আহত মুক্তিযোদ্ধাদের চোখে গণজাগরণ মঞ্চ
সালেক খোকন : ৫ ফেব্রুয়ারি গণজাগরণ মঞ্চের এক বছর পূর্ণ হল। যাঁদের আত্মত্যাগের কারণে এ দেশটা স্বাধীন হয়েছে, দেশের জন্য যাঁরা হারিয়েছেন নিজের অঙ্গটি কিংবা গুলিবিদ্ধ হয়েছেন তেমনি কয়েকজন যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধার চোখে কেমন ছিল গণমানুষের আন্দোলনে রূপ নেওয়া- গণজাগরণ মঞ্চের আন্দোলন? আসুন, দেশমাতৃকার জন্য জীবনবাজী রেখে যুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়া মহান মুক্তিযোদ্ধাগণের মুখ-নিসৃত অভিব্যক্তিগুলো আমরা জানি :
আমাদের আলাপ হয় যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা মান্নান আলীর সঙ্গে। ৭ ডিসেম্বর ১৯৭১ তারিখে ৫নং সেক্টরের ভোলাগঞ্জ সাব সেক্টরের ছাতক থানা অপারেশনের সময় সম্মুখ যুদ্ধে সুরমা নদীর তীরে পাকিস্তানী সেনাদের পুতে রাখা মাইনের আঘাতে উড়ে যায় তাঁর ডান পায়ের কিছু অংশ। তাঁর সারা-শরীরেও বিদ্ধ হয় স্প্লিন্টার। বর্তমানে তিনি কৃত্রিম পায়ে চলাফেরা করেন।
গণজাগরণ মঞ্চের আন্দোলন সম্পর্কে তিনি অকপটে তুলে ধরেন নিজের মতামতটি। তাঁর ভাষায়, ‘অন্যায়ের প্রতিবাদ করতেই আজ পথে নেমেছে তরুণরা। বিয়াল্লিশ বছর পর মানুষের মনে মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে প্রতিষ্ঠিত করেছে এই গণজাগরণ মঞ্চ। মুক্তিযোদ্ধাদের মনের কষ্টের কথাগুলোই বলছে তারা। তাই তাদের প্রতি আমাদের দোয়া ও সহযোগিতা থাকবে সব সময়। তবে তথাকথিত রাজনৈতিক বলয়ের বাইরেই সব সময় তাদের থাকতে হবে।’
আরেক যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা জি এম জুলফিকার। ১৮ ডিসেম্বর ১৯৭১ তারিখে ৬নং সেক্টরের লালমণিরহাট বড়খাতা রেলস্টেশনের কাছাকাছি পাকিস্তানীদের পঁচিশ পাঞ্জাব রেজিমেন্ট দখলের সময় এম-ফোরটিন মাইনের বিস্ফোরণে তাঁর ডান পায়ের গোড়ালি উড়ে যায়। শরীর ও মুখে লাগে অসংখ্য স্প্লিন্টার। বর্তমানে হুইল চেয়ারেই তাঁর সঙ্গি। গণজাগরণ মঞ্চের আন্দোলন তাঁর কাছে স্বাধীনতার পক্ষে নতুন প্রজন্মের জেগে ওঠা। তাঁর ভাষায়, ‘এই ছেলেরা সবাইকে দেখিয়ে দিয়েছে সত্য সত্যই থাকে। দেরীতে হলেও সত্য একদিন জাগ্রত হয়- এটাই তার প্রমাণ। ভেবেছিলাম এদের বিচার হবে না। গণজাগরণ মঞ্চ আমাকে আশাবাদী করেছে। এখন আমি মইরা গেলেও এদেশে এদের বিচার হইবেই।’
কেউ কেউ তো এটাকে ‘নাস্তিক’দের আন্দোলনও বলার চেষ্টা করেছে-- এমন প্রশ্ন শুনে মুক্তিযোদ্ধা জুলফিকার নিজেকে ধরে রাখতে পারেন না। তিনি বলেন, ‘১৯৭১ সালে যারা মুক্তিযুদ্ধে গিয়েছিল তাঁদেরও তো তখন বলা হতো ইসলামের শক্রু। মুক্তিযোদ্ধারা ধর্ম মানে না এমন কথাও আমাদের শুনতে হয়েছে। মুক্তিযুদ্ধের সময় আমরাও আল্লাহু আল্লাহু বলেছি, গুলি খাইলে লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ বলেছি, সুরা কেরাত পরেছি, নামাজ পরেছি। আমরাও তো মুসলমানের পেটে জন্ম নিয়েছি। যারা এমন কথা বলে তারাই তো ধর্মটাকে বিকৃত করেছে। নিজের স্বার্থে ব্যবহার করছে ধর্মকে।’
৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৩। শাহবাগে জড় হতে থাকে নানা শ্রেণী-পেশার মানুষ। সবার কণ্ঠে ছিল একটি দাবী, রাজাকারের ফাঁসী চাই। ছবি : লেখক
১৯৭১সালে যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা মোঃ জাহাঙ্গীর খান ছিলেন সেনাবাহিনীর একজন সিপাহী। আর্মি নম্বর-৬৫৭৮১০৩। ২৮ নভেম্বর ১৯৭১তারিখে ২নং সেক্টরের হালুয়াঘাট অপারেশনের সময় পাকিস্তানী সেনাদের গুলিতে তাঁর ডান হাতের কনুয়ের হাড়ের কিছু অংশ উড়ে যায় এবং কয়েকটি গুলি লাগে তলপেটে। ওই হাতটিতে অপারেশন হয়েছে মোট ২৬বার। হাতটা ঝুলেছিল কোনো-রকম। গণজাগরণ মঞ্চের আন্দোলনকারীদের প্রতি দোয়া করে তিনি বলেন, ‘এই গণজাগরণ না হলে এদের বিচার করা যেত না। কাদের মোল্লার ফাঁসীও হতো না। তাই যে যাই বলুক গণজাগরণ মঞ্চের আন্দোলন আজ ইতিহাসে জায়গা করে নিয়েছে।’
যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা মোঃ আনোয়ার হোসেন খান যুদ্ধ করেছেন ১১নং সেক্টরে। ৬ ডিসেম্বর ১৯৭১ তারিখে হালুয়াঘাট দখলের সময় এক সন্মুখ যুদ্ধে পাকিস্তানী সেনাদের একটি গুলি এসে লাগে তাঁর ডান পায়ে। ফলে ওই পায়ের হাঁটুর নীচের অংশ মারাত্মকভাবে জখম হয়। তাঁর বড় ভাই আক্তারুজ্জামানও গিয়েছিলেন যুদ্ধে। তাঁদের মুক্তিযুদ্ধে যাওয়ার অপরাধে রাজাকারদের সহযোগিতায় পাকিস্তানীরা হত্যা করে তাঁর ৫ ও ৭ বছরের দুই ভাই চান্নু ও পান্নুকে। তাই যুদ্ধাপরাধীদের বিচার প্রসঙ্গে এই বীর মুক্তিযোদ্ধা বলেন, ‘আমার ছোট ভাইকে যাদের সহযোগিতায় মারা হয়েছিল তাদের বিচার তো আরও আগেই করা উচিত ছিল। বিয়াল্লিশ বছর পর হলেও এদের বিচার হচ্ছে এটা ভেবেই শান্তি পাই। এ জন্য আমি মন থেকে দোয়া করি গণজাগরণ মঞ্চের তরুণদেরকে।’ গণজাগরণ মঞ্চের স্লোগান প্রসঙ্গে তিনি অকপটে তুলে ধরেন নিজের মতামতটি। তাঁর ভাষায়, “জয় বাংলা স্লোগান মুক্তিযুদ্ধের স্লোগান। এটা উচ্চারণ করলেই কেউ আওয়ামী লীগের হয়ে যায় না। এটা তো জিন্দাবাদের দেশ না। জিন্দাবাদের বিরুদ্ধেই তো আমরা মুক্তিযুদ্ধ করেছি। মুক্তিযুদ্ধের সময় জিয়াউর রহমানও নিজেও ‘জয় বাংলা’ স্লোগান দিয়েছিলেন। তাই এটি বাঙালীর স্লোগান।”
আমাদের কথা হয় যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা নুরুল ইসলামের সঙ্গে। ১২ ডিসেম্বর ১৯৭১ তারিখে ১১নং সেক্টরের মির্জাপুর থানা অপারেশনের সময় পাকিস্তানী সেনাদের রাইফেলের একটি গুলি তাঁর বাম হাতের জয়েন্টে লেগে পেছন দিয়ে বেরিয়ে যায়। এতে তাঁর হাতটি পুরোপুরি অকেজো হয়ে যায়। শাহবাগে গণজাগরণ মঞ্চে তরুণ প্রজন্মের জেগে ওঠা দেখে আনন্দে চোখ ভিজে যায় এ বীরের। তাদের উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘সব রাজাকারের বিচার না হওয়া পর্যন্ত তোমরা নিশ্চয়ই সজাগ থাকবে। তোমরা মুক্তিযুদ্ধের চেতনার পক্ষে থেকো। মনে রেখো বিচার না হলেও খুনি খুনিই থাকে, রাজাকার থাকে রাজাকারই। এদের সম্পর্কে তোমরা সব সময় সর্তক থেকো।’
যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা মোঃ ইউনুছ চৌধুরী (ইনু) যুদ্ধ করেছেন ৩নং সেক্টরে। ১৯ ডিসেম্বর ১৯৭১ তারিখে ভৈরব ব্রিজের কাছে এক অপারেশনে স্প্লিন্টারের আঘাত লাগে তাঁর কপালে। স্বাধীন দেশে মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে ভালো লাগার অনুভূতি জানতে চাই আমরা। উত্তরে এই বীর বলেন, ‘যখন দেখি কণ্ঠ আকাশে তুলে নতুন প্রজন্ম জয় বাংলা স্লোগান তুলছে তখন মনটা ভরে যায়। বিয়াল্লিশ বছর পরে হলেও রাজাকারদের বিচারের জন্য গণজাগরণ মঞ্চের তরুণরা যখন আন্দোলন গড়ে তোলে- তখন বুকটা ভরে ওঠে।’
গণজাগরণ মঞ্চের আন্দোলনে যুক্ত হয় সাংস্কৃতিক দলগুলোও। ছবি : লেখক
স্বাধীনতার জন্য এক চোখ হারিয়েছেন যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা মোঃ নাজির আহমদ চৌধুরী। ৪ সেপ্টেম্বর ১৯৭১ তারিখে ৪নং সেক্টরের জকিগঞ্জের আটগ্রাম ডাকবাংলো অপারেশনের সময় পাকিস্তানী সেনাদের একটি গুলি তাঁর ডান চোখের পাতার নীচ দিয়ে ঢুকে নাকের হাড় ভেঙ্গে বাম পাশের গাল দিয়ে বেরিয়ে যায়। ফলে নষ্ট হয়ে যায় তাঁর ডান চোখটি। যুদ্ধাপরাধীদের সর্বোচ্চ বিচারের দাবীতে গড়ে ওঠা শাহবাগের গণজাগরণ মঞ্চ প্রসঙ্গে নাজির বলেন, ‘অন্যায়ের প্রতিবাদ করার সৎ সাহস তারা দেখিয়েছে। তাই তারা ধন্যবাদ পাওয়ার যোগ্য। তাদের আন্দোলন দেখে শান্তি পেয়েছি। মনে হয়েছে স্বাধীন এ দেশটাকে নতুন প্রজন্ম সত্যি অনেক দূর নিয়ে যাবে।’
কথা বলি আরেক যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা আব্দুর রহীমের সঙ্গে। ৯ ডিসেম্বর ১৯৭১ তারিখে ২নং সেক্টরের ফেনীর ছাগলনাইয়ায় এক সন্মুখ যুদ্ধে মাইনের আঘাতে তাঁর ডান পায়ের কিছু অংশ উড়ে যায়। রক্তের সাথে তখন ঝরঝর করে পড়ছিল হাড়ের ভেতরের মজ্জাগুলো। পায়ের রগগুলো ঝুলে ছিল শেকড়ের মতো। পরে ওই পায়ের হাঁটুর নীচ পর্যন্ত কেটে ফেলা হয়। বর্তমানে তিনি কৃত্রিম পায়ে চলাফেরা করেন।
শাহবাগের গণজাগরণ মঞ্চ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘পুরনো দোসরদের বিরুদ্ধে এ প্রজন্ম আরেকটি মুক্তিযুদ্ধ করছে। আমরা যা পারিনি তারা তা করে ইতিহাসে জায়গা করে নিয়েছে। তাই তাদের মাথার ওপর ছায়ার মতো থাকবে মুক্তিযোদ্ধাদের দোয়া।’
যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা মোঃ সিরাজুল ইসলাম যুদ্ধ করেছেন ৫নং সেক্টরে। ১৭ নভেম্বর ১৯৭১ তারিখে সুনামগঞ্জের বৈশারপাড় গ্রামে পাকিস্তানী সেনাদের গুলিতে তাঁর ডান হাতে মারাত্মক জখম হয়। ফলে তাঁর ডান হাতটি অকেজো হয়ে যায়। যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের দাবীতে তরুণ প্রজন্মের জেগে ওঠা দেখে চোখ ভিজে যায় এ বীর মুক্তিযোদ্ধার। নতুন প্রজন্ম দেশটাকে এগিয়ে নিয়ে যাবে এমনটাই বিশ্বাস তাঁর। তাই চোখেমুখে আলো ছড়িয়ে তাদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, ‘ সবার ঊর্ধ্বে দেশ। তোমরা দেশের জন্য কাজ করবে সততার সঙ্গে। স্বাধীনতার পক্ষে থাকবে। তবেই দেশ এগিয়ে যাবে। স্বাধীনতাবিরোধীদের সম্পর্কে তোমরা সর্বদা সজাগ থেকো।’
গণজাগরণ মঞ্চের আন্দোলনে পিছিয়ে ছিল না শিশুরাও। ছবি : লেখক
আমাদের সঙ্গে কথা হয় আরেক যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা মোঃ লোকমান হাকিমের। ৬ নভেম্বর ১৯৭১ তারিখে ৭ নং সেক্টরের মোহনপুর ত্রিশুলা ক্যাম্প অপারেশনের সময় পাকিস্তানী সেনাদের আর্টিলারির স্প্লিন্টারের আঘাতে জখম হয় তাঁর ডান পায়ের গোড়ালি। স্বাধীন দেশে ভালোলাগার অনুভূতি জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘যুদ্ধাপরাধীদের সর্বোচ্চ শাস্তির দাবীতে শাহবাগে যখন তরুণরা একত্রিত হয়েছে, তখন বুকটা ভরে গেছে। এটা তো করার কথা ছিল মুক্তিযোদ্ধাদের। সেটি করেছে গণজাগরণ মঞ্চ। ফলে নতুন প্রজন্ম নতুন করে দেশের ইতিহাস জানতে পারছে।”
১৯৭১ সালে যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা মোঃ ফরিদ মিয়া ছিলেন সেনাবাহিনীর একজন সিপাহী। আর্মি নং-৩৯৫৩৭৭২। ২১ অক্টোবর ১৯৭১ তারিখে ২নং সেক্টরের ব্রাহ্মণবাড়ীয়ার কসবা উপজেলায় এক সম্মুখযুদ্ধে তিনি মারাত্মকভাবে গুলিবিদ্ধ হন। মাথাসহ তাঁর শরীরে আঘাত হানে পাকিস্তানী সেনাদের ২৮টি গুলি। এতে তাঁর বাম পায়ের হাঁটুর নীচ থেকে কেটে ফেলা হয়। তাঁর সারা শরীর প্লাস্টারে আবৃত থাকে প্রায় আড়াই বছর। শরীরের বিভিন্ন অংশে লাগানো হয় কৃত্রিম পাত। তিনি হুইল চেয়ারে চলাফেরা করেন।
নতুন প্রজন্মের দেশপ্রেম সম্পর্কে তিনি বলেন, ‘যুদ্ধাপরাধীদের সর্বোচ্চ শাস্তির দাবীতে শাহবাগে যেসকল তরুণরা পথে নেমেছে তাদের তো কেউ কিছু বলে দেয়নি। অন্যায় হচ্ছে দেখে তারা প্রতিবাদ করেছে। অহিংস আন্দোলন গড়েছে। যুদ্ধাপরাধীদের বিচার না করে পূর্বসূরীরা যে ভুল করেছে, তারা তা চোখে আঙ্গুল দিয়ে বুঝিয়ে দিয়েছে। দেশপ্রেমের এর চেয়ে বড় উদাহরণ আর কী হতে পারে।’
বুকভরা আশা নিয়ে তরুণ প্রজন্মের উদ্দেশে তিনি বললেন, ‘দেশের প্রতি ভালোবাসার বোধটুকু থাকলেই এ জাতি এগিয়ে যাবে। আমরা মুক্তিযোদ্ধারা দেশ স্বাধীন করেছি। পরবর্তী প্রজন্মের দায়িত্ব স্বাধীন এ দেশটাকে সারা বিশ্বের কাছে প্রতিষ্ঠিত করা। তবেই স্বাধীনতা স্বার্থক হবে।’
যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধারা মনে করেন, যতদিন এদেশের সকল যুদ্ধাপরাধীদের শাস্তি না হবে ততদিন পর্যন্ত গণজাগরণ মঞ্চের আন্দোলনকে ছড়িয়ে দিতে হবে গণমানুষের মাঝে। কেননা এটি শুধু একটি আন্দোলন নয়, এটি আরেকটি মুক্তিযুদ্ধ।
সালেক খোকন : গবেষক ও প্রাবন্ধিক
পাঠকের মতামত:
- গরমের স্বস্তিতে মিনিস্টার এসি
- ছয় হাজার টন মসুর ডাল কিনবে সরকার
- বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে প্রথম শ্রেণির ৫৭ কর্মকর্তার পদত্যাগ
- যুক্তরাষ্ট্রের টিকটকের ওপর নিষেধাজ্ঞা দিতে আনা বিল অনুমোদন
- ১৫ বছরে আমাদের চাল আমদানি করতে হয়নি: এলজিআরডি মন্ত্রী
- বৃষ্টির সম্ভ্যব্য সময় জানাল আবহাওয়া অফিস
- বেনজীরের নগদ অর্থের তথ্য চেয়েছে দুদক
- "উপজেলা ভোটে ব্যর্থ হলে গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা ক্ষুন্ন হতে পারে"
- ছুটি আরও বাড়বে কি না, জানা যাবে শনিবার
- "বিএনপি যেকোনো উপায়ে ক্ষমতায় আসার জন্য মরিয়া হয়ে উঠেছে"
- যুদ্ধ কখনো কোনো সমাধান দিতে পারে না: প্রধানমন্ত্রী
- সূচকের পতনের মধ্যে দিয়ে লেনদেন শেষ
- শেয়ারের দাম কমার নতুন সীমা বেঁধে দিলো বিএসইসি
- "বিএনপি একতরফা সমাবেশ করতে গেলে সন্ত্রাস, আগুন সন্ত্রাসের আশঙ্কা থাকে"
- "তাপপ্রবাহ কমে গেলে লোডশেডিং আর থাকবে না"
- নিয়োগপ্রাপ্ত আপিল বিভাগের তিন বিচারপতির শপথ বৃহস্পতিবার
- দুদিনে সোনার দাম কমলো ভরিতে ৫২৩৮ টাকা
- তাপপ্রবাহে বাংলাদেশের শিশুরা উচ্চ ঝুঁকিতে
- ঈদযাত্রায় প্রাণ হারিয়েছেন ৩৬৭ জন
- সারাদেশে হিটস্ট্রোকে ৪ জনের মৃত্যু
- প্রাইম ব্যাংকের মুনাফা বেড়েছে
- লোকসান থেকে মুনাফায় হাইডেলবার্গ সিমেন্ট
- "শরীয়াহভিত্তিক প্রোডাক্ট আনলে অনেকে পুঁজিবাজারে বিনিয়োগে এগিয়ে আসবে"
- খালেদা জিয়ার গ্যাটকো দুর্নীতি মামলার চার্জ শুনানি ২৫শে জুন
- ফিলিস্তিনের পক্ষে প্রতিবাদ, গণগ্রেফতারের মুখে মার্কিন শিক্ষার্থীরা
- আমি এখানে কাজ শুরু করতে মুখিয়ে আছি: মুশতাক
- দুই সেঞ্চুরির ম্যাচে হারের খলনায়ক মুস্তাফিজ
- নির্যাতিত বাংলাদেশীদের নাগরিকত্ব দেবে ভারত: অমিত শাহ
- এমভি আবদুল্লাহর কয়লা খালাস শুরু, ২৩ নাবিকই ফিরবেন জাহাজে
- বিএনপিপন্থি সাত আইনজীবীর আদালত অবমাননার আদেশ পেছালো
- আগামী দিনে হজ্ব ব্যবস্থাপনা আরও স্মার্ট হবে: ধর্মমন্ত্রী
- ১১ বছরেও শেষ হয়নি রানা প্লাজা ধসের বিচার
- ইঞ্জিনসহ বগি লাইনচ্যুত, কক্সবাজার-চট্টগ্রাম রুটে রেল যোগাযোগ বন্ধ
- ছয় দিনের সরকারি সফরে থাইল্যান্ডে গেলেন প্রধানমন্ত্রী
- সাংবাদিক আতিকুর রহমান হাবিব এর মৃত্যুতে বিএনপি মিডিয়া সেলের শোকবার্তা
- গাজা ইস্যুতে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ সামাল দিতে হিমশিম খাচ্ছে মার্কিন বিশ্ববিদ্যালয়গুলো
- সূচকের পতনে লেনদেন শেষ
- হিট স্ট্রোকের ঝুঁকি কমাতে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নির্দেশনা
- পদ্মা নদীতে তিন কিশোরের মরদেহ উদ্ধার
- দায় এড়াতে পারেন না কারিগরি সাবেক চেয়ারম্যান: ডিবি হারুন
- কমেছে স্বর্ণের দাম
- ভোরের কাগজ পত্রিকার যুগ্ম বার্তা সম্পাদক আতিক আর নেই
- ইসরাইলি সেনাবাহিনীর ওপর যে কারনে নিষেধাজ্ঞা দিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
- পদ্মা ব্যাংকের এমডির পদত্যাগ
- রাজধানীতে বৃষ্টির জন্য নামাজ আদায়
- বাংলাদেশের সঙ্গে এফটিএ করতে আগ্রহী কাতার
- দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ বিদ্যুৎ উৎপাদনের রেকর্ড
- বৃষ্টির সম্ভাবনা তবে অব্যাহত থাকবে তাপপ্রবাহও
- "দেশের বাইরেও সরকারকে হটানোর চক্রান্ত দীর্ঘদিন ধরে দেখছি"
- ঢাকা থেকে প্রধান ১৫ টি রুটে ট্রেনের ভাড়া যত বাড়লো
- কাতারের সঙ্গে ৫টি চুক্তি ও ৫টি সমঝোতা স্মারক সই
- পুঁজিবাজারের সংকট নিরসনে বিএসইসির তিন সিদ্ধান্ত
- সূচকের উত্থানে লেনদেন শেষ
- বেনজীর আহমেদের দুর্নীতির অনুসন্ধান চেয়ে হাইকোর্টে রিট
- বাসাবাড়িতে এডিসের লার্ভা পেলেই জেল,জরিমানা: মেয়র
- কারিগরি শিক্ষাবোর্ডের চেয়ারম্যানকে অব্যাহতি
- "আওয়ামী লীগ রাষ্ট্রীয় শক্তি ব্যবহার করে গণতন্ত্রকে হত্যা করছে"
- পাঁচ দিনের সফরে বুধবার থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী
- ট্রেন ভাড়ার ছাড় প্রত্যাহার, বাড়ছে ভাড়া
- প্রিমিয়ার ব্যাংকের পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা
- নাভানা ফার্মার পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা
- মার্কেন্টাইল ইসলামী ইন্স্যুরেন্সের পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা
- না ফেরার দেশে অভিনেতা রুমি
- মালদ্বীপের নির্বাচনে চীনপন্থী মুইজ্জার বড় জয়
- রোমাঞ্চকর লড়াইয়ে রিয়ালের কাছে হারল বার্সা
- কসবা সীমান্তে ওপারে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশী যুবক নিহত
- আজ থেকে ইতালির ওয়ার্ক পারমিট ভিসার অ্যাপয়েন্টমেন্ট
- ঋণ খেলাপি চিহ্নিতে উপজেলা প্রার্থীদের তথ্য চায় কেন্দ্রীয় ব্যাংক
- সহকারী শিক্ষক নিয়োগে সংশোধিত ফল প্রকাশ
- খালেদা জিয়ার ১১ মামলার শুনানি ২৯ জুলাই
- আমরা জীবাশ্ম জ্বালানির ব্যবহার হ্রাস করেছি: প্রধানমন্ত্রী
- দেশজুড়ে তাপপ্রবাহ অব্যাহত, তিনদিনের হিট আ্যালার্ট
- পতনের ধারা থেকে সরানো যাচ্ছে না পুঁজিবাজারকে
- মাধবদীতে হিট স্ট্রোকে এক যুবকের মৃত্যু
- ১৯ দিনে রেমিট্যান্স ১৪ হাজার কোটি টাকার বেশি
- এক কোটি গাছ লাগানোর পরিকল্পনা ছাত্রলীগের
- আসাম থেকে বাংলাদেশে আসছে মাসডো এর একটি বিশেষজ্ঞ টিম
- ইরান- ইসরাইল উত্তেজনা: স্থায়ী সংঘাতের সতর্কতা তুরস্কের
- প্রাথমিকে অ্যাসেম্বলি বন্ধ রাখার নির্দেশ
- তিলকে তাল বানিয়ে উপস্থাপন করা হয়েছে: বেনজীর
- ইন্টারনেট সেবা ব্যাহত হওয়ার কারন জানালো বিএসসিপিএলসি
- থার্ড টার্মিনালে বাউন্ডারি ভেঙে রাইদা বাস, নিহত ইঞ্জিনিয়ার
- হজযাত্রীদের স্বস্তি দিতে কাজ করছে সরকার: ধর্মমন্ত্রী
- বাংলাদেশে যত অপরাধ হয়, তার সবই করে বিএনপি: প্রধানমন্ত্রী
- ইসরাইলের অস্ত্র ইরানি বাচ্চাদের খেলনা: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- এই অবৈধ সরকার চোরাবালির ওপর দাঁড়িয়ে আছে: রিজভী
- সারাদেশে তিন দিনের হিট এলার্ট জারি
- বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব ব্যাটারি কমপ্লেক্সর উদ্বোধন করেছেন প্রধানমন্ত্রী
- ধোনির রেকর্ড ভেঙ্গে তাঁকে টুপি খোলা শ্রদ্ধা রাহুলের
- ট্রেনে বাঁ পায়ের সব আঙুল কাটা পড়েছে আনু মুহাম্মদের
- ডেঙ্গু শনাক্তের জন্য দেশেই তৈরি হচ্ছে ডেঙ্গু টেস্ট কিট
- জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরাম থেকে খোকনকে অব্যাহতি
- জাতীয় পতাকার নকশাকার শিব নারায়ণ দাস মারা গেছেন
- ঢাকা থেকে প্রধান ১৫ টি রুটে ট্রেনের ভাড়া যত বাড়লো
- আমরা জীবাশ্ম জ্বালানির ব্যবহার হ্রাস করেছি: প্রধানমন্ত্রী
- ইসলামী ব্যাংকের ময়মনসিংহ জোনের কর্মকর্তা সম্মেলন অনুষ্ঠিত
- এবারও বোরো মৌসুমে ধান ও চাল কিনবে সরকার
- কারসাজি চক্রের প্রভাবে সূচকের পতন, কঠোর অবস্থানে বিএসইসি
- টেকনো ড্রাগসের বিডিং শুরু আজ
- বিএনপির প্রতি জনগণের কোনো আগ্রহ নেই: কাদের