সাগর জামান
মিনার মাহমুদ : স্মৃতির ভুবনে অবিরাম বিচরণ
কোনো দ্বিধা নেই, কোনো সংশয় নেই, কোনো কুণ্ঠা নেই, আমার লেখক চেতনার গুরু আর কেউ নন, একজনই- তিনি হলেন মিনার মাহমুদ। আমার প্রিয় মিনার ভাই। যাকে আমি সম্পূর্ণ ধারণ করেছি। আমার অসম্পন্নতা দূর করতে চেয়েছি। যার শক্তিময় দ্যুতিমান লেখক সত্তা আমাকে বিশুদ্ধ প্রিয়তায় বিমুগ্ধ করেছে। বেধে ফেলেছে। আমি গুণমুগ্ধ পাঠক হয়ে, সবটুকু ভালো লাগার অনুভূতি নিয়ে পাঠ করেছি তাঁর অনবদ্য গল্পগ্রন্থ ‘মনে পড়ে রুবি রায়’ কিংবা সাপ্তাহিক বিচিন্তার তাঁর স্বনামের অথবা ছদ্মনামের বিভিন্ন আবেগপ্রবণ স্পর্শকাতর প্রবন্ধ আর প্রতিবেদন। চিরঘুমের দেশে যাওয়ার আগে মিনার মাহমুদ "নির্ঘুম স্বপ্নের দেশে " নামে আরো একটি গ্রন্থ রচনা করেছিলেন। তিনি মুদ্রণ মাধ্যমকে শ্রেষ্ঠ মাধ্যম মনে করতেন। তিনি বলতেন ' মিডিয়া হিসাবে টেলিভিশনের এখন ভীষণ বাজার। কিন্তু স্থায়িত্বের ক্ষেত্রে খুবই তাৎক্ষণিক। অনেকটা বিদ্যুতের মতো। আচমকা চারদিক আলোকিত করে মুহূর্তে হারিয়ে যায়, সময়ের গর্ভে। কিন্তু মুদ্রণ মাধ্যম স্থায়ী। অক্ষরে আর কাগজে থেকে যায় এই অবিনাশী আয়োজন,পরবর্তী হাজার বছর। আর তাই, সভ্যতায় সাংবাদিকতার মূলধারা আজও আদি মুদ্রণ-মাধ্যম। '
ছাত্রজীবন থেকে মিনার মাহমুদ লেখালেখি শুরু করেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নকালে তিনি সাংবাদিকতা শুরু করেন। ৮৭ তে তিনি বিচিন্তা নামে একটি সাপ্তাহিক পত্রিকা প্রকাশ করেন। অকপটে সামরিক শাসন বিরোধী বক্তব্য প্রকাশের জন্য তাঁকে ৮৮ তে গ্রেপ্তাঁর করা হয়। সামরিক শাসক পত্রিকাটি বন্ধ করে দেয়। ৯১ এ বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল ক্ষমতায় এলে তিনি পুনরায় সপ্তাহিক বিচিন্তা প্রকাশ করেন। কিন্তু কিছু দিন পর পত্রিকাটি বন্ধ করে দিয়ে তিনি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে পাড়ি জমান। এরপর দীর্ঘকাল আর তিনি দেশে প্রত্যাবর্তন করেন নি। ২০০৯-এ দেশে প্রত্যাবর্তনের পর তিনি বিভিন্ন পত্র-পত্রিকায় কাজ করার চেষ্টা করেন। এছাড়া বিচিন্তা পুনঃপ্রকাশ করেন। এবছরের শুরুতে তিনি শান্তা মারিয়াম বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপনার প্রস্তাব গ্রহণ করেন। বলা হয়েছে বাংলাদেশে সাপ্তাহিক রাজনৈতিক পত্রিকায় রিপোর্টিংভিত্তিক বিদ্রোহীধারার আধুনিকতার প্রবর্তক ছিলেন মিনার মাহমুদ। মৃত্যুর অল্প কিছুদিন আগে তিনি আজকের প্রত্যাশা নামক একটি দৈনিক পত্রিকার কার্যনির্বাহী সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করছিলেন।
সাপ্তাহিক বিচিন্তা সম্পাদনার সময়টা ছিল মিনার ভাইয়ের বিরুদ্ধস্রোতে যাত্রার সময়। সাপ্তাহিক বিচিন্তার মাধ্যমে মিনার মাহমুদ বাংলাদেশের সাংবাদিকতা জগতে একটি নবতর ধারা সংযোজন করেছিলেন সফলভাবে।
অনেক প্রতিকূল অবস্থা মোকাবেলা করতে হয়েছে। একের পর এক মামলার মুখোমুখি হতে হয়েছে মিনার ভাইকে। তিনি ' পিছনে ফেলে আসি ' শিরোনাম দিয়ে নানা অভিজ্ঞতার ইতিবৃত্ত তুলে ধরতেন। তাকে কারাবাস করতে হয়েছে। এদেশে সত্যকথা বলার অপরাধ অনেক। মিনার মাহমুদ সে অপরাধের দায় বয়ে বেড়িয়েছেন। এভাবে সত্যের জয়ের জন্য লড়াই করেছেন। নিউজ প্রিন্টের খসখসে শরীরে ভণ্ড রাজনীতিকদের অসততার কথা সমাজের নানা অসঙ্গতি, অবক্ষয়, স্বদেশের গৌরবগাথা তুলে ধরেছেন। তাঁর যাত্রা পথে তরুণদের তিনি সামিল করেছিলেন। তরুণদের কষ্টে তিনি পীড়িত হতেন। বিচিন্তায় তিনি তারুণ্যের কষ্টের কথা তুলে ধরতেন। "পড়াইতে চাই কাঁদিতেছে তরুণ" এধরণের শিরোনামের লেখা স্থান পেত বিচিন্তার কাগজে। বিচিন্তা থেকে একবার জাদুশিল্পী জুয়েল আইচকে বলা হয়েছিল 'আপনি কি এমন জাদু জানেন যে জাদু দিয়ে তারুণ্যের সব কষ্টকে নিমেষে শেষ করে দেয়া যায়, দিতে পারবেন? ‘
তারুণ্যের শক্তিকে মিনার মাহমুদ ভালবাসতেন। একঝাক কুড়ি পেরুনো তরুণকে তিনি বিচিন্তার সাথে যুক্ত করেছিলেন । অনুজ সাংবাদিকদের তিনি মাসিক বেতন নির্দিষ্ট তাঁরিখে নির্দিষ্ট অংকে দিতেন না। পকেটে হাত দিয়ে যা উঠতো তাই সই। তাই দিতেন। তিনি বলতেন, 'এভাবে ছাড়া অন্যভাবে দিলে টাকা পাবে, মিনার ভাই পাবে না' । বিচিন্তা পরিবারকে তিনি অভিন্ন আনন্দ বেদনার অংশীদার করেছিলেন। প্রীতির ছত্রতলে থেকেছেন অনুজ সাংবাদিকদের নিয়ে। বিচিন্তা দিয়ে মিনার মাহমুদ পাঠকদেরকে আবেগ ভালবাসায় আবদ্ধ করেছিলেন।
সাহিত্যের আবেদনে একটি ঘটনাকে উপস্থাপনের নিপুণ কৌশল মিনার মাহমুদ বিচিন্তায় প্রয়োগ করেছিলেন। এটা সম্ভব হয়েছিল তিনি মনে প্রাণে একজন পরিণত সাহিত্যের মানুষ ছিলেন বলেই। তিনি ছিলেন প্রচণ্ড অনুভূতিপ্রবণ সংবেদনশীল একজন মেধাবী সাংবাদিক। সাহিত্যের বরপুত্র। সে কারণে তাঁর পত্রিকার পাতা অসহায় মানুষের করুণ কাহিনীতে ভরে যেত। মানুষের অসহায়ত্ব বেদনা বিহ্বলতা সাপ্তাহিক বিচিন্তা সহমর্মীর মতো ধারণ করতো। চাকরী না পাওয়া বেকার তরুনের আর্তনাদ, নষ্টপল্লীর কিশোরী মেয়ের যন্ত্রণা যাপিত জীবনের বর্ণনা অথবা রক্ত বিক্রির বেসাতি করে যে লোকটা। বেঁচে থাকার জন্য যুদ্ধরত মানুষদের কথকতা উঠে আসতো তাঁর লেখায়, বিচিন্তার পাতায় । এসব করুণকাহিনী বিচিন্তায় প্রকাশিত হতো গুরুত্বের সাথে।
মিনার মাহমুদ ছিলেন প্রচণ্ড পরিশ্রমী, নির্ভীক, লড়াকু ও উদার সাংবাদিক। এবং একজন পরিপূর্ণ স্বপ্নবান মানুষ। যেসব তরুণ তুমুল সম্ভাবনাময় হওয়া সত্ত্বেও অন্যান্য পত্রিকায় জায়গা পেতো না, মিনার মাহমুদ তাদেরকে জায়গা দিয়েছেন। নিজ হাতে কাজ শিখিয়েছেন । মিনার মাহমুদ অনেক বড় মনের এবং অনেক বড় মাপের মানুষ ছিলেন। অনুজ প্রতিম সহকর্মীদের সাথে ছিলো তাঁর গভীর হৃদ্যতা। তুমুল বন্ধুত্ব। মিনার মাহমুদ তাঁর লেখক জীবনে কখনো অন্যায়ের কাছে অবনত হননি। বরং তাঁর সততা আর সত্যবদ্ধ সাংবাদিকতায় অসৎ মানুষের মুখোশ উম্মোচিত হয়েছে। অসৎ মানুষেরা মিনার মাহমুদের দুর্বার প্রকাশনায় আতঙ্কিত হয়েছে।
মিনার মাহমুদ একের পর এক ঘুমের ওষুধ খেয়ে অন্তহীন ঘুমের মধ্যে নিহত হয়ে যান
মিনার ভাই তাঁর সত্যনিষ্ঠ সাংবাদিকতা দিয়ে প্রতিপক্ষকে প্রতিঘাত করেছেন। হত্যার হুমকি শারীরিক উৎপীড়নের সম্ভাবনাকে উপেক্ষা করে চোখ রাঙ্গানোকে গণ্য না করে তাঁর উচ্চারণকে উচ্চকিত রেখেছেন। তিনি কখনো পিছু হটেননি। বরং বিচিন্তাকে আরো লাগাম ছাড়া আরো দুরন্ত করেছেন। আরো নির্ভিক হয়েছেন । মিনার মাহমুদ লেখালেখির উন্মাদনায় সব প্রতিবন্ধকতাকে মেনে নিয়েছেন। জয় করেছেন । তাঁর কীর্তিমানতা ও তাঁর লেখক জীবনের আদর্শ থেকে তিনি এতোটুকু বিচ্যুত হননি। সাপ্তাহিক বিচিত্রা থেকে সাপ্তাহিক বিচিন্তা হেঁটে গেছেন অমসৃণ কষ্টকাকীর্ণ পথে। একটি রাজনৈতিক দলের বিরুদ্ধে একজন সাবেক রাষ্ট্র প্রধানের নামে লেখার অপরাধে মাস্তানরা তাঁকে পড়াশোনা শেষ করতে দেয়নি। ষড়যন্ত্রের শিকার হয়ে বিচিত্রার চাকরি হারাতে হয়। তারপর ব্যতিক্রমী ধারার সাপ্তাহিকী বিচিন্তা নিয়ে মিনার মাহমুদ যাত্রা শুরু করেন। ভালোবাসা সম্বল করে তিনি তাঁর কর্মীবাহিনী প্রস্তত করেন। গড়ে তোলেন বিচিন্তা পরিবার। ‘আমাকে দেখতে দাও, আমাকে বলতে দাও’ এই শ্লোগানকে ধারণ করে মিনার মাহমুদ দোর্দান্ড প্রতাপে বিচিন্তা প্রকাশনা চালিয়ে যান। পাঠকমহলে ব্যাপকভাবে সামদৃত হয় এই পত্রিকাটি। শুরুতেই ঝক্কি। আতে ঘা লাগে অনেকের। মিনার ভাইকে একের পর এক মামলার শিকার হতে হয়। জেল জীবন কাটাতে হয়। মুক্ত হয়ে আবার যাত্রা, আবার প্রতিবাদে ফেটে পড়া । আবার চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দেয়া, এটা ভুল, এটা সঠিক নয়। ওরা অপরাধী, ওরা ভণ্ড । তারপর আবার একই ঘটনার পুনরাবৃত্তি। বিচিন্তা পরিবারের উপর আবার বিপর্যয়। মিনার ভাই এক সময় দিশেহারা হয়ে পড়েন। এনায়েত উল্লাহ খানের উপর বিচিন্তার দায়িত্ব অর্পণ করে মিনার মাহমুদ প্রবাসে বসবাসের পথ বেছে নেন। বিদেশে যাওয়ার আগে মিনার ভাই বলেছিলেন,‘আমার এই চলে যাওয়া পলায়ন নয় প্রতিবাদের নিশ্চুপ ভাষা’।
বিচিন্তার পরিবার অযুতকণ্ঠে হুহু কেঁদে ছিলো। মিনার মাহমুদ এক সময় বলেছিলেন ' যাবো না আমি, এদেশ হায়েনার বধ্যভূমি নয় '। তবু মিনার ভাইকে আমেরিকায় চলে যেতে হয়েছিলো। মিনার মাহমুদ ছিলেন পুরোপুরি একজন সংগ্রামী মানুষ। তিনি সংসারী মানুষ হতে পারেননি। নারীবাদী লেখিকা তসলীমা নাসরিনকে তিনি বিয়ে করেছিলেন। আরো একজন মেয়ের সাথে পরিচয় প্রেম অতঃপর বিয়ে। মিনার ভাই বিদেশের দাসত্ব ছেড়ে স্বদেশের টানে ফিরে এলেন। দেশে ফিরে দেখলেন তাঁর এক সময়কার সহচর যারা ছিলেন, যারা অনেকে মিনার মাহমুদের হাত ধরে প্রতিষ্ঠিত হয়েছেন। তাদের ব্যস্ততা বেড়ে গেছে অনেক। পুরোনো বন্ধুদের সহযোগিতা মেলে না মিনার ভাইয়ের। তবু তিনি দমে যাননি। অদম্য উদ্যম নিয়ে তিনি বিচিন্তা পুনরায় প্রকাশ করেন। তারপর এক সময় তুমুল অভিমানে ভেতরে ভেতরে দগ্ধ হন। একটি দৈনিক পত্রিকায় কিছুদিন কাজ করেন। এক সময় হাঁপিয়ে ওঠেন। চাকরি ছেড়ে দেন তিনি। তুমুল অভিমান প্রচণ্ড হতাশা তাকে সম্পূর্ণ দখল করে নেয়। গ্রাস করে ফেলে মিনার মাহমুদের মনোশক্তিকে। তিনি একটি আবাসিক হোটেলের কক্ষে বসে তাঁর প্রিয়তমা নববিবাহিত স্ত্রীকে দীর্ঘ চিঠি লিখেন। নিপীড়নের কথা ব্যক্ত করেন। ক্ষমা প্রার্থনা করেন। তারপর একের পর এক ঘুমের ওষুধ খেয়ে অন্তহীন ঘুমের মধ্যে নিহত হয়ে যান।
এভাবে যবনিকা ঘটে তুমুল সম্ভাবনাময় একটি জীবনের। ঘুমের ওষুধ হয়তো মিনার ভাইকে আর কখনো জাগতে দেবে না। কিন্তু তাঁর প্রতি আমাদের ভালবাসা নির্ঘুম থাকবে। থাকবেই। তাঁর ভক্তকুল থাকবে যতদিন। ততদিন আমাদের ভালবাসা, ভালো থাকবে জেগে থাকবে। মিনার ভাই তুমি শান্তিতে ঘুমাও। তোমার স্বপ্নসমূহ বুকে নিয়ে আমরা এগিয়ে যাবো।
লেখক : কবি ও প্রাবন্ধিক
(দ্য রিপোর্ট/একেএমএম/মার্চ ২৯,২০১৯)
পাঠকের মতামত:
- গরমের স্বস্তিতে মিনিস্টার এসি
- ছয় হাজার টন মসুর ডাল কিনবে সরকার
- বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে প্রথম শ্রেণির ৫৭ কর্মকর্তার পদত্যাগ
- যুক্তরাষ্ট্রের টিকটকের ওপর নিষেধাজ্ঞা দিতে আনা বিল অনুমোদন
- ১৫ বছরে আমাদের চাল আমদানি করতে হয়নি: এলজিআরডি মন্ত্রী
- বৃষ্টির সম্ভ্যব্য সময় জানাল আবহাওয়া অফিস
- বেনজীরের নগদ অর্থের তথ্য চেয়েছে দুদক
- "উপজেলা ভোটে ব্যর্থ হলে গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা ক্ষুন্ন হতে পারে"
- ছুটি আরও বাড়বে কি না, জানা যাবে শনিবার
- "বিএনপি যেকোনো উপায়ে ক্ষমতায় আসার জন্য মরিয়া হয়ে উঠেছে"
- যুদ্ধ কখনো কোনো সমাধান দিতে পারে না: প্রধানমন্ত্রী
- সূচকের পতনের মধ্যে দিয়ে লেনদেন শেষ
- শেয়ারের দাম কমার নতুন সীমা বেঁধে দিলো বিএসইসি
- "বিএনপি একতরফা সমাবেশ করতে গেলে সন্ত্রাস, আগুন সন্ত্রাসের আশঙ্কা থাকে"
- "তাপপ্রবাহ কমে গেলে লোডশেডিং আর থাকবে না"
- নিয়োগপ্রাপ্ত আপিল বিভাগের তিন বিচারপতির শপথ বৃহস্পতিবার
- দুদিনে সোনার দাম কমলো ভরিতে ৫২৩৮ টাকা
- তাপপ্রবাহে বাংলাদেশের শিশুরা উচ্চ ঝুঁকিতে
- ঈদযাত্রায় প্রাণ হারিয়েছেন ৩৬৭ জন
- সারাদেশে হিটস্ট্রোকে ৪ জনের মৃত্যু
- প্রাইম ব্যাংকের মুনাফা বেড়েছে
- লোকসান থেকে মুনাফায় হাইডেলবার্গ সিমেন্ট
- "শরীয়াহভিত্তিক প্রোডাক্ট আনলে অনেকে পুঁজিবাজারে বিনিয়োগে এগিয়ে আসবে"
- খালেদা জিয়ার গ্যাটকো দুর্নীতি মামলার চার্জ শুনানি ২৫শে জুন
- ফিলিস্তিনের পক্ষে প্রতিবাদ, গণগ্রেফতারের মুখে মার্কিন শিক্ষার্থীরা
- আমি এখানে কাজ শুরু করতে মুখিয়ে আছি: মুশতাক
- দুই সেঞ্চুরির ম্যাচে হারের খলনায়ক মুস্তাফিজ
- নির্যাতিত বাংলাদেশীদের নাগরিকত্ব দেবে ভারত: অমিত শাহ
- এমভি আবদুল্লাহর কয়লা খালাস শুরু, ২৩ নাবিকই ফিরবেন জাহাজে
- বিএনপিপন্থি সাত আইনজীবীর আদালত অবমাননার আদেশ পেছালো
- আগামী দিনে হজ্ব ব্যবস্থাপনা আরও স্মার্ট হবে: ধর্মমন্ত্রী
- ১১ বছরেও শেষ হয়নি রানা প্লাজা ধসের বিচার
- ইঞ্জিনসহ বগি লাইনচ্যুত, কক্সবাজার-চট্টগ্রাম রুটে রেল যোগাযোগ বন্ধ
- ছয় দিনের সরকারি সফরে থাইল্যান্ডে গেলেন প্রধানমন্ত্রী
- সাংবাদিক আতিকুর রহমান হাবিব এর মৃত্যুতে বিএনপি মিডিয়া সেলের শোকবার্তা
- গাজা ইস্যুতে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ সামাল দিতে হিমশিম খাচ্ছে মার্কিন বিশ্ববিদ্যালয়গুলো
- সূচকের পতনে লেনদেন শেষ
- হিট স্ট্রোকের ঝুঁকি কমাতে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নির্দেশনা
- পদ্মা নদীতে তিন কিশোরের মরদেহ উদ্ধার
- দায় এড়াতে পারেন না কারিগরি সাবেক চেয়ারম্যান: ডিবি হারুন
- কমেছে স্বর্ণের দাম
- ভোরের কাগজ পত্রিকার যুগ্ম বার্তা সম্পাদক আতিক আর নেই
- ইসরাইলি সেনাবাহিনীর ওপর যে কারনে নিষেধাজ্ঞা দিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
- পদ্মা ব্যাংকের এমডির পদত্যাগ
- রাজধানীতে বৃষ্টির জন্য নামাজ আদায়
- বাংলাদেশের সঙ্গে এফটিএ করতে আগ্রহী কাতার
- দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ বিদ্যুৎ উৎপাদনের রেকর্ড
- বৃষ্টির সম্ভাবনা তবে অব্যাহত থাকবে তাপপ্রবাহও
- "দেশের বাইরেও সরকারকে হটানোর চক্রান্ত দীর্ঘদিন ধরে দেখছি"
- ঢাকা থেকে প্রধান ১৫ টি রুটে ট্রেনের ভাড়া যত বাড়লো
- কাতারের সঙ্গে ৫টি চুক্তি ও ৫টি সমঝোতা স্মারক সই
- পুঁজিবাজারের সংকট নিরসনে বিএসইসির তিন সিদ্ধান্ত
- সূচকের উত্থানে লেনদেন শেষ
- বেনজীর আহমেদের দুর্নীতির অনুসন্ধান চেয়ে হাইকোর্টে রিট
- বাসাবাড়িতে এডিসের লার্ভা পেলেই জেল,জরিমানা: মেয়র
- কারিগরি শিক্ষাবোর্ডের চেয়ারম্যানকে অব্যাহতি
- "আওয়ামী লীগ রাষ্ট্রীয় শক্তি ব্যবহার করে গণতন্ত্রকে হত্যা করছে"
- পাঁচ দিনের সফরে বুধবার থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী
- ট্রেন ভাড়ার ছাড় প্রত্যাহার, বাড়ছে ভাড়া
- প্রিমিয়ার ব্যাংকের পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা
- নাভানা ফার্মার পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা
- মার্কেন্টাইল ইসলামী ইন্স্যুরেন্সের পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা
- না ফেরার দেশে অভিনেতা রুমি
- মালদ্বীপের নির্বাচনে চীনপন্থী মুইজ্জার বড় জয়
- রোমাঞ্চকর লড়াইয়ে রিয়ালের কাছে হারল বার্সা
- কসবা সীমান্তে ওপারে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশী যুবক নিহত
- আজ থেকে ইতালির ওয়ার্ক পারমিট ভিসার অ্যাপয়েন্টমেন্ট
- ঋণ খেলাপি চিহ্নিতে উপজেলা প্রার্থীদের তথ্য চায় কেন্দ্রীয় ব্যাংক
- সহকারী শিক্ষক নিয়োগে সংশোধিত ফল প্রকাশ
- খালেদা জিয়ার ১১ মামলার শুনানি ২৯ জুলাই
- আমরা জীবাশ্ম জ্বালানির ব্যবহার হ্রাস করেছি: প্রধানমন্ত্রী
- দেশজুড়ে তাপপ্রবাহ অব্যাহত, তিনদিনের হিট আ্যালার্ট
- পতনের ধারা থেকে সরানো যাচ্ছে না পুঁজিবাজারকে
- মাধবদীতে হিট স্ট্রোকে এক যুবকের মৃত্যু
- ১৯ দিনে রেমিট্যান্স ১৪ হাজার কোটি টাকার বেশি
- এক কোটি গাছ লাগানোর পরিকল্পনা ছাত্রলীগের
- আসাম থেকে বাংলাদেশে আসছে মাসডো এর একটি বিশেষজ্ঞ টিম
- ইরান- ইসরাইল উত্তেজনা: স্থায়ী সংঘাতের সতর্কতা তুরস্কের
- প্রাথমিকে অ্যাসেম্বলি বন্ধ রাখার নির্দেশ
- তিলকে তাল বানিয়ে উপস্থাপন করা হয়েছে: বেনজীর
- ইন্টারনেট সেবা ব্যাহত হওয়ার কারন জানালো বিএসসিপিএলসি
- থার্ড টার্মিনালে বাউন্ডারি ভেঙে রাইদা বাস, নিহত ইঞ্জিনিয়ার
- হজযাত্রীদের স্বস্তি দিতে কাজ করছে সরকার: ধর্মমন্ত্রী
- বাংলাদেশে যত অপরাধ হয়, তার সবই করে বিএনপি: প্রধানমন্ত্রী
- ইসরাইলের অস্ত্র ইরানি বাচ্চাদের খেলনা: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- এই অবৈধ সরকার চোরাবালির ওপর দাঁড়িয়ে আছে: রিজভী
- সারাদেশে তিন দিনের হিট এলার্ট জারি
- বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব ব্যাটারি কমপ্লেক্সর উদ্বোধন করেছেন প্রধানমন্ত্রী
- ধোনির রেকর্ড ভেঙ্গে তাঁকে টুপি খোলা শ্রদ্ধা রাহুলের
- ট্রেনে বাঁ পায়ের সব আঙুল কাটা পড়েছে আনু মুহাম্মদের
- ডেঙ্গু শনাক্তের জন্য দেশেই তৈরি হচ্ছে ডেঙ্গু টেস্ট কিট
- জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরাম থেকে খোকনকে অব্যাহতি
- জাতীয় পতাকার নকশাকার শিব নারায়ণ দাস মারা গেছেন
- ঢাকা থেকে প্রধান ১৫ টি রুটে ট্রেনের ভাড়া যত বাড়লো
- আমরা জীবাশ্ম জ্বালানির ব্যবহার হ্রাস করেছি: প্রধানমন্ত্রী
- ইসলামী ব্যাংকের ময়মনসিংহ জোনের কর্মকর্তা সম্মেলন অনুষ্ঠিত
- এবারও বোরো মৌসুমে ধান ও চাল কিনবে সরকার
- কারসাজি চক্রের প্রভাবে সূচকের পতন, কঠোর অবস্থানে বিএসইসি
- টেকনো ড্রাগসের বিডিং শুরু আজ
- বিএনপির প্রতি জনগণের কোনো আগ্রহ নেই: কাদের