তিন বছরে ৬ কোটি ৩২ লাখ শিশু টিকা পায়নি : ইউনিসেফ
দ্য রিপোর্ট ডেস্ক:২০১৯ থেকে ২০২১- এই তিন বছরে বিশ্বে ৬ কোটি ৭০ লাখ শিশু টিকা পায়নি। বৃহস্পতিবার ( ২০ এপ্রিল) ইউনিসেফ প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে এই তথ্য উঠে এসেছে।
টিকাদান বিষয়ে প্রকাশিত এক নতুন প্রতিবেদনে ইউনিসেফ সতর্ক করে বলেছে, সমীক্ষা চালানো ৫৫টি দেশের মধ্যে ৫২টি দেশে কোভিড-১৯ মহামারি চলাকালে শিশুদের জন্য টিকার গুরুত্ব সম্পর্কে জনসাধারণের ধারণা কমে গেছে।
‘দ্য স্টেট অব দ্য ওয়ার্ল্ডস চিলড্রেন ২০২৩: ফর এভরি চাইল্ড, ভ্যাকসিনেশন’ শীর্ষক প্রতিবেদনে উঠে এসেছে যে, মহামারি শুরু হওয়ার পর কোরিয়া প্রজাতন্ত্র, পাপুয়া নিউ গিনি, ঘানা, সেনেগাল ও জাপানে শিশুদের জন্য টিকার গুরুত্ব সম্পর্কে মানুষের ধারণা এক তৃতীয়াংশেরও বেশি কমেছে।
‘দ্য ভ্যাকসিন কনফিডেন্স প্রজেক্ট’-এর সংগ্রহ করা এবং ইউনিসেফ প্রকাশিত নতুন উপাত্ত অনুযায়ী, সমীক্ষা চালানো দেশগুলোর মধ্যে শুধু চীন, ভারত ও মেক্সিকোতেই টিকার গুরুত্ব সম্পর্কিত ধারণা আগের মতোই অটল আছে বা ক্ষেত্রবিশেষে বেড়েছে। মহামারি শুরু হওয়ার পর বেশিরভাগ দেশে ৩৫ বছরের কম বয়সী মানুষ ও নারীরা শিশুদের জন্য টিকা সম্পর্কে তাদের আস্থা কমার কথা বেশি জানিয়েছে।
টিকার ওপর আস্থা সাধারণত ক্ষণস্থায়ী ও সময় নির্দিষ্ট। সমীক্ষার ফল দীর্ঘমেয়াদি প্রবণতার ইঙ্গিত দেয় কি না, তা নির্ধারণ করতে আরও উপাত্ত সংগ্রহ এবং বিশ্লেষণের প্রয়োজন হবে। আস্থা কমার পরও টিকার জন্য সামগ্রিক সমর্থন তুলনামূলকভাবে বেশ জোরালোই রয়েছে। সমীক্ষা চালানো ৫৫টি দেশের প্রায় অর্ধেকে ৮০ শতাংশেরও বেশি উত্তরদাতা টিকাকে শিশুদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করেছেন।
প্রতিবেদনে সতর্ক করা হয়েছে যে, বিভিন্ন কারণ একত্রে টিকা নিয়ে দ্বিধা বাড়ার সংকেত দেয়। এই কারণগুলোর মধ্যে রয়েছে মহামারিতে সাড়া দেওয়ার বিষয়ে অনিশ্চয়তা, ক্রমবর্ধমান বিভ্রান্তিকর তথ্য, বিশেষজ্ঞদের প্রতি আস্থা হ্রাস ও রাজনৈতিক মেরুকরণ।
ইউনিসেফের নির্বাহী পরিচালক ক্যাথরিন রাসেল বলেন, মহামারির চূড়ান্ত অবস্থায় বিজ্ঞানীরা দ্রুত টিকা তৈরি করেছিলেন, যা অগণিত জীবন বাঁচায়। কিন্তু এই ঐতিহাসিক অর্জন সত্ত্বেও, সব ধরনের টিকা নিয়ে ভয় ও বিভ্রান্তি ভাইরাসের মতোই ব্যাপকভাবে ছড়িয়েছে।
তিনি বলেন, এই উপাত্ত একটি উদ্বেগজনক সতর্কতা সংকেত। আমরা নিয়মিত টিকাদানের প্রতি মানুষের অনাস্থাকে মহামারির মারাত্মক পরিণতির অংশ হতে দিতে পারি না। অন্যথায়, মৃত্যুর পরবর্তী ঢেউয়ে যুক্ত হতে পারে হাম, ডিপথেরিয়া বা অন্যান্য প্রতিরোধযোগ্য রোগে আক্রান্ত শিশুরা।
উদ্বেগজনকভাবে কোভিড-১৯ মহামারি কারণে ৩০ বছরের মধ্যে শৈশবকালীন টিকাদান সবচেয়ে ব্যাপক আকারে পিছিয়ে পড়ার মধ্যেই আস্থা কমার বিষয়টি এলো। বিশেষ করে স্বাস্থ্য ব্যবস্থার ওপর তীব্র চাপ, টিকাদানের সুযোগ-সুবিধাগুলো কোভিড-১৯ টিকাদানে ব্যবহার করা, স্বাস্থ্যকর্মীদের স্বল্পতা ও কোভিড-১৯ এর ঝুঁকি কমাতে বাড়িতে থাকার প্রয়োজনীয়তা- এ সব কারণে মহামারিটি প্রায় সর্বত্র শৈশবকালীন টিকাদানে ব্যাঘাত ঘটায়।
প্রতিবেদনে সতর্ক করে বলা হয়েছে, ২০১৯ থেকে ২০২১ সালের মধ্যে মোট ৬ কোটি ৭০ লাখ শিশু টিকাদান কার্যক্রম থেকে বাদ পড়েছে। ১১২টি দেশে টিকাদানের আওতার মাত্রা কমেছে। মহামারির মধ্যে বা ঠিক আগে জন্মগ্রহণ করা শিশুরা এখন সেই বয়স পেরিয়ে যাচ্ছে যে বয়সে তাদের সাধারণত টিকা দেওয়া সম্পন্ন হয়। এটি টিকা থেকে বাদ পড়া শিশুদের টিকা দেওয়া এবং মারাত্মক রোগের প্রাদুর্ভাব ঠেকানোর জন্য জরুরি পদক্ষেপ নেওয়ার প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরে।
২০২২ সালে হামে আক্রান্তের সংখ্যা আগের বছরের মোট সংখ্যার দ্বিগুণেরও বেশি ছিল। বছরভিত্তিক হিসাবে ২০২২ সালে পোলিওতে পঙ্গু হওয়া শিশুদের সংখ্যা ১৬ শতাংশ বাড়ে। ২০১৯ থেকে ২০২১ এই সময়কে আগের তিন বছরের সঙ্গে তুলনা করা হলে দেখা যায়, পোলিওতে পঙ্গু হয়ে যাওয়া শিশুর সংখ্যা আটগুণ বেড়েছে, যা টিকাদানের প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখার প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরে।
২০২০ সালের মার্চ মাসে বাংলাদেশ মহামারির কারণে লকডাউনে শুরু হলে প্রাথমিক অবস্থায় স্বাস্থ্য পরিষেবাগুলোর ওপর প্রভাব পড়েছিল, যার ফলে পরবর্তী মাসগুলোতে টিকার আওতা ৫০ শতাংশের নিচে নেমে আসে। তবে ইউনিসেফের সহায়তায় বাংলাদেশ সরকার টিকাদান কমার বিষয়টিকে গুরুত্ব দিয়ে দ্রুত পদক্ষেপ নেয় এবং ২০২০ সালের অক্টোবর নাগাদ মাসিক টিকাদানের হার কোভিড-১৯ পূর্ববর্তী সময়ের মাত্রা ছাড়িয়ে যায়।
দেশে কার্যকরী কভারেজ বেশ ভালো অবস্থায় রয়েছে, যেখানে প্রায় ৮৪ শতাংশ শিশু তাদের ১২ মাস বয়সের মধ্যেই টিকা নিয়েছে। কার্যকরী কভারেজ বলতে জাতীয় টিকাদান সূচি অনুসারে একটি শিশুর ১২ মাস বয়স পর্যন্ত যেসব টিকা পাওয়ার কথা সেগুলো পাওয়া বোঝায়।
মহামারিটি বিদ্যমান বৈষম্যকেও আরও বাড়িয়ে দিয়েছে। অনেক শিশুর জন্য, বিশেষ করে সবচেয়ে প্রান্তিক জনগোষ্ঠীতে, টিকাদান এখনও সহজপ্রাপ্য, গ্রহণযোগ্য বা সাশ্রয়ী নয়। মহামারির আগেও টিকাদানে অগ্রগতি প্রায় এক দশক ধরে থমকে গিয়েছিল। কেন না সবচেয়ে প্রান্তিক শিশুদের কাছে পৌঁছাতে বিশ্বকে সংগ্রাম করতে হচ্ছিল।
২০১৯ থেকে ২০২১ সালের মধ্যে যে ৬ কোটি ৭০ লাখ শিশু নিয়মিত টিকাদান থেকে বাদ পড়েছিল, তাদের মধ্যে ৪ কোটি ৮০ লাখ শিশু নিয়মিত টিকার একটি ডোজও পায়নি, যা ‘জিরো-ডোজ’ নামে পরিচিত। ২০২১ সালের শেষ নাগাদ ভারত ও নাইজেরিয়ায় (দুটি দেশেই এই সময়ে জন্ম নেওয়া শিশুর সংখ্যা অনেক বেশি) জিরো-ডোজ শিশুর সংখ্যা সবচেয়ে বেশি ছিল। তবে জিরো-ডোজ শিশুর সংখ্যা বেড়ে যাওয়ার দিক থেকে বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য ছিল মিয়ানমার ও ফিলিপাইন।
বাংলাদেশেও কিছু ভৌগোলিক ও আর্থ-সামাজিক বৈষম্য রয়ে গেছে। অনেক শিশু টিকার নির্ধারিত সব ডোজ পায় না বা সঠিক সময়ে সঠিক ডোজ পায় না। জাতীয় পর্যায়ে টিকার কভারেজের তুলনায় দুর্গম এলাকা ও শহরের বস্তিগুলোতে কভারেজ কম রয়ে গেছে।
বাংলাদেশে জিরো-ডোজ শিশুর সংখ্যা ৩০ হাজার বা ১ বছরের কম বয়সী শিশুদের এক শতাংশেরও কম। যদিও এটি দেশের টিকাদান কর্মসূচির একটি উল্লেখযোগ্য অর্জনকে তুলে ধরে, তবে বিচ্ছিন্নভাবে টিকা না পাওয়া শিশুদের বিষয়টিও এতে উঠে আসে।
বাংলাদেশের টিকাদান কর্মসূচির জন্য শৈশবকালীন সব টিকা সংগ্রহ ও সরবরাহ করে ইউনিসেফ। ২০২২ সালে ইউনিসেফ ৮ কোটি মার্কিন ডলার মূল্যের ১৭ কোটি ৩০ লাখ শৈশবকালীন টিকার ডোজ সরবরাহ করেছে বাংলাদেশে। এই টিকাগুলো কিনতে অর্থের যোগান দিয়েছে গ্যাভি ও বাংলাদেশ সরকার।
বাংলাদেশে ইউনিসেফ প্রতিনিধি শেলডন ইয়েট বলেন, টেকসই রাজনৈতিক প্রতিশ্রুতি এবং একটি সুপ্রশিক্ষিত ও অনুপ্রাণিত স্বাস্থ্য কর্মীবাহিনী থাকলে কী করা সম্ভব, বাংলাদেশে শিশু টিকাদান কর্মসূচির সাফল্য তারই প্রমাণ। শৈশবকালীন টিকাদানের ক্ষেত্রে নিজস্ব অর্থায়নের দিকে এগোতে থাকা দেশটিকে ইউনিসেফের দেওয়া সহায়তা আগামী বছরগুলোতেও অব্যাহত থাকবে।
বিশ্বে টিকা থেকে বাদ পড়া শিশুরা সবচেয়ে দরিদ্র, সবচেয়ে প্রত্যন্ত ও প্রান্তিক কমিউনিটিতে বাস করে, যারা অনেক সময় সংঘাতের কারণে ক্ষতিগ্রস্ত হয়।
প্রতিবেদনটির জন্য ‘ইন্টারন্যাশনাল সেন্টার ফর ইক্যুইটি ইন হেলথ’-এর সংগ্রহ করা নতুন উপাত্তে দেখা গেছে, সবচেয়ে দরিদ্র পরিবারগুলোতে প্রতি ৫ শিশুর মধ্যে ১ জন ‘জিরো-ডোজ’ শিশু, যেখানে ধনী পরিবারগুলোতে এই সংখ্যা প্রতি ২০ জনে ১ জন।
এতে উঠে এসেছে, টিকা না পাওয়া শিশুরা প্রায়শই গ্রামীণ এলাকা বা শহুরে বস্তির মতো দুর্গম কমিউনিটিতে বসবাস করে। প্রায় ক্ষেত্রেই তাদের মায়েরা স্কুল শিক্ষা থেকে বঞ্চিত এবং পারিবারিক সিদ্ধান্তে তাদের অংশগ্রহণ খুব কমই দেখা যায়। এই চ্যালেঞ্জগুলো সবচেয়ে বেশি নিম্ন ও মধ্যম আয়ের দেশগুলোতে, যেখানে শহরাঞ্চলে প্রতি ১০ শিশুর মধ্যে একজন শিশু ‘জিরো-ডোজ’ এবং আর গ্রামীণ অঞ্চলে তা প্রতি ৬ জনের মধ্যে ১ জন। উচ্চ-মধ্যম আয়ের দেশগুলোতে শহুরে ও গ্রামীণ শিশুদের মধ্যে প্রায় কোনো ব্যবধান নেই।
প্রতিটি শিশুকে টিকা দেওয়ার জন্য প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবাকে শক্তিশালী করা এবং এর ফ্রন্টলাইনে থাকা বেশিরভাগ নারী কর্মীকে তাদের প্রয়োজনীয় উপকরণ এবং সহায়তা দেওয়া গুরুত্বপূর্ণ। প্রতিবেদনে দেখা গেছে, নারীরা টিকাদানের ফ্রন্টলাইনে রয়েছেন, কিন্তু তারা কম বেতন, অনানুষ্ঠানিক কর্মসংস্থান, আনুষ্ঠানিক প্রশিক্ষণ ও ক্যারিয়ার গড়ার সুযোগের অভাব এবং তাদের নিরাপত্তা হুমকির সম্মুখীন।
শিশুর বেঁচে থাকার এই সংকট মোকাবিলায় ইউনিসেফ সরকারগুলোকে টিকাদানের জন্য অর্থায়ন বাড়ানোর বিষয়ে তাদের প্রতিশ্রুতি দ্বিগুণ করার এবং শিশুদের সুরক্ষিত রাখতে ও রোগের বিস্তার ঠেকাতে টিকা থেকে বাদ পড়া শিশুদের জন্য জরুরি ভিত্তিতে টিকাদান কার্যক্রম বাস্তবায়ন ও জোরদার করার জন্য কোভিড-১৯ এর বেঁচে যাওয়া তহবিলসহ ব্যবহারযোগ্য সম্পদ ব্যবহার করতে অংশীজনদের সঙ্গে কাজ করার আহ্বান জানায়।
প্রতিবেদনটি সরকারগুলোর প্রতি যেসব আহ্বান জানায়
১. জরুরি ভিত্তিতে সব শিশুকে, বিশেষ করে যারা কোভিড-১৯ মহামারি চলাকালে টিকা পায়নি, তাদের শনাক্ত করা এবং তাদের কাছে টিকা পৌঁছে দেওয়া।
২.টিকার প্রতি আস্থা তৈরি করাসহ টিকার চাহিদা বাড়ানো।
৩. টিকাদান কার্যক্রম ও প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবার জন্য তহবিল গঠনে অগ্রাধিকার।
৪. নারী স্বাস্থ্যকর্মী, উদ্ভাবন এবং স্থানীয় উৎপাদনের পেছনে বিনিয়োগ বাড়ানোর মাধ্যমে স্বাস্থ্য ব্যবস্থাকে শক্তিশালী করা।
পাঠকের মতামত:
- বিধ্বস্ত হওয়া বিমানে এক পাইলট মারা গেছেন
- "সব ধরনের কানেকটিভিটি সংযোগগুলোর তার মাটির নিচ দিয়ে হবে"
- অনলাইন জুয়ার মাধ্যমে দেশ থেকে অর্থ পাচার হচ্ছে: অর্থমন্ত্রী
- তিস্তা প্রকল্পে ভারত অর্থায়ন করতে চায়: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- বিএনপি নেতাদের সঙ্গে যুক্তরাজ্যের পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর বৈঠক
- ৪৬তম বিসিএসের প্রিলিমিনারি পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ
- মিল্টন সমাদ্দারকে রিমান্ড শেষে কারাগারে প্রেরণ
- প্রথম ফ্লাইটে সৌদি গেলেন ৪১৩ জন হজযাত্রী
- জুলাইয়ে বেইজিং সফরে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী
- পাঁচ ঘণ্টা পর স্বাভাবিক ঢাকার সঙ্গে উত্তরবঙ্গের রেল যোগাযোগ
- বিএসইসির কমিশনার পদে তিনজনকে নিয়োগ
- ইসরায়েলের কাছে পাঠানো বোমার চালান স্থগিত করলো যুক্তরাষ্ট্র
- ওমরাহ পালন শেষে সস্ত্রীক দেশে ফিরেছেন বিএনপি মহাসচিব
- বাংলাদেশ ব্যাংকের সংবাদ সম্মেলন বয়কট করলেন সাংবাদিকরা
- ডলারের দাম এক লাফে বাড়লো ৭ টাকা
- ডলারের দাম এক লাফে বাড়লো ৭ টাকা
- সমুদ্রে তেল, গ্যাস উত্তোলনে দরপত্র কিনেছে ৭ কোম্পানি: নসরুল
- মুসলমান ঐক্যবদ্ধ থাকলে মুসলমানরা অগ্রগামী থাকতো: প্রধানমন্ত্রী
- সীমান্তে বেসামরিক মানুষ হত্যা গ্রহণযোগ্য নয়: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- নির্বাচন অবাধ, নিরপেক্ষ এবং শান্তিপূর্ণ হয়েছে: সিইসি
- যুবলীগ নেতা সারোয়ার বাবুর বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
- ৮০ কিলোমিটার বেগে ঝড়ের পূর্বাভাস
- বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বিজয়ী হচ্ছেন যেসব প্রার্থী
- ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর গুলিতে দুই বাংলাদেশি নিহত
- উপজেলা নির্বাচন: ভোটার শূন্য আসনে অলস সময় কাটাচ্ছে পুলিশ
- বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশনের আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ
- অগ্রণী ইন্স্যুরেন্সের আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ
- ঢাকা ইন্স্যুরেন্সের ১৭ শতাংশ লভ্যাংশ ঘোষণা
- এসএসসির ফলাফল জানা যাবে যেভাবে
- বিদায় নিচ্ছে তাপপ্রবাহ, ৪ দিনে ৮ ডিগ্রির বেশি কমেছে তাপমাত্রা
- নয়াপল্টনে বিএনপি সমাবেশ করবে ১০ মে
- প্রধানমন্ত্রীর সাথে আইওএম মহাপরিচালকের সাক্ষাৎ
- কারও একার পক্ষে ডেঙ্গু মোকাবেলা সম্ভব না: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
- দলীয় সিদ্ধান্ত না মানার বিষয়ে ইসি বেকায়দায় নেই: সিইসি
- সিরিজ নিশ্চিতে আজ মাঠে নামছে বাংলাদেশ
- গাজায় যুদ্ধবিরতির চুক্তি বাস্তবায়নের প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন বাইডেন
- এক কোটি কার্ডধারীকে ভর্তুকি মূল্যে পণ্য দিবে টিসিবি
- এবার ঢাকায় বসবে ২২টি পশুর হাট
- ঢাকা আসছেন যুক্তরাজ্যের পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী
- ১৫টি অঞ্চলের সর্বোচ্চ ৮০ কিমি বেগে ঝড়ের আভাস
- উপজেলা নির্বাচন: ৪১৮ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
- সিরাজগঞ্জে গোপন বৈঠক, ৫ প্রিসাইডিং অফিসারসহ আটক ৬
- ভারতের লোকসভা নির্বাচনের তৃতীয় দফার ভোটগ্রহণ শুরু
- যুদ্ধবিরতির আলোচনার মধ্যে রাফায় ইসরায়েলের হামলা, নিহত ১২
- দুর্ঘটনায় নিহত লিটনের জীবনের দাম কী ৬০,০০০ টাকা ?
- ডিবিএইচ ফাইন্যান্সের আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ
- ইউনাইটেড ইন্স্যুরেন্সের ইপিএস বেড়েছে
- আইপিডিসি ফাইন্যান্সের পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা
- সূচকের উত্থানের মধ্যে দিয়ে লেনদেন শেষ
- রাফাহ ছাড়তে ইসরাইলের নির্দেশ, হামলা হবে
- বিরক্ত হয়ে আবারও ভক্তকে চড় মারলেন সাকিব
- যেসব এলাকায় বুধবার ব্যাংক বন্ধ
- উপজেলা নির্বাচনের সংশ্লিষ্ট এলাকায় সাধারণ ছুটি ঘোষণা
- হিট স্ট্রোকে ১৪ দিনে নিহত ১৫
- ঝিনাইদহ-১ আসনের উপনির্বাচন স্থগিত
- মিল্টনের আশ্রমের দায়িত্ব নিচ্ছে শামসুল হক ফাউন্ডেশন: হারুন
- মঙ্গলবার থেকে স্বাভাবিক কার্যক্রমে ফিরছে প্রাথমিক বিদ্যালয়
- সম্পদ বৃদ্ধিতে এমপিদের চেয়ে এগিয়ে উপজেলা চেয়ারম্যানরা: টিআইবি
- রিজার্ভ চুরির মামলায় তদন্ত প্রতিবেদন পেছালো
- হামাসের রকেট হামলায় তিন ইসরায়েল সেনা নিহত
- বিশ্বকাপ জিতলে কোটি টাকা পুরস্কার পাবেন বাবর-শাহিনরা
- ৬ উইকেটের জয় বাংলাদেশের, সিরিজ জয়ের পথে বাংলাদেশ
- যাত্রাবাড়ীতে বাস-পিকআপ সংঘর্ষে নিহত ২
- ন্যাশনাল ব্যাংকের পর্ষদের পদত্যাগ, নতুন পর্ষদ গঠন
- আল-জাজিরার অফিসে ইসরায়েলি পুলিশের অভিযান, ভাঙচুর
- ১২ ঘণ্টার ব্যবধানে দুই রোহিঙ্গাকে গলা কেটে হত্যা
- তিনদিনেও নেভেনি আগুন, স্থানীয়দের ধারণা এটি নাশকতা
- উন্নয়ন ও অগ্রগতির জন্য গবেষণার কোনো বিকল্প নেই: রাষ্ট্রপতি
- দুপুরের মধ্যে ৮০ কিমি বেগে ঝড়ের আভাস, নৌ বন্দরে দুই নম্বর সতর্কতা
- সূচকের উত্থানে লেনদেন শেষ
- শিকাগোতে ৬৮ ফিলিস্তিনিপন্থি বিক্ষোভকারী গ্রেফতার
- কেনিয়ায় বন্যায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে ২২৮
- নির্বাচন বর্জনে দেশের জনগণের প্রতি আহবান রিজভীর
- ভারতের পররাষ্ট্র সচিব ঢাকা সফরে আসছেন
- "পুঁজিবাজারে ক্যাপিটাল গেইনের ওপর কর আরোপ করা হবে না"
- ডিএসইতে পিই রেশিও কমেছে
- দুর্ঘটনায় নিহত লিটনের জীবনের দাম কী ৬০,০০০ টাকা ?
- ট্রেনের রেয়াত-সুবিধা প্রত্যাহার, আজ থেকে কার্যকর
- আজ বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম দিবস
- বিদায় নিচ্ছে তাপপ্রবাহ, ৪ দিনে ৮ ডিগ্রির বেশি কমেছে তাপমাত্রা
- আজও অস্বাস্থ্যকর ঢাকার বাতাস
- যুবলীগ নেতা সারোয়ার বাবুর বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
- হিট এলার্টের মধ্যে ঝড়ের পূর্বাভাস
- আজ থেলে স্কুল-কলেজ খোলা
- অস্থির মুরগির বাজার, বেড়েছে পেঁয়াজ ও মুরগির দাম
- ইসলামী ব্যাংকে বৈদেশিক মুদ্রা জমা বিষয়ক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত
- জিপির ২০ টাকা রিচার্জের মেয়াদ বাড়লো
- ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে রেমিট্যান্স গ্রহণ করে গাড়ী জিতল কাপাসিয়ার মুঞ্জিল
- গাজীপুরে ট্রেন দুর্ঘটনা: ২৩ ঘণ্টায় শেষ হয়নি উদ্ধার অভিযান
- মধ্যরাতে কাকে অপরাধী বলে পোস্ট দিয়ে ডিলিট করলেন তিশা!
- মুজিব কিল্লা নির্মাণের আড়াঁলে অনিয়ম, হরিলুট ও স্বেচ্ছাচারিতা
- রবি ও এমটিবির ক্রেডিট রেটিং নির্ণয়
- আজ ২৫ জেলায় স্কুল-কলেজ বন্ধ
- টানা তৃতীয়বারের মতো লন্ডনের মেয়র সাদিক খান
- ইসরায়েলের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক স্থগিত করেছে তুরস্ক
- সম্পদ বৃদ্ধিতে এমপিদের চেয়ে এগিয়ে উপজেলা চেয়ারম্যানরা: টিআইবি
- প্রবাসে এনআইডি করতে রঙিন ছবি দেয়া বাধ্যতামূলক
- ঢাকা সেনানিবাসে এএফআইপি ভবন উদ্বোধন করেছেন প্রধানমন্ত্রী
- ঢাকাসহ পাঁচ বিভাগে বৃষ্টি হতে পারে
- জামিনে মুক্ত মামুনুল হক