ন্যাটো জোট থেকে সত্যিই বেরিয়ে যাবে তুরস্ক?
মার্কিন নেতৃত্বাধীন ন্যাটো সামরিক জোটের মধ্যে নতুন করে টানাপড়েন দেখা দিয়েছে এবং তা বেশ শক্তভাবে শুরু হয়েছে। এই টানাপড়েন চলছে প্রধানত তুরস্ককে নিয়ে। পরিস্থিতি এমন পর্যায়ে গেছে যে, এই জোট থেকে তুরস্ক বের হয়ে যেতে পারে। তুরস্ক যদি ন্যাটো জোট থেকে বের হয়ে যায় তাহলে ধারণা করার যথেষ্ট কারণ রয়েছে যে, এই জোটের সূতার পাক খুলতে শুরু করবে এবং সদস্য দেশগুলোর মধ্যকার বন্ধন আলগা হয়ে যাবে। পরিণতিতে জোট ভেঙেও যেতে পারে। কারণ ইউরোপের দেশগুলো ন্যাটো জোট নিয়ে এখন আর আগের মতো সন্তুষ্ট নেই।
৬৮ বছর আগে অর্থাৎ ১৯৪৯ সালের ৪ এপ্রিল উত্তর আটলান্টিক চুক্তি সংস্থা বা ন্যাটো জোটের জন্ম হয়। প্রথমে ১২টি দেশ নিয়ে এ জোট যাত্রা শুরু করে এবং প্রতিষ্ঠার তিন বছর পর জোটে নতুন সদস্য নিয়ে এর বিস্তৃতি বাড়ানো হয়। জোটের পরিসর বাড়ে তুরস্ক ও গ্রিসের যোগদানের মধ্যদিয়ে। ন্যাটো জোটে রয়েছে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের ভেটো ক্ষমতাধর তিন দেশ আমেরিকা, ব্রিটেন ও ফ্রান্স। শুধু তাই নয়, এ তিনটি দেশ পরমাণু অস্ত্রের অধিকারীও বটে। যাহোক, তুরস্ক হচ্ছে- ন্যাটো জোটের একমাত্র মুসলিম সদস্য এবং অবশ্যই অনেক পুরনো সদস্য দেশ। মার্কিন নেতৃত্বাধীন সামরিক জোটে তুরস্ক রয়েছে আজ ৬৫ বছর। এর মধ্যে দেশটি ১৯৬৯ সাল থেকে ১৯৭১ সাল পর্যন্ত জোটের মহাসচিবের দায়িত্ব পালন করেছে। কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছে- এ জোটে তুরস্ক ততটা মর্যাদার অধিকারী নয়, যতটা মর্যাদা অন্য সদস্য দেশগুলোকে দেয়া হয়। একটা উদাহরণ দিলেই বিষয়টি খানিক পরিষ্কার হবে। সেটা হচ্ছে- তুরস্কে সামরিক অভ্যুত্থান হয়েছে বেশ কয়েকবার এবং ধারণা করার অনেক কারণ রয়েছে যে, এসব সামরিক অভ্যুত্থানের পেছনে আমেরিকাসহ ন্যাটোর গুরুত্বপূর্ণ ও শক্তিধর দেশগুলোর প্রত্যক্ষ-পরোক্ষ সমর্থন ছিল। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর সারা বিশ্বে যত সামরিক অভ্যুত্থান হয়েছে তার প্রতিটি ঘটনায় আমেরিকার সরাসরি কিংবা পরোক্ষ সর্থন ছিল বলে একটা ধারণা প্রচলিত রয়েছে। তুরস্কে সেনা অভ্যুত্থানগুলোর বিষয়েও সে ধারণা বর্তমান। তুর্কি নাগরিক ওসমান ওলচে যখন ন্যাটো জোটের মহাসচিব হন তখন তুরস্কে সেনাশাসক ক্ষমতায়। ফলে, সে ধারণা আরো জোরদার হওয়ার সুযোগ রয়েছে। ২০১৬ সালে তুরস্কে যে ব্যর্থ সেনা অভ্যুত্থান হয়েছে তার পেছনে আমেরিকার সরাসরি হাত রয়েছে বলে মনে করেন প্রেসিডেন্ট এরদোগানসহ তুর্কি নেতারা। এছাড়া, সিরিয়া লড়াইয়ে আমেরিকা ও ন্যাটো জোটের অনেক দেশের সঙ্গে ছিল তুরস্ক। কিন্তু আমেরিকা সিরিয়ার কুর্দি গেরিলাদেরকে সমর্থন ও অস্ত্র দিচ্ছে যা তুরস্কের কাছে মোটেই পছন্দ নয়। সিরিয়ায় তৎপরতা কুর্দি গেরিলাদেরকে তুরস্ক শত্রু মনে করে এবং তুরস্কে তৎপর কুর্দি গেরিলা গোষ্ঠী পিকেকে’র সঙ্গে সিরিয়ার কুর্দি গেরিলাদের সম্পর্ক রয়েছে বলে আংকারা অভিযোগ করে। অর্থাৎ এ ক্ষেত্রে তুরস্কের স্বার্থ না দেখে আমেরিকা তার নিজের ও ইসরাইলের স্বার্থ দেখতে ব্যস্ত বলে মনে করছে তুরস্ক। কুর্দি গেরিলাদেরকে ক্ষমতায়ন করে সিরিয়ায় দীর্ঘদিন থাকার পরিকল্পনা করছে আমেরিকা যা তুরস্কের জন্য চরম বিপদের কারণ হবে। এছাড়া ইরাক, ইরান ও সিরিয়ায় আলাদা কুর্দি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার আন্দোলন জোরদার করবে। ফলে, কুর্দি ইস্যুতে আমেরিকার সঙ্গে তুরস্কের চরম দ্বন্দ্ব দেখা দিয়েছে। এরদোগান এখন সম্ভবত পরিষ্কার করে বুঝে গেছেন যে, “আমেরিকা যার বন্ধু তার আর শত্রুর দরকার নেই।”
যে ন্যাটো জোটের সঙ্গে তুরস্কের দীর্ঘ ৬৫ বছরের সম্পর্ক সেই সারথীর সঙ্গে আজকাল সম্পর্ক ভালো যাচ্ছে না। তবে সম্প্রতি যে কারণে ন্যাটো সঙ্গে তুরস্কের টানাপড়েন মারাত্মক আকার ধারণ করেছে তা হলো- নরওয়েতে অনুষ্ঠিত সাম্প্রতিক ন্যাটোর মহড়ায় তুর্কি প্রেসিডেন্ট রজব তাইয়্যেব এরদোগান ও আধুনিক তুরস্কের প্রতিষ্ঠাতা মুস্তাফা কামাল আতাতুর্কের নাম ও ছবি শত্রু তালিকায় রাখা হয়। বিষয়টি জানতে পেরে ১৭ নভেম্বর মহড়া থেকে ৪০ জন তুর্কি সেনাকে দেশে ফেরত আনার নির্দেশ দেন এরদোগান। এছাড়া, সিরিয়া ইস্যুতে তুরস্কের প্রথম দিককার ভূমিকা আর বর্তমানের ভূমিকার মধ্যে পার্থক্য রয়েছে। সিরিয়া ইস্যুতে প্রথম দিকে এরদোগানের নেতৃত্বাধীন তুরস্ক উগ্র সন্ত্রাসী গোষ্ঠীগুলো, আমেরিকা, সৌদি আরব ও ইসরাইলের কাতারে ছিল। কিন্তু ইরান ও রাশিয়ার কূটনৈতিক উদ্যোগের পর তুরস্ক ধীরে ধীরে সে অবস্থান থেকে সরে এসেছে এবং এখন সিরিয়ায় শান্তি প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে নিশ্চয়তা প্রদানকারী তিন দেশের একটি হলো তুরস্ক। অন্য দু দেশ ইরান ও রাশিয়া।
ন্যাটোর মহড়া থেকে সেনা প্রত্যাহার করার পর প্রেসিডেন্ট এরদোগানের সিনিয়র উপদেষ্টা ও পেট্রিয়টিক পার্টির চেয়াম্যান ইউনুস সোনার ন্যাটো জোটে তুরস্কের সদস্য পদের বিষয়টি নতুন করে মূল্যায়ন করার জন্য দেশটির জাতীয় সংসদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি রাশিয়ার বার্তা সংস্থা স্পুৎনিককে খুব পরিষ্কার করে বলেছেন, ন্যাটো জোট থেকে তুরস্কের বেরিয়ে আসাটা নিশ্চিত, তা ঠেকানো যাবে না। এছাড়া, ২০ নভেম্বর প্রেসিডেন্ট এরদোগানের শীর্ষ পর্যায়ের আরকে উপদেষ্টা ইয়ালচিন তোপচু জাতীয় সংসদের সদস্যদের প্রতি ন্যাটো জোটে তুরস্কের সদস্যপদের বিষয়টি নতুন করে ভাবার আহ্বান জানান।
স্পুৎনিককে ইউনুস সোনার বলেন, ন্যাটো জোট থেকে বেরিয়ে যাওয়ার বিষয়টি দীর্ঘদিন ধরে ভাবা হচ্ছে এবং তুরস্ক এরইমধ্যে এ প্রক্রিয়া শুরু করেছে। তিনি জানান, ইরাকের কুর্দিস্তানে সাম্প্রতিক গণভোটের যে বিরোধিতা করেছে তুরস্ক তা ন্যাটো জোটের কাঠামোর ভেতরে থেকে করা হয় নি বরং ইরান, রাশিয়া ও ইরাকের সঙ্গে মিলে করা হয়েছে। এছাড়া, সিরিয়া ইস্যুতে তুরস্ক বর্তমানে যে অবস্থান নিয়েছে তাও ন্যাটোর সঙ্গে মানানসই নয় বলে জানান ইউনুস সোনার।
ন্যাটোর সঙ্গে তুরস্কের টানাপড়েনের আরেকটি উদাহরণ তুলে ধরেছেন তুরস্কের এ রাজনীতিবিদ। তিনি বলেন, প্রকৃত সত্য হচ্ছে- কাতার ইস্যুতে যে সংকট তৈরি হয়েছে তার মূলে রয়েছে মার্কিন প্রেসক্রিপশনে মুসলিম ন্যাটো গড়ার পরিকল্পনা প্রত্যাখ্যান। সৌদি নেতৃত্বে একটি সুন্নি সামরিক জোট গঠনের জন্য আমেরিকা এই পরিকল্পনা প্রণয়ণ করে এবং তুরস্ক তা মেনে নেয় নি। বরং এর বিপরীতে গিয়ে রাশিয়া ও চীনের সঙ্গে সামরিক সহযোগিতার সম্পর্ক গড়ে তুলেছে তুরস্ক।
সোনার জোর দিয়ে বলেন, যদিও তুরস্ক এখনো ন্যাটোর সদস্য দেশ হিসেবে রয়েছে তবে তার পররাষ্ট্রনীতি ন্যাটোর সঙ্গে মিল রেখে নির্ধারিত হচ্ছে না। তিনি বলেন, শুধু ন্যাটোর সঙ্গে দূরত্ব বজায় রেখে পররাষ্ট্রনীতি নির্ধারিত হচ্ছে তাই নয় বরং তুর্কি সামরিক বাহিনী থেকে ন্যাটোপন্থি লোকজনকে বের করে দেয়া হচ্ছে যা নিয়ে আমেরিকার বার বার গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছে।
সোনার বলেন, নরওয়েতে মহড়ার সময় প্রেসিডেন্ট এরদোগান ও কামাল আতাতুর্কের ছবি শত্রু তালিকায় রাখা কোনো সাধারণ ঘটনা নয় এবং এটা ছোটখাটো ভুল নয় বরং এ ঘটনার মধ্যদিয়ে ন্যাটো ও তুরস্কের মধ্যকার দূরত্ব ফুটে উঠেছে। তিনি জানিয়েছন, ন্যাটো জোটে থাকার পক্ষে তুরস্কে এখন খুব কম মানুষের সমর্থন পাওয়া যাবে। তুরস্কে এখন রাজনৈতিক আবহাওয়া এমন যে, আমেরিকা ও ন্যাটো জোটের সঙ্গে সহযোগিতা করার বিরোধী সবাই। তুরস্কের প্রেট্রিয়টিক পার্টির প্রধান বলেন, ন্যাটো জোট থেকে তুরস্ক বেরিয়ে গেলে এ জোট পতনের দিকে এগিয়ে যাবে।
প্রশ্ন উঠতে পারে ন্যাটো জোট ছেড়ে কোথায় যাবে তুরস্ক? দেশটি কী একাকি থাকবে? না, তেমন কোনো কারণ নেই বরং তুরস্ক ন্যাটো জোট ছেড়ে সাংহাই সহযোগিতা পরিষদে যোগ দিতে পারে এবং সেখানেই দেশটি বেশি লাভ খুঁজে পাবে বলে মনে করছে। সে লাভ হবে দুপক্ষের জন্যই। ইউনুস সোনার মনে করেন, ন্যাটো জোট থেকে নিজেকে প্রত্যাহার করে তুরস্ক ইউরেশিয়া কাঠামোয় যোগ দিলে ইউরেশিয়াকে নতুন মাত্রায় পৌঁছাতে সাহায্য করতে পারবে আংকারা।
ইউনুস সোনার বলছেন, ন্যাটো জোট থেকে শুধুমাত্র তুরস্কই বেরিয়ে আসার চিন্তা করছে না বরং ইউরোপের বেশকিছু দেশ একই চিন্তা করছে। এরইমধ্যে এসব দেশ ন্যাটোর সঙ্গে দূরত্ব বজায় রেখে পথ চলতে শুরু করেছে। এর অংশ হিসেবে সম্প্রতি ইউরোপের দেশগুলো নিজেদের মধ্যে প্রতিরক্ষা চুক্তি সই করেছে। ইউনুস সোনার জানান, ইরান ইস্যুতে আমেরিকার অবস্থানে ব্রিটেন, ফ্রান্স ও জার্মানি চরম উদ্বিগ্ন। পাশাপাশি ইউক্রেনে ন্যাটো জোটের কার্যক্রমে কিছু সদস্য দেশ উদ্বিগ্ন। তিনি দাবি করেন, নতুন নিরাপত্তা ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠার জন্য ভবিষ্যতে এসব দেশ তুরস্কের পথ অনুসরণ করবে। ফলে, যে ন্যাটো জোট আমেরিকা তৈরি করেছিল সেই জোটে আমেরিকা একাই থাকবে। সোনার মনে করেন, তুরস্কের বেরিয়ে যাওয়াটা ন্যাটো জোটে মৌলিক পরিবর্তন আনার পথ উন্মুক্ত করে দেবে।#
লেখক: সিনিয়র সাংবাদিক, রেডিও তেহরান।
(দ্য রিপোর্ট/এনটি/নভেম্বর ২৬, ২০১৭)
পাঠকের মতামত:
- গরমের স্বস্তিতে মিনিস্টার এসি
- ছয় হাজার টন মসুর ডাল কিনবে সরকার
- বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে প্রথম শ্রেণির ৫৭ কর্মকর্তার পদত্যাগ
- যুক্তরাষ্ট্রের টিকটকের ওপর নিষেধাজ্ঞা দিতে আনা বিল অনুমোদন
- ১৫ বছরে আমাদের চাল আমদানি করতে হয়নি: এলজিআরডি মন্ত্রী
- বৃষ্টির সম্ভ্যব্য সময় জানাল আবহাওয়া অফিস
- বেনজীরের নগদ অর্থের তথ্য চেয়েছে দুদক
- "উপজেলা ভোটে ব্যর্থ হলে গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা ক্ষুন্ন হতে পারে"
- ছুটি আরও বাড়বে কি না, জানা যাবে শনিবার
- "বিএনপি যেকোনো উপায়ে ক্ষমতায় আসার জন্য মরিয়া হয়ে উঠেছে"
- যুদ্ধ কখনো কোনো সমাধান দিতে পারে না: প্রধানমন্ত্রী
- সূচকের পতনের মধ্যে দিয়ে লেনদেন শেষ
- শেয়ারের দাম কমার নতুন সীমা বেঁধে দিলো বিএসইসি
- "বিএনপি একতরফা সমাবেশ করতে গেলে সন্ত্রাস, আগুন সন্ত্রাসের আশঙ্কা থাকে"
- "তাপপ্রবাহ কমে গেলে লোডশেডিং আর থাকবে না"
- নিয়োগপ্রাপ্ত আপিল বিভাগের তিন বিচারপতির শপথ বৃহস্পতিবার
- দুদিনে সোনার দাম কমলো ভরিতে ৫২৩৮ টাকা
- তাপপ্রবাহে বাংলাদেশের শিশুরা উচ্চ ঝুঁকিতে
- ঈদযাত্রায় প্রাণ হারিয়েছেন ৩৬৭ জন
- সারাদেশে হিটস্ট্রোকে ৪ জনের মৃত্যু
- প্রাইম ব্যাংকের মুনাফা বেড়েছে
- লোকসান থেকে মুনাফায় হাইডেলবার্গ সিমেন্ট
- "শরীয়াহভিত্তিক প্রোডাক্ট আনলে অনেকে পুঁজিবাজারে বিনিয়োগে এগিয়ে আসবে"
- খালেদা জিয়ার গ্যাটকো দুর্নীতি মামলার চার্জ শুনানি ২৫শে জুন
- ফিলিস্তিনের পক্ষে প্রতিবাদ, গণগ্রেফতারের মুখে মার্কিন শিক্ষার্থীরা
- আমি এখানে কাজ শুরু করতে মুখিয়ে আছি: মুশতাক
- দুই সেঞ্চুরির ম্যাচে হারের খলনায়ক মুস্তাফিজ
- নির্যাতিত বাংলাদেশীদের নাগরিকত্ব দেবে ভারত: অমিত শাহ
- এমভি আবদুল্লাহর কয়লা খালাস শুরু, ২৩ নাবিকই ফিরবেন জাহাজে
- বিএনপিপন্থি সাত আইনজীবীর আদালত অবমাননার আদেশ পেছালো
- আগামী দিনে হজ্ব ব্যবস্থাপনা আরও স্মার্ট হবে: ধর্মমন্ত্রী
- ১১ বছরেও শেষ হয়নি রানা প্লাজা ধসের বিচার
- ইঞ্জিনসহ বগি লাইনচ্যুত, কক্সবাজার-চট্টগ্রাম রুটে রেল যোগাযোগ বন্ধ
- ছয় দিনের সরকারি সফরে থাইল্যান্ডে গেলেন প্রধানমন্ত্রী
- সাংবাদিক আতিকুর রহমান হাবিব এর মৃত্যুতে বিএনপি মিডিয়া সেলের শোকবার্তা
- গাজা ইস্যুতে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ সামাল দিতে হিমশিম খাচ্ছে মার্কিন বিশ্ববিদ্যালয়গুলো
- সূচকের পতনে লেনদেন শেষ
- হিট স্ট্রোকের ঝুঁকি কমাতে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নির্দেশনা
- পদ্মা নদীতে তিন কিশোরের মরদেহ উদ্ধার
- দায় এড়াতে পারেন না কারিগরি সাবেক চেয়ারম্যান: ডিবি হারুন
- কমেছে স্বর্ণের দাম
- ভোরের কাগজ পত্রিকার যুগ্ম বার্তা সম্পাদক আতিক আর নেই
- ইসরাইলি সেনাবাহিনীর ওপর যে কারনে নিষেধাজ্ঞা দিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
- পদ্মা ব্যাংকের এমডির পদত্যাগ
- রাজধানীতে বৃষ্টির জন্য নামাজ আদায়
- বাংলাদেশের সঙ্গে এফটিএ করতে আগ্রহী কাতার
- দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ বিদ্যুৎ উৎপাদনের রেকর্ড
- বৃষ্টির সম্ভাবনা তবে অব্যাহত থাকবে তাপপ্রবাহও
- "দেশের বাইরেও সরকারকে হটানোর চক্রান্ত দীর্ঘদিন ধরে দেখছি"
- ঢাকা থেকে প্রধান ১৫ টি রুটে ট্রেনের ভাড়া যত বাড়লো
- কাতারের সঙ্গে ৫টি চুক্তি ও ৫টি সমঝোতা স্মারক সই
- পুঁজিবাজারের সংকট নিরসনে বিএসইসির তিন সিদ্ধান্ত
- সূচকের উত্থানে লেনদেন শেষ
- বেনজীর আহমেদের দুর্নীতির অনুসন্ধান চেয়ে হাইকোর্টে রিট
- বাসাবাড়িতে এডিসের লার্ভা পেলেই জেল,জরিমানা: মেয়র
- কারিগরি শিক্ষাবোর্ডের চেয়ারম্যানকে অব্যাহতি
- "আওয়ামী লীগ রাষ্ট্রীয় শক্তি ব্যবহার করে গণতন্ত্রকে হত্যা করছে"
- পাঁচ দিনের সফরে বুধবার থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী
- ট্রেন ভাড়ার ছাড় প্রত্যাহার, বাড়ছে ভাড়া
- প্রিমিয়ার ব্যাংকের পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা
- নাভানা ফার্মার পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা
- মার্কেন্টাইল ইসলামী ইন্স্যুরেন্সের পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা
- না ফেরার দেশে অভিনেতা রুমি
- মালদ্বীপের নির্বাচনে চীনপন্থী মুইজ্জার বড় জয়
- রোমাঞ্চকর লড়াইয়ে রিয়ালের কাছে হারল বার্সা
- কসবা সীমান্তে ওপারে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশী যুবক নিহত
- আজ থেকে ইতালির ওয়ার্ক পারমিট ভিসার অ্যাপয়েন্টমেন্ট
- ঋণ খেলাপি চিহ্নিতে উপজেলা প্রার্থীদের তথ্য চায় কেন্দ্রীয় ব্যাংক
- সহকারী শিক্ষক নিয়োগে সংশোধিত ফল প্রকাশ
- খালেদা জিয়ার ১১ মামলার শুনানি ২৯ জুলাই
- আমরা জীবাশ্ম জ্বালানির ব্যবহার হ্রাস করেছি: প্রধানমন্ত্রী
- দেশজুড়ে তাপপ্রবাহ অব্যাহত, তিনদিনের হিট আ্যালার্ট
- পতনের ধারা থেকে সরানো যাচ্ছে না পুঁজিবাজারকে
- মাধবদীতে হিট স্ট্রোকে এক যুবকের মৃত্যু
- ১৯ দিনে রেমিট্যান্স ১৪ হাজার কোটি টাকার বেশি
- এক কোটি গাছ লাগানোর পরিকল্পনা ছাত্রলীগের
- আসাম থেকে বাংলাদেশে আসছে মাসডো এর একটি বিশেষজ্ঞ টিম
- ইরান- ইসরাইল উত্তেজনা: স্থায়ী সংঘাতের সতর্কতা তুরস্কের
- প্রাথমিকে অ্যাসেম্বলি বন্ধ রাখার নির্দেশ
- তিলকে তাল বানিয়ে উপস্থাপন করা হয়েছে: বেনজীর
- ইন্টারনেট সেবা ব্যাহত হওয়ার কারন জানালো বিএসসিপিএলসি
- থার্ড টার্মিনালে বাউন্ডারি ভেঙে রাইদা বাস, নিহত ইঞ্জিনিয়ার
- হজযাত্রীদের স্বস্তি দিতে কাজ করছে সরকার: ধর্মমন্ত্রী
- বাংলাদেশে যত অপরাধ হয়, তার সবই করে বিএনপি: প্রধানমন্ত্রী
- ইসরাইলের অস্ত্র ইরানি বাচ্চাদের খেলনা: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- এই অবৈধ সরকার চোরাবালির ওপর দাঁড়িয়ে আছে: রিজভী
- সারাদেশে তিন দিনের হিট এলার্ট জারি
- বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব ব্যাটারি কমপ্লেক্সর উদ্বোধন করেছেন প্রধানমন্ত্রী
- ধোনির রেকর্ড ভেঙ্গে তাঁকে টুপি খোলা শ্রদ্ধা রাহুলের
- ট্রেনে বাঁ পায়ের সব আঙুল কাটা পড়েছে আনু মুহাম্মদের
- ডেঙ্গু শনাক্তের জন্য দেশেই তৈরি হচ্ছে ডেঙ্গু টেস্ট কিট
- জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরাম থেকে খোকনকে অব্যাহতি
- জাতীয় পতাকার নকশাকার শিব নারায়ণ দাস মারা গেছেন
- ঢাকা থেকে প্রধান ১৫ টি রুটে ট্রেনের ভাড়া যত বাড়লো
- আমরা জীবাশ্ম জ্বালানির ব্যবহার হ্রাস করেছি: প্রধানমন্ত্রী
- ইসলামী ব্যাংকের ময়মনসিংহ জোনের কর্মকর্তা সম্মেলন অনুষ্ঠিত
- এবারও বোরো মৌসুমে ধান ও চাল কিনবে সরকার
- কারসাজি চক্রের প্রভাবে সূচকের পতন, কঠোর অবস্থানে বিএসইসি
- টেকনো ড্রাগসের বিডিং শুরু আজ
- বিএনপির প্রতি জনগণের কোনো আগ্রহ নেই: কাদের