প্রাচ্য-পাশ্চাত্য বিভাজনের ঊর্ধে
মক্কায় যখন মুসলিমদেরকে প্রথম নামাজের আদেশ দেওয়া হয়, তারা পূর্বদিকে জেরুজালেমের দিকে ফিরেই নামাজ আদায় করেছিল। ৬২২ হিজরীতে মুহাম্মদ (সা.) মদীনায় হিজরত করার পর প্রায় দেড় বছর ধরে এভাবেই চলে আসছিল। পরে তাদেরকে মক্কায় কা‘বার দিকে ফিরে নামাজ আদায় করতে আদেশ দেওয়া হয়। আজও তারা সেদিকে ফিরেই নামাজ আদায় করছে। নামাজের এই দিকবদল নিয়ে লোকেরা যখন প্রশ্ন করেছিল, আল্লাহ তখন কুর’আনে তাদের উত্তর দিয়েছেন এই বলে যে, “পূর্ব-পশ্চিম আল্লাহরই। যেদিকেই ফেরো, সেদিকেই তোমরা আল্লাহকে খুঁজে পাবে। আল্লাহ সর্বব্যাপী, সর্বজ্ঞ (সূরা বাকারা, ২:১১৫)।” সপ্তম শতাব্দী ও এর পরবর্তী শতাব্দীগুলোতে আজকের মতো “প্রাচ্য” এবং “পাশ্চাত্য” বলতে আমরা যা বুঝি তা বুঝানো হত না। ইসলামের অনুসারীদের জন্য কা‘বা পূর্বদিকে অবস্থিত না। মুসলিম ও ইহুদিদের জন্য জেরুজালেমের ব্যাপারেও একই কথা খাটে। কোনো ভৌগলিক সীমারেখা দিয়ে এসব পবিত্র জায়গাগুলোকে সীমাবদ্ধ করা যায় না। পূর্ব-পশ্চিমের উর্ধে এগুলো মানুষের জন্য নামাজ ও বরকতের কেন্দ্রবিন্দু।
আধুনিকতার উত্থানের পূর্বে, ইসলামের সর্বজনীন ভাষা পৃথিবীকে বোঝার জন্য প্রাচ্য এবং পাশ্চাত্য এরকম কোন সাংস্কৃতিক বিভাজন তৈরী করেনি। পূর্ব-পশ্চিম সবই আল্লাহর। এর মানে একটাই: বাস্তবতার এমন এক পর্যায় আছে, যা পূর্ব-পশ্চিম, উত্তর-দক্ষিণকে ছাড়িয়ে যায়। জ্ঞানের সন্ধানে মুসলিম ‘আলেম, বিজ্ঞানী ও দার্শনিকেরা সারা পৃথিবী চষে বেড়িয়েছেন। জ্ঞান নিয়েছেন গ্রিক, ভারতীয়, চাইনিজ, আফ্রিকান, সাসানিদ, ইহুদি, খ্রিষ্টান এবং অন্যান্যদের কাছ থেকে। প্রাচীন লোকবিদ্যাগুলো ছেঁকে যেগুলোকে তারা প্রয়োজনীয় ও উপকারী মনে করেছেন সেখান থেকে সেগুলো নিয়েছেন। ধর্ম, বর্ণ বা ভৌগলিক অবস্থানের ভিত্তিতে গৎ বাঁধা সরলীকরণ, বৈষম্য বা হেয় করার প্রবণতা ছিল না।
আল-কিনদিকে বিবেচনা করা হয় প্রথম মুসলিম দার্শনিক হিসেবে। জ্ঞান অর্জনের ক্ষেত্রে তিনি তাঁর ঋণ স্বীকার করেছেন এই বলে যে, “[আমি তাঁদের সবার কাছে ঋণী,] যারা আমার পূর্বে এসেছেন এবং মানবকল্যাণের জন্য জ্ঞান রেখে গেছেন।” পরবর্তী চিন্তাবিদেরা প্রাচীন গ্রিক ও গ্রিক দর্শন, চাইনিজ জ্ঞানসাধক এবং ভারতীয় বিজ্ঞানীদের কাজের উপর ক্রিটিকাল পড়াশোনা করেছেন। কিন্তু এগুলোকে “প্রাচ্যের” বা “পাশ্চাত্যের” এভাবে অভিহিত করেননি। তাদের নৃতাত্ত্বিক ও ধর্মীয় পরিচয়কে অগ্রাহ্য করে, তাঁরা এই সকল জ্ঞানী ব্যক্তিদের সৃষ্টিকর্মের উপকারী দিকগুলোর উপর নজর দিয়েছেন। বর্তমানে মুসলিমরা বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই এই সার্বজনীন দৃষ্টিভঙ্গি হারিয়ে ফেলেছে এবং বাইনারি চিন্তার ফাঁদে পা দিয়েছে। প্রাচ্যের প্রশংসা কিংবা পাশ্চাত্যের নিন্দায় তারা হারিয়ে বসেছে কোনো সিরিয়াস বুদ্ধিবৃত্তিক আলোচনা এবং পাণ্ডিত্যপূর্ণ কাজের গুরুত্বপূর্ণ উপাদান থেকে। বাইনারি চিন্তা আমাদের অন্তরকে ঢেকে রাখে এবং সৃষ্টি করে বিভ্রান্তি, দূরত্ব আর অজ্ঞতা।
মজার ব্যাপার হচ্ছে, উপরে আমরা যে আয়াতটি উদ্ধৃত করেছি তা মধ্যযুগে এবং এর পরবর্তী সময়ে বিভিন্ন ইউরোপীয় চিন্তাবিদদেরও দৃষ্টি আকর্ষণ করেছে। জার্মান কবি গ্যোথে পূর্ব-পশ্চিমের বিভাজন কাটিয়ে ওঠার জন্য উপরের আয়াতটি উল্লেখ করেন এবং তাঁর একটি কবিতার বইয়ের নামকরণ করেছেন “West-östlicher Diwan” বা পূর্ব-পশ্চিম দিওয়ান। ১৮ শতকের একজন বিখ্যাত অস্ট্রিয়ান ঐতিহাসিক ও প্রাচ্যবিদ জোসেফ হামার-পার্গস্টল (Joseph Hummer-Purgstall)-এর মনে এই আয়াতের ভাবার্থ এতটাই ছাপ ফেলেছিল যে, তিনি তাঁর বিভিন্ন কর্মে এর উদ্ধৃতি দিতেন। তবে তিনি একটা বেশ নাটকীয় কাজও করেছেন। তাঁর সমাধিপ্রস্তরে এ আয়াতটি খোদাই করে রেখে দিয়েছেন।
ট্র্যাডিশনাল মুসলিম স্কলারদের প্রাচ্যদেশীয় হিসেবে অভিহিত করাটা একটু অদ্ভূত ঠেকবে। বর্তমানে যাকে মধ্যপ্রাচ্য বলা হয়, ইব্ন সিনা সেখানকার বাসিন্দা ছিলেন বলে তিনি যেমন প্রাচ্যের দার্শনিক হয়ে যাননি; তেমনি ইব্ন রুশদ আন্দালুসিয়ায়—বর্তমানে যার নাম স্পেন—সেখানে ছিলেন বলে তিনি পশ্চিমা দার্শনিক হয়ে যাননি।
প্রাচ্য ও পাশ্চাত্য এসব আধুনিক ক্যাটাগরি। ১৮ শতক থেকে এগুলো মুসলিম এবং নন-মুসলিমদের চিন্তাভাবনাকে আচ্ছন্ন করে রেখেছে। গুচ্ছ গুচ্ছ সমজাতীয় বিশ্বাস, মনোভাব ও দৃষ্টিভঙ্গিসহ এগুলো পরিণত হয়েছে এমন ক্যাটাগরিতে যার ঐতিহাসিক ভিত্তি নাই। এগুলো থেকে পারস্পরিক বোঝাপড়ায় প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি হয়েছে। মুসলিমদের এ থেকে শিক্ষা নেওয়া প্রয়োজন। রাজনৈতিক অবিচার, সাংস্কৃতিক সাম্রাজ্যবাদ অথবা অর্থনৈতিক শোষণ মোকাবিলায় তাদেরকে দায়িত্ব-জ্ঞানহীন সরলীকরণ ও অগভীর শ্রেণিবদ্ধকরণ এড়াতে হবে। সুবিচার, সমতা ও মর্যদার জন্য অধিকারচ্যুত ও বঞ্চিত বোধগুলোকে গঠনমূলক ডিসকোর্সের দিকে ধাবিত করতে হবে। “আমরা বনাম ওরা” এ ধরনের অবস্থান ক্ষতিকর। সেটা আমেরিকা, ইউরোপ বা মুসলিম যাদের থেকেই আসুক।
মূল চ্যালেঞ্জ হচ্ছে “পাশ্চাত্যবাদ”-এর (Occidentalism) ফাঁদে না পড়ে ইউরো-কেন্দ্রিকতা থেকে বেরিয়ে আসা। এর মানে হচ্ছে সাম্রাজ্যবাদের সমালোচনা হাজির করতে হবে কিন্তু তাই বলে নিজের দুর্বলতাকে ঢেকে রাখা যাবে না। অর্থাৎ অন্যকে দোষারোপ করার সংস্কৃতি থেকে বেরিয়ে আসতে হবে এবং আত্ম-সমালোচনাকে ভয় করলে চলবে না। ইসলামিক দৃষ্টিকোণ থেকে আধুনিক সময়ে যারা প্রাচ্য-পাশ্চাত্য শ্রেণীকরণকে চ্যালেঞ্জ করেছিলেন, তাদের মধ্যে যে গুটিকয়েক মুসলিম ইনটেলেকচুয়াল ছিলেন প্রয়াত আলিয়া ইজ্জেতবেগোভিচ (Alija Izzetbegovic) তাদের অন্যতম। তাঁর বই “ইসলাম বিটউইন ইস্ট অ্যান্ড ওয়েস্ট”-এ প্রাচ্য কিংবা পাশ্চাত্য কাউকে হেয় প্রতিপন্ন না করে এসবের উর্ধে ইসলামকে রাখার চেষ্টা করা হয়েছে।
অনেক মুসলিম ‘আলিম ও চিন্তাবিদেরাও এ ধরনের কাজ করেছেন। সায়্যিদ হুসাইন নাসের, তারিক রমাদান, হামযা ইউসুফ, টিমোথি উইন্টার (আবদুল হাকিম মুরাদ), সায়্যিদ নাকিব আল-আত্তাস, খালিদ আবু আল-ফাদ্ল, ইংরিদ ম্যাটসন এবং এরকম আর অগণতি বিজ্ঞ ব্যক্তিরা আছেন যারা কোনো ধরনের ভ্রান্তি সৃষ্টি ছাড়াই ইসলামি শাস্ত্র ও আধুনিক বিশ্বের উপর ক্রিটিকালি পড়াশোনায় নিমগ্ন। প্রচারমাধ্যম যেখানে আইএসআইএসের হত্যাযজ্ঞের বিজ্ঞাপন নিয়ে ব্যস্ত, এই স্কলাররা তখন প্রজ্ঞা ও ধৈর্যের সঙ্গে কাজ করে মধ্যপন্থা অক্ষুণ্ণ রাখছেন। কারণ, তাঁরা ভাবেন পূর্ব-পশ্চিম সবই আল্লাহর।
মুসলিম সমাজগুলোকে ভীতসন্ত্রস্ত মনোভাব এবং নিজেদেরকে সবসময় বলির পাঠা ভাবা—এ ধরনের মানসিকতা থেকে বেরিয়ে আসতে হবে যা বর্তমান বিশ্ব ও এখানে তাদের অবস্থান নিয়ে তাদের চিন্তাভাবনাকে প্রভাবিত করছে। চরম জুলুম আর অবিচারের সম্মুখীন হয়েও জ্ঞান, প্রজ্ঞা ও ধৈর্য ও নৈতিকতার উপর নিজেদের ভিত্তি নির্মাণ করা উচিত। অন্য কাউকে প্রশ্নবিদ্ধ করার পূর্বে মুসলিমদের উচিত প্রাচ্য-পাশ্চাত্য বিভাজন থেকে সরে আসা। কেননা, এটা কেবল বুদ্ধিবৃত্তিক অলসতা ও নৈতিক দুর্বলতা ছাড়া আর কিছুই দেয়নি।
[ড. ইব্রাহিম কালিন : বর্তমান যুগের অন্যতম মুসলিম চিন্তাবিদ ও দার্শনিক। তাঁর জন্ম সাবেক উসমানিয়া খেলাফতের প্রাণকেন্দ্র তুরস্কে। তিনি দর্শন শাস্ত্রে পড়াশোনা করেন। পিএইচডি ডিগ্রিও নেন দর্শন শাস্ত্রে। তাঁর ‘পিএইচডি’র সন্দর্ভের শিরোনাম ছিল “Knowledge as Appropriation: Sadr al-Din al-Shirazi (Mulla Sadra) on the Unification of the Intellect and the Intelligible”। তাঁর পিএইচডি অ্যাডভাইসরি বোর্ডে বর্তমান যুগের শ্রেষ্ঠ মুসলিম দার্শনিকদের অন্যতম ড. সাইয়্যেদ হোসাইন নাসেরও ছিলেন। ড. ইব্রাহিম কালিন বর্তমানে তুরস্কের প্রেসিডেণ্টের বিশেষ উপদেষ্টা। এর আগে তিনি প্রধানমন্ত্রীর উপ-নিম্নসচিব, প্রধানমন্ত্রীর সিনিয়র উপদেষ্টা ও সরকারী কূটনীতির পরিচালক ছিলেন। তিনি জর্জটাউন বিশ্ববিদ্যালয়ের “প্রিন্স আল-ওয়ালিদ সেন্টার ফর মুসলিম-খ্রিস্টিয়ান আন্ডারস্টান্ডিং” এর একজন সম্মানিত ফেলো। শিক্ষকতা জীবনে তিনি অনেক বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ানোর সুযোগ পেয়েছেন। তিনি অনেক বইয়ের রিভিউ লিখেছেন, লিখেছেন অনেক গবেষণা প্রবন্ধ। বর্তমানে তিনি Daily Sabah পত্রিকায় নিয়মিত কলাম লেখেন। তাঁর ভাষাদক্ষতার আওতায় আছে আরবি, ফারসি, তুর্কি ও উসমানী তুর্কি। এছাড়াও তিনি ইংরেজি ও ফরাসি ভাষায় ব্যুৎপত্তি অর্জন করেছেন।]
সূত্র: সঞ্চারণ
পাঠকের মতামত:
- আবারও সিআইপি হলেন এম এ রাজ্জাক খান রাজ
- সহযোগী অধ্যাপক হলেন ৯০ বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক
- পোশাক শিল্পে এখনই ৩ চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা জরুরি
- সূচকের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতার মধ্য দিয়ে লেনদেন চলছে
- রোনালদোর স্বপ্ন ভেঙ্গে চ্যাম্পিয়ন নেইমারের আল হিলাল
- শুরুর বিপথ সামলে বাংলাদেশের সংগ্রহ ১৫৭
- আফগানিস্তানে বন্যায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে ৩৩০
- শিক্ষায় ছেলেরা পিছিয়ে কেন, কারন খুঁজতে বললেন প্রধানমন্ত্রী
- এসএসসি পরীক্ষায় গড় পাসের হার ৮৩ দশমিক ০৪ শতাংশ
- আজ বিশ্ব মা দিবস, যেভাবে এলো
- এসএসসি ফলাফল জানা যাবে যেভাবে
- জি এম কাদেরের চেয়ারম্যান পদে দায়িত্বে ফিরতে বাঁধা নেই
- এসএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ করলেন প্রধানমন্ত্রী
- ইসলামী ব্যাংকের বরিশাল জোনের কর্মকর্তা সম্মেলন অনুষ্ঠিত
- ওয়ালটন ফ্রিজ কিনে লাখ টাকার ক্যাশ ভাউচার পেলেন শিক্ষক এনামুল
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকের হজ বুথ উদ্বোধন
- ইউএস ট্রেড শো- ২০২৪ এ ইসলামী ব্যাংকের স্টল উদ্বোধন
- "সীমান্তে গুলি করে দেশের মানুষকে হত্যা করা হলেও সরকার নিশ্চুপ"
- সরকার পরিবর্তনে এখন জনগণের হাত নেই: জিএম কাদের
- "সাংবাদিক ও দুদকের কর্মকর্তাকে টাকা দিয়েছেন শামসুজ্জামান"
- এমভি আবদুল্লাহ বাংলাদেশের জলসীমানায় পৌঁছেছে
- সড়কে মৃত্যুহার কমানো সরকারের উদ্দেশ্যে: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
- নভেম্বরে ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে যাবে বাংলাদেশ
- ইসরায়েল গাজায় আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন করেছে: যুক্তরাষ্ট্র
- ফিলিস্তিনিদের পক্ষে ভোট দিয়েছে বাংলাদেশও
- মৌসুমের সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত
- বাগেরহাটে বজ্রপাতে দুই শ্রমিকের মৃত্যু
- না ফেরার দেশে হায়দার আকবর খান রনো
- আইইবি ৬১তম কনভেনশনের উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী
- দুই দিনে ৫ হাজার ৯২৬ হ্জ যাত্রী ঢাকা ছেড়েছেন
- "গুলশান লেকে দেখলাম অভিজাত এলাকায় অভিজাত ময়লা"
- একটি পরিবারও ভূমিহীন, গৃহহীন থাকবে না: প্রধানমন্ত্রী
- রাশিয়াকে ঠেকাতে আরও অস্ত্র প্রয়োজন: জেলেনস্কি
- সিরিজ নিশ্চিতের পর টাইগারদের হোয়াইটওয়াশের মিশন শুরু
- বিমানবাহিনীর কর্মকর্তাকে অ্যাপার্টমেন্টে ঢুকে পুলিশের গুলি
- "আমরা পৃথিবীর কোনো নির্বাচনেই হস্তক্ষেপ করি না"
- দীর্ঘ ছয় মাস পর আজ নয়াপল্টনে সমাবেশ করবে বিএনপি
- সীমান্তে হত্যা: ভারতের কাছে বাংলাদেশের উদ্বেগ
- ঢাবি অধিভুক্ত সাত কলেজের সাত কলেজের
- নিহত পাইলটের জানাজা সম্পন্ন, দাফন মানিকগঞ্জে
- ঢাকায় নিযুক্ত যুক্তরাষ্ট্রের নতুন রাষ্ট্রদূত ডেভিড স্লেটন
- বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন প্রধানমন্ত্রী
- বিধ্বস্ত হওয়া বিমানে এক পাইলট মারা গেছেন
- "সব ধরনের কানেকটিভিটি সংযোগগুলোর তার মাটির নিচ দিয়ে হবে"
- অনলাইন জুয়ার মাধ্যমে দেশ থেকে অর্থ পাচার হচ্ছে: অর্থমন্ত্রী
- তিস্তা প্রকল্পে ভারত অর্থায়ন করতে চায়: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- বিএনপি নেতাদের সঙ্গে যুক্তরাজ্যের পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর বৈঠক
- ৪৬তম বিসিএসের প্রিলিমিনারি পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ
- মিল্টন সমাদ্দারকে রিমান্ড শেষে কারাগারে প্রেরণ
- প্রথম ফ্লাইটে সৌদি গেলেন ৪১৩ জন হজযাত্রী
- জুলাইয়ে বেইজিং সফরে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী
- পাঁচ ঘণ্টা পর স্বাভাবিক ঢাকার সঙ্গে উত্তরবঙ্গের রেল যোগাযোগ
- বিএসইসির কমিশনার পদে তিনজনকে নিয়োগ
- ইসরায়েলের কাছে পাঠানো বোমার চালান স্থগিত করলো যুক্তরাষ্ট্র
- ওমরাহ পালন শেষে সস্ত্রীক দেশে ফিরেছেন বিএনপি মহাসচিব
- বাংলাদেশ ব্যাংকের সংবাদ সম্মেলন বয়কট করলেন সাংবাদিকরা
- ডলারের দাম এক লাফে বাড়লো ৭ টাকা
- সমুদ্রে তেল, গ্যাস উত্তোলনে দরপত্র কিনেছে ৭ কোম্পানি: নসরুল
- মুসলমান ঐক্যবদ্ধ থাকলে মুসলমানরা অগ্রগামী থাকতো: প্রধানমন্ত্রী
- সীমান্তে বেসামরিক মানুষ হত্যা গ্রহণযোগ্য নয়: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- নির্বাচন অবাধ, নিরপেক্ষ এবং শান্তিপূর্ণ হয়েছে: সিইসি
- যুবলীগ নেতা সারোয়ার বাবুর বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
- ৮০ কিলোমিটার বেগে ঝড়ের পূর্বাভাস
- বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বিজয়ী হচ্ছেন যেসব প্রার্থী
- ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর গুলিতে দুই বাংলাদেশি নিহত
- উপজেলা নির্বাচন: ভোটার শূন্য আসনে অলস সময় কাটাচ্ছে পুলিশ
- বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশনের আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ
- অগ্রণী ইন্স্যুরেন্সের আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ
- ঢাকা ইন্স্যুরেন্সের ১৭ শতাংশ লভ্যাংশ ঘোষণা
- এসএসসির ফলাফল জানা যাবে যেভাবে
- বিদায় নিচ্ছে তাপপ্রবাহ, ৪ দিনে ৮ ডিগ্রির বেশি কমেছে তাপমাত্রা
- নয়াপল্টনে বিএনপি সমাবেশ করবে ১০ মে
- প্রধানমন্ত্রীর সাথে আইওএম মহাপরিচালকের সাক্ষাৎ
- কারও একার পক্ষে ডেঙ্গু মোকাবেলা সম্ভব না: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
- দলীয় সিদ্ধান্ত না মানার বিষয়ে ইসি বেকায়দায় নেই: সিইসি
- দুর্ঘটনায় নিহত লিটনের জীবনের দাম কী ৬০,০০০ টাকা ?
- বিদায় নিচ্ছে তাপপ্রবাহ, ৪ দিনে ৮ ডিগ্রির বেশি কমেছে তাপমাত্রা
- যুবলীগ নেতা সারোয়ার বাবুর বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
- সম্পদ বৃদ্ধিতে এমপিদের চেয়ে এগিয়ে উপজেলা চেয়ারম্যানরা: টিআইবি
- রাশিয়াকে ঠেকাতে আরও অস্ত্র প্রয়োজন: জেলেনস্কি
- বিরক্ত হয়ে আবারও ভক্তকে চড় মারলেন সাকিব
- ৬ উইকেটের জয় বাংলাদেশের, সিরিজ জয়ের পথে বাংলাদেশ
- নয়াপল্টনে বিএনপি সমাবেশ করবে ১০ মে
- ডিবিএইচ ফাইন্যান্সের আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ
- ঢাকায় নিযুক্ত যুক্তরাষ্ট্রের নতুন রাষ্ট্রদূত ডেভিড স্লেটন
- দলীয় সিদ্ধান্ত না মানার বিষয়ে ইসি বেকায়দায় নেই: সিইসি
- ইউনাইটেড ইন্স্যুরেন্সের ইপিএস বেড়েছে
- হিট স্ট্রোকে ১৪ দিনে নিহত ১৫
- কারও একার পক্ষে ডেঙ্গু মোকাবেলা সম্ভব না: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
- সিরাজগঞ্জে গোপন বৈঠক, ৫ প্রিসাইডিং অফিসারসহ আটক ৬
- এসএসসির ফলাফল জানা যাবে যেভাবে
- সীমান্তে বেসামরিক মানুষ হত্যা গ্রহণযোগ্য নয়: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- মঙ্গলবার থেকে স্বাভাবিক কার্যক্রমে ফিরছে প্রাথমিক বিদ্যালয়
- বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশনের আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ
- আইপিডিসি ফাইন্যান্সের পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা
- বাংলাদেশ ব্যাংকের সংবাদ সম্মেলন বয়কট করলেন সাংবাদিকরা
- সিরিজ নিশ্চিতে আজ মাঠে নামছে বাংলাদেশ
- এবার ঢাকায় বসবে ২২টি পশুর হাট
- ১৫টি অঞ্চলের সর্বোচ্চ ৮০ কিমি বেগে ঝড়ের আভাস
- যেসব এলাকায় বুধবার ব্যাংক বন্ধ