রিক, মানবিক, শান্তিময় ও সমৃদ্ধ একটি দেশের স্বপ্ন দেখেন এদেশের জনগণ। স্বাধীনতার ৪২ বছর পর মুক্তিযুদ্ধের সেই স্বপ্ন কতটা পূরণ হয়েছে তার হিসাব মেলানোর সময় এখনই।
এই ৪২ বছরে স্বাধীন বাংলাদেশের হতাশার চিত্র যেমন আছে তেমন অনেক অর্জনও। সুখবরের মধ্যে রয়েছে দেশে দারিদ্র্য-পরিস্থিতির উন্নতি, শিক্ষা ও স্বাস্থ্যসেবার উন্নতি। বেড়েছে উৎপাদন। খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতা এসেছে অনেকাংশে।
একই সঙ্গে বেড়েছে সাধারণের গণতান্ত্রিক চেতনা, প্রসারিত হয়েছে অধিকার সচেতনতা। দৃঢ়তর হয়েছে শাসনব্যবস্থার স্বচ্ছতা ও জবাবদিহির দাবি। আইনের শাসন ও ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার দাবি হয়েছে আগের চেয়ে অনেক জোরালো। তারপর কেন বিচার নিয়ে প্রশ্ন? মানবতারবিরোধী অপরাধের বিচার নিয়ে প্রশ্ন উত্থাপন হচ্ছে বার বার। শুধু দেশে নয় বিদেশিরাও প্রশ্ন তুলছেন। কাদের মোল্লার ফাঁসি রায় কার্যকর নিয়ে দেখা দেয় নানা জটিলতা। কেউ বলছে সঠিক নিয়মে বিচার কাজ হয়নি, আবার কেউ বলছেন নিয়ম মেনেই করা হচ্ছে। শেষ পর্যন্ত মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে কাদের মোল্লার ফাঁসি কার্যকর করা হয়। এখনও বাকি আরো অনেকের বিচার। এর শেষ কোথায়? এই বিচার নিয়ে স্বচ্ছতার জিজ্ঞাসা থেকে কবে মুক্তি পাবে দেশের মানুষ?
গত চার দশকে রাজনীতি ও প্রশাসনের সর্বস্তরে সুপ্রতিষ্ঠিত হয়নি গণতান্ত্রিক চর্চা। মজবুত হয়নি গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানগুলো। বেড়েছে মানুষে মানুষে অর্থনৈতিক বৈষম্য। এখনো কমেনি দুর্নীতি । ন্যায়বিচার নিয়ে প্রশ্ন থেকেই যাচ্ছে মানুষের মনে।
ইমদাদুল হক মিলনের গল্পে ফিরে যেতে চাই। স্বাধীন ও সার্বভৌমত্ব রক্ষায় যেমনিভাবে ১৯৭১ সালে দেশের মানুষ ঐক্যবদ্ধ হয়ে মুক্তিযুদ্ধ করে বাংলাদেশের মানচিত্র রক্ষা করেছে। ঠিক তেমনি আজকে আমরা কি আরেক বার ঐক্যবদ্ধ হতে পারি না? আমরা মানচিত্রের পেছনের মানুষটাকে জোড়া দিতে চাই। ১৬ ডিসেম্বর মহান এ দিনটি হতে পারে আমাদের এ কাজে প্রেরণার উৎস।
(দ্য রিপোর্ট/এমএইচ/এইচএসএম/ডিসেম্বর ১৬, ২০১৩)
পাঠকের মতামত:

- মুদ্রানীতি ঘোষণা আজ, অপরিবর্তিত নীতিতে নজর শুধু মূল্যস্ফীতি
- সাত জেলায় ৬০ কিলোমিটার বেগে ঝড়ের আভাস, নদীবন্দরে সতর্কতা
- পুঁজিবাজারে সালমান আজীবন নিষিদ্ধ-১০০ কোটি টাকা জরিমানা
- একমত হওয়া বিষয়গুলোকে আইনি ভিত্তি দিতে হবে: আখতার হোসেন
- হার্টে ব্লক: বিদেশে সার্জারির সিদ্ধান্ত নাকচ করলেন জামায়াত আমির
- হাসিনার দেশত্যাগের এক বছর পরও মানবাধিকার সংকট প্রকট
- গভীর সমুদ্রে মাছ ধরা কার্যক্রম জোরদারের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
- ‘অন্তর্বর্তী সরকার, জুলাই সনদ দরকার’ – স্লোগান দিয়ে শাহবাগ অবরোধ
- আমি লজ্জিত, অনুতপ্ত ও ক্ষমাপ্রার্থী, জবানবন্দিতে সাবেক আইজিপি
- প্লট বরাদ্দে দুর্নীতি : শেখ হাসিনার বিচার শুরু, গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি
- সন্ধ্যার মধ্যে সাত অঞ্চলে ঝড়ের আভাস
- ওয়াশিংটনে বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র শুল্ক আলোচনা শুরু
- সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল হক ৭ দিনের রিমান্ডে
- গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের রাষ্ট্রীয় পদমর্যাদাক্রম নিয়ে রিভিউর রায় ৬ আগস্ট
- ডাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা, ভোট ৯ সেপ্টেম্বর
- বৃহস্পতিবার নতুন মুদ্রানীতি ঘোষণা
- নেতানিয়াহুর দাবি গাজায় কেউ না খেয়ে নেই, ট্রাম্পের ভিন্নমত
- বিচার সংস্কার নির্বাচন সমান্তরালভাবে এগিয়ে নিতে হবে: জামায়াত আমির
- ঐকমত্য কমিশনের সংলাপের সময় অগ্নিকাণ্ডের প্রমাণ মেলেনি
- অভ্যুত্থানের শক্তি সক্রিয় থাকা পর্যন্ত মুজিববাদীরা দাঁড়াতে পারবে না: নাহিদ
- জুলাই সনদের খসড়া নিয়ে আপত্তি এনসিপি-জামায়াতে ইসলামীর
- টেকসই উন্নয়নের শর্ত-স্বাধীন ও কার্যকর প্রতিষ্ঠান: আমীর খসরু
- জুলাই সনদের খসড়া বিষয়ে বিএনপি ইতিবাচক: সালাহউদ্দিন
- দেশে গভীর পরিবর্তন না হলে স্বৈরাচার গিয়ে স্বৈরাচার আসবে: প্রধান উপদেষ্টা
- সেপ্টেম্বরে শুরু এশিয়া কাপ, এক গ্রুপেই ভারত-পাকিস্তান
- পুঁজিবাজারে মূলধন বেড়েছে ৩৭ হাজার ৭৩ কোটি টাকা
- হচ্ছে না সাময়িক যুদ্ধবিরতি, হামাসকে ধ্বংসের হুমকি ট্রাম্পের
- কিশোরগঞ্জের মানুষ রাষ্ট্রপতি পেয়েছে কিন্তু উন্নয়ন পায়নি : নাহিদ ইসলাম
- রোববার খুলছে না মাইলস্টোন, কলেজ খোলার বিষয়ে সিদ্ধান্ত সোমবার
- পুরনো পদ্ধতিতে আর নির্বাচন চলবে না: মজিবুর রহমান
- নির্বাচনের আগে সব অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার করা হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- দগ্ধদের দেখতে বার্ন ইনস্টিটিউটে প্রধান উপদেষ্টা
- গুলশানে সমন্বয়ক পরিচয়ে চাঁদাবাজি, গ্রেপ্তার ৫
- "কয়েকদিনের মধ্যে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করবেন প্রধান উপদেষ্টা"
- যখনই নির্বাচনের প্রস্তুতি নিয়ে অগ্রসর হচ্ছি, তখনই ষড়যন্ত্র আসছে: প্রধান উপদেষ্টা
- প্রফেসর ড. এম জুবায়দুর রহমান ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান নির্বাচিত
- সারা বছর মৃত ভোটার বাদ দেওয়ার ক্ষমতা চান ইসি কর্মকর্তারা
- ফেনী সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত, আহত ১
- গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৫৯ হাজার ৫০০ ছাড়ালো
- দাম কমলো স্বর্ণের
- দু-চারটা হলেও শীর্ষ অপরাধীর বিচার দেখতে চাই: জামায়াত আমির
- বিমানবন্দর থেকে ১২৩ বাংলাদেশিসহ ১৯৮ জনকে ফেরত পাঠাল মালয়েশিয়া
- কাউকে গ্রেপ্তার করতে হলে আইডি কার্ড দেখাতে হবে: আইন উপদেষ্টা
- বিমান দুর্ঘটনায় দগ্ধদের চিকিৎসা দিতে চীনা মেডিকেল টিম ঢাকায়
- হাসিনার গুলি চালানোর নির্দেশ নিয়ে আল জাজিরার ‘বিস্ফোরক’ প্রতিবেদন
- টানা ৮ কার্যদিবস পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান
- বাংলাদেশকে ধসিয়ে ধবলধোলাই এড়াল পাকিস্তান
- ভারত ও যুক্তরাজ্যের মধ্যে ঐতিহাসিক বাণিজ্য চুক্তি সই
- বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বেড়ে ৩০ বিলিয়ন
- নতুন বাংলাদেশ গড়ার লড়াই শেষ হয়নি: নাহিদ
- জাতিসংঘের মানবাধিকার কার্যালয় আমাদের স্বার্থে হয়েছে: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
- মানুষের মধ্যে ভয়-আতঙ্ক তৈরি করেছে মব কালচার: রুহুল কবির রিজভী
- হত্যা মামলায় সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল হক কারাগারে
- দগ্ধদের জন্য রক্ত ও স্কিনের প্রয়োজন নেই : বার্নের ভারপ্রাপ্ত পরিচালক
- ১৫ বছরে আওয়ামী সন্ত্রাসে নিহতদের তালিকা তৈরির নির্দেশ
- নাটোরে মাইক্রোবাস ও ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ৬
- পাকিস্তানকে উড়িয়ে র্যাঙ্কিংয়ে জোড়া সুখবর পেল বাংলাদেশ
- ইসলামী ব্যাংকের ক্যাশ ওয়াক্ফ অ্যাকাউন্ট: মানবতার সেবায় স্থায়ী দান
- ইরানের বিরুদ্ধে যুদ্ধ শেষ হয়নি: ইসরাইলি সেনাপ্রধান
- দুদকের পক্ষে এতো দুর্নীতির শাস্তি নিশ্চিত করা সম্ভব না : বিচারক
- মাইলস্টোন দুর্ঘটনায় তদন্তের দাবি জামায়াতের নায়েবে আমিরের
- নিহতের সংখ্যা কম দেখানোর কোনো কারণ নেই: প্রেস সচিব
- ফ্যাসিস্ট শক্তি উত্থানের শঙ্কায় মতবিনিময় করেছেন প্রধান উপদেষ্টা: মির্জা ফখরুল
- শক্তিশালী পাসপোর্টের র্যাংকিংয়ে তিন ধাপ এগিয়েছে বাংলাদেশ
- সিঙ্গাপুরের প্রতিনিধিদল বার্ন ইনস্টিটিউটে
- সরকার যেতে বললে চলে যাব: শিক্ষা উপদেষ্টা
- মাইলস্টোনে বিমান বিধ্বস্তে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ৩১
- চোখের জলে শেষবিদায়, চিরনিদ্রায় শায়িত পাইলট তৌকির
- পাকিস্তানের বিপক্ষে প্রথমবার টি-টোয়েন্টি সিরিজ জিতল বাংলাদেশ
- সামরিক খাতে বাংলাদেশকে সহযোগিতা করতে আগ্রহী চীন: রাষ্ট্রদূত
- ৯ ঘণ্টা আটকে থাকার পর মাইলস্টোন ছাড়লেন দুই উপদেষ্টা
- সরকার দায়িত্বশীল আচরণ করলে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে যেত না: নাহিদ
- গণতন্ত্রপন্থি সহযোদ্ধাদের শান্ত-সংহত থাকার আহ্বান তারেক রহমানের
- "এক ব্যক্তি প্রধানমন্ত্রী ও দলীয় প্রধান না থাকার পক্ষে নয় বিএনপি"
- প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে চারটি রাজনৈতিক দলের নেতারা
- হাসিনার গুলি চালানোর নির্দেশ নিয়ে আল জাজিরার ‘বিস্ফোরক’ প্রতিবেদন
- বিমান দুর্ঘটনায় দগ্ধদের চিকিৎসা দিতে চীনা মেডিকেল টিম ঢাকায়
- ফেনী সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত, আহত ১
- গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৫৯ হাজার ৫০০ ছাড়ালো
- দাম কমলো স্বর্ণের
- দু-চারটা হলেও শীর্ষ অপরাধীর বিচার দেখতে চাই: জামায়াত আমির
- কাউকে গ্রেপ্তার করতে হলে আইডি কার্ড দেখাতে হবে: আইন উপদেষ্টা
- বিমানবন্দর থেকে ১২৩ বাংলাদেশিসহ ১৯৮ জনকে ফেরত পাঠাল মালয়েশিয়া
- সারা বছর মৃত ভোটার বাদ দেওয়ার ক্ষমতা চান ইসি কর্মকর্তারা
- প্রফেসর ড. এম জুবায়দুর রহমান ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান নির্বাচিত
- নির্বাচনের আগে সব অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার করা হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- গুলশানে সমন্বয়ক পরিচয়ে চাঁদাবাজি, গ্রেপ্তার ৫
- দগ্ধদের দেখতে বার্ন ইনস্টিটিউটে প্রধান উপদেষ্টা
- কিশোরগঞ্জের মানুষ রাষ্ট্রপতি পেয়েছে কিন্তু উন্নয়ন পায়নি : নাহিদ ইসলাম
- পুরনো পদ্ধতিতে আর নির্বাচন চলবে না: মজিবুর রহমান
- হচ্ছে না সাময়িক যুদ্ধবিরতি, হামাসকে ধ্বংসের হুমকি ট্রাম্পের
- রোববার খুলছে না মাইলস্টোন, কলেজ খোলার বিষয়ে সিদ্ধান্ত সোমবার
- জুলাই সনদের খসড়া বিষয়ে বিএনপি ইতিবাচক: সালাহউদ্দিন
- সেপ্টেম্বরে শুরু এশিয়া কাপ, এক গ্রুপেই ভারত-পাকিস্তান
- পুঁজিবাজারে মূলধন বেড়েছে ৩৭ হাজার ৭৩ কোটি টাকা
- যখনই নির্বাচনের প্রস্তুতি নিয়ে অগ্রসর হচ্ছি, তখনই ষড়যন্ত্র আসছে: প্রধান উপদেষ্টা
- বিচার সংস্কার নির্বাচন সমান্তরালভাবে এগিয়ে নিতে হবে: জামায়াত আমির
- টেকসই উন্নয়নের শর্ত-স্বাধীন ও কার্যকর প্রতিষ্ঠান: আমীর খসরু
- নেতানিয়াহুর দাবি গাজায় কেউ না খেয়ে নেই, ট্রাম্পের ভিন্নমত
- জুলাই সনদের খসড়া নিয়ে আপত্তি এনসিপি-জামায়াতে ইসলামীর
মুক্তমত এর সর্বশেষ খবর
মুক্তমত - এর সব খবর
