গল্প
আত্মহত্যা বৃত্তান্ত
আশ্বিন মাসের শেষ, উত্তরের হিম শীতের আমেজ শুরু হয়েছে। পাড়া প্রতিবেশীর হাসা হাসি, কপট সান্ত্বনা নিয়ে সুপারি গাছের সারি বেয়ে অনেক আগেই রাত নেমে এসেছে। পুকুরের পাড়ে নিকষ কালো অন্ধকার জমে আছে। রাত জাগা পেচার ডাক আর নদীর ওপারে দূরের শ্মশান থেকে ভেসে আসা শেয়ালের ডাকের মিলিত শব্দ ঢেউ যেন ময়েজুদ্দিকে অবশ করে দিচ্ছে। দুরের ডিস্ট্রিক বোর্ডের পাকা সড়ক দিয়ে বাস, ট্রাক পেরিয়ে যায়, একচিলতে শব্দের ঢেউ তূলে আবার তা মুহূর্তে মিলিয়ে যায়। মধ্যরাত। সকলেই ঘুমে, শুধু জেগে আছে ময়েজুদ্দি। সে তার ঘর থেকে বের হয়ে এক পা দু পা করে হেঁটে বাড়ির উঠোনে এসে দাঁড়ায়। সামনে তাকায়। দক্ষিণ দিকে ডাবরিতে ধান ক্ষেতের সবুজ গালিচা। আরও সামনে চকচকার বিল।তার যেন কোন আদি নেই, অন্ত নেই।
মণ্ডলের দুই গোয়াল ঘরের মাঝের গোবর লেপা সরুহাঁটার পথ দিয়ে খড় বিচালি মাড়িয়ে ময়েজুদ্দি ঝোপের আমগাছের দিকে এগোয়। রাত বাড়ছে ঝিঁঝিঁর ডাকে। শিরশির বাতাসে খড়ের চালে ঝরা আম পাতার খস খস শব্দ। এ রাস্তা ধরে অনেক হেটেছে সে- কোদাল হাতে জমির আইল কোপাতে গেছে, কাস্তে হাতে পাকা ধান কেটে ধানের বোঝা ঘাড়ে করে বাড়িতে এনেছে। কিন্তু এ পথে আজকের এ যাত্রা তার শেষযাত্রা। প্রতিবেশী খালেক মণ্ডলের খড়ের চালের ওপর উপুড় হওয়া আমগাছের যে ডালটি দোল খাচ্ছে, গামছাটা হাতে নিয়ে সেই ডালের দিকে তাকায় ময়েজুদ্দি। দৃষ্টি নিবদ্ধ গাছের ডাল বরাবর। আমগাছটি মইয়েজুদ্দিকে খুব ভালোবাসতো। তার অর্ধাহারে অনাহারে থাকার নিদারুণ যন্ত্রণার কথা যখন কেউ শুনতো না, তখন এই আম গাছটিকে তার দুঃখ কষ্টের কথা বলত, গাছটাও তাকে বোঝে, তার কথা শোনে। অনেক কিছু শেয়ার করে দুজনে। গাছের ডালটা যেন আজ আরও বেশি মায়াবি টানে কাছে টানে তাকে। এ সময় তার ছেলেটার কথা মনে হতেই চোখটা ছল ছল করে উঠল।
এমন একটি দিনেও ও এমন একটি স্থানে ময়জুদ্দি ১৯৮৫ সালের ১২ ই ডিসেম্বর নিজেকে নিজে হত্যা করে।
দড়ির পরিবর্তে সে একটি পুরনো গামছা, সারাদিন হাড় ভাঙ্গা পরিশ্রমের পর যে গামছা দিয়ে সে গা মুছতো, তা দিয়ে গলার চারপাশে পেঁচিয়ে ঐ আম গাছের ডালে ঝুলে ছিল। গাছটি তার প্রতিবেশীর ঘর থেকে অল্প দূরে। তার ছেলে তাকে সেখানে দেখতে পায়। অবশ্য প্রতিবেশী রহিম শেখ তাকে প্রথমে সেখানে দেখতে পায়, পরে তার ছেলে তাকে তার পিতার লাশ হিসেবে শনাক্ত করে। কারণ তার মুখটা বেলুনের মতো ফূলে বিকৃত হয়ে গিয়েছিল। মুখ গহ্বরেও রক্ত জমেছিল।
চির রুগ্ন, কঙ্কাল সার শরীর, শুকনো চামড়া, রক্তবাহী নালিগুলো শুকে গেছে পর্যাপ্ত যোগানের অভাবে। মুখ ভর্তি খোঁচাখোঁচা দাড়ি, কন্ঠার হাড় ঠেলে বের হয়ে এসেছে। চোখ কোটরে বসেছে। মাথার চুল উঠেগেছে, অল্প কয়েকটি চুলের সবই পাকা। শরীরের তুলনায় মাথা বেশ ছোট। মুরগির পায়ের মত সরু সরু হাত পা। হাত পায়ে কড়া পড়েছে। ঘা ধরা কুকুরের চামড়ার মত গায়ের চামড়া-এখানে ওখানে উঠে চক্রা-বক্রা হয়ে গেছে। চল্লিশ বছর বয়েস। অথচ তাকে দেখতে ষাট বছরের বুড়োর মতো লাগছে।
থানা পুলিশের রিপোর্ট থেকে জানা যায় সে বেশ কিছু দিন থেকে বেকার, কাজ কর্ম নেই, কিছুটা মানসিক বিকারগ্রস্ত। অবশ্য আশ্বিন-কার্তিক মাসের এই সময়টায় তার মত অনেকেরই কাজ থাকে না। এসময়টাকে এলাকার লোকজন মঙ্গার সময় বলে। রিপোর্টে আরও বলা হয়, সে বেশ কিছু দিন ধরে সে অসুস্থ। অবশ্য তার মত অনেকেই অসুস্থ। তার নিজের বাড়ি নেই। যে গাছের ডালে সে নিজেকে ঝুলিয়ে মেরেছে সে গাছটির মালিকও সে নয়। তাকে দেখে মনে হয় সে অনেক দিন ধরে না খেয়ে আছে। অবশ্য শুধু সে নয়, অন্য অনেকেই তার মতো না খেয়ে ছিল।
ময়েজুদ্দিই একমাত্র ব্যক্তি নয় যে এ এলাকায় এভাবে মারা গেছে, এবং এক্ষেত্রে সে সর্বশেষ ব্যক্তি ও হবে না। তার মারা যাওয়ার আগের দিনেও, আর একজন নিজের গলায় দড়ি দিয়েছে। এর একসপ্তাহ আগে, একই দিনে দুজন জন মেয়ে মানুষ সাংসারিক অভাব আর অনাহারের তাড়নায় বিলের পানিতে ডুবে আত্মহত্যা করেছে। তার একমাস আগে, আর একজন তার নিজের গলা নিজেই কেটে ফেলেছে। কত লোক তো রোজ রোজ কত কারণে অকারণে মারা যাচ্ছে। ওটা তো কোন ঘটনাই নয়।
বেশকিছু দিন থেকে ঠিকমতো বৃষ্টি নেই। ছোট ছোট নদীগুলো শুকিয়ে গেছে। এ এলাকার বড় নদী তিস্তাতেই পানি নেই। মরা অজগরের মত একে বেঁকে শুয়ে আছে। ফলে জমিগুলো এই আশ্বিন-কার্তিক মাসে শুকিয়ে গেছে। ফলে জমি জিরাতের কাজ নেই। আর এই জনপদে ভাল কলকারখানা ও নেই যেখানে গরিব লোকজন কাজ করতে পারে। গ্যাস ও বিদ্যুতের অভাবে আর খারাপ যোগাযোগ ব্যবস্থার কারণে এ এলাকায় কলকারখানা গড়ে উঠছে না, গঞ্জের চায়ের দোকানে নেতা গোছের লোকদের মুখে এ কথা অনেক শুনেছে ময়েজুদ্দি। কিন্তু এই গ্যাস, বিদ্যুতের অভাব, যোগাযোগ ব্যবস্থা-ইত্যাদি শব্দ তার মাথায় ঢোকে না। সে শুধু বোঝে তার দুটি শক্ত হাতআছে, শরীরে শক্তি আছে, তবে তার মত লোকের কোথাও কাজের সুযোগ নেই। দিন দিন পরিস্থিতির অবনতি হচ্ছে, কিন্তু কেউ তাকে বলতে পারে না আরও কতদিন তাকে কাজের অভাব, খাবারের অভাবের সঙ্গে লড়তে হবে। কাজের খোঁজে পাশের উপজেলায় যায়, সেখানেও কাজ নাই। মজিদ মেম্বার বলল, ময়েজুদ্দি ঢাকায় যা, রিকশা চালা।
মুই না খায়া থাকিম, তাও রাজি। এই গাঁও থাকি বাইর হইলে বাইর হইবে মোর লাশ, মুই নোয়াওঁ। কথা বলার সময় ময়েজুদ্দির চোখ মুখ লাল হয়ে যায়, গলায় এক অতি প্রাকৃতিক জোর চলে আসে। বাপ দাদার জন্মস্থান এই এলাকা থেকে সে কোথাও যেতে রাজি না।
চারিদিকে চাপা আতঙ্ক। ছোট ছোট ছেলে মেয়েরা বড়দের গম্ভীর আর দুশ্চিন্তা গ্রস্ত মুখের দিকে দেখে দ্রুত ভীত সন্ত্রস্ত হয়ে পড়ছিল।বড়রা জানত কতবড় বিপদ ঘনিয়ে আসছে, কিন্তুতারা শিশুদের এব্যাপারে কিছুই বলতো না।
ময়েজুদ্দিনের স্ত্রীও কিছুদিন আগে মারা গেছে। অবশ্য তাকে তার স্বামীর মতো কষ্ট করে আত্মহত্যা করতে হয়নি-যক্ষারোগে মারা গেছে। বিনাচিকিৎসায়, ধুকে ধুকে, রক্তবমি করতে করতে।
ময়েজুদ্দি খালি হাতে চলে গেছে। তার রেখে যাওয়ার মতো কোন জিনিস ছিলনা। কাজেই রেখে যাওয়া জিনিস নিয়ে আত্মীয় পরিজনদের ঝগড়া বা টানা হ্যাঁচড়ার বালাই নেই। আত্মহত্যার আগে ছেলের উদ্দেশ্যে তার শেষ কথা ছিল ‘আগামীকাল থেকে তুমি আর আমাকে দেখতে পাবে না। তুমি এবার পুরো পুরি এতিম হয়ে গেলে।’
তার শেষ খাবার ছিল ভাত, সাথে আলুভর্তা আর নাপা শাক। শেষ খাবারে সে আলুভর্তা আর কই মাছের ঝোল দিয়ে গরম ভাত খেতে চেয়েছিল।এটা তার অনেক দিনের সাধ। জোটাতে পারেনি।কত দেখেছে ও পাড়ার খালেক মন্ডলের বাড়ির ছেলেরা শিং মাছ, কই মাছ পাতে ফেলে উঠে যায়। শেষ খাবারেও সে তা খেতে পেল না।
বাসে বা ট্রেনের নিচে ঝাঁপিয়ে পড়তে চেয়েছে। কিন্তু বাস-ট্রেন লাইন এখান থেকে পাঁচ কিলমিটার দূরে। গ্রামে উঁচু কোন ঘর নাই যে তার ছাদ থেকে লাফিয়ে পড়বে। নাইলনের সরু দড়ি কিনতে চেয়েছে। তেলাপোকা বা ধানমারার বিষ খেতে চেয়েছে। কিন্তু এগুলো কিনতে তো পয়সা লাগবে। সে পয়সাও তো নেই। তাই অগত্যা গলায় গামছা পেঁচানো।
এইমাত্র ভ্যানে করে তার ময়নাতদন্তকৃত লাশ শহরের হাসপাতাল থেকে কুড়ি কিলোমিটার দূরে খালেক মন্ডলের বাড়িতে নিয়ে আসা হয়েছে। গন্যমান্য ব্যক্তিরা –ইউপি চেয়ারম্যান, উপজেলা চেয়ারম্যান হাজির হয়েছেন। তারা বিব্রতবোধ করছেন। ময়েজুদ্দি এত অবিবেচকের মত এই ডিসেম্বর মাসে আত্মহত্যা করে তাদের অস্বস্তিতে ফেলে দিয়েছেন। তারা বলাবলি করছেন, মহান বিজয়ের মাস।দুই মাস বা একমাস পরে আত্মহত্যা করলে কী এমন ক্ষতি হত? এতদিন যখন সহ্য করতে পেরেছে তখন এই কয়েকদিন করলে কী এমন এদিক ও দিক হত। আর কয়েক বছর পরে স্বাধীনতার পঁচিশ বছর পালন করা হচ্ছে।এ সময় এরকম আত্মহত্যা বিব্রত কর।
স্বাধীনতা যুদ্বে যারা জীবনদান করেছেন, অবদান রেখেছেন, দেশ স্বাধীনের অব্যাবহিত পরে নবিন দেশ গঠনে কঠোর পরিশ্রম করেছেন, আজ থেকে ষোল বছর পরে স্বাধীনতার রজত জয়ন্তীতে বাংলাদেশ সরকার তাঁদের সন্মানিত করবেন, পদক দিবেন। নেতৃবৃন্দ তাঁদের বক্তৃতায় বলবেন, তাঁরা ছিল জাতির মহান সন্তান যারা একটা গৌরবজনক স্বপ্ন তাঁড়া করতে করতে ঘর থেকে বেরিয়ে এসেছিলেন। তাঁরা ছিলেন উদ্যোক্তা যারা আলুর খামার গড়েছিলেন, তাঁরা ছিলেন কিছু মেধাবি ডাক্তার যারা দেশের জন্য সবকিছু উৎসর্গ করতে রাজি ছিলেন, তারা জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্র থেকে এসেছিলেন। মিউজিয়ামগু্লো তাঁদের জীবন এবং তাঁরা যে কষ্টের সন্মুক্ষীন হয়েছিল–তা নিয়ে প্রদর্শনীর আয়োজন করবে। তাদের জীবনের গল্পগুলো বাংলাদেশের গল্পের অবিচ্ছেদ্য অংশ হবে।
দুঃখজনকভাবে ময়েজুদ্দির জন্য, এটা ষোল বছর পরে নয়। এমন কি এটা দশ বছর পরে নয়, বা আট বছরও। এটা এখনই, তার মতো লোকের জন্য আত্মহত্যা করার এখনই সবচেয়ে ভাল সময়। যখন কাজ-কর্মের আর ভাতের এতই অভাব যে নিজের জীবন কিভাবে বাঁচানো যায়, তা নিয়েই সব সময় ব্যতিব্যস্ত থাকতে হয়, সন্তান কীভাবে বেঁচে থাকবে তা নিয়ে ভাবার সময় নাই, তখন জগতের অন্য কিছু নিয়ে চিন্তা করার সময় কোথায়।
শেষকৃত্যানুষ্ঠানে অনেক লোকজন জড়ো হয়েছে। গ্রামের মসজিদের ইমাম সাহেব না এসে মোয়াজ্জেন সাহেবকে পাঠিয়েছেন। এই ইমাম সাহেব সাধারণত আত্মহত্যার লাশের জানাজায় আসেন না। তার কফিনটা মন্ডলের বাড়ির পিছনে জঙ্গলের কোনায় খোঁড়া কবরের পাশে রাখা হল। লাশ কবরে নামানো হল। কবর দেয়ার কাজ তড়িৎ শেষ করার পর কবরের ওপরের মাটি সমান করা হল। কবরের কাছে দাঁড়িয়ে মজিদ মেম্বার মাথার তেলচে পড়া সাদা টূপিটা একহাতে নিয়ে অন্য হাতের পাঞ্জাবি গোটাতে গোটাতে বলল, ময়েজুদ্দি নিজের কবর নিজেই খুঁড়েছে। ও যদি ঢাকা যেত, রিকশা-ভ্যান চালাত, তাহলে এভাবে অপঘাতে মরতে হত না।উপস্থিত গন্যমান্য ব্যক্তিরা মেম্বারের কথায় মাথা নেড়ে সায় দিল।
মোয়াজ্জেন সাহেব মোনাজাত করতে যাবেন এমন সময় ভিড়ের মধ্যে ময়েজুদ্দির ছেলেটা তার নজরে পড়ল। মোয়াজ্জেন বলে উঠলেন, ওকে এদিকে নিয়ে এস, হাত তুলে দোয়া করতে বল। পিতার জন্য সন্তানের দোয়া আল্লাহ অবশ্যই শুনেন, অন্যদের দোয়া না শুনলেও। ছেলেটা কাছে এলে মোয়াজ্জেন বললেন, ময়েজুদ্দি একটা আস্তগাধা, তা নাহলে এত ছোট ও সুন্দর একটা ছেলে রেখে কেউ আত্মঘাতী হয়। যাক বাবা তুমি তুমি এখন তোমার বাবার আত্মার শান্তি কামনা করে হাত তুলে আল্লাহর দরবারে দোয়া কর। ময়েজুদ্দির দশ বছরের ছোট ছেলেটি এসব কিছুই বোঝে না। আকাশের দিকে ফ্যাল ফ্যাল করে তাকিয়ে থাকল।
>>>>আতোয়ার রহমান: কানাডা প্রবাসী
পাঠকের মতামত:
- গরমের স্বস্তিতে মিনিস্টার এসি
- ছয় হাজার টন মসুর ডাল কিনবে সরকার
- বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে প্রথম শ্রেণির ৫৭ কর্মকর্তার পদত্যাগ
- যুক্তরাষ্ট্রের টিকটকের ওপর নিষেধাজ্ঞা দিতে আনা বিল অনুমোদন
- ১৫ বছরে আমাদের চাল আমদানি করতে হয়নি: এলজিআরডি মন্ত্রী
- বৃষ্টির সম্ভ্যব্য সময় জানাল আবহাওয়া অফিস
- বেনজীরের নগদ অর্থের তথ্য চেয়েছে দুদক
- "উপজেলা ভোটে ব্যর্থ হলে গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা ক্ষুন্ন হতে পারে"
- ছুটি আরও বাড়বে কি না, জানা যাবে শনিবার
- "বিএনপি যেকোনো উপায়ে ক্ষমতায় আসার জন্য মরিয়া হয়ে উঠেছে"
- যুদ্ধ কখনো কোনো সমাধান দিতে পারে না: প্রধানমন্ত্রী
- সূচকের পতনের মধ্যে দিয়ে লেনদেন শেষ
- শেয়ারের দাম কমার নতুন সীমা বেঁধে দিলো বিএসইসি
- "বিএনপি একতরফা সমাবেশ করতে গেলে সন্ত্রাস, আগুন সন্ত্রাসের আশঙ্কা থাকে"
- "তাপপ্রবাহ কমে গেলে লোডশেডিং আর থাকবে না"
- নিয়োগপ্রাপ্ত আপিল বিভাগের তিন বিচারপতির শপথ বৃহস্পতিবার
- দুদিনে সোনার দাম কমলো ভরিতে ৫২৩৮ টাকা
- তাপপ্রবাহে বাংলাদেশের শিশুরা উচ্চ ঝুঁকিতে
- ঈদযাত্রায় প্রাণ হারিয়েছেন ৩৬৭ জন
- সারাদেশে হিটস্ট্রোকে ৪ জনের মৃত্যু
- প্রাইম ব্যাংকের মুনাফা বেড়েছে
- লোকসান থেকে মুনাফায় হাইডেলবার্গ সিমেন্ট
- "শরীয়াহভিত্তিক প্রোডাক্ট আনলে অনেকে পুঁজিবাজারে বিনিয়োগে এগিয়ে আসবে"
- খালেদা জিয়ার গ্যাটকো দুর্নীতি মামলার চার্জ শুনানি ২৫শে জুন
- ফিলিস্তিনের পক্ষে প্রতিবাদ, গণগ্রেফতারের মুখে মার্কিন শিক্ষার্থীরা
- আমি এখানে কাজ শুরু করতে মুখিয়ে আছি: মুশতাক
- দুই সেঞ্চুরির ম্যাচে হারের খলনায়ক মুস্তাফিজ
- নির্যাতিত বাংলাদেশীদের নাগরিকত্ব দেবে ভারত: অমিত শাহ
- এমভি আবদুল্লাহর কয়লা খালাস শুরু, ২৩ নাবিকই ফিরবেন জাহাজে
- বিএনপিপন্থি সাত আইনজীবীর আদালত অবমাননার আদেশ পেছালো
- আগামী দিনে হজ্ব ব্যবস্থাপনা আরও স্মার্ট হবে: ধর্মমন্ত্রী
- ১১ বছরেও শেষ হয়নি রানা প্লাজা ধসের বিচার
- ইঞ্জিনসহ বগি লাইনচ্যুত, কক্সবাজার-চট্টগ্রাম রুটে রেল যোগাযোগ বন্ধ
- ছয় দিনের সরকারি সফরে থাইল্যান্ডে গেলেন প্রধানমন্ত্রী
- সাংবাদিক আতিকুর রহমান হাবিব এর মৃত্যুতে বিএনপি মিডিয়া সেলের শোকবার্তা
- গাজা ইস্যুতে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ সামাল দিতে হিমশিম খাচ্ছে মার্কিন বিশ্ববিদ্যালয়গুলো
- সূচকের পতনে লেনদেন শেষ
- হিট স্ট্রোকের ঝুঁকি কমাতে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নির্দেশনা
- পদ্মা নদীতে তিন কিশোরের মরদেহ উদ্ধার
- দায় এড়াতে পারেন না কারিগরি সাবেক চেয়ারম্যান: ডিবি হারুন
- কমেছে স্বর্ণের দাম
- ভোরের কাগজ পত্রিকার যুগ্ম বার্তা সম্পাদক আতিক আর নেই
- ইসরাইলি সেনাবাহিনীর ওপর যে কারনে নিষেধাজ্ঞা দিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
- পদ্মা ব্যাংকের এমডির পদত্যাগ
- রাজধানীতে বৃষ্টির জন্য নামাজ আদায়
- বাংলাদেশের সঙ্গে এফটিএ করতে আগ্রহী কাতার
- দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ বিদ্যুৎ উৎপাদনের রেকর্ড
- বৃষ্টির সম্ভাবনা তবে অব্যাহত থাকবে তাপপ্রবাহও
- "দেশের বাইরেও সরকারকে হটানোর চক্রান্ত দীর্ঘদিন ধরে দেখছি"
- ঢাকা থেকে প্রধান ১৫ টি রুটে ট্রেনের ভাড়া যত বাড়লো
- কাতারের সঙ্গে ৫টি চুক্তি ও ৫টি সমঝোতা স্মারক সই
- পুঁজিবাজারের সংকট নিরসনে বিএসইসির তিন সিদ্ধান্ত
- সূচকের উত্থানে লেনদেন শেষ
- বেনজীর আহমেদের দুর্নীতির অনুসন্ধান চেয়ে হাইকোর্টে রিট
- বাসাবাড়িতে এডিসের লার্ভা পেলেই জেল,জরিমানা: মেয়র
- কারিগরি শিক্ষাবোর্ডের চেয়ারম্যানকে অব্যাহতি
- "আওয়ামী লীগ রাষ্ট্রীয় শক্তি ব্যবহার করে গণতন্ত্রকে হত্যা করছে"
- পাঁচ দিনের সফরে বুধবার থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী
- ট্রেন ভাড়ার ছাড় প্রত্যাহার, বাড়ছে ভাড়া
- প্রিমিয়ার ব্যাংকের পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা
- নাভানা ফার্মার পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা
- মার্কেন্টাইল ইসলামী ইন্স্যুরেন্সের পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা
- না ফেরার দেশে অভিনেতা রুমি
- মালদ্বীপের নির্বাচনে চীনপন্থী মুইজ্জার বড় জয়
- রোমাঞ্চকর লড়াইয়ে রিয়ালের কাছে হারল বার্সা
- কসবা সীমান্তে ওপারে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশী যুবক নিহত
- আজ থেকে ইতালির ওয়ার্ক পারমিট ভিসার অ্যাপয়েন্টমেন্ট
- ঋণ খেলাপি চিহ্নিতে উপজেলা প্রার্থীদের তথ্য চায় কেন্দ্রীয় ব্যাংক
- সহকারী শিক্ষক নিয়োগে সংশোধিত ফল প্রকাশ
- খালেদা জিয়ার ১১ মামলার শুনানি ২৯ জুলাই
- আমরা জীবাশ্ম জ্বালানির ব্যবহার হ্রাস করেছি: প্রধানমন্ত্রী
- দেশজুড়ে তাপপ্রবাহ অব্যাহত, তিনদিনের হিট আ্যালার্ট
- পতনের ধারা থেকে সরানো যাচ্ছে না পুঁজিবাজারকে
- মাধবদীতে হিট স্ট্রোকে এক যুবকের মৃত্যু
- ১৯ দিনে রেমিট্যান্স ১৪ হাজার কোটি টাকার বেশি
- এক কোটি গাছ লাগানোর পরিকল্পনা ছাত্রলীগের
- আসাম থেকে বাংলাদেশে আসছে মাসডো এর একটি বিশেষজ্ঞ টিম
- ইরান- ইসরাইল উত্তেজনা: স্থায়ী সংঘাতের সতর্কতা তুরস্কের
- প্রাথমিকে অ্যাসেম্বলি বন্ধ রাখার নির্দেশ
- তিলকে তাল বানিয়ে উপস্থাপন করা হয়েছে: বেনজীর
- ইন্টারনেট সেবা ব্যাহত হওয়ার কারন জানালো বিএসসিপিএলসি
- থার্ড টার্মিনালে বাউন্ডারি ভেঙে রাইদা বাস, নিহত ইঞ্জিনিয়ার
- হজযাত্রীদের স্বস্তি দিতে কাজ করছে সরকার: ধর্মমন্ত্রী
- বাংলাদেশে যত অপরাধ হয়, তার সবই করে বিএনপি: প্রধানমন্ত্রী
- ইসরাইলের অস্ত্র ইরানি বাচ্চাদের খেলনা: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- এই অবৈধ সরকার চোরাবালির ওপর দাঁড়িয়ে আছে: রিজভী
- সারাদেশে তিন দিনের হিট এলার্ট জারি
- বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব ব্যাটারি কমপ্লেক্সর উদ্বোধন করেছেন প্রধানমন্ত্রী
- ধোনির রেকর্ড ভেঙ্গে তাঁকে টুপি খোলা শ্রদ্ধা রাহুলের
- ট্রেনে বাঁ পায়ের সব আঙুল কাটা পড়েছে আনু মুহাম্মদের
- ডেঙ্গু শনাক্তের জন্য দেশেই তৈরি হচ্ছে ডেঙ্গু টেস্ট কিট
- জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরাম থেকে খোকনকে অব্যাহতি
- জাতীয় পতাকার নকশাকার শিব নারায়ণ দাস মারা গেছেন
- ঢাকা থেকে প্রধান ১৫ টি রুটে ট্রেনের ভাড়া যত বাড়লো
- আমরা জীবাশ্ম জ্বালানির ব্যবহার হ্রাস করেছি: প্রধানমন্ত্রী
- ইসলামী ব্যাংকের ময়মনসিংহ জোনের কর্মকর্তা সম্মেলন অনুষ্ঠিত
- এবারও বোরো মৌসুমে ধান ও চাল কিনবে সরকার
- কারসাজি চক্রের প্রভাবে সূচকের পতন, কঠোর অবস্থানে বিএসইসি
- টেকনো ড্রাগসের বিডিং শুরু আজ
- বিএনপির প্রতি জনগণের কোনো আগ্রহ নেই: কাদের