শান্তি চুক্তির ১৯ বছরেও অস্থির পাহাড় (পর্ব-৫)
বরাদ্দকৃত জমিতে যেতে পারছেন না বাঙালিরা
কাওসার আজম, পার্বত্যাঞ্চল থেকে ফিরে : পার্বত্য জেলা খাগড়াছড়ির মহালছড়ি উপজেলার চেংড়াছড়ি গুচ্ছগ্রাম। পাহাড়ঘেরা ওই গুচ্ছগ্রামে বর্তমানে বসবাস প্রায় ৪শ’ বাঙালি পরিবারের। সেখানে গিয়ে কথা হয় ৮০ ঊর্ধ্ব গুলিজান বেগমের সঙ্গে। কানে কম শোনেন, চোখেও কম দেখেন। বয়সের ভারে নুয়ে পড়া গুলিজানের স্বামী আফসার আলী মারা গেছেন কবে তাও ঠিক করে বলতে পারেননি তিনি। ৩ ছেলেকে নিয়ে থাকেন চেংড়াছড়ির গুচ্ছগ্রামে। দীর্ঘ আলাপচারিতায় এই বৃদ্ধা জানান, রংপুরে নদী ভাঙনের শিকার হলে এরশাদ সরকার অন্য পরিবারগুলোর মতো অসহায় এই পরিবারকেও ১৯৮২ সালে খাগড়াছড়ির মুবাছড়িতে পুনর্বাসন করে। জেলার খুলারামপাড়াতে তাদের আবাদি জমিও দেওয়া হয়। কিন্তু পাহাড়ি সন্ত্রাসীরা তাদের সেখান থাকতে দেয়নি। পাহাড়ি সন্ত্রাসীরা কিভাবে বাঙালিদের ওপর জুলুম নির্যাতন করেছে তার কিছু চিত্র উঠে আসে গুলিজান বেগমের বক্তব্যে। তিনি বলেন, সরকার আমাগেরে এই পাহাড়ে বাড়ি করার জায়গা দিয়েছিল, চাষের জমি (৩-৪ একর) দিয়েছিল। কিন্তু, তাদের এটা সহ্য হয়নি। বাঙালিদের ওপর জুলুম নির্যাতন চালাতো। এতেও যখন আমরা সরতাম না, তখন আমাদের মা-বোনদের ইজ্জতের ওপর হামলে পড়তো। অপহরণ কইর্যা ছেলে-মেয়েদের তুলে নিয়ে যাইতো। চোখের পানি ফেলতে ফেলতে তিনি বলেন, ওরা আমার ছেলেটারে (গোলাম মোস্তফা,১২ বছর) তুলে নিয়ে গেল, এর ২ মাস পর রাস্তা থাইক্যা নাতিটারেও (মঞ্জুর আলম, বয়স ৫ বছর) নিয়ে গেল। আইজক্যা পর্যন্ত তাদের আর পাইলাম না। শান্তি বাহিনী আমগো সেখানে থাইকতে দিল না। এখানে (গুচ্ছগ্রাম) আইস্যা পরলাম।
একই গুচ্ছগ্রামে কথা হলো পঙ্গু সিদ্দিক আলীর (৭৫) সঙ্গে। পায়ে পচন ধরার পর পঙ্গু জীবন কাটাচ্ছেন তিনি। ৪ ছেলে ১ মেয়ের মধ্যে ৩ ছেলে বিয়ে করে আলাদা সংসার পেতেছে। ছোট ছেলের সঙ্গেই থাকেন। মেয়েটাকে বিয়ে দিয়েছেন। মঞ্জুরা বেগম নামে আরেকটি মেয়ে ছিল তার। ১৯৯৮ সালের কথা। শান্তি চুক্তি হয়েছে সবেমাত্র। খাগড়াছড়ির মুবাছড়ির খুলারামপাড়াতে থাকা অবস্থায় একদিন ঝর্ণার পাশ থেকে তাকে তুলে নিয়ে যায় সন্ত্রাসীরা। এরপর তাকে ধর্ষণ করে হত্যার পর লাশ ঝর্ণার পাশে ঝুলিয়ে রেখে যায়। মামলা করতেও সাহস করেননি তখন তিনি। থানায় জিডি হয়েছিল, কিন্তু বিচার এখনও পাননি এই অসহায় বাবা। কুড়িগ্রামের রৌমারি থানার তিনতলা গ্রাম থেকে এরশাদ আমলে পার্বত্যাঞ্চলে পুনর্বাসন হওয়া সিদ্দিক আলী বলেন, সরকার এখানে কি জন্য তাহলে নিয়ে আসল। জমি দিল অথচ সেখানে যেতে পারি না আমরা। এখানে মানবেতর জীবনযাপন করতে হচ্ছে শত শত মানুষকে।
সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, পার্বত্য চট্টগ্রামে মুখের কথায় জমির মালিক বনে যাচ্ছে অনেক উপজাতি। সেখানকার কার্বারী ও হেডম্যানরা তাদের জমির মালিকানার স্বীকৃতি দিচ্ছে। অথচ সরকারি বরাদ্দ পেয়েও জমি থেকে উচ্ছেদ হচ্ছে বাঙালীরা। নতুন করে ভূমি বিরোধ নিষ্পত্তি কমিশন আইন সংশোধন করে সেখানকার আঞ্চলিক প্রথা ও পদ্ধতি অনুযায়ী জমির বিরোধ নিষ্পত্তি করার বিধান করা হয়েছে। এতে করে গোটা পার্বত্য এলাকা থেকে বাঙালীদের উচ্ছেদ করার একটি প্রক্রিয়া তৈরি হয়েছে বলে আশংকা করছেন বাঙালি নেতারা। তারা এ সংশোধনী বাতিলের দাবিতে আন্দোলনও করছেন।
সংশ্লিষ্টদের কাছ থেকে জানা যায়, পাবর্ত্য চট্টগ্রামের ভূমির সি. এস সার্ভে করা হয়নি। ওই এলাকার পুরো জমির মালিকানাই সরকারের। ১৮শ’ শতাব্দীতে মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্য থেকে বিতারিত হয়ে পাবর্ত্য চট্টগ্রামে আশ্রয় নেয় উপজাতিরা। পরবর্তীতে তৎকালীন ব্রিটিশ সরকার তাদের সেখানে পুনর্বাসন করেন। মুখের কথার মাধ্যমে বিভিন্ন জমি উপজাতিদের বসবাস ও চাষাবাদ করার জন্য দেওয়া হয়েছিল। আর তাদের এসব জমির মালিকানার পক্ষে প্রমাণপত্রও দিচ্ছে সেখানকার কার্বারী ও হেডম্যানরা। অপরদিকে সরকার কর্তৃক বরাদ্দ দেওয়া বাঙালীদের জমি থেকে তাদের উচ্ছেদ করে দিয়েছে উপজাতি সন্ত্রাসীরা। তারা কোন কোন এলাকার বাঙালিদের বসত বাড়ি এবং জমিও দখল করে নিয়েছে। পরবর্তীতে একটি খাস জায়গায় গুচ্ছগ্রামে তাদের বসবাসের সুযোগ দিয়েছে সরকার। তাদের চাষাবাদের জমি বেদখল হওয়ায় তারা সরকারের রেশনের উপর জীবন চালাচ্ছে। এমন কী তাদের কোন কোন পরিবার গরু-ছাগলের সাথে এক ঘরে বসবাস করছে।
সম্প্রতি পার্বত্য চট্টগ্রাম আঞ্চলিক পরিষদের চেয়ারম্যান জ্যোতিরিন্দ্র বোধিপ্রিয় সন্তু লারমার বেশকিছু দাবি-দাওয়া মেনে পার্বত্য চট্টগ্রাম ভূমি বিরোধ নিষ্পত্তি কমিশন আইন-২০০১ এর সংশোধনী-২০১৬ পাস করেছে সরকার, সেখানে আবশ্যকীয়ভাবে বাঙালির কোন প্রতিনিধি রাখা হয়নি। অন্যদিকে ক্ষমতা কমানো হয়েছে কমিশনের চেয়ারম্যানের। এছাড়া আইনে আগেকার প্রচলিত আইন ও রীতির সঙ্গে ‘পদ্ধতি’ জুড়ে দেওয়া হয়েছে। অর্থাৎ প্রচলিত আইন, রীতি ও পদ্ধতি অনুযায়ী ভূমির বিরোধ নিষ্পত্তির কথা বলা হয়েছে।
সংশোধনীটি পাস হওয়ার পর থেকেই ভূমি হারানোর আশঙ্কা করছেন পাহাড়ে বসবাসরত ৫০-৫১ ভাগ বাঙালি জনগোষ্ঠীর অধিকাংশই, বিশেষত পুনর্বাসিত বাঙালিরা। চেংড়াছড়ি গুচ্ছগ্রামে বাস করেন মুক্তিযোদ্ধা জহুরুল ইসলাম। কুড়িগ্রামের রাজিবপুরের নদীভাঙ্গনকবলিত এলাকা থেকে তার নেতৃত্বে এরশাদ আমলে বৃহত্তর রংপুর অঞ্চল থেকে ২৭২টি পরিবার পার্বত্য খাগড়াছড়িতে পুনর্বাসন হয়েছিলেন। এ সংখ্যা কয়েক গুণে বেড়েছে।
মুক্তিযোদ্ধা জহুরুল বলেন, ‘সমতলে সরকারের সফলতায় আমি অনেক খুশি ও গর্বিত। সরকার মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য অনেক কিছু করেছে। কিন্তু সমতল ও পাহাড়ে আকাশ-পাতাল ব্যবধান রয়েছে। সরকার পাহাড়ে নতজানু অবস্থান নিয়েছে। রাজাকারের জাত চাকমাদের হাতে আমাদের উচ্ছেদের ক্ষমতা দিয়েছে। এখানে দেশ স্বাধীন বলে মনে হয় না।’
তিনি বলেন, এখানে বাঙালিরা ভয়াবহ বৈষম্যের শিকার হচ্ছে। গণতন্ত্র নাই, পদে পদে মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে। নিকৃষ্ট, খুনি, রাজাকারের জাতি স্বৈরতন্ত্রের মাধ্যমে পার্বত্য এলাকায় সন্ত্রাস চালাচ্ছে। আমাদের নিজেদের দেশে আমরা নাগরিক না, নতুন করে নাগরিক হতে হচ্ছে।
কমবেশি শান্তিবাহিনীর ভয়াবহ নৃশংসতার শিকার হয়েছেন এখানকার অধিকাংশ বাসিন্দা। স্বজন হারিয়েছেন অনেকে। এর পেছনে মূল উদ্দেশ্য ছিল বাঙালিদের পাহাড় থেকে উচ্ছেদ করা।
বাসিন্দারা জানান, আগেকার ভিটামাটিতে যেন না যায় সেজন্য প্রাণনাশের হুমকি দেয়া হচ্ছে। সন্ত্রাসীরা ওসব জায়গায় ভারি অত্যাধুনিক বিদেশি অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে প্রকাশ্য দিবালোকে ঘুরে বেড়ায়।
কী আছে সংশোধিত ভূমি নিষ্পত্তি কমিশন আইনে
পার্বত্য চট্টগ্রাম ভূমি বিরোধ নিষ্পত্তি কমিশন আইন -২০০১ (সংশোধনী) ২০১৬ অনুসারে ইতোমধ্যে পার্বত্য চট্টগ্রাম ভূমি বিরোধ নিষ্পত্তি কমিশনে ব্যাপক পরিবর্তন এসেছে।
কমিশনের পাঁচ সদস্যের মধ্যে আবশ্যিকভাবে উপজাতীয় তিনজন। তারা হলেন, আঞ্চলিক পরিষদের চেয়ারম্যান বা তার প্রতিনিধি, জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান/প্রতিনিধি ও সার্কেল চিফ বা তার প্রতিনিধি।
অন্যদিকে, বাকি দুই জন হচ্ছেন কমিশনের চেয়ারম্যান সুপ্রিম কোর্টের একজন অবসারপ্রাপ্ত বিচারপতি(১) ও সদস্য চট্টগ্রাম বিভাগীয় কমিশনার বা একজন অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার,(১) যারা বাঙালি বা উপজাতি দুই হতে পারেন। ফলে কমিশনে আবশ্যিকভাবে পার্বত্য চট্টগ্রামে বসবাসরত ৫১ ভাগ বাঙালি জনগোষ্ঠীর কোন প্রতিনিধি রাখা হয়নি।
এছাড়া ভূমি কমিশন আইনের ধারা ৭(৫) সংশোধন করে ‘চেয়ারম্যানের সিদ্ধান্তই কমিশনের সিদ্ধান্ত বলিয়া গণ্য হইবে’ এর স্থলে ‘চেয়ারম্যানসহ উপস্থিত সংখ্যাগরিষ্ঠ সদস্যদের গৃহীত সিদ্ধান্ত কমিশনের সিদ্ধান্ত বলিয়া গণ্য হইবে’ বলে উল্লেখ করা হয়।
বিশ্লেষকরা বলছেন, বাঙালিদের প্রতিনিধি না থাকার ফলে সংশোধনী আইনে উপজাতি নেতাদের সিদ্ধান্তই চূড়ান্ত বলে গণ্য হবে। যে সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে উচ্চ আদালতে আপিলের সুযোগ রাখা হয়নি। ফলে সংখ্যাগরিষ্ঠতার জোরে বাঙালি স্বার্থ তথা জাতীয় স্বার্থ বিঘ্নিত হলেও তার প্রতিকারের ব্যবস্থা রাখা হয়নি।
এ আইনে পুনর্বাসিত শরণার্থীদের ভূমি সংক্রান্ত বিরোধ পার্বত্য চট্টগ্রামের প্রচলিত আইন, রীতি ও পদ্ধতি অনুযায়ী নিষ্পত্তি করতে বলা হয়েছে। প্রচলিত আইন রীতি ও পদ্ধতি বলতে মূলত হেডম্যান, কারবারী ও সার্কেল চিফদের ব্যক্তি মতামত ও সিদ্ধান্তকে বোঝায়। যা একটি সাম্প্রদায়িক ব্যবস্থা।
তারা বলছেন, এই পদ্ধতি থেকে নিরপেক্ষ মতামত প্রত্যাশা অসম্ভব। এই পদ্ধতি অনুযায়ী প্রশাসনিক, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, সরকারি রিজার্ভ ফরেস্টসহ সরকারি বিভিন্ন স্থাপনার জমি অধিগ্রহণ করা হয়নি। ফলে সংশোধিত আইনের এ ধারাটি অপব্যবহার করে উপজাতিরা বাঙালিদের নিজেদের বসতভিটা ও জায়গা জমি হতে বঞ্চিত ও উচ্ছেদের পাশাপাশি ওইসব সরকারি স্থাপনাও উচ্ছেদ করতে পারবে। ফলে অখণ্ডতা হারানোর হুমকির মুখে পড়বে বাংলাদেশ।
এদিকে পার্বত্য ভূমি বিরোধ নিষ্পত্তি কমিশন সংশোধনী আইন বাতিলের দাবিতে তিন পার্বত্য জেলায় বাঙালিদের ডাকে পরপর ৩ দিন হরতাল পালিত হয়েছে। প্রায়ই এ নিয়ে বিক্ষোভ মিছিল, মানববন্ধন করছেন তারা।
সংশোধিত ভূমি কমিশন প্রসঙ্গে নিরাপত্তা বিশ্লেষক অবসারপ্রাপ্ত মেজর জেনারেল সৈয়দ মুহম্মদ ইব্রাহীম বীরপ্রতীক বলেন, সরকার ইতোপূর্বে যাদের রাষ্ট্রীয় প্রয়োজনে পার্বত্য চট্টগ্রামে ভূমি বন্দোবস্ত দিয়েছে, সংশোধনী আইনে সেসব বন্দোবস্তকে অবৈধ বলে স্বীকার করে নিয়েছে।
তিনি বলেন, পার্বত্য চট্টগ্রামের বিদ্রোহী গোষ্ঠীর প্রতিনিধি এবং তাদের শুভাকাঙ্ক্ষীরা বলতে চেষ্টা করেন, পার্বত্য চট্টগ্রামের সকল প্রকার ভূমির একচ্ছত্র মালিক হচ্ছে পাহাড়ি জনগণ। অপরপক্ষে বাংলাদেশ সরকার এবং সচেতন বাংলাদেশিরা মনে করেন, ভূমির মালিক পাহাড়ি জনগণ, বাংলাদেশ সরকার এবং বাংলাদেশের আইন মাতাবেক মালিকানাপ্রাপ্ত অন্য সব নাগরিক।
বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা সংসদ রাঙামাটি জেলা ইউনিটের সাবেক ডেপুটি কমান্ডার মোঃ মনিরুজ্জামান মনির ভূমি সমস্যা নিরসনে অবিলম্বে পাহাড়ে ভূমি জরিপ (ক্যাডেস্টাল সার্ভে) করার দাবি জানিয়েছেন। পাশাপাশি বাঙালিদের নামে কেনা ও সরকার প্রদত্ত খাসজমি থেকে উচ্ছেদ বন্ধ এবং গুচ্ছগ্রামের বাঙালিদেরকে স্ব-স্ব ভিটায় ঘরবাড়ি করে দেয়ার দাবি জানিয়েছেন।
এদিকে, ভূমি কমিশনে উপজাতীয়দের সংখ্যাগরিষ্ঠতার জোরে বাঙালির বঞ্চিত হওয়ার আশঙ্কা নাকচ করে দিয়েছেন সাবেক পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী দীপংকর তালুকদার। তিনি বলেন, এ আইন নিয়ে বিভ্রান্ত ছড়ানো হচ্ছে। আইনে বলা আছে, কমিশনের পাঁচ জনের চারজন হলেই কোরাম পূর্ণ হবে। তাও আবার চেয়ারম্যানসহ সংখ্যাগরিষ্ঠদের সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হবে। সেখানে চেয়ারম্যান (যিনি একজন সাবেক বিচারপতি) কি পক্ষপাতিত্ব করতে পারেন? বাঙালির জমি পাহাড়ি, পাহাড়ির জমি বাঙালি, হিন্দুর জমি মুসলিম, মুসলিমের জমি হিন্দু বেদখল করলে তা কি ফিরিয়ে দেওয়া অন্যায়?
তিনি বলেন, যদি কেউ জমি হারায় তাকে পাহাড় থেকে চলে যেতে হবে না। তাকে পাহাড়েই পুনর্বাসন করা হবে।
(দ্য রিপোর্ট/কেএ/এনআই/জানুয়ারি ০৩, ২০১৬)
পাঠকের মতামত:
- আফগানিস্তানে বন্যায় অন্তত ৫০ জনের মৃত্যু
- কানে ঐশ্বরিয়ার লুক নিয়ে কটাক্ষ
- হিজবুল্লাহর হামলায় ক্ষয়ক্ষতি কথা স্বীকার করলো ইসরায়েল
- পশুর জন্য প্রাকৃতিক খাদ্যে উৎপাদন বাড়াতে বললেন প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী
- পুঁজিবাজারে মূলধন কমেছে ৭ হাজার ১০৫ কোটি টাকার বেশি
- বজ্রপাতে সাতজনের মৃত্যু
- "বাংলাদেশের বিপক্ষে যে যাবে আমরা তার বিপক্ষে আছি"
- তাপস মনগড়া ও অসত্য তথ্য দিচ্ছেন: সাঈদ খোকন
- জাতি-ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে কেউ যেন বৈষম্যের শিকার না হন: রাষ্ট্রপতি
- বাংলাদেশ ব্যাংকে সাংবাদিকরা কেন ঢুকবেন, প্রশ্ন ওবায়দুল কাদেরের
- নটর ডেম কলেজে ভর্তির আবেদন শুরু ২৫শে মে
- সুমাত্রায় ভয়ঙ্কর বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৭ জন
- ভারতের প্রধান কোচ হবার প্রস্তাব পেলেন গম্ভীর
- এবার মেজর লিগে খেলবেন সাকিব
- ধোলাইখালে মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকে লাগা আগুন নিয়ন্ত্রণে
- "শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন মানে গণতন্ত্রের প্রত্যাবর্তন"
- ইসরায়েলকে সতর্ক করেছে ১৩টি দেশ
- ৮০ কিলোমিটার বেগে ঝড়ের আভাস, ২ নম্বর হুশিয়ারি সংকেত
- গাজা থেকে তিন জিম্মির মরদেহ উদ্ধার
- অবশেষে রাজধানীতে স্বস্তির বৃষ্টি
- মদিনায় চলতি বছরে প্রথম বাংলাদেশী হজযাত্রীর মৃত্যু
- ইআরডিএফবির আয়োজনে শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন শীর্ষক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত
- ইসরাইলের সামরিক স্থাপনায় আঘাত হেনেছে হিজবুল্লাহর ড্রোন
- রাজধানীর বাজারগুলোতে সব ধরনের মুরগির দাম কমেছে
- বিশ্বকাপ প্রস্তুতিতে বাংলাদেশের প্রতিপক্ষ ভারত ও যুক্তরাষ্ট্র
- রাফায় হামলা বন্ধে ইসরায়েলকে নির্দেশ দিতে আইসিজের প্রতি আহবান
- বিএনপির সময় ঋণ খেলাপির তালিকা সবচেয়ে বড় ছিল: আইনমন্ত্রী
- "প্রধানমন্ত্রীর প্রচেষ্টার ফলে টেলিযোগাযোগ সেবা সবার হাতের মুঠোয়"
- বাজেট ৬ জুন দিবো ও বাস্তবায়নও করব: প্রধানমন্ত্রী
- ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ৫
- যুক্তরাষ্ট্র র্যাবের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করছে না: স্টেট ডিপার্টমেন্ট
- "আ.লীগ সরকার তথ্যপ্রযুক্তি খাতে ব্যাপক উন্নয়ন কর্মকাণ্ড বাস্তবায়ন করেছে"
- আশুলিয়ায় বকেয়া বেতনের দাবিতে শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ
- "যারা ধর্ম নিয়ে রাজনীতি করে, তাদের মুখোশ খুলে দেওয়ার সময় এসেছে"
- বিশ্বকাপ খেলতে দেশ ছেড়েছেন সাকিব-শান্তরা
- হামলা আরও জোরদার করেছে ইসরায়েল, রাফায় বাস্তুচ্যুত ৬ লাখ মানুষ
- শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে আ.লীগের কর্মসূচি
- উপজেলা নির্বাচন: ৫২ জনকে বহিষ্কার করেছে বিএনপি
- ৪৮ ঘণ্টার তাপপ্রবাহের সতর্কতা জারি
- সৌদি পৌঁছেছেন ২১ হাজার ৬৩ জন হজযাত্রী
- ঢাকা ছাড়লেন ডোনাল্ড লু
- নর্থ সাউথ সোশ্যাল সার্ভিসেস ক্লাবের আয়োজনে বৈশাখী মেলা ১৪৩১ অনুষ্ঠিত
- দেশের ৫৮ জেলায় ছড়িয়ে পড়েছে তাপপ্রবাহ
- প্রস্তুতি আমার মনে হয় ভালো হয়েছে: হাথুরুসিংহে
- কঠোর আন্দোলনের হুশিয়ারি ব্যাংক রিপোর্টারদের
- "নিজস্ব গতিতে চলতে না দিলে পুঁজিবাজারের দীর্ঘমেয়াদি উন্নয়ন সম্ভব নয়"
- নির্বাচন ইস্যু পেছনে ফেলে যুক্তরাষ্ট্র সামনের দিকে তাকাতে চায়: লু
- প্রাথমিকের সহকারী শিক্ষকের দ্বিতীয় ধাপের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ
- বাংলাদেশ প্রসঙ্গে পশ্চিমা বিশ্ব তাদের অবস্থান পরিবর্তন করেনি: মির্জা ফখরুল
- ডেঙ্গুতে দেশে ৩ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ২১ জন
- "বাংলাদেশ ব্যাংকের থলের বিড়াল বের হতে শুরু করছে"
- বিশ্বে বাংলাদেশকে এগিতে নিতেই আলোচনা হয়েছে: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- বিমানের সাবেক এমডিসহ ১৬ কর্মকর্তার নামে চার্জশিট, অব্যাহতি ১৪
- মেঘনা ইন্স্যুরেন্সের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ
- মিডল্যান্ড ব্যাংকের আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ
- এনআরবিসি ব্যাংকের পরিচালকের শেয়ার কেনার সিদ্ধান্ত
- লাগাতার দরপতনে শেয়ারবাজার, প্রথম ঘণ্টাতেই নেই ৬৬ পয়েন্ট
- "বাংলাদেশের সাথে আস্থার সম্পর্ক আরও গভীর করতে চায় যুক্তরাষ্ট্র"
- সৌদি পৌঁছেছেন ১৮ হাজার ৬৫১ জন হজযাত্রী
- "সবার জন্য গ্রহণযোগ্য করতে শ্রম আইনের সংশোধন করা হচ্ছে"
- চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নির্বাচনের ফল বাতিল চেয়ে নিপুণের রিট
- গাজায় নিহতের অর্ধেকের বেশি বেসামরিক নারী ও শিশু: জাতিসংঘ
- কোহলিকে অধিনায়ক হিসেবে দেখতে চান সাবেক তারকারা
- সাকিবের রেকর্ড, রিয়াদের আক্ষেপ
- আগামী ২৪ ঘণ্টায় তাপপ্রবাহ অব্যাহত থাকতে পারে
- "জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবেলায় যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের পাশে থাকবে"
- নো হেলমেট, নো ফুয়েল: সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের
- "বিএনপি সরকার ক্ষমতায় এসে সব কমিউনিটি ক্লিনিক বন্ধ করে দেয়"
- পাঁচটি ইলেক্ট্রোলাইট ড্রিংকস কোম্পানির মালিকের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
- মেট্রোরেল শুক্রবার চালানোর প্রস্তুতি
- নির্বাচন নিয়ে বিএনপির ষড়যন্ত্র সফল হয়নি: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- বিশ্বকাপ দল ঘোষণা, সহ-অধিনায়ক তাসকিন
- সরকার স্যাংশন বা ভিসানীতির কেয়ার করে না: কাদের
- অস্বাভাবিক শেয়ারদর বৃদ্ধির কারণ জানে না এশিয়াটিক ল্যাবরেটরিজ
- ইসরায়েলি বিমান হামলায় কমপক্ষে ১৪ জন নিহত
- কঠিন সিদ্ধান্ত নিচ্ছেন পুতিন
- এসএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ করলেন প্রধানমন্ত্রী
- সরকার স্যাংশন বা ভিসানীতির কেয়ার করে না: কাদের
- বিশ্বকাপ দল ঘোষণা, সহ-অধিনায়ক তাসকিন
- সাকিবের রেকর্ড, রিয়াদের আক্ষেপ
- ইসলামী ব্যাংকের বরিশাল জোনের কর্মকর্তা সম্মেলন অনুষ্ঠিত
- জি এম কাদেরের চেয়ারম্যান পদে দায়িত্বে ফিরতে বাঁধা নেই
- বিমানের সাবেক এমডিসহ ১৬ কর্মকর্তার নামে চার্জশিট, অব্যাহতি ১৪
- নাগরিকত্ব ত্যাগ করে অন্য কোনো দেশের নাগরিক হলে এনআইডি বাতিল
- শিক্ষায় ছেলেরা পিছিয়ে কেন, কারন খুঁজতে বললেন প্রধানমন্ত্রী
- আবারও সিআইপি হলেন এম এ রাজ্জাক খান রাজ
- দুর্ভাগ্যজনকভাবে বিভাজন সৃষ্টি হয়েছে বাংলাদেশে: মির্জা ফখরুল
- পাঁচটি ইলেক্ট্রোলাইট ড্রিংকস কোম্পানির মালিকের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
- সৈয়দপুরে বিমানবন্দরে ফ্লাইট চালু, আটকেপড়া যাত্রীদের স্বস্তি
- সহযোগী অধ্যাপক হলেন ৯০ বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক
- আজ কুতুবদিয়া পৌঁছাবে এমভি আবদুল্লাহ
- নির্বাচন নিয়ে বিএনপির ষড়যন্ত্র সফল হয়নি: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- ইউএস ট্রেড শো- ২০২৪ এ ইসলামী ব্যাংকের স্টল উদ্বোধন
- ঝিনাইদহ-১ আসনে উপনির্বাচন ৫ জুন
- কোহলিকে অধিনায়ক হিসেবে দেখতে চান সাবেক তারকারা
- চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নির্বাচনের ফল বাতিল চেয়ে নিপুণের রিট
- ঢাকায় এসেছেন ডোনাল্ড লু
- ইতালির ব্যবসায়ীদের বাংলাদেশে বিনিয়োগের আহবান প্রধানমন্ত্রীর
- পোশাক শিল্পে এখনই ৩ চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা জরুরি
- রাফা ছেড়ে পালিয়েছেন ৩ লাখ মানুষ: জাতিসংঘ