প্রশাসন সংস্কার-আধুনিকায়ন ‘উদ্যোগে’ই রইল

নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি থাকা সত্ত্বেও মহাজোট সরকারের প্রশাসন সংস্কার ও আধুনিকায়ন কোনোটিই বাস্তবায়ন হয়নি।
সরকারের মেয়াদ শেষ হলেও সরকারি চাকুরেদের জন্য করা খসড়া আইনটি যেমন আলোর মুখ দেখেনি, তেমনি প্রশাসনের কর্মকর্তাদের ভালো কাজের জন্য পদক নীতিমালাও খসড়াতেই সীমাবদ্ধ রয়েছে। এ ছাড়া ডিজিটাল ফাইলিং ব্যবস্থা, এসিআর এর বদলে এপিআর চালুর বিষয়ে নেই কোনো অগ্রগতি।
সাবেক মন্ত্রিপরিষদ সচিব আলী ইমাম মজুমদার দ্য রিপোর্টকে বলেন, প্রশাসন সংস্কার ও আধুনিকায়নে বর্তমান সরকার তৎপর্যপূর্ণ কোনো অবদান রাখতে পারেনি। পে-স্কেল, পদোন্নতিসহ কিছু কিছু ক্ষেত্রে তাদের অবদান আছে। প্রত্যাশা চেয়ে এটা অনেক কম।
প্রশাসন সংস্কারে গত পাঁচ বছরে সরকারের অনেক অর্জন আছে দাবি করে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব আবদুস সোবহান সিকদার দ্য রিপোর্টকে বলেন, যে আইন ও নীতিমালাগুলো খসড়া আকারে আছে তা আগামীতে চূড়ান্ত করা হবে।
কর্মচারী আইনের খসড়া করতেই সময় পার
সংবিধানে প্রজাতন্ত্রের কর্মচারীদের জন্য আইন প্রণয়নের বাধ্যবাধকতা ছিল। কিন্তু কোনো সরকারই এ আইন প্রণয়ন করেনি। সরকারগুলো বিধি, নীতিমালা ও প্রয়োজনমতো নির্দেশনাপত্র জারি করে সরকারি কর্মচারীদের পরিচালনা করছে ও করেছে। এতে করে প্রশাসনে দলীয়করণ ব্যাপকতর হয়, বিষয়টি প্রকাশ্য রূপ পায়। এ অবস্থায় ২০০৩ সাল থেকেই সিভিল সার্ভিস অ্যাক্ট প্রণয়ন করার উদ্যোগ নেওয়া হয়। সেই সময় আইনটির খসড়া হলেও আলোর মুখ দেখেনি।
এরপর তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময়ও এ ধরনের আইন করার উদ্যোগ নেওয়া হয়। সেটাও বাস্তব রূপ পায়নি। বর্তমান সরকার আসার পর নতুন একটি আইন করার উদ্যোগ নেয়। ২০১০ সালে ‘গণকর্মচারী আইন (পাবলিক সার্ভেন্ট আইন)’ খসড়া প্রণয়ণ করা হয়। দুই বছর ধরে সভা-সেমিনার করে ও সাধারণ মানুষের মতামত নিয়ে এর খসড়া চূড়ান্ত করা হয়। ওই খসড়া আইনে পরীক্ষার মাধ্যমে উপসচিব, যুগ্মসচিব, অতিরিক্ত সচিব ও সচিব পদে পদোন্নতির কথা বলা হয়। প্রশাসনের বিভিন্ন স্তরের কর্মকর্তারা পরীক্ষার মাধ্যমে পদোন্নতি পদ্ধতির ঘোরতর বিরোধিতা করেন। খসড়া চূড়ান্ত করার আগে ওয়েবসাইটের মাধ্যমে মতামত ও লিখিত সুপারিশ পাওয়া যায়। সরকারের কোটি কোটি টাকা ব্যয় করা হয়েছে এ আইন প্রণয়নের নামে।
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় সূত্র জানিয়েছে, সিভিল সার্ভিস আইনটি প্রশাসনিক উন্নয়ন সংক্রান্ত সচিব কমিটির সভায় উপস্থাপনের জন্য প্রধানমন্ত্রীর অনুমোদন চেয়ে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে পাঠানো হয়। সেখান থেকে আইনটি অনুমোদন হয়ে আসার পরিবর্তে গত বছর ‘সরকারি কর্মচারী আইন’ নামে নতুন একটি আইনের খসড়া আসে।
নতুন খসড়া আইনে কর্মচারীদের আউটসোর্সিং করার প্রস্তাব রয়েছে। খসড়া আইন অনুযায়ী সরকার যে কোনো সময় যে কোনো ব্যক্তিকে সচিব বা যে কোনো পদে নিয়োগ করতে পারবে। বর্তমানে মন্ত্রিপরিষদ সচিব নিয়োগ দেওয়া হয় সবচেয়ে সিনিয়র সচিবকে। নতুন খসড়া আইন অনুযায়ী নিয়মিত সচিবদের মধ্যে থেকে যে কোনো সচিবকে সরকার মন্ত্রিপরিষদ সচিব নিয়োগ করতে পারবে।
কর্মচারী আইনে মেধা, জ্যেষ্ঠতা, প্রশিক্ষণ, পেশাগত দক্ষতাকে পদোন্নতির মূল ভিত্তি ধরা হয়। তবে পদোন্নতির জন্য লিখিত পরীক্ষার কোনো ব্যবস্থা রাখা হয়নি। অথচ সিভিল সার্ভিস অ্যাক্টে লিখিত পরীক্ষা দিয়েই পদোন্নতি পাওয়ার বিধান রাখা হয়েছিল। এসব কারণে এ খসড়া আইনটিও বিতর্কের মুখে পড়ে। এটি এখনো চূড়ান্ত করা যায়নি।
এ বিষয়ে আবদুস সোবহান সিকদার বলেন, এ আইনটি চূড়ান্ত হওয়ার অপেক্ষায় আছে। এ জন্য আমরা সরকারি সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় আছি।
আলোর মুখ দেখেনি পদক নীতিমালা
জনপ্রশাসনে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিশেষ অবদানের জন্য সিভিল সার্ভিস পদক দেওয়ার উদ্যোগের কথা শোনা যাচ্ছে গত কয়েক বছর ধরে। প্রেরণার মাধ্যমে কাজে গতি আনা ও ভালো কাজের স্বীকৃতির জন্য এ উদ্যোগ নেওয়া হয়। এ জন্য একটি খসড়া নীতিমালাও করা হয়।
খসড়া নীতিমালা অনুযায়ী, সাধারণ ও কারিগরি ক্ষেত্রে বিশেষ অবদানের জন্য ব্যক্তিগত, দলগত এবং প্রাতিষ্ঠানিক এই তিন ক্যাটাগরিতে সিভিল সার্ভিস পদক দেওয়া হবে। প্রশাসনের সব শ্রেণীর কর্মকর্তা-কর্মচারী এ পদকের জন্য আবেদন করতে পারবেন। এতে থাকবে স্বর্ণপদক, নগদ অর্থ ও সম্মাননা।
ব্যক্তিগত অবদানের জন্য সর্বোচ্চ ২১ ক্যারেটের স্বর্ণপদক ও এক লাখ টাকা, দলগত অবদানের জন্য স্বর্ণপদক ও পাঁচ লাখ টাকা এবং প্রতিষ্ঠানের ক্ষেত্রে শুধু পদক ও সম্মাননাপত্র দেওয়া হবে। ব্যক্তিগত ও দলগত পুরস্কারের জন্য মন্ত্রণালয়, বিভাগ, অধিদফতর, পরিদফতর, দফতর ও সংস্থায় কর্মরত কর্মকর্তা-কর্মচারী এবং সরকারি প্রতিষ্ঠান এ পুরস্কারের জন্য আবেদন করতে পারবেন। উদ্যোগটি প্রশংসনীয় হলেও নীতিমালাটি চূড়ান্ত হয়নি।
পদক নীতিমালার বিষয়ে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব বলেন, প্রশাসনিক উন্নয়ন সংক্রান্ত সচিব কমিটির সভায় উঠার পর কিছু সংশোধনীসহ এটি ফেরত পাঠানো হয়েছে। এটি পরবর্তীতে আবারো অনুমোদনের জন্য কমিটির সভায় উপস্থাপন করা হবে।
ডিজিটাল ফাইল ব্যবস্থাপনা থাকলো প্রতিশ্রুতিতেই
বর্তমান সরকারের শুরু থেকেই ডিজিটাল পদ্ধতিতে ফাইল পরিচালনার কথা বলা হলেও এখনো কাগজের ফাইলে নোট লেখা থেকে শুরু করে স্বাক্ষর সবই হচ্ছে। নিচ থেকে ওপরে ফাইল চালাচালিও হচ্ছে এনালগ পদ্ধতিতেই। কোন একটি মন্ত্রণালয়কে ডিজিটাল ফাইল ব্যবস্থাপনার আওতায় আনা যায়নি। যদিও ২০১৪ সালের মধ্যে সকল মন্ত্রণালয়কে এ পদ্ধতির আওতায় আনার ঘোষণা রয়েছে।
ডিজিটাল ফাইল ব্যবস্থাপনা চালু দূরে থাক সচিবালয়ে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তাদের কক্ষে কম্পিউটার থাকলেও অনেকেই সেগুলোর যথাযথ ব্যবহার জানেন না। সরকার ক্ষমতায় আসার পর ২০০৯ সালে সেপ্টেম্বরে প্রতিটি মন্ত্রণালয়ে ডিজিটাল নথি পরিচালনার লক্ষ্যে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় একটি পরিপত্র জারি করে। একই সঙ্গে সব মন্ত্রণালয় বা বিভাগসহ অন্যান্য সরকারি, আধা সরকারি, স্বায়ত্তশাসিত ও স্বশাসিত প্রতিষ্ঠানে ‘ডিজিটাল ফাইলিং’ পদ্ধতির নথি চালুর নির্দেশও দেওয়া হয়।
ডিজিটাল ফাইলিং সম্পর্কে বলা হয়, এর প্রথম পর্যায়ে মন্ত্রণালয়গুলোতে কম্পিউটারে পৃথক ডিজিটাল ফাইল খোলা হবে। পরে এ পদ্ধতি আন্তঃমন্ত্রণালয়ভিত্তিক করার পরিকল্পনা নেওয়া হবে। প্রতিটি মন্ত্রণালয়ের পৃথক কোড নম্বর থাকবে, ফাইলগুলোতেও দেওয়া হবে পৃথক কোড নম্বর। প্রতিটি মন্ত্রণালয়ে পৃথক সফটওয়্যার থাকবে। এ সফটওয়্যারের মাধ্যমে একটি বিষয়ে ফাইল খুলে নোট লেখা হবে। সার্ভারের মাধ্যমে নোটটি সহকারী সচিব বা সিনিয়র সহকারী সচিবের কাছ থেকে পর্যায়ক্রমে উপসচিব, যুগ্ম-সচিব হয়ে সচিব-মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রী পর্যন্ত যাবে। ঊর্ধ্বতন কোনো কর্মকর্তা কোনো ফাইল খুঁজতে চাইলে সফটওয়্যারের ফাইল ট্র্যাকার ব্যবহার করে নির্দিষ্ট কোড নম্বর অনুযায়ী তা বের করতে পারবেন।
এ বিষয়ে সোবহান সিকদার বলেন, ডিজিটাল ফাইল ব্যবস্থাপনার জন্য মন্ত্রণালয় ও বিভাগের এক হাজার ২০০ জন ও মাঠ প্রশাসনের ৮৩১ কর্মকর্তাকে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে। আরো প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে। প্রশিক্ষণ শেষ হওয়ার পর বাকি কাজগুলো পর্যায়ক্রমে শুরু করা হবে।
এসিআর বদলে এপিআর এরও অগ্রগতি নেই
দীর্ঘদিন ধরে প্রশাসনে চালু হওয়া বার্ষিক গোপনীয় অনুবেদনের (এসিআর) পাশাপাশি ‘বার্ষিক কর্মকৃতি প্রতিবেদন (এপিআর)’ পদ্ধতি চালুর ঘোষণা দেয় সরকার। নম্বর কমানো, ঘষা-মাজা করা, পক্ষাতিত্বের অভিযোগসহ নানা অনিয়মের অভিযোগ উঠায় সরকার এসিআর পদ্ধতি পরিবর্তনের সিদ্ধান্ত নেয়।
এ বিষয়ে প্রধানমন্ত্রীর অনুমোদনের পর গত বছর সেপ্টেম্বরে সংশ্লিষ্ট সকল দফতরে এ বিষয়ে চিঠি পাঠানো হয়। চিঠিতে এ ব্যাপারে সংশ্লিষ্টদের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে বলা হয়।
নতুন এ পদ্ধতির বিষয়ে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় জানায়, জনপ্রশাসনের সকল কর্মকর্তা বছরের শুরুতেই নিয়ন্ত্রণকারী কর্মকর্তার কাছে একটি কর্ম পরিকল্পনা জমা দেবেন। বার্ষিক কর্মপরিকল্পনার মান উন্নয়নে নিয়ন্ত্রণকারী কর্মকর্তা মতামত দিয়ে অধীনস্থ সহায়তা করবেন। মানসম্মত বার্ষিক কর্মপরিকল্পনা বাস্তবায়ন করতে নিয়ন্ত্রণকারী কর্মকর্তা সহায়তা করবেন। বছর শেষে এপিআর প্রাপক কর্মকর্তাকে প্রকাশ্যে নম্বর দেবেন। এপিআর প্রাপক কর্মকর্তা প্রাপ্ত নম্বরে সন্তুষ্ট না হলে পুনর্বিবেচনার আবেদন করতে পারবেন। তাতেও সুরাহা করতে না পারলে এপিআর প্রাপক কর্মকর্তা তা প্রদানকারী কর্মকর্তার নিয়ন্ত্রণকারী কর্মকর্তার কাছে পুনর্বিবেচনার আবেদন করবেন।
মন্ত্রণালয়টির প্রবর্তিত কর্মকৃতিভিত্তিক মূল্যায়ন পদ্ধতিতে (পিবিইএস) কর্মসূচির আওতায় এ কার্যক্রম শুরু হয়। ২০১৩ সাল থেকে মন্ত্রণালয় ও বিভাগ পর্যায়ে এবং ২০১৪ সাল থেকে দেশের জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে পরীক্ষামূলকভাবে এ ব্যবস্থা চালুর পদক্ষেপ থাকলেও এ বিষয়ে তেমন কোন অগ্রগতি নেই।
এ ছাড়া দেশের অভ্যন্তরে উচ্চ শিক্ষা নীতিমালা ও বৈদেশিক প্রশিক্ষণ নীতিমালা যুগোপযোগী করার উদ্যোগ সফল হয়নি এখনো।
(দ্য রিপোর্ট/আরএমএম/সাদিক/এসবি/ডিসেম্বর ২৪, ২০১৩)
পাঠকের মতামত:

- ওয়ালটনের অত্যাধুনিক ফিচার-সমৃদ্ধ নতুন মডেলের স্মার্ট ফ্রিজ উন্মোচন
- ভারতের মাঠে প্রথমার্ধে এগিয় থেকেও জয় পায়নি যুবারা
- ভারতে দ্য ওয়্যার বন্ধ, গণমাধ্যমের স্বাধীনতা লঙ্ঘনের অভিযোগ
- ৪১ ডিগ্রি পেরোলো সর্বোচ্চ তাপমাত্রা, তাপপ্রবাহ অব্যাহত থাকার আভাস
- আ.লীগ নিষিদ্ধের কৌশল জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল
- আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবি গুরুত্বের সাথে বিবেচনা করছে সরকার
- আ.লীগ নিষিদ্ধে দ্রুত সিদ্ধান্ত না এলে আবারও ‘মার্চ টু ঢাকা’
- আসুন প্রতিশোধ নয়, ভালোবাসা দিয়ে দেশ গড়ি: মির্জা ফখরুল
- সারাদেশে গণজমায়েতের ডাক দিলেন হাসনাত আবদুল্লাহ
- আ.লীগ নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি হলেই ‘শাহবাগ ব্লকেড’ প্রত্যাহার
- "সরকার হয়তো স্বৈরাচারের সহযোগীদের পুনর্বাসনের ক্ষেত্রও তৈরি করতে চাচ্ছে"
- দুই দেশকেই ভালোভাবে চিনি, এই সংঘাত বন্ধ হোক : ট্রাম্প
- এবার টিউলিপ সিদ্দিককে দুদকে তলব
- কাশ্মীর সীমান্তে রাতভর পাকিস্তানের গোলাবর্ষণ, ভারতীয় সেনা নিহত
- রক্তের প্রতিটি ফোঁটার বদলা নেব: শেহবাজ শরিফ
- লাহোরে বিস্ফোরক-বোঝাই ভারতীয় ড্রোন ভূপাতিত করল পাকিস্তান
- দেশ ছাড়লেন সাবেক রাষ্ট্রপতি হামিদ
- রক্তের প্রতিটি ফোঁটার বদলা নেবে সেনাবাহিনী: পাকিস্তান
- পুঁজিবাজারে বড় পতন, কমেছে লেনদেন
- ১৫ মে থেকে রাজশাহীতে আম পাড়া শুরু
- অলরাউন্ডারদের র্যাঙ্কিংয়ে মিরাজ এখন দুইয়ে
- ঈদে টানা ১০ দিন ছুটির প্রজ্ঞাপন জারি, বেসরকারি অফিসও বন্ধ
- সরকারি চাকরি ফিরে পাচ্ছেন ডা. জোবাইদা রহমান
- ‘ভারতীয় কোনও বিমানকে পাকিস্তানে প্রবেশ করতে দেওয়া হয়নি’
- পাকিস্তানে হামলায় ৭০ সন্ত্রাসী নিহত, দাবি ভারতের
- জম্মু ও কাশ্মীরে ৩ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত
- পাকিস্তানি আক্রমণের মুখে ‘সাদা পতাকা’ ওড়ালো ভারতীয় সেনারা
- ভারতের হামলায় পাকিস্তানে নিহত বেড়ে ২৬
- কাতার সরকারের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ খালেদা জিয়ার
- খালেদা জিয়াকে বাংলাদেশে স্বাগতম : সারজিস আলম
- শিগগিরই দেশে ফিরবেন তারেক রহমান
- শারীরিক ও মানসিকভাবে খালেদা জিয়া অনেকটাই সুস্থ: জাহিদ হোসেন
- ১৭ বছর পর মাহবুব ভবনে ডা. জোবাইদা
- গুলশানের বাসভবনে খালেদা জিয়া
- খালেদা জিয়ার দেশে ফেরা যেভাবে দেখছে আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমগুলো
- খালেদা জিয়ার আগমন উপলক্ষে নেতাকর্মীদের ফখরুলের নির্দেশনা
- হাসনাতের ওপর হামলা, যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- বাংলাদেশ থেকে আরো জনশক্তি নেবে ইতালি
- হজযাত্রীদের সকাল ৬টার মধ্যে হজক্যাম্পে পৌঁছানোর অনুরোধ ধর্ম মন্ত্রণাললের
- বেইলি রোডের আগুন নিয়ন্ত্রণে, ১৮ জনকে জীবিত উদ্ধার
- খালেদা জিয়ার দেশে ফেরা: যান চলাচলে ডিএমপির নির্দেশনা
- এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ঢাকার পথে খালেদা জিয়া
- ভারতের সঙ্গে উত্তেজনার মাঝেই ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা পাকিস্তানের
- যেসব অঞ্চলে ঝড়বৃষ্টি হতে পারে
- ‘কোনো ফ্যাসিস্টের সঙ্গে আমার সম্পর্ক নেই’—বিসিবি সভাপতির জবাব
- ফারুকের বিরুদ্ধে অভিযোগ ‘ব্যক্তিগত ইস্যু’, ক্রিকেটের ইমেজ নষ্ট করা হচ্ছে: আমিনুল
- এলপিজি গ্যাসের দাম বাড়বে না কমবে, জানা যাবে আজ
- "আগের চেয়ে সুস্থবোধ করায় দেশে ফেরার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন খালেদা জিয়া"
- পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অফিসিয়াল ফেসবুক পেজ হ্যাকড
- স্বর্ণের দাম কমেছে
- ইসরাইলের অবরোধের কারণে গাজায় ৫৭ ফিলিস্তিনির অনাহারে মৃত্যু
- আত্মহত্যা নয় খুন হয়েছেন সাগর-রুনি, হত্যায় অংশ নেন ২ জন
- খালেদা জিয়ার দেশে ফেরা একদিন পেছালো, ফিরবেন ৬ মে
- ইসলামী ব্যাংকের হজ বুথ উদ্বোধন
- দুই ঘণ্টার চেষ্টায় গাজীপুরে ঝুট গুদামের আগুন নিয়ন্ত্রণে
- দাম বেড়েছে মুরগির, স্থিতিশীল সবজি
- পুঁজিবাজারে মূলধন কমেছে ১৭ হাজার ৩১৭ কোটি টাকা
- টি-টোয়েন্টি র্যাংকিংয়ে আরও নিচে নামল বাংলাদেশ
- বোর্ড পরিচালকদেরকে একহাত নিলেন তামিম
- পাকিস্তান থেকে পণ্য আমদানি নিষিদ্ধ করল ভারত
- মধ্যরাতে সরিয়ে দেওয়া হলো খালেদা জিয়ার ফ্লাইটের দুই কেবিন ক্রুকে
- ফেব্রুয়ারি কিংবা এপ্রিলে নির্বাচন হওয়া উচিত : শফিকুর রহমান
- আবরার হত্যা মামলার হাইকোর্টের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
- আ.লীগ নিষিদ্ধসহ ১২ দাবি হেফাজতে ইসলামের
- সরকার ও ঐকমত্য কমিশনের সুনির্দিষ্ট এজেন্ডা নেই : আলী রীয়াজ
- "দিল্লির দাসত্ব থেকে মুক্ত হয়েছি ওয়াশিংটনের গোলামি করার জন্য নয়"
- ভুলে যাবেন না, আমরা আপনাকে ক্ষমতায় বসিয়েছি: হাসনাত আব্দুল্লাহ
- গাজার উদ্দেশে ত্রাণ নিয়ে যাত্রা করা জাহাজে ড্রোন হামলা
- আওয়ামী লীগের সব কর্মকাণ্ড নিষিদ্ধ করতে হবে: নাহিদ
- খালেদা জিয়া দেশে ফিরছেন ৫ মে
- শিশুর শরীরে বার্ড ফ্লু সন্দেহ, নমুনা সংগ্রহ
- এবার পাটগ্রাম সীমান্তে দুই বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে গেছে বিএসএফ
- "সরকারের হস্তক্ষেপ না থাকায় গণমাধ্যম সূচকে ১৬ ধাপ এগিয়েছে বাংলাদেশ"
- "অন্ধকার দিনগুলোতেও সাংবাদিকরা সত্যের সন্ধানে অবিচল থেকেছেন"
- অন্তর্বর্তী সরকারকে সাবধান করে কড়া বার্তা দিলেন হাসনাত
- গুলশানের বাসভবনে খালেদা জিয়া
- খালেদা জিয়ার দেশে ফেরা যেভাবে দেখছে আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমগুলো
- স্বর্ণের দাম কমেছে
- আত্মহত্যা নয় খুন হয়েছেন সাগর-রুনি, হত্যায় অংশ নেন ২ জন
- এলপিজি গ্যাসের দাম বাড়বে না কমবে, জানা যাবে আজ
- পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অফিসিয়াল ফেসবুক পেজ হ্যাকড
- খালেদা জিয়ার দেশে ফেরা একদিন পেছালো, ফিরবেন ৬ মে
- ফারুকের বিরুদ্ধে অভিযোগ ‘ব্যক্তিগত ইস্যু’, ক্রিকেটের ইমেজ নষ্ট করা হচ্ছে: আমিনুল
- ভারতের সঙ্গে উত্তেজনার মাঝেই ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা পাকিস্তানের
- দেশ ছাড়লেন সাবেক রাষ্ট্রপতি হামিদ
- ১৭ বছর পর মাহবুব ভবনে ডা. জোবাইদা
- যেসব অঞ্চলে ঝড়বৃষ্টি হতে পারে
- এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ঢাকার পথে খালেদা জিয়া
- ইসরাইলের অবরোধের কারণে গাজায় ৫৭ ফিলিস্তিনির অনাহারে মৃত্যু
- খালেদা জিয়াকে বাংলাদেশে স্বাগতম : সারজিস আলম
- ‘কোনো ফ্যাসিস্টের সঙ্গে আমার সম্পর্ক নেই’—বিসিবি সভাপতির জবাব
- ইসলামী ব্যাংকের হজ বুথ উদ্বোধন
- সরকারি চাকরি ফিরে পাচ্ছেন ডা. জোবাইদা রহমান
- বাংলাদেশ থেকে আরো জনশক্তি নেবে ইতালি
- ঈদে টানা ১০ দিন ছুটির প্রজ্ঞাপন জারি, বেসরকারি অফিসও বন্ধ
- খালেদা জিয়ার দেশে ফেরা: যান চলাচলে ডিএমপির নির্দেশনা
- কাশ্মীর সীমান্তে রাতভর পাকিস্তানের গোলাবর্ষণ, ভারতীয় সেনা নিহত
- বেইলি রোডের আগুন নিয়ন্ত্রণে, ১৮ জনকে জীবিত উদ্ধার
- ১৫ মে থেকে রাজশাহীতে আম পাড়া শুরু
- শারীরিক ও মানসিকভাবে খালেদা জিয়া অনেকটাই সুস্থ: জাহিদ হোসেন
বিশেষ সংবাদ এর সর্বশেষ খবর
বিশেষ সংবাদ - এর সব খবর
