বান্দরবানে দর্শনীয় স্থানগুলো ফাঁকা
আলাউদ্দিন শাহরিয়ার, বান্দরবান : পর্যটক নেই বান্দরবানে। দর্শনীয় স্থানগুলোও পর্যটকের পদচারণায় মুখরিত হয়ে ওঠেনি এবার। প্রতিবছর ঈদকে সামনে রেখে বান্দরবানের পর্যটন স্পটগুলোতে পর্যটকদের উপচেপড়া ভীড় লক্ষ্য করা যায়। নীলাচল, মেঘলা, শৈলপ্রপাত দর্শনীয় স্থানগুলোতে ট্যুরিস্ট গাড়ির লম্বা জ্যাম তৈরি হয়। ঈদের আগের দিন থেকে টানা ছয়-সাতদিন পর্যটকে মুখরিত থাকত পাহাড়ি এ জনপদ। আবাসিক হোটেল, মোটেল, রিসোর্ট এবং ট্যুরিস্ট গাড়িগুলোও খালি পাওয়া যেতনা।
কিন্তু এবারের ঈদের চিত্র পুরোপুরি উল্টো। কোনো চাপ নেই পর্যটকের। অনেকটাই ফাঁকা বান্দরবানের পর্যটন স্পটগুলো। আবাসিক হোটেল, মোটেল, রিসোর্ট, গেস্টহাউজ এবং ট্যুরিস্ট গাড়িগুলোর কর্মচারীদের অলস সময় কাটাতে দেখা গেছে। এমন চিত্র বদলায়নি বুধবার ঈদের তৃতীয় দিনেও। তবে দর্শনীয় স্থানগুলোর মধ্যে নীলাচল, মেঘলা, চিম্বুক, নীলগিরি পর্যটন স্পটগুলোতে স্থানীয় দর্শনার্থীদের ঘুরে বেড়াতে দেখা গেছে। এছাড়াও পার্শ্ববর্তী লোহাগাড়া, সাতকানিয়া, বাজালিয়া এবং দোহাজারি থেকেও বেড়াতে এসেছে ভ্রমণপিপাসুরা। যে কারণে কিছুটা সরব দেখা গেছে দর্শনীয় স্থানগুলো। আর স্পটগুলোর দায়িত্বে নিয়োজিত কর্মকর্তা-কর্মচারীদেরও কিছুটা নড়াচড়া দেখা যায়।
হোটেল গ্রীনল্যান্ডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মামুনুর রশীদ বলেন, রমজান মাসের আগ থেকেই মন্দা চলছিল পর্যটন ব্যবসা। ঈদে জমে উঠবে পর্যটন ব্যবসা, আশায় বুক বেঁধেছিল ব্যবসায়ীরা। কিন্তু তেমনটি ঘটেনি। বাড়তি চাপতো দূরে থাক, পর্যটকের স্বাভাবিক চাপটাও ছিল না এবারের ঈদে। বৃষ্টিতে পাহাড় ধসের ধাক্কাটা লেগেছে পর্যটন ব্যবসায়। অথচ পরিস্থিতি খুবই স্বাভাবিক রয়েছে এখানে।
পালকি গেস্ট হাউজের ব্যবস্থাপনা পরিচালক শাফায়েত হোসেন ও হোটেল ফোর স্টারের পরিচালক রিপন চৌধুরী বলেন, যোগাযোগ ব্যবস্থা এবং নিরাপত্তাজনিত কোনো ধরনের সমস্যা নেই এখান। প্রশাসন ও ব্যবসায়ীরাও পর্যটকদের বরণ করতে সবধরনের প্রস্তুতি নিয়েছেন। কিন্তু পর্যটকের আশানুরূপ আগমন ঘটেনি। টানা তিন মাসের এ ক্ষতি পর্যটন ব্যবসায়ীরা কোনোভাবেই পুষিয়ে নিতে পারবে না।
এদিকে পর্যটনের অফুরন্ত সম্ভাবনাময় প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের লীলাভূমি বান্দরবানে প্রকৃতির নির্মল ছোঁয়া পেতে ছুটে আসে দেশি-বিদেশী পর্যটকেরা। পাহাড় থেকে ঝড়ে পড়া ঝর্ণা, প্রাকৃতিক লেক, ঝুলন্ত সেতু, বাদুর গুহা, দেবতা পাহাড়, আলীর সুরঙ্গপথ এবং সর্বোচ্চ পর্বতশৃঙ্গসহ অসংখ্য পাহাড়। কি নেই এখানে। পর্যটকের মন ভোলানোর সমস্ত আয়োজন রয়েছে রূপের রানী খ্যাত বান্দরবানে। বিগত পাঁচ-দশ বছরে পাহাড়ের অন্যতম অর্থনৈতিক আয়ের খাতে পরিণত হয়েছে এ পর্যটন শিল্প। এ শিল্পের সঙ্গে জড়িয়ে পড়েছেন এ অঞ্চলের ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী সম্প্রদায়ের মানুষ।
স্থানীয় পাহাড়ি ব্যবসায়ী মেনলং বম জানান, স্থানীয় পাহাড়িদের তৈরি কোমর তাঁতের পোশাক (কাপড়) এবং বাঁশ, কাঠের তৈরির হস্তশিল্পের বিভিন্ন জিনিসপত্রের ক্রেতা হচ্ছে পর্যটকেরা। দেশের বিভিন্ন অঞ্চল এবং বিদেশ থেকে আসা পর্যটকেরাই এসব জিনিসপত্র আত্মীয়-স্বজনদের গিফট দেওয়ার জন্য এবং ঘরের শোপিজ হিসেবে ব্যবহারের জন্য কিনে যায়। কিন্তু পর্যটক না থাকায় বেচা বিক্রি একদম কমেগেছে। কোমড় তাঁত ও হস্তশিল্পের সঙ্গে জড়িত পাহাড়িরাও আর্থিক সংকটে ভুগছেন।
ট্যুরিস্ট জিপ গাড়ি শ্রমিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ কামাল বলেন, পর্যটকবাহী প্রায় তিনশ থেকে চারশ গাড়ি রয়েছে বান্দরবানে। গাড়িগুলো কয়েক শ্রমিক ঈদে দুটি পয়সা বাড়তি রোজগারের আশা করেছিলেন। কিন্তু পর্যটকরা বেড়াতে না আসায় শ্রমিকরা ভীষণ কষ্টে পড়েছেন।
এদিকে পর্যটকদের জন্য জেলা সদরের মেঘলা পর্যটন কমপ্লেক্সে গড়ে তোলা হয়েছে লেকের উপর আকর্ষণীয় দুটি ঝুলন্ত সেতু, মিনি সাফারি পার্ক ও চিড়িয়াখানাও। লেকে স্পিড বুট এবং প্যাডেল বুটে ঘুরে বেড়ানোর ব্যবস্থাও রয়েছে। পাহাড়ের চূড়ায় নির্মিত নীলাচল পর্যটন কেন্দ্রের টাওয়ারে উঠে পাহাড়ের সমুদ্র দেখার মজায় আলাদা। পাহাড়ের সাথে আকাশ মিতালী গড়েছে নীলাচলে। দেশি-বিদেশি পর্যটকরাও এখানে বেড়াতে এসে হারিয়ে যায় স্বপ্নের দেশে। বাংলার দার্জিলিংখ্যাত চিম্বুক পাহাড় এবং সেনা নিয়ন্ত্রিত স্বপ্নীল নীলগিরি পর্যটন স্পটের সৌন্দর্য রূপকথার গল্পকেও হার মানায়। অসংখ্য পাহাড়ের মাঝখানে নির্মিত নীলগিরি পর্যটন কেন্দ্র যেন মেঘে ভাসছে। মুহূর্তে মেঘ এসে এখানে ছুঁয়ে যায় কটেজগুলো। জেলা শহর থেকে ৪৭ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত নীলগিরি। আর বাংলার দার্জিলিংখ্যাত চিম্বুক পাহাড়ের সৌন্দর্য সত্যিই অসাধারণ। এখানেও মুহূর্তে মেঘ এসে ছুঁয়ে দিয়ে যাবে আপনাকে। শহরের অদূরে অবস্থিত শৈলপ্রপাতের স্বচ্ছ পানিতে গা ভাসাতে পারেন আপনিও। পাথরের ফাঁকে ফাঁকে ঝর্ণার স্বচ্ছ পানি বয়ে চলেছে অবিরাম ধারায়। পাশে বসেই পাহাড়ি রমণীরা কোমর তাঁতে তৈরি কাপড় বিক্রি করছে। জেলা সদরের বালাঘাটায় নির্মিত বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীদের তীর্থস্থান নামে পরিচিত বৌদ্ধ ধাতু স্বর্ণ জাদি জেলায় পর্যটনের ক্ষেত্রে যোগ করেছে নতুন মাত্রা। এছাড়াও রুমা উপজেলায় অবস্থিত রিজুক ঝর্ণা, রহস্যময় কিংবদন্তি বগা লেক, সর্বোচ্চ পর্বতশৃঙ্গ ক্যাওক্রাডং ও তাজিংডং বিজয় এবং থানচি উপজেলার দর্শনীয় স্থান নাফাকুম ঝর্ণা, রাজা পাথর, অমিয়কুম, রেমাক্রী খাল, জীবননগর ট্যুরিস্ট স্পট-সহ দর্শনীয় স্থানগুলো পর্যটকের পদচারণায় মুখরিত হয়ে ওঠার অপেক্ষায়। এছাড়াও পাহাড়ের বুক চিরে বয়ে চলা সাঙ্গু নদী পথে নৌকা ভ্রমণ দারুণ রোমাঞ্চকর। আর বান্দরবানের পাহাড়ে বসবাসরত মারমা, ত্রিপুরা, ম্রো, বম, তঞ্চঙ্গ্যা, খুমি, খেয়াং, পাঙ্খো, চাকমা, চাক এবং লুসাইসহ ১৩টি পাহাড়ি জনগোষ্ঠীর বসবাসের বৈচিত্র্যময় জীবনচিত্র পর্যটকদের কাছে বাড়তি পাওয়া।
জেলা প্রশাসনের এনডিসি এইচএম আল মুজাহিদ বলেন, যোগাযোগ ব্যবস্থা ও নিরাপত্তাগত কোনো সমস্যায় নেই বান্দরবানে। এখানের পরিস্থিতি খুবই স্বাভাবিক এবং পর্যটক ভ্রমণ বান্ধব। পর্যটকরাও বেড়াতে আসছে এখানে। তবে রাঙামাটিতে পাহাড় ধসে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতির কিছুটা প্রভাব পড়েছে বান্দরবানের পর্যটন ব্যবসায়ও। আতঙ্কে আশানুরূপ পর্যটকের আগমন ঘটেনি এবারের ঈদে।
তিনি আরও বলেন, বর্ষায় পাহাড়ের প্রকৃত সৌন্দর্য ফুটে ওঠে। বাংলার দার্জিলিংখ্যাত চিম্বুক এবং জীবননগর পর্যটন স্পট দুটি সৌন্দর্য বর্ধন করা হয়েছে। বর্ষায় এখানে অনায়াসে মেঘ ছুঁয়ে দেখা যায়। ভ্রমণ পিপাসুরা নিরাপদে ঘুরে বেড়াতে পারেন দর্শনীয় স্থানগুলো।
(দ্য রিপোর্ট/এপি/এনআই/জুন ২৮, ২০১৭)
পাঠকের মতামত:
- ৬ মেডিকেল কলেজের নতুন নামকরণ, বাদ শেখ মুজিব-হাসিনার নাম
- ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রীকে হত্যার হুমকি হিজবুল্লাহ প্রধানের
- বাংলাদেশ আবারও চ্যাম্পিয়ন
- আফগানিস্তান সিরিজে থাকছেন না, বিসিবিকে জানিয়েছেন সাকিব
- কমনওয়েলথে নতুন প্রজন্মের ভূমিকা তুলে ধরলেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
- ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের মামলায় অব্যাহতি পেলেন পিনাকী ভট্টাচার্য
- তারেক রহমানের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহ মামলা বাতিল
- ফুলকোর্ট সভা ডেকেছেন প্রধান বিচারপতি
- শেখ হাসিনাসহ ২৪ জনের বিরুদ্ধে গুমের মামলা
- ইসি গঠনে ৬ সদস্যের সার্চ কমিটির প্রজ্ঞাপন জারি
- পোশাক শ্রমিকদের বিক্ষোভ, সেনাবাহিনী-পুলিশের গাড়িতে আগুন
- মিরপুরের সাবেক ডিসি জসিম গ্রেপ্তার
- যাদের অবশ্যই আয়কর রিটার্ন দিতে হবে
- ‘ব্যাংকের মতো পুঁজিবাজারে সরকারের সহযোগিতা প্রয়োজন’
- রোনালদো দানব, মেসি দানবের বাবা : গার্দিওলা
- আমিরাতের শীর্ষ কোম্পানিগুলো বাংলাদেশে বিনিয়োগে আগ্রহী: রাষ্ট্রদূত
- গণতন্ত্র নবায়নে বাংলাদেশের জন্য এখন ঐতিহাসিক সুযোগ: ভলকার তুর্ক
- ইসি গঠনে সার্চ কমিটির প্রধান হচ্ছেন বিচারপতি জুবায়ের রহমান
- ২০ সাংবাদিকের প্রেস অ্যাক্রেডিটেশন কার্ড বাতিল
- সাবেক কৃষিমন্ত্রী আব্দুস শহীদ গ্রেপ্তার
- আন্দোলনে শহীদ ও আহতদের আমরা যেন ভুলে না যাই: নাহিদ
- "স্বৈরাচারের দোসরদের গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় রেখে লক্ষ্যে পৌঁছানো সহজ নয়"
- ছাত্র-জনতার আন্দোলন: সাকিবের বাবার নেতৃত্বে ২ হত্যার অভিযোগ!
- ফের সায়েন্সল্যাবে অবরোধের ডাক ৭ কলেজ শিক্ষার্থীদের
- ভিনি-বেলিংহ্যামকে টপকে ব্যালন ডি’অর জিতলেন রদ্রি
- মাহিদুলের অভিষেক, সিরিজ বাঁচাতে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ
- গত ২৪ ঘণ্টায় ইসরাইলি হামলায় লেবাননে নিহত ৬০
- ইউটিউব চ্যানেল ফিরে পেলেন মিজানুর রহমান আজহারী
- খরচ কমিয়ে হজ প্যাকেজ ঘোষণা করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
- রাষ্ট্রদূত হিসেবে নিয়োগ পাওয়ায় আনসারীকে মিলারের অভিনন্দন
- ঢাকা সফরে এসেছেন ভলকার তুর্ক
- ঢাকা সফরে এসেছেন ভলকার তুর্ক
- স্কুলে ভর্তির আবেদন শুরু ১২ নভেম্বর, লটারি ডিসেম্বরে
- ছাত্রলীগ, ২৫২ এসআই ও ১৭ বিলিয়ন ডলার লুট নিয়ে যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র
- টেকনাফ সীমান্তে ফের বিস্ফোরণের শব্দ, জনমনে আতঙ্ক
- পুঁজিবাজারে দরপতন: মতিঝিলে বিনিয়োগকারীদের বিক্ষোভ
- আঘাত পেয়েছেন জাকের, চট্টগ্রাম টেস্টের দলে অঙ্কন
- হাসিনার ঘনিষ্ঠরা ব্যাংকখাত থেকে লুট করেছে ২ লাখ কোটি টাকা: গভর্নর
- আ.লীগের রাজনীতি করার নৈতিক অধিকার নেই: জামায়াত আমির
- পাশের দেশ থেকে হাসিনা রক্তপাতের উসকানি দিচ্ছেন: রিজভী
- আ. লীগ, জাতীয় পার্টিসহ ১১টি রাজনৈতিক দলের কার্যক্রম নিষিদ্ধ চেয়ে রিট
- পাঠ্যবইয়ে যুক্ত হচ্ছে জুলাই অভ্যুত্থানের গ্রাফিতি
- সংস্কার প্রস্তাব নতুন নয়, ছয় বছর আগেই তা খালেদা জিয়া দিয়েছেন: খসরু
- "গণভবন জাদুঘরে আয়নাঘরের রেপ্লিকা থাকা উচিত"
- বিশ্বমঞ্চে জেসিয়া, পোশাকে ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থান
- ‘ভয়ের’ মোহাম্মদপুরে ‘অভয়’ দিয়ে মাঠে নিরাপত্তা বাহিনী
- ‘ফখরের বাদ পড়ার পেছনে ফিটনেসই বড় ইস্যু’
- এবারও সাফের ফাইনালে বাংলাদেশের প্রতিপক্ষ নেপাল
- "আমি ফেরারির মতো ছুটছি, যার সামনে কোনো ভবিষ্যৎ নেই"
- প্রতিদিন প্রচুর ভিসা ইস্যু করছে সৌদি দূতাবাস: রাষ্ট্রদূত
- ইসরায়েলি হামলায় গাজায় নিহত আরও ৫৩, লেবাননে ২১
- ‘গোল্ডেন ফাইবার অব বাংলাদেশ’ নামে পাটের জিআই হবে: সাখাওয়াত
- ২৬ দিনে প্রবাসী আয় ২৩ হাজার ৩৯২ কোটি টাকা
- ৫ বিশ্ববিদ্যালয়ে নতুন ভিসি
- সংস্কার শেষে নির্বাচন দেবে অন্তর্বর্তী সরকার, প্রত্যাশা ইইউয়ের
- রাষ্ট্রপতির অপসারণ এটা অনেক বড় একটা সিদ্ধান্ত: সৈয়দা রিজওয়ানা
- বিচার বিভাগের পৃথক সচিবালয় গঠনের প্রস্তাব আইন মন্ত্রণালয়ে
- সাংবিধানিক সংকট সৃষ্টির পাঁয়তারা চলছে : সালাহউদ্দিন
- সাবেক গণপূর্তমন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন গ্রেপ্তার
- "ষড়যন্ত্রকারীর কোনো ষড়যন্ত্র আর বাস্তবায়ন করতে দেওয়া হবে না"
- উগ্রপন্থি সংগঠনের নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়ার পরিকল্পনা সরকারের নেই
- "হটকারী সিদ্ধান্ত না নিয়ে সংবিধান অনুযায়ী সিদ্ধান্ত নিতে চায় বিএনপি"
- ইসরায়েলে ট্রাক হামলায় আহত ৩৫
- ডেঙ্গুতে আরো ৬ জনের মৃত্যু, শনাক্ত ১২৪৮
- পুঁজিবাজারে বড় পতন, বিনিয়োগকারীদের মানববন্ধন
- অপরাধীদের ‘স্বর্গরাজ্য’ মোহাম্মদপুর, আইন শৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে ৭২ ঘণ্টার আল্টিমেটাম
- হিজবুল্লাহর কোন ধরণের ড্রোন নেতানিয়াহুর বাড়িতে আঘাত হানে?
- সর্বোচ্চ ভোট পেয়ে বাফুফের নতুন সভাপতি তাবিথ আউয়াল
- "সাংবিধানিক শূন্যতা সৃষ্টি করা যাবে না"
- "মানবাধিকার লঙ্ঘনকারীদের শান্তিরক্ষা মিশনে পাঠানো হবে না"
- তিন দিনের আলটিমেটাম সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের
- ছাত্র আন্দোলনে আহত ৮৬৭ জন দেশের বিভিন্ন সিএমএইচে চিকিৎসাধীন
- ছাত্রলীগ নিষিদ্ধ সংগঠন, তাদের কোনো রাজনৈতিক অধিকার নেই: আইজিপি
- লেবানন থেকে আরও ৩০ বাংলাদেশি ফিরবেন সোমবার
- "রাষ্ট্রপতির অপসারণ ইস্যুতে সিদ্ধান্ত জানায়নি বিএনপি"
- ডিএসইর ফিক্স সার্টিফিকেশন পেলো ৬ ব্রোকারেজ হাউজ
- "অবিলম্বে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের স্বতন্ত্র বেতন কাঠামো বাস্তবায়ন করতে হবে"
- মানবাধিকার লঙ্ঘনকারীদের শান্তিরক্ষা মিশনে পাঠানো হবে না: সেনাপ্রধান
- শেখ হাসিনা আশ্রয় নেওয়ার পর পুতুলকেও নিরাপত্তা দিয়েছিল দিল্লি পুলিশ
- জাতীয় ঐক্যের ভিত্তি হবে ২৪ এর গণবিপ্লব: ডা. শফিকুর রহমান
- শেখ পরিবারের সদস্য হাসানাত আব্দুল্লাহর ছেলে মঈন গ্রেপ্তার
- বিপ্লবী সরকার গঠন না করার কারণ জানালেন আসিফ নজরুল
- ছাত্রলীগ নিষিদ্ধ সংগঠন, তাদের কোনো রাজনৈতিক অধিকার নেই: আইজিপি
- কড়া নিরাপত্তায় নয়াদিল্লির বাংলোয় আছেন হাসিনা
- "রাষ্ট্রপতির অপসারণ ইস্যুতে সিদ্ধান্ত জানায়নি বিএনপি"
- ছাত্র আন্দোলনে আহত ৮৬৭ জন দেশের বিভিন্ন সিএমএইচে চিকিৎসাধীন
- এক মাসে রিজার্ভ বাড়ল ২৪ কোটি ডলার
- রাতে দেশে ফিরছেন ফখরুল
- নিষিদ্ধ সংগঠনের কেউ সরকারি চাকরি পাবে না: আসিফ মাহমুদ
- গিরগিটির মতো ভুয়া সমন্বয়ক তৈরি হয়েছে: সারজিস
- রাষ্ট্রপতি ইস্যুতে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা হয়েছে
- সংবাদমাধ্যমে নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের প্রচারণা না চালানোর আহ্বান
- প্রথমবারের মতো বাস রপ্তানীর ঐতিহাসিক কার্যক্রম শুরু করেছে ইফাদ অটোস
- সপ্তাহে ৩ পণ্যের দাম কমলেও বেড়েছে ৭টি
- মিনিস্টারের মাইক্রোওয়েভ ওভেনেই করা যায় বেকিং এবং গ্রিলিং
- সাংবিধানিক সংকট সৃষ্টির পাঁয়তারা চলছে : সালাহউদ্দিন
- ইরানে জুমার খতিবকে গুলি করে হত্যা
- ঢাকা সফরে এসেছেন ভলকার তুর্ক
- সংবিধান নামে যেটা আছে সেটা হাসিনার গার্বেজ : মাহমুদুর রহমান
- অলিম্পিক অ্যাসোসিয়েশনের নতুন সভাপতি জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান