বড়দিন শান্তি বয়ে আনে মানুষের মনে
পি.আর.প্ল্যাসিড
বড়দিন সময়ের দিক দিয়ে মোটেও বড় দিন নয়। তাৎপর্যের দিক দিয়ে সারা পৃথিবীর খ্রীষ্টান ধর্মাবলম্বীদের ধর্মীয় বিশ্বাস বা গুরুত্বের দিক দিয়ে ২৫ শে ডিসেম্বর গুরুত্বপূর্ণ একটি দিন। দিনটিকে কে কিভাবে বলেন জানি না। তবে এটি সত্য যে ২৫শে ডিসেম্বরের এই দিনটি যীশু খ্রীষ্টের জন্মদিন নয়, যীশু খ্রীষ্টের জন্মোৎসব হচ্ছে এই বড়দিন। পৃথিবীতে অনেক ধর্ম আছে তাদের একেক ধর্ম স্রষ্টার জন্ম এবং কর্ম ভিন্ন। তাই তারা তাদের জন্মোৎসবও পালন করে ভিন্নভাবে।
আমরা যেই ক্যালেন্ডার দেখে কাজ করি প্রতিনিয়ত সেটি খ্রীষ্টের জন্মের সাথে মিল রেখে করা হয়েছে বলেই এই ক্যালেন্ডারকে বলা হয় খ্রীষ্টীয় ক্যালেন্ডার। আজ থেকে ২০১৫ বছর আগ থেকে এর হিসাব করা হলেও বাস্তবে ২০১৫ বছর আগে কোন দিন যীশু খ্রীষ্টের জন্ম হয়েছে সেই ইতিহাস কিন্তু কোথাও নেই। যে জন্য রোমান ক্যথলিক যারা, তারা এবং তাদের কাছাকাছি কিছু ধর্ম বিশ্বাসী গ্রুপ এই দিনটিকে ধার্য্ করে ২৫ শে ডিসেম্বর বড়দিন অর্থাৎ যীশু খ্রীষ্টের জন্মোৎসব পালন করে। আবার অনেকে খ্রীষ্টান হয়েও তারা পালন করে জানুয়ারি মাসের শুরতে বা অন্য কোন সময়ে।
খ্রীষ্টান ধর্ম বিশ্বাসী যারা তাদের বিশ্বাস যীশু [যাকে ইসলাম ধর্মে বলা হয় ঈসা আ.] তার জন্ম হয়েছে মরিয়মের গর্ভে এবং এই জন্ম ইতিহাস ঘাটলে দেখা যায় এই জন্ম কোন স্বাভাবিক জন্ম ছিল না। কারো সাথে মিলন ছাড়াই যেহেতু মরিয়ম গর্ভবতী হয়েছিলেন সুতরাং এটিকে স্বীকৃত অলৌকিক ঘটনা বলা হয়। এটাই সারা পৃথিবীর খ্রীষ্ট বিশ্বাসীদের বিশ্বাস।
ঈশ্বরের সৃষ্ট এই মানবজাতি যখন পৃথিবীতে বিভিন্ন পাপ আর অন্যায় কাজে লিপ্ত হয়ে পড়ে তখন ঈশ্বর এই মানব জাতিকে পরিত্রাণ বা মুক্তির জন্য যীশুকে এই পৃথিবীতে মানুষরূপে পাঠান এবং ঈশ্বর তাকে তার প্রতিনিধি হিসাবে নয় তার পুত্র হিসাবেই এই পৃথিবীতে পাঠান।
মানব জাতির সাথে একাত্ম হয়ে মানুষের এই পৃথিবীতে পাপ কাজ থেকে পরিত্রাণের জন্য মানুষ হিসাবেই কাজ করে যাচ্ছিলেন এই পৃথিবীতে আগমনের পর থেকেই। তাই অনেকেই সেই সময় তাকে বিশ্বাস করতে পারেন নি। যে কারণে তাকে এবং তার বিভিন্ন অলৌকিক কাজকে সহজে মেনে নিতে না পেরে তার বিরোধিতাই করেছে অনেক ক্ষমতাধর রাজা বাদশাহ এবং সর্বশেষ তাকে ক্রুশে বিদ্ধ করে অনেক অত্যাচার করার মাধ্যমে হত্যা করা হয়। পরবর্তীতে সেই ঈশ্বরের ইচ্ছায় যীশু তার অলৌকিক ক্ষমতার মাধ্যমে কবর থেকে সরাসরি স্বর্গে গমন করেন।
যীশুর জন্ম এবং মৃত্যু দুটো দিবসকেই খ্রীষ্ট ভক্তরা অতি গুরুত্বের সাথে পালন করে। যীশুকে এই পৃথিবীতে পাঠানো হয়েছিল শান্তির বারতা দিয়ে। তিনি মানব জাতির সুখ ও শান্তির জন্যই কাজ করেছেন। তার মানে খ্রীষ্ট জন্মের শুরুতেই এই পৃথিবীর মানব জাতি ছিল এক ধরনের অশান্তি, অপকর্ম আর পাপ কাজের সাথে জড়িত। যীশুর জন্মের পর এই পৃথিবী থেকে কি সেই পাপ কাজ এবং অশান্তি দূর হয়েছে? হয়েছে কি ঈশ্বরের ইচ্ছা পূরণ? উত্তর যদি হয় ”না” তাহলে প্রায় শোয়া দুই হাজার বছর আগে যীশু খ্রীষ্টের জন্ম বা আগমনের স্বার্থকতা কোথায়?
পৃথিবীতে এখনো মানুষে মানুষে হচ্ছে মারামারি, কাটাকাটি রাহাজানি এবং আরো কত জঘণ্য পাপকাজ। এ থেকে মুক্তির উপায় কি? আদৌ কি আমরা পাবো সেই মুক্তির পথ? সারা পৃথিবীতে এখন চলছে শক্তির বাহাদুরী। চলছে বুদ্ধির অপব্যবহার আর এই জন্যই যুদ্ধাংদেহী ভাব নিয়ে শক্তিধর দেশগুলো কম শক্তিধর দেশ গুলোকে প্রদর্শন করছে নানা ভাব। যার পরিপ্রেক্ষিতে দেশে দেশে মানুষের মধ্যে বিরাজ করছে মারামারি কাটাকাটি রাহাজানি এবং যত ধরনের পাপকাজ। চলছে ধর্মে ধর্মে অনভিপ্রেত সমস্যা। এসবের সমাধান করতে এখন আর যীশুর জন্ম হবে না। আমাদেরই মানুষদের করতে হবে এর সমাধান। তবে পবিত্র ধর্ম গ্রন্থ অনুযায়ী মানুষের বিশ্বাস শেষ বিচারের দিন তিনি আবার আসবেন বিচার করতে। এই বিচারের ভয়ে আর পরজগতে স্বর্গবাসী হবার আশা নিয়েই মানুষ করছে হয়তো ভাল বা পুণ্যের কিছু কাজ। আর আমরা এই জন্যই মনে করি যীশুখ্রীষ্টের দেখিয়ে যাওয়া পথে চললেই পাবো এসব থেকে পরিত্রাণ বা মুক্তি।
পৃথিবীতে প্রায় সব ধর্মকে কেন্দ্র করে দেখা যায় বছরের একটি সময় বেশ বড় বাণিজ্য গড়ে ওঠে। এই বড়দিনকে নিয়েও তাই হয়। পৃথিবীর বড় বড় দেশে নভেম্বর মাস এলেই দেখা যায় দোকানপাঠ বা বড় বড় ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বিভিন্নভাবে সাজানো শুরু হয়ে যায়। এই সাজানোর মধ্যে ক্রিসমাস ট্রি, ঘণ্টা তূষারের উপস্থিতি থাকে। এসব আবার শুরু হবার একটি ইতিহাসও আছে। এই বড়দিন উদযাপন উপলক্ষে ক্রিস্টমাস কার্ড আদান প্রদানও করা হয়। আর এই বড়দিন উপলক্ষে শুভেচ্ছা দেবার জন্য কার্ড আদান প্রদান থেকে মানুষের জন্মদিনের কার্ড আদান প্রদান শুরু। যদিও বর্তমান ইন্টারনেট এর যুগে অনেক কিছুরই ব্যবহার কমে গেছে। তারপরেও বড়দিন যেখানে পালিত হয় সেখানে এই বড়দিনের ভাবমূর্তি ও তাৎপর্য্ ধরে রাখার বিষয়টিও বাদ যায় না।
বড়দিনের আগের দিনকে বলা হয় ক্রিস্টমাস ইভ। এই ইভেই হয় যত আনন্দ। বাড়ি বাড়ি ঘুরে য়ীশুর জন্মের উপর লেখা গান দিয়ে কীর্তন গাওয়া, পিঠা পুলি তৈরী করে খাওয়া, বিভিন্ন ধরনের পানীয় খাওয়াও হয় এই বড়দিনের আগের সন্ধ্যায়। আবার গীর্জাগুলোতে বিশেষ প্রার্থনার আয়োজনও করা হয়। এই বড়দিন উপলক্ষে ছেলেমেয়ে বা বড়রাও নতুন জামাকাপড়ও নিয়ে থাকে।
যদিও সম্প্রতি বাংলাদেশে বিভিন্ন কারণে কিছুটা পরিবর্তন ঘটানো হচ্ছে, যা কখনো প্রত্যাশিত না। এবছর আমি বিভিন্নজনের সাথে কথা বলেছি। কথা বলে একটা বিষয়ই মনে হল, দেশে খ্রীষ্টান ধর্মাবলম্বী যারা আছে তার একটা বড় অংশ অনিশ্চিত আতংকের মধ্যে আছে। বড়দিন উদযাপন গত কয়েক বছর আগে যেভাবে পালিত হতো সেসব বছরের সাথে তুলনা করলে আগামী বছরগুলোতে কতটা বিগত বছরের মত হবে সেটা বলা যাচ্ছে না। ভয় ভীতি মানুষের মনে সর্বদাই বিরাজ করছে যেন। সরকারের এই বিষয়ে আরো বেশী সচেতনতা অবলম্বন করে পূর্ণ ভাবে ধর্ম পালনে সুযোগ করে দেওয়া উচিৎ বলে আমি মনে করি। তা না হলে মানুষ একসময় তাদের সাধারণ বিবেকবুদ্ধি হারাবে। হারাবে দেশে কোন কাজ করার ভরসাও। সম্প্রতি মিডিয়ায় আসা কিছু সংবাদই তার প্রমাণ।
আমি যেহেতু জাপানে থাকি সুতরাং জাপানের প্রেক্ষাপটের কথাই বলি। জাপানে যে কয়টা গীর্জা আছে সে কয়টি কিন্তু বলা চলে রবিবার দিন পুরো খালিই থাকে। ধর্মের প্রতি তারা বেশ উদাসীন। অন্যান্য দিনেও একই চিত্র দেখা যায়। কিন্তু বড়দিন এলে এই ২৫ শে ডিসেম্বর গীর্জায় ঢুকে দাঁড়ানোর জায়গাটুকু পর্যন্ত আর থাকে না। একদিনের জন্য যেন সকলেই হয়ে যায় খ্রীষ্টান।
সেখানে ছেলেমেয়েদের বড়দিনের উপহার দেওয়া হয় প্রকাশ্যে, আবার গোপনেও। গোপনে যে উপহার দেওয়া হয় সেটির কথা বলা হয় খ্রীষ্টমাস ইভে শান্তাক্লজ এসে রাতের অন্ধকারে দিয়ে গেছে তাদের এই উপহার। কিন্তু বিষয়টি ছেলে মেয়েরা বিশ্বাস করলেও আসলে এক ধরনের মিথ্যাকে বিশ্বাস করানো হয় এই বিশেষ দিনে। যা আমার মনে হয় আনন্দ করার জন্য মিথ্যা এক বিশ্বাসকে লালন করারই সামিল। আগে জাপানে একে অপরকে উপহার দিত। কিন্তু সেই সংস্কৃতি ক্রমেই শেষ হচ্ছে বিভিন্ন কারণে। ২০১২ সনের এক জরিপে দেখা গেছে জাপানী মেয়েরা বেশী বড়দিনের উপহার কিনে। এবং এটি কিনে আর অন্য কাউকে এখন আর দেয় না। নিজেরা নিজেদের জন্যই বড়দিন উপলক্ষে কেনা কাটা করে এবং গড়ে দেখা যায় এর পরিমাণ জাপানীজ ইয়েনে ৪৬০০০ইয়েন।
বাংলাদেশে এই বড়দিন উদযাপন করার রেওয়াজ বিস্তার ঘটেছিল বেশ। এউপলক্ষে বিভিন্ন ভবন সাজানো এবং মিডিয়াতে অনুষ্ঠান করার মাধ্যমে অসাম্প্রদায়িকতার একটা উদাহরণ রয়েছে। কিছু বিচ্ছিন্ন ঘটনা বাদ দিলে মোটামুটি সবধর্মের মানুষের মধ্যে সম্প্রীতির বন্ধন রয়েছে অক্ষুণ্ন। তাই আমাদের এ বন্ধন আরো অটুট রাখতে যে কোনো ধরণের প্রচেষ্টা সরকার নেবে বলে বিশ্বাস করি।
পৃথিবীর সব ধর্মই শান্তির কথা বলে। খ্রীষ্ট ধর্মও তার ব্যতিক্রম নয়। আমরা যদি সবাই এক ঈশ্বরে বিশ্বাসী হয়ে থাকি তাহলে এত বিভাজন কেন, কেন ভেদা-ভেদ হানাহানি। এই শুভদিনে একটা কামনা হোক সর্বোতভাবে আমাদের- সব ধর্মের বিশ্বাসীদের মাঝে থাকুক সহমর্মিতা ও সার্বিক শান্তি। আমেন।
লেখক : জাপান প্রবাসী লেখক-সাংবাদিক
(দ্য রিপোর্ট/এপি/ডিসেম্বর ২৪, ২০১৬)
পাঠকের মতামত:
- গরমের স্বস্তিতে মিনিস্টার এসি
- ছয় হাজার টন মসুর ডাল কিনবে সরকার
- বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে প্রথম শ্রেণির ৫৭ কর্মকর্তার পদত্যাগ
- যুক্তরাষ্ট্রের টিকটকের ওপর নিষেধাজ্ঞা দিতে আনা বিল অনুমোদন
- ১৫ বছরে আমাদের চাল আমদানি করতে হয়নি: এলজিআরডি মন্ত্রী
- বৃষ্টির সম্ভ্যব্য সময় জানাল আবহাওয়া অফিস
- বেনজীরের নগদ অর্থের তথ্য চেয়েছে দুদক
- "উপজেলা ভোটে ব্যর্থ হলে গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা ক্ষুন্ন হতে পারে"
- ছুটি আরও বাড়বে কি না, জানা যাবে শনিবার
- "বিএনপি যেকোনো উপায়ে ক্ষমতায় আসার জন্য মরিয়া হয়ে উঠেছে"
- যুদ্ধ কখনো কোনো সমাধান দিতে পারে না: প্রধানমন্ত্রী
- সূচকের পতনের মধ্যে দিয়ে লেনদেন শেষ
- শেয়ারের দাম কমার নতুন সীমা বেঁধে দিলো বিএসইসি
- "বিএনপি একতরফা সমাবেশ করতে গেলে সন্ত্রাস, আগুন সন্ত্রাসের আশঙ্কা থাকে"
- "তাপপ্রবাহ কমে গেলে লোডশেডিং আর থাকবে না"
- নিয়োগপ্রাপ্ত আপিল বিভাগের তিন বিচারপতির শপথ বৃহস্পতিবার
- দুদিনে সোনার দাম কমলো ভরিতে ৫২৩৮ টাকা
- তাপপ্রবাহে বাংলাদেশের শিশুরা উচ্চ ঝুঁকিতে
- ঈদযাত্রায় প্রাণ হারিয়েছেন ৩৬৭ জন
- সারাদেশে হিটস্ট্রোকে ৪ জনের মৃত্যু
- প্রাইম ব্যাংকের মুনাফা বেড়েছে
- লোকসান থেকে মুনাফায় হাইডেলবার্গ সিমেন্ট
- "শরীয়াহভিত্তিক প্রোডাক্ট আনলে অনেকে পুঁজিবাজারে বিনিয়োগে এগিয়ে আসবে"
- খালেদা জিয়ার গ্যাটকো দুর্নীতি মামলার চার্জ শুনানি ২৫শে জুন
- ফিলিস্তিনের পক্ষে প্রতিবাদ, গণগ্রেফতারের মুখে মার্কিন শিক্ষার্থীরা
- আমি এখানে কাজ শুরু করতে মুখিয়ে আছি: মুশতাক
- দুই সেঞ্চুরির ম্যাচে হারের খলনায়ক মুস্তাফিজ
- নির্যাতিত বাংলাদেশীদের নাগরিকত্ব দেবে ভারত: অমিত শাহ
- এমভি আবদুল্লাহর কয়লা খালাস শুরু, ২৩ নাবিকই ফিরবেন জাহাজে
- বিএনপিপন্থি সাত আইনজীবীর আদালত অবমাননার আদেশ পেছালো
- আগামী দিনে হজ্ব ব্যবস্থাপনা আরও স্মার্ট হবে: ধর্মমন্ত্রী
- ১১ বছরেও শেষ হয়নি রানা প্লাজা ধসের বিচার
- ইঞ্জিনসহ বগি লাইনচ্যুত, কক্সবাজার-চট্টগ্রাম রুটে রেল যোগাযোগ বন্ধ
- ছয় দিনের সরকারি সফরে থাইল্যান্ডে গেলেন প্রধানমন্ত্রী
- সাংবাদিক আতিকুর রহমান হাবিব এর মৃত্যুতে বিএনপি মিডিয়া সেলের শোকবার্তা
- গাজা ইস্যুতে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ সামাল দিতে হিমশিম খাচ্ছে মার্কিন বিশ্ববিদ্যালয়গুলো
- সূচকের পতনে লেনদেন শেষ
- হিট স্ট্রোকের ঝুঁকি কমাতে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নির্দেশনা
- পদ্মা নদীতে তিন কিশোরের মরদেহ উদ্ধার
- দায় এড়াতে পারেন না কারিগরি সাবেক চেয়ারম্যান: ডিবি হারুন
- কমেছে স্বর্ণের দাম
- ভোরের কাগজ পত্রিকার যুগ্ম বার্তা সম্পাদক আতিক আর নেই
- ইসরাইলি সেনাবাহিনীর ওপর যে কারনে নিষেধাজ্ঞা দিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
- পদ্মা ব্যাংকের এমডির পদত্যাগ
- রাজধানীতে বৃষ্টির জন্য নামাজ আদায়
- বাংলাদেশের সঙ্গে এফটিএ করতে আগ্রহী কাতার
- দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ বিদ্যুৎ উৎপাদনের রেকর্ড
- বৃষ্টির সম্ভাবনা তবে অব্যাহত থাকবে তাপপ্রবাহও
- "দেশের বাইরেও সরকারকে হটানোর চক্রান্ত দীর্ঘদিন ধরে দেখছি"
- ঢাকা থেকে প্রধান ১৫ টি রুটে ট্রেনের ভাড়া যত বাড়লো
- কাতারের সঙ্গে ৫টি চুক্তি ও ৫টি সমঝোতা স্মারক সই
- পুঁজিবাজারের সংকট নিরসনে বিএসইসির তিন সিদ্ধান্ত
- সূচকের উত্থানে লেনদেন শেষ
- বেনজীর আহমেদের দুর্নীতির অনুসন্ধান চেয়ে হাইকোর্টে রিট
- বাসাবাড়িতে এডিসের লার্ভা পেলেই জেল,জরিমানা: মেয়র
- কারিগরি শিক্ষাবোর্ডের চেয়ারম্যানকে অব্যাহতি
- "আওয়ামী লীগ রাষ্ট্রীয় শক্তি ব্যবহার করে গণতন্ত্রকে হত্যা করছে"
- পাঁচ দিনের সফরে বুধবার থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী
- ট্রেন ভাড়ার ছাড় প্রত্যাহার, বাড়ছে ভাড়া
- প্রিমিয়ার ব্যাংকের পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা
- নাভানা ফার্মার পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা
- মার্কেন্টাইল ইসলামী ইন্স্যুরেন্সের পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা
- না ফেরার দেশে অভিনেতা রুমি
- মালদ্বীপের নির্বাচনে চীনপন্থী মুইজ্জার বড় জয়
- রোমাঞ্চকর লড়াইয়ে রিয়ালের কাছে হারল বার্সা
- কসবা সীমান্তে ওপারে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশী যুবক নিহত
- আজ থেকে ইতালির ওয়ার্ক পারমিট ভিসার অ্যাপয়েন্টমেন্ট
- ঋণ খেলাপি চিহ্নিতে উপজেলা প্রার্থীদের তথ্য চায় কেন্দ্রীয় ব্যাংক
- সহকারী শিক্ষক নিয়োগে সংশোধিত ফল প্রকাশ
- খালেদা জিয়ার ১১ মামলার শুনানি ২৯ জুলাই
- আমরা জীবাশ্ম জ্বালানির ব্যবহার হ্রাস করেছি: প্রধানমন্ত্রী
- দেশজুড়ে তাপপ্রবাহ অব্যাহত, তিনদিনের হিট আ্যালার্ট
- পতনের ধারা থেকে সরানো যাচ্ছে না পুঁজিবাজারকে
- মাধবদীতে হিট স্ট্রোকে এক যুবকের মৃত্যু
- ১৯ দিনে রেমিট্যান্স ১৪ হাজার কোটি টাকার বেশি
- এক কোটি গাছ লাগানোর পরিকল্পনা ছাত্রলীগের
- আসাম থেকে বাংলাদেশে আসছে মাসডো এর একটি বিশেষজ্ঞ টিম
- ইরান- ইসরাইল উত্তেজনা: স্থায়ী সংঘাতের সতর্কতা তুরস্কের
- প্রাথমিকে অ্যাসেম্বলি বন্ধ রাখার নির্দেশ
- তিলকে তাল বানিয়ে উপস্থাপন করা হয়েছে: বেনজীর
- ইন্টারনেট সেবা ব্যাহত হওয়ার কারন জানালো বিএসসিপিএলসি
- থার্ড টার্মিনালে বাউন্ডারি ভেঙে রাইদা বাস, নিহত ইঞ্জিনিয়ার
- হজযাত্রীদের স্বস্তি দিতে কাজ করছে সরকার: ধর্মমন্ত্রী
- বাংলাদেশে যত অপরাধ হয়, তার সবই করে বিএনপি: প্রধানমন্ত্রী
- ইসরাইলের অস্ত্র ইরানি বাচ্চাদের খেলনা: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- এই অবৈধ সরকার চোরাবালির ওপর দাঁড়িয়ে আছে: রিজভী
- সারাদেশে তিন দিনের হিট এলার্ট জারি
- বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব ব্যাটারি কমপ্লেক্সর উদ্বোধন করেছেন প্রধানমন্ত্রী
- ধোনির রেকর্ড ভেঙ্গে তাঁকে টুপি খোলা শ্রদ্ধা রাহুলের
- ট্রেনে বাঁ পায়ের সব আঙুল কাটা পড়েছে আনু মুহাম্মদের
- ডেঙ্গু শনাক্তের জন্য দেশেই তৈরি হচ্ছে ডেঙ্গু টেস্ট কিট
- জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরাম থেকে খোকনকে অব্যাহতি
- জাতীয় পতাকার নকশাকার শিব নারায়ণ দাস মারা গেছেন
- ঢাকা থেকে প্রধান ১৫ টি রুটে ট্রেনের ভাড়া যত বাড়লো
- আমরা জীবাশ্ম জ্বালানির ব্যবহার হ্রাস করেছি: প্রধানমন্ত্রী
- ইসলামী ব্যাংকের ময়মনসিংহ জোনের কর্মকর্তা সম্মেলন অনুষ্ঠিত
- এবারও বোরো মৌসুমে ধান ও চাল কিনবে সরকার
- কারসাজি চক্রের প্রভাবে সূচকের পতন, কঠোর অবস্থানে বিএসইসি
- টেকনো ড্রাগসের বিডিং শুরু আজ
- বিএনপির প্রতি জনগণের কোনো আগ্রহ নেই: কাদের