মওলানা ভাসানীর ১৩৭তম জন্মবার্ষিকী আজ
দ্য রিপোর্ট প্রতিবেদক : মজলুম জননেতা মওলানা আব্দুল হামিদ খান ভাসানীর ১৩৭তম জন্মবার্ষিকী মঙ্গলবার (১২ ডিসেম্বর)। ১৮৮০ সালের এই দিনে সিরাজগঞ্জ জেলার ধানগড়া গ্রামে তিনি জন্মগ্রহণ করেন।
মওলানা ভাসানী ছিলেন আমাদের স্বাধীনতা সংগ্রামের অগ্রনায়ক, মুক্তিযুদ্ধে প্রবাসী বিপ্লবী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদ চেয়ারম্যান ও আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি । রাজনৈতিক জীবনে তিনি আজীবন শোষিত মানুষের পক্ষ নিয়ে শাসকগোষ্ঠীকে দিক-নির্দেশনা দিয়ে গেছেন। তিনি নিপীড়িত নির্যাতিত মানুষের ন্যায্য অধিকার প্রতিষ্ঠার সংগ্রামে সব সময় থেকেছেন আপসহীন নেতৃত্বের ভূমিকায়।
মওলানা ভাসানী নামে তিনি সাধারণ মানুষের আপনজনে পরিনত হয়েছিলেন। তিনি ১৯২৯ সালে আসামের ধুবড়ী জেলার ব্রহ্মপুত্র নদের ভাসান চরে প্রথম কৃষক সম্মেলন আয়োজন করেন। এরপর থেকেই তিনি হয়ে যান ‘ভাসানীর মওলানা’।
মওলানা ভাসানী ১৯৪৭-এ সৃষ্ট পাকিস্তান ও ১৯৭১-এ প্রতিষ্ঠিত বাংলাদেশের রাজনীতিতে বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছেন। ১৯৫৭ খ্রিস্টাব্দের কাগমারী সম্মেলনে তিনি পাকিস্তানের পশ্চিমা শাসকদের 'ওয়ালাইকুমুসসালাম' বলে সর্বপ্রথম পূর্ব পাকিস্তানের বিচ্ছিন্নতার ঐতিহাসিক ঘণ্টা বাজিয়েছিলেন।
মওলানা ভাসানীর রাজনৈতিক জীবন ছিল বর্ণাঢ্য। ১৯১৯ সালে কংগ্রেসে যোগদান করে খেলাফত আন্দোলন ও অসহযোগ আন্দোলনে অংশগ্রহণ করে দশ মাস কারাদন্ড ভোগ করেন। ১৯২৩ সালে দেশবন্ধু চিত্তরঞ্জন স্বরাজ পার্টি গঠন করলে ভাসানী সেই দলকে সংগঠিত করেন। ১৯২৬-এ আসামে প্রথম কৃষক-প্রজা আন্দোলনের সূত্রপাত ঘটান।
১৯৩১-এ সন্তোষের কাগমারীতে, ১৯৩২-এ সিরাজগঞ্জের কাওরাখোলায় ও ১৯৩৩-এ গাইবান্ধায় বিশাল কৃষক সম্মেলন করেন। ১৯৩৭-এ মাওলানা ভাসানী কংগ্রেস ত্যাগ করে মুসলিম লীগে যোগদান করেন। এসময় তিনি ‘আসাম চাষি মজুর সমিতি’ গঠন করেন।
১৯৪০ সালে তিনি শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হকের সঙ্গে মুসলিম লীগের লাহোর সম্মেলনে যোগদান করেন। ১৯৪৪ সালে মাওলানা ভাসানী আসাম প্রাদেশিক মুসলিম লীগের সভাপতি নির্বাচিত হন। ১৯৪৫-৪৬ সালে আসাম জুড়ে ‘বাঙ্গাল খেদাও’ নামে দাঙ্গা চলাকালে বাঙালিদের রক্ষায় ব্যাপক ভূমিকা রাখেন। পাকিস্তান আন্দোলনে অংশ নিয়ে ১৯৪৭ সালে আসামে গ্রেফতার হন। ১৯৪৮-এ মুক্তি পান। এরপর টাঙ্গাইলের সন্তোষে ফিরে আসেন।
১৯৪৮ সালের প্রথম দিকে তিনি বঙ্গীয় মুসলিম লীগের মনোনীত প্রার্থী হিসেবে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় পূর্ববঙ্গ ব্যবস্থাপক সভার সদস্য নির্বাচিত হন। মুসলিম লীগ দলের সদস্য হয়েও সরকারের সমালোচনা করায় মওলানা ভাসানীকে নানাভাবে হয়রানি হতে হয়। শেষে মওলানা ভাসানী ব্যবস্থাপক সভার সদস্য পদ থেকে পদত্যাগ করেন।
তিনি মুসলিম লীগের জনবিরোধী কার্যকলাপের ফলে ১৯৪৯ সালে গঠিত পূর্ববঙ্গের প্রথম বিরোধী রাজনৈতিক দল পূর্ব পাকিস্তান আওয়ামী লীগ এর সভাপতি নির্বাচিত হন। সে বছরই তিনি ভুখা মিছিলে নেতৃত্ব দেন। ১৪ অক্টোবর গ্রেফতার হয়ে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে কারাবরণ করেন। ১৯৫০ সালে রাজশাহী কারাগারের খাপড়া ওয়ার্ডে বন্দীদের উপর গুলিবর্ষণের প্রতিবাদে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে অনশন ধর্মঘট পালন করেন এবং ১৯৫০ সালের ১০ ডিসেম্বর তিনি কারাগার থেকে মুক্তি পান।
বাংলাকে রাষ্ট্রভাষা করার দাবিতে ১৯৫২-র ৩০ জানুয়ারি ঢাকা জেলার বার লাইব্রেরি হলে তার সভাপতিত্বে সর্বদলীয় রাষ্ট্রভাষা কর্মপরিষদ গঠিত হয়। রাষ্ট্রভাষা আন্দোলনের কারণে গ্রেফতার হয়ে ১৬ মাস কারানির্যাতনের শিকার হন। অবশ্য জনমতের চাপে ১৯৫৩ সালের ২১ এপ্রিল মওলানা ভাসানীকে জেল থেকে মুক্তি দেওয়া হয়।
১৯৫৩ সালের ৩ ডিসেম্বর কৃষক-শ্রমিক পার্টির সভাপতি শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক এবং হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীকে সঙ্গে নিয়ে যুক্তফ্রন্ট নির্বাচনী মোর্চা গঠন করেন। নির্বাচনে যুক্তফ্রন্ট বিপুল বিজয় অর্জন করে এবং পূর্ব বাংলার প্রাদেশিক পরিষদে ২৩৭ টির মধ্য ২২৮ টি আসন অর্জনের মাধ্যমে নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা লাভ করে। ফজলুল হকের নেতৃত্বে সরকার গঠন করার পর ২৫ মে ১৯৫৪ মাওলানা ভাসানী বিশ্ব শান্তি সম্মেলনে যোগদানের উদ্দেশ্যে সুইডেনের রাজধানী স্টকহোমে যান এবং সেখানে বক্তব্য প্রদান করেন।
৩০ মে পাকিস্তানের কেন্দ্রীয় সরকার যুক্তফ্রন্ট মন্ত্রিসভা ভেঙ্গে দিয়ে পূর্ব পাকিস্তানে গভর্ণরের শাসন জারি করে এবং মাওলানা ভাসানীর দেশে প্রত্যাবর্তনের উপর বিধিনিষেধ আরোপ করেন। ১১ মাস লন্ডন, বার্লিন, দিল্লী ও কলকাতায় অবস্থান করার পর তার উপর আরোপিত নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়া হলে ১৯৫৫-র ২৫ এপ্রিল দেশে প্রত্যাবর্তন করেন। পূর্ব বাংলায় দুর্ভিক্ষ রোধে কেন্দ্রীয় সরকারের কাছে ৫০ কোটি টাকা আদায়ের দাবিতে ১৯৫৬-র ৭ মে ঢাকায় অনশন ধর্মঘট শুরু করেন। সরকার দাবি মেনে নিলে ২৪ মে অনশন ভঙ্গ করেন।
১৯৫৭-র ৭ অক্টোবর দেশে সামরিক শাসন জারি হলে আইয়ুব খান ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হয়ে সকল রাজনৈতিক দলের কর্মকান্ড নিষিদ্ধ ঘোষণা করে। ১২ অক্টোবর মাওলানা ভাসানীকে কুমুদিনী হাসপাতাল থেকে গ্রেফতার করা হয়। ঢাকায় ৪ বছর ১০ মাস কারারুদ্ধ থাকেন।
বন্দী অবস্থায় ১৯৬২-র ২৬ অক্টোবর থেকে ২ নভেম্বর পর্যন্ত বন্যাদুর্গতদের সাহায্য ও পাটের ন্যায্যমূল্যসহ বিভিন্ন দাবিতে অনশন ধর্মঘট পালন করেন। ৩ নভেম্বর মুক্তিলাভ করেন এবং ন্যাশনাল ডেমোক্রাটিক ফ্রন্ট-এর রাজনৈতিক প্রক্রিয়ার সাথে জড়িত হন। ১৯৬৩-র মার্চ মাসে আইয়ুব খানের সাথে সাক্ষাত করেন। একই বছর চীনের বিপ্লব দিবস-এর উৎসবে যোগদানের জন্য ঢাকা ত্যাগ করেন এবং চীনে সাত সপ্তাহ অবস্থান করেন।
১৯৬৪-র ২৯ ফেব্রুয়ারি ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি পুনরুজ্জীবিত করে দলের সভাপতির দায়িত্বভার গ্রহণ করেন এবং একই বছর ২১ জুলাই সম্মিলিত বিরোধী দল (কপ) গঠনে ভূমিকা পালন করেন। ১৯৬৭-র ২২ জুন কেন্দ্রীয় সরকার রেডিও এবং টেলিভিশন থেকে থেকে রবীন্দ্র সঙ্গীত প্রচার বন্ধ করার নির্দেশ জারি করলে এর প্রতিবাদ করেন। ১৯৬৭-র নভেম্বর-এ ন্যাপ দ্বি-খন্ডিত হলে চীনপন্থি ন্যাপের নেতৃত্ব গ্রহণ করেন। ১৯৬৯ সালে আইয়ুব বিরোধী আন্দোলনে মাওলানা ভাসানী বলিষ্ঠ ভূমিকা পালন করেন। আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার আসামীদের মুক্তি দাবি করেন।
১৯৭০ সালের ৬-৮ আগস্ট বন্যা সমস্যা সমাধানের দাবিতে অনশন পালন করেন। অতঃপর সাধারণ নির্বচনে অংশ গ্রহণের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেন। ১২ নভেম্বর (১৯৭০) পূর্ব পাকিস্তানে প্রলয়ঙ্কারী ঘুর্ণিঝড় হলে দুর্গত এলাকায় ত্রাণ ব্যবস্থায় অংশ নেওয়ার জন্য ন্যাপ প্রার্থীরা নির্বাচন থেকে সরে দাড়ান। ১৯৭০ সালের ৪ ডিসেম্বর ঢাকার পল্টন ময়দানে এক জনসভায় 'স্বাধীন পূর্ব পাকিস্তান' দাবি উত্থাপন করেন। ১৯৭১ এর মার্চ মাসে শেখ মুজিবুর রহমানের অসহযোগ আন্দোলনের প্রতি সমর্থন প্রদান করেন। স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় ভারত যান এবং মুজিবনগর সরকারের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য হন।
২৫ মার্চ রাতে মওলানা ভাসানী সন্তোষে তার গৃহে অবস্থান করছিলেন। তিনি পাকিস্তান বাহিনীর দৃষ্টি এড়িয়ে টাঙ্গাইল ছেড়ে তার পিতৃভূমি সিরাজগঞ্জে চলে যান। পাকিস্তান বাহিনী তার সন্তোষের বাড়িটি পুড়িয়ে দেয়।
১৯৭১ সালের ২৫ এপ্রিল মাওলানা ভাসানী সোভিয়েত রাশিয়ার প্রেসিডেন্টের কাছে পাকিস্তান বাংলাদেশের জনগণের ওপর যে বর্বরোচিত অত্যাচার চালাচ্ছে তার বিরুদ্ধে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য অনুরোধ করেন।
মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন সময়ে মওলানা ভাসানী কলকাতা ছাড়াও দেরাদুন, দিল্লী ও অন্যান্য স্থানে অবস্থান করেন। ভারতে অবস্থানকালে মওলানা ভাসানী দুইবার অসুস্থ হয়ে পড়েন। তখন তাকে দিল্লী অল ইন্ডিয়া ইনস্টিটিউট অফ মেডিকেল সায়েন্সে ভর্তি করা হয়েছিল।
১৯৭৬-এর ১৬ মে ফারাক্কা বাঁধ নির্মাণের প্রতিবাদে ঐতিহাসিক লং মার্চে নেতৃত্ব দেন। একই বছর ২ অক্টোবর খোদাই খিদমতগার নামে নতুন আর একটি সংগঠন প্রতিষ্ঠা করেন। ১৯৭৬-এর ১৭ নভেম্বর তিনি মৃত্যুবরণ করেন।
(দ্য রিপোর্ট/এনটি/ডিসেম্বর ১২, ২০১৭)
পাঠকের মতামত:
- ৬ মেডিকেল কলেজের নতুন নামকরণ, বাদ শেখ মুজিব-হাসিনার নাম
- ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রীকে হত্যার হুমকি হিজবুল্লাহ প্রধানের
- বাংলাদেশ আবারও চ্যাম্পিয়ন
- আফগানিস্তান সিরিজে থাকছেন না, বিসিবিকে জানিয়েছেন সাকিব
- কমনওয়েলথে নতুন প্রজন্মের ভূমিকা তুলে ধরলেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
- ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের মামলায় অব্যাহতি পেলেন পিনাকী ভট্টাচার্য
- তারেক রহমানের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহ মামলা বাতিল
- ফুলকোর্ট সভা ডেকেছেন প্রধান বিচারপতি
- শেখ হাসিনাসহ ২৪ জনের বিরুদ্ধে গুমের মামলা
- ইসি গঠনে ৬ সদস্যের সার্চ কমিটির প্রজ্ঞাপন জারি
- পোশাক শ্রমিকদের বিক্ষোভ, সেনাবাহিনী-পুলিশের গাড়িতে আগুন
- মিরপুরের সাবেক ডিসি জসিম গ্রেপ্তার
- যাদের অবশ্যই আয়কর রিটার্ন দিতে হবে
- ‘ব্যাংকের মতো পুঁজিবাজারে সরকারের সহযোগিতা প্রয়োজন’
- রোনালদো দানব, মেসি দানবের বাবা : গার্দিওলা
- আমিরাতের শীর্ষ কোম্পানিগুলো বাংলাদেশে বিনিয়োগে আগ্রহী: রাষ্ট্রদূত
- গণতন্ত্র নবায়নে বাংলাদেশের জন্য এখন ঐতিহাসিক সুযোগ: ভলকার তুর্ক
- ইসি গঠনে সার্চ কমিটির প্রধান হচ্ছেন বিচারপতি জুবায়ের রহমান
- ২০ সাংবাদিকের প্রেস অ্যাক্রেডিটেশন কার্ড বাতিল
- সাবেক কৃষিমন্ত্রী আব্দুস শহীদ গ্রেপ্তার
- আন্দোলনে শহীদ ও আহতদের আমরা যেন ভুলে না যাই: নাহিদ
- "স্বৈরাচারের দোসরদের গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় রেখে লক্ষ্যে পৌঁছানো সহজ নয়"
- ছাত্র-জনতার আন্দোলন: সাকিবের বাবার নেতৃত্বে ২ হত্যার অভিযোগ!
- ফের সায়েন্সল্যাবে অবরোধের ডাক ৭ কলেজ শিক্ষার্থীদের
- ভিনি-বেলিংহ্যামকে টপকে ব্যালন ডি’অর জিতলেন রদ্রি
- মাহিদুলের অভিষেক, সিরিজ বাঁচাতে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ
- গত ২৪ ঘণ্টায় ইসরাইলি হামলায় লেবাননে নিহত ৬০
- ইউটিউব চ্যানেল ফিরে পেলেন মিজানুর রহমান আজহারী
- খরচ কমিয়ে হজ প্যাকেজ ঘোষণা করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
- রাষ্ট্রদূত হিসেবে নিয়োগ পাওয়ায় আনসারীকে মিলারের অভিনন্দন
- ঢাকা সফরে এসেছেন ভলকার তুর্ক
- ঢাকা সফরে এসেছেন ভলকার তুর্ক
- স্কুলে ভর্তির আবেদন শুরু ১২ নভেম্বর, লটারি ডিসেম্বরে
- ছাত্রলীগ, ২৫২ এসআই ও ১৭ বিলিয়ন ডলার লুট নিয়ে যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র
- টেকনাফ সীমান্তে ফের বিস্ফোরণের শব্দ, জনমনে আতঙ্ক
- পুঁজিবাজারে দরপতন: মতিঝিলে বিনিয়োগকারীদের বিক্ষোভ
- আঘাত পেয়েছেন জাকের, চট্টগ্রাম টেস্টের দলে অঙ্কন
- হাসিনার ঘনিষ্ঠরা ব্যাংকখাত থেকে লুট করেছে ২ লাখ কোটি টাকা: গভর্নর
- আ.লীগের রাজনীতি করার নৈতিক অধিকার নেই: জামায়াত আমির
- পাশের দেশ থেকে হাসিনা রক্তপাতের উসকানি দিচ্ছেন: রিজভী
- আ. লীগ, জাতীয় পার্টিসহ ১১টি রাজনৈতিক দলের কার্যক্রম নিষিদ্ধ চেয়ে রিট
- পাঠ্যবইয়ে যুক্ত হচ্ছে জুলাই অভ্যুত্থানের গ্রাফিতি
- সংস্কার প্রস্তাব নতুন নয়, ছয় বছর আগেই তা খালেদা জিয়া দিয়েছেন: খসরু
- "গণভবন জাদুঘরে আয়নাঘরের রেপ্লিকা থাকা উচিত"
- বিশ্বমঞ্চে জেসিয়া, পোশাকে ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থান
- ‘ভয়ের’ মোহাম্মদপুরে ‘অভয়’ দিয়ে মাঠে নিরাপত্তা বাহিনী
- ‘ফখরের বাদ পড়ার পেছনে ফিটনেসই বড় ইস্যু’
- এবারও সাফের ফাইনালে বাংলাদেশের প্রতিপক্ষ নেপাল
- "আমি ফেরারির মতো ছুটছি, যার সামনে কোনো ভবিষ্যৎ নেই"
- প্রতিদিন প্রচুর ভিসা ইস্যু করছে সৌদি দূতাবাস: রাষ্ট্রদূত
- ইসরায়েলি হামলায় গাজায় নিহত আরও ৫৩, লেবাননে ২১
- ‘গোল্ডেন ফাইবার অব বাংলাদেশ’ নামে পাটের জিআই হবে: সাখাওয়াত
- ২৬ দিনে প্রবাসী আয় ২৩ হাজার ৩৯২ কোটি টাকা
- ৫ বিশ্ববিদ্যালয়ে নতুন ভিসি
- সংস্কার শেষে নির্বাচন দেবে অন্তর্বর্তী সরকার, প্রত্যাশা ইইউয়ের
- রাষ্ট্রপতির অপসারণ এটা অনেক বড় একটা সিদ্ধান্ত: সৈয়দা রিজওয়ানা
- বিচার বিভাগের পৃথক সচিবালয় গঠনের প্রস্তাব আইন মন্ত্রণালয়ে
- সাংবিধানিক সংকট সৃষ্টির পাঁয়তারা চলছে : সালাহউদ্দিন
- সাবেক গণপূর্তমন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন গ্রেপ্তার
- "ষড়যন্ত্রকারীর কোনো ষড়যন্ত্র আর বাস্তবায়ন করতে দেওয়া হবে না"
- উগ্রপন্থি সংগঠনের নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়ার পরিকল্পনা সরকারের নেই
- "হটকারী সিদ্ধান্ত না নিয়ে সংবিধান অনুযায়ী সিদ্ধান্ত নিতে চায় বিএনপি"
- ইসরায়েলে ট্রাক হামলায় আহত ৩৫
- ডেঙ্গুতে আরো ৬ জনের মৃত্যু, শনাক্ত ১২৪৮
- পুঁজিবাজারে বড় পতন, বিনিয়োগকারীদের মানববন্ধন
- অপরাধীদের ‘স্বর্গরাজ্য’ মোহাম্মদপুর, আইন শৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে ৭২ ঘণ্টার আল্টিমেটাম
- হিজবুল্লাহর কোন ধরণের ড্রোন নেতানিয়াহুর বাড়িতে আঘাত হানে?
- সর্বোচ্চ ভোট পেয়ে বাফুফের নতুন সভাপতি তাবিথ আউয়াল
- "সাংবিধানিক শূন্যতা সৃষ্টি করা যাবে না"
- "মানবাধিকার লঙ্ঘনকারীদের শান্তিরক্ষা মিশনে পাঠানো হবে না"
- তিন দিনের আলটিমেটাম সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের
- ছাত্র আন্দোলনে আহত ৮৬৭ জন দেশের বিভিন্ন সিএমএইচে চিকিৎসাধীন
- ছাত্রলীগ নিষিদ্ধ সংগঠন, তাদের কোনো রাজনৈতিক অধিকার নেই: আইজিপি
- লেবানন থেকে আরও ৩০ বাংলাদেশি ফিরবেন সোমবার
- "রাষ্ট্রপতির অপসারণ ইস্যুতে সিদ্ধান্ত জানায়নি বিএনপি"
- ডিএসইর ফিক্স সার্টিফিকেশন পেলো ৬ ব্রোকারেজ হাউজ
- "অবিলম্বে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের স্বতন্ত্র বেতন কাঠামো বাস্তবায়ন করতে হবে"
- মানবাধিকার লঙ্ঘনকারীদের শান্তিরক্ষা মিশনে পাঠানো হবে না: সেনাপ্রধান
- শেখ হাসিনা আশ্রয় নেওয়ার পর পুতুলকেও নিরাপত্তা দিয়েছিল দিল্লি পুলিশ
- জাতীয় ঐক্যের ভিত্তি হবে ২৪ এর গণবিপ্লব: ডা. শফিকুর রহমান
- শেখ পরিবারের সদস্য হাসানাত আব্দুল্লাহর ছেলে মঈন গ্রেপ্তার
- বিপ্লবী সরকার গঠন না করার কারণ জানালেন আসিফ নজরুল
- ছাত্রলীগ নিষিদ্ধ সংগঠন, তাদের কোনো রাজনৈতিক অধিকার নেই: আইজিপি
- কড়া নিরাপত্তায় নয়াদিল্লির বাংলোয় আছেন হাসিনা
- "রাষ্ট্রপতির অপসারণ ইস্যুতে সিদ্ধান্ত জানায়নি বিএনপি"
- ছাত্র আন্দোলনে আহত ৮৬৭ জন দেশের বিভিন্ন সিএমএইচে চিকিৎসাধীন
- এক মাসে রিজার্ভ বাড়ল ২৪ কোটি ডলার
- রাতে দেশে ফিরছেন ফখরুল
- নিষিদ্ধ সংগঠনের কেউ সরকারি চাকরি পাবে না: আসিফ মাহমুদ
- গিরগিটির মতো ভুয়া সমন্বয়ক তৈরি হয়েছে: সারজিস
- রাষ্ট্রপতি ইস্যুতে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা হয়েছে
- সংবাদমাধ্যমে নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের প্রচারণা না চালানোর আহ্বান
- প্রথমবারের মতো বাস রপ্তানীর ঐতিহাসিক কার্যক্রম শুরু করেছে ইফাদ অটোস
- সপ্তাহে ৩ পণ্যের দাম কমলেও বেড়েছে ৭টি
- মিনিস্টারের মাইক্রোওয়েভ ওভেনেই করা যায় বেকিং এবং গ্রিলিং
- সাংবিধানিক সংকট সৃষ্টির পাঁয়তারা চলছে : সালাহউদ্দিন
- ইরানে জুমার খতিবকে গুলি করে হত্যা
- ঢাকা সফরে এসেছেন ভলকার তুর্ক
- সংবিধান নামে যেটা আছে সেটা হাসিনার গার্বেজ : মাহমুদুর রহমান
- অলিম্পিক অ্যাসোসিয়েশনের নতুন সভাপতি জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান