মাইকেল মধুসূদন দত্ত
বাংলা সাহিত্যে আধুনিক যুগের প্রবর্তক
বীরেন মুখার্জী
বাংলা সাহিত্যের প্রাচীন ও মধ্যযুগীয় ধীর, অলস ও একমাত্রিক জীবন-যাত্রার তাল-ছন্দ ভেঙে বাংলা সাহিত্যে বিদ্রোহ ও সংগ্রামের সূচনা করেন কবি মাইকেল মধুসূদন দত্ত। উনিশ শতকের প্রথমভাগে বেঙ্গল নবজাগরণের সূচনালগ্নে, অকুণ্ঠচিত্তে নবজাগরণের ধর্ম স্বীকার করলেন রাজা রামমোহন রায় আর পণ্ডিত বিদ্যাসাগর হয়ে উঠলেন মানবমন্ত্রে সঞ্জীবিত। অপরদিকে ডিরোজিও সত্য-সুন্দর দার্শনিক ব্যাখ্যা দিয়ে নবজাগরণে সক্রিয়দের অন্তর্লোকে জ্বেলে দিলেন তীব্র আলো। এদের অন্যতম ঋত্বিক হিসেবে মধুসূদন দত্ত তেজ ও বীর্যের সম্মিলন ঘটিয়ে কাব্য রচনায় ব্রতী হলেন। প্রাচ্য ও পাশ্চাত্যের সাহিত্যের মেলবন্ধন ঘটিয়ে সমৃদ্ধ করে তুললেন বাংলা সাহিত্যভাণ্ডার। বলা যায়, অহল্যা উদ্ধারের মতো নির্জীব বাংলা সাহিত্যকে সব ধরনের কূপমণ্ডুকতা থেকে উদ্ধার করে তাতে প্রাণসঞ্চার করেন তিনি। আধুনিক বাংলা সাহিত্যের ‘যুগত্রাতা’ হিসেবে তাকে তাই সহজেই শনাক্ত করা যায়। তার বিদ্রোহ আদর্শিক অর্থেই। কারণ নিরুত্তাপ, নিস্তরঙ্গ দেশী বাংলা ভাষায় তিনি যোগ করেছেন অদৃষ্টপূর্ণ আলো, হৃদয়ের অভাবনীয় তাপ আর আন্তর্জাতিকতার ঢেউ। একমাত্র মধুসূদন দত্তই অবলীলায় শিল্পের জন্য শিল্প বা কবিতার জন্য কবিতা চর্চা করেছেন।
উনিশ শতকের অবিভক্ত বাংলায় পাশ্চাত্য ভাষা, সাহিত্য ও রাজনীতির প্রভাব সমাজ-সাহিত্যে ব্যাপক আলোড়ন তোলে। পাশ্চাত্য সাহিত্য-সমাজের ভাবাদর্শের সঙ্গে বাঙালীর সামাজিক, রাজনীতিক, ধর্ম ও সাহিত্যাদর্শ সাংঘর্ষিক হওয়া সত্ত্বেও প্রকৃতিপ্রদত্ত শক্তি, প্রতিভা এবং অসাধারণ আত্মপ্রত্যয় নিয়ে সংস্কৃতির মেলবন্ধন ঘটাতে এগিয়ে আসেন মাইকেল মধুসূদন দত্ত। এ নবীন কবি বিদেশী সাহিত্য থেকে নানা উপকরণ সংগ্রহ করে মাতৃভাষাকে পরিপুষ্ট করলেন, গাম্ভীর্য ও ভাববৈচিত্র্যে বাংলাভাষাকে সমৃদ্ধ করে তুলতে সচেষ্ট হলেন। তিনি দৃঢ়তার সঙ্গে এটাই বোঝাতে সক্ষম হলেন যে, বাংলাভাষায় কেবল ‘বাঁশির মৃদুমধুর গুঞ্জরণ’ অথবা ‘বেণু-বীণানিক্কণ’ ধ্বনিত হয় না, প্রতিভাবান লেখকের হাতে এ ভাষা প্রস্ফুটিত পুষ্পের মতো ফুটে ওঠে।” তিনি প্রমাণ করেছেন ‘বাংলাভাষা নির্জীব নয়, সজীব ভাবধারার বাহন হতে পারে, দৃঢ়তা ও সম্ভাব্যতায়। বাংলা ভাষা যে-কোনো উন্নত ভাষার সমকক্ষ।’ তার সমকালে বাংলা গদ্যের শক্তি আবিষ্কার করেন রামমোহন, বিদ্যাসাগর, অক্ষয়কুমার এবং পরে বঙ্কিমচন্দ্র; আর মধুসূদন আবিষ্কার করেন বাংলা কাব্য-সাহিত্যের অন্তর্নিহিত শক্তি।
মাইকেলের এই আবিষ্কারের মূলে ছিল পশ্চিমের শক্তিশালী শিক্ষা ও সভ্যতার সংঘাত যা নব্যশিক্ষিত বাঙালী যুবকদের চেতনায় নবযুগের উন্মেষ ঘটায়। এটি ছিল সাহস, সংস্কারমুক্ত ও বন্ধন ছিন্ন করার যুগ। মধুসূদন দত্ত এই যুগের ধর্মে আকৃষ্ট হয়ে তার ওপর প্রভাব বিস্তার করেন। যে কারণে ইংরেজ বা ইউরোপীয় শিক্ষা তাকে প্রভাবান্বিত করলেও বাঙালী সত্তা তার মন থেকে মুছে ফেলতে পারেনি। বিদেশী শিক্ষা ও সভ্যতার মূল ভাবাদর্শ যেমন রাজা রামমোহন রায় গ্রহণ করেছিলেন তেমনি একইভাবে সেই আদর্শের সঙ্গে বাঙালী মতাদর্শের সম্মিলনে তিনি ‘বাংলা কাব্যে’ অভাবনীয় যুগান্তর ঘটালেন। হোমার-মিলটন থেকে কাব্যরস সংগ্রহ করে রচনা করলেন বাংলা সাহিত্যে অমর কাব্যকর্ম।
আধুনিক বাংলা কাব্য রচনায় ‘অমিত্রাক্ষর ছন্দ’ মাইকেল মধুসূদনের অমর কীর্তি। তার ছন্দ সৃষ্টি শুধু যে ভাষা ও ছন্দের একটা আমূল পরিবর্তনই এনে দিল তা নয়, এই নির্মিতির সঙ্গে বাংলা সাহিত্যে গুপ্তযুগেরও অবসান সূচিত হয় বলে কাব্যবোদ্ধারা মনে করেন। তিনি গ্রিক মিথ ও মহাকাব্য এবং ভারতীয় পুরাণের সংমিশ্রণে রচনা করলেন সম্পূর্ণ আধুনিক ধারার মহাকাব্য ‘মেঘনাদবধ’। এই মহাকাব্য কবি প্রতিভার পূর্ণ বিকাশের সাক্ষ্যবহন করছে। তার অমিত্রাক্ষর ছন্দেরও পূর্ণ পরিণতি ঘটে এই মহাকাব্যের মধ্য দিয়ে। মাইকেল মধুসূদন দত্ত ছন্দমুক্তি নিয়ে কঠোর তপস্যা করেছিলেন। ছন্দমুক্তি সম্পর্কে তার দৃঢ়তা ও প্রত্যয় ধরা পড়ে ‘তিলোত্তমাসম্ভব কাব্যে’র উৎসর্গপত্র মঙ্গলাচরণে। নতুন এ ছন্দ ব্যবহারের কৈফিয়ৎ হিসেবে তিনি লেখেন ‘আমার বিলক্ষণ প্রতীতি হতেছে যে, এমন কোনো সময় অবশ্যই উপস্থিত হবে, যখন এ দেশের সর্বসাধারণ জনগণ, ভগবতী বাগদেবীর চরণ হতে, মিত্রাক্ষর স্বরূপ নিগড় ভগ্ন দেখে চরিতার্থ হবেন।’ আধুনিক কাব্য সাহিত্যের বর্তমানের রূপ-ঐশ্বর্য কবির এই ভবিষ্যদ্বাণীর সফলতারই সাক্ষ্যবাহী হিসেবে পাঠকের অন্তরে জেগে থাকে।
প্রকৃতির নেপথ্যে বিধানই যুগ-পরিবর্তনে নেপথ্য ভূমিকা পালন করে। প্রকৃতির কার্য কখনো অসম্পূর্ণ থাকে না, প্রকৃতির এটাই নিয়ম। মধুসূদন দত্ত অমিত্রাক্ষর ছন্দের প্রবর্তন না করলেও অন্য কেউ হয়তো নিশ্চয়ই এটি করতেন। কিন্তু মধুসূদনের প্রতিভার অন্যতম উপাদান ছিল বৈপ্লবিক মনীষা, তাই দুঃসাধ্য সাধন তার পক্ষেই সম্ভব হয়েছিল। একটি জাতির ইতিহাসে যখন নতুন যুগের অভ্যুদয় ঘটে তখন অনেকেই এটি স্বীকার করতে চান না। মাইকেলের ক্ষেত্রেও এমনটি ঘটেছিল। বিদ্যাসাগর, প্যারীচরণ সরকারের মতো পণ্ডিতরাও প্রথমে ভাষার এ বিপ্লবকে স্বীকার করতে ইতস্তত করেছিলেন। তবে পরবর্তীকালে বঙ্কিমচন্দ্র, হেমচন্দ্র, রবীন্দ্রনাথ, শ্রীঅরবিন্দ প্রমুখ বিশিষ্ট মনীষী মধুসূদনের অমিত্রাক্ষর ছন্দ-প্রবর্তনের প্রচেষ্টার ব্যাপক প্রশংসা করেন। মধুসূদন সৃষ্ট ‘অমিত্রাক্ষর ছন্দ’র উদ্ভাবনা মধুসূদনকে যেমন যশের অধিকারী করেছে, তেমনি বাংলা সাহিত্যে বেজে উঠেছিল ছন্দের এক নব অভিযানের দুন্দুভি। কবি সমালোচক বুদ্ধদেব বসু লিখেছিলেন “মাইকেলের যতি স্থাপনের বৈচিত্র্যই বাংলা-ছন্দের ভূত-ঝাড়ানো জাদুমন্ত্র। কী অসহ্য ছিল ‘পাখি সব করে রব রাতি পোহাইল’-র একঘেঁয়েমি, আর তার পাশে কী আশ্চর্য মাইকেলের যথেচ্ছ-যতির উর্মিলতা। যতিপাতের এ বৈচিত্র্যের সঙ্গে সঙ্গেই যে ছন্দের প্রবহমানতা এসে অন্তহীন সম্ভাবনার দুয়ার খুলে দিল।”
অমিত্রাক্ষর ছন্দের মতো, মধুসূদন ‘চতুর্দশপদী’ কবিতার প্রবর্তন করেন। এ ছাড়া গীতিকবিতা, পত্রকাব্য, নাটক, রোমান্টিকতা, ভাষা ও ছন্দ নির্মাণে তিনি ছিলেন আধুনিক। সাহিত্যজীবনের শুরুতে বিদেশী অর্থাৎ ইংরেজি ভাষার প্রতি তার আগ্রহ তৈরি হলেও মাতৃভাষা বাংলাকেই আকুল আবেগে তিনি জড়িয়ে ধরেছেন। এ ভাষাকে নতুন গতিপথে চালনা করে বুঝিয়ে দিয়েছেন মাতৃভাষার প্রতি তার মমতা কত গভীরে প্রোথিত। ‘বঙ্গভাষা’ শীর্ষক সনেটে তিনি স্বীকার করেছেন ‘মাতৃভাষা রূপ খনি পূর্ণ মনিজালে।’ মধুসূদনের প্রতিটি চতুর্দশপদী কবিতার পঙক্তিতে বাংলা ভাষা, দেশ, বাংলার প্রকৃতি ও বাঙালী ঐতিহ্যের প্রতি আনুগত্যের ইঙ্গিত বহন করে। ‘সাংসারিক জ্ঞান’ শীর্ষক চতুর্দশপদীতে কাব্যপ্রীতির পরিণতি ও তার প্রতিক্রিয়া তিনি ব্যক্ত করেছেন এভাবে ‘কি কাজ বাজায়ে বীণা, কি কাজ জাগায়ে/সুমধুর প্রতিধ্বনি কাব্যের কাননে?/কি কাজ গরজে ঘন কাব্যের গগণে/মেঘরূপে, মনোরূপ ময়ূরে নাচায়ে?’ জীবনের অন্তহীন জটিলতা, জাগতিক টানাপড়েন আর আত্মসঙ্কটই কবিকে বাধ্য করেছে ‘কবি’র মতো প্রশ্নশীল সনেট রচনায়; যেখানে তিনি প্রকৃত কবির স্বভাব নির্ণয়ের চেষ্টা করেছেন। তিনি প্রশ্ন করেছেন, ‘কে কবি কবে কে মোরে? ঘটকালি করি,/শবদে শবদে বিয়া দেয় যেই জন,/সেই কি সে যম-দমী?’ আবার নিজেই উত্তর দিয়েছেন, ‘সেই কবি মোর মতে, কল্পনাসুন্দরী/ যার মনঃ কমলেতে পাতেন আসন,/অস্তগামী-ভানু-প্রভাব-সদৃশ বিতরি/ভাবের সংসারে তার সুবর্ণ কিরণ।’ এই কবিতার প্রথম সর্গ আধুনিক কাব্য সমালোচকেরা ‘কবিতার সংজ্ঞা’ হিসেবে উল্লেখ করেন। তবে নির্দ্ধিধায় বলা যায়, মধুসূদন দত্ত বাংলা কবিতাকে মধ্যযুগ থেকে আধুনিক যুগের দোরগোড়ায় পৌঁছে দিয়েছেন। ‘একই সঙ্গে তিনি ধ্রুপদী ও আধুনিক ধারার কাব্যচর্চা করেছেন। এই ধ্রুপদী আধুনিকতার সব রকম বৈশিষ্ট্যই যেমন মহাকাব্যে, তেমনি তার সনেটগুচ্ছেও অস্তিত্বমান।’ বলা যায় মধুসূদন সৃষ্ট সব সাহিত্যকর্মই আধুনিক। মধ্যযুগের বাংলা পয়ার ও ত্রিপদী ছন্দের শৃংখলে বন্দী বাংলা কবিতাকে মুক্ত করে তার উপর অমিত্রাক্ষরের (blank verse) বন্যাপ্রবাহ ছিল যেমন কবির নতুন সৃষ্টি, তেমনি সব ধরনের সাম্প্রদায়িকতা ও অপশক্তির বিরুদ্ধে তার শক্ত অবস্থান নির্ণয় করা যায়, ‘বুড়ো শালিখের ঘাড়ে রো’ ইত্যাদি প্রহসনমূলক রচনার মধ্য দিয়ে। অথচ তিনি যখন ‘মেঘনাদবধ’ কাব্যে রাবণের কণ্ঠে ঘোষণা দেন ‘জন্মভূমি রক্ষাহেতু কে ডরে মরিতে?/যে ডরে ভীরু সে মূঢ় শতধিক তারে’; তখন এ উচ্চারণ শুধু একজন পরাক্রমশালী লঙ্কেশ্বর রাবণের থাকে না হয়ে ওঠে এক দেশপ্রেমিক ভাগ্য বিড়ম্বিত কবির বাস্তবতা।
১৮২৪ সালের ২৫ জানুয়ারি যশোর জেলার সাগরদাঁড়ী গ্রামে ‘বাংলা সাহিত্যে আধুনিক যুগ-প্রবর্তক’ এই কবি জন্মগ্রহণ করেন। আধুনিক ছন্দ সৃষ্টি ছাড়াও অন্তর্জীবন এবং অন্তরঙ্গ ভাবজগতের যে পরিচয় বিধৃত আছে তার সাহিত্যকর্মে, সে জন্যই তিনি সাহিত্যের আকাশে চিরদিন জেগে থাকবেন।
বীরেন মুখার্জী : কবি, প্রাবন্ধিক, সাংবাদিক।
পাঠকের মতামত:
- ওলামা দলের ৫ সদস্যের কমিটি ঘোষণা
- বিতর্কিত ক্যাচের ছবি দিয়ে যা বোঝালেন মুশফিক
- এসির টেম্পারেচার কত হলে স্বাস্থ্যের জন্য ভালো
- জিম্মিকে ফিরিয়ে নিতে ১৮ দেশের বিবৃতি, যে বার্তা দিল হামাস
- দাম কমেছে ব্রয়লার মুরগির, মাছের বাজার চড়া
- ওমরা পালনে ইচ্ছুক মুসল্লিদের জন্য সৌদি আরবের সুখবর
- আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে বাংলাদেশের তাপদাহের খবর
- কী করছেন হিট অফিসার
- তাপমাত্রা ৪২ ডিগ্রি ছাড়িয়েছে, মে মাসের শুরুতে হতে পারে বৃষ্টি
- থাই প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে শেখ হাসিনাকে উষ্ণ অভ্যর্থনা
- গরমের স্বস্তিতে মিনিস্টার এসি
- ছয় হাজার টন মসুর ডাল কিনবে সরকার
- বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে প্রথম শ্রেণির ৫৭ কর্মকর্তার পদত্যাগ
- যুক্তরাষ্ট্রের টিকটকের ওপর নিষেধাজ্ঞা দিতে আনা বিল অনুমোদন
- ১৫ বছরে আমাদের চাল আমদানি করতে হয়নি: এলজিআরডি মন্ত্রী
- বৃষ্টির সম্ভ্যব্য সময় জানাল আবহাওয়া অফিস
- বেনজীরের নগদ অর্থের তথ্য চেয়েছে দুদক
- "উপজেলা ভোটে ব্যর্থ হলে গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা ক্ষুন্ন হতে পারে"
- ছুটি আরও বাড়বে কি না, জানা যাবে শনিবার
- "বিএনপি যেকোনো উপায়ে ক্ষমতায় আসার জন্য মরিয়া হয়ে উঠেছে"
- যুদ্ধ কখনো কোনো সমাধান দিতে পারে না: প্রধানমন্ত্রী
- সূচকের পতনের মধ্যে দিয়ে লেনদেন শেষ
- শেয়ারের দাম কমার নতুন সীমা বেঁধে দিলো বিএসইসি
- "বিএনপি একতরফা সমাবেশ করতে গেলে সন্ত্রাস, আগুন সন্ত্রাসের আশঙ্কা থাকে"
- "তাপপ্রবাহ কমে গেলে লোডশেডিং আর থাকবে না"
- নিয়োগপ্রাপ্ত আপিল বিভাগের তিন বিচারপতির শপথ বৃহস্পতিবার
- দুদিনে সোনার দাম কমলো ভরিতে ৫২৩৮ টাকা
- তাপপ্রবাহে বাংলাদেশের শিশুরা উচ্চ ঝুঁকিতে
- ঈদযাত্রায় প্রাণ হারিয়েছেন ৩৬৭ জন
- সারাদেশে হিটস্ট্রোকে ৪ জনের মৃত্যু
- প্রাইম ব্যাংকের মুনাফা বেড়েছে
- লোকসান থেকে মুনাফায় হাইডেলবার্গ সিমেন্ট
- "শরীয়াহভিত্তিক প্রোডাক্ট আনলে অনেকে পুঁজিবাজারে বিনিয়োগে এগিয়ে আসবে"
- খালেদা জিয়ার গ্যাটকো দুর্নীতি মামলার চার্জ শুনানি ২৫শে জুন
- ফিলিস্তিনের পক্ষে প্রতিবাদ, গণগ্রেফতারের মুখে মার্কিন শিক্ষার্থীরা
- আমি এখানে কাজ শুরু করতে মুখিয়ে আছি: মুশতাক
- দুই সেঞ্চুরির ম্যাচে হারের খলনায়ক মুস্তাফিজ
- নির্যাতিত বাংলাদেশীদের নাগরিকত্ব দেবে ভারত: অমিত শাহ
- এমভি আবদুল্লাহর কয়লা খালাস শুরু, ২৩ নাবিকই ফিরবেন জাহাজে
- বিএনপিপন্থি সাত আইনজীবীর আদালত অবমাননার আদেশ পেছালো
- আগামী দিনে হজ্ব ব্যবস্থাপনা আরও স্মার্ট হবে: ধর্মমন্ত্রী
- ১১ বছরেও শেষ হয়নি রানা প্লাজা ধসের বিচার
- ইঞ্জিনসহ বগি লাইনচ্যুত, কক্সবাজার-চট্টগ্রাম রুটে রেল যোগাযোগ বন্ধ
- ছয় দিনের সরকারি সফরে থাইল্যান্ডে গেলেন প্রধানমন্ত্রী
- সাংবাদিক আতিকুর রহমান হাবিব এর মৃত্যুতে বিএনপি মিডিয়া সেলের শোকবার্তা
- গাজা ইস্যুতে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ সামাল দিতে হিমশিম খাচ্ছে মার্কিন বিশ্ববিদ্যালয়গুলো
- সূচকের পতনে লেনদেন শেষ
- হিট স্ট্রোকের ঝুঁকি কমাতে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নির্দেশনা
- পদ্মা নদীতে তিন কিশোরের মরদেহ উদ্ধার
- দায় এড়াতে পারেন না কারিগরি সাবেক চেয়ারম্যান: ডিবি হারুন
- কমেছে স্বর্ণের দাম
- ভোরের কাগজ পত্রিকার যুগ্ম বার্তা সম্পাদক আতিক আর নেই
- ইসরাইলি সেনাবাহিনীর ওপর যে কারনে নিষেধাজ্ঞা দিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
- পদ্মা ব্যাংকের এমডির পদত্যাগ
- রাজধানীতে বৃষ্টির জন্য নামাজ আদায়
- বাংলাদেশের সঙ্গে এফটিএ করতে আগ্রহী কাতার
- দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ বিদ্যুৎ উৎপাদনের রেকর্ড
- বৃষ্টির সম্ভাবনা তবে অব্যাহত থাকবে তাপপ্রবাহও
- "দেশের বাইরেও সরকারকে হটানোর চক্রান্ত দীর্ঘদিন ধরে দেখছি"
- ঢাকা থেকে প্রধান ১৫ টি রুটে ট্রেনের ভাড়া যত বাড়লো
- কাতারের সঙ্গে ৫টি চুক্তি ও ৫টি সমঝোতা স্মারক সই
- পুঁজিবাজারের সংকট নিরসনে বিএসইসির তিন সিদ্ধান্ত
- সূচকের উত্থানে লেনদেন শেষ
- বেনজীর আহমেদের দুর্নীতির অনুসন্ধান চেয়ে হাইকোর্টে রিট
- বাসাবাড়িতে এডিসের লার্ভা পেলেই জেল,জরিমানা: মেয়র
- কারিগরি শিক্ষাবোর্ডের চেয়ারম্যানকে অব্যাহতি
- "আওয়ামী লীগ রাষ্ট্রীয় শক্তি ব্যবহার করে গণতন্ত্রকে হত্যা করছে"
- পাঁচ দিনের সফরে বুধবার থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী
- ট্রেন ভাড়ার ছাড় প্রত্যাহার, বাড়ছে ভাড়া
- প্রিমিয়ার ব্যাংকের পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা
- নাভানা ফার্মার পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা
- মার্কেন্টাইল ইসলামী ইন্স্যুরেন্সের পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা
- না ফেরার দেশে অভিনেতা রুমি
- মালদ্বীপের নির্বাচনে চীনপন্থী মুইজ্জার বড় জয়
- রোমাঞ্চকর লড়াইয়ে রিয়ালের কাছে হারল বার্সা
- এক কোটি গাছ লাগানোর পরিকল্পনা ছাত্রলীগের
- আসাম থেকে বাংলাদেশে আসছে মাসডো এর একটি বিশেষজ্ঞ টিম
- ইরান- ইসরাইল উত্তেজনা: স্থায়ী সংঘাতের সতর্কতা তুরস্কের
- প্রাথমিকে অ্যাসেম্বলি বন্ধ রাখার নির্দেশ
- তিলকে তাল বানিয়ে উপস্থাপন করা হয়েছে: বেনজীর
- ইন্টারনেট সেবা ব্যাহত হওয়ার কারন জানালো বিএসসিপিএলসি
- ইসরাইলের অস্ত্র ইরানি বাচ্চাদের খেলনা: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- ধোনির রেকর্ড ভেঙ্গে তাঁকে টুপি খোলা শ্রদ্ধা রাহুলের
- হজযাত্রীদের স্বস্তি দিতে কাজ করছে সরকার: ধর্মমন্ত্রী
- এই অবৈধ সরকার চোরাবালির ওপর দাঁড়িয়ে আছে: রিজভী
- ডেঙ্গু শনাক্তের জন্য দেশেই তৈরি হচ্ছে ডেঙ্গু টেস্ট কিট
- জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরাম থেকে খোকনকে অব্যাহতি
- বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব ব্যাটারি কমপ্লেক্সর উদ্বোধন করেছেন প্রধানমন্ত্রী
- আমরা জীবাশ্ম জ্বালানির ব্যবহার হ্রাস করেছি: প্রধানমন্ত্রী
- বিএনপির প্রতি জনগণের কোনো আগ্রহ নেই: কাদের
- ট্রেনে বাঁ পায়ের সব আঙুল কাটা পড়েছে আনু মুহাম্মদের
- ঢাকা থেকে প্রধান ১৫ টি রুটে ট্রেনের ভাড়া যত বাড়লো
- এবারও বোরো মৌসুমে ধান ও চাল কিনবে সরকার
- টেকনো ড্রাগসের বিডিং শুরু আজ
- ইসলামী ব্যাংকের ময়মনসিংহ জোনের কর্মকর্তা সম্মেলন অনুষ্ঠিত
- কারসাজি চক্রের প্রভাবে সূচকের পতন, কঠোর অবস্থানে বিএসইসি
- ভোরের কাগজ পত্রিকার যুগ্ম বার্তা সম্পাদক আতিক আর নেই
- সহকারী শিক্ষক পদে তৃতীয় ধাপের ফল প্রকাশ
- তাপদাহ: দেশের হাসপাতালগুলোকে প্রস্তুত রাখার নির্দেশ
- তীব্র তাপপ্রবাহে সচেতন হওয়ার পরামর্শ চিফ হিট অফিসারের