‘নন্দিত-নিন্দিত’ এস কে সিনহা অধ্যায়ের সমাপ্তি
দেশের বিচার বিভাগের ইতিহাসে একটি আলোচিত ইস্যুর আপাত অবসান হলো। মঙ্গলবার (১৪ অক্টোবর) প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার (এসকে) সিনহার পদত্যাগপত্র রাষ্ট্রপতি কর্তৃক গ্রহণের মধ্য দিয়ে শেষ হলো একটি পর্ব। তবে সদ্য সাবেক প্রধান বিচারপতি এস কে সিনহার উত্তরসূরি নিয়োগ সম্পন্ন হলে তার পদত্যাগের ফলে যে শূন্যতা সৃষ্টি হয়েছে সেটাও পূরণ হবে।
এস কে সিনহা বাংলাদেশের বিচার বিভাগের ইতিহাসে অন্যতম আলোচিত নাম। ১৯৫১ সালের ১ ফেব্রুয়ারি মৌলভীবাজার জেলার কমলগঞ্জ উপজেলার তিলকপুর গ্রামে তার জন্ম। বাবা ললিত মোহন সিনহা এবং মায়ের নাম ধনবতী সিনহা। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে এলএলবি পাস করার পর ১৯৭৪ সালে সিলেট জেলা জজ আদালতে অ্যাডভোকেট হিসেবে কাজ শুরু করেন।
তিনি ১৯৭৪ সালে সিলেট বারে আইনজীবী হিসেবে তালিকাভুক্ত হন। ১৯৭৮ সালে হাইকোর্টে এবং ১৯৯০ সালে আপিল বিভাগে আইনজীবী হিসেবে তালিকাভুক্ত হন। ১৯৯৯ সালের ২৪ অক্টোবর শেখ হাসিনা সরকারের প্রথম মেয়াদে তিনি হাইকোর্টে বিচারক হিসেবে নিয়োগ পান। ২০০৯ সালের আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন মহাজোট সরকারের প্রথম মেয়াদে ১৬ জুলাই আপিল বিভাগের বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ পান এসকে সিনহা। আর ২০১৫ সালের ১৭ জানুয়ারি দেশের ২১তম প্রধান বিচারপতি হিসেবে শপথ নেন তিনি।
নিয়োগের পরই বিচার বিভাগে ডিজিটালাইজেশন ও মামলা জট কমানোর ব্যাপারে তৎপর হন সদ্য সাবেক প্রধান বিচারপতি এস কে সিনহা। উচ্চ আদালতের পাশাপাশি নিম্ন আদালতকেও ক্রমান্বয়ে কম্পিউটার সুবিধার আওতায় আনার ব্যবস্থা করেন। উচ্চ আদালতে চালু করেন অনলাইন দৈনন্দিত কার্যতালিকা। সুপ্রিম কোর্টে মামলার তথ্যও কম্পিউটারাইজড করা হয়।
অনলাইন কজলিস্ট ছাড়াও সুপ্রিম কোর্টের ওয়েবসাইটে বার্ষিক ক্যালেন্ডার, প্রধান বিচারপতিসহ অন্য সব বিচারপতির নামের তালিকা, প্রধান বিচারপতিসহ অন্য সব বিচারপতির সংক্ষিপ্ত বায়োগ্রাফি, সুপ্রিম কোর্টে কর্মরত বিচার বিভাগীয় কর্মকর্তাদের নামের তালিকা, কেস সার্চ, কজলিস্ট অ্যাপস, বাংলাদেশের বিচার বিভাগের সংক্ষিপ্ত ইতিহাস, বিভিন্ন নোটিস, নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি সুপ্রিম কোর্টের ওয়েবসাইটে যুক্ত হয়।
বিচারকদের অনলাইনে ছুটির ব্যবস্থা করতে একটি ই-এপ্লিকেশন সফটওয়্যারও তৈরি করা হয় বিচারপতি এসকে সিনহার আমলে। শুধু সুপ্রিম কোর্ট নয় পুরো বিচার বিভাগে ডিজিটালাইজেশন উদ্যোগের অংশ হিসেবে আরও বেশ কিছু পদক্ষেপ নেন তিনি। এর অংশ হিসেবে সিলেটের ২০টি আদালতে ডিজিটাল এভিডেন্স রেকর্ডিং চালু হয়েছে। শিগগিরই দেশের ৬৪টি জেলার আদালতেও এ প্রকল্প চালু করার কথা বলা হয়েছিল। তাছাড়া নিরাপত্তার স্বার্থে চাঞ্চল্যকর মামলার আসামি ও জঙ্গিদের বিচার কাজ ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে পরিচালনার বিষয়টিও ভাবছিলেন বিচারপতি এসকে সিনহা।
মামলা জট কমানোর ক্ষেত্রেও সবসময় গুরুত্ব আরোপ করেন। দায়িত্ব গ্রহণের পরই সুপ্রিম কোর্টের অবকাশ কমানোর পাশাপাশি আপিল বিভাগের কর্মঘণ্টাও বৃদ্ধি করেন। তাছাড়া অধস্তন আদালতে মামলা দ্রুত নিষ্পত্তির উপর জোর দেন তিনি। ২০১৬ সালের ১ নভেম্বর বিচার বিভাগের পৃথকীকরণ উপলক্ষে প্রধান বিচারপতি এক বানীতে মামলা নিষ্পত্তির হার বৃদ্ধির একটি পরিসংখ্যান তুলে ধরেন।
তিনি বলেন, ২০০৭ সালে বিচার বিভাগের পৃথকীকরণের পর দুই মাসে মামলা নিস্পত্তি হয় ৮৩ হাজার ৯১, ২০০৮ সালে ৪ লাখ ৪২ হাজার ৭২৫, ২০০৯ সালে ৪ লাখ ৬২ হাজার ২৩৫, ২০১০ সালে ৭ লাখ ৯ হাজার ১১২, ২০১১ সালে ৬ লাখ ৭১ হাজার ৬২৮, ২০১২ সালে ৭ লাখ ২৫ হাজার ৫২৩, ২০১৩ সালে ৬ লাখ ৬২ হাজার ২২, ২০১৪ সালে ৭ লাখ ৩৪ হাজার ৩৫৯ এবং ২০১৫ সালে ৮ লাখ ৪৭ হাজার ৩৯৮টি মামলা নিস্পত্তি হয়েছে। তাছাড়া ২০১৬ সালের ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ৬ লাখ ৮২ হাজার ৮৫টি মামলা নিস্পত্তি হয়েছে।
দ্রুত মামলা নিষ্পত্তির ক্ষেত্রে কিছু সীমাবদ্ধতার কথাও ওই বিবৃতিতে তুলে ধরেন তৎকালীন প্রধান বিচারপতি এসকে সিনহা। তিনি বলেন, যেখানে ১০ লাখ মানুষের জন্য আমেরিকায় ১০৭ জন, কানাডায় ৭৫ জন, ইংল্যান্ডে ৫১ জন, অস্ট্রেলিয়ায় ৪১ জন ও ভারতে ১৮ জন বিচারক রয়েছেন। সেখানে বাংলাদেশে ১০ লক্ষ মানুষের জন্য মাত্র ১০ জন বিচারক রয়েছেন। নিম্ন আদালতে প্রেষণ ব্যতীত ১৩০০ বিচারক রয়েছেন, যাদের পক্ষে ২৭ লাখের বেশি মামলা নিস্পত্তি করা অসম্ভব। এ জন্য নতুন করে শূন্য পদে প্রায় ৪০০ বিচারক নিয়োগের কথা বলেন তিনি।
প্রাতিষ্ঠানিক পদক্ষেপ ছাড়াও বিচারক হিসেবে বেশকিছু গুরুত্বপূর্ণ মামলা শুনানিতে ছিলেন এসকে সিনহা। যার মধ্যে বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলা, ত্রয়োদশ সংশোধনীর মাধ্যমে আনা তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা বাতিল, পঞ্চম সংশোধনী মামলাসহ বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ মামলায় বেঞ্চের সদস্য ছিলেন। এছাড়া মুক্তিযুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় আপিল নিষ্পত্তির ক্ষেত্রে অধিকাংশ মাশলায় মূখ্য ভুমিকা পালন করেন বিচারপতি এসকে সিনহা।
বিচার বিভাগে গতি আনয়ন এবং ঐতিহাসিক ও সাংবিধানিক বিষয় নিষ্পত্তিতে যার গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা, সেই এসকে সিনহার সঙ্গে হঠাৎ করেই রাষ্ট্রের নির্বাহী বিভাগের সম্পর্ক খারাপ হতে থাকে। অবসরের পর রায় লেখা নিয়ে বিচারপতি এ এই এম শামসুদ্দিন চৌধুরীর সঙ্গে গত বছর জানুয়ারিতে বিতর্কে জড়িয়ে যান প্রধান বিচারপতি। ওই সময় দায়িত্ব গ্রহণের বর্ষপূর্তির দিনে এক বাণীতে বিচারপতি এসকে সিনহা বলেন, অবসরের পর রায় লেখা অসাংবিধানিক।
তার এই বক্তব্যের পর বিরোধী দল বিএনপি তত্ত্বাবধায়ক সরকার নিয়ে দেওয়া রায়কে অবৈধ বলে দাবি করতে থাকে। এই বিতর্কের পর থেকে বিচারপতি এসকে সিনহাকে নিয়ে সরকারের মধ্যে কিছু সন্দেহ দানা বাধতে থাকে। কারণ, রাজনৈতিকভাবে আওয়ামী লীগ সরকারের জন্য গুরুত্বপূর্ণ তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাতিল সংক্রান্ত ত্রয়োদশ সংশোধনী মামলার রায়টি সাবেক প্রধান বিচারপতি এ বি এম খায়রুল হক অবসরের প্রায় ১৬ মাস পর স্বাক্ষর করেছিলেন। তাই প্রধান বিচারপতির এই বক্তব্য প্রকারান্তরে সরকারের বিপক্ষে গিয়েছিল।
এরপর মাসদার হোসেন মামলার প্রেক্ষিতে অধস্তন আদালতের বিচারকদের শৃঙ্খলাবিধি প্রণয়ন নিয়ে সরকারের সঙ্গে টানাপোড়েন শুরু হয় বিচারপতি এসকে সিনহার। অধস্তন আদালতের বিচারকদের নিয়ন্ত্রণে রাষ্ট্রপতিকে ক্ষমতা প্রদান করে সংবিধানের ১১৬ নম্বর অনুচ্ছেদকে বিভিন্ন সময়ে ‘দ্বৈত শাসন’ হিসেবেও অভিহিত করেন তিনি।
তবে চূড়ান্ত বিপত্তি ঘটে সংবিধানের ষোড়শ সংশোধনী বাতিল সংক্রান্ত মামলার রায় নিয়ে। বিচারপতি অপসারণের ক্ষমতা পুনরায় সংসদের কাছে ফিরিয়ে নিতে ২০১৪ সালের ১৭ সেপ্টেম্বর সংবিধানের ষোড়শ সংশোধনী পাস করা হয়। এরপর তা ওই বছরের ২২ সেপ্টেম্বর গেজেট আকারে প্রকাশ করা হয়। এ অবস্থায় সংবিধানের ষোড়শ সংশোধনীর বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে ওই বছরের ৫ নভেম্বর সুপ্রিম কোর্টের নয়জন আইনজীবী হাইকোর্টে রিট আবেদন করেন। শুনানি শেষে ২০১৬ সালের ৫ মে আদালত সংখ্যাগরিষ্ঠ বিচারকের মতামতের ভিত্তিতে ষোড়শ সংশোধনী অবৈধ বলে রায় দেন। সেই রায়ের বিরুদ্ধে সরকারের করা আপিল চলতি বছর ৩ জুলাই সর্বসম্মতিক্রমে খারিজ করে দেন আপিল বিভাগের সাত সদস্যের বেঞ্চ।
চলতি বছর ১ আগস্ট ওই মামলার ৭৯৯ পৃষ্ঠার পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশিত হয়। পূর্ণাঙ্গ রায়ে সমাজ, রাজনীতি ও ইতিহাস বিষয়ে কিছু পর্যবেক্ষণ দেন তৎকালীন প্রধান প্রধান বিচারপতি এসকে সিনহা। যার মধ্যে ‘কোনো একক ব্যক্তির নেতৃত্বে দেশ স্বাধীন হয়নি’- এমন পর্যবেক্ষণে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে পরোক্ষভাবে অবমাননা করা হয়েছে বলে অভিযোগ করে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ। তার বিরুদ্ধে সরকারের সর্বোচ্চ পর্যায় থেকেই বক্তব্য আসে। ক্ষমতাসীন দলের পক্ষ থেকে বিচারপতি এসকে সিনহার পদত্যাগ দাবি করা হয়।
এসব আলোচনা সমালোচনার মধ্যেই গত ৩ অক্টোবর এক মাসের ছুটিতে যান সাবেক এই প্রধান বিচারপতি। ছুটিতে থাকাকালীন সময়েই ১০ নভেম্বর পর্যন্ত ছুটির মেয়াদ বাড়িয়ে গত ১৩ অক্টোবর অস্ট্রেলিয়ায় যান এসকে সিনহা। বিদেশ থেকেই গত ১০ নভেম্বর রাষ্ট্রপতি বরাবর পদত্যাগপত্র পাঠান বিচারপতি তিনি। সেই পদত্যাগপত্র সোমবার গৃহীত হয়। এর মাধ্যমে বাংলাদেশের বিচার বিভাগের ইতিহাসে বহুল আলোচিত প্রধান বিচারপতি এসকে সিনহা অধ্যায়ের অবসান ঘটে।
একজন বিচারপতির এভাবে মেয়াদের আগেই পদত্যাগ করে চলে যাওয়ার ঘটনাকে নজিরবিহীন বলে উল্লেখ করেছেন আইনবিদরা। আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন সরকারের পূর্ববর্তী মেয়াদে আইনমন্ত্রীর দায়িত্ব পালনকারী ব্যারিস্টার ব্যারিস্টার শফিক আহমেদ সম্প্রতি বিবিসি বাংলাকে বলেছেন, বাংলাদেশের ইতিহাসে সামরিক শাসনের সময় একজন বিচারপতিকে সরিয়ে দিয়েছিলেন জেনারেল এরশাদ। এই একটি ইতিহাস আছে। তাছাড়া প্রধান বিচারপতি ছুটিতে গেলে পরবর্তীতে এভাবে পদত্যাগপত্র দাখিলের আর কোন নজির নেই।’
লেখক : গণমাধ্যমকর্মী।
(দ্য রিপোর্ট/জেডটি/নভেম্বর ১৪, ২০১৭)
পাঠকের মতামত:
- ওলামা দলের ৫ সদস্যের কমিটি ঘোষণা
- বিতর্কিত ক্যাচের ছবি দিয়ে যা বোঝালেন মুশফিক
- এসির টেম্পারেচার কত হলে স্বাস্থ্যের জন্য ভালো
- জিম্মিকে ফিরিয়ে নিতে ১৮ দেশের বিবৃতি, যে বার্তা দিল হামাস
- দাম কমেছে ব্রয়লার মুরগির, মাছের বাজার চড়া
- ওমরা পালনে ইচ্ছুক মুসল্লিদের জন্য সৌদি আরবের সুখবর
- আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে বাংলাদেশের তাপদাহের খবর
- কী করছেন হিট অফিসার
- তাপমাত্রা ৪২ ডিগ্রি ছাড়িয়েছে, মে মাসের শুরুতে হতে পারে বৃষ্টি
- থাই প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে শেখ হাসিনাকে উষ্ণ অভ্যর্থনা
- গরমের স্বস্তিতে মিনিস্টার এসি
- ছয় হাজার টন মসুর ডাল কিনবে সরকার
- বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে প্রথম শ্রেণির ৫৭ কর্মকর্তার পদত্যাগ
- যুক্তরাষ্ট্রের টিকটকের ওপর নিষেধাজ্ঞা দিতে আনা বিল অনুমোদন
- ১৫ বছরে আমাদের চাল আমদানি করতে হয়নি: এলজিআরডি মন্ত্রী
- বৃষ্টির সম্ভ্যব্য সময় জানাল আবহাওয়া অফিস
- বেনজীরের নগদ অর্থের তথ্য চেয়েছে দুদক
- "উপজেলা ভোটে ব্যর্থ হলে গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা ক্ষুন্ন হতে পারে"
- ছুটি আরও বাড়বে কি না, জানা যাবে শনিবার
- "বিএনপি যেকোনো উপায়ে ক্ষমতায় আসার জন্য মরিয়া হয়ে উঠেছে"
- যুদ্ধ কখনো কোনো সমাধান দিতে পারে না: প্রধানমন্ত্রী
- সূচকের পতনের মধ্যে দিয়ে লেনদেন শেষ
- শেয়ারের দাম কমার নতুন সীমা বেঁধে দিলো বিএসইসি
- "বিএনপি একতরফা সমাবেশ করতে গেলে সন্ত্রাস, আগুন সন্ত্রাসের আশঙ্কা থাকে"
- "তাপপ্রবাহ কমে গেলে লোডশেডিং আর থাকবে না"
- নিয়োগপ্রাপ্ত আপিল বিভাগের তিন বিচারপতির শপথ বৃহস্পতিবার
- দুদিনে সোনার দাম কমলো ভরিতে ৫২৩৮ টাকা
- তাপপ্রবাহে বাংলাদেশের শিশুরা উচ্চ ঝুঁকিতে
- ঈদযাত্রায় প্রাণ হারিয়েছেন ৩৬৭ জন
- সারাদেশে হিটস্ট্রোকে ৪ জনের মৃত্যু
- প্রাইম ব্যাংকের মুনাফা বেড়েছে
- লোকসান থেকে মুনাফায় হাইডেলবার্গ সিমেন্ট
- "শরীয়াহভিত্তিক প্রোডাক্ট আনলে অনেকে পুঁজিবাজারে বিনিয়োগে এগিয়ে আসবে"
- খালেদা জিয়ার গ্যাটকো দুর্নীতি মামলার চার্জ শুনানি ২৫শে জুন
- ফিলিস্তিনের পক্ষে প্রতিবাদ, গণগ্রেফতারের মুখে মার্কিন শিক্ষার্থীরা
- আমি এখানে কাজ শুরু করতে মুখিয়ে আছি: মুশতাক
- দুই সেঞ্চুরির ম্যাচে হারের খলনায়ক মুস্তাফিজ
- নির্যাতিত বাংলাদেশীদের নাগরিকত্ব দেবে ভারত: অমিত শাহ
- এমভি আবদুল্লাহর কয়লা খালাস শুরু, ২৩ নাবিকই ফিরবেন জাহাজে
- বিএনপিপন্থি সাত আইনজীবীর আদালত অবমাননার আদেশ পেছালো
- আগামী দিনে হজ্ব ব্যবস্থাপনা আরও স্মার্ট হবে: ধর্মমন্ত্রী
- ১১ বছরেও শেষ হয়নি রানা প্লাজা ধসের বিচার
- ইঞ্জিনসহ বগি লাইনচ্যুত, কক্সবাজার-চট্টগ্রাম রুটে রেল যোগাযোগ বন্ধ
- ছয় দিনের সরকারি সফরে থাইল্যান্ডে গেলেন প্রধানমন্ত্রী
- সাংবাদিক আতিকুর রহমান হাবিব এর মৃত্যুতে বিএনপি মিডিয়া সেলের শোকবার্তা
- গাজা ইস্যুতে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ সামাল দিতে হিমশিম খাচ্ছে মার্কিন বিশ্ববিদ্যালয়গুলো
- সূচকের পতনে লেনদেন শেষ
- হিট স্ট্রোকের ঝুঁকি কমাতে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নির্দেশনা
- পদ্মা নদীতে তিন কিশোরের মরদেহ উদ্ধার
- দায় এড়াতে পারেন না কারিগরি সাবেক চেয়ারম্যান: ডিবি হারুন
- কমেছে স্বর্ণের দাম
- ভোরের কাগজ পত্রিকার যুগ্ম বার্তা সম্পাদক আতিক আর নেই
- ইসরাইলি সেনাবাহিনীর ওপর যে কারনে নিষেধাজ্ঞা দিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
- পদ্মা ব্যাংকের এমডির পদত্যাগ
- রাজধানীতে বৃষ্টির জন্য নামাজ আদায়
- বাংলাদেশের সঙ্গে এফটিএ করতে আগ্রহী কাতার
- দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ বিদ্যুৎ উৎপাদনের রেকর্ড
- বৃষ্টির সম্ভাবনা তবে অব্যাহত থাকবে তাপপ্রবাহও
- "দেশের বাইরেও সরকারকে হটানোর চক্রান্ত দীর্ঘদিন ধরে দেখছি"
- ঢাকা থেকে প্রধান ১৫ টি রুটে ট্রেনের ভাড়া যত বাড়লো
- কাতারের সঙ্গে ৫টি চুক্তি ও ৫টি সমঝোতা স্মারক সই
- পুঁজিবাজারের সংকট নিরসনে বিএসইসির তিন সিদ্ধান্ত
- সূচকের উত্থানে লেনদেন শেষ
- বেনজীর আহমেদের দুর্নীতির অনুসন্ধান চেয়ে হাইকোর্টে রিট
- বাসাবাড়িতে এডিসের লার্ভা পেলেই জেল,জরিমানা: মেয়র
- কারিগরি শিক্ষাবোর্ডের চেয়ারম্যানকে অব্যাহতি
- "আওয়ামী লীগ রাষ্ট্রীয় শক্তি ব্যবহার করে গণতন্ত্রকে হত্যা করছে"
- পাঁচ দিনের সফরে বুধবার থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী
- ট্রেন ভাড়ার ছাড় প্রত্যাহার, বাড়ছে ভাড়া
- প্রিমিয়ার ব্যাংকের পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা
- নাভানা ফার্মার পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা
- মার্কেন্টাইল ইসলামী ইন্স্যুরেন্সের পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা
- না ফেরার দেশে অভিনেতা রুমি
- মালদ্বীপের নির্বাচনে চীনপন্থী মুইজ্জার বড় জয়
- রোমাঞ্চকর লড়াইয়ে রিয়ালের কাছে হারল বার্সা
- এক কোটি গাছ লাগানোর পরিকল্পনা ছাত্রলীগের
- আসাম থেকে বাংলাদেশে আসছে মাসডো এর একটি বিশেষজ্ঞ টিম
- ইরান- ইসরাইল উত্তেজনা: স্থায়ী সংঘাতের সতর্কতা তুরস্কের
- প্রাথমিকে অ্যাসেম্বলি বন্ধ রাখার নির্দেশ
- তিলকে তাল বানিয়ে উপস্থাপন করা হয়েছে: বেনজীর
- ইন্টারনেট সেবা ব্যাহত হওয়ার কারন জানালো বিএসসিপিএলসি
- ইসরাইলের অস্ত্র ইরানি বাচ্চাদের খেলনা: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- ধোনির রেকর্ড ভেঙ্গে তাঁকে টুপি খোলা শ্রদ্ধা রাহুলের
- হজযাত্রীদের স্বস্তি দিতে কাজ করছে সরকার: ধর্মমন্ত্রী
- এই অবৈধ সরকার চোরাবালির ওপর দাঁড়িয়ে আছে: রিজভী
- ডেঙ্গু শনাক্তের জন্য দেশেই তৈরি হচ্ছে ডেঙ্গু টেস্ট কিট
- জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরাম থেকে খোকনকে অব্যাহতি
- বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব ব্যাটারি কমপ্লেক্সর উদ্বোধন করেছেন প্রধানমন্ত্রী
- আমরা জীবাশ্ম জ্বালানির ব্যবহার হ্রাস করেছি: প্রধানমন্ত্রী
- বিএনপির প্রতি জনগণের কোনো আগ্রহ নেই: কাদের
- ট্রেনে বাঁ পায়ের সব আঙুল কাটা পড়েছে আনু মুহাম্মদের
- ঢাকা থেকে প্রধান ১৫ টি রুটে ট্রেনের ভাড়া যত বাড়লো
- এবারও বোরো মৌসুমে ধান ও চাল কিনবে সরকার
- টেকনো ড্রাগসের বিডিং শুরু আজ
- ইসলামী ব্যাংকের ময়মনসিংহ জোনের কর্মকর্তা সম্মেলন অনুষ্ঠিত
- কারসাজি চক্রের প্রভাবে সূচকের পতন, কঠোর অবস্থানে বিএসইসি
- ভোরের কাগজ পত্রিকার যুগ্ম বার্তা সম্পাদক আতিক আর নেই
- সহকারী শিক্ষক পদে তৃতীয় ধাপের ফল প্রকাশ
- তাপদাহ: দেশের হাসপাতালগুলোকে প্রস্তুত রাখার নির্দেশ
- তীব্র তাপপ্রবাহে সচেতন হওয়ার পরামর্শ চিফ হিট অফিসারের