তৃণমূলে আস্থাহীনতা ও হতাশা
ভারপ্রাপ্ত মহাসচিবকে খুঁজছে বিএনপির নেতাকর্মীরা
তারেক সালমান ও মাহমুদুল হাসান, দিরিপোর্ট : সরকার বিরোধী আন্দোলনের চরম মুহূর্তে ‘আত্মগোপনে’ থাকা দলের ভারপ্রাপ্ত মহাসচিবকে খুঁজে ফিরছে বিএনপির তৃণমূল কর্মীরা। তাদের অভিযোগ এই সময় মাঠে থেকে সাহস ও ভরসা দেওয়ার বদলে তিনি আত্মগোপন করেছেন। তার সঙ্গে মাঠ পর্যায়ের নেতাকর্মীরা ন্যূনতম যোগাযোগও করতে পারছে না।
ভারপ্রাপ্ত মহাসচিবের সঙ্গে সঙ্গে অন্য সিনিয়র নেতারাও আত্মগোপনে থাকায় তৃণমূল কর্মীদের মধ্যে দেখা দিয়েছে আস্থাহীনতা ও হতাশা।
সরকার পতন ও নির্বাচনকালীন নির্দলীয় সরকারের দাবিতে টানা ৮৪ ঘণ্টার হরতাল ঘোষণার পর থেকেই বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর আত্মগোপনে রয়েছেন। মঙ্গলবার বিকেলে টেলিফোনে মন্ত্রিসভা রূপান্তর নয়, প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগে সমাধানের পথ উন্মুক্ত হতে পারে বলে মন্তব্য করেন তিনি। এ সময়ও তার অবস্থান সম্পর্কে কেউ কিছু বলতে পারেনি।
ফখরুল বলেন, মন্ত্রিসভা রূপান্তরে মন্ত্রীদের পদত্যাগপত্র জমা নেওয়ার ঘটনা সংবিধানের সঙ্গে সংগতিপূর্ণ নয় বলে আমরা মনে করি। এরকম কার্যক্রম সংকটকে আরও ঘনীভূত করেছে। তিনি বলেন, আমরা স্পষ্টভাষায় বলতে চাই, মন্ত্রিসভা রূপান্তরে সংকটের সমাধান আসবে না। সমাধান চাইলে অবিলম্বে প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ করা উচিত। এতে সংলাপের বন্ধ পথ উন্মুক্ত হবে বলে আমরা মনে করি।
এর আগে সর্বশেষ গত শুক্রবার বিকেলে গুলশানে চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে ১৮ দলীয় জোটের মহাসচিবদের সঙ্গে বৈঠকের পর থেকে মির্জা ফখরুল সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন।
সিনিয়র কয়েকজন নেতা গ্রেপ্তারের পরিপ্রেক্ষিতে ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব নিরাপদ স্থানে থেকে নেতাকর্মীদের নির্দেশনা দিচ্ছেন।
এদিকে বিএনপির সাধারণ নেতাকর্মীরা অভিযোগ করছেন, ইতোপূর্বে কয়েকবার সরকার পতনের আল্টিমেটাম দিয়ে দলের ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব তাতে সফল হতে পারেননি। দলের সাংগঠনিক সম্পাদক এম ইলিয়াস আলী গুমের পর এই আন্দোলন প্রায় সফলতার প্রান্তে চলে গিয়েছিল। সাধারণ মানুষ ইলিয়াস আলী ইস্যুতে বিএনপির আন্দোলনে ব্যাপকভাবে সমর্থন দিয়েছিল। তখন সরকার ভয় পেয়ে দলের নেতাদের বিরুদ্ধে মামলা ও আটক অভিযানে নামে। সে সময় দলের ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর হঠাৎ করেই ‘ফাইট’ না দিয়ে আন্দোলনের মাঠ ছেড়ে আত্মগোপনে চলে যান। আন্দোলনের তুমুল মুহূর্তে দলের দ্বিতীয় সাংগঠনিক নেতার (মির্জা ফখরুল) এভাবে মাঠ ছেড়ে পলায়ন দলের লাখ লাখ নেতাকর্মীর মন ভেঙে দেয়। ভারপ্রাপ্ত মহাসচিবের ওই সময়ের আত্মগোপন দেশের বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমে ব্যাপক সমালোচনার বন্যা বয়ে যায়। সরকারের মন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের নেতারাও এ নিয়ে চরম রসালো আলোচনা করেন। এক পর্যায়ে মির্জা ফখরুল গোপনে আদালতে জামিনের জন্য যান। কিন্তু তাতেও কোনো কাজ হয়নি। তাকে জেলে যেতেই হয়। কিন্তু ওভাবে পলায়ন না করে নেতাকর্মীদের সামনে থেকে তিনি গ্রেফতার হলে ওই আন্দোলন থেমে যেত না। বরং নেতাকর্মীরা আরও চাঙা হয়ে উঠতো।
তৃণমূল কর্মীরা জানান, দেখতে দেখতে সরকারের মেয়াদ শেষ হয়ে এলেও সঠিক দিক নির্দেশনার অভাবে ও দলকে সু-সংগঠিত করতে না পারায় এখনও আন্দোলনে সফলতার মুখ দেখছে না। প্রায় দু‘সপ্তাহ আগে সরকারের মেয়াদ শেষ হয়। এরপর মন্ত্রিপরিষদ থেকে মন্ত্রীরা পদত্যাগ করলেও এখনও পূর্ণ শক্তি নিয়ে বহাল তবিয়তে রয়েছে সরকার। এটা শুধু বিএনপির সাংগঠনিক ব্যর্থতার কারণেই সম্ভব হচ্ছে।
সাধারণ কর্মীদের অভিযোগ, দলের চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার আন্তরিক চেষ্টা সত্ত্বেও বিএনপি এখনও নিজের বিশাল কর্মী বাহিনীকে আন্দোলনে সম্পৃক্ত করতে পারেনি। এ কারণেই দেশের সাধারণ মানুষের মাঝেও বিএনপির সাংগঠনিক শক্তি নিয়ে আস্থা তৈরি হয়নি। বরং সৃষ্টি হয়েছে অবিশ্বাস, ক্ষোভ ও হতাশা। এ অবস্থাতেও দলের সাংগঠনিক শক্তি বাড়াতে দলের সিনিয়র নেতারা কখনও আন্তরিকভাবে উদ্যোগ নেননি। যার দায়ভার এখন দলকেই বহন করতে হচ্ছে।
সূত্র জানায়, দলীয় ফোরাম, জাতীয় প্রেস ক্লাব ভিত্তিক আলোচনা, ১৮ দলীয় জোট শরিকদের সঙ্গে বৈঠক, সংবাদ সম্মেলনে পারদর্শীতার পরিচয় দিলেও আন্দোলন-সংগ্রামে এখনও নিজের দক্ষতা দেখাতে পারেননি মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। পারেননি দেশের লাখ লাখ সাধারণ নেতাকর্মীকে সংগঠিত করার মতো উদ্যোগ নিতে। সৃষ্টি করতে পারেননি সামনে থেকে আন্দোলনে নেতৃত্ব দেওয়ার নজির। এসব কারণেই নেতাকর্মীদের আস্থা ও ভরসার জায়গায় দুর্বল হয়ে পড়ছেন তিনি। তার ওপর আস্থা রাখতে পারছেন না স্থায়ী কমিটির অনেক নেতা।
দলীয় সূত্র আরও জানায়, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিবের পলায়ন মানসিকতার প্রভাব শুধু তৃণমূল নেতাকর্মীদের মাঝে নয়, এর নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে দলের সিনিয়রসহ সর্বস্তরের নেতাদের ওপর। আন্দোলনের শেষ ও চূড়ান্ত সময়েও আগের মতোই কেন্দ্রীয় নেতারা কর্মসূচি সফলে মাঠে নামছেন না। এতে বিভ্রান্ত ও ক্ষুব্ধ হচ্ছেন তৃণমূল নেতাকর্মীরা।
এছাড়া মির্জা ফখরুলের বিরুদ্ধে তার দায়িত্বকালীন সময়ে জেলা পর্যায়ের কমিটি গঠন নিয়েও নানা বিতর্ক সৃষ্টি হয়েছে। বেশিরভাগ জেলাতেই কমিটি করা হয়েছে গোজামিলের। নেতাকর্মীদের মধ্যে দ্বন্দ্ব ও কোন্দল দানা বেধেছে। উপজেলা পর্যায়ের কমিটিগুলোও গঠন করা হয়নি। আর এসব সমস্যা নিরসনে চোখে পড়ার মতো সঠিক কোন উদ্যোগও গ্রহণ করেননি তিনি। একমাত্র নিজের জেলা ঠাকুরগাঁও ছাড়া তিনি তেমন কোনো জেলা ও সাংগঠনিক জেলা সফর করেননি। উল্লেখ্য, মির্জা ফখরুল নিজ জেলা ঠাকুরগাঁও বিএনপির সভাপতি।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে তৃণমূলের এক নেতা বলেন, হরতাল ডেকেই চুপ শীর্ষ নেতারা। চলে যাচ্ছেন আত্মগোপনে। যোগাযোগের মাধ্যম মোবাইল ফোনও প্রায় নেতা রাখছেন বন্ধ। দু‘একজন খোলা রাখলেও তা রিসিভ করেন না। তাদের সঙ্গে তৃণমূল নেতাকর্মীরা ন্যূনতম যোগাযোগও করতে পারছেন না। পাচ্ছেন না কোনো সঠিক দিক নির্দেশনা। মহাসচিবের কাছ থেকেও আসছে না দিকনির্দেশনা। টিভি-পত্রিকা দেখে জানতে হচ্ছে হরতালসহ কর্মসূচির খবরাখবর।
দুই দফা টানা ৬০ ঘণ্টা করে হরতাল পালনের পর আবারও ৮৪ ঘণ্টার হরতাল পালন করছে বিএনপি নেতৃত্বাধীন ১৮ দলীয় জোট। গত শুক্রবার বিকেলে গুলশানে দলের চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলন করে এ কর্মসূচির ঘোষণা দেন মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। অভিযোগ উঠেছে, এ কর্মসূচির বিষয়েও দলের নিচের সারির তো দূরের কথা, কেন্দ্রীয় সিনিয়র নেতারাও অনেকেই জানতেন না। কর্মসূচি পালনের বিষয়ে তৃণমূল নেতাদের কাছে কোনো নির্দেশনাও যায়নি কেন্দ্র থেকে।
এছাড়া হরতাল ঘোষণার পর শুক্রবার সন্ধ্যায় বিএনপির সিনিয়র ৩ নেতাকে পুলিশ গ্রেফতার করলেও এর আনুষ্ঠানিক কোনো প্রতিবাদ জানাননি ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব। হরতালের সময় আরও ১২ ঘণ্টা বাড়ানোর ঘোষণাটিও এসেছে দলের যুগ্ম মহাসচিব রিজভী আহমেদের কাছ থেকে। যদিও আগের হরতাল কর্মসূচির ঘোষণা এসেছিল ভারপ্রাপ্ত মহাসচিবের কাছ থেকে।
নির্দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচনের দাবিতে জোটের শরিকদের নিয়ে একের পর এক হরতাল কর্মসূচি দিয়ে যাচ্ছে বিএনপি। কিন্তু বিচ্ছিন্ন কিছু গাড়িতে আগুন, ভাংচুর ও ককটেল বিস্ফোরণের মাধ্যমে জনমনে আতঙ্ক ছড়ানো ছাড়া নেতাকর্মীদের মাঠে দেখা যাচ্ছে না। এ কারণেই আন্দোলনে গতি সঞ্চার হচ্ছে না বলে মনে করছেন তৃণমূল নেতারা।
এদিকে ছাত্রদল, যুবদল ও স্বেচ্ছাসেবক দলকে আন্দোলনের ভ্যানগার্ড বলে বিএনপি দাবি করলেও তাদের কোনো তৎপরতা চোখে পড়ছে না। অথচ ‘নিরাপদ’ সভা-সমাবেশ ও দলীয় কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে ক্যামেরার সামনে নিয়মিতই উপস্থিত থাকেন নেতাকর্মীরা। কদাচিৎ আগে থেকে ‘আমন্ত্রিত’ ক্যামেরার সামনে দল বেঁধে ৫-১০ জনকে মিছিল করতে দেখা গেলেও পুলিশের উপস্থিতি টের পেলে মুহূর্তেই মিলিয়ে যান তারা। এসবের জন্য সঠিক দিকনির্দেশনার অভাবকেই দায়ী করছেন সংশ্লিষ্টরা।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ছাত্রদলের এক নেতা দিরিপোর্টকে বলেন, শীর্ষ নেতারা নিজেরাও মাঠে নামেন না, আমাদেরও মাঠে নামতে উদ্বুদ্ধ করেন না। যদিও ঢাকায় রাজপথ দখলের সব শক্তিই ছাত্রদল-বিএনপির আছে।
তবে একে আন্দোলনের কৌশল বলেই দাবি করেন মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। প্রথম দুই দফা হরতালের পর তিনি সাংবাদিকদের বলেন, ‘হরতালে দলের নেতারা ঢাকায় মাঠে থাকবেন না এটাই আমাদের কৌশল। রাজধানীতে বিভিন্ন বাহিনীর বিপুলসংখ্যক সদস্য মোতায়েন করে দলের নেতাদের মাঠে নামতে দিচ্ছে না সরকার। তবে আগামীতে আমাদের সব নেতাকর্মী মাঠে নামবেন।’
এদিকে মাঠপর্যায়ের আন্দোলনে থাকা নেতাকর্মীরা অভিযোগ করেন, আন্দোলনের সময় মাঠে কেন্দ্রীয় নেতাদের অনুপস্থিতি দলের সাধারণ কর্মী-সমর্থকদের হতাশ করছে। সারাদেশে সফল হরতাল কর্মসূচি পালন হলেও রাজধানীতে হরতালে মাঠে থাকেন না নেতাকর্মীরা। ঢাকায় যত এমপি প্রার্থী রয়েছেন, তারা যদি ৫০জন করেও লোক নিয়ে মাঠে নামতেন, তাহলেও রাজধানীতে আন্দোলনের চেহারা পাল্টে যেত।
বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা, সিরাজগঞ্জ জেলা বিএনপির সভাপতি ও সাবেক বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু দিরিপোর্টকে বলেন, কেন্দ্র ঘোষিত কর্মসূচি দায়িত্ব নিয়ে আমরা সর্বাত্মক ও সফলভাবে পালন করছি। কেন্দ্রেরও উচিত আরও দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখা। তাহলেই আন্দোলন সফল হবে।’
দলের ভারপ্রাপ্ত মহাসচিবের আত্মগোপন চলমান সরকার বিরোধী চূড়ান্ত আন্দোলনে নেতিবাচক প্রভাব ফেলছে কি না, এমন জিজ্ঞাসার জবাবে দলের যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী আহমেদ দিরিপোর্টকে বলেন, ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব আত্মগোপনে চলে গেছেন, এমনটা নয়। মহাসচিব আড়ালে থাকা আন্দোলনের একটি পন্থা।
রিজভী বলেন, বিশ্বের যে সকল আন্দোলন-সংগ্রামের কথা আমরা জানি, তা সফলে নেতারা বিভিন্ন কৌশল অবলম্বন করেন। আমাদের দেশে বিরোধী দলের আন্দোলন দমাতে সরকার পুলিশি নির্যাতন-নিপীড়ন করে যাচ্ছে। সেসব থেকে রাজনীতিক নেতারা এই পন্থা অবলম্বন করেছে।
তিনি আরও বলেন, ভারপ্রাপ্ত মহাসচিবের আড়ালকে ঘিরে দলের কর্মসূচি সফলে ও নেতাকর্মীদের মধ্যে কোনো বিরূপ প্রভাব পড়ছে না।
(দিরিপোর্ট/টিএস-এমএইচ/এইচএসএম/নভেম্বর১৩,২০১৩)
পাঠকের মতামত:
- নারায়ণগঞ্জে পেপার মিলে অগ্নিকাণ্ড, দগ্ধ ১১
- দারুণ শুরুর পর হতাশার দিন বাংলাদেশের
- নিউ এজ সম্পাদককে হয়রানি: অভিযুক্তকে প্রত্যাহার, এসবির দুঃখপ্রকাশ
- ৫ বিসিএসে ১৮ হাজার প্রার্থী নিয়োগ দেবে সরকার
- তাজরীন ট্রাজেডির এক যুগ
- বান্দরবানে বন্দুকযুদ্ধে ৩ কেএনএ সন্ত্রাসী নিহত
- যুক্তরাজ্যের প্রেস মিনিস্টার হলেন আকবর হোসেন
- ব্যাটারিচালিত রিকশা বন্ধ: আপিলে যাচ্ছে রাষ্ট্রপক্ষ
- প্রেসক্লাবের সামনের সড়কে অবরোধ ব্যাটারি রিকশাচালকদের
- শপথ নিলেন নতুন সিইসি ও নির্বাচন কমিশনাররা
- ওয়ালটন-ডিআরইউ ক্রীড়া উৎসবের পুরস্কার বিতরণ
- গায়ানার স্কোয়াডে যোগ দিলেন সাকিব
- অ্যান্টিগায় প্রথম দিনে বাংলাদেশের প্রাপ্তি ৫ উইকেট
- শব্দের চেয়ে দ্রুতগতির ক্ষেপণাস্ত্র প্রস্তত আছে: পুতিন
- পুঁজিবাজারে মূলধন কমেছে ২১ হাজার ৮৫৯ কোটি টাকা
- শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শহিদদের স্মরণসভা করার নির্দেশ
- না ভোট ফিরিয়ে আনাসহ বেশ কয়েকটি সুপারিশ করেছে নির্বাচন সংস্কার কমিশন
- ক্ষমা চাওয়ার কথা বললেও সুযোগ পেলে গলা চেপে ধরবে আ.লীগ: রিজভী
- খুনি হাসিনার পুনর্বাসনকারীরাও ফ্যাসিস্টের দোসর: সারজিস
- গাজীপুরে পিকনিকের বাসে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের ৩ শিক্ষার্থীর মৃত্যু
- অক্টোবরে সড়কে ঝরেছে ৪৭৫ প্রাণ
- ভারতের সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় রাখতে চাই : জামায়াত আমির
- জ্বালানি তেলের দাম লিটারে ১০-১৫ টাকা কমানো সম্ভব
- গাজায় ইসরাইলি হামলায় নিহতের সংখ্যা ছাড়াল ৪৪ হাজার
- গণঅভ্যুত্থানের ছাপ রেখে শুরু হচ্ছে ঘরোয়া ফুটবল
- আ.লীগকে নির্বাচনের সুযোগ দেওয়ার বিষয়ে যা বললেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
- খেজুরের আমদানি শুল্ক কমল, থাকছে না অগ্রিম করও
- ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলা: শুনানি শেষ, রায় যেকোনো দিন
- বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নির্বাহী কমিটির আকার বাড়ল
- রাষ্ট্রপতির সঙ্গে তিন বাহিনীর প্রধানদের সাক্ষাৎ
- খালেদা জিয়াকে ১২ বছর সেনাবাহিনী থেকে দূরে রাখা হয়েছে : ফখরুল
- বিচারের পর আওয়ামী লীগকে নির্বাচন করতে দেওয়া হবে : ড. ইউনূস
- সাগর দ্বীপ সেন্টমার্টিনের পর্যটন আশা-নিরাশার দোলাচলে
- "সেনাকুঞ্জের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আনতে পেরে আমরা গর্বিত"
- এদের রক্ত ও ত্যাগের সঙ্গে বেইমানি করা যাবে না : নতুন সিইসি
- সেনাকুঞ্জে কুশল বিনিময় করলেন মুহাম্মদ ইউনূস-খালেদা জিয়া
- থানায় মামলা দিতে গিয়ে শাহজাহান ওমর গ্রেফতার
- থানায় মামলা দিতে গিয়ে শাহজাহান ওমর গ্রেফতার
- প্রধান নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ পেলেন এ এম এম নাসির উদ্দীন
- ডিএসইর পরিচালক নাহিদ হোসেন ওএসডি
- ম্যাচ শেষের আগেই মাঠ ছাড়ল কসোভো, রোমানিয়াকে জয়ী ঘোষণা
- ২০২৫ সালে ভারতের কেরালায় খেলবে আর্জেন্টিনা
- পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা নামল ১৪ ডিগ্রিতে
- বিদায় বেলায় ঢাকায় আসছে বাইডেনের বিশেষ প্রতিনিধি
- হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
- সশস্ত্র বাহিনী দিবস: শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা
- রাজধানীর পয়েন্টে পয়েন্টে অবরোধ অটোরিকশাচালকদের, যান চলাচল বন্ধ
- এবার শুনানিতে উঠছে জামায়াত নিবন্ধনের আপিল
- "বিচারের শুদ্ধতা রক্ষার জন্য রাজনৈতিক দলের বিচার ট্রাইব্যুনালে নয়"
- আমরা এক পরিবার, কেউ কারো শত্রু হবো না: প্রধান উপদেষ্টা
- ইউক্রেনে মার্কিন দূতাবাস বন্ধ ঘোষণা
- সাত কলেজকে স্বতন্ত্র প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে হবে: শিক্ষা উপদেষ্টা
- ডিএসইতে সূচকের উত্থান, সিএসইতে পতন
- ফ্যাসিস্টের মতো কারও ভয়েস কেড়ে নেওয়া হবে না: প্রেস সচিব
- মুজিববর্ষ উদযাপনে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের খরচ ১২৬১ কোটি
- নির্বাচনে হস্তক্ষেপ রুখে দেওয়ার বিধান চায় ইসি
- অন্তর্বর্তী সরকারকে ‘একটু’ সময় দিতে বললেন ফখরুল
- বৃহস্পতিবার সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বিএনপি চেয়ারপারসন
- ঢাকা কলেজ ও সিটি কলেজ শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ
- আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল অধ্যাদেশের খসড়ার অনুমোদন
- সাউথইস্ট ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যানকে ১২ কোটি টাকা জরিমানা
- আমাকে দেশনায়ক-রাষ্ট্রনায়ক বলবেন না: তারেক রহমান
- অন্তবর্তীকালীন সরকার ও একটি বৈশ্বিক বিশ্লেষণ
- দূষণ ধুয়ে ফেলতে দিল্লিতে কৃত্রিম বৃষ্টির আবেদন
- সমন্বিত হিসাবে ঘাটতি: দুই ব্রোকারেজ হাউজকে জরিমানা
- আন্তর্জাতিক মাস্টারের খেতাব পেলেন নীড়
- খেলাপিদের ঘটিবাটি বিক্রি করে অর্থ আদায় করতে হবে: অর্থ উপদেষ্টা
- খালেদা জিয়ার কাছে পৌঁছাল সশস্ত্র বাহিনী দিবসের আমন্ত্রণপত্র
- বিএনপির ২৮ অক্টোবরের মহাসমাবেশ কিন্তু সফল হয়নি: হাসনাত
- চলতি বছরে ৪৮২ শিশু হত্যা, নির্যাতিত ৫৮০
- সরকার বিভিন্ন দেশের সঙ্গে ব্যবসায়িক সম্পৃক্ততা বাড়াতে চায়: বাণিজ্য উপদেষ্টা
- আ. লীগের সঙ্গে কোনো সমঝোতা নেই: প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব
- সন্দেহটা কোথায়, অন্তর্বর্তী সরকারকে প্রশ্ন ফখরুলের
- টাঙ্গাইলে বাস-পিকআপভ্যান সংঘর্ষে চারজন নিহত
- ভারতীয় মাওলানা সাদকে ছাড়া ইজতেমা হতে দেবে না তার অনুসারীরা
- ম্যাচ শেষের আগেই মাঠ ছাড়ল কসোভো, রোমানিয়াকে জয়ী ঘোষণা
- "সেনাকুঞ্জের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আনতে পেরে আমরা গর্বিত"
- সাগর দ্বীপ সেন্টমার্টিনের পর্যটন আশা-নিরাশার দোলাচলে
- অক্টোবরে সড়কে ঝরেছে ৪৭৫ প্রাণ
- দুই হাজার মানুষ শুধু নির্বাচনের জন্য জীবন দেননি: সারজিস
- সাবেক মন্ত্রী কামরুল ইসলাম ৮ দিনের রিমান্ডে
- আ.লীগের প্রসঙ্গ তুললেন ভারতীয় সাংবাদিক, জবাবে যা বলল যুক্তরাষ্ট্র
- গায়ানার স্কোয়াডে যোগ দিলেন সাকিব
- শব্দের চেয়ে দ্রুতগতির ক্ষেপণাস্ত্র প্রস্তত আছে: পুতিন
- সেনাকুঞ্জে কুশল বিনিময় করলেন মুহাম্মদ ইউনূস-খালেদা জিয়া
- ‘অন্তর্বর্তী সরকারের মেয়াদ চার বছরের কম হওয়া উচিত’
- ১৩ আসামিকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে রাখার নির্দেশ ট্রাইব্যুনালের
- ইসলামী ব্যাংকে পল্লী উন্নয়ন প্রকল্প কর্মকর্তাদের কর্মশালা অনুষ্ঠিত
- এস আলমের ঋণ জালিয়াতি : বাংলাদেশ ব্যাংকের ১৩ কর্মকর্তাকে তলব
- অন্তর্বর্তী সরকারকে ‘একটু’ সময় দিতে বললেন ফখরুল
- হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া নিয়ে ভারতকে হুঁশিয়ারি ড. ইউনূসের
- না ভোট ফিরিয়ে আনাসহ বেশ কয়েকটি সুপারিশ করেছে নির্বাচন সংস্কার কমিশন
- সাংবাদিক কামাল আহমেদকে প্রধান করে গণমাধ্যম সংস্কার কমিশন
- হাসিনার জন্য আরেকটি তাজমহল বানান: ভারতকে রিজভী
- অন্তবর্তীকালীন সরকার ও একটি বৈশ্বিক বিশ্লেষণ
- তৃতীয়বারের মত সাফা গোল্ড অ্যাওয়ার্ড’ অর্জন করলো ওয়ালটন
- শেখ হাসিনাসহ ৪৬ জনের বিরুদ্ধে এক মাসের মধ্যে তদন্ত শেষ করার নির্দেশ
- গাজীপুরে পিকনিকের বাসে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের ৩ শিক্ষার্থীর মৃত্যু
- তৃতীয়বারের মতো ‘সাফা গোল্ড অ্যাওয়ার্ড’ পেল ওয়ালটন
- ভারতীয় মাওলানা সাদকে ছাড়া ইজতেমা হতে দেবে না তার অনুসারীরা