নবীজির সমাজে নারী-পুরুষ সম্পর্ক-১
মরিয়ম আমির এব্রাহিমী
অনেককেই আফসোস করতে দেখা যায় যে আমরা আর রাসূল (সা) -এর সাহাবিদের মতো নই; তাদের সময় ও পরিস্থিতি ছিল ভিন্ন। আমরা কখনোই যেন তাদের মতো হতে পারব না। এই ধারণাটি সেসব সময়েই বেশি টেনে আনা হয় যখন মুসলিম যুবক-যুবতীদের সাপেক্ষে নারী-পুরুষের সম্পর্কের বিষয়টি আলোচনা করা হয়। বলাহয় সেই মহান প্রজন্ম থেকে আজকের প্রজন্ম কতটা দূরে!
কিন্তু যে ধারণাটি আমাদের মধ্যে অধিক প্রচলিত, প্রকৃত সত্য তার বিপরীত। নবীজি (সা)-এর সমাজের তরুণ-তরুণীদেরও তাদের কামনার সঙ্গে লড়তে হয়েছে। তাঁরাও হোঁচট খেয়েছিলেন, তাঁদেরও ভুল হয়েছিল। তাঁদের পরিবেশ-পরিস্থিতির ভেতর দিয়েই নবী (সা) তাঁদেরকে প্রশিক্ষণ দিয়েছেন, শিখিয়েছেন আর সাহায্য করেছেন মহৎ মানুষে পরিণত হতে।
তো আসুন আমরা দেখি নবীজি (সা) কীভাবে তাঁর সমাজে নারী-পুরুষ সম্পর্কের বিষয়টি মোকাবিলা করেছিলেন। এতে করে আমরা আজকের দিনে অনুসরণের জন্য সেখান থেকে কিছু শিখতে পারব।
ইবন ‘আব্বাস (রা)বলেছেন, “সবচেয়ে সুন্দরী নারীদের মধ্যে সবচেয়ে সুন্দর এক নারী রাসূল(সা)-এর পেছনে নামাজআদায় করতেন। কিছু কিছু লোক প্রথম কাতারে নামাজআদায় করতেন যাতে সেই নারীকে তাদের দেখতে না-হয়। অন্যদিকে কিছু লোক পুরুষদের শেষ কাতারে নামাজআদায় করতেন, আর বগলের নিচ দিয়ে সেই নারীকে দেখতেন। তাদের এই কাজের জন্য আল্লাহ অবতীর্ণ করলেন, “আমি তোমাদের মধ্যে পূর্বে আগমনকারীদেরকেও জানি আর পরে আগমনকারীদেরকেও জানি।” [সূরা আল-হিজ্র, ১৫:২৪] [১]
এই হাদীস থেকে আমরা দেখি যে, নবীজি (সা)-এর শহরে বসবাসকারী এবং তাঁরমাসজিদে নামাজআদায়কারী কিছু লোকও হোঁচট খেয়েছিলেন, তারা একজন নারীকে দেখতেন। কিন্তু তারপরও রাসূল (সা)এ ব্যাপারে কী করেছিলেন?
তিনি কি নারী ও পুরুষের মধ্যে দেওয়াল তৈরি করেছিলেন? না। নারীরা যাতে পুরুষদের প্ররোচিত করতে না-পারে সেজন্য নারীদেরকে মাসজিদে আসতে বারণ করেছিলেন? কখনো না। বরং তিনি (সা)এর উল্টোটাই করেছিলেন। আল্লাহর ঘরে যাওয়ার ক্ষেত্রে নারীদের যাতে বাধা দেওয়া না-হয় সেই আদেশই দিয়েছিলেন তিনি। [২]
নারী ও পুরুষ যেন একই সমাজের অংশ হতে পারে, একই সমাজেরহয়ে একত্রে কাজ করতে পারে, পাশাপাশি অবস্থান করতে পারে সেটাই করেছিলেন তিনি। তবে একই সঙ্গে তিনি (সা) তাঁর সমাজকে প্রশিক্ষণ দিয়েছেন যাতে তারা তাদের কামনাকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারে।
নিচে আমরা এমন কিছু ঘটনার বর্ণনা তুলে ধরছি যা থেকে আমরা বুঝতে পারব কীভাবে তিনি এ কাজগুলো করেছেন:
১. ‘আবদুল্লাহ ইব্ন ‘আব্বাস (রা) বর্ণনা করেছেন, “কুরবানির ঈদের দিনে রাসূল (সা)সঙ্গী হিসেবে তাঁর উটনীর পেছনে উঠেছিলেন আল-ফাদ্ল বিন ‘আব্বাস। সে ছিল খুবই সুদর্শন এক পুরুষ। রাসূল (সা)এক জায়গায় থামলেন মানুষদের বিভিন্ন প্রশ্নের সমাধান দেবার জন্য। এদিকে খাসাম গোত্রের এক সুন্দরী নারী এল আল্লাহর রাসূল (সা) এর কাছে সিদ্ধান্ত জানতে। সেই নারীর সৌন্দর্য আল-ফাদ্লকে এতটাই আকর্ষণ করেছিল যে, সে তার দিক থেকে চোখ ফেরাতে পারছিল না। আল-ফাদ্ল যখন সেই নারীর দিকে তাকিয়ে ছিল, রাসূল (সা)পেছন ফিরে তা দেখলেন। তিনি তার হাত পেছন দিকে বের করে আল-ফাদ্লের চিবুক (থুতনি) ধরে অন্যদিকে ঘুরিয়ে দিলেন যাতে সে তাকে আর দেখতে না পারে…” [৩]
খেয়াল করে দেখুন রাসূল (সা)আল-ফাদ্লকে কীভাবে প্রশিক্ষণ দিলেন যাতে তিনি একজন দায়িত্বশীল পুরুষে পরিণত হতে পারে। সে তার কামনাকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারেনি দেখে তিনি কিন্তু তাকে কোনো ধমক দেননি। এরচেয়েও গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে, তিনি কিন্তু আল-ফাদ্লকে এমন কোনো কথা বলেননি যে, যাতে তার মনে এই বিশ্বাস জাগে যে, সমস্যার গোড়া হচ্ছে ঐ নারীর অস্তিত্ব; আর এখানে আল-ফাদ্লের কোনো দায়িত্ব ছিলো না। উল্টো তিনি আলতো করে আল-ফাদ্লের মুখ ঘুরিয়ে দিয়েছিলেন। তাকে শিখিয়েছেন যে তার কাজের জন্য তাকেই দায়িত্ব নিতে হবে।
নারীদের সাথে কীভাবে আচরণ করতে হবে তাও তিনি উম্মাহর বাকী অংশকে শিক্ষা দিলেন।
সেই নারীকে রাসূল (সা)“ফিতনা” হওয়ার কারণে কোনো অভিশাপ দেননি। তাকে এজন্য দায়ীও করেননি যে, সে আল-ফাদ্লকে প্ররোচিত করেছে। তিনি তাকে দূরেও সরিয়ে দেননি। বরং সে যাতে রাসূল (সা)-কেপ্রশ্ন করে উত্তর জেনে নিতে পারে তার জন্য সেই কাজটিকে সহজ করে দিলেন। আবার একই সঙ্গে কেউ যেন তাকে দেখতে না পারে সে ব্যবস্থাও করে দিলেন।
এখানে আমরা এটাও দেখছি না যে, নবী কিংবা অনাত্মীয় পুরুষদের কাছে আসার সময় মুখ না ঢাকায় সেই নারীকে নবী তিরস্কার করছেন। এই বর্ণনায় আমরা এটাও দেখছি না যে, পুরুষরা নিজেদের নিয়ন্ত্রণ করতে পারবে না বলে, কিংবা তাঁর সৌন্দর্য পুরুষদের প্ররোচিত করতে পারে বলে তাকে ভবিষ্যতে পর্দার আড়াল থেকে কথা বলার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।
বরং উল্টোটাই ঘটেছে এখানে। রাসূল (সা)আল-ফাদ্লকে তাকিয়ে থাকা অবস্থায় দেখলেন এবং তার দৃষ্টি ঐ মহিলার দিক থেকে অন্যদিকে সরিয়ে দিলেন। আল-ফাদ্লকে তিনি এটাই শিক্ষা দিলেন সে যেন নিজেকে নিয়ন্ত্রণ করে। যে নারী তার দৃষ্টি আকর্ষণ করেছিল তাকে ধমকালেন না বরঞ্চ তিনি আল-ফাদ্লের ঘাড়েই এই ঘটনার দায় দিলেন।
আল-ফাদ্লও নবীজির কাজের বিরোধিতা করেননি। আল-ফাদ্ল বলেননি যে, “কিন্তু নবীজি, ঐ নারীই তো ফিতনা (প্ররোচনা)!” বা “হে আল্লাহর রাসূল, তাকে বলুন সে যেন নিজেকে ঢেকে রাখে ও আড়াল করে রাখে, যাতে অন্য পুরুষের দৃষ্টি কখনো তার উপর না পড়ে!”
আমাদের সমাজে পুরুষদের অধঃপতনের জন্য প্রায়ই নারীদের দিকে আঙুল তোলা হয়। নারীরা অন্য নারীদের অভিযোগ করে অশালীন পোশাক পরার দায়ে, অতিরিক্ত মেক-আপ করার জন্য কিংবা পুরুষদের সঙ্গে রসিয়ে কথা বলার জন্য। পুরুষরাও নারীদের ওপর একই ধরণের দোষ চাপায়। দোষটা সব সময় নারী হওয়ার ওপর এসেই দাঁড়ায়, আমরাই শেষ পর্যন্ত নারী-পুরুষ সম্পর্কের বোঝা হিসেবে হাজির হই। কিন্তু আল্লাহর রসূল (সা) আমাদের কী শিখিয়েছেন?
নিশ্চয় আমাদের জন্য নির্দিষ্ট পোশাকের নীতিমালা ও মেলামেশার নীতিমালা রয়েছে, কিন্তু তা এখানেই শেষ নয়। উপরে আমরা যে নারীর ব্যাপারে কথা বললাম (আল্লাহ তার উপর সন্তুষ্ট থাকুন) তিনিও কিন্ত সুন্দরী ছিলেন। তা সত্ত্বেও রাসূল(সা) তাঁর সৌন্দর্যের নিন্দা করেননি। কিংবা তাঁকে প্রশ্ন করা, তাঁর সাথে কথা বলা থেকে বারণ করেননি। তাহলে আমাদের সমাজে কেন এমনটা করা হয়? আসুন শুধু নারীদের উপর দায় চাপানোর সংস্কৃতি থেকে আমরা বেরিয়ে আসি। সত্যিকার অর্থেই নবীর আদর্শ অনুসরণ করি, যেখানে প্রত্যেক নর-নারীই তার কাজের ব্যাপারে দায়িত্বশীল হবে—একে অপরকে দোষারোপ করবে না।
২. আমরা আরেকটি উদাহরণ দেখি। অন্য আরেক পুরুষ সাহাবি কেবল দেখেই ক্ষান্ত হননি। তিনি বরং এক নারীকে চুমু খেয়েছিলেন! নিচের বর্ণনা থেকে আমরা বুঝতে পারব আল্লাহ কীভাবে সেই ব্যক্তির আন্তরিক দোষ স্বীকার এবং রাসূল (সা) এরকাছ থেকে ক্ষমা ও দিকনির্দেশনা চাওয়ার ব্যাপারটিকে নির্দেশ করেছেন।
“এক লোক এক নারীকে চুমু খেয়েছিল। তো সে পরে আল্লাহর রাসূলের কাছে এসে তাঁকে ব্যাপারটা জানায়। এরপর আল্লাহ এই আয়াত অবতীর্ণ করেন, ‘নামাজ আদায় করো: দিনের দুই প্রান্তে আর রাতের কিছু সময়ে। ভালো কাজ নিঃসন্দেহে খারাপ কাজকে মুছে দেয়,’ [সূরা হুদ, ১১:১১৪] লোকটি আল্লাহর রাসূল (সা)-কে জিজ্ঞেস করলেন এটা কি কেবল তার জন্য প্রযোজ্য? আল্লাহর রাসূল জবাবে বললেন, ‘এটা আমার উম্মাহর সবার জন্যে প্রযোজ্য।’” [৪]
এই ঘটনা থেকে আমরা কী বুঝতে পারি? এই ঘটনা থেকে আমরা শিখি যে, আল্লাহ—যিনি আমাদের স্রষ্টা, আমাদের প্রিয় পালনকর্তা—আমাদের কাছে এটাই চান যে, আমরা যদি কোনো অপরাধ করেই বসি, তাহলে যেন সাথে সাথে তাঁর সঙ্গে আমরা সম্পর্ক জোরদার করি। তিনি একটি আয়াত পাঠিয়ে আমাদের এটাই বললেন যে, আমরা যদি কোন ভুল করে বসি তাহলে আমরা যেন তাঁর কাছে ফিরে যাই, আমাদের দৈনন্দিন পাঁচ ওয়াক্ত নামাজবজায় রাখি। দৈনন্দিন নামাজ“সকল অশ্লীলতা ও খারাপ কাজ থেকে আমাদের দূরে রাখে।” [৫] আর এই সম্পর্ক ধরে রাখলে তা লাগাতার ক্ষমার পাথেয়ও হয়ে উঠবে। [৬]
তার মানে কিন্তু আমি এটা বলছি না যে, যারা অবৈধ সম্পর্কে লিপ্ত আছে, তারা দৈহিক মিলন করে সাথে সাথে নামাজ পড়ে নেবে। এরপর আবার পুরোনো পাপে ফিরে যাবে। ঐ সাহাবি রাসূল (সা)-এরকাছে অনেক পরিতাপ ও দৃঢ় সংকল্প নিয়ে হাজির হয়েছিলেন। রাসূল (সা)-এরকাছে নিজের দোষ স্বীকার করে তিনি সমাধান খুঁজছিলেন। তবে আমরা এখান থেকে যা বুঝতে পারি, তা হচ্ছে অনেক মহামানুষদেরও ভুল হয়। কখনো কখনো মানবিক প্রবৃত্তির কাছে তারা হেরে বসেন। (চলবে)
সূত্র: সঞ্চারণ
পাঠকের মতামত:
- শনিবার থেকে স্কুল-কলেজ খোলা: শিক্ষা মন্ত্রণালয়
- রাতের আঁধারে লাশ দাফন বিষয়ে সদুত্তর দিতে পারেননি মিল্টন: ডিবি
- ওমরাহ পালনের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়ছেন মির্জা ফখরুল
- দেশের বিভিন্ন স্থানে দেখা মিললো কাঙ্ক্ষিত বৃষ্টির
- "যুদ্ধকে ‘না’ বলার জন্য আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের প্রতি আহ্বান জানিয়েছি"
- ড. মুহাম্মদ ইউনূসসহ ১৪ জনের জামিন
- আওয়ামী লীগ মিলিটারির পকেট থেকে বের হয়নি: প্রধানমন্ত্রী
- শেষ ম্যাচে উইকেট ছাড়াই থেকে আইপিএল মিশন শেষ করলেন মুস্তাফিজ
- ইউক্রেনের পূর্বাঞ্চলে রুশ হামলায় নিহত ৫
- চুয়াডাঙ্গায় ৭০ বিঘা পানের বরজে অগ্নিকাণ্ড
- প্রচন্ড মহাসড়কে চীনে ২৪ জন নিহত
- ইসরায়লের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক ছিন্ন করছে কলম্বিয়া
- এশিয়ার সেরা ৩০০ বিশ্ববিদ্যালয়ের তালিকায় নেই বুয়েট- ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
- তাপমাত্রা ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত কমতে পারে
- মিল্টন সমাদ্দারের বিরুদ্ধে রাতেই তিন মামলা
- "মিল্টন সমাদ্দারের বিরুদ্ধে ওঠা সব অভিযোগ তদন্ত করে দেখা হবে"
- দ্বাদশ জাতীয় সংসদের দ্বিতীয় অধিবেশন আজ
- এবার ঢাবির থেকে এগিয়ে এনএসইউ
- মিল্টন সমাদ্দার গ্রেপ্তার
- ইসরায়েল বিরোধী বিক্ষোভ ছড়িয়ে পড়েছে আরও ছয় দেশে
- নির্বাচনের সার্বিক প্রস্তুতি দেখতে আ.লীগকে বিজেপির আমন্ত্রণ
- এপ্রিল মাসে প্রবাসী আয় ১৯০ কোটি ৮০ মার্কিন ডলার
- শুক্রবার প্রতিষ্ঠান খোলা রাখার ব্যাপারে কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি
- "চিকিৎসকদের কোনো প্রকার অবহেলা সহ্য করা হবে না"
- বিএনপির হাতে শ্রমিকের রক্তের দাগ: ওবায়দুল কাদের
- বিএনপি ফিনিক্স পাখির মতো জেগে উঠবেই: মির্জা ফখরুল
- জাতীয় ও আন্তর্জাতিকভাবে এনএসইউ'ই সুনাম ধরে রেখেছে
- ইসলামে ন্যায্য মজুরি শ্রমিকের অধিকার
- সময়ের ঘোড়দৌড় ও একজন সাদা শ্রমিক
- যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডায় কেন পহেলা মে শ্রমিক দিবস নয়
- মে দিবস ও বাংলাদেশের শ্রমিক শ্রেণি
- পাল্টে যাওয়া শ্রমিক শ্রেণি: ভাবতে হবে নতুন করে
- রোদে পোড়া শ্রমিক জানে না মে দিবস কি
- কেন এতো মহান মে দিবস
- রক্তদাতারা মানবিক গুণের অধিকারী: কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা
- ৪৪তম বিসিএসের মৌখিক পরীক্ষার তারিখ প্রকাশ
- কেনিয়ায় বন্যায় আরও ৬৬ জনের মৃত্যু
- ভারতের কাছে বৃষ্টি আইনে ১৯ রানে হারলো বাংলাদেশ
- আবারও জ্বালানি তেলের দাম বাড়লো
- বিশ্বের সব মেহনতি মানুষকে প্রধানমন্ত্রীকে শুভেচ্ছা
- সরকার শ্রমিকের দক্ষতা বৃদ্ধিতে নিরন্তর কাজ করে যাচ্ছে: রাষ্ট্রপতি
- সন্ধ্যায় খালেদা জিয়াকে হাসপাতালে নেওয়া হবে
- আজ মহান মে দিবস
- আজ রাত থেকে তাপপ্রবাহ প্রশমিত হতে পারে
- থাইল্যান্ড সফর নিয়ে সংবাদ সম্মেলনে আসছেন প্রধানমন্ত্রী
- ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে রাজী ইউরোপীয় ইউনিয়ন
- রেকর্ড তাপমাত্রা যশোরে ৪৩.৮
- চলমান হিট ওয়েভে স্বস্তি দিবে মিনিস্টার ফ্যান
- জি কে শামীমের আইনজীবীকে শাস্তি দিল আদালত
- যুক্তরাষ্ট্রে বন্দুকধারীদের হামলায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর তিন কর্মকর্তা নিহত
- লেভানদোভস্কির গোলে বার্সার জয়
- নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহে বিদ্যুৎ বিভাগের নির্দেশণা
- যেসব জেলায় স্কুল- কলেজ বন্ধ আজ
- "শ্রমজীবী মানুষের ন্যায্য অধিকার নিশ্চিত করতে বিএনপি সংকল্পবদ্ধ"
- দেশের পথে এমভি আবদুল্লাহ
- ৭ বছরে সবচেয়ে বেশি তাপমাত্রা বেড়েছে মহাখালী ও গুলিস্তানে
- সকালে ৩৩ ডিগ্রি তাপমাত্রায় ফিল ছিল ৪২
- দ্বিতীয় ধাপের প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ দিন আজ
- চুয়াডাঙ্গায় দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৪৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস
- ইসরায়েলের হামাসের রকেট হামলা, গাজায় সেনা পাঠাবে যুক্তরাষ্ট
- সূচকের পতনের মধ্যে দিয়ে লেনদেন শেষ
- বিএনপি সিম্প্যাথি কার্ড খেলার অপচেষ্টা করছে: ওবায়দুল কাদের
- স্কুল ও মাদ্রাসার ক্লাস বৃহস্পতিবার পর্যন্ত বন্ধ রাখার নির্দেশ
- হজের খরচ আগামী বছর কমে আসবে: ধর্মমন্ত্রী
- বাংলাদেশ থেকে আম নিতে চায় চীন: কৃষিমন্ত্রী
- হাইকোর্টের আদেশ আপিল বিভাগে নিয়ে যাবো: শিক্ষামন্ত্রী
- টানা ছয় দফা কমলো স্বর্ণের দাম
- তীব্র তাপপ্রবাহের মধ্যে রাজধানীর বিভিন্ন জায়গায় পানির সংকট
- নাভানা ফার্মার মুনাফা বেড়েছে
- মুনাফা থেকে লোকসানে আইসিবি
- গ্রিন ফ্যাক্টরি অ্যাওয়ার্ড-২০২৩ পেলো ওয়ালটন
- বাংলাদেশ কমার্স ব্যাংক লিমিটেড এর ব্যবসায়িক সম্মেলন-২০২৪ অনুষ্ঠিত
- ইন্টারন্যাশনাল ফাইন্যান্স অ্যাওয়ার্ড পেল ইসলামী ব্যাংক
- ওয়ালটন এসি কিনে মিলিয়নিয়ার গাজীপুরের ব্যবসায়ী আব্দুল আলী
- ইসলামী ব্যাংকের নোয়াখালী জোনের কর্মকর্তা সম্মেলন অনুষ্ঠিত
- পুঁজিবাজারে মূলধন কমেছে ১০ হাজার ৩৯৩ কোটি টাকার বেশি
- মার্কিন নির্বাচনে চীন হস্তক্ষেপ করতে চাইছে: ব্লিঙ্কেন
- ফের সারাদেশে হিট এলার্ট জারি
- যুক্তরাষ্ট্র গেলেন বিএনপি নেতা আমির খসরু
- কী করছেন হিট অফিসার
- তাপপ্রবাহের সড়কে কৃত্তিম বৃষ্টি
- এসির টেম্পারেচার কত হলে স্বাস্থ্যের জন্য ভালো
- বিনিয়োগকারী সংগঠনের নামে শেয়ারবাজারে দীর্ঘদিন চাঁদাবাজী,ধরা পড়লো তিনজন
- "পরিষ্কার ধারণা ছিলো, বিএনপির আন্দোলন সফল হবে না"
- রোহিত- কোহলির অবসর নিয়ে যা বললেন যুবরাজ
- জিম্মিকে ফিরিয়ে নিতে ১৮ দেশের বিবৃতি, যে বার্তা দিল হামাস
- হিট অফিসারের পরামর্শে রিকশাচালকদের আধা লিটার পানি দিচ্ছে ডিএনসিসি
- জাতীয় ও আন্তর্জাতিকভাবে এনএসইউ'ই সুনাম ধরে রেখেছে
- বিএনপি সিম্প্যাথি কার্ড খেলার অপচেষ্টা করছে: ওবায়দুল কাদের
- বাংলাদেশ- ভারত সিরিজ নিয়ে বিসিবির সুখবর
- দাম কমেছে ব্রয়লার মুরগির, মাছের বাজার চড়া
- তীব্র তাপদাহে শ্রেণি কার্যক্রম পরিচালনায় নতুন নির্দেশনা
- এবার ঢাবির থেকে এগিয়ে এনএসইউ
- বিতর্কিত ক্যাচের ছবি দিয়ে যা বোঝালেন মুশফিক
- ওলামা দলের ৫ সদস্যের কমিটি ঘোষণা
- ৭ বছরে সবচেয়ে বেশি তাপমাত্রা বেড়েছে মহাখালী ও গুলিস্তানে
- ইসরাইলকে থামাতে পারে একমাত্র যুক্তরাষ্ট্র: মাহমুদ আব্বাস
- তাপমাত্রা ৪২ ডিগ্রি ছাড়িয়েছে, মে মাসের শুরুতে হতে পারে বৃষ্টি
- ওমরা পালনে ইচ্ছুক মুসল্লিদের জন্য সৌদি আরবের সুখবর
- থাই প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে শেখ হাসিনাকে উষ্ণ অভ্যর্থনা