মহান বিজয় দিবস
মানচিত্রের পেছনের মানুষটাকে জোড়া দিতে চাই
মাহমুদুল হাসান, দ্য রিপোর্ট : মহান বিজয় দিবস ১৬ ডিসেম্বর। গৌরবময় বিজয়ের ৪৩ বছর। চার দশক পেরিয়ে জাতির সামনে আবারও সেই মাহেন্দ্রক্ষণ। এ দিবসটি এলেই রক্তস্নাত সেই দিনগুলোর স্মৃতি নাড়া দিয়ে যায় বাঙালি জাতিকে। এই দিন কোটি হৃদয় জেগে ওঠে আনন্দ-উল্লাসে। উচ্ছ্বাসে ভাসে পুরো দেশ। এই লাল সবুজের পতাকা পতপত করে উড়তে উড়তে কেটে গেল আমাদের বিজয়ের ৪২ বছর।
স্বাধীনতার এতো বছর পরও দেশের মানুষ আজ শান্তিতে নেই। গণমাধ্যম, চায়ের টেবিল, গাড়ি-বাড়ি, অফিস-আদালত, আড্ডায় কোথাও কোনো সুখবর নেই। সংঘাত আর সহিংসতার মধ্যদিয়ে উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দিন পার করছে দেশের মানুষ। সহিংস রাজনীতির কারণে প্রতিদিনই কেউ না কেউ নিহত হচ্ছেন। স্বজনদের আহাজারিতে বাংলার আকাশ বাতাস ভারী হয়ে উঠছে প্রতিদিন।
বিদেশিদের হস্তক্ষেপ বেড়েছে। দেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে তাদের ভূমিকা চোখে পড়ার মতো। দেশে বিরাজমান সংকটের কারণে প্রতিনিয়তই ঐক্য হারাচ্ছে দেশের মানুষ। সেই সুযোগ নিতে চায় বিদেশিরা। ১৯৭১ সালের মতো আজও আবার মানচিত্র হারাতে বসেছি আমরা।
মনে পড়ে কথাসাহিত্যিক ইমদাদুল হক মিলনের একটি গল্পের কথা। তিনি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কোনো অনুষ্ঠান করতে গেলে প্রায়ই বলতেন, এক স্কুল শিক্ষকের দুষ্টু এক ছেলে ছিলো। ছেলেটিকে সবসময় আগলে রাখতে হতো। স্কুল শিক্ষক একদিন তার শিক্ষার্থীদের দেখানোর জন্য একটা মানচিত্র কিনে আনলেন। দুষ্টু ছেলের ভয়ে স্কুল শিক্ষক মানচিত্রটাকে নিরাপদ স্থানে তুলে রাখলেন। পরদিন সকালে স্কুলে যাওয়ার সময় শিক্ষক দেখেন মানচিত্র নেই। পাশের ঘরে টুকরো টুকরো অবস্থায় পড়ে আছে। স্কুল শিক্ষক রাগ করে স্কুলে চলে যাওয়ার আগে ছেলেকে বলেন স্কুল থেকে এসে যেন দেখেন মানচিত্র যেমন ছিলো তেমন আছে। তা না হলে তাকে বাড়ি থেকে বের করে দেওয়া হবে। স্কুল শিক্ষক বাড়ি ফিরে দেখেন মানচিত্র আগের মতো হয়ে গেছে। তিনি অবাক! কী করে এটা সম্ভব হলো! ছেলেকে কাছে ডাকলেন। ছেঁড়া মানচিত্র জোড়া দেওয়া সম্ভব হলো কী করে তা জানতে চাইলেন তিনি ।
দুষ্টু ছেলে বলল, বাবা আমি যখন মানচিত্র ছিঁড়ি তখন মানচিত্রের পেছনে একটি মানুষ ছিলো। মানচিত্র ছেঁড়ার সময় মানুষটার কান ছিঁড়ে যায়, মাথা ছিঁড়ে যায়, হাত ছিঁড়ে যায়, পা ছিঁড়ে যায়, আস্তে আস্তে সব অঙ্গ ছিঁড়ে যায়। বাবা আমি তো এখন মানচিত্র জোড়া দেয়নি, মানচিত্রের পেছনের মানুষটাকে জোড়া দিয়েছি।
১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধে আমরা দেশের মানচিত্র জোড়া দেইনি। বরং দেশের মানুষগুলোকে জোড়া দিয়ে সবার হাতে হাত মিলিয়ে ঐক্যবদ্ধ সংগ্রামে দেশটা স্বাধীন করেছিলাম। এভাবেই বাঁচে আমাদের মানচিত্র।
চলমান রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে প্রতিদিনই কেউ না কেউ হারাচ্ছে তার প্রিয়জন। কেউ পুলিশের গুলিতে, কেউবা রাজনীতির নামে ধ্বংসাত্মক কর্মসূচিতে। অথচ ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধে ৩০ লাখ শহীদের রক্তের বিনিময়ে এ দেশ স্বাধীন হয়। আর কত রক্ত দিলে এ দেশের মানুষ নিরাপদে বসবাস করতে পারবে? এমন প্রশ্ন ঘুরপাক খাচ্ছে সবার মনে। কিন্তু উত্তর নেই। অথচ আমাদের আছে গর্বের ইতিহাস। মানুষের ঐক্যবদ্ধ আন্দোলনে স্বাধীনতা অর্জন করে বাঙালি জাতি।
আজকের দিনে বাঙালি জাতি কৃতজ্ঞচিত্তে স্মরণ করে স্বাধীনতার স্বপ্ননায়ক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, স্বাধীনতা যুদ্ধের শহীদ, বীর মুক্তিযোদ্ধা, জাতীয় নেতা, সম্ভ্রম হারানো মা-বোনদের। সারা বাংলার আকাশে শোভা পায় লাল-সবুজ পতাকা। শিশু-কিশোরসহ অগণিত নারী-পুরুষের হাতে থাকে জাতীয় পতাকা।
কাঙ্ক্ষিত স্বাধীনতার জন্য ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ, যে সর্বাত্মক যুদ্ধ শুরু হয়েছিল ১৬ ডিসেম্বর চূড়ান্ত বিজয়ের মধ্যদিয়ে তা শেষ হয়। ৩০ লাখ প্রাণের বিনিময়ে অর্জিত হয় মহান বিজয়।
১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ পশ্চিম পাকিস্তানী হানাদার বাহিনী যখন পূর্ব পাকিস্তানের নিরস্ত্র বাঙালিদের ওপর বর্বরের মতো ঘৃণ্য হামলা চালায়। সে রাতে পশ্চিম পাকিস্তানী হানাদার বাহিনীর হাতে পূর্ব পাকিস্তানের জনপ্রিয় নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বন্দী হন। পূর্ব পাকিস্তানের রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ চলে যান আত্মগোপনে। জনগণ তখন কিংকর্তব্যবিমূঢ় হয়ে পড়ে। এই সংকটময় মুহূর্তে ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ পূর্ব পাকিস্তানের রাজধানী ঢাকায় পশ্চিম পাকিস্তানী বাহিনীর বর্বর আক্রমণের পর জিয়াউর রহমান পাকিস্তান সেনাবাহিনীর সঙ্গে সম্পর্ক ত্যাগ করে বিদ্রোহ করে। ২৭ মার্চ তিনি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের পক্ষে চট্টগ্রামের কালুরঘাট বেতার কেন্দ্র থেকে বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র পাঠ করেন।
এবার আরও পেছনের কথা। ভারতবর্ষে ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক শাসন অবসানের পর ১৯৪৭ সালে দ্বিজাতিতত্ত্বের ভিত্তিতে দুটি আলাদা ভূখণ্ড নিয়ে গঠিত হয় পাকিস্তান নামের একটি দেশ। যাদের মধ্যে ভৌগোলিক দূরত্ব ছিল প্রায় দেড় হাজার মাইল। পূর্ব পাকিস্তান (বর্তমান বাংলাদেশ) ও পশ্চিম পাকিস্তানের মধ্যে ভৌগোলিক সংযোগ এবং সাংস্কৃতিক ঐক্য কোনোটাই ছিল না। শুধু ধর্মের ভিত্তিতে একটি রাষ্ট্র টিকতে থাকতে পারে না বলেই বাঙালি তাদের আত্মত্যাগের মাধ্যমে স্বাধিকার ও স্বাধীনতার জন্য প্রস্তুতি নেয়।
ভারত ভাগের পরই পাকিস্তানীদের দুরভিসন্ধি ও স্বরূপ খুব দ্রুতই উন্মোচিত হয় বাঙালির কাছে। পাকিস্তানীরা প্রথম আঘাত করে বাঙালির মুখের ভাষার ওপর। সেই থেকে আত্মানুসন্ধানে উদ্দীপ্ত বাঙালি নিজের অধিকার বুঝে নেয়ার সংগ্রাম শুরু করে। ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলন থেকে স্বাধিকার আন্দোলন ও ১৯৭১ সালের স্বাধীনতার দীর্ঘ সংগ্রামে বার বার দেশের মাটি রক্তে ভিজিয়ে পবিত্র করেছেন বাংলা মায়ের দামাল ছেলেরা।
১৯৭১ সালের ৭ মার্চ ঢাকার রেসকোর্স ময়দানে (বর্তমান সোহরাওয়ার্দী উদ্যান) ঐতিহাসিক ভাষণে বাঙালির অবিসংবাদিত নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ঘোষণা করেন, ‘এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম, এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম।’ জাতিকে এ মুক্তির সংগ্রামে অংশ নিতে নির্দেশ দিয়ে তিনি যার যা কিছু আছে তা-ই নিয়ে শত্রুর বিরুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়ার আহ্বান জানান।
১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ কালরাত থেকে পাকিস্তানী হানাদারদের পাশাপাশি তাদের এ দেশীয় দোসর শান্তি কমিটি, রাজাকার, আল-বদর ও আল-শামস বাহিনীর নিষ্ঠুর হামলার শিকার হয় বাঙালিরা।
নয় মাস রক্তক্ষয়ী যুদ্ধ শেষে ১৬ ডিসেম্বর রেসকোর্স ময়দানেই পাকিস্তানী বাহিনীর আত্মসমর্পণের মধ্যদিয়ে ১৯৭১ সালে পৃথিবীর মানচিত্রে অভ্যূদয় ঘটে স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশের।
সাড়ে সাত কোটি বাঙালির দৃঢ় প্রত্যয়, ত্যাগ-তিতীক্ষা, মুক্তিযুদ্ধের রাজনৈতিক ও সামরিক নেতৃত্বের বুদ্ধিদীপ্ত ভূমিকা এবং ভারত ও তৎকালীন সোভিয়েত ইউনিয়নের জোরালো সহযোগিতার কারণেই স্বাধীন বাংলাদেশ রাষ্ট্রের জন্ম হয়।
ভারত ও সোভিয়েত ইউনিয়নের সে সময়ের নেতৃত্ব ও জনসাধারণের প্রতি রয়েছে বাঙালির অশেষ কৃতজ্ঞতা। এছাড়া সেই সময় পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের যেসব রাজনীতিক, মানবাধিকারকর্মী, সাংবাদিক, কবি, শিল্পী, সাহিত্যিক মুক্তিযুদ্ধের প্রতি সমর্থন দিয়ে এবং বাংলদেশের পক্ষে বিশ্বজনমত সংগঠনে সহযোগিতা করেন তাদের প্রতিও কৃতজ্ঞতা জানায় বাঙালি জাতি।
গত বছর ১৫ ডিসেম্বর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে বিদেশি বন্ধুদের মুক্তিযুদ্ধ সম্মাননা দেয়া হয়। মহান মুক্তিযুদ্ধে অবদানের জন্য ৬৫জন বিদেশি বন্ধু ও প্রতিষ্ঠানকে মুক্তিযুদ্ধ সম্মাননা দেয় বাংলাদেশ সরকার। স্বাধীনতার চার দশক পর এ নিয়ে চতুর্থ দফায় বিদেশি বন্ধুদের সম্মাননা দেয়া হয়। ২০১১ সালে ২৫ জুলাই ভারতের প্রয়াত প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীকে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ সম্মাননা প্রদানের মাধ্যমে এ উদ্যোগ শুরু করে র্বতমান সরকার।
বর্তমান সরকার এর আগে গত বছরের মার্চে ১৩২জন বিদেশি বন্ধু এবং ২০১১ সালের ডিসেম্বরে ৭৬জন বিদেশি বন্ধু ও প্রতিষ্ঠানকে সম্মাননা প্রদান করে।
১৬ ডিসেম্বর বাঙালি জাতি পালন করে বিজয় উৎসব। দিনটিতে থাকে সরকারি ছুটি। এ উপলক্ষে সংবাদপত্রে বিশেষ সংখ্যা প্রকাশ করা হয়। বেতার ও সরকারি-বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেল বিশেষ অনুষ্ঠান সম্প্রচার করে। শহীদদের আত্মার শান্তি, দেশের কল্যাণ ও সমৃদ্ধি কামনায় মসজিদ, মন্দির, গির্জাসহ উপাসনালয়গুলোতে বিশেষ প্রার্থনা করা হয়। জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা হয় সরকারি-বেসরকারি সব প্রতিষ্ঠানে। হাসপাতাল, কারাগারসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে উন্নতমানের খাবার পরিবেশন করা হয়।
স্বাধীন বাংলাদেশ নিয়ে সত্যিকার গণতান্ত্রিক, মানবিক, শান্তিময় ও সমৃদ্ধ একটি দেশের স্বপ্ন দেখেন এদেশের জনগণ। স্বাধীনতার ৪২ বছর পর মুক্তিযুদ্ধের সেই স্বপ্ন কতটা পূরণ হয়েছে তার হিসাব মেলানোর সময় এখনই।
এই ৪২ বছরে স্বাধীন বাংলাদেশের হতাশার চিত্র যেমন আছে তেমন অনেক অর্জনও। সুখবরের মধ্যে রয়েছে দেশে দারিদ্র্য-পরিস্থিতির উন্নতি, শিক্ষা ও স্বাস্থ্যসেবার উন্নতি। বেড়েছে উৎপাদন। খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতা এসেছে অনেকাংশে।
একই সঙ্গে বেড়েছে সাধারণের গণতান্ত্রিক চেতনা, প্রসারিত হয়েছে অধিকার সচেতনতা। দৃঢ়তর হয়েছে শাসনব্যবস্থার স্বচ্ছতা ও জবাবদিহির দাবি। আইনের শাসন ও ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার দাবি হয়েছে আগের চেয়ে অনেক জোরালো। তারপর কেন বিচার নিয়ে প্রশ্ন? মানবতারবিরোধী অপরাধের বিচার নিয়ে প্রশ্ন উত্থাপন হচ্ছে বার বার। শুধু দেশে নয় বিদেশিরাও প্রশ্ন তুলছেন। কাদের মোল্লার ফাঁসি রায় কার্যকর নিয়ে দেখা দেয় নানা জটিলতা। কেউ বলছে সঠিক নিয়মে বিচার কাজ হয়নি, আবার কেউ বলছেন নিয়ম মেনেই করা হচ্ছে। শেষ পর্যন্ত মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে কাদের মোল্লার ফাঁসি কার্যকর করা হয়। এখনও বাকি আরো অনেকের বিচার। এর শেষ কোথায়? এই বিচার নিয়ে স্বচ্ছতার জিজ্ঞাসা থেকে কবে মুক্তি পাবে দেশের মানুষ?
গত চার দশকে রাজনীতি ও প্রশাসনের সর্বস্তরে সুপ্রতিষ্ঠিত হয়নি গণতান্ত্রিক চর্চা। মজবুত হয়নি গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানগুলো। বেড়েছে মানুষে মানুষে অর্থনৈতিক বৈষম্য। এখনো কমেনি দুর্নীতি । ন্যায়বিচার নিয়ে প্রশ্ন থেকেই যাচ্ছে মানুষের মনে।
ইমদাদুল হক মিলনের গল্পে ফিরে যেতে চাই। স্বাধীন ও সার্বভৌমত্ব রক্ষায় যেমনিভাবে ১৯৭১ সালে দেশের মানুষ ঐক্যবদ্ধ হয়ে মুক্তিযুদ্ধ করে বাংলাদেশের মানচিত্র রক্ষা করেছে। ঠিক তেমনি আজকে আমরা কি আরেক বার ঐক্যবদ্ধ হতে পারি না? আমরা মানচিত্রের পেছনের মানুষটাকে জোড়া দিতে চাই। ১৬ ডিসেম্বর মহান এ দিনটি হতে পারে আমাদের এ কাজে প্রেরণার উৎস।
(দ্য রিপোর্ট/এমএইচ/এইচএসএম/ডিসেম্বর ১৬, ২০১৩)
পাঠকের মতামত:
- এমবিবিএস ভর্তি: প্রমাণ নিয়ে আসেননি মুক্তিযোদ্ধা কোটার ৪৯ শিক্ষার্থী
- বিপিএলে পারিশ্রমিক ইস্যুতে তদন্ত কমিটি
- ঋণে ক্ষতিগ্রস্ত প্রতিষ্ঠান পুনর্গঠনে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কমিটি
- বোনের বাসা থেকে সাবেক মন্ত্রী নুরুজ্জামান গ্রেপ্তার
- আসামি গ্রেফতার না হওয়ায় ট্রাইব্যুনালের অসন্তোষ
- চুক্তি সই করল এআইবি পিএলসি ও দি ইবনে সিনা ট্রাস্ট
- উড়োজাহাজ দুর্ঘটনা: ‘মনে হয় না আর কেউ বেঁচে আছেন’
- ২১ কোম্পানির অর্ধবার্ষিকে মুনাফা বেড়েছে
- কোচ বাটলারকে চান না সাবিনারা
- ধর্মের ভিত্তিতে নয়, দেশ পরিচালিত হবে যোগ্যতার ভিত্তিতে: জামায়াতের আমির
- সৌদিতে বাংলাদেশি বন্দিদের ক্ষমা করতে আসিফ নজরুলের অনুরোধ
- কোটা নিয়ে ৩ সিদ্ধান্ত উপদেষ্টা পরিষদের
- নির্বাচন কমিশন নির্বাহী বিভাগের আজ্ঞাবহ: বদিউল আলম মজুমদার
- আসিফ ও আমি পদত্যাগের সিদ্ধান্ত নিইনি: নাহিদ
- "নির্দিষ্ট সময়ে নির্বাচন হতেই হবে, এর কোনো বিকল্প নেই"
- ছাত্ররা নিজেরাই দল গঠন করবে: ড. ইউনূস
- ওয়াশিংটনে মাঝ আকাশে হেলিকপ্টারের সঙ্গে যাত্রীবাহী বিমানের সংঘর্ষ
- এক গণমাধ্যমে অ্যাক্রিডিটেশন কার্ড সর্বোচ্চ ১৫ জন
- বিএসইসির শিবলী রুবাইয়াতসহ ৯ জনের পাসপোর্ট বাতিল
- আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ করবে বৈষম্যবিরোধীদের লিগ্যাল সেল
- বিতর্কিত প্রবন্ধ প্রত্যাহার, ‘ছাত্র সংবাদ’ এর দুঃখ প্রকাশ
- যারাই ক্ষমতায় আসুক দেশ চালানো চ্যালেঞ্জিং হবে: তারেক রহমান
- তিন জন বাদ, বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার পাচ্ছেন ৭ জন
- দ্বিতীয় প্রান্তিক শেষে ওয়ালটনের মুনাফা ৩০৪ কোটি টাকা
- বিশেষ তহবিলের আকার ও সময় বাড়ানোর সুপারিশ ডিবিএর
- ডেঙ্গু নিয়ে ২৩ জন হাসপাতালে ভর্তি
- আইসিসির প্রধান নির্বাহীর পদত্যাগ
- ফ্র্যাঞ্চাইজিরা টাকা দিচ্ছে কি না, নজরে রাখবে বিসিবি
- ভারতে মহাকুম্ভ মেলায় পদদলিত হয়ে নিহত ১২
- মিয়ানমার ও ভারত থেকে দুই জাহাজে এলো ৩৬ হাজার টন চাল
- গুম-খুনের নির্দেশ দিতেন শেখ হাসিনা নিজেই
- সবাইকে দলীয় শৃঙ্খলা মেনে চলতে হবে: তারেক রহমান
- অবশেষে ট্যাংকলরি শ্রমিকদের কর্মবিরতি স্থগিত
- "সৌদিতে দক্ষ কর্মীর চাহিদা পূরণে সরকার কাজ করে যাচ্ছে"
- দ্রুত দেশে ফিরতে চান খালেদা জিয়া: ডা. জাহিদ
- কর্মবিরতি প্রত্যাহার, ঘুরছে ট্রেনের চাকা
- গাড়ির সর্বোচ্চ নিরাপত্তায় কাজ করবে প্রহরী জিপিএস ট্র্যাকার
- ট্রাম্পের দাবি মেনে নিল কলম্বিয়া
- আশা ভোঁসলের নাতনির সঙ্গে প্রেম, যা বললেন সিরাজ
- ৩৪ বছর পর পাকিস্তানের মাটিতে টেস্ট জিতলো ওয়েস্ট ইন্ডিজ
- আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন পরীমণি
- ঢাবি উপাচার্যের দুঃখ প্রকাশ
- কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের সাড়ে ৩ হাজার জনের নিয়োগ স্থগিত
- চরমোনাই পিরের সঙ্গে মির্জা ফখরুলের বৈঠক
- আবারও শাহবাগে স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসার শিক্ষকরা
- ১১৫ বারের মতো পেছাল সাগর-রুনি হত্যা মামলার প্রতিবেদন
- মঙ্গলবার থেকে ট্রেন চলাচল বন্ধের হুমকি
- ঢাবি প্রো-ভিসির পদত্যাগে ৪ ঘণ্টার আল্টিমেটাম ৭ কলেজ শিক্ষার্থীদের
- সুদানে হাসপাতালে ভয়াবহ ড্রোন হামলা, নিহত ৬৭
- রোববার গুলশান-২ এলাকা এড়িয়ে চলার অনুরোধ
- ক্রিকেট অপারেশন্স ও নারী উইংয়ের চেয়ারম্যান হলেন ফাহিম
- ক্রিকেটারদের ‘শঙ্কিত’ না হওয়ার বার্তা বিসিবির, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে সমাধানের আশ্বাস
- বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থায় পুনরায় যোগদানের কথা বিবেচনা করবেন ট্রাম্প
- ভারতে দিনে ১০০ নারী ধর্ষণ, শিকার এবার বাংলাদেশি
- শিশু আয়ান : দুই চিকিৎসক ও হাসপাতালের বিরুদ্ধে ব্যবস্থার সুপারিশ
- বাংলাদেশে সেনাশাসন আসার কোনো প্রেক্ষিত নেই: মাহফুজ
- "সমৃদ্ধ রাজস্ব ভাণ্ডার গঠনে কাস্টমস অগ্রণী ভূমিকা পালন করবে"
- নির্বাচন নিয়ে বিতর্ক শক্তিশালী করবে ফ্যাসিস্টদের: তারেক রহমান
- ফেব্রুয়ারি থেকে শহিদ পরিবারকে আর্থিক সহায়তা: তথ্য উপদেষ্টা
- এআইবি পিএলসির ব্যবসা উন্নয়ন সম্মেলন অনুষ্ঠিত
- ওয়ালটন ক্যাবলসের ‘বিজনেস পার্টনার্স মিট-২০২৫’ অনুষ্ঠিত
- ইসলামী ব্যাংকের বোর্ড সভা অনুষ্ঠিত
- ওয়ালটন স্মল অ্যাপ্লায়েন্স নেটওয়ার্কের পার্টনার্স সামিট অনুষ্ঠিত
- ইসলামী ব্যাংকের বার্ষিক ব্যবসায় উন্নয়ন সম্মেলন অনুষ্ঠিত
- এফবিসিসিআই’র উদ্যোগে বিদ্যুৎ ও জ্বালানি বিষয়ক সেমিনার
- পুঁজিবাজারে মূলধন বেড়েছে ৪ হাজার ২৯০ কোটি টাকা
- ন্যূনতম সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়: মাহফুজ
- আপাতত চীনের ওপর শুল্ক আরোপ করতে চাই না: ট্রাম্প
- অস্ট্রেলিয়ান ওপেনের নতুন রানি কিস
- চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির নিরাপত্তায় যেসব পদক্ষেপ নিয়েছে পাকিস্তান
- জামায়াত ক্ষমতায় গেলে নারীরা আরো দুটি জিনিস পাবে: শফিকুর রহমান
- শিক্ষার গুণগত মানের দিকে দৃষ্টি দিতে হবে : ডিএমপি কমিশনার
- ফেব্রুয়ারিতে ওমানে বৈঠকে বসতে পারেন তৌহিদ-জয়শঙ্কর
- দেশের সংস্কারের ৯০ ভাগ করেছে বিএনপি: আমীর খসরু
- বাংলা একাডেমি পুরস্কারের জন্য ঘোষিত তালিকা স্থগিত
- অবশেষে ট্যাংকলরি শ্রমিকদের কর্মবিরতি স্থগিত
- গাড়ির সর্বোচ্চ নিরাপত্তায় কাজ করবে প্রহরী জিপিএস ট্র্যাকার
- ওয়ালটন ক্যাবলসের ‘বিজনেস পার্টনার্স মিট-২০২৫’ অনুষ্ঠিত
- বাংলাদেশে সেনাশাসন আসার কোনো প্রেক্ষিত নেই: মাহফুজ
- নির্বাচন নিয়ে বিতর্ক শক্তিশালী করবে ফ্যাসিস্টদের: তারেক রহমান
- ইসলামী ব্যাংকের বোর্ড সভা অনুষ্ঠিত
- রোববার গুলশান-২ এলাকা এড়িয়ে চলার অনুরোধ
- এফবিসিসিআই’র উদ্যোগে বিদ্যুৎ ও জ্বালানি বিষয়ক সেমিনার
- মঙ্গলবার থেকে ট্রেন চলাচল বন্ধের হুমকি
- আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন পরীমণি
- আবারও শাহবাগে স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসার শিক্ষকরা
- আশা ভোঁসলের নাতনির সঙ্গে প্রেম, যা বললেন সিরাজ
- ফেব্রুয়ারি থেকে শহিদ পরিবারকে আর্থিক সহায়তা: তথ্য উপদেষ্টা
- দ্রুত দেশে ফিরতে চান খালেদা জিয়া: ডা. জাহিদ
- ফেব্রুয়ারিতে ওমানে বৈঠকে বসতে পারেন তৌহিদ-জয়শঙ্কর
- জামায়াত ক্ষমতায় গেলে নারীরা আরো দুটি জিনিস পাবে: শফিকুর রহমান
- ক্রিকেটারদের ‘শঙ্কিত’ না হওয়ার বার্তা বিসিবির, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে সমাধানের আশ্বাস
- ১১৫ বারের মতো পেছাল সাগর-রুনি হত্যা মামলার প্রতিবেদন
- ঢাবি প্রো-ভিসির পদত্যাগে ৪ ঘণ্টার আল্টিমেটাম ৭ কলেজ শিক্ষার্থীদের
- ন্যূনতম সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়: মাহফুজ
- চরমোনাই পিরের সঙ্গে মির্জা ফখরুলের বৈঠক
- ইসলামী ব্যাংকের বার্ষিক ব্যবসায় উন্নয়ন সম্মেলন অনুষ্ঠিত
- ট্রাম্পের দাবি মেনে নিল কলম্বিয়া
- ভারতে দিনে ১০০ নারী ধর্ষণ, শিকার এবার বাংলাদেশি
- বাংলা একাডেমি পুরস্কারের জন্য ঘোষিত তালিকা স্থগিত