এখনো বহু পথ বাকি, বহু ছুটে চলা বাকি
শফিক সাফি
১.
জরুরি একটা মিটিংয়ে রাবাব। হঠাৎ ফোনটা বেজে উঠল। মোবাইলে স্ক্রিনের দিকে তাকিয়ে, অনিচ্ছার সত্ত্বেও জরুরি ভেবে ফোনটা ধরল। ‘হ্যালো’ বলতেই ওপাশ থেকে মালিহার কণ্ঠ।
কই তুমি-ই?
মিটিংয়ে- বলল রাবাব।
বাসায় কখন আসবা? মালিহা জানতে চাইল।
মিটিং শেষ হলেই চলে আসব, জানাল রাবাব।
প্রথম প্রথম মালিহার এমন প্রশ্নে বিরক্ত লাগতো রাবাবের। এখন আর লাগে না। অভ্যস্থ হয়ে গেছে। মালিহার গলার সুর ভাল ঠেকল না। ঘড়ি দেখল রাবাব। রাত ৯টা। আজ শনিবার ২০ এপ্রিল ২০১৯। মিটিং শেষ হতে কমপক্ষে ঘন্টা দেড়েক লাগবে। উপস্থিত যে যার মতো ফ্লোর নিয়ে মিটিংয়ে কথা বলছে।
মালিহার কথা ভাবতে ভাবতে মিটিংয়ের মধ্যেই কোথায় যেন হারিয়ে গেল।
২.
সামনে যে মানুষটা বসে আছে তার দিকে তাকাতেই অসম্ভব অসহ্য লাগছে মালিহার। আসার পর থেকেই আড় চোখে বারবার সুযোগ পেলেই এক দৃষ্টিতে তাকিয়ে আছে। মনে হচ্ছে জন্মেও মেয়ে মানুষ দেখেনি। দেখতে কেমন খেত খেত লাগছে। মনে হয় জমিতে কামলার কাজ করে এইমাত্র উঠে এসেছে। সামনে আম্মু-আব্বু বসা। অথচ সুযোগ বুঝে কি সুন্দর আমার দিকে তাকিয়ে আছে। এমন ছ্যাবলা ছেলে তো জীবনে দেখিনি!
একটা সুন্দর খোলামেলা রেস্টুরেন্টে বসা তারা। আটিফিশিয়াল আসবারপত্রের সঙ্গে সবুজ সতেজ নানা ধরনের গাছের বাগান। সেখানে যেমন রয়েছে দুস্পপ্য অর্কিড, রয়েছে গোলাপ, জারুল আর হাসনাহেনার গাছও।
ছেলেটি সঙ্গে এসেছে তার একজন বন্ধু। মালিহা এসেছে তার আব্বু-আম্মুর সঙ্গে। তাকে দেখতে এসেছে ছেলেটি। কাচাপাকা চুল, শ্যামবর্ন গায়ের রং। নীল জিন্সের সঙ্গে কালো টি শার্ট গায়ে। ক্ষেতে কামলা দিয়ে এলে যেমন দেখা যায়, তেমনটি দেখতে তেমনি লাগছে। যদিও ছেলেটার চেহারায় একটা মায়া আছে। কিন্তু মায়া থাকলে কি হবে মালিহার তো অসহ্য লাগছে। মনে মনে বলছে, এই যে মিস্টার! এমন ফ্যালফ্যাল করে তাকিয়ে না থেকে কিছু বলা থাকলে বলে ফেলুন।
ছেলেটি মনে হয় তার মনে কথা বুঝতে পেরেছে। কিছু না বলে মুখের হাসি যেন আরো চওড়া করলো।
মনে মনে মালিহা ভাবছে। কোনো লাভ হবে না চান্দু। আব্বু আর আম্মু আসতে বলেছে, তাই এসেছি। মাত্র-ই তো জীবনের রং লাগা শুরু হয়েছে। প্রথমবার তোমাকে দেখাতে এনেছে বলে ভেব না তোমার গলায় ঝুলে পড়ব। আজই শেষ। জীবনের আর কখনো তোমার মুখ দেখতে হবে না।
কথা গুলো শেষ করে আবারো ছেলেটার মুখের দিকে তাকাল মালিহা। দেখল সেই হাসি আবার মুখে ফুটে উঠেছে, আরো চওড়া ভাবে। এইবার মালিহার মেজাজ চরমে উঠলো। কিন্তু রাগ দেখালে চলবে না। এই মদনটাকে বুজিয়ে শুনিয়ে এইখান থেকে বিদায় করতে হবে।
আলোচনার এক পর্যায়ে দুইজনে গেল পাশের একটি টেবিলে। ছেলেটি এবার নীরবতা ভাঙ্গল। কয়েকটি প্রশ্ন করল মালিহাকে। কাটা কাটা জবাব এল। মালিহা বুঝাতে চাইল, তুমি যতই চেষ্টা করো, কোনো লাভ হবে না। বিদায় হয় বাছা।
মালিহা ইনিয়ে বিনিয়ে ছেলেটিকে বোঝাতে চাইল- আপনি আমার কথাটা মনোযোগ দিয়ে শুনুন। আপনি আপনার বাসায় গিয়ে আপনার আব্বা ও আম্মাকে বলবেন আমার মেয়ে পছন্দ হয়নি। কি বলবেন তো?
ছেলেটি শুধু বলল, জি বুঝতে পেরেছি।
যাক শেষ পর্যন্ত ছেলেটিকে বোঝানো গেছে এমনটি ভেবে মনে মনে কিছুটা শান্ত হল মালিহা।
এবার তারা ওই টেবিল থেকে আগের জায়গায় যাওয়ার সময় ছেলেটির দিকে আড়চোখে তাকাল।
ছেলেটি তার দিকে তাকিয়ে সেই মুচকি দিয়ে রেখেছে।
আব্বু-আম্মুর সামনে এসে ছেলেটি আবার চুপ করে থাকল। মনে মনে ছেলেটাকে ধন্যবাদ দিতে লাগল মালিহা।
দুই পক্ষই বিদায় নিল। যাওয়ার সময় ছেলেটি মালিহাকে বলল, একটি বাউল গান শুনেছেন- যদি থাকে নসিবে, আপনি আপনি আসিবে? মালিহা জবাবে ‘না’ বলল।
ছেলেটি বলল, শুনে নিয়েন। নসিবে থাকলে আবার দেখা হবে। ইনশাহ আল্লাহ।
চেয়ে রইল মালিহা। তার মাথায় ঢুকছে না কি বলল। যাক আপদ বিদায় হয়েছে, এতেই সে খুশি। বাসায় গিয়ে ঘুমাই। আম্মুর প্যানপ্যানানিতে দুপুরে ঘুমাতে পারিনি। জোর করে উঠিয়ে নিয়ে এসেছে।
৩.
২০১৮ সালের ১০ এপ্রিল এই ঘটনার পর মালিহা আগের মতোই ফুরফুরা। জীবনের রং লাগা মাত্র শুরু হয়েছে। সেই রঙের ভাসতে চায় উড়– উড়– মন। ১৪ এপ্রিল। শুভ বাংলা নববর্ষ। খুশি মনে বেড়াতে গেল সেজ চাচার বাসায়। খাওয়া দাওয়া শেষে মালিহার চাচাতো ভাবী এসে বলল, এতো খুশি কেন?
মালিহা অবাক, খুশি হব না। আজ পহেলা বৈশাখ না। তোমাদের বাসায় ঘুরতে এসেছি। মুড়ি মোয়া খাব, খই খাব। সারাদিন কাটিয়ে সন্ধ্যায় বাসায় যাব।
ভাবী দুষ্টমির সুরে বলল, না আমি ভাবলাম অন্য কোনো ব্যাপার আছে।
এবার মনে খটকা লাগলো মালিহার।
কথা এদিকসেদিক না ঘুরিয়ে সরাসরি ভাবী বলল, কী হয়েছে বল তো। তুমি এমন ভাবে বলছো, কিছু ব্যাপার তো কিছু আছে।
ভাবী জানাল, যে ছেলেটা তোকে দেখে গেছে, সেই ছেলের আব্বা আর বাবা (মালিহার সেজ চাচা) অনেক দিনের পুরনো বন্ধু। মাঝে যোগাযোগ ছিল না। তারা নিজেরাই তোদের বিয়ে সাদি ব্যাপারে কথা বলছেন।
মালিহার মাথায় হাত- বুলাতে বুলাতে বলল, তোকে ওদের পছন্দ হয়েছে। সামনের সাপ্তাহে এনগেজমেন্ট অথবা কাবিন করা নিয়ে কথাবার্তা চলছে। তুই আমাদের ছেড়ে অন্যের ঘরে চলে যাবি। কষ্ট হচ্ছে। তাই ভাবলাম, তুই কষ্ট না থেকে এতো খুশি কেন?
ভাবীর কথা শুনে টাসকি খেল মালিহা। মনে মনে চিংড়ি মাছের চৌদ্দ গুষ্ঠি উদ্ধার শুরু করলো। এতো করে বুঝালাম আমি উড়তে চাই, আরো কিছু দিন জীবনটাকে দেখতে চাই তারপরও বিয়েতে রাজি হয়ে গেলো। নিচের দিকে তাকিয়ে ছেলেটাকে যেন মনে মনে চিবিয়ে খাচ্ছে মালিহা।
এই নিয়ে ভাবীর সঙ্গে একচোট হলো। ভাবীকে নানাভাবে বুঝাতে চেষ্টা করল মালিহা, ছেলে দেখতে ভাল না, এই সমস্যা-ওই সমস্যা। কিন্তু কোনো লাভ হলো বলে মনে হয় না।
মন খারাপ করে সন্ধ্যায় বাসায় ফিরে এলো। বিষয়টি এতোদুর এগিয়েছে মালিহার মাও জানে না। রাতে মালিহার আব্বু বাসায় আসার পর এক চোট হলো মায়ের সঙ্গে। মায়ের কাছ থেকেই সংক্ষিপ্তভাবে বিষয়টি জানল মালিহা।
ঘটনা এতো দ্রুত ঘটছে রাগে পিত্তি জ্বলে যাচ্ছে মালিহার। ক্ষোভ ও জিদের কারণে কোনো কথাই বলল না। মালিহার মা বুঝতে পেরেছে মেয়ে নাখোশ। কিন্তু বিষয়টি এতোদূর এগোনোর পর এখন তো আর না করা যায় না। ছেলে পক্ষে চেয়ে তাদের নিজেদের আত্মীয় স্বজনও অনেকে জেনে গেছে।
পরের দিন দুপুরে মেয়েকে শান্তনা দেওয়ার জন্য মালিহার সামনে খাবার নিয়ে বসল। আর মালিহাকে শুনিয়ে শুনিয়ে বলতে লাগলো- আল্লাহ কাছে এতো মানত করছি!!
মালিহার নীরবতা বজায় রাখলো। সারাদিনই রাগে ফুসছিলে, কিন্তু কাউকে কিছু বলছে না। তার নিরবতাকে সম্মতি বলেই চালিয়ে দিল পরিবারের অন্য সদস্যরা।
যদিও মালিহারও সিদ্ধান্ত ছিল, আর যাই করুক, পরিবারের বাইরে নিজের জীবনের সিদ্ধান্ত সে নেবে না। কিন্তু তাই বলে এভাবে বলা নেই কওয়া নেই, বিয়ে ঠিক করে ফেলবে।
৪.
মালিহাকে দেখে আসার পর বাসায় ফিরে মন থেকে তার মুখ সরাতে পারছে না রাবাব। চোখের সামনে বারবার মেয়েটি মুখটি ভেসে উঠছিল। ওর ঠোঁট দুটো নাড়ানো, চোখ দুটো এদিক সেদিক বাঁকা করানো, হাত দুটো নাড়িয়ে কথা বলা, সেই মুচকি হাঁসি, সব মিলিয়ে -- আহ!
ব্যস্তসময় আর প্রয়োজন মানুষকে প্রতিনিয়ত তাড়িয়ে বেড়াচ্ছে। যে দিকে তাকায়, দৃষ্টি থমকে যায় যান্ত্রিক নাগরিকতার দেয়ালে। শহুরে ব্যস্ততায় এই রুপে সেও এর বাইরে নয়। রাবাব ভাবছে এই জীবনে কী ওকে জড়ানো ঠিক হবে?
মেয়েটা তখন কি যেন বোঝাতে চাইছিল? একটি মেয়ে যেহেতু নিজ থেকে চাচ্ছে না তাই একটু দোটানে ছিল রাবাব। যেহেতু যোগাযোগ নেই, তাই নিজেও ভেবে উঠতে পারছিল না কিভাবে কী হবে।
রাবাবের আব্বা আর মেয়েটি চাচা বন্ধু হওয়াতে তারাই কথা এগিয়ে নিয়ে গেল।
পহেলা বৈশাখের দিন রাবার ছিল ফেনীতে একটা কাজে। ওই দিন রাতে বাসা থেকে তাকে দ্রুত ঢাকায় আসতে বলল। পরের দিন বাসায় এসে জানতে পারে মেয়ে পক্ষ রাজি হয়েছে। তাদের ছেলে পছন্দ হয়েছে।
বুক থেকে যেন পাথর নামল। অথচ এই কদিন মেয়েটিকে নিয়ে কতো দ্বিধাদ্বন্দ্বে ছিল রাবাব। শেষ পর্যন্ত মেয়েটি রাজি হওয়ায় তাকে মনে মনে ধন্যবাদ দিল রাবাব।
নিজেকেও প্রস্তুত করতে লাগলো, অনাগত সুখের দিনের জন্য।
ঠিক ১০ দিন পর ২০ এপ্রিল তার সঙ্গে মালিহার আকদ সম্পন্ন হয়েছিল।
৫.
হঠাৎ বসের কথায় ঘোর কাটল রাবাবের। বস জানতে চাইলো কোন এই দুনিয়ায় আছ রাবাব, নাকি অন্য জগতে হারিয়ে গেছ। একটি বিষয়ে তার মতামত জানতে চাইলে বস।
ঘোর কাটিয়ে মিটিংয়ে তার মতামত দিল রাবাব।
কথা বলছে আর ঘামছে। আজ ২০ এপ্রিল। আজ তো তার প্রথম বিবাহবার্ষিকী। ইয়া আল্লাহ। সারাদিন মনে নেই।
এজন্যই তো মালিহার সুর একটু অন্যরকম লাগলো। কোনো মতে, মিটিং শেষ করেই বাসার দিকে দৌড়াতে লাগল রাবাব।
বেইলি রোডে গাড়ি থেকে নেমে বউ জন্য কিছু কেনার তাগিদ বোধ করলো। খালি হাতে যাওয়া উচিত হবে না।
বউ’র জন্য একগুচ্ছ গোলাপী আর বেলি ফুল কিনল। সঙ্গে সুন্দর একটি মিউজিক কার্ড।
সাড়ে ১০টার দিকে বাসায় ঢুকল সে।
৬.
ছোট বোন দরজা খুলে দিল। মালিহা ছিল রান্না ঘরে।
রুমে ডুকে বৌয়ের অনুপস্থিতির সুযোগে, ব্যাগ থেকে কমান্ডো স্টাইলে কোন শব্দ না করে, ফুল আর কার্ডের প্যাকেকটা বের করে সুন্দর করে আলমারির ভেতর রেখে দিল। তারপর ড্রইংরুমে গিয়ে টিভি দেখা শুরু করল। বউকে বলল, খাবার দিতে।
মিনিট ১০ পর, মালিহা হাসতে হাসতে রাবাবের কাছে আসলো। না এসে উপায় আছে? নিজেকে রোমান্স কিং ভাবতে শুরু করলো রাবাব। যে প্ল্যান সে করেছে মালিহা দেখলে তার কাছে আসবেই। মালিহা ভেবেছে তার মনে নেই, কিন্তু তার তো মনে পড়েছে মিটিংয়ে। তাই সারপ্রাইজ দিতে এই কান্ড করলো রাবাব।
মালিহা হাসতে হাসতেই রাবাবের পাশে বসলো। একহাতে কার্ড, অন্য হাতে ফুল। কার্ডখানা বের করে মালিহা বললো, আমার জন্মদিন আসতেতো আরো চারমাস বাকি। তুমি এত আগে আমাকে বার্থডে কার্ড দিলা কেন?
এইরে সেরেছে। আবার ব্ল্যান্ডার। কার্ডের উপরে ‘ফর মাই ওয়াইফি’ দেখেই কার্ড কিনে ফেলেছে রাবাব। কিন্তু ভেতরে ইংরেজীতে যে বার্থডে উইশ, তা একবার পড়েও দেখেনি, তাড়াহুড়োর কারণে। নাহ। হতাশ রাবাব। তাকে দিয়ে হবে না।
মালিহার দিকে তাকালো রাবাব। কয়েক সেকেন্ড পর দুইজনে এক সঙ্গে হো হো করে হেসে উঠল।
১ম বিবাহবার্ষিকীতে এসেছে জন্মদিনের শুভেচ্ছা। এই বলে আবার দুই জনে হো হো করে হাসতে লাগলো।
৭.
রাতের খাবার শেষে ফ্রেস হয়ে রাবা শুয়ে পড়েছে বিছানায়। বালিশ উল্টাতেই দেখল,
মালিহার চিরকুট-
ঘুম তোমার হোক আর না হোক, স্বপ্ন তোমার হবে।
আমি পাশে রই, না রই, ছোয়া আমার পাবে। খারাপ তুমি যতই থাকো,
আমার হয়ে-ই রবে।
‘‘শুভ প্রথম বিবাহবার্ষিকী জামাই’’
হাসল রাবাব।
কিছুক্ষণ পর মালিহা শুতে এলো।
চুল আচড়াতে গিয়ে চিরুনির জন্য ড্রয়ার খুলে দেখল, লাল একটি বক্স।
এটা তো সন্ধ্যায়ও এখানে ছিল না। কে রাখল। কৌতূহল নিয়ে খুলল।
রাবাবের দিকে তাকিয়ে জোরে চিৎকার দিয়ে উঠল, তুমি।
অনেক দিন আগে গিফটি পছন্দ হয়েছিল মালিহার। তখন কেনা হয়নি। কয়েকবার বলেছেও এই গিফটা নিয়ে।
রাহিব কয়েকদিন আগেই কিনে রেখেছিল।
মুচকি হাসল রাবার। সারপ্রাইজ দিতে পেরে।
লাল বক্সের সঙ্গে চিরকুটে লেখা-
‘‘এখনো বহু পথ বাকি, বহু ছুটে চলা বাকি’’
‘শুভ বিবাহবার্ষিকী আমার বিড়াল’
রাবাহ-মালিহা আবার দুইজনের দিকে তাকিয়ে থাকল কিছুক্ষণ। আবার এক সঙ্গে হো হো করে হেসে উঠল দু’জন।
(দ্য রিপোর্ট/একেএমএম/এপ্রিল ১৯,২০১৯)
পাঠকের মতামত:
- পাঁচটি ইলেক্ট্রোলাইট ড্রিংকস কোম্পানির মালিকের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
- মেট্রোরেল শুক্রবার চালানোর প্রস্তুতি
- নির্বাচন নিয়ে বিএনপির ষড়যন্ত্র সফল হয়নি: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- বিশ্বকাপ দল ঘোষণা, সহ-অধিনায়ক তাসকিন
- সরকার স্যাংশন বা ভিসানীতির কেয়ার করে না: কাদের
- অস্বাভাবিক শেয়ারদর বৃদ্ধির কারণ জানে না এশিয়াটিক ল্যাবরেটরিজ
- ইসরায়েলি বিমান হামলায় কমপক্ষে ১৪ জন নিহত
- অপরিপক্ব লিচুতে বাজার সয়লাব
- মিরাজকে নিয়ে চমক দিতে পারে বিসিবি!
- কোচ ফাহিমকে নিয়ে সাকিবের একাকী অনুশীলন
- ঢাকার হোটেল-রেস্টুরেন্টে ডিসকাউন্ট পাবেন পুলিশ সদস্যরা
- আট জেলার ওপর দিয়ে দাবদাহ বয়ে যাচ্ছে
- ঝিনাইদহ-১ আসনে উপনির্বাচন ৫ জুন
- লুর বাংলাদেশ সফর গুরুত্বপূর্ণ নয়: বিএনপি
- সৌদি পৌঁছেছেন ১৫ হাজার ৫১৫ হজযাত্রী
- ঢাকায় এসেছেন ডোনাল্ড লু
- মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্তদের কনডেম সেল নিয়ে রায়: আপিল করবে সরকার
- গাজায় রাতভর ইসরাইলের বিমান হামলায় নিহত ২০
- সূচকের পতনে লেনদেন শেষ
- মঙ্গলবার দুপুরে বাংলাদেশ দল ঘোষণা
- বিভিন্ন অঞ্চলে ফের তাপপ্রবাহ শুরু হতে
- হজ যাত্রীদের ভিসা অনুমোদনের সময় বাড়ানোর আহবান প্রধানমন্ত্রীর
- এপ্রিলে খাদ্যপণ্যে মূল্যস্ফীতি ১০ দশমিক ২২ শতাংশ
- "আমেরিকায় পোশাক রপ্তানি কমার পেছনে বিশ্বযুদ্ধ পরিস্থিতি দায়ী"
- রিজার্ভ কমে এক দশকের মধ্যে সর্বনিম্ন পর্যায়ে
- দুর্ভাগ্যজনকভাবে বিভাজন সৃষ্টি হয়েছে বাংলাদেশে: মির্জা ফখরুল
- ডোনাল্ড লুর সফরে যেসব বিষয় আলোচনা হবে, জানালেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- সূচকের পতনে চলছে লেনদেন
- ফিলিস্তিনের পক্ষে বিক্ষোভ, যুক্তরাষ্ট্রের ৫০ অধ্যাপক গ্রেফতার
- রাফা ছেড়ে পালিয়েছেন ৩ লাখ মানুষ: জাতিসংঘ
- প্যারিসে এমুবাপ্পের শেষ ম্যাচে পিএসজির হার
- ইসরায়েলিদের সামনেই ফিলিস্তিনের পতাকা ওড়ালেন বাংলাদেশীরা
- এসএসসি ও সমমান পরীক্ষার চ্যালেঞ্জ শুরু
- কঠিন সিদ্ধান্ত নিচ্ছেন পুতিন
- সৈয়দপুরে বিমানবন্দরে ফ্লাইট চালু, আটকেপড়া যাত্রীদের স্বস্তি
- নাগরিকত্ব ত্যাগ করে অন্য কোনো দেশের নাগরিক হলে এনআইডি বাতিল
- হজ পালন করতে সৌদি পৌঁছেছেন ৯ হাজার ৪৮৪ জন হজযাত্রী
- ইতালির ব্যবসায়ীদের বাংলাদেশে বিনিয়োগের আহবান প্রধানমন্ত্রীর
- আজ কুতুবদিয়া পৌঁছাবে এমভি আবদুল্লাহ
- আবারও সিআইপি হলেন এম এ রাজ্জাক খান রাজ
- সহযোগী অধ্যাপক হলেন ৯০ বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক
- পোশাক শিল্পে এখনই ৩ চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা জরুরি
- সূচকের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতার মধ্য দিয়ে লেনদেন চলছে
- রোনালদোর স্বপ্ন ভেঙ্গে চ্যাম্পিয়ন নেইমারের আল হিলাল
- শুরুর বিপথ সামলে বাংলাদেশের সংগ্রহ ১৫৭
- আফগানিস্তানে বন্যায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে ৩৩০
- শিক্ষায় ছেলেরা পিছিয়ে কেন, কারন খুঁজতে বললেন প্রধানমন্ত্রী
- এসএসসি পরীক্ষায় গড় পাসের হার ৮৩ দশমিক ০৪ শতাংশ
- আজ বিশ্ব মা দিবস, যেভাবে এলো
- এসএসসি ফলাফল জানা যাবে যেভাবে
- জি এম কাদেরের চেয়ারম্যান পদে দায়িত্বে ফিরতে বাঁধা নেই
- এসএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ করলেন প্রধানমন্ত্রী
- ইসলামী ব্যাংকের বরিশাল জোনের কর্মকর্তা সম্মেলন অনুষ্ঠিত
- ওয়ালটন ফ্রিজ কিনে লাখ টাকার ক্যাশ ভাউচার পেলেন শিক্ষক এনামুল
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকের হজ বুথ উদ্বোধন
- ইউএস ট্রেড শো- ২০২৪ এ ইসলামী ব্যাংকের স্টল উদ্বোধন
- "সীমান্তে গুলি করে দেশের মানুষকে হত্যা করা হলেও সরকার নিশ্চুপ"
- সরকার পরিবর্তনে এখন জনগণের হাত নেই: জিএম কাদের
- "সাংবাদিক ও দুদকের কর্মকর্তাকে টাকা দিয়েছেন শামসুজ্জামান"
- এমভি আবদুল্লাহ বাংলাদেশের জলসীমানায় পৌঁছেছে
- সড়কে মৃত্যুহার কমানো সরকারের উদ্দেশ্যে: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
- নভেম্বরে ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে যাবে বাংলাদেশ
- ইসরায়েল গাজায় আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন করেছে: যুক্তরাষ্ট্র
- ফিলিস্তিনিদের পক্ষে ভোট দিয়েছে বাংলাদেশও
- মৌসুমের সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত
- বাগেরহাটে বজ্রপাতে দুই শ্রমিকের মৃত্যু
- না ফেরার দেশে হায়দার আকবর খান রনো
- আইইবি ৬১তম কনভেনশনের উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী
- দুই দিনে ৫ হাজার ৯২৬ হ্জ যাত্রী ঢাকা ছেড়েছেন
- "গুলশান লেকে দেখলাম অভিজাত এলাকায় অভিজাত ময়লা"
- একটি পরিবারও ভূমিহীন, গৃহহীন থাকবে না: প্রধানমন্ত্রী
- রাশিয়াকে ঠেকাতে আরও অস্ত্র প্রয়োজন: জেলেনস্কি
- সিরিজ নিশ্চিতের পর টাইগারদের হোয়াইটওয়াশের মিশন শুরু
- বিমানবাহিনীর কর্মকর্তাকে অ্যাপার্টমেন্টে ঢুকে পুলিশের গুলি
- "আমরা পৃথিবীর কোনো নির্বাচনেই হস্তক্ষেপ করি না"
- যুবলীগ নেতা সারোয়ার বাবুর বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
- রাশিয়াকে ঠেকাতে আরও অস্ত্র প্রয়োজন: জেলেনস্কি
- ঢাকায় নিযুক্ত যুক্তরাষ্ট্রের নতুন রাষ্ট্রদূত ডেভিড স্লেটন
- বিএসইসির কমিশনার পদে তিনজনকে নিয়োগ
- উপজেলা নির্বাচন: ভোটার শূন্য আসনে অলস সময় কাটাচ্ছে পুলিশ
- সীমান্তে বেসামরিক মানুষ হত্যা গ্রহণযোগ্য নয়: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- বাংলাদেশ ব্যাংকের সংবাদ সম্মেলন বয়কট করলেন সাংবাদিকরা
- ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর গুলিতে দুই বাংলাদেশি নিহত
- সমুদ্রে তেল, গ্যাস উত্তোলনে দরপত্র কিনেছে ৭ কোম্পানি: নসরুল
- বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বিজয়ী হচ্ছেন যেসব প্রার্থী
- ওমরাহ পালন শেষে সস্ত্রীক দেশে ফিরেছেন বিএনপি মহাসচিব
- মুসলমান ঐক্যবদ্ধ থাকলে মুসলমানরা অগ্রগামী থাকতো: প্রধানমন্ত্রী
- অনলাইন জুয়ার মাধ্যমে দেশ থেকে অর্থ পাচার হচ্ছে: অর্থমন্ত্রী
- ৮০ কিলোমিটার বেগে ঝড়ের পূর্বাভাস
- এসএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ করলেন প্রধানমন্ত্রী
- পাঁচ ঘণ্টা পর স্বাভাবিক ঢাকার সঙ্গে উত্তরবঙ্গের রেল যোগাযোগ
- প্রথম ফ্লাইটে সৌদি গেলেন ৪১৩ জন হজযাত্রী
- ইসরায়েলের কাছে পাঠানো বোমার চালান স্থগিত করলো যুক্তরাষ্ট্র
- তিস্তা প্রকল্পে ভারত অর্থায়ন করতে চায়: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- ডলারের দাম এক লাফে বাড়লো ৭ টাকা
- আইইবি ৬১তম কনভেনশনের উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী
- বিএনপি নেতাদের সঙ্গে যুক্তরাজ্যের পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর বৈঠক
- দুই দিনে ৫ হাজার ৯২৬ হ্জ যাত্রী ঢাকা ছেড়েছেন
- ইসরায়েল গাজায় আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন করেছে: যুক্তরাষ্ট্র
- সীমান্তে হত্যা: ভারতের কাছে বাংলাদেশের উদ্বেগ