ষোড়শ সংশোধনী বাতিলের রায় প্রকাশ
‘বিচারক অপসারণে সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিল পুনর্বহাল’
উচ্চ আদালতের বিচারকদের অপসারণে সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিলের বিধান সম্বলিত সংবিধানের ৯৬ অনুচ্ছেদ পুনর্বহালের সিদ্ধান্ত দিয়েছেন সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ। বিচারকদের অপসারণ ক্ষমতা জাতীয় সংসদের হাতে প্রদান করে আনা সংবিধানের ষোড়শ সংশোধনী বাতিল করে আপিলের পূর্ণাঙ্গ রায়ে এই সিদ্ধান্ত দেন সর্বোচ্চ আদালত।
এখন সরাসরি সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিলের মাধ্যমে উচ্চ আদালতের বিচারকদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া যাবে কি না, সে বিষয়ে মন্তব্য করেননি রাষ্ট্রের প্রধান কর্মকর্তা অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম। তবে রিটের পক্ষের আইনজীবী মনজিল মোরসেদ মনে করেন, এখন সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিলের মাধ্যমে বিচারক অপসারণ করা যাবে।
মঙ্গলবার (০১ আগস্ট) ৭৯৯ পৃষ্ঠার আপিলের রায়ের পূর্ণাঙ্গ অনুলিপি প্রকাশিত হয়েছে। রায়ে আদালত সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিলের বিধান সম্বলিত পূর্ববর্তী সংবিধানের ৯৬ অনুচ্ছেদের ২, ৪, ৫, ৬ ও ৭ উপ অনুচ্ছেদ পুনর্বহালের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। এসব অনুচ্ছেদে প্রধান বিচারপতি এবং আপিল বিভাগের আরও দুজন জ্যেষ্ঠ বিচারপতির সমণ্বয়ে সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিল গঠন ও এই কাউন্সিলের কার্যপদ্ধতি সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে। তাই ৯৬ অনুচ্ছেদ পুনর্বহালের ফলে কোনো বিচারপতির দায়িত্ব পালনে অসমার্থ্যতা বা অসদাচারণের তদন্ত করার ক্ষমতা এই কাউন্সিলের হাতেই থাকছে।
সংবিধানের ষোড়শ সংশোধনীর মাধ্যমে বিচারপতিদের অপসারণের ক্ষমতা জাতীয় সংসদকে প্রদান করা হয়েছিল। আদালত সংসদের মাধ্যমে বিচারপতি অপসারণকে ক্ষমতার স্বাতন্ত্রীকরণ ও বিচার বিভাগের স্বাধীনতার পরিপন্থি হিসেবে উল্লেখ করেছেন।
রায়ে বলা হয়েছে, বিচারক অপসারণ ক্ষমতা যদি সংসদ সদস্যদের হাতে যায় তবে তার প্রভাব বিচার বিভাগে পড়বে; এতে কোনো সন্দেহ নেই। এ কারণে হাইকোর্ট যথাযথভাবেই এই সংশোধনীকে (১৬তম) সংবিধান পরিপন্থি ঘোষণা করেছে। এ সিদ্ধান্তের বাইরে যেতে অন্য কোনো অভিমত দেওয়ার কারণ খুঁজে পাইনি।
সংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী একজন সংসদ সদস্য যে দল থেকে নির্বাচিত হয়ে আসবে সেই দলের বিপক্ষে সংসদে ভোট দিলে তার সংসদ সদস্য পদ বাতিল হয়ে যায়। তাই বিচারক অপসারণে ভোটের ক্ষেতেও সংসদে দলের এই একচ্ছত্র আধিপত্য থাকবে। এ অবস্থায় সংসদের হাতে বিচারক অপসারণের ক্ষমতা প্রদান যুক্তিসংগত হবে না বলেও আদালত মত দিয়েছেন।
রায়ে বলা হয়েছে, ৭০ অনুচ্ছেদ থাকার কারণে সিদ্ধান্ত নিয়ে সংসদে প্রশ্ন তোলার স্বাধীনতা নেই কোনো সংসদ সদস্যের। এমনকি তার দল যদি কোনো ভুল সিদ্ধান্ত বা নিদের্শনা দেয় তাহলেও তার বিরুদ্ধে ভোট বা মতামত দেওয়ার সুযোগ নেই। তারা দলের নীতি নির্ধারক দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হন। ৭০ অনুচ্ছেদ বলবৎ থাকাবস্থায় বিচারক অপসারণ ক্ষমতা সংসদের হাতে গেলে একজন বিচারককে দলীয় নীতিনির্ধারকের করুণা অনুযায়ী চলতে হবে। এ অভিমত দিতে আমরা কোনো ভুল দেখি না।
তবে হাইকোর্টের রায়ে সংসদ সদস্যদের নিয়ে কিছু অবমাননাকর মন্তব্য করার অভিযোগ তুলেছিল রাষ্ট্রপক্ষ। আদালত সেসব বক্তব্য রায় থেকে বাদ দিয়েছেন।
সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিল বলবত সম্পর্কে রায়ে বলা হয়েছে, অ্যাটর্নি জেনারেল বলেছেন যে দেশে বর্তমানে সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিল ব্যবস্থা বলবত নেই। এ অবস্থায় ১৬তম সংশোধনী বাতিল হলে একটি শূন্যতার সৃষ্টি হবে। তার এ যুক্তি গ্রহণযোগ নয়। কারণ বর্তমান ব্যবস্থা বাতিল হলে আগের ব্যবস্থা অর্থাৎ সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিল ব্যবস্থা দ্রুত বলবত হবে। এখানে শূন্যতা সৃষ্টির কোনো সুযোগ নেই।’
রায়ে আরো বলা হয়, জনগণ সুপ্রিম কোর্টের বিচারক অপসারণ ক্ষমতা সংসদকে দেয়নি। এটা সংবিধানের ৮৮(খ)(আ), ৮৯(১) এবং ৯৪(৪) অনুচ্ছেদে প্রতিফলিত হয়েছে।
পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশের পর এ বিষয়ে জানতে চাইলে রাষ্ট্রের প্রধান আইন কর্মকর্তা অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম বলেন, আপিল শুনানি সাতজন বিচারপতি শুনেছিলেন। প্রধান বিচারপতির সঙ্গে সবাই ঐক্যমত হয়েছেন। আলাদা কেউ রায় দেননি। রায়ে শেষ অংশে যেটা বলা হয়েছে, সেটা হলো সর্ব সম্মতিক্রমে আপিলটাকে ডিসমিস করেছেন। সংবিধানের ৯৬ এর (২) থেকে (৭) পর্যন্ত পুনঃস্থাপন করেছেন এবং রায়ে বিচারপতিদের কোড অব কন্ডাক্ট সম্পর্কে যে বিস্তারিত বর্ণনা আছে তার সঙ্গেও তারা একমত করেছেন। টোটাল বিষয়টি দাড়ালো যে মার্শাল আমলে সংবিধানের ৯৬ ধারা সংশোধন করে সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিলের যে বিধান অন্তর্ভূক্ত করে সংশোধন করা হয়েছিল সেটিকে আবার পুনঃস্থাপন করা হলো।
তবে আদালত কর্তৃক এভাবে পুনঃস্থাপন প্রসঙ্গে মাহবুবে আলম বলেন, আমার বক্তব্য হলো সংবিধানের যে কোন ধারা সংশোধন করা বা বাদ দেওয়া সবটাই সংসদের ব্যাপার। কোর্ট যদি নিজেই রিস্টোর (পুনঃস্থাপন) করে দেয় তাহলে সংসদের থাকার কোন দরকার হয় না। আমার কথা হলো যে কোনো সংবিধানের যে কোনো সংশোধনকে অবৈধ ঘোষণা করতে পারেন। কিন্ত সংবিধানের কোন ধারা পুনঃস্থাপন বা রিস্টোর করা আমার বিবেচনায় এটা সংসদের কাজ।
এখন সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিল কার্যকর হয়ে গেল কি না জানতে চাইলে কোনো উত্তর দেননি মাহবুবে আলম। তিনি বলেন, এটা এই মূর্হতে বলা কঠিন ব্যাপার। এটা নিয়ে এই মুহূর্তে কোন কমেন্টস আমি করবো না।
রাষ্ট্রপক্ষ রিভিউ করবে কি না জানতে চাইলে তিনি বলেন, রিভিউ বিষয়ে সরকারের সিদ্ধান্তের ওপর নির্ভর করবে।
অপরদিকে রিটকারীদের পক্ষের আইনজীবী অ্যাডভোকেট মনজিল মোরসেদের মতে সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিল পুনর্বহাল হয়ে গেছে। তিনি বলেন, এ রায়ের ফলে সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিল স্বয়ংক্রিয়ভাবে পুনঃস্থাপন হয়ে গেছে। অর্থাৎ, এখন থেকে সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিলের মাধ্যমে বিচারকের অপসারণ হবে।
আপিলের রায়ে অধস্তন আদালতের বিচারকদের শৃঙ্খলার বিধান সংক্রান্ত সংবিধানের ১১৬ অনুচ্ছেদকেও বিচার বিভাগের স্বাধীনতার পরিপন্থি হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে। যদিও সাত বিচারপতির বেঞ্চের চারজনই প্রাসঙ্গিক না বিধায় এ বিষয়ে প্রধান বিচারপতির সঙ্গে দ্বিমত পোষণ করেছেন। প্রধান বিচারপতিসহ তিনজন এটিকে সংবিধান পরিপন্থি বলেছেন।
সংবিধানের ১১৬ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী অধস্তন আদালতের বিচারকদের শৃঙ্খলাবিধানের দায়িত্ব রাষ্ট্রপতির হাতে ন্যস্ত। যিনি সুপ্রিম কোর্টের পরামর্শক্রমে এই ক্ষমতা প্রয়োগ করবেন বলে সেখানে উল্লেখ আছে। ১৯৭২ সালে বিচারকদের এই শৃঙ্খলা বিধানের দায়িত্ব ছিল সুপ্রিম কোর্টের হাতে।
এ বিষয়ে অ্যাটর্নি জেনারেল বলেন, ১১৬ তো কোন ইস্যু ছিল না। ইস্যু ছিল ৯৬ অনুচ্ছেদ।
১৯৭২ সালে প্রণীত মূল সংবিধানে সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতিদের অপসারণের ক্ষমতা জাতীয় সংসদের হাতে ছিল। ১৯৭৫ সালের ২৪ জানুয়ারি সংবিধানের চতুর্থ সংশোধনীর মাধ্যমে এ ক্ষমতা রাষ্ট্রপতির হাতে অর্পণ করা হয়। পরে জিয়াউর রহমানের শাসনামলে সংবিধানের পঞ্চম সংশোধনীর মাধ্যমে বিচারকদের অপসারনের ক্ষমতা দেওয়া হয় সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিলের হাতে। আপিল বিভাগের রায়ে ৫ম সংশোধনী বাতিল হলেও সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিলের ব্যবস্থা রেখে দেওয়া হয়।
পরবর্তীতে বিচারপতি অপসারণের ক্ষমতা পুনরায় সংসদের কাছে ফিরিয়ে নিতে ২০১৪ সালের ১৭ সেপ্টেম্বর সংবিধানের ষোড়শ সংশোধনী পাশ করা হয়। এরপর তা ওই বছরের ২২ সেপ্টেম্বর গেজেট আকারে প্রকাশ পায়।
এ অবস্থায় সংবিধানের ষোড়শ সংশোধনীর বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে ওই বছরের ৫ নভেম্বর সুপ্রিম কোর্টের নয়জন আইনজীবী হাইকোর্টে রিট আবেদন করেন। এ আবেদনের ওপর প্রাথমিক শুনানি শেষে হাইকোর্ট ওই সংশোধনী কেন অবৈধ, বাতিল ও সংবিধান পরিপন্থী ঘোষণা করা হবে না-তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেন। এ রুলের ওপর শুনানি শেষে ২০১৬ সালের ৫ মে আদালত সংখ্যাগরিষ্ঠ বিচারকের মতামতের ভিত্তিতে ১৬তম সংশোধনী অবৈধ বলে রায় দেন তিন বিচারকের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ। তিন বিচারকের মধ্যে দুইজন ১৬তম সংশোধনী অবৈধ বলে রায় দেন এবং একজন রিট আবেদনটি খারিজ করেন।
এরমধ্যে সংখ্যা গরিষ্ঠদের রায় প্রকাশিত হয় গতবছর ১১ আগস্ট এবং রিট আবেদনটি খারিজ করে দেওয়া এক বিচারকের রায় প্রকাশিত হয় একইবছরের ৮ সেপ্টেম্বর। দুটি মিলে মোট ২শ ৯০ পৃষ্ঠার পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশিত হয়। এরপর এ রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করে রাষ্ট্রপক্ষ। এ আপিলের ওপর শুনানি শেষে গত ৩ জুলাই তা খারিজ করে দনে দেশের সর্বোচ্চ আদালত।
(দ্য রিপোর্ট/কেআই/আগস্ট ০১, ২০১৭)
পাঠকের মতামত:
- আইডিয়াল আ্যালামনাই এসোসিয়েশনের উদ্যোগে ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
- শামীম ওসমানসহ ১৭৭ জনের নামে হত্যাচেষ্টা মামলা
- বাদ পড়ল চার কাউন্সিলর
- গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতায় আরও ৬৫ ফিলিস্তিনি নিহত
- মোটরসাইকেল নিয়ে শোভাযাত্রা: বিএনপি নেতা হাবিবকে শোকজ
- ক্ষমতা ব্যবহার করে যেভাবে ব্যাংক খাতের মাফিয়া হয়ে উঠেন নজরুল
- বৈরী আবহাওয়া, উপকূলীয় অঞ্চলে নৌযান চলাচল বন্ধ
- গাজীপুরে আন্দোলনে না যাওয়ায় শ্রমিকদের মধ্যে অসন্তোষ, হামলা-ভাঙচুর
- ড. ইউনূসকে ৬৬৬ কোটি টাকা কর দেওয়ার রায় প্রত্যাহার
- জামিন পেলেন মাহমুদুর রহমান
- এখনও শেখ হাসিনার ছায়ায় ঘেরা পুঁজিবাজার
- ঢাকার ধামরাই-তে মিনিস্টার-এর নতুন শো-রুমের শুভ উদ্বোধন
- ইসরায়েলের বিমানঘাঁটিতে আঘাত হেনেছে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র
- পুঁজিবাজারে টানা দরপতন: বিএসইসি’র চেয়ারম্যানের পদত্যাগ দাবি
- যুক্তরাষ্ট্রে ফিরে গেলেন সাকিব
- সাকিব ও তার স্ত্রীর ব্যাংক হিসাব তলব
- হাসিনার সাবেক উপদেষ্টা কামাল আবদুল নাসের গ্রেপ্তার
- ৫৩ ঘণ্টা পর সড়ক ছাড়ল শ্রমিকরা, আশুলিয়ায় যান চলাচল শুরু
- সার-গ্যাসের সংকট হবে না: অর্থ উপদেষ্টা
- শ্রমিক অসন্তোষ মনিটর করছি, সবাই শান্ত হবে: শ্রম সচিব
- সচিবালয়ে হট্টগোল, শাস্তি পাচ্ছেন যে ১৭ জন
- এবার আ. লীগসহ ১৪ দলের নামে ট্রাইব্যুনালে গণহত্যার অভিযোগ
- কফি পানের স্বাস্থ্য উপকারিতা
- নতুন আঙ্গিকে ও নতুন সময়ে একুশে সংবাদ
- সাংবাদিক সীমান্ত খোকন আর নেই
- সিএমএসএফের সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনায় অর্থ মন্ত্রণালয়ের কমিটি গঠন
- নিজের রিভলভারের গুলিতে আহত হয়েছেন বলিউড অভিনেতা গোবিন্দ
- ইতোকে ছয় মাসের নিষেধাজ্ঞা দিলো ফিফা
- সাবেক এমপি জ্যাকব গ্রেফতার
- লিবিয়া থেকে দেশে ফিরেছেন আরও ১৪৪ জন
- সাবেক স্বরাষ্ট্র সচিব জাহাংগীর আলম গ্রেফতার
- "পলিথিন নিষিদ্ধ, এটি ব্যবহার হচ্ছে কিনা নিয়মিত মনিটর করা হবে"
- "কাজে না ফেরা পুলিশ সদস্যদের আইনের আওতায় আনা হবে"
- চসিক নির্বাচন অবৈধ, নতুন মেয়র বিএনপির ডা. শাহাদাত
- বাংলাদেশ ব্যাংকের সার্ভারে ত্রুটি, ক্লিয়ারিং চেকের নিস্পত্তি বাতিল
- অনেকে পায়ের আঙুলের ছাপ দিয়েও এনআইডি হাতিয়ে নিচ্ছেন: ইসি সচিব
- সাবেক এমপি জান্নাত আরা হেনরি স্বামীসহ গ্রেপ্তার
- মৌলবাদী-সাম্প্রদায়িক গোষ্ঠীর সঙ্গে সরকারের আপোস উদ্বেগজনক: টিআইবি
- সরকারি চাকরিতে বয়সসীমা বৃদ্ধির বিষয়ে কমিটি গঠন
- প্রথম ভাষণে যা বললেন হিজবুল্লাহর উপপ্রধান
- ৫২ রানের লিড নিয়ে ইনিংস ঘোষণা ভারতের
- সূচকের পতন, ডিএসইতে লেনদেন কমলেও সিএসইতে বেড়েছে
- ভেড়ামারায় আল-আরাফাহ ইসলামী ব্যাংকের ২২৫তম শাখা উদ্বোধন
- নেপালে ভয়াবহ বন্যা-ভূমিধসে মৃত বেড়ে ১৭০
- ১৫ মাস পর মুমিনুলের সেঞ্চুরি
- পতেঙ্গায় জাহাজে আগুন, নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে ফায়ার সার্ভিস
- আশুলিয়ায় মহাসড়ক অবরোধ করে দুই কারখানার শ্রমিকদের বিক্ষোভ
- জুলাই অভ্যুত্থানে ঢাবি এলাকায় হামলাকারীদের আইনের আওতায় আনতে কমিটি
- ঢাকায় আসছেন মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী
- ডিবি হেফাজতে ডাকসুর সাবেক ভিপি সুলতান মনসুর
- গণত্রাণে উত্তোলিত টাকা ব্যয় নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত সমন্বয়কদের
- যত দ্রুত সম্ভব সংস্কার শেষে নির্বাচন: প্রধান উপদেষ্টা
- সাগর-রুনি হত্যা মামলার তদন্ত থেকে র্যাবকে সরানোর আবেদন
- শফিক রেহমানের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা প্রত্যাহার করল আদালত
- সংস্কারের সুনির্দিষ্ট সুপারিশমালা তুলে ধরবে বিএনপি: সালাহউদ্দিন
- শাহ্জালাল ইসলামী ব্যাংকের পরিচালক পর্ষদের সভা অনুষ্ঠিত
- দরিদ্র মেধাবী ছাত্র-ছাত্রীদের বৃত্তি প্রদান করেছে শাহ্জালাল ইসলামী ব্যাংক
- ‘শীঘ্রই সংকট থেকে বেরিয়ে আসবে সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক’
- সাউথইস্ট ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের চেয়ারম্যান নির্বাচিত
- বিএফ শাহীন কলেজ চট্টগ্রামের সঙ্গে ইউসিবির চুক্তি
- ইসলামী ব্যাংকের এএমডি হিসেবে মোঃ ওমর ফারুক খান ও মোহাম্মদ জামাল উদ্দিন মজুমদারের যোগদান
- ৩০ বছরে পদার্পণ করল আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংক
- এফএসআইবিএল এর চট্টগ্রাম উত্তর ও দক্ষিণ অঞ্চলের শাখা ব্যবস্থাপক সম্মেলন অনুষ্ঠিত
- আইবিটিআরএ-তে ‘সার্টিফিকেশন কোর্স অন ট্রেজারি ডিলিংস’ শীর্ষক প্রশিক্ষণ কর্মশালা শুরু
- ইসলামী ব্যাংকের বোর্ড সভা অনুষ্ঠিত
- বাংলাদেশ-ভারত টেস্টের তৃতীয় দিনও পরিত্যক্ত
- পহেলা নভেম্বর থেকে কাঁচাবাজারে পলিথিন বন্ধ
- সাংবাদিক শফিক রেহমানের সাজা স্থগিত
- উবার ও পাঠাওকে আইনি নোটিশ
- কারাগারে পাঠানো হলো সম্পাদক মাহমুদুর রহমানকে
- কারামুক্ত সন্ত্রাসীরা নতুন অপরাধে জড়ালে ব্যবস্থা: ডিএমপি কমিশনার
- "দুর্গাপূজাকে কেন্দ্র করে দেশ অস্থিতিশীল করার চক্রান্ত সফল হবে না"
- এদেশের রাজনীতি কলুষিত ও নোংরা: উপদেষ্টা শারমিন
- আর্থিক খাত সংস্কারে ঋণ দেবে বিশ্বব্যাংক: অর্থ উপদেষ্টা
- সাইবার সিকিউরিটি আইন দ্রুত সংশোধন করা হবে: আইন উপদেষ্টা
- বাংলাদেশ ব্যাংকের সার্ভারে ত্রুটি, ক্লিয়ারিং চেকের নিস্পত্তি বাতিল
- রাষ্ট্রীয় স্বার্থ বজায় রেখে সব দেশের সাথে সুসম্পর্ক: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
- আমাকে আমার মতো করে লড়তে দিন, দেশে ফিরে বললেন মাহমুদুর রহমান
- এক মাসে রিজার্ভ কমল ৯৭ কোটি ৭৫ লাখ ডলার
- লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৭০০
- সেনা কর্মকর্তা তানজিম হত্যা: আরও এক আসামি গ্রেপ্তার
- সংস্কার, পাচার অর্থ ফেরাতে সহায়তা দেবে যুক্তরাষ্ট্র
- সবজি-ব্রয়লার মুরগির দাম বেড়েছে
- মার্কিন ব্যবসায়ীদের অংশীদারত্ব চান ড. ইউনূস
- গণহত্যাকারীদের রাজনীতি করার অধিকার নেই: ডা. শফিকুর রহমান
- আইসিসির প্রধান প্রসিকিউটরের সঙ্গে ড. ইউনূসের বৈঠক
- বিশ্ব হার্ট দিবস আজ
- "আন্দোলনে পুলিশের কর্মকাণ্ড দেখে মনে হয়নি, ওরা আমাদের দেশের"
- পরিত্যক্ত কানপুর টেস্টের দ্বিতীয় দিন
- আজ রাতে ইন্টারনেট সেবা বিঘ্নিত হতে পারে ৪ ঘণ্টা
- পুঁজিবাজার সংস্কারে রোডম্যাপ করবে বিএসইসি
- অনেকে পায়ের আঙুলের ছাপ দিয়েও এনআইডি হাতিয়ে নিচ্ছেন: ইসি সচিব
- পাকিস্তানে শিয়া-সুন্নি সংঘর্ষে নিহত
- হিজবুল্লাহ নেতা নাসরুল্লাহকে হত্যার দাবি ইসরায়েলের
- জাতির প্রত্যাশার বাইরে সরকারকে কাজ না করার আহ্বান জামায়াতের
- সাইবার সিকিউরিটি আইন দ্রুত সংশোধন করা হবে: আইন উপদেষ্টা
- সরকারি চাকরিতে বয়সসীমা বৃদ্ধির বিষয়ে কমিটি গঠন
- কফি পানের স্বাস্থ্য উপকারিতা
- আমার কথা বলে কেউ চাঁদাবাজি করলে ধরিয়ে দিন: আইন উপদেষ্টা
- লেফটেন্যান্ট তানজিম হত্যাকাণ্ডে গ্রেফতার আরও ২