আইসিইউ-তে মৃত ৮০ শতাংশ রোগীর শরীরে সুপারবাগ
দ্য রিপোর্ট ডেস্ক : বাংলাদেশের চিকিৎসকরা বলেছেন, হাসপাতালের নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্র বা আইসিইউ-তে থাকা রোগীদের একটি বড় অংশের মৃত্যুর পেছনে অ্যান্টিবায়োটিক প্রতিরোধী ব্যাকটেরিয়া দায়ী, যাদেরকে এই ক্ষমতার জন্য 'সুপারবাগ' হিসেবেও চিহ্নিত করা হয়। খবর বিবিসির।
ঢাকার বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের ফার্মাকোলজি বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক সায়েদুর রহমান জানিয়েছেন, আইসিইউ-তে থাকা রোগীদের বেশীরভাগের শরীরেই সুপারবাগ পাওয়া গেছে।
তিনি বলেন, "আইসিইউতে যেসব রোগীরা মারা যাচ্ছেন, তারা এমনিতেই জটিল রোগী, তাদের শরীরে প্রতিরোধ ক্ষমতা দুর্বল থাকে, তাদের আরো অনেক সমস্যা থাকতে পারে। কিন্তু আমরা এটাও দেখেছি, তাদের ৭০ থেকে ৮০ শতাংশের শরীরে অ্যান্টিমাইক্রোবায়াল রেসিস্ট্যান্স সুপারবাগ পাওয়া গেছে।''
''হয়তো তাদের মৃত্যুর আরো অনেক কারণ থাকতে পারে, কিন্তু দেখা গেছে মারা যাওয়া রোগীদের আক্রমণকারী ব্যাকটেরিয়ার ৭০ থেকে ৮০ শতাংশ অ্যান্টিবায়োটিক রেসিস্ট্যান্স। এসব আক্রমণকারী ব্যাকটেরিয়া কিছু ক্ষেত্রে সাধারণ অ্যান্টিবায়োটিক প্রতিরোধী, আবার কখনো কখনো সব ধরণের অ্যান্টিবায়োটিক প্রতিরোধী হতে দেখা যায়।''
২০১৮ সালে শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের আইসিইউ-তে মোট ৯০০ রোগী ভর্তি হয়েছিল, যাদের মধ্যে ৪০০ জন মারা যায়। এদের প্রায় ৮০ শতাংশ রোগীর ক্ষেত্রে দেখা গেছে যে তাদের শরীরে অ্যান্টিবায়োটিক প্রতিরোধী ব্যাকটেরিয়া ছিল।
তিনি জানান, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে যে রোগীরা আসেন, তারা আগেই বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি থেকে চিকিৎসা নিয়ে এখানে আসেন। ফলে সেখান থেকেই তারা এ ধরণের ওষুধ প্রতিরোধী ব্যাকটেরিয়ায় আক্রান্ত হয়ে থাকতে পারেন বা এখানেও আক্রান্ত হতে পারেন।
অধ্যাপক রহমান বলেন, এসব রোগীর বেশিরভাগই অন্যান্য হাসপাতাল থেকে এসেছিলেন, যা ইঙ্গিত দিচ্ছে যে ওইসব আইসিইউ-তে যথেষ্ট তদারকি নেই।
অধ্যাপক সায়েদুর রহমান বলেন, যেসব ব্যাকটেরিয়া সাধারণত মানুষের শরীরকে আক্রমণ করে, তারা দীর্ঘদিন ধরে ওষুধের সংস্পর্শে থাকার কারণে ওইসব ওষুধ থেকে বেঁচে যাওয়ার কিছু ক্ষমতা অর্জন করে।
এটাকেই চিকিৎসা বিজ্ঞানের ভাষায় বলা হয় অ্যান্টিবায়োটিক রেসিস্ট্যান্স।
কেন এটা এতো বেশি ঝুঁকিপূর্ণ?
এ ধরণের ওষুধ প্রতিরোধী সক্ষমতা অর্জন করে যেসব ব্যাকটেরিয়া, তারা সেই ক্ষমতা অন্যান্য ব্যাকটেরিয়ার মধ্যে ছড়িয়ে দিতে পারে। ফলে খুবই দ্রুত গতিতে অনেক ব্যাকটেরিয়ার মধ্যে এই সামর্থ্য তৈরি হয়।
ফলে আর কোন অ্যান্টিবায়োটিক দিয়েই এই জীবাণুগুলোকে দমন করা যায় না, অর্থাৎ অ্যান্টিবায়োটিক কাজ করে না। ফলে রোগীকে সুস্থ করে তোলা কঠিন হয়ে পড়ে।
সুপারবাগ বা অ্যান্টিমাইক্রোবায়াল রেসিস্ট্যান্স শুধুমাত্র বাংলাদেশের একার সমস্যা নয়, সারা বিশ্বেই এ নিয়ে উদ্বেগ বাড়ছে। তবে ঘনবসতিপূর্ণ হওয়ায় এবং কম নজরদারি থাকায় বাংলাদেশে এই সমস্যাটি দ্রুত গতিতে বাড়ছে বলে বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন।
প্রতিবেশে এই রেসিস্ট্যান্স কিভাবে তৈরি হয়?
আমরা যেসব প্রাণীর মাংস বা শাকসবজি খাই - সেইসব প্রাণীর শরীরে বা সবজির উৎপাদনে যদি অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহার করা হয়, তাহলে সেগুলো রেসিস্ট্যান্স তৈরি করে, যার প্রভাব মানুষের ওপর পড়ে।
অধ্যাপক রহমান জানান, "মানুষের প্রোটিনের জন্য মাছ, মুরগি, গরু দরকার এবং সেগুলোকে সস্তায় বাঁচানোর জন্য অ্যান্টিবায়োটিক দরকার। অর্থাৎ মানুষকে তার প্রোটিনের জন্যে ভবিষ্যতকে ঝুঁকিগ্রস্ত করা হচ্ছে।"
এছাড়া হাসপাতাল থেকে শুরু করে রেসিস্ট্যান্ট ব্যক্তির হাঁচি-কাশি, মল-মূত্র থেকেও তা ছড়াতে পারে বলে তিনি উল্লেখ করেন।
কিন্তু আইসিইউতে কেন এরকম ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণ?
অধ্যাপক সায়েদুর রহমান এর জন্যে বেশ কয়েকটি কারণ উল্লেখ করেছেন।
''অসুস্থ হওয়ায় রোগীর প্রতিরোধ ক্ষমতা দুর্বল থাকে, ফলে অন্যান্য সময় তিনি যেসব ব্যাকটেরিয়াকে নিজে সামলাতে পারতেন, তখন সেটা আর তিনি পারেন না।''
''দ্বিতীয়ত, আমাদের হাসপাতালে (বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতাল) আসা রোগীরা সাধারণত অন্যান্য হাসপাতালে চিকিৎসা পাওয়ার পর এখানে আসেন। কিন্তু সেসব হাসপাতালে তুলনামূলকভাবে সংক্রমণ ছড়ানো ঠেকানোর ক্ষেত্রে তদারকি ব্যবস্থা দুর্বল। ফলে তারা এমন কিছু ব্যাকটেরিয়ায় আক্রান্ত হন, যেগুলো এর মধ্যেই ওষুধ প্রতিরোধী হয়ে গেছে।''
''তৃতীয়ত, আইসিইউতে সংক্রমণ। এক্ষেত্রে যেসব সুপারিশ করা হয়ে থাকে, আমাদের দেশে আইসিইউতে সেগুলো সেভাবে মানা হয় না। ফলে রোগীরা আইসিইউতে ভর্তি হওয়ার পর খারাপ ধরণের ব্যাকটেরিয়ায় আক্রান্ত হতে পারেন। যে কারণে এই হারটি ধীরে ধীরে বাড়ছে।''
দেশের একমাত্র চিকিৎসা বিশ্ববিদ্যালয়ের এই অধ্যাপক বলছেন, আট বছর আগে এই হার ২০ থেকে ২৫ শতাংশ ছিল, তবে এখন এই হার অন্তত তিনগুণ বেড়েছে।
অধ্যাপক সায়েদুর রহমান বলেন, ''এ নিয়ে বেশ কিছু গবেষণা এখনো চলছে। সেগুলোর ফলাফল প্রকাশিত হলে হয়তো নিশ্চিতভাবে বলা যাবে। তবে যেসব কারণ এখন ধারণা করা হচ্ছে তার মধ্যে রয়েছে, সংক্রমণ ঠেকাতে যেসব ব্যবস্থা হাসপাতালে থাকা উচিত, এখানে সেগুলো খুবই দুর্বল।''
''বাংলাদেশে, ঢালাওভাবে, প্রতিদিন প্রায় ১০ লক্ষ্য মানুষ চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়াই ওভার দা কাউন্টার অ্যান্টিবায়োটিক কিনে খাচ্ছে।''
২০১৫ সালে ইউরোপিয়ান জার্নাল অব সায়েন্টিফিক রিসার্চের একটি গবেষণায় দেখা গেছে, বাংলাদেশে প্রতি তিনজন রোগীর একজন চিকিৎসকের কোন পরামর্শ ছাড়াই অ্যান্টিবায়োটিক গ্রহণ করে থাকেন।
''কোটি কোটি মুরগীতে অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহার করা হচ্ছে, সেগুলো নানাভাবে মানুষের শরীরে চলে আসছে।''
আইসিডিডিআরবি'র বিজ্ঞানীরা বলেছেন, অনেক শিশুর মধ্যে অ্যান্টিবায়োটিক রেসিস্ট্যান্ট দেখা গেছে, যদিও ওই শিশু হয়তো তেমন কোন ওষুধ খায়নি। জিনের মাধ্যমে তাদের শরীরে এটি তৈরি হয়েছে।
"এর মানে শিশু এন্টিবায়োটিক না খেলেও প্রকৃতি-পরিবেশে থাকা এসব ড্রাগ রেসিস্ট্যান্ট জীবাণু তাদের শরীরে প্রবেশ করছে এবং ওষুধ কাজ করছে না," বলেছেন আইসিডিডিআরবি'র জ্যেষ্ঠ বিজ্ঞানী মনিরুল আলম।
তাহলে বাজারে প্রচলিত অ্যান্টিবায়োটিকের কী অবস্থা?
অধ্যাপক সায়েদুর রহমান বলছেন, ''সাধারণভাবে আমাদের গবেষণাটি হচ্ছে হাসপাতাল-কেন্দ্রিক, যেখানে তুলনামূলক জটিল রোগীরা আসেন। সেসব পরীক্ষা নিরীক্ষায় দেখা গেছে, তাদের অর্ধেক ক্ষেত্রে, আজ থেকে ১০/১৫ বছর আগে যেসব অ্যান্টিবায়োটিক দিয়ে তাদের চিকিৎসা করা যেতো, তার অন্তত অর্ধেক ওষুধ কার্যকারিতা হারিয়েছে।''
''সুতরা আমরা বুঝতে পারছি, এইভাবে যদি চলতে থাকে, তাহলে ভবিষ্যতে ব্যাকটেরিয়াগুলো বিপদজনভাবে প্রতিরোধী হয়ে উঠবে এবং মানুষের চিকিৎসা করাটা ক্রমেই কঠিন হয়ে পড়বে।''
কীভাবে সমস্যাটির মোকাবেলা করা যেতে পারে?
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক সায়েদুর রহমান বলেন, প্রথমত, প্রেসক্রিপশন ছাড়া অ্যান্টিবায়োটিক বিক্রি বন্ধ করা দরকার। সেটা করার সহজ পদ্ধতি হলো, এরকম ওষুধের প্যাকেটগুলো লাল রঙ করে ফেলা, যাতে সবাই বুঝতে পারে যে এটি ঝুঁকিপূর্ণ।
''পশুসম্পদে, বিশেষ করে মুরগিতে মানুষের জন্য প্রয়োজনীয় অ্যান্টিবায়োটিকের ব্যবহার বন্ধ করা। কারণ এসব অ্যান্টিবায়োটিক পরিবেশে মিশে প্রতিরোধী হয়ে উঠলে তা মানুষের জীবনের জন্য অনেক ঝুঁকি তৈরি করবে।''
''প্রতিটা হাসপাতালে সরকারের নজরদারি বা টিম করে দিতে হবে, যাতে সেখানে সংক্রমণ রোধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থাগুলো অবশ্যই নিশ্চিত করা হয়।"
অধ্যাপক রহমান বলেন, একসঙ্গে এসব পদক্ষেপ নিতে হবে।
''তা না হলে বাংলাদেশ অন্যান্য দেশের তুলনায় অনেক বেশি ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় চলে যাবে। কারণ এখানে ছোট্ট জায়গা, মানুষ বেশি, ফলে দ্রুত সংক্রমণ বা জীবাণু ছড়াতে পারে'' - সতর্ক বার্তা জানালেন এই চিকিৎসক।
(দ্য রিপোর্ট/একেএমএম/এপ্রিল ২৫,২০১৯)
পাঠকের মতামত:
- আফগানিস্তানে বন্যায় অন্তত ৫০ জনের মৃত্যু
- কানে ঐশ্বরিয়ার লুক নিয়ে কটাক্ষ
- হিজবুল্লাহর হামলায় ক্ষয়ক্ষতি কথা স্বীকার করলো ইসরায়েল
- পশুর জন্য প্রাকৃতিক খাদ্যে উৎপাদন বাড়াতে বললেন প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী
- পুঁজিবাজারে মূলধন কমেছে ৭ হাজার ১০৫ কোটি টাকার বেশি
- বজ্রপাতে সাতজনের মৃত্যু
- "বাংলাদেশের বিপক্ষে যে যাবে আমরা তার বিপক্ষে আছি"
- তাপস মনগড়া ও অসত্য তথ্য দিচ্ছেন: সাঈদ খোকন
- জাতি-ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে কেউ যেন বৈষম্যের শিকার না হন: রাষ্ট্রপতি
- বাংলাদেশ ব্যাংকে সাংবাদিকরা কেন ঢুকবেন, প্রশ্ন ওবায়দুল কাদেরের
- নটর ডেম কলেজে ভর্তির আবেদন শুরু ২৫শে মে
- সুমাত্রায় ভয়ঙ্কর বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৭ জন
- ভারতের প্রধান কোচ হবার প্রস্তাব পেলেন গম্ভীর
- এবার মেজর লিগে খেলবেন সাকিব
- ধোলাইখালে মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকে লাগা আগুন নিয়ন্ত্রণে
- "শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন মানে গণতন্ত্রের প্রত্যাবর্তন"
- ইসরায়েলকে সতর্ক করেছে ১৩টি দেশ
- ৮০ কিলোমিটার বেগে ঝড়ের আভাস, ২ নম্বর হুশিয়ারি সংকেত
- গাজা থেকে তিন জিম্মির মরদেহ উদ্ধার
- অবশেষে রাজধানীতে স্বস্তির বৃষ্টি
- মদিনায় চলতি বছরে প্রথম বাংলাদেশী হজযাত্রীর মৃত্যু
- ইআরডিএফবির আয়োজনে শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন শীর্ষক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত
- ইসরাইলের সামরিক স্থাপনায় আঘাত হেনেছে হিজবুল্লাহর ড্রোন
- রাজধানীর বাজারগুলোতে সব ধরনের মুরগির দাম কমেছে
- বিশ্বকাপ প্রস্তুতিতে বাংলাদেশের প্রতিপক্ষ ভারত ও যুক্তরাষ্ট্র
- রাফায় হামলা বন্ধে ইসরায়েলকে নির্দেশ দিতে আইসিজের প্রতি আহবান
- বিএনপির সময় ঋণ খেলাপির তালিকা সবচেয়ে বড় ছিল: আইনমন্ত্রী
- "প্রধানমন্ত্রীর প্রচেষ্টার ফলে টেলিযোগাযোগ সেবা সবার হাতের মুঠোয়"
- বাজেট ৬ জুন দিবো ও বাস্তবায়নও করব: প্রধানমন্ত্রী
- ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ৫
- যুক্তরাষ্ট্র র্যাবের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করছে না: স্টেট ডিপার্টমেন্ট
- "আ.লীগ সরকার তথ্যপ্রযুক্তি খাতে ব্যাপক উন্নয়ন কর্মকাণ্ড বাস্তবায়ন করেছে"
- আশুলিয়ায় বকেয়া বেতনের দাবিতে শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ
- "যারা ধর্ম নিয়ে রাজনীতি করে, তাদের মুখোশ খুলে দেওয়ার সময় এসেছে"
- বিশ্বকাপ খেলতে দেশ ছেড়েছেন সাকিব-শান্তরা
- হামলা আরও জোরদার করেছে ইসরায়েল, রাফায় বাস্তুচ্যুত ৬ লাখ মানুষ
- শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে আ.লীগের কর্মসূচি
- উপজেলা নির্বাচন: ৫২ জনকে বহিষ্কার করেছে বিএনপি
- ৪৮ ঘণ্টার তাপপ্রবাহের সতর্কতা জারি
- সৌদি পৌঁছেছেন ২১ হাজার ৬৩ জন হজযাত্রী
- ঢাকা ছাড়লেন ডোনাল্ড লু
- নর্থ সাউথ সোশ্যাল সার্ভিসেস ক্লাবের আয়োজনে বৈশাখী মেলা ১৪৩১ অনুষ্ঠিত
- দেশের ৫৮ জেলায় ছড়িয়ে পড়েছে তাপপ্রবাহ
- প্রস্তুতি আমার মনে হয় ভালো হয়েছে: হাথুরুসিংহে
- কঠোর আন্দোলনের হুশিয়ারি ব্যাংক রিপোর্টারদের
- "নিজস্ব গতিতে চলতে না দিলে পুঁজিবাজারের দীর্ঘমেয়াদি উন্নয়ন সম্ভব নয়"
- নির্বাচন ইস্যু পেছনে ফেলে যুক্তরাষ্ট্র সামনের দিকে তাকাতে চায়: লু
- প্রাথমিকের সহকারী শিক্ষকের দ্বিতীয় ধাপের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ
- বাংলাদেশ প্রসঙ্গে পশ্চিমা বিশ্ব তাদের অবস্থান পরিবর্তন করেনি: মির্জা ফখরুল
- ডেঙ্গুতে দেশে ৩ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ২১ জন
- "বাংলাদেশ ব্যাংকের থলের বিড়াল বের হতে শুরু করছে"
- বিশ্বে বাংলাদেশকে এগিতে নিতেই আলোচনা হয়েছে: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- বিমানের সাবেক এমডিসহ ১৬ কর্মকর্তার নামে চার্জশিট, অব্যাহতি ১৪
- মেঘনা ইন্স্যুরেন্সের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ
- মিডল্যান্ড ব্যাংকের আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ
- এনআরবিসি ব্যাংকের পরিচালকের শেয়ার কেনার সিদ্ধান্ত
- লাগাতার দরপতনে শেয়ারবাজার, প্রথম ঘণ্টাতেই নেই ৬৬ পয়েন্ট
- "বাংলাদেশের সাথে আস্থার সম্পর্ক আরও গভীর করতে চায় যুক্তরাষ্ট্র"
- সৌদি পৌঁছেছেন ১৮ হাজার ৬৫১ জন হজযাত্রী
- "সবার জন্য গ্রহণযোগ্য করতে শ্রম আইনের সংশোধন করা হচ্ছে"
- চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নির্বাচনের ফল বাতিল চেয়ে নিপুণের রিট
- গাজায় নিহতের অর্ধেকের বেশি বেসামরিক নারী ও শিশু: জাতিসংঘ
- কোহলিকে অধিনায়ক হিসেবে দেখতে চান সাবেক তারকারা
- সাকিবের রেকর্ড, রিয়াদের আক্ষেপ
- আগামী ২৪ ঘণ্টায় তাপপ্রবাহ অব্যাহত থাকতে পারে
- "জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবেলায় যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের পাশে থাকবে"
- নো হেলমেট, নো ফুয়েল: সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের
- "বিএনপি সরকার ক্ষমতায় এসে সব কমিউনিটি ক্লিনিক বন্ধ করে দেয়"
- পাঁচটি ইলেক্ট্রোলাইট ড্রিংকস কোম্পানির মালিকের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
- মেট্রোরেল শুক্রবার চালানোর প্রস্তুতি
- নির্বাচন নিয়ে বিএনপির ষড়যন্ত্র সফল হয়নি: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- বিশ্বকাপ দল ঘোষণা, সহ-অধিনায়ক তাসকিন
- সরকার স্যাংশন বা ভিসানীতির কেয়ার করে না: কাদের
- অস্বাভাবিক শেয়ারদর বৃদ্ধির কারণ জানে না এশিয়াটিক ল্যাবরেটরিজ
- ইসরায়েলি বিমান হামলায় কমপক্ষে ১৪ জন নিহত
- কঠিন সিদ্ধান্ত নিচ্ছেন পুতিন
- এসএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ করলেন প্রধানমন্ত্রী
- সরকার স্যাংশন বা ভিসানীতির কেয়ার করে না: কাদের
- বিশ্বকাপ দল ঘোষণা, সহ-অধিনায়ক তাসকিন
- সাকিবের রেকর্ড, রিয়াদের আক্ষেপ
- ইসলামী ব্যাংকের বরিশাল জোনের কর্মকর্তা সম্মেলন অনুষ্ঠিত
- জি এম কাদেরের চেয়ারম্যান পদে দায়িত্বে ফিরতে বাঁধা নেই
- বিমানের সাবেক এমডিসহ ১৬ কর্মকর্তার নামে চার্জশিট, অব্যাহতি ১৪
- নাগরিকত্ব ত্যাগ করে অন্য কোনো দেশের নাগরিক হলে এনআইডি বাতিল
- শিক্ষায় ছেলেরা পিছিয়ে কেন, কারন খুঁজতে বললেন প্রধানমন্ত্রী
- আবারও সিআইপি হলেন এম এ রাজ্জাক খান রাজ
- দুর্ভাগ্যজনকভাবে বিভাজন সৃষ্টি হয়েছে বাংলাদেশে: মির্জা ফখরুল
- পাঁচটি ইলেক্ট্রোলাইট ড্রিংকস কোম্পানির মালিকের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
- সৈয়দপুরে বিমানবন্দরে ফ্লাইট চালু, আটকেপড়া যাত্রীদের স্বস্তি
- সহযোগী অধ্যাপক হলেন ৯০ বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক
- আজ কুতুবদিয়া পৌঁছাবে এমভি আবদুল্লাহ
- নির্বাচন নিয়ে বিএনপির ষড়যন্ত্র সফল হয়নি: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- ইউএস ট্রেড শো- ২০২৪ এ ইসলামী ব্যাংকের স্টল উদ্বোধন
- ঝিনাইদহ-১ আসনে উপনির্বাচন ৫ জুন
- কোহলিকে অধিনায়ক হিসেবে দেখতে চান সাবেক তারকারা
- চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নির্বাচনের ফল বাতিল চেয়ে নিপুণের রিট
- ঢাকায় এসেছেন ডোনাল্ড লু
- ইতালির ব্যবসায়ীদের বাংলাদেশে বিনিয়োগের আহবান প্রধানমন্ত্রীর
- পোশাক শিল্পে এখনই ৩ চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা জরুরি
- রাফা ছেড়ে পালিয়েছেন ৩ লাখ মানুষ: জাতিসংঘ