মন্দির রাজনীতিতে কেবল বিজেপির একারই লাভ হয়নি
সৌজন্যে: আনন্দ বাজার
প্রেমাংশু চৌধুরী
২৩ অক্টোবর, ১৯৯০। ঘটনাস্থল পটনা। সাতসকালে ফোন বেজে উঠল সংবাদ সংস্থা পিটিআই-এর সাংবাদিকের বাড়িতে। ফোনের ও-প্রান্তে বিহারের মুখ্যমন্ত্রী লালুপ্রসাদ। স্বভাবসিদ্ধ কৌতুকের সুরে প্রশ্ন করলেন, ‘কিতনা সোতে হ্যায়?’
সকালবেলায় সাংবাদিকের বাড়িতে খোদ মুখ্যমন্ত্রীর ফোন মানে ‘বড় খবর’! লালুপ্রসাদ জানালেন, ‘বাবা কো পাকড় লিয়া! দেহাতি হিন্দিতে ‘বাবা’-র অর্থ বুড়ো মানুষ। নাম লালকৃষ্ণ আডবাণী।
বিরাট বাতানুকূল রথযাত্রায় সওয়ার আডবাণী গুজরাতের সোমনাথ থেকে অযোধ্যার উদ্দেশে যাত্রা শুরু করেছিলেন। ৩০ অক্টোবর অযোধ্যায় তাঁর রথযাত্রা শেষ হওয়ার কথা ছিল। তার এক সপ্তাহ আগে লালুপ্রসাদের নির্দেশে আডবাণীকে বিহারের সমস্তিপুরে গ্রেফতার করা হল।
খাতায় কলমে সমস্তিপুরের তদানীন্তন জেলাশাসক রাজকুমার সিংহ সেই গ্রেফতারির নির্দেশ দিয়েছিলেন। কালের নিয়মে দেশের স্বরাষ্ট্রসচিবের পদ থেকে অবসর নেওয়ার পর রাজকুমার এখন সাংসদ হয়ে মোদী সরকারের মন্ত্রী। এবং আডবাণী বিজেপির মার্গদর্শকমণ্ডলীতে। রামমন্দিরের শিলান্যাসেই ব্রাত্য। সে অন্য প্রসঙ্গ।
আডবাণী গ্রেফতার হলেও করসেবকদের থামানো গেল না। ৩০ অক্টোবর করসেবকরা বাবরি মসজিদের দিকে এগোতে শুরু করলেন। লখনউয়ের গদিতে তখন মুখ্যমন্ত্রী মুলায়ম সিংহ যাদব। আগেই হুঁশিয়ারি দিয়ে রেখেছিলেন, অযোধ্যায় ঢোকার চেষ্টা করলে আইন কাকে বলে বুঝিয়ে দেব! সেটাই হল। মুলায়মের নির্দেশে পুলিশ গুলি চালাল করসেবকদের উপর। তিন দিন পরে ২ নভেম্বর ফের করসেবকরা বাবরির দিকে এগোলে দ্বিতীয় বার পুলিশের গুলি চলল। বহু করসেবক নিহত হলেও মুলায়ম বরাবর বলে এসেছেন, তিনি ভুল করেননি।
তিরিশ বছর আগে সেই ঘটনা ভারতের রাজনীতিতে এখনও মাইলফলক। ১৯৮৬-তে আরএসএস অযোধ্যায় রামমন্দিরের দাবিতে প্রচার শুরু করলেও আডবাণীর রথযাত্রার হাত ধরেই ১৯৯০-তে সেই আন্দোলন গতি পায়। তার একটা প্রেক্ষিত ছিল। কেন্দ্রের বিশ্বনাথ প্রতাপ সিংহের সরকার মণ্ডল কমিশনের রিপোর্ট কার্যকর করে জাতপাতের ভিত্তিতে ওবিসি-দের জন্য সংরক্ষণ চালু করল। বিজেপি-আরএসএস নেতৃত্ব প্রমাদ গনলেন। তাঁদের চোখে এটা ছিল জাতপাতের ভিত্তিতে হিন্দু সমাজকে ভাগ করার চেষ্টা। রথযাত্রার পিছনে তাই হিন্দু সমাজকে এককাট্টা করার লক্ষ্যও ছিল।
মণ্ডল বনাম কমণ্ডলু রাজনীতির সেই শুরু। গত তিন দশকে ভারতের রাজনীতি এই বিভাজনকে কেন্দ্র করেই আবর্তিত। এখনও বার হতে পারেনি।
আপাত ভাবে মনে হয়, রাম জন্মভূমি আন্দোলন থেকে শুধুমাত্র বিজেপি-ই রাজনৈতিক ফায়দা তুলেছে। একেবারেই ভুল। লালকৃষ্ণ আডবাণীর সেই রথযাত্রা জাতীয় রাজনীতিতে বিজেপির অবশ্যই ‘টার্নিং পয়েন্ট’। উত্তরপ্রদেশ-বিহারে রথযাত্রায় বাধা দিয়ে লালু-মুলায়মও নিজেদের রাজনৈতিক কেরিয়ার গুছিয়ে নিয়েছিলেন। করসেবকদের উপরে গুলি চালানোর নির্দেশ দিয়ে মুলায়মের ‘মৌলানা’ তকমা জুটেছিল। আডবাণীকে গ্রেফতার করে বিহারে লালুপ্রসাদ নিজের মাথায় সাম্প্রদায়িক রাজনীতি-বিরোধীর মুকুট বসিয়েছিলেন। দু’জনেরই মুসলিম-যাদব মিলে নতুন ভোটব্যাঙ্ক তৈরি হয়। এখনও হিন্দি বলয়ের রাজনীতিতে সেই অঙ্ক মেনেই ভোটের হিসেব কষতে হয়।
আরএসএস প্রচারক নরেন্দ্র মোদী ১৯৮৭তে বিজেপির গুজরাতের সাংগঠনিক সম্পাদকের দায়িত্ব পান। আডবাণীর রথযাত্রার গুজরাত-পর্ব সংগঠনের দায়িত্ব পেয়ে সেই সময়ই তিনি গুজরাতে দলের ভিত এমন ভাবে তৈরি করেন যা এখনও নড়েনি। ২০০০২-এর দাঙ্গায় মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে তাঁর ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন উঠলেও সঙ্ঘ পরিবারের মধ্যে হয়তো তা মোদীর পায়ের নীচের মাটি শক্তই করেছিল। তাঁর হাতে রামমন্দিরের শিলান্যাসে তাই একটি রাজনৈতিক বৃত্ত সম্পূর্ণ হল।
রাম জন্মভূমি আন্দোলন থেকেই ভারতীয় রাজনীতিতে নতুন শব্দবন্ধ উঠে আসে। ‘ছদ্ম-ধর্মনিরপেক্ষতা’। কংগ্রেসের দিকেই বার বার এই ছদ্ম-ধর্মনিরপেক্ষতার আঙুল উঠেছে। যার অর্থ, মুখে ধর্মনিরপেক্ষতার বুলি, কাজের বেলায় ভোটের জন্য মুসলিম তোষণ। কংগ্রেস আসলে হিন্দু, মুসলিম দুই ভোটই ঝোলাবন্দি করতে চেয়েছিল। হিন্দু ভোটের লক্ষ্যে কংগ্রেস ১৯৯১-এর লোকসভা ভোটের ইস্তাহারে বলেছিল, কংগ্রেস মসজিদ না ভেঙে মন্দিরের পক্ষে। রাজীব গাঁধী ১৯৯১-এর লোকসভা ভোটের জন্য প্রচার শুরু করেছিলেন অযোধ্যা থেকে। রাম রাজ্যের প্রতিশ্রুতি দিয়ে। কংগ্রেসের তখন দাবি ছিল, রাজীবই ১৯৮৬-তে বাবরি মসজিদের তালা খুলতে দিয়েছিলেন। ১৯৮৯-এ তিনিই রামমন্দিরের শিলান্যাসের অনুমতি দেন। কংগ্রেসের ধারণা ছিল, এ কথা বলে সঙ্ঘ পরিবারের হিন্দুত্ব চালে জল ঢেলে দেওয়া যাবে। পি ভি নরসিংহ রাও প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পরে মন্দির-মসজিদের চরিত্র বদল রুখতে আইন আনলেন। লক্ষ্য ছিল, কাশী-মথুরার মসজিদ নিয়ে মুসলিমদের দুশ্চিন্তা কাটানো। এই রাওয়ের বিরুদ্ধেই বাবরি মসজিদ ধ্বংসের সময় হাত গুটিয়ে বসে থাকার অভিযোগ উঠতে সনিয়া গাঁধীর কংগ্রেস পরবর্তী কালে রাওকে ইতিহাসের পাতা থেকে মুছে দিতে কসুর করেনি।
রাম জন্মভূমি আন্দোলনের ধাক্কায় হিন্দি বলয়ের প্রাণকেন্দ্রে কংগ্রেস ক্রমশ মুছে গিয়েছে। কংগ্রেসের উচ্চবর্ণের ভোট বিজেপির কাছে চলে গিয়েছে। মুসলিম, দলিত ভোট চলে গিয়েছে লালু-মুলায়ম-মায়াবতীদের কাছে। কিন্তু কংগ্রেস বাবরি মসজিদের জুজু দেখিয়েই মুসলিম ভোটব্যাঙ্ক নিজের ঝোলায় পুরেছে। যেখানে কংগ্রেস পারেনি, সেখানে কোনও না কোনও আঞ্চলিক দল একই হাতিয়ারে বিজেপির বিরুদ্ধে লড়েছে। হিন্দুত্ব, জাতপাত, নরম হিন্দুত্বের এই আবর্তেই আটকে থেকেছে দেশের রাজনীতি।
অযোধ্যায় শিলান্যাস ও ভূমিপুজো হয়ে গিয়েছে। তিন দশকের মণ্ডল বনাম কমণ্ডলু রাজনীতিতেও কি এ বার দাঁড়ি পড়বে?
বছর সাতেক আগে ডেনমার্কে পরিবেশ-অর্থনীতি বিষয়ে একটি আন্তর্জাতিক সম্মেলনে গিয়ে এক অদ্ভুত প্রশ্নের মুখে পড়তে হয়েছিল। ইউরোপের এক প্রতিনিধি জানতে চেয়েছিলেন, তোমাদের দেশে এমন কোনও রাজনৈতিক দল রয়েছে, যারা শুধু পরিবেশের ক্ষতি না করে উন্নয়নের প্রতিশ্রুতি দিয়ে ভোটে লড়ে? উত্তর দিয়েছিলাম, তা সব দলই এ সব কথা একটু-আধটু বলে। পাল্টা প্রশ্ন এসেছিল, শুধুই এ বিষয়ে সওয়াল করে, তেমন কোনও ছোটখাটো দলও নেই? উত্তর দিতে হয়েছিল, না, নেই।
বিশ্ব হিন্দু পরিষদের নেতারা বলছেন, রামমন্দির নির্মাণ শুরুর সঙ্গে সংখ্যালঘু তোষণের রাজনীতিও শেষ হল। একই সঙ্গে বিশ্ব হিন্দু পরিষদের নেতারা এ কথাও বলছেন, অযোধ্যা তো ঝাঁকি হ্যায়, কাশী-মথুরা আভি বাকি হ্যায়! কাশী-মথুরার মসজিদও সঙ্ঘ পরিবারের ভবিষ্যতের কর্মসূচিতে থাকছে। আরএসএস নেতৃত্বের মতে, রামমন্দির সাংস্কৃতিক জাতীয়তাবাদের প্রতীক। ধর্মনিরপেক্ষতার বুলি দিয়ে তাকে আর দমিয়ে রাখা যাবে না। বিজেপি-সঙ্ঘের ঘোষিত কর্মসূচির মধ্যে ৩৭০ রদ, নাগরিকত্ব আইন, রামমন্দিরের পরেই তালিকায় আসে অভিন্ন দেওয়ানি বিধি। বিবাহ থেকে উত্তরাধিকার— সব ধর্মের, সব সম্প্রদায়ের জন্য একই পারিবারিক আইন। মুসলিমদের মধ্যে আশঙ্কা, এই বিধি এনে হিন্দুদের মূল্যবোধ তাঁদের উপর চাপিয়ে দেওয়া হবে। সময় হলেই যে অভিন্ন দেওয়ানি বিধির কাজ শুরু হবে, তার ইঙ্গিত মিলছে। এর পরেও বাকি, জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ আইন চালুর প্রস্তাব। সেখানেও তিরের মুখে মুসলিমরা। মোদী নিজেই জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণের প্রয়োজনের কথা বলেছেন। বিজেপি নেতার তরফে সুপ্রিম কোর্টে আর্জি জমা পড়েছে।
বিজেপির হিন্দুত্বের দাপটে জাতপাতের রাজনীতির কারবারিদের পসারে টান পড়েছে। এত দিন ধর্মনিরপেক্ষতার ধ্বজাধারী কংগ্রেস এখন নরম হিন্দুত্বের পথে। মন্দির না মসজিদ, তা নিয়ে মুখে কুলুপ এঁটে থাকা গাঁধী পরিবার এখন রামের জয়গান গেয়ে রামমন্দিরে সাংস্কৃতিক ঐক্য খুঁজছে। তাঁরা এখন ভোটের প্রয়োজনে নিজেদের শিবভক্ত বলে পরিচয় দেন। প্রয়োজনে পৈতে দেখিয়ে হিন্দুত্ব প্রমাণ করেন। উত্তরপ্রদেশে ব্রাহ্মণ ভোট ফিরে পেতে কংগ্রেস এখন ব্রাহ্মণ পরিষদ গঠন করছে।
শুধুমাত্র পরিবেশের ক্ষতি না করে উন্নয়নের পক্ষে সওয়াল করা রাজনৈতিক দল এ দেশে এখনও নেই। শুধুমাত্র রুটিরুজির পক্ষে সওয়াল করা রাজনৈতিক দলও এ দেশে তৈরি হয়নি। শুধুমাত্র অর্থনীতির শ্রীবৃদ্ধি, গরিবের রুটিরুজির প্রশ্নে এ দেশে এখনও ভোটের লড়াই হয় না। রামমন্দির তৈরি হতে পারে। কিন্তু সেই ‘রামরাজ্য’ এখনও দূর অস্ত্। রামমন্দিরের আন্দোলন শেষ হলেও এ দেশে ধর্মের নামে রাজনীতির শেষ নেই।
সূত্র: আনন্দ বাজার পত্রিকা
(দ্য রিপোর্ট/একেএমএম/আগস্ট ০৮,২০২০)
পাঠকের মতামত:
- শনিবার থেকে স্কুল-কলেজ খোলা: শিক্ষা মন্ত্রণালয়
- রাতের আঁধারে লাশ দাফন বিষয়ে সদুত্তর দিতে পারেননি মিল্টন: ডিবি
- ওমরাহ পালনের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়ছেন মির্জা ফখরুল
- দেশের বিভিন্ন স্থানে দেখা মিললো কাঙ্ক্ষিত বৃষ্টির
- "যুদ্ধকে ‘না’ বলার জন্য আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের প্রতি আহ্বান জানিয়েছি"
- ড. মুহাম্মদ ইউনূসসহ ১৪ জনের জামিন
- আওয়ামী লীগ মিলিটারির পকেট থেকে বের হয়নি: প্রধানমন্ত্রী
- শেষ ম্যাচে উইকেট ছাড়াই থেকে আইপিএল মিশন শেষ করলেন মুস্তাফিজ
- ইউক্রেনের পূর্বাঞ্চলে রুশ হামলায় নিহত ৫
- চুয়াডাঙ্গায় ৭০ বিঘা পানের বরজে অগ্নিকাণ্ড
- প্রচন্ড মহাসড়কে চীনে ২৪ জন নিহত
- ইসরায়লের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক ছিন্ন করছে কলম্বিয়া
- এশিয়ার সেরা ৩০০ বিশ্ববিদ্যালয়ের তালিকায় নেই বুয়েট- ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
- তাপমাত্রা ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত কমতে পারে
- মিল্টন সমাদ্দারের বিরুদ্ধে রাতেই তিন মামলা
- "মিল্টন সমাদ্দারের বিরুদ্ধে ওঠা সব অভিযোগ তদন্ত করে দেখা হবে"
- দ্বাদশ জাতীয় সংসদের দ্বিতীয় অধিবেশন আজ
- এবার ঢাবির থেকে এগিয়ে এনএসইউ
- মিল্টন সমাদ্দার গ্রেপ্তার
- ইসরায়েল বিরোধী বিক্ষোভ ছড়িয়ে পড়েছে আরও ছয় দেশে
- নির্বাচনের সার্বিক প্রস্তুতি দেখতে আ.লীগকে বিজেপির আমন্ত্রণ
- এপ্রিল মাসে প্রবাসী আয় ১৯০ কোটি ৮০ মার্কিন ডলার
- শুক্রবার প্রতিষ্ঠান খোলা রাখার ব্যাপারে কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি
- "চিকিৎসকদের কোনো প্রকার অবহেলা সহ্য করা হবে না"
- বিএনপির হাতে শ্রমিকের রক্তের দাগ: ওবায়দুল কাদের
- বিএনপি ফিনিক্স পাখির মতো জেগে উঠবেই: মির্জা ফখরুল
- জাতীয় ও আন্তর্জাতিকভাবে এনএসইউ'ই সুনাম ধরে রেখেছে
- ইসলামে ন্যায্য মজুরি শ্রমিকের অধিকার
- সময়ের ঘোড়দৌড় ও একজন সাদা শ্রমিক
- যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডায় কেন পহেলা মে শ্রমিক দিবস নয়
- মে দিবস ও বাংলাদেশের শ্রমিক শ্রেণি
- পাল্টে যাওয়া শ্রমিক শ্রেণি: ভাবতে হবে নতুন করে
- রোদে পোড়া শ্রমিক জানে না মে দিবস কি
- কেন এতো মহান মে দিবস
- রক্তদাতারা মানবিক গুণের অধিকারী: কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা
- ৪৪তম বিসিএসের মৌখিক পরীক্ষার তারিখ প্রকাশ
- কেনিয়ায় বন্যায় আরও ৬৬ জনের মৃত্যু
- ভারতের কাছে বৃষ্টি আইনে ১৯ রানে হারলো বাংলাদেশ
- আবারও জ্বালানি তেলের দাম বাড়লো
- বিশ্বের সব মেহনতি মানুষকে প্রধানমন্ত্রীকে শুভেচ্ছা
- সরকার শ্রমিকের দক্ষতা বৃদ্ধিতে নিরন্তর কাজ করে যাচ্ছে: রাষ্ট্রপতি
- সন্ধ্যায় খালেদা জিয়াকে হাসপাতালে নেওয়া হবে
- আজ মহান মে দিবস
- আজ রাত থেকে তাপপ্রবাহ প্রশমিত হতে পারে
- থাইল্যান্ড সফর নিয়ে সংবাদ সম্মেলনে আসছেন প্রধানমন্ত্রী
- ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে রাজী ইউরোপীয় ইউনিয়ন
- রেকর্ড তাপমাত্রা যশোরে ৪৩.৮
- চলমান হিট ওয়েভে স্বস্তি দিবে মিনিস্টার ফ্যান
- জি কে শামীমের আইনজীবীকে শাস্তি দিল আদালত
- যুক্তরাষ্ট্রে বন্দুকধারীদের হামলায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর তিন কর্মকর্তা নিহত
- লেভানদোভস্কির গোলে বার্সার জয়
- নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহে বিদ্যুৎ বিভাগের নির্দেশণা
- যেসব জেলায় স্কুল- কলেজ বন্ধ আজ
- "শ্রমজীবী মানুষের ন্যায্য অধিকার নিশ্চিত করতে বিএনপি সংকল্পবদ্ধ"
- দেশের পথে এমভি আবদুল্লাহ
- ৭ বছরে সবচেয়ে বেশি তাপমাত্রা বেড়েছে মহাখালী ও গুলিস্তানে
- সকালে ৩৩ ডিগ্রি তাপমাত্রায় ফিল ছিল ৪২
- দ্বিতীয় ধাপের প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ দিন আজ
- চুয়াডাঙ্গায় দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৪৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস
- ইসরায়েলের হামাসের রকেট হামলা, গাজায় সেনা পাঠাবে যুক্তরাষ্ট
- সূচকের পতনের মধ্যে দিয়ে লেনদেন শেষ
- বিএনপি সিম্প্যাথি কার্ড খেলার অপচেষ্টা করছে: ওবায়দুল কাদের
- স্কুল ও মাদ্রাসার ক্লাস বৃহস্পতিবার পর্যন্ত বন্ধ রাখার নির্দেশ
- হজের খরচ আগামী বছর কমে আসবে: ধর্মমন্ত্রী
- বাংলাদেশ থেকে আম নিতে চায় চীন: কৃষিমন্ত্রী
- হাইকোর্টের আদেশ আপিল বিভাগে নিয়ে যাবো: শিক্ষামন্ত্রী
- টানা ছয় দফা কমলো স্বর্ণের দাম
- তীব্র তাপপ্রবাহের মধ্যে রাজধানীর বিভিন্ন জায়গায় পানির সংকট
- নাভানা ফার্মার মুনাফা বেড়েছে
- মুনাফা থেকে লোকসানে আইসিবি
- গ্রিন ফ্যাক্টরি অ্যাওয়ার্ড-২০২৩ পেলো ওয়ালটন
- বাংলাদেশ কমার্স ব্যাংক লিমিটেড এর ব্যবসায়িক সম্মেলন-২০২৪ অনুষ্ঠিত
- ইন্টারন্যাশনাল ফাইন্যান্স অ্যাওয়ার্ড পেল ইসলামী ব্যাংক
- ওয়ালটন এসি কিনে মিলিয়নিয়ার গাজীপুরের ব্যবসায়ী আব্দুল আলী
- ইসলামী ব্যাংকের নোয়াখালী জোনের কর্মকর্তা সম্মেলন অনুষ্ঠিত
- পুঁজিবাজারে মূলধন কমেছে ১০ হাজার ৩৯৩ কোটি টাকার বেশি
- মার্কিন নির্বাচনে চীন হস্তক্ষেপ করতে চাইছে: ব্লিঙ্কেন
- ফের সারাদেশে হিট এলার্ট জারি
- যুক্তরাষ্ট্র গেলেন বিএনপি নেতা আমির খসরু
- কী করছেন হিট অফিসার
- তাপপ্রবাহের সড়কে কৃত্তিম বৃষ্টি
- এসির টেম্পারেচার কত হলে স্বাস্থ্যের জন্য ভালো
- বিনিয়োগকারী সংগঠনের নামে শেয়ারবাজারে দীর্ঘদিন চাঁদাবাজী,ধরা পড়লো তিনজন
- "পরিষ্কার ধারণা ছিলো, বিএনপির আন্দোলন সফল হবে না"
- রোহিত- কোহলির অবসর নিয়ে যা বললেন যুবরাজ
- জিম্মিকে ফিরিয়ে নিতে ১৮ দেশের বিবৃতি, যে বার্তা দিল হামাস
- হিট অফিসারের পরামর্শে রিকশাচালকদের আধা লিটার পানি দিচ্ছে ডিএনসিসি
- জাতীয় ও আন্তর্জাতিকভাবে এনএসইউ'ই সুনাম ধরে রেখেছে
- বিএনপি সিম্প্যাথি কার্ড খেলার অপচেষ্টা করছে: ওবায়দুল কাদের
- বাংলাদেশ- ভারত সিরিজ নিয়ে বিসিবির সুখবর
- দাম কমেছে ব্রয়লার মুরগির, মাছের বাজার চড়া
- তীব্র তাপদাহে শ্রেণি কার্যক্রম পরিচালনায় নতুন নির্দেশনা
- এবার ঢাবির থেকে এগিয়ে এনএসইউ
- বিতর্কিত ক্যাচের ছবি দিয়ে যা বোঝালেন মুশফিক
- ওলামা দলের ৫ সদস্যের কমিটি ঘোষণা
- ৭ বছরে সবচেয়ে বেশি তাপমাত্রা বেড়েছে মহাখালী ও গুলিস্তানে
- ইসরাইলকে থামাতে পারে একমাত্র যুক্তরাষ্ট্র: মাহমুদ আব্বাস
- তাপমাত্রা ৪২ ডিগ্রি ছাড়িয়েছে, মে মাসের শুরুতে হতে পারে বৃষ্টি
- ওমরা পালনে ইচ্ছুক মুসল্লিদের জন্য সৌদি আরবের সুখবর
- থাই প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে শেখ হাসিনাকে উষ্ণ অভ্যর্থনা