চরমপন্থা ও সন্ত্রাসবাদ : ইসলামী দৃষ্টিকোণ-১
এস কে জামান
আধুনিক প্রযুক্তির উৎকর্ষ সাধনের এই বিশ্বে চরমপন্থা ও সন্ত্রাসবাদ সবচেয়ে আলোচিত বিষয়। সমাজ ও রাষ্ট্র বিধ্বংসী এই অপশক্তির ভয়াল থাবা আজ বিশ্বকে অক্টোপাসের মতো আষ্টেপৃষ্টে ঘিরে ফেলেছে । ইসলাম প্রতিষ্ঠার নামে একদল চরম্পন্থী নির্বিচারে মানুষ হত্যা, রক্তা-রক্তি ও দাঙ্গা হাঙ্গামা করে যেমন গোটাবিশ্বকে অশান্ত করে তুলছে তেমনি ইসলামের শান্তিকামী চেহারা ও সৌন্দর্য ধ্বংস করতে উন্মত্ত হয়ে উঠেছে । এটি আজ সমাজ ও রাষ্ট্রব্যবস্থার শ্বাসনালীতে এমনভাবে গেড়ে বসেছে যা মরণব্যাধি রূপে সারা শরীরে ছড়িয়ে পড়েছে । পারস্পরিক সম্পর্কের টানাপড়েন ও স্বার্থান্ধতা থেকে জন্ম নেয়া এক বিকৃত মানসিকতার শেষ পরিনতি সর্বসংহারী সন্ত্রাস যা বিশ্ব বিবেক কে আজ সাংঘাতিক ভাবিয়ে তুলেছে । অফুরন্ত শান্তি আর মানবতার কল্যাণের দিশারী ইসলামের নামে চরমপন্থা ও সত্রাসবাদ সৃষ্টি করে একে বিকৃত করার অপচেষ্টা চালানো হচ্ছে । অথচ ইসলাম হত্যা রক্তপাত সহিংসতাকে শুধু ঘৃণা করেনি বরং কঠোরভাবে নিষিদ্ধ করেছে ।
চরমপন্থা ও সন্ত্রাসবাদ
চরমপন্থা মানে হলো কোন বস্তুর অংশ বিশেষ ছিনিয়ে নেয়া । এই শব্দটি ইসলামী শরিয়াতের পরিভাষা হিসাবে কখনো ব্যবহার হয়নি । চরম্পন্থার কোন বিশেষ সংজ্ঞা দেয়া হয়নি তবে এটুকু বলা যায় যে, কোন বিষয়ে অতি বাড়াবাড়ি করা । আর এই বাড়াবাড়ির ব্যপারে পবিত্র কোরআনে সুরা মায়েদায় ৭৭ নং আয়াতে বলা হয়েছে – ‘হে আহলে কিতাবগণ তোমরা স্বীয় ধর্মে অন্যায়ভাবে বাড়াবাড়ি করো না’।
চরম্পন্থার অন্যতম লক্ষণ হচ্ছে অন্ধতা । চরম্পন্থী বা গোঁড়া ব্যক্তি নিজের মতের প্রতি একগুঁয়ে ও অটল থাকে, কোন যুক্তিই তাকে টলাতে পারে না । অন্য মানুষের স্বার্থ ও মতামতের কোন তোয়াক্কা না করে নিজের প্রবৃত্তি অনুসরণেই মত্ত হয়ে যে কোন হঠকারী সিদ্ধান্ত নিতে দ্বিধাবোধ করে না । এমনকি কোন হত্যাকাণ্ডের মতো মারাত্মক অপরাধের পথও বেছে নিতে পারে ।
"দ্বিতীয় বিশ্ব যুদ্ধের পর ফিলিস্তিনে হাগানা, ইরগুন ও স্টান গ্যাংয়ের মতো ইহুদী সাম্প্রদায়িক সন্ত্রাসবাদী গোষ্ঠীগুলো আরব দেশগুলিতে সন্ত্রাসী তৎপরতা চালায় । ফিলিস্তিনের তৎকালীন ব্রিটিশ শাসক ও এসব ইহুদী সন্ত্রাসবাদী গোষ্ঠীকে সন্ত্রাসবাদী বলেই অভিহিত করেন । পরবর্তীতে ইসরাইল রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার পর এসব সন্ত্রাসবাদী গোষ্ঠীর বহু নেতাই রাষ্ট্র পরিচালনায় গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করেন । এদের মধ্যে মোশে দায়ান, আইজ্যাক রবিন, সেনচেম বেগিন ও এরিয়েল শ্যারন । আর ভাগ্যের কী নির্মম পরিহাস এসব ইহুদী সন্ত্রাসবাদী নেতারাই স্বাধীনতাকামী আরবদেরকে বিশ্ব দরবারে সন্ত্রাসী বলে চিহিত করে ।...
সন্ত্রাস শব্দটি বাংলা 'ত্রাস' থেকে এসেছে । যার অর্থ-অতিশয় ত্রাস ও ভয়ের পরিবেশ । কোন উদ্দেশ্য হাসিলের জন্য মানুষের মনে ভীতির সঞ্চার করার প্রয়াস, ভয়াবহ ভীতিকর পরিস্থিতি তৈরী করা হলো সন্ত্রাস । এর ইংরেজি প্রতিশব্দ হলো Terror আর সন্ত্রাসবাদের ইংরেজি হলো Terrorism. আধুনিক আরবি ভাষায় সন্ত্রাস শব্দের প্রতিশব্দ হলো 'ইরহাব' যা 'রাহবুন' থেকে এসেছে যার অর্থ ভয়, ভীতিপ্রদর্শন, আতঙ্কিতকরণ । পবিত্র কোরআনে সন্ত্রাসকে দুটি শব্দ দ্বারা বুঝানো হয়েছে তা হলো ফিত্না-ফাসাদ । যার সরল বাংলা হলো সন্ত্রাস, নৈরাজ্য, অরাজকতা, বিশৃঙ্খলা ইত্যাদি ।
যুগে যুগে চরমপন্থা ও সন্ত্রাসবাদের উৎপত্তি ও ক্রমবিকাশ
মানবজাতির ইতিহাসে চরমপন্থী সন্ত্রাসী দলের ইতিহাস অনেক প্রাচীন। প্রাচীন যুগ থেকে ইহুদী উগ্রবাদী ধার্মিকগণ ধর্মীয় আদর্শ প্রতিষ্ঠার জন্য সন্ত্রাসী কার্যক্রমের আশ্রয় নিয়েছেন । খ্রিষ্টপূর্ব প্রথম শতাব্দি ও তার পরবর্তী সময়ে রোমান সাম্রাজ্যের অধীনে বসবাসরত এ সকল ইহুদী নিজেদের ধর্মীয় ও সামাজিক স্বাতন্ত্র্য স্বাধীনতা রক্ষায় ছিল আপসহীন ।
তারা এতখানি চরমপন্থী ছিল যে, যেসকল ইহুদী রোমানদের সাথে সহযোগিতা করত বা সহাবস্থানের মাধ্যমে মিলে মিশে থাকতে চাইতো তাদেরকে এরা গুপ্ত হত্যা করত । এরা এতটাই চরমপন্থী ছিল যে প্রতিপক্ষের হাতে ধরা দেয়ার চাইতে আত্মহত্যাই শ্রেয় বলে মনে করত । তাদেরই উত্তসুরি ইহুদিজাতি কিভাবে স্বাধীন ফিলিস্তিনিদের ভূখণ্ডকে অন্যায় ভাবে দখল করে কয়েক যুগব্যাপী পাখি শিকারের ন্যায় নিরীহ নিরপরাধ শিশুসহ সবাইকে নির্বিচারে হত্যা করছে তা বিশ্ববাসী তাকিয়ে তাকিয়ে শুধু দেখছে ।
মধ্যযুগীয় পপ-সম্রাটের দ্বন্দ্ব সংঘাতের ইতিহাস অরাজনৈতিক ও অন্ধকার যুগ বলে খ্যাত । এ সময়ে ক্যাথলিক ও প্রোটেস্টানদের অগণিত যুদ্ধ ও যুদ্ধবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডের অসংখ্য ঘটনা ঘটে । রাজনীতি, ক্ষমতা ও ধর্মীয় উন্মাদনা এমন পর্যায়ে পোঁছেছিল যে, জ্ঞান বিজ্ঞানের সাধনায় মনোনিবেশকারী প্রায় ৩৫ হাজার জ্ঞান পিপাসুকে জ্বলন্ত আগুনে পুড়িয়ে হত্যা করার যে জঘন্য ইতিহাস তা বিশ্ববাসী আজ ও ভুলতে পারেনি ।
ইতিহাস থেকে আমরা ১৯৬০ এর দশকে আরো একটি চরমপন্থী আন্দোলনের কথা জানতে পারি । ইতালির রেড ব্রিগেড এবং জার্মানির রেড আর্মি ছিল সে সময়কার সবথেকে নামকরা সন্ত্রাসবাদী সংগঠন । এ সময় ইতালির মুসোলিনি ও জার্মানির হিটলারের ফ্যাসিবাদী ও সন্ত্রাসবাদের কথা সকলেরই জানা ।
শীতল যুদ্ধের সময়কার কথিত পরাশক্তি সোভিয়েত কমিউনিস্ট জুজুর ভয় দেখিয়ে মুসলিম প্রধান দেশগুলিতে ইসলামকে হেয় প্রতিপন্ন করার মানসে ইসলামী চরম্পন্থার জন্ম দেয়া হয় । তার ফলে বিশ্ব আজ সত্যিকার অর্থে উগ্র ধর্মীয় জঙ্গি সন্ত্রাসবাদের হাতে জিম্মি হয়ে পড়েছে । একশ্রেণীর প্রকৃত ধর্মীয় জ্ঞানহীন ধর্ম ব্যবসায়ী ধর্মের অপব্যাখ্যা করে কালজয়ী চিরঞ্জীব ইসলাম ধর্মকে বিতর্কের মধ্যে ফেলে সারাবিশ্ব জুড়ে অশান্তির দাবানল জ্বালিয়ে দিয়েছে । ইরাক, লিবিয়া, ও সিরিয়ায় ইসলামপন্থী জঙ্গি সংগঠন আই এস এর উত্থানের পর মার্কিন সোভিয়েত জোটের অপারেশান ইনহারেন্ট রিজল্ভড ২০১৪ সালে ৮ আগস্ট শুরু হওয়া অভিযান এখনো চলছে ।
"মধ্যযুগীয় পপ-সম্রাটের দ্বন্দ্ব সংঘাতের ইতিহাস অরাজনৈতিক ও অন্ধকার যুগ বলে খ্যাত । এ সময়ে ক্যাথলিক ও প্রোটেস্টানদের অগণিত যুদ্ধ ও যুদ্ধবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডের অসংখ্য ঘটনা ঘটে । রাজনীতি, ক্ষমতা ও ধর্মীয় উন্মাদনা এমন পর্যায়ে পোঁছেছিল যে, জ্ঞান বিজ্ঞানের সাধনায় মনোনিবেশকারী প্রায় ৩৫ হাজার জ্ঞান পিপাসুকে জ্বলন্ত আগুনে পুড়িয়ে হত্যা করার যে জঘন্য ইতিহাস তা বিশ্ববাসী আজ ও ভুলতে পারেনি ।..."
সন্ত্রসবাদ নতুন কিছু নয় । ১৮৮১ সালে সন্ত্রসীদের হাতে খুন হন রাশিয়ার জার দ্বিতীয় আলেকজান্ডার ও তার ২১ জন সঙ্গী । ১৯০১ সালে সন্ত্রাসীরা আমেরিকার প্রেসিডেন্ট ম্যাককিনলে ও ইতালীর রাজা প্রথম হামবার্ডকে হত্যা করে । অস্ট্রিয়ার যুবরাজ আর্চ ডি উক ফ্রান্সিস ফার্ডিনান্ড সস্ত্রীক সন্ত্রাসিদের হাতে খুন হওয়ার কারণেই প্রথম বিশ্ব যুদ্ধ শুরু হয় । এই সকল হত্যাকাণ্ড যদিও মুসলমানরা করেনি তথাপিও এগুলোকে সন্ত্রাসবাদ বলা হয় ।
দ্বিতীয় বিশ্ব যুদ্ধের পর ফিলিস্তিনে হাগানা, ইরগুন ও স্টান গ্যাংয়ের মতো ইহুদী সাম্প্রদায়িক সন্ত্রাসবাদী গোষ্ঠীগুলো আরব দেশগুলিতে সন্ত্রাসী তৎপরতা চালায় । ফিলিস্তিনের তৎকালীন ব্রিটিশ শাসক ও এসব ইহুদী সন্ত্রাসবাদী গোষ্ঠীকে সন্ত্রাসবাদী বলেই অভিহিত করেন । পরবর্তীতে ইসরাইল রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার পর এসব সন্ত্রাসবাদী গোষ্ঠীর বহু নেতাই রাষ্ট্র পরিচালনায় গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করেন । এদের মধ্যে মোশে দায়ান, আইজ্যাক রবিন, সেনচেম বেগিন ও এরিয়েল শ্যারন । আর ভাগ্যের কী নির্মম পরিহাস এসব ইহুদী সন্ত্রাসবাদী নেতারাই স্বাধীনতাকামী আরবদেরকে বিশ্ব দরবারে সন্ত্রাসী বলে চিহিত করে ।
১৯৬৮ থেকে ১৯৯২ সাল পর্যন্ত জার্মানির বাদে-মেইনহুফ গ্যাং শত শত মানুষকে হত্যা করে । ১৯৯৫ সালের দিকে জাপানের রেড আর্মি ও উসশিনরিকির জন্ম হয় যারা টোকিওর পাতাল রেলে হামলা চালিয়ে বহু মানুষকে হত্যা করে । এভাবে প্রায় ১০০ বছর ধরে এই সন্ত্রাসী অপতৎপরতা চলতে থাকে।
উগান্ডার 'লর্ডস স্যালভেশন আর্মি' পুরো আফ্রিকা মহাদেশের এ প্রান্ত থেকে ও প্রান্ত পর্যন্ত ছড়িয়ে পড়ে । শ্রীলংকার তামিল টাইগাররা বিশ্বের সবচেয়ে নিষ্ঠুর ও ভয়ঙ্কর সন্ত্রাসী বলে পরিচিতি লাভ করে । ভারতের আসামের উলফাদের প্রধান লক্ষ্য মুসলমান নির্মূল করা । ভারত পারমাণবিক শক্তিধর বৃহৎ রাষ্ট্র হলেও এদেশের ৬০০ জেলার ২৮০ জেলায় মাওবাদী সেকুলার সন্ত্রাসীদের শক্ত অবস্থান রয়েছে । গোটা বিশ্বব্যাপী খ্রিস্টান, ইহুদী, হিন্দু, শিখ এমনকি বৌদ্ধদের মধ্যেও সাম্প্রদায়িক সন্ত্রাসবাদী অসংখ্য গোষ্ঠী রয়েছে । অপরদিকে তথাকথিত ধর্মনিরপেক্ষতাবাদী, অসাম্প্রদায়িক ও সেক্যুলার নামধারি সন্ত্রাসবাদীদের হাতে বিশ্বের সবচেয়ে বেশী গণহত্যা সংগঠিত হয় । ব্রিটেনে মুসলমানদের চেয়ে অনেক বেশী মানুষ হত্যা করেছে ক্যাথলিক আই আর এ । লন্ডন ও মাদ্রিদের পাতাল রেলে হামলার স্মৃতি ইউরোপীয়রা কোন দিন ও ভুলতে পারবে না । (ক্রমশ)
লেখক: প্রাবন্ধিক ও ব্যাংকার
(দ্য রিপোর্ট/একেএমএম/এপ্রিল ০৫,২০১৯)
পাঠকের মতামত:
- আবারও সিআইপি হলেন এম এ রাজ্জাক খান রাজ
- সহযোগী অধ্যাপক হলেন ৯০ বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক
- পোশাক শিল্পে এখনই ৩ চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা জরুরি
- সূচকের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতার মধ্য দিয়ে লেনদেন চলছে
- রোনালদোর স্বপ্ন ভেঙ্গে চ্যাম্পিয়ন নেইমারের আল হিলাল
- শুরুর বিপথ সামলে বাংলাদেশের সংগ্রহ ১৫৭
- আফগানিস্তানে বন্যায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে ৩৩০
- শিক্ষায় ছেলেরা পিছিয়ে কেন, কারন খুঁজতে বললেন প্রধানমন্ত্রী
- এসএসসি পরীক্ষায় গড় পাসের হার ৮৩ দশমিক ০৪ শতাংশ
- আজ বিশ্ব মা দিবস, যেভাবে এলো
- এসএসসি ফলাফল জানা যাবে যেভাবে
- জি এম কাদেরের চেয়ারম্যান পদে দায়িত্বে ফিরতে বাঁধা নেই
- এসএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ করলেন প্রধানমন্ত্রী
- ইসলামী ব্যাংকের বরিশাল জোনের কর্মকর্তা সম্মেলন অনুষ্ঠিত
- ওয়ালটন ফ্রিজ কিনে লাখ টাকার ক্যাশ ভাউচার পেলেন শিক্ষক এনামুল
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকের হজ বুথ উদ্বোধন
- ইউএস ট্রেড শো- ২০২৪ এ ইসলামী ব্যাংকের স্টল উদ্বোধন
- "সীমান্তে গুলি করে দেশের মানুষকে হত্যা করা হলেও সরকার নিশ্চুপ"
- সরকার পরিবর্তনে এখন জনগণের হাত নেই: জিএম কাদের
- "সাংবাদিক ও দুদকের কর্মকর্তাকে টাকা দিয়েছেন শামসুজ্জামান"
- এমভি আবদুল্লাহ বাংলাদেশের জলসীমানায় পৌঁছেছে
- সড়কে মৃত্যুহার কমানো সরকারের উদ্দেশ্যে: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
- নভেম্বরে ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে যাবে বাংলাদেশ
- ইসরায়েল গাজায় আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন করেছে: যুক্তরাষ্ট্র
- ফিলিস্তিনিদের পক্ষে ভোট দিয়েছে বাংলাদেশও
- মৌসুমের সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত
- বাগেরহাটে বজ্রপাতে দুই শ্রমিকের মৃত্যু
- না ফেরার দেশে হায়দার আকবর খান রনো
- আইইবি ৬১তম কনভেনশনের উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী
- দুই দিনে ৫ হাজার ৯২৬ হ্জ যাত্রী ঢাকা ছেড়েছেন
- "গুলশান লেকে দেখলাম অভিজাত এলাকায় অভিজাত ময়লা"
- একটি পরিবারও ভূমিহীন, গৃহহীন থাকবে না: প্রধানমন্ত্রী
- রাশিয়াকে ঠেকাতে আরও অস্ত্র প্রয়োজন: জেলেনস্কি
- সিরিজ নিশ্চিতের পর টাইগারদের হোয়াইটওয়াশের মিশন শুরু
- বিমানবাহিনীর কর্মকর্তাকে অ্যাপার্টমেন্টে ঢুকে পুলিশের গুলি
- "আমরা পৃথিবীর কোনো নির্বাচনেই হস্তক্ষেপ করি না"
- দীর্ঘ ছয় মাস পর আজ নয়াপল্টনে সমাবেশ করবে বিএনপি
- সীমান্তে হত্যা: ভারতের কাছে বাংলাদেশের উদ্বেগ
- ঢাবি অধিভুক্ত সাত কলেজের সাত কলেজের
- নিহত পাইলটের জানাজা সম্পন্ন, দাফন মানিকগঞ্জে
- ঢাকায় নিযুক্ত যুক্তরাষ্ট্রের নতুন রাষ্ট্রদূত ডেভিড স্লেটন
- বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন প্রধানমন্ত্রী
- বিধ্বস্ত হওয়া বিমানে এক পাইলট মারা গেছেন
- "সব ধরনের কানেকটিভিটি সংযোগগুলোর তার মাটির নিচ দিয়ে হবে"
- অনলাইন জুয়ার মাধ্যমে দেশ থেকে অর্থ পাচার হচ্ছে: অর্থমন্ত্রী
- তিস্তা প্রকল্পে ভারত অর্থায়ন করতে চায়: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- বিএনপি নেতাদের সঙ্গে যুক্তরাজ্যের পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর বৈঠক
- ৪৬তম বিসিএসের প্রিলিমিনারি পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ
- মিল্টন সমাদ্দারকে রিমান্ড শেষে কারাগারে প্রেরণ
- প্রথম ফ্লাইটে সৌদি গেলেন ৪১৩ জন হজযাত্রী
- জুলাইয়ে বেইজিং সফরে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী
- পাঁচ ঘণ্টা পর স্বাভাবিক ঢাকার সঙ্গে উত্তরবঙ্গের রেল যোগাযোগ
- বিএসইসির কমিশনার পদে তিনজনকে নিয়োগ
- ইসরায়েলের কাছে পাঠানো বোমার চালান স্থগিত করলো যুক্তরাষ্ট্র
- ওমরাহ পালন শেষে সস্ত্রীক দেশে ফিরেছেন বিএনপি মহাসচিব
- বাংলাদেশ ব্যাংকের সংবাদ সম্মেলন বয়কট করলেন সাংবাদিকরা
- ডলারের দাম এক লাফে বাড়লো ৭ টাকা
- সমুদ্রে তেল, গ্যাস উত্তোলনে দরপত্র কিনেছে ৭ কোম্পানি: নসরুল
- মুসলমান ঐক্যবদ্ধ থাকলে মুসলমানরা অগ্রগামী থাকতো: প্রধানমন্ত্রী
- সীমান্তে বেসামরিক মানুষ হত্যা গ্রহণযোগ্য নয়: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- নির্বাচন অবাধ, নিরপেক্ষ এবং শান্তিপূর্ণ হয়েছে: সিইসি
- যুবলীগ নেতা সারোয়ার বাবুর বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
- ৮০ কিলোমিটার বেগে ঝড়ের পূর্বাভাস
- বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বিজয়ী হচ্ছেন যেসব প্রার্থী
- ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর গুলিতে দুই বাংলাদেশি নিহত
- উপজেলা নির্বাচন: ভোটার শূন্য আসনে অলস সময় কাটাচ্ছে পুলিশ
- বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশনের আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ
- অগ্রণী ইন্স্যুরেন্সের আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ
- ঢাকা ইন্স্যুরেন্সের ১৭ শতাংশ লভ্যাংশ ঘোষণা
- এসএসসির ফলাফল জানা যাবে যেভাবে
- বিদায় নিচ্ছে তাপপ্রবাহ, ৪ দিনে ৮ ডিগ্রির বেশি কমেছে তাপমাত্রা
- নয়াপল্টনে বিএনপি সমাবেশ করবে ১০ মে
- প্রধানমন্ত্রীর সাথে আইওএম মহাপরিচালকের সাক্ষাৎ
- কারও একার পক্ষে ডেঙ্গু মোকাবেলা সম্ভব না: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
- দলীয় সিদ্ধান্ত না মানার বিষয়ে ইসি বেকায়দায় নেই: সিইসি
- দুর্ঘটনায় নিহত লিটনের জীবনের দাম কী ৬০,০০০ টাকা ?
- বিদায় নিচ্ছে তাপপ্রবাহ, ৪ দিনে ৮ ডিগ্রির বেশি কমেছে তাপমাত্রা
- যুবলীগ নেতা সারোয়ার বাবুর বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
- সম্পদ বৃদ্ধিতে এমপিদের চেয়ে এগিয়ে উপজেলা চেয়ারম্যানরা: টিআইবি
- রাশিয়াকে ঠেকাতে আরও অস্ত্র প্রয়োজন: জেলেনস্কি
- বিরক্ত হয়ে আবারও ভক্তকে চড় মারলেন সাকিব
- ৬ উইকেটের জয় বাংলাদেশের, সিরিজ জয়ের পথে বাংলাদেশ
- নয়াপল্টনে বিএনপি সমাবেশ করবে ১০ মে
- ডিবিএইচ ফাইন্যান্সের আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ
- ঢাকায় নিযুক্ত যুক্তরাষ্ট্রের নতুন রাষ্ট্রদূত ডেভিড স্লেটন
- দলীয় সিদ্ধান্ত না মানার বিষয়ে ইসি বেকায়দায় নেই: সিইসি
- ইউনাইটেড ইন্স্যুরেন্সের ইপিএস বেড়েছে
- হিট স্ট্রোকে ১৪ দিনে নিহত ১৫
- কারও একার পক্ষে ডেঙ্গু মোকাবেলা সম্ভব না: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
- সিরাজগঞ্জে গোপন বৈঠক, ৫ প্রিসাইডিং অফিসারসহ আটক ৬
- এসএসসির ফলাফল জানা যাবে যেভাবে
- সীমান্তে বেসামরিক মানুষ হত্যা গ্রহণযোগ্য নয়: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- মঙ্গলবার থেকে স্বাভাবিক কার্যক্রমে ফিরছে প্রাথমিক বিদ্যালয়
- বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশনের আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ
- আইপিডিসি ফাইন্যান্সের পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা
- বাংলাদেশ ব্যাংকের সংবাদ সম্মেলন বয়কট করলেন সাংবাদিকরা
- সিরিজ নিশ্চিতে আজ মাঠে নামছে বাংলাদেশ
- এবার ঢাকায় বসবে ২২টি পশুর হাট
- ১৫টি অঞ্চলের সর্বোচ্চ ৮০ কিমি বেগে ঝড়ের আভাস
- যেসব এলাকায় বুধবার ব্যাংক বন্ধ