একুশের বইমেলা : সৃষ্টিশীলতার অফুরান ধারা
মিরাজ মোহাইমেন
বায়ান্নর রাষ্ট্রভাষা জয়ের বাধভাঙা আনন্দ স্রোতধারার স্মৃতিচিহ্ন সাথে করে ফিরেছে একুশ। একুশ বাঙালির চেতনাকে শাণিত করে নিরন্তর। ফেব্রুয়ারিজুড়ে বাংলা একাডেমির যে বইমেলা প্রতিবছর অনুষ্ঠিত হয়, তা এখন আমাদের জাতিসত্তার একটি স্পন্দিতক্ষণ। যে কারণে প্রত্যেকের ভেতরে আলাদা শিহরণ খেলা করে। নতুন লেখক আর পুরাতন লেখকের মধ্যে প্রকারান্তরে প্রতিযোগিতা জমে ওঠে সৃষ্টিশীলতার। বই আর মানবসত্তার নিবিড় চেতনালোক একটি সভ্যতার সব থেকে বড় উৎসারক।
সংস্কৃতির প্রাণ সঞ্চারে ভাবের যে উন্মেষ ঘটে তা তৈরি করতে নিয়ামকের ভূমিকা বইয়েরই। বই নিয়ে নানা জনের নানা মত। স্পিনোজা বলেন, ভালো খাদ্য-বস্তু পেট ভরে আর ভালো বই মানুষের আত্মাকে পরিতৃপ্ত করে। আর দেকার্তে বলছেন, ভালো বই পড়া মানে গত শতাব্দীর সেরা মানুষদের সাথে কথা বলা। জ্ঞান-বিজ্ঞানের অন্যতম এক পৃষ্ঠপোষক নেপোলিয়ান বলেন, অন্তত ৬০ হাজার বই সঙ্গে না থাকলে জীবন অচল। জন মেকলে বলেন, প্রচুর বই নিয়ে গরিব হয়ে চিলেকোঠায় বসবাস করব তবু এমন রাজা হতে চাই না যে বই পড়তে ভালোবাসে না। নর্মান মেলর বলেন, আমি চাই যে বই পাঠরত অবস্থায় যেন আমার মৃত্যু হয়। এ সব উক্তি থেকে বইয়ের গুরুত্বটা সমঝে নিতে পারা যায়। আর তাই বাংলা একাডেমির বইমেলা প্রতিবছর রেখে যায় নতুন প্রাণের ছোঁয়া।
বইমেলার প্রভাব নিয়ে সাহিত্যিক নাসরিন জাহান উক্তি করেছেন, 'আমার বেড়ে ওঠার সময় থেকেই শুনে এসেছি আমাদের ভাষা, একুশের সংগ্রাম, মুক্তিযুদ্ধ এ সব হারিয়ে যাবে। কিন্তু এখন সময় বলছে উল্টো কথা। এ সবের কিছুই হারায়নি। বরং আমরা এ সবের মধ্য দিয়ে নিজেকে পরিচালিত করছি। আমি আশাবাদী মানুষ। এখন গ্রন্থমেলা, একুশে ফেব্রুয়ারি বা অন্য কোনো জাতীয় দিন নিয়ে প্রজন্মের মধ্যে যে ধরনের আবেগ দেখি তা থেকে বলতে পারি, একুশের চেতনা আরও প্রবলভাবে আমাদের প্রভাবিত করছে। আজকে শাহবাগে প্রজন্মের যে জাগরণ তাদের অনেকেই মুক্তিযুদ্ধের কিছুই শোনেনি পর্যন্ত। কিন্তু নিজেদের বোধ তাদের এই জায়গায় টেনে এনেছে। সুতরাং যতদিন যাবে, প্রযুক্তি যত এগিয়ে যাবে আমাদের চেতনার জায়গাটিও ততটাই দৃঢ় হবে। একুশ তার স্বরূপে বার বার আসবে তারুণ্যের জয়গান গাইতে গাইতে।'
অপরদিকে হরিশংকর জলদাসের মত, 'একুশ আমাদের সংস্কৃতিতে, মননে, গড়নে ক্রিয়াশীল। আমি মনে করি আমাদের বাঙালির অগ্রযাত্রায় একুশ ছিল প্রথম সোপান। এই সোপানে পা দিয়ে আমরা একবিংশ শতাব্দীতে পথ চলছি। আর শতাব্দীর পর শতাব্দীতে আমাদের অগ্রযাত্রায় এটির মর্যাদা, একুশের আবেদন কখনও ক্ষুণ্ন হবে না। আমি মনে করি ভবিষ্যতে এ দেশে আরও অগ্রসরমান, সংস্কৃতিমনা, উন্নত মানুষ আসবেন। তাদের কাছেও একুশের মর্যাদা থাকবে অটুট। আমাদের স্বাধীনতা ও বোধে যদি না কখনও অন্ধকার নামে, এই চেতনাও কখনও হারাবে না। এই চেতনাকে ধারণ করেই আমাদের ভাষা ও সংস্কৃতি আরও উচ্চতার দিকে যাবে।' এ সব কথার সমূহ সত্যতার মুখোমুখি দাঁড় করিয়ে দেয় বাংলা একাডেমির বইমেলা।
এই বইমেলা বাঙালি সংস্কৃতির অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ হয়ে দাঁড়িয়েছে। একুশের চেতনা এবং একুশের গ্রন্থমেলা সম্মিলিতভাবে আজ বাঙালির জীবনে অপরিহার্য অংশ। দিন দিন এ মেলা ব্যাপক জনগণের মাঝে দৃঢ় ভিত্তি পাচ্ছে। আশা করা যায়, ভবিষ্যতে এর ব্যাপকতা আরও বৃদ্ধি পাবে। একুশের বইমেলাকে রক্ষা করা এবং এগিয়ে নেওয়ার মধ্য দিয়েই আমরা বার বার উজ্জীবিত হব ভাষাপ্রেমে, দেশপ্রেমে।
এ কথা আগেই বলা হয়েছে যে, একুশের বইমেলা আমাদের আবেগের মেলা। ভালোবাসার মেলা। বাংলাদেশে আবহমানকাল থেকেই মেলা হয়ে আসছে। আর সব মেলার মধ্যে বইমেলা হলো সর্বোৎকৃষ্ট আয়োজন। বাংলা একাডেমি আয়োজিত একুশের বইমেলায় গেলে মনটা কেন জানি শীতল হয়ে যায়। সেখানে গেলে বোঝা যায় বাংলাদেশের মানুষ বইকে কতটা মনপ্রাণ দিয়ে ভালোবাসেন। প্রতিদিন হাজার হাজার বইপ্রেমী মানুষের পদচারণায় মুখরিত হয় একাডেমি চত্বর। এবারও মুখরিত হবে। নজরুল মঞ্চে প্রতিদিন মোড়ক উন্মোচিত হবে নতুন বইয়ের। দেশের প্রথিতযশা লেখক-বুদ্ধিজীবীদের পদধূলিতে ধন্য হবে মেলা প্রাঙ্গণ।
এই মেলার পথিকৃৎ হিসেবে যার নাম সবার আগে আসে তিনি হলেন মুক্তধারা প্রকাশনীর স্বত্বাধিকারী প্রয়াত চিত্তরঞ্জন সাহা। তিনিই প্রথম তার প্রকাশনা সংস্থার বই মাটিতে চট বিছিয়ে বিক্রি শুরু করেন। ১৯৭৫ সালে একুশে ফেব্রুয়ারির অনুষ্ঠানে চিত্তরঞ্জন সাহা বাংলা একাডেমির কাছে বই বিক্রির অনুমতি চান এবং অনুমতি লাভ করেন। তখন থেকে বাংলা একাডেমিতে একুশের অনুষ্ঠানমালার ব্যাপ্তি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের অংশগ্রহণের মাধ্যমে এক নতুন মাত্রা লাভ করে। ১৯৭৮ সালে সরকার একে পূর্ণাঙ্গ গ্রন্থমেলা হিসেবে স্বীকৃতি দেয়। ১৯৮৪ সালে গ্রন্থমেলার জন্য সরকারিভাবে আইন পাস করা হয় এবং নামকরণ করা হয় ‘অমর একুশে গ্রন্থমেলা’ সেই সময় থেকে আজ অবধি চলছে তার পথচলা। চিত্তরঞ্জন সাহার স্মৃতি রক্ষার্থে বাংলা একাডেমি ২০১০ সালে প্রবর্তন করে চিত্তরঞ্জন সাহা স্মৃতি পুরস্কার। সেরা গ্রন্থের প্রকাশককে দেওয়া হয় এ পুরস্কার।
বাংলা একাডেমির আয়োজনে এ বইমেলা দেশের সাহিত্য ও সংস্কৃতির পক্ষে বিশেষ অবদান রেখে চলছে। আর এ ধরনের একটি প্রতিষ্ঠান স্থাপনে যিনি প্রথম স্বপ্নের জাল বোনেন, স্বপ্নদ্রষ্টা ছিলেন, তিনি হলেন সর্বজনস্বীকৃত পণ্ডিত বহুভাষাবিদ ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ। তিনি চেয়েছেন এমন একটি প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলতে, যা প্রকৃত অর্থেই বাংলাভাষা ও সাহিত্যের গবেষণাগার হিসেবে প্রতিষ্ঠা লাভ করে।
বাংলা একাডেমি প্রশংসার দাবি রাখে। প্রকাশক, লেখকদের নিয়ে বাংলা একাডেমির নিরন্তর প্রচেষ্টা বইমেলাকে সৃষ্টি ও নান্দনিকতার সাংস্কৃতিক উৎসবে পরিণত করার প্রত্যয় আমাদের মুগ্ধ করে। যার ফলশ্রুতিতে বইমেলা শুধুমাত্র ক্রেতা-পাঠকেরই সমাগমের বাণিজ্যিক মেলা নয়; বরং এই মেলা লেখক-পাঠক, প্রকাশক-ক্রেতা-দর্শক এবং মিডিয়ার সাহচর্যে সর্বোতভাবে একটি জাতীয় মিলনমেলায় পরিণত হয়। কেবল লেখক-প্রকাশকই নয়, পাঠক ও সাধারণ মানুষের প্রতীক্ষার বিষয় এ বইমেলা।
দেশের অধিকাংশ প্রকাশক-লেখক সারা বছর প্রতীক্ষায় থাকেন বাংলা একাডেমির এই মেলাকে কেন্দ্র করে। প্রকাশকরা বিনিয়োগ করার জন্যও এই সময়টিকেই একমাত্র উপযোগী সময় হিসেবে বেছে নেন। ফলে দেখা যায় মেলার শুরুর দিন থেকে শেষ দিন পর্যন্ত নতুন বই আসতে থাকে। আর শেষ দিকে যে সব লেখকের বই আসে তাদের মাঝে হতাশামিশ্রিত ক্ষীণ উত্তেজনা কাজ করে। নতুন লেখকদের ক্ষেত্রে এটি বেশি হয়।
যে সব পাঠক একবারই মেলায় যান এবং যদি তা প্রথম দিকে হয়, তাহলে অনিবার্যভাবে তিনি হয়ত অনেক ভালো প্রাপ্তি থেকে বঞ্চিত হন। ব্যস্ততার কারণে মানুষ এত সময় পায় না যে দু-চার দিন মেলায় গিয়ে বই কিনবেন। এ ছাড়া বছরের অন্যান্য সময় নতুন বই প্রকাশের প্রচলন কম থাকার কারণে পাঠকরাও মনস্তাত্বিকভাবে বইমেলাকেন্দ্রিক হতে বাধ্য হচ্ছেন।
প্রকৃতপক্ষেই এই মেলা আমাদের জাতীয় জীবনে যথেষ্ট প্রভাব রেখে চলেছে। এই সত্য শুধু আমরা নই; বিদেশিরাও স্বীকার করে নিচ্ছেন। এমনই একজন বিদেশির বক্তব্য দিয়েই এ নিবন্ধের ইতি টানছি। আর সেই আলোচিত বিদেশি হলেন উইলিয়াম রাদিচে। তিনি ব্রিটিশ কবি, অনুবাদক ও বাংলা সাহিত্যের গবেষক। তিনি স্মৃতিচারণ করে বলেন, ‘এখন থেকে ৪৩ বছর আগের কথা। অর্থাৎ ১৯৭১ সালের কথা। তখন আমি অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে ইংরেজি সাহিত্যের ওপর পড়াশোনা করছি। তখনই প্রথমবারের মতো আমি বাংলা বইমেলা, ভাষা ও সাহিত্যের প্রেমে পড়ি। তখনই জানতে পারি এ দেশের মুক্তি সংগ্রামের কথা, মাতৃভাষার জন্য আন্দোলনের কথা। ... বাংলা ভাষা ও বাংলাদেশের প্রতি আমার ভালোবাসা আরও সুগভীর হয়েছে। এ দীর্ঘ পথচলার অভিজ্ঞতা থেকে আমি বলতে পারি- ভাষা আন্দোলন, বাঙালির মুক্তি সংগ্রাম ও এই অমর একুশে বইমেলা একই সূত্রে গাঁথা। ভাষা আন্দোলন না থাকলে স্বাধীনতা হতো না, স্বাধীনতা না হলে বইমেলা হতো না। আর বইমেলা না হলে এত মানুষের এই যে প্রাণের স্পন্দনও পাওয়া হতো না।’
লেখক : প্রাবন্ধিক ও আলোচক।
পাঠকের মতামত:
- আফগানিস্তানে বন্যায় অন্তত ৫০ জনের মৃত্যু
- কানে ঐশ্বরিয়ার লুক নিয়ে কটাক্ষ
- হিজবুল্লাহর হামলায় ক্ষয়ক্ষতি কথা স্বীকার করলো ইসরায়েল
- পশুর জন্য প্রাকৃতিক খাদ্যে উৎপাদন বাড়াতে বললেন প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী
- পুঁজিবাজারে মূলধন কমেছে ৭ হাজার ১০৫ কোটি টাকার বেশি
- বজ্রপাতে সাতজনের মৃত্যু
- "বাংলাদেশের বিপক্ষে যে যাবে আমরা তার বিপক্ষে আছি"
- তাপস মনগড়া ও অসত্য তথ্য দিচ্ছেন: সাঈদ খোকন
- জাতি-ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে কেউ যেন বৈষম্যের শিকার না হন: রাষ্ট্রপতি
- বাংলাদেশ ব্যাংকে সাংবাদিকরা কেন ঢুকবেন, প্রশ্ন ওবায়দুল কাদেরের
- নটর ডেম কলেজে ভর্তির আবেদন শুরু ২৫শে মে
- সুমাত্রায় ভয়ঙ্কর বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৭ জন
- ভারতের প্রধান কোচ হবার প্রস্তাব পেলেন গম্ভীর
- এবার মেজর লিগে খেলবেন সাকিব
- ধোলাইখালে মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকে লাগা আগুন নিয়ন্ত্রণে
- "শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন মানে গণতন্ত্রের প্রত্যাবর্তন"
- ইসরায়েলকে সতর্ক করেছে ১৩টি দেশ
- ৮০ কিলোমিটার বেগে ঝড়ের আভাস, ২ নম্বর হুশিয়ারি সংকেত
- গাজা থেকে তিন জিম্মির মরদেহ উদ্ধার
- অবশেষে রাজধানীতে স্বস্তির বৃষ্টি
- মদিনায় চলতি বছরে প্রথম বাংলাদেশী হজযাত্রীর মৃত্যু
- ইআরডিএফবির আয়োজনে শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন শীর্ষক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত
- ইসরাইলের সামরিক স্থাপনায় আঘাত হেনেছে হিজবুল্লাহর ড্রোন
- রাজধানীর বাজারগুলোতে সব ধরনের মুরগির দাম কমেছে
- বিশ্বকাপ প্রস্তুতিতে বাংলাদেশের প্রতিপক্ষ ভারত ও যুক্তরাষ্ট্র
- রাফায় হামলা বন্ধে ইসরায়েলকে নির্দেশ দিতে আইসিজের প্রতি আহবান
- বিএনপির সময় ঋণ খেলাপির তালিকা সবচেয়ে বড় ছিল: আইনমন্ত্রী
- "প্রধানমন্ত্রীর প্রচেষ্টার ফলে টেলিযোগাযোগ সেবা সবার হাতের মুঠোয়"
- বাজেট ৬ জুন দিবো ও বাস্তবায়নও করব: প্রধানমন্ত্রী
- ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ৫
- যুক্তরাষ্ট্র র্যাবের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করছে না: স্টেট ডিপার্টমেন্ট
- "আ.লীগ সরকার তথ্যপ্রযুক্তি খাতে ব্যাপক উন্নয়ন কর্মকাণ্ড বাস্তবায়ন করেছে"
- আশুলিয়ায় বকেয়া বেতনের দাবিতে শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ
- "যারা ধর্ম নিয়ে রাজনীতি করে, তাদের মুখোশ খুলে দেওয়ার সময় এসেছে"
- বিশ্বকাপ খেলতে দেশ ছেড়েছেন সাকিব-শান্তরা
- হামলা আরও জোরদার করেছে ইসরায়েল, রাফায় বাস্তুচ্যুত ৬ লাখ মানুষ
- শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে আ.লীগের কর্মসূচি
- উপজেলা নির্বাচন: ৫২ জনকে বহিষ্কার করেছে বিএনপি
- ৪৮ ঘণ্টার তাপপ্রবাহের সতর্কতা জারি
- সৌদি পৌঁছেছেন ২১ হাজার ৬৩ জন হজযাত্রী
- ঢাকা ছাড়লেন ডোনাল্ড লু
- নর্থ সাউথ সোশ্যাল সার্ভিসেস ক্লাবের আয়োজনে বৈশাখী মেলা ১৪৩১ অনুষ্ঠিত
- দেশের ৫৮ জেলায় ছড়িয়ে পড়েছে তাপপ্রবাহ
- প্রস্তুতি আমার মনে হয় ভালো হয়েছে: হাথুরুসিংহে
- কঠোর আন্দোলনের হুশিয়ারি ব্যাংক রিপোর্টারদের
- "নিজস্ব গতিতে চলতে না দিলে পুঁজিবাজারের দীর্ঘমেয়াদি উন্নয়ন সম্ভব নয়"
- নির্বাচন ইস্যু পেছনে ফেলে যুক্তরাষ্ট্র সামনের দিকে তাকাতে চায়: লু
- প্রাথমিকের সহকারী শিক্ষকের দ্বিতীয় ধাপের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ
- বাংলাদেশ প্রসঙ্গে পশ্চিমা বিশ্ব তাদের অবস্থান পরিবর্তন করেনি: মির্জা ফখরুল
- ডেঙ্গুতে দেশে ৩ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ২১ জন
- "বাংলাদেশ ব্যাংকের থলের বিড়াল বের হতে শুরু করছে"
- বিশ্বে বাংলাদেশকে এগিতে নিতেই আলোচনা হয়েছে: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- বিমানের সাবেক এমডিসহ ১৬ কর্মকর্তার নামে চার্জশিট, অব্যাহতি ১৪
- মেঘনা ইন্স্যুরেন্সের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ
- মিডল্যান্ড ব্যাংকের আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ
- এনআরবিসি ব্যাংকের পরিচালকের শেয়ার কেনার সিদ্ধান্ত
- লাগাতার দরপতনে শেয়ারবাজার, প্রথম ঘণ্টাতেই নেই ৬৬ পয়েন্ট
- "বাংলাদেশের সাথে আস্থার সম্পর্ক আরও গভীর করতে চায় যুক্তরাষ্ট্র"
- সৌদি পৌঁছেছেন ১৮ হাজার ৬৫১ জন হজযাত্রী
- "সবার জন্য গ্রহণযোগ্য করতে শ্রম আইনের সংশোধন করা হচ্ছে"
- চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নির্বাচনের ফল বাতিল চেয়ে নিপুণের রিট
- গাজায় নিহতের অর্ধেকের বেশি বেসামরিক নারী ও শিশু: জাতিসংঘ
- কোহলিকে অধিনায়ক হিসেবে দেখতে চান সাবেক তারকারা
- সাকিবের রেকর্ড, রিয়াদের আক্ষেপ
- আগামী ২৪ ঘণ্টায় তাপপ্রবাহ অব্যাহত থাকতে পারে
- "জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবেলায় যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের পাশে থাকবে"
- নো হেলমেট, নো ফুয়েল: সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের
- "বিএনপি সরকার ক্ষমতায় এসে সব কমিউনিটি ক্লিনিক বন্ধ করে দেয়"
- পাঁচটি ইলেক্ট্রোলাইট ড্রিংকস কোম্পানির মালিকের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
- মেট্রোরেল শুক্রবার চালানোর প্রস্তুতি
- নির্বাচন নিয়ে বিএনপির ষড়যন্ত্র সফল হয়নি: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- বিশ্বকাপ দল ঘোষণা, সহ-অধিনায়ক তাসকিন
- সরকার স্যাংশন বা ভিসানীতির কেয়ার করে না: কাদের
- অস্বাভাবিক শেয়ারদর বৃদ্ধির কারণ জানে না এশিয়াটিক ল্যাবরেটরিজ
- ইসরায়েলি বিমান হামলায় কমপক্ষে ১৪ জন নিহত
- কঠিন সিদ্ধান্ত নিচ্ছেন পুতিন
- এসএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ করলেন প্রধানমন্ত্রী
- সরকার স্যাংশন বা ভিসানীতির কেয়ার করে না: কাদের
- বিশ্বকাপ দল ঘোষণা, সহ-অধিনায়ক তাসকিন
- সাকিবের রেকর্ড, রিয়াদের আক্ষেপ
- ইসলামী ব্যাংকের বরিশাল জোনের কর্মকর্তা সম্মেলন অনুষ্ঠিত
- জি এম কাদেরের চেয়ারম্যান পদে দায়িত্বে ফিরতে বাঁধা নেই
- বিমানের সাবেক এমডিসহ ১৬ কর্মকর্তার নামে চার্জশিট, অব্যাহতি ১৪
- নাগরিকত্ব ত্যাগ করে অন্য কোনো দেশের নাগরিক হলে এনআইডি বাতিল
- শিক্ষায় ছেলেরা পিছিয়ে কেন, কারন খুঁজতে বললেন প্রধানমন্ত্রী
- আবারও সিআইপি হলেন এম এ রাজ্জাক খান রাজ
- দুর্ভাগ্যজনকভাবে বিভাজন সৃষ্টি হয়েছে বাংলাদেশে: মির্জা ফখরুল
- পাঁচটি ইলেক্ট্রোলাইট ড্রিংকস কোম্পানির মালিকের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
- সৈয়দপুরে বিমানবন্দরে ফ্লাইট চালু, আটকেপড়া যাত্রীদের স্বস্তি
- সহযোগী অধ্যাপক হলেন ৯০ বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক
- আজ কুতুবদিয়া পৌঁছাবে এমভি আবদুল্লাহ
- নির্বাচন নিয়ে বিএনপির ষড়যন্ত্র সফল হয়নি: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- ইউএস ট্রেড শো- ২০২৪ এ ইসলামী ব্যাংকের স্টল উদ্বোধন
- ঝিনাইদহ-১ আসনে উপনির্বাচন ৫ জুন
- কোহলিকে অধিনায়ক হিসেবে দেখতে চান সাবেক তারকারা
- চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নির্বাচনের ফল বাতিল চেয়ে নিপুণের রিট
- ঢাকায় এসেছেন ডোনাল্ড লু
- ইতালির ব্যবসায়ীদের বাংলাদেশে বিনিয়োগের আহবান প্রধানমন্ত্রীর
- পোশাক শিল্পে এখনই ৩ চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা জরুরি
- রাফা ছেড়ে পালিয়েছেন ৩ লাখ মানুষ: জাতিসংঘ