ওয়ান ইলেভেনের অজানা কথা-৩
নেপথ্যে কিছু ব্যর্থ রাজনীতিবিদ ও দুই সম্পাদক
ওয়ান-ইলেভেনের সেনা সমর্থিত বেসামরিক সরকার আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা ও বিএনপি চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়াকে সত্যি সত্যিই মাইনাস করতে চেয়েছিলেন। ওয়ান-ইলেভেনের সরকার শেখ হাসিনাকে বিদেশে পাঠানোর পর সর্বাত্মক চেষ্টা করেছিলো খালেদা জিয়াকে বিদেশ পাঠাতে। এই চেষ্টা সফল হলে তৎকালীন সেনা প্রধান মইন উ আহমেদের নেতৃত্বে সরকার গঠিত হত। তবে সে প্রচেষ্টা ব্যর্থ করে দেন খালেদা জিয়া। শুধু তাই নয়, শেখ হাসিনা যাতে দেশে ফিরতে পারেন সে জন্য বিভিন্ন চেষ্টা চালাতে থাকেন। তবে ওয়ান-ইলেভেনের সরকারের সকল প্রচেষ্টা ব্যর্থ করে দিয়ে শেখ হাসিনা দেশে ফেরেন।
চলতি বছরের ২২ জানুয়ারী জাতীয় প্রেসক্লাবে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন রচিত ‘জরুরি আইনের সরকারের দুই বছর (২০০৭-২০০৮)’ শীর্ষক গ্রন্থের মোড়ক উম্মোচন অনুষ্ঠানে দলটির অপর স্থায়ী কমিটির সদস্য ব্যারিষ্টার মওদুদ আহমদ প্রধান অতিথি ছিলেন। অনুষ্ঠানে ওয়ান-ইলেভেনের স্মৃতিচারণ করে মওদুদ বলেন, দুই নেত্রীকে মাইনাস করে বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি হতে চেয়েছিলেন ওয়ান-ইলেভেন সময়ের সেনা প্রধান মইন উ আহমেদ। “একদিন আমাকে রাত ২টায় চোখ বেঁধে নিয়ে বলা হয়, এ ব্যাপারে আপনার পরামর্শ চাই। আমি বললাম, এটা অসম্ভব। তখন তারা বললেন, দুই নেত্রীকে দেশ থেকে বের করে দেব। মাইনাস করব। দেশে শূন্যতা সৃষ্টি হলেই তখন আমাদের সেনাবাহিনীর চিফ অব স্টাফ মইন উ আহমেদ হবেন রাষ্ট্রপতি। কিন্তু আমি তাদের এ প্রস্তাবে রাজি হইনি। কার্যত ওয়ান-ইলেভেন ছিল দেশকে ব্যর্থ করার এক গভীর ষড়যন্ত্র। মইন শুধু রাজনীতিবিদদের সঙ্গেই নন, দেশের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করেছেন।
মওদুদ বলেন, “ওয়ান-ইলেভেন সরকারের পরিকল্পনাই ছিল ভিন্ন। এজন্য তারা নির্বাচনের দিকে না গিয়ে মইনের লক্ষ্য বাস্তবায়নের জন্য একটি রাজনৈতিক সংস্কার করতে চায়। একদিকে রাজনীতিবিদদের বিরুদ্ধে অভিযান অন্যদিকে তাদের ছিল দেশের নেতৃত্ব নেওয়ার খায়েশ।”
আগে থেকেই আঁচ করা গিয়েছিলো ওয়ান-ইলেভেনের বিষয়টি : বিএনপির নেতৃত্বাধীন চারদলীয় জোট সরকার ক্ষমতায় থাকাবস্থায়ই গুঞ্জন ছিলো ওয়ান-ইলেভেনের বিষয়টি। আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে তাদের ঘনিষ্ঠরা এমনটা আভাসও দিয়েছিলেন। শেখ হাসিনাকে জানানো হয়েছিলো ১২ জানুয়ারির মধ্যে মার্শাল ল’ হবে। তাকে বলা হয়েছিলো- বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া, সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমান ও আরাফাত রহমান কোকোকে গ্রেফতার করা হবে, মইনুল রোডের বাসভবন তছনছ করে ফেলা হবে। তবে শেখ হাসিনাকেও যে গ্রেফতার করা হবে তা তাকে জানানো হয়নি।
এদিকে সেনা সমর্থিত ওয়ান-ইলেভেনের সরকার আসার পেছনের কারিগর ছিলেন এই দেশেরই কিছু ব্যর্থ রাজনীতিবিদ। দেশের যেসব ব্যর্থ রাজনীতিবিদদের নাম আলোচনায় ছিলো তারা হলেন, গণফোরাম সভাপতি ড. কামাল হোসেন, বিকল্প ধারা বাংলাদেশের সভাপতি ডা: বদরুদ্দোজা চৌধুরী, এলডিপি’র চেয়ারম্যান কর্ণেল (অব.) অলি আহমেদ দীর্ঘদিন থেকে থার্ড ফোর্সকে ক্ষমতায় বসানোর জন্য নানান প্রচারনা ও ইন্ধন দিয়ে যাচ্ছিলেন। আওয়ামী লীগ ও বিএনপির একটি অংশ এর সঙ্গে জড়িয়ে পড়ে। পাঁচ বছরে বিএনপি সরকারের পুরো সুবিধা ভোগ করে সেই সরকারের বিদায়ের আগে বেশ কয়েকজন মন্ত্রী বি. চৌধুরী ও কর্নেল অলির দলে ঘটা করে যোগদানের ঘটনাতো সবাই দেখেছেন। ড. কামাল হোসেন ২০০৫ থেকে এ প্রক্রিয়ার সঙ্গে জড়িত ছিলেন।
রাজনীতির বাইরে ওয়ান-ইলেভেনের সরকার আসার পেছনে দুটি পত্রিকার নামকরা সম্পাদকও ছিলেন বলে প্রচার ছিলো। তবে অবশ্য তারা বিষয়টি অস্বীকার করেছেন। তারা শুধু দেশের গণতান্ত্রিক শাসন ব্যবস্থাই নয়-শেখ হাসিনা ও খালেদা জিয়াকে রাজনীতি থেকে মাইনাস করার চেষ্টায় আদাজল খেয়ে নেমেছিলেন। তারা যে তত্ত্বের সেঁকোবিষ দেশের মানুষকে গেলাতে চেয়েছিলেন তার অপর নাম মাইনাস টু-থিওরি বা ফর্মুলা। এই তত্ত্বের সর্বনাশা ঝড়ে গোটা দেশের রাজনীতিতে নেমে এসেছিল ঘনঘোর এক অশুভ ছায়া। মাইনাস টু ফর্মুলার এই দুই প্রবক্তা মতপ্রকাশের স্বাধীনতার নামে গণতন্ত্রের বিকল্প হিসেবে সেনাতন্ত্রের পক্ষে কোমর বেঁধে নেমেছিলেন। ব্যাপারটা এমন দাড়িয়েছিল যে, তারা হয়ে উঠেছিলেন ‘মোর ক্যাথলিক দ্যান দ্য পোপ’। তাদের সম্পাদিত পত্রিকায় প্রকাশিত মন্তব্য প্রতিবেদনে, নিবন্ধে, আলোচনায় বারবার এটাই বোঝাতে চেয়েছিলেন যে, বাংলাদেশের রাজনীতিতে খালেদা-হাসিনার থাকার কোনো যৌক্তিকতা আর নেই; গণতন্ত্র, দেশ, দেশবাসী তাদের হাতে নিরাপদ নয়।
তাদের কলমের খোঁচায় শেখ হাসিনা এবং খালেদা জিয়াকে বিচারের দোষী সাব্যস্ত হবার আগেই দুর্নীতিবাজ বলে প্রতিপন্ন করার চেষ্টা চালিয়ে গেছেন দিনের পর দিন। এই দুই মহারথীর উস্কানির সুবাদে সেনা সমর্থিত নতজানু তত্ত্বাবধায়ক সরকার মামলায় জড়িয়ে দুই নেত্রীকে জেলখানায় পর্যন্ত পাঠায়।
শুধু মামলা দিয়ে জেলেখানায় ঢোকানো নয়- দেশের দুই শীর্ষ দলের কিছু নেতাকে টোপ দিয়ে হাত করে দুই নেত্রীর বিরুদ্ধে মিথ্যাচার করা হয়েছে। একনায়ক বলে গালাগাল করে মাইনাস করারও অপপ্রয়াস করা হয়েছে। তাদের এই অপপ্রয়াসকে আইয়ুব খানের তথাকথিত মৌলিক গণতন্ত্রের আরেক নিকৃষ্ট সংস্করণ বললে বরং কম বলা হয়।
শুধু কাগজে-কলমেই নয়, তত্ত্বাবধায়ক সরকারের গায়ে যাতে কাঁটার আঁচড় না লাগে সরকার পরিচালনা করতে পারে সেজন্য সরকারে ঢুকিয়ে দেওয়া হয় ডেইলি স্টারের একজন পদস্থ নির্বাহী কর্মকর্তাকে। দুটি বছর তিনি তত্ত্বাবধায়ক সরকারের গুণগান করে কাটিয়েছেন। দুই সম্পাদক রাজনীতিবিদ ও দেশবাসীকে দেখাতে চেয়েছে তারা কতো শক্তিশালী।
দেশের প্রধান দুইটি দলের প্রধান দুই নেত্রীকে মাইনাস করার জন্য তাদের বন্দি করে রেখে ওয়ান-ইলেভেনের সরকার তাদের ক্ষমতা পাকাপোক্ত করতে চেয়েছিল। কিন্তু তাদের সে ‘মাইনাস টু’ ফর্মূলা সফল হয়নি, উল্টো গণতন্ত্রকামী মানুষের রোষের মুখে তারাই বাংলাদেশের মাটি থেকে মাইনাস হয়ে গেছেন। সেদিন জনগণ মতাদর্শের দৃষ্টিতে শেখ হাসিনাকে আওয়ামী লীগের নেত্রী এবং বেগম খালেদা জিয়াকে বিএনপির নেত্রী হিসেবে দেখেনি, দেখেছিল গণতন্ত্রের প্রতীক রূপে। ২০০১-এর নির্বাচনের পর খালেদা জিয়া যে জামায়াতে ইসলামীকে নিয়ে সরকার গঠন করেছিলেন, তারা ছিল ‘মাইনাস টু’ ফর্মূলার নিরব সমর্থক।
ওয়ান-ইলেভেনের পর ক্ষমতায় আসে আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন মহজোট সরকার। দেশে ফিরে আসে গণতন্ত্র। গণতন্ত্র ফিরে আসলেও প্রধান বিরোধী দল বিএনপির নেতাকর্মীদের ওপর নির্যাতন বন্ধ হয়নি বলে অভিযোগ করেছেন দলটির নেতারা। তারা এও বলেছেন যে, আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতা গ্রহণের পর থেকেই খালেদা জিয়াকে মাইনাস করার চেষ্টা চালিয়ে আসছে।
ওয়ান-ইলেভেন আওয়ামী লীগ ও বিএনপিকে কাছে এনেছিলো : ওয়ান-ইলেভেন আওয়ামী লীগ ও বিএনপিকে কাছে এনেছিলো। সে সময় উভয় দলের নেতারা পরষ্পরের সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষা করে চলতেন। ওয়ান-ইলেভেনের সরকার ক্ষমতা নেয়ার পর ২০০৭ সালের ১৬ জুলাই একটি চাঁদাবাজি মামলায় শেখ হাসিনাকে গ্রেপ্তার করে সংসদ ভবন এলাকার একটি বাড়িতে কারাবন্দি অবস্থায় রাখে।
বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে গ্রেফতারের পর খালেদা জিয়াকে বিদেশে পাঠানোর চেষ্টা চালাতে থাকে। ওয়ান-ইলেভেনের সামরিক জান্তা সরকারের এক উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা বেগম জিয়াকে জিজ্ঞাসা করেছিলেন- সন্তান নাকি দেশ? খালেদা জিয়া উত্তরে বলেছিলেন-দেশ। এরপর অমানুষিক নির্যাতন নেমে এলো তার দুই সন্তানের ওপর। এক সন্তানের পায়ের হাড়গুলো ভেঙে দেওয়া হলো আর আরেক সন্তানকে ইলেকট্রিক শক দিয়ে ব্রেন ড্যামেজ করে দেওয়া হলো। এরপর আবার খালেদা জিয়া জিজ্ঞাসা করা হলো-আপনার কাছে সন্তান বড় নাকি দেশ? উনি কেঁদেছেন। চোখের পানি ফেলতে ফেলতেই বলেছেন, এই দেশ আমার মা, এই দেশ আমার স্বামী শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের স্বপ্ন, আমি আমার মায়ের কাছেই থাকব, আমার স্বামীর স্বপ্নের দেশেই থাকব। আমি আমার দুই সন্তানকে আল্লাহর কাছে সঁপে দিয়েছি। আমি বেঁচে থাকব আমার ১৬ কোটি সন্তানের মাঝে। এরপর ২ সেপ্টেম্বর ২০০৭ খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধেও সেনা সমর্থিত সরকার দুর্নীতির দায়ে একটি মামলা করে। ৩ সেপ্টেম্বর ২০০৭ খালেদা জিয়াকে তার ক্যান্টনমেন্টের বাসভবন থেকে গ্রেফতার করা হয় এবং একই দিন সংসদ ভবন এলাকার দ্বিতীয় সাব-জেলে বন্দি করা হয়। ১১ মাস কারাগারে থাকার পর ২০০৮ সালের ১১ জুন আওয়ামী লীগ সভানেত্রী সরকারের নির্বাহী আদেশে মুক্তি পেয়েছিলেন। অন্যদিকে ১১ সেপ্টেম্বর মুক্তি পান খালেদা জিয়া।
আজকের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে দেশে ফিরতে বাধাদান ও গ্রেফতারের দিন টেনে-হিঁচড়ে যেভাবে আদালতে নিয়ে যাওয়া হয় তা টিভির পর্দায় দেখে দেশের মানুষের আবেগ সহানুভূতি তার দিকেই ঝুঁকেছে। তখন এ বিষয়ে প্রতিবাদ জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়ার পক্ষে গণমাধ্যমে বিবৃতি দেন তার প্রেস সচিব মারুফ কামাল খান। শুধু তাই নয়, বিবৃতিতে শেখ হাসিনার মুক্তিও দাবি করা হয়। সে সময় মানসিক দূরত্ব না কমলেও নিজেদের স্বার্থে একে অপরের কাছে এসেছিলেন দুই দলের নেতারা। ওয়ান-ইলেভেনের পর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সেনাকুঞ্জে এক অনুষ্ঠানে বিএনপি চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়ার মুখোমুখি হলে একে অপরের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন। তখন শেখ হাসিনা বলেছিলেন, তিনি গরুর মাংস রান্না করে খালেদা জিয়ার জন্য পাঠিয়েছিলেন। কিন্তু খালেদা জিয়া সে মাংস পাননি বলে জানিয়েছিলেন।
ওয়ান-ইলেভেনের সরকারের ব্যর্থতার কারণ : ওয়ান-ইলেভেনের সরকার রাজনৈতিক, প্রশাসনিক, নির্বাচনী ও সাংবিধানিক ব্যাপক সংস্কারে স্বপ্ন দেখিয়ে জনগণের অকুণ্ঠ সমর্থন লাভ করেছিলো। পরবর্তীতে দেশের শীর্ষ রাজনীতিবিদ ও ব্যবসায়ী থেকে তৃণমূলকর্মী ও ব্যবসায়ীদের ছাড়াও নানা শ্রেণি-পেশার মানুষকে ধরে ধরে কারাগারে পাঠায়। তাছাড়া তাদের সামাজিক মান-সম্মান বিনষ্ট, এমনকি স্ত্রী-সন্তানদেরকে নাজেহাল করে জনমত দূরে ঠেলে দেয়।
দলে দুই নেত্রীর অবস্থান সুসংহত হয়েছে : আওয়ামী লীগ এবং বিএনপিতে দলীয় সংস্কার করার উদ্যোগ নিয়েছিল ওয়ান-ইলেভেনের সরকার। তাদের ভাষায় রাজনীতি ক্লিন বা পরিষ্কার রাখার জন্যই ছিল সে চেষ্টা। এ জন্য দল দুইটির কিছু সিনিয়র নেতাদের নিয়ে সংস্কার প্রস্তাবও দেয়া হয়। তথাকথিত রাজনৈতিক সংস্কার চেষ্টা ব্যর্থ হবার কারণে বাংলাদেশের রাজনীতিতে এবং দলের ভেতরে শেখ হাসিনা এবং খালেদা জিয়ার অবস্থান আরও সংহত হয়েছে। ওয়ান-ইলেভেনের পর দল দুইটি কাউন্সিলের মাধ্যমে দলের ভেতরে এক ব্যক্তির শাসন প্রতিষ্ঠা করে। শীর্ষ নেতৃত্বকে চ্যালেঞ্জ করার রাস্তা বন্ধ করে দেয়া হয় এর মাধ্যমে।
লেখক: সাংবাদিক
পাঠকের মতামত:
- ওলামা দলের ৫ সদস্যের কমিটি ঘোষণা
- বিতর্কিত ক্যাচের ছবি দিয়ে যা বোঝালেন মুশফিক
- এসির টেম্পারেচার কত হলে স্বাস্থ্যের জন্য ভালো
- জিম্মিকে ফিরিয়ে নিতে ১৮ দেশের বিবৃতি, যে বার্তা দিল হামাস
- দাম কমেছে ব্রয়লার মুরগির, মাছের বাজার চড়া
- ওমরা পালনে ইচ্ছুক মুসল্লিদের জন্য সৌদি আরবের সুখবর
- আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে বাংলাদেশের তাপদাহের খবর
- কী করছেন হিট অফিসার
- তাপমাত্রা ৪২ ডিগ্রি ছাড়িয়েছে, মে মাসের শুরুতে হতে পারে বৃষ্টি
- থাই প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে শেখ হাসিনাকে উষ্ণ অভ্যর্থনা
- গরমের স্বস্তিতে মিনিস্টার এসি
- ছয় হাজার টন মসুর ডাল কিনবে সরকার
- বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে প্রথম শ্রেণির ৫৭ কর্মকর্তার পদত্যাগ
- যুক্তরাষ্ট্রের টিকটকের ওপর নিষেধাজ্ঞা দিতে আনা বিল অনুমোদন
- ১৫ বছরে আমাদের চাল আমদানি করতে হয়নি: এলজিআরডি মন্ত্রী
- বৃষ্টির সম্ভ্যব্য সময় জানাল আবহাওয়া অফিস
- বেনজীরের নগদ অর্থের তথ্য চেয়েছে দুদক
- "উপজেলা ভোটে ব্যর্থ হলে গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা ক্ষুন্ন হতে পারে"
- ছুটি আরও বাড়বে কি না, জানা যাবে শনিবার
- "বিএনপি যেকোনো উপায়ে ক্ষমতায় আসার জন্য মরিয়া হয়ে উঠেছে"
- যুদ্ধ কখনো কোনো সমাধান দিতে পারে না: প্রধানমন্ত্রী
- সূচকের পতনের মধ্যে দিয়ে লেনদেন শেষ
- শেয়ারের দাম কমার নতুন সীমা বেঁধে দিলো বিএসইসি
- "বিএনপি একতরফা সমাবেশ করতে গেলে সন্ত্রাস, আগুন সন্ত্রাসের আশঙ্কা থাকে"
- "তাপপ্রবাহ কমে গেলে লোডশেডিং আর থাকবে না"
- নিয়োগপ্রাপ্ত আপিল বিভাগের তিন বিচারপতির শপথ বৃহস্পতিবার
- দুদিনে সোনার দাম কমলো ভরিতে ৫২৩৮ টাকা
- তাপপ্রবাহে বাংলাদেশের শিশুরা উচ্চ ঝুঁকিতে
- ঈদযাত্রায় প্রাণ হারিয়েছেন ৩৬৭ জন
- সারাদেশে হিটস্ট্রোকে ৪ জনের মৃত্যু
- প্রাইম ব্যাংকের মুনাফা বেড়েছে
- লোকসান থেকে মুনাফায় হাইডেলবার্গ সিমেন্ট
- "শরীয়াহভিত্তিক প্রোডাক্ট আনলে অনেকে পুঁজিবাজারে বিনিয়োগে এগিয়ে আসবে"
- খালেদা জিয়ার গ্যাটকো দুর্নীতি মামলার চার্জ শুনানি ২৫শে জুন
- ফিলিস্তিনের পক্ষে প্রতিবাদ, গণগ্রেফতারের মুখে মার্কিন শিক্ষার্থীরা
- আমি এখানে কাজ শুরু করতে মুখিয়ে আছি: মুশতাক
- দুই সেঞ্চুরির ম্যাচে হারের খলনায়ক মুস্তাফিজ
- নির্যাতিত বাংলাদেশীদের নাগরিকত্ব দেবে ভারত: অমিত শাহ
- এমভি আবদুল্লাহর কয়লা খালাস শুরু, ২৩ নাবিকই ফিরবেন জাহাজে
- বিএনপিপন্থি সাত আইনজীবীর আদালত অবমাননার আদেশ পেছালো
- আগামী দিনে হজ্ব ব্যবস্থাপনা আরও স্মার্ট হবে: ধর্মমন্ত্রী
- ১১ বছরেও শেষ হয়নি রানা প্লাজা ধসের বিচার
- ইঞ্জিনসহ বগি লাইনচ্যুত, কক্সবাজার-চট্টগ্রাম রুটে রেল যোগাযোগ বন্ধ
- ছয় দিনের সরকারি সফরে থাইল্যান্ডে গেলেন প্রধানমন্ত্রী
- সাংবাদিক আতিকুর রহমান হাবিব এর মৃত্যুতে বিএনপি মিডিয়া সেলের শোকবার্তা
- গাজা ইস্যুতে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ সামাল দিতে হিমশিম খাচ্ছে মার্কিন বিশ্ববিদ্যালয়গুলো
- সূচকের পতনে লেনদেন শেষ
- হিট স্ট্রোকের ঝুঁকি কমাতে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নির্দেশনা
- পদ্মা নদীতে তিন কিশোরের মরদেহ উদ্ধার
- দায় এড়াতে পারেন না কারিগরি সাবেক চেয়ারম্যান: ডিবি হারুন
- কমেছে স্বর্ণের দাম
- ভোরের কাগজ পত্রিকার যুগ্ম বার্তা সম্পাদক আতিক আর নেই
- ইসরাইলি সেনাবাহিনীর ওপর যে কারনে নিষেধাজ্ঞা দিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
- পদ্মা ব্যাংকের এমডির পদত্যাগ
- রাজধানীতে বৃষ্টির জন্য নামাজ আদায়
- বাংলাদেশের সঙ্গে এফটিএ করতে আগ্রহী কাতার
- দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ বিদ্যুৎ উৎপাদনের রেকর্ড
- বৃষ্টির সম্ভাবনা তবে অব্যাহত থাকবে তাপপ্রবাহও
- "দেশের বাইরেও সরকারকে হটানোর চক্রান্ত দীর্ঘদিন ধরে দেখছি"
- ঢাকা থেকে প্রধান ১৫ টি রুটে ট্রেনের ভাড়া যত বাড়লো
- কাতারের সঙ্গে ৫টি চুক্তি ও ৫টি সমঝোতা স্মারক সই
- পুঁজিবাজারের সংকট নিরসনে বিএসইসির তিন সিদ্ধান্ত
- সূচকের উত্থানে লেনদেন শেষ
- বেনজীর আহমেদের দুর্নীতির অনুসন্ধান চেয়ে হাইকোর্টে রিট
- বাসাবাড়িতে এডিসের লার্ভা পেলেই জেল,জরিমানা: মেয়র
- কারিগরি শিক্ষাবোর্ডের চেয়ারম্যানকে অব্যাহতি
- "আওয়ামী লীগ রাষ্ট্রীয় শক্তি ব্যবহার করে গণতন্ত্রকে হত্যা করছে"
- পাঁচ দিনের সফরে বুধবার থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী
- ট্রেন ভাড়ার ছাড় প্রত্যাহার, বাড়ছে ভাড়া
- প্রিমিয়ার ব্যাংকের পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা
- নাভানা ফার্মার পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা
- মার্কেন্টাইল ইসলামী ইন্স্যুরেন্সের পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা
- না ফেরার দেশে অভিনেতা রুমি
- মালদ্বীপের নির্বাচনে চীনপন্থী মুইজ্জার বড় জয়
- রোমাঞ্চকর লড়াইয়ে রিয়ালের কাছে হারল বার্সা
- এক কোটি গাছ লাগানোর পরিকল্পনা ছাত্রলীগের
- আসাম থেকে বাংলাদেশে আসছে মাসডো এর একটি বিশেষজ্ঞ টিম
- ইরান- ইসরাইল উত্তেজনা: স্থায়ী সংঘাতের সতর্কতা তুরস্কের
- প্রাথমিকে অ্যাসেম্বলি বন্ধ রাখার নির্দেশ
- তিলকে তাল বানিয়ে উপস্থাপন করা হয়েছে: বেনজীর
- ইন্টারনেট সেবা ব্যাহত হওয়ার কারন জানালো বিএসসিপিএলসি
- ইসরাইলের অস্ত্র ইরানি বাচ্চাদের খেলনা: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- ধোনির রেকর্ড ভেঙ্গে তাঁকে টুপি খোলা শ্রদ্ধা রাহুলের
- হজযাত্রীদের স্বস্তি দিতে কাজ করছে সরকার: ধর্মমন্ত্রী
- এই অবৈধ সরকার চোরাবালির ওপর দাঁড়িয়ে আছে: রিজভী
- ডেঙ্গু শনাক্তের জন্য দেশেই তৈরি হচ্ছে ডেঙ্গু টেস্ট কিট
- জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরাম থেকে খোকনকে অব্যাহতি
- বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব ব্যাটারি কমপ্লেক্সর উদ্বোধন করেছেন প্রধানমন্ত্রী
- আমরা জীবাশ্ম জ্বালানির ব্যবহার হ্রাস করেছি: প্রধানমন্ত্রী
- বিএনপির প্রতি জনগণের কোনো আগ্রহ নেই: কাদের
- ট্রেনে বাঁ পায়ের সব আঙুল কাটা পড়েছে আনু মুহাম্মদের
- ঢাকা থেকে প্রধান ১৫ টি রুটে ট্রেনের ভাড়া যত বাড়লো
- এবারও বোরো মৌসুমে ধান ও চাল কিনবে সরকার
- টেকনো ড্রাগসের বিডিং শুরু আজ
- ইসলামী ব্যাংকের ময়মনসিংহ জোনের কর্মকর্তা সম্মেলন অনুষ্ঠিত
- কারসাজি চক্রের প্রভাবে সূচকের পতন, কঠোর অবস্থানে বিএসইসি
- ভোরের কাগজ পত্রিকার যুগ্ম বার্তা সম্পাদক আতিক আর নেই
- সহকারী শিক্ষক পদে তৃতীয় ধাপের ফল প্রকাশ
- তাপদাহ: দেশের হাসপাতালগুলোকে প্রস্তুত রাখার নির্দেশ
- তীব্র তাপপ্রবাহে সচেতন হওয়ার পরামর্শ চিফ হিট অফিসারের