মহান বিজয় দিবস
মানচিত্রের পেছনের মানুষটাকে জোড়া দিতে চাই

মাহমুদুল হাসান, দ্য রিপোর্ট : মহান বিজয় দিবস ১৬ ডিসেম্বর। গৌরবময় বিজয়ের ৪৩ বছর। চার দশক পেরিয়ে জাতির সামনে আবারও সেই মাহেন্দ্রক্ষণ। এ দিবসটি এলেই রক্তস্নাত সেই দিনগুলোর স্মৃতি নাড়া দিয়ে যায় বাঙালি জাতিকে। এই দিন কোটি হৃদয় জেগে ওঠে আনন্দ-উল্লাসে। উচ্ছ্বাসে ভাসে পুরো দেশ। এই লাল সবুজের পতাকা পতপত করে উড়তে উড়তে কেটে গেল আমাদের বিজয়ের ৪২ বছর।
স্বাধীনতার এতো বছর পরও দেশের মানুষ আজ শান্তিতে নেই। গণমাধ্যম, চায়ের টেবিল, গাড়ি-বাড়ি, অফিস-আদালত, আড্ডায় কোথাও কোনো সুখবর নেই। সংঘাত আর সহিংসতার মধ্যদিয়ে উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দিন পার করছে দেশের মানুষ। সহিংস রাজনীতির কারণে প্রতিদিনই কেউ না কেউ নিহত হচ্ছেন। স্বজনদের আহাজারিতে বাংলার আকাশ বাতাস ভারী হয়ে উঠছে প্রতিদিন।
বিদেশিদের হস্তক্ষেপ বেড়েছে। দেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে তাদের ভূমিকা চোখে পড়ার মতো। দেশে বিরাজমান সংকটের কারণে প্রতিনিয়তই ঐক্য হারাচ্ছে দেশের মানুষ। সেই সুযোগ নিতে চায় বিদেশিরা। ১৯৭১ সালের মতো আজও আবার মানচিত্র হারাতে বসেছি আমরা।
মনে পড়ে কথাসাহিত্যিক ইমদাদুল হক মিলনের একটি গল্পের কথা। তিনি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কোনো অনুষ্ঠান করতে গেলে প্রায়ই বলতেন, এক স্কুল শিক্ষকের দুষ্টু এক ছেলে ছিলো। ছেলেটিকে সবসময় আগলে রাখতে হতো। স্কুল শিক্ষক একদিন তার শিক্ষার্থীদের দেখানোর জন্য একটা মানচিত্র কিনে আনলেন। দুষ্টু ছেলের ভয়ে স্কুল শিক্ষক মানচিত্রটাকে নিরাপদ স্থানে তুলে রাখলেন। পরদিন সকালে স্কুলে যাওয়ার সময় শিক্ষক দেখেন মানচিত্র নেই। পাশের ঘরে টুকরো টুকরো অবস্থায় পড়ে আছে। স্কুল শিক্ষক রাগ করে স্কুলে চলে যাওয়ার আগে ছেলেকে বলেন স্কুল থেকে এসে যেন দেখেন মানচিত্র যেমন ছিলো তেমন আছে। তা না হলে তাকে বাড়ি থেকে বের করে দেওয়া হবে। স্কুল শিক্ষক বাড়ি ফিরে দেখেন মানচিত্র আগের মতো হয়ে গেছে। তিনি অবাক! কী করে এটা সম্ভব হলো! ছেলেকে কাছে ডাকলেন। ছেঁড়া মানচিত্র জোড়া দেওয়া সম্ভব হলো কী করে তা জানতে চাইলেন তিনি ।
দুষ্টু ছেলে বলল, বাবা আমি যখন মানচিত্র ছিঁড়ি তখন মানচিত্রের পেছনে একটি মানুষ ছিলো। মানচিত্র ছেঁড়ার সময় মানুষটার কান ছিঁড়ে যায়, মাথা ছিঁড়ে যায়, হাত ছিঁড়ে যায়, পা ছিঁড়ে যায়, আস্তে আস্তে সব অঙ্গ ছিঁড়ে যায়। বাবা আমি তো এখন মানচিত্র জোড়া দেয়নি, মানচিত্রের পেছনের মানুষটাকে জোড়া দিয়েছি।
১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধে আমরা দেশের মানচিত্র জোড়া দেইনি। বরং দেশের মানুষগুলোকে জোড়া দিয়ে সবার হাতে হাত মিলিয়ে ঐক্যবদ্ধ সংগ্রামে দেশটা স্বাধীন করেছিলাম। এভাবেই বাঁচে আমাদের মানচিত্র।
চলমান রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে প্রতিদিনই কেউ না কেউ হারাচ্ছে তার প্রিয়জন। কেউ পুলিশের গুলিতে, কেউবা রাজনীতির নামে ধ্বংসাত্মক কর্মসূচিতে। অথচ ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধে ৩০ লাখ শহীদের রক্তের বিনিময়ে এ দেশ স্বাধীন হয়। আর কত রক্ত দিলে এ দেশের মানুষ নিরাপদে বসবাস করতে পারবে? এমন প্রশ্ন ঘুরপাক খাচ্ছে সবার মনে। কিন্তু উত্তর নেই। অথচ আমাদের আছে গর্বের ইতিহাস। মানুষের ঐক্যবদ্ধ আন্দোলনে স্বাধীনতা অর্জন করে বাঙালি জাতি।
আজকের দিনে বাঙালি জাতি কৃতজ্ঞচিত্তে স্মরণ করে স্বাধীনতার স্বপ্ননায়ক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, স্বাধীনতা যুদ্ধের শহীদ, বীর মুক্তিযোদ্ধা, জাতীয় নেতা, সম্ভ্রম হারানো মা-বোনদের। সারা বাংলার আকাশে শোভা পায় লাল-সবুজ পতাকা। শিশু-কিশোরসহ অগণিত নারী-পুরুষের হাতে থাকে জাতীয় পতাকা।
কাঙ্ক্ষিত স্বাধীনতার জন্য ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ, যে সর্বাত্মক যুদ্ধ শুরু হয়েছিল ১৬ ডিসেম্বর চূড়ান্ত বিজয়ের মধ্যদিয়ে তা শেষ হয়। ৩০ লাখ প্রাণের বিনিময়ে অর্জিত হয় মহান বিজয়।
১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ পশ্চিম পাকিস্তানী হানাদার বাহিনী যখন পূর্ব পাকিস্তানের নিরস্ত্র বাঙালিদের ওপর বর্বরের মতো ঘৃণ্য হামলা চালায়। সে রাতে পশ্চিম পাকিস্তানী হানাদার বাহিনীর হাতে পূর্ব পাকিস্তানের জনপ্রিয় নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বন্দী হন। পূর্ব পাকিস্তানের রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ চলে যান আত্মগোপনে। জনগণ তখন কিংকর্তব্যবিমূঢ় হয়ে পড়ে। এই সংকটময় মুহূর্তে ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ পূর্ব পাকিস্তানের রাজধানী ঢাকায় পশ্চিম পাকিস্তানী বাহিনীর বর্বর আক্রমণের পর জিয়াউর রহমান পাকিস্তান সেনাবাহিনীর সঙ্গে সম্পর্ক ত্যাগ করে বিদ্রোহ করে। ২৭ মার্চ তিনি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের পক্ষে চট্টগ্রামের কালুরঘাট বেতার কেন্দ্র থেকে বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র পাঠ করেন।
এবার আরও পেছনের কথা। ভারতবর্ষে ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক শাসন অবসানের পর ১৯৪৭ সালে দ্বিজাতিতত্ত্বের ভিত্তিতে দুটি আলাদা ভূখণ্ড নিয়ে গঠিত হয় পাকিস্তান নামের একটি দেশ। যাদের মধ্যে ভৌগোলিক দূরত্ব ছিল প্রায় দেড় হাজার মাইল। পূর্ব পাকিস্তান (বর্তমান বাংলাদেশ) ও পশ্চিম পাকিস্তানের মধ্যে ভৌগোলিক সংযোগ এবং সাংস্কৃতিক ঐক্য কোনোটাই ছিল না। শুধু ধর্মের ভিত্তিতে একটি রাষ্ট্র টিকতে থাকতে পারে না বলেই বাঙালি তাদের আত্মত্যাগের মাধ্যমে স্বাধিকার ও স্বাধীনতার জন্য প্রস্তুতি নেয়।
ভারত ভাগের পরই পাকিস্তানীদের দুরভিসন্ধি ও স্বরূপ খুব দ্রুতই উন্মোচিত হয় বাঙালির কাছে। পাকিস্তানীরা প্রথম আঘাত করে বাঙালির মুখের ভাষার ওপর। সেই থেকে আত্মানুসন্ধানে উদ্দীপ্ত বাঙালি নিজের অধিকার বুঝে নেয়ার সংগ্রাম শুরু করে। ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলন থেকে স্বাধিকার আন্দোলন ও ১৯৭১ সালের স্বাধীনতার দীর্ঘ সংগ্রামে বার বার দেশের মাটি রক্তে ভিজিয়ে পবিত্র করেছেন বাংলা মায়ের দামাল ছেলেরা।
১৯৭১ সালের ৭ মার্চ ঢাকার রেসকোর্স ময়দানে (বর্তমান সোহরাওয়ার্দী উদ্যান) ঐতিহাসিক ভাষণে বাঙালির অবিসংবাদিত নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ঘোষণা করেন, ‘এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম, এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম।’ জাতিকে এ মুক্তির সংগ্রামে অংশ নিতে নির্দেশ দিয়ে তিনি যার যা কিছু আছে তা-ই নিয়ে শত্রুর বিরুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়ার আহ্বান জানান।
১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ কালরাত থেকে পাকিস্তানী হানাদারদের পাশাপাশি তাদের এ দেশীয় দোসর শান্তি কমিটি, রাজাকার, আল-বদর ও আল-শামস বাহিনীর নিষ্ঠুর হামলার শিকার হয় বাঙালিরা।
নয় মাস রক্তক্ষয়ী যুদ্ধ শেষে ১৬ ডিসেম্বর রেসকোর্স ময়দানেই পাকিস্তানী বাহিনীর আত্মসমর্পণের মধ্যদিয়ে ১৯৭১ সালে পৃথিবীর মানচিত্রে অভ্যূদয় ঘটে স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশের।
সাড়ে সাত কোটি বাঙালির দৃঢ় প্রত্যয়, ত্যাগ-তিতীক্ষা, মুক্তিযুদ্ধের রাজনৈতিক ও সামরিক নেতৃত্বের বুদ্ধিদীপ্ত ভূমিকা এবং ভারত ও তৎকালীন সোভিয়েত ইউনিয়নের জোরালো সহযোগিতার কারণেই স্বাধীন বাংলাদেশ রাষ্ট্রের জন্ম হয়।
ভারত ও সোভিয়েত ইউনিয়নের সে সময়ের নেতৃত্ব ও জনসাধারণের প্রতি রয়েছে বাঙালির অশেষ কৃতজ্ঞতা। এছাড়া সেই সময় পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের যেসব রাজনীতিক, মানবাধিকারকর্মী, সাংবাদিক, কবি, শিল্পী, সাহিত্যিক মুক্তিযুদ্ধের প্রতি সমর্থন দিয়ে এবং বাংলদেশের পক্ষে বিশ্বজনমত সংগঠনে সহযোগিতা করেন তাদের প্রতিও কৃতজ্ঞতা জানায় বাঙালি জাতি।
গত বছর ১৫ ডিসেম্বর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে বিদেশি বন্ধুদের মুক্তিযুদ্ধ সম্মাননা দেয়া হয়। মহান মুক্তিযুদ্ধে অবদানের জন্য ৬৫জন বিদেশি বন্ধু ও প্রতিষ্ঠানকে মুক্তিযুদ্ধ সম্মাননা দেয় বাংলাদেশ সরকার। স্বাধীনতার চার দশক পর এ নিয়ে চতুর্থ দফায় বিদেশি বন্ধুদের সম্মাননা দেয়া হয়। ২০১১ সালে ২৫ জুলাই ভারতের প্রয়াত প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীকে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ সম্মাননা প্রদানের মাধ্যমে এ উদ্যোগ শুরু করে র্বতমান সরকার।
বর্তমান সরকার এর আগে গত বছরের মার্চে ১৩২জন বিদেশি বন্ধু এবং ২০১১ সালের ডিসেম্বরে ৭৬জন বিদেশি বন্ধু ও প্রতিষ্ঠানকে সম্মাননা প্রদান করে।
১৬ ডিসেম্বর বাঙালি জাতি পালন করে বিজয় উৎসব। দিনটিতে থাকে সরকারি ছুটি। এ উপলক্ষে সংবাদপত্রে বিশেষ সংখ্যা প্রকাশ করা হয়। বেতার ও সরকারি-বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেল বিশেষ অনুষ্ঠান সম্প্রচার করে। শহীদদের আত্মার শান্তি, দেশের কল্যাণ ও সমৃদ্ধি কামনায় মসজিদ, মন্দির, গির্জাসহ উপাসনালয়গুলোতে বিশেষ প্রার্থনা করা হয়। জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা হয় সরকারি-বেসরকারি সব প্রতিষ্ঠানে। হাসপাতাল, কারাগারসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে উন্নতমানের খাবার পরিবেশন করা হয়।
স্বাধীন বাংলাদেশ নিয়ে সত্যিকার গণতান্ত্রিক, মানবিক, শান্তিময় ও সমৃদ্ধ একটি দেশের স্বপ্ন দেখেন এদেশের জনগণ। স্বাধীনতার ৪২ বছর পর মুক্তিযুদ্ধের সেই স্বপ্ন কতটা পূরণ হয়েছে তার হিসাব মেলানোর সময় এখনই।
এই ৪২ বছরে স্বাধীন বাংলাদেশের হতাশার চিত্র যেমন আছে তেমন অনেক অর্জনও। সুখবরের মধ্যে রয়েছে দেশে দারিদ্র্য-পরিস্থিতির উন্নতি, শিক্ষা ও স্বাস্থ্যসেবার উন্নতি। বেড়েছে উৎপাদন। খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতা এসেছে অনেকাংশে।
একই সঙ্গে বেড়েছে সাধারণের গণতান্ত্রিক চেতনা, প্রসারিত হয়েছে অধিকার সচেতনতা। দৃঢ়তর হয়েছে শাসনব্যবস্থার স্বচ্ছতা ও জবাবদিহির দাবি। আইনের শাসন ও ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার দাবি হয়েছে আগের চেয়ে অনেক জোরালো। তারপর কেন বিচার নিয়ে প্রশ্ন? মানবতারবিরোধী অপরাধের বিচার নিয়ে প্রশ্ন উত্থাপন হচ্ছে বার বার। শুধু দেশে নয় বিদেশিরাও প্রশ্ন তুলছেন। কাদের মোল্লার ফাঁসি রায় কার্যকর নিয়ে দেখা দেয় নানা জটিলতা। কেউ বলছে সঠিক নিয়মে বিচার কাজ হয়নি, আবার কেউ বলছেন নিয়ম মেনেই করা হচ্ছে। শেষ পর্যন্ত মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে কাদের মোল্লার ফাঁসি কার্যকর করা হয়। এখনও বাকি আরো অনেকের বিচার। এর শেষ কোথায়? এই বিচার নিয়ে স্বচ্ছতার জিজ্ঞাসা থেকে কবে মুক্তি পাবে দেশের মানুষ?
গত চার দশকে রাজনীতি ও প্রশাসনের সর্বস্তরে সুপ্রতিষ্ঠিত হয়নি গণতান্ত্রিক চর্চা। মজবুত হয়নি গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানগুলো। বেড়েছে মানুষে মানুষে অর্থনৈতিক বৈষম্য। এখনো কমেনি দুর্নীতি । ন্যায়বিচার নিয়ে প্রশ্ন থেকেই যাচ্ছে মানুষের মনে।
ইমদাদুল হক মিলনের গল্পে ফিরে যেতে চাই। স্বাধীন ও সার্বভৌমত্ব রক্ষায় যেমনিভাবে ১৯৭১ সালে দেশের মানুষ ঐক্যবদ্ধ হয়ে মুক্তিযুদ্ধ করে বাংলাদেশের মানচিত্র রক্ষা করেছে। ঠিক তেমনি আজকে আমরা কি আরেক বার ঐক্যবদ্ধ হতে পারি না? আমরা মানচিত্রের পেছনের মানুষটাকে জোড়া দিতে চাই। ১৬ ডিসেম্বর মহান এ দিনটি হতে পারে আমাদের এ কাজে প্রেরণার উৎস।
(দ্য রিপোর্ট/এমএইচ/এইচএসএম/ডিসেম্বর ১৬, ২০১৩)
পাঠকের মতামত:

- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকে আন্তর্জাতিক এমএসএমই দিবস পালিত
- ইসলামী ব্যাংকের শরী‘আহ সুপারভাইজরি কাউন্সিলের সভা অনুষ্ঠিত
- আবারো ‘গ্রিন ফ্যাক্টরি অ্যাওয়ার্ড’ পেল ওয়ালটন হাই-টেক
- ঢাকায় হালকা বৃষ্টির আভাস, দিনভর আকাশ মেঘলা থাকার সম্ভাবনা
- বিএসইসি-অংশীজনের মধ্যে সমন্বয় বাড়াতে ভূমিকা রাখবে সমন্বিত সভা
- মগবাজারের আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু
- সামাজিক ব্যবসা একটি বৈশ্বিক আন্দোলনে রূপ নিয়েছে –প্রধান উপদেষ্টা
- ডিএমপির পুলিশ পরিদর্শক পদমর্যাদার ৭ কর্মকর্তার বদলি
- ১০ জুলাইয়ের মধ্যে মতামত চেয়েছে ইসি
- "শান্তিপূর্ণ আচরণ করলে ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়া হতে পারে"
- মুরাদনগরে ক্ষমতার অপব্যবহার করছেন একজন উপদেষ্টা: ফখরুল
- ভুলবশত গুলির ম্যাগাজিন ব্যাগেই রয়ে যায়: আসিফ মাহমুদ
- মোট রিজার্ভের নতুন মাইলফলক, অতিক্রম করলো ৩১ বিলিয়ন ডলার
- ঢাকার আকাশ মেঘলা, হালকা বৃষ্টির সম্ভাবনা
- দলগুলোর সঙ্গে ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় পর্যায়ের সপ্তম দিনের বৈঠক আজ
- মুরাদনগরের ঘটনায় আওয়ামী সন্ত্রাসীদের আশ্রয়-প্রশ্রয়দাতারা দায়ী
- এইচএসসি দ্বিতীয় পরীক্ষা আজ : সকাল সাড়ে ৮টা থেকে কেন্দ্রে প্রবেশের সুযোগ
- কেক পাঠিয়ে প্রধান উপদেষ্টাকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানালেন তারেক রহমান
- মুরাদনগরে দরজা ভেঙে নারীকে ধর্ষণের অভিযোগ, গ্রেপ্তার ৫
- ইসরায়েলি হামলায় গাজায় নিহত আরো ৮১ ফিলিস্তিনি
- করোনাভাইরাস: ২৪ ঘণ্টায় মৃত্যু এক, আক্রান্ত ১০
- বড় হারের শঙ্কা নিয়ে দিন পার করল বাংলাদেশ
- বরখাস্ত হলেন হামজাদের কোচ নিস্টেলরয়
- সাবেক সিইসি নূরুল হুদা আরও ৪ দিনের রিমান্ডে
- স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশি কাপড় ও পাটজাত পণ্য আমদানিতে ভারতের নিষেধাজ্ঞা
- বাংলাদেশের সঙ্গে গঙ্গা চুক্তি সংশোধন চায় ভারত
- কর্মসূচিতে অনড় ঐক্য পরিষদ, কাজে যোগ না দিলে ব্যবস্থা নেবে এনবিআর
- ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে বাস-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত ৪, আহত ১৫
- চীন সফর 'সফল' হয়েছে: দেশে ফিরে ফখরুল
- যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পরমাণু আলোচনার কোনো পরিকল্পনা নেই: ইরান
- প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন সিইসি
- ‘নতুন বাংলাদেশ দিবসের’ তারিখ নিয়ে আখতার-সারজিস-হাসনাতের আপত্তি
- ‘আমরা কোনো জোট করছি না’, বাংলাদেশ-চীন-পাকিস্তান বৈঠক নিয়ে উপদেষ্টা
- এনবিআর কর্মকর্তাদের আন্দোলন তুলে নিতে অর্থ উপদেষ্টার আহ্বান
- হাসিনার পালানোর ব্রেকিং নিউজ দিয়ে আন্তর্জাতিক পুরস্কার পেলেন শফিকুল আলম
- "সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান স্বাধীনভাবে কাজ করলে দেশে স্বৈরাচারের উৎপত্তি হবে না"
- আ. লীগ আমলের ৩ সংসদ নির্বাচনের অনিয়ম তদন্তে কমিটি
- কাল থেকে দেবতাখুম ভ্রমণ করতে পারবেন পর্যটকরা
- পুঁজিবাজার স্থিতিশীল করতে ভালো কোম্পানি আনতে হবে: আবু আহমেদ
- ইরানের পরমাণু কর্মসূচি কয়েক দশক পিছিয়েছে, দাবি ট্রাম্পের
- আরো ২৬ জনের করোনা শনাক্ত
- এনবিআরের আন্দোলনের পেছনে ‘ব্যবসায়ীদের’ ইন্ধন: অর্থ উপদেষ্টা
- মাদক নির্মূলে সবার আগে গডফাদারদের ধরতে হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- শর্তসাপেক্ষে প্রধানমন্ত্রী পদে সর্বোচ্চ ১০ বছরের বিষয়ে একমত বিএনপি
- এনসিসি গঠন থেকে সরে এসেছে ঐকমত্য কমিশন : আলী রীয়াজ
- ‘নতুন বাংলাদেশ দিবস’ ও ‘শহীদ আবু সাঈদ দিবস’ ঘোষণা
- জার্মানি বাংলাদেশের উন্নয়নে নির্ভরযোগ্য অংশীদার: প্রধান উপদেষ্টা
- ‘মব জাস্টিস’ নামে এক হিংস্র উন্মাদনা: তারেক রহমান
- বিবাহ ও মোহর আদায়ে ইসলামী ব্যাংকের সঞ্চয়ী হিসাব
- সারা দেশে বজ্রবৃষ্টির আভাস
- ‘এখন বলার সময় নয়’—অধিনায়কত্ব নিয়ে গুঞ্জনের জবাবে শান্ত
- সূচকের বড় উত্থানে পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে
- একনেকে অনুমোদনের অপেক্ষায় ১৭ প্রকল্প
- ঢাকায় অলিম্পিক ডে র্যালির উদ্বোধনে সেনাপ্রধান
- দোহা-কুয়েত-শারজাহ-দুবাই রুটে ১১ ফ্লাইটের সময়সূচি বিপর্যস্ত
- যুদ্ধবিরতি কার্যকর, ‘দয়া করে, কেউ এটা লঙ্ঘন করবেন না’: ট্রাম্প
- ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি ঘোষণার পর কমেছে তেলের দাম
- ট্রাম্পের ‘যুদ্ধবিরতি’ ঘোষণার পর নীরব নেতানিয়াহু
- যুদ্ধবিরতি শুরু হয়েছে: ইরান
- ওয়ালটন হেডকোয়ার্টার্স পরিদর্শন করলেন স্বতন্ত্র পরিচালক আকতার মতিন চৌধুরী
- ইসলামী ব্যাংকের সাথে ঢাকা কলেজের চুক্তি স্বাক্ষর
- বন্ড ছেড়ে ৮০০ কোটি টাকা সংগ্রহ করবে মার্কেন্টাইল ব্যাংক
- ঐকমত্যে পৌঁছাতে না পারলে মানুষ রাজনীতিকদের ওপর আস্থা হারাবে: সালাহউদ্দিন
- সংস্কার কমিশনের সব সুপারিশ এখনই বাস্তবায়নের জন্য নয়: আলী রীয়াজ
- মার্কিন নাগরিকদের জন্য বিশ্বব্যাপী সতর্কতা জারি করল যুক্তরাষ্ট্র
- ইরানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা নিয়ে রাশিয়ার অবস্থান কী?
- কলম বিরতি কর্মসূচির মধ্যেই এনবিআরের পাঁচ কর্মকর্তাকে বদলি
- ইরানে মার্কিন হামলার সমর্থন অস্ট্রেলিয়ার, তীব্র নিন্দা উত্তর কোরিয়ার
- ইরানে মার্কিন হামলার উদ্দেশ্য সরকার বদল করা নয়: পেন্টাগন
- টাঙ্গুয়ার হাওরে পর্যটকবাহী হাউসবোট প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা জারি
- ইরানের সঙ্গে যুদ্ধ করছে না যুক্তরাষ্ট্র : জেডি ভ্যান্স
- হুমকির মুখে হরমুজ, যুদ্ধ শুরুর পর তেলের দাম বেড়েছে ১৩ শতাংশ
- সিঙ্গাপুর থেকে দেশে ফিরলো স্বর্ণজয়ী আলিফসহ আর্চারি দল
- গলে বাংলাদেশের জয়ের সমান ড্র
- ইরান পারমাণবিক কর্মসূচি বন্ধ করবে না: মাসুদ পেজেশকিয়ান
- যুদ্ধবিরতি শুরু হয়েছে: ইরান
- একনেকে অনুমোদনের অপেক্ষায় ১৭ প্রকল্প
- ‘এখন বলার সময় নয়’—অধিনায়কত্ব নিয়ে গুঞ্জনের জবাবে শান্ত
- দোহা-কুয়েত-শারজাহ-দুবাই রুটে ১১ ফ্লাইটের সময়সূচি বিপর্যস্ত
- ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি ঘোষণার পর কমেছে তেলের দাম
- সারা দেশে বজ্রবৃষ্টির আভাস
- যুদ্ধবিরতি কার্যকর, ‘দয়া করে, কেউ এটা লঙ্ঘন করবেন না’: ট্রাম্প
- ঢাকায় অলিম্পিক ডে র্যালির উদ্বোধনে সেনাপ্রধান
- ট্রাম্পের ‘যুদ্ধবিরতি’ ঘোষণার পর নীরব নেতানিয়াহু
- ‘নতুন বাংলাদেশ দিবস’ ও ‘শহীদ আবু সাঈদ দিবস’ ঘোষণা
- পুঁজিবাজার স্থিতিশীল করতে ভালো কোম্পানি আনতে হবে: আবু আহমেদ
- সূচকের বড় উত্থানে পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে
- হাসিনার পালানোর ব্রেকিং নিউজ দিয়ে আন্তর্জাতিক পুরস্কার পেলেন শফিকুল আলম
- প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন সিইসি
- ‘নতুন বাংলাদেশ দিবসের’ তারিখ নিয়ে আখতার-সারজিস-হাসনাতের আপত্তি
- কাল থেকে দেবতাখুম ভ্রমণ করতে পারবেন পর্যটকরা
- ‘মব জাস্টিস’ নামে এক হিংস্র উন্মাদনা: তারেক রহমান
- এনবিআরের আন্দোলনের পেছনে ‘ব্যবসায়ীদের’ ইন্ধন: অর্থ উপদেষ্টা
- ইরানের পরমাণু কর্মসূচি কয়েক দশক পিছিয়েছে, দাবি ট্রাম্পের
- শর্তসাপেক্ষে প্রধানমন্ত্রী পদে সর্বোচ্চ ১০ বছরের বিষয়ে একমত বিএনপি
- মাদক নির্মূলে সবার আগে গডফাদারদের ধরতে হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- বিবাহ ও মোহর আদায়ে ইসলামী ব্যাংকের সঞ্চয়ী হিসাব
- আ. লীগ আমলের ৩ সংসদ নির্বাচনের অনিয়ম তদন্তে কমিটি
- জার্মানি বাংলাদেশের উন্নয়নে নির্ভরযোগ্য অংশীদার: প্রধান উপদেষ্টা
- এনসিসি গঠন থেকে সরে এসেছে ঐকমত্য কমিশন : আলী রীয়াজ
মুক্তমত এর সর্বশেষ খবর
মুক্তমত - এর সব খবর
