বীরেন মুখার্জী
ভাষা আন্দোলনের চেতনায় জেগে ওঠা
বাঙালী জাতির প্রথম গণতান্ত্রিক আন্দোলনের নাম ‘ভাষা আন্দোলন’। দেশবিভাগের পর পাকিস্তান একটি আমলাতান্ত্রিক রাষ্ট্র হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে। রাষ্ট্রে জেঁকে বসে সামন্তবাদ। লক্ষ্য ছিল দেশের অভ্যন্তরে একটি সামন্ততান্ত্রিক সংস্কৃতিকে টিকিয়ে রেখে ওই রাষ্ট্রকে স্থায়ী করা। এ জন্য তার রাষ্ট্রের অধিপতিরা ধর্মকে খুব শক্ত করে আঁকড়ে ধরেছিল। অথচ নিজেরা মোটেই ধার্মিক ছিল না, সাহেব-সুবোই ছিল একেকজন। তারা বলেছিল, পাকিস্তান হবে ইসলামী রাষ্ট্র— অথচ যারা এ কথা বলেছিল তাদের জীবনাচরণেও ইসলাম ছিল না। মূলত জনগণকে সামন্তবাদের কারাগারে বন্দী রাখার অভিপ্রায়ে দেশবাসীর সহনুভূতি আদায়ে তারা ওই-কথা বলেছিল। তা ছাড়া বাংলাকে তারা কোনো ভাষাই মনে করতে না, বলত ‘পৌত্তলিক ভাষা’।
ফলে ভাষা আন্দোলন সরাসরি আঘাত করে সামন্ত সংস্কৃতিকে জোরদার করার ওই রাষ্ট্রীয় ষড়যন্ত্রের মূলে। ভাষা নিয়ে আরও আরও বক্তব্য রয়েছে, তথ্য-উপাত্ত বিশ্লেষণও রয়েছে। কিন্তু রাজনৈতিক অবস্থা কিংবা সামন্তবাদী শোষণ যা-ই বলি না কেন, ভাষা আন্দোলন বাঙালীকে যে দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ করেছিল শতভাগ তেমনটি নিশ্চয় বলা চলে। কেননা, ভাষা আন্দোলনের সফলতার পথ বেয়েই এসেছিল আমাদের গণতান্ত্রিক আন্দোলন, স্বাধীকার আন্দোলন এবং মুক্তিযুদ্ধ। স্বাধীন বাংলাদেশে নব্বইয়ের যে স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলন, সে আন্দোলনের প্রাণও আমাদের মাতৃভাষা আন্দোলন, বায়ান্নোর ভাষা আন্দোলনই ছিল বাংলার যাবতীয় আন্দোলনের মূল অনুপ্রেরণা। এখনো মিছিলে-মিটিং, সভা-সমিতি, রাজনৈতিক বিবৃতিতে ভাষা আন্দোলনের নানামাত্রিক প্রভাবের কথা উঠে আসে। কিন্তু বর্তমান সময়ে এসে সেই আন্দোলনের প্রভাব আমাদের চেতনায় কতটুকু প্রতিফলিত তা গভীরভাবে বিবেচনার দাবি রাখে।
মহান একুশে ফেব্রুয়ারিতে যারা ভাষার জন্য আত্মত্যাগ করেছে তারা উত্তরপর্বের বাঙালীর কাছে চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবেন। যেমন অম্লান হয়ে আছে, তাদের স্মরণে নির্মিত শহীদ মিনার। যখন কোনো শহীদ মিনারের পাশ ঘেঁষে হেঁটে যাই, শ্রদ্ধা আর ভালবাসায় অবনত হয়ে আসে মস্তক। আপ্লুত হই একই সঙ্গে শোকে এবং আনন্দে। মিনারটা কি তখন আমাদের দিকে তাকিয়ে পরিহাস করে? মিনারের দৃষ্টিতে কি ঝরে পড়ে স্নেহ ও করুণা— এমন প্রশ্ন জাগে আমার মনে। কেননা যখন দেখি, যে ব্যত্যয় নিয়ে আমাদের ভাষা আন্দোলন, তা প্রকারান্তরে এতদিন পরে এসে যেন ম্লান হতে বসেছে। শুরু হয়েছে প্রিয় বাংলা ভাষা নিয়ে যথেচ্ছাচার। চারিপাশে অপশক্তির নিত্য উল্লাস, সমাজ-রাষ্ট্রকে অন্ধকারে, পিছনের দিকে টেনে নেওয়া মহোৎসব। কী বলব এসব ঘটনার মুখোমুখি দাঁড়িয়ে?
পাকিস্তান সরকারপ্রধানের নির্দেশ ও ঘোষণা ছিল ‘ঊর্দুই হবে পাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষা’। অথচ দেশের পূর্বাঞ্চলের অধিকাংশ মানুষই বাংলাভাষী। ফলে অন্যায়ভাবে চাপিয়ে দেওয়া উর্দু হবে রাষ্ট্রভাষা— বাঙালী তা মেনে নিতে পারেনি। সারা দেশের বুদ্ধিজীবী ও বরেণ্য ব্যক্তিরা উর্দু ভাষাকে রাষ্ট্রভাষা হিসেবে মেনে নিতে অস্বীকৃতি জানান। প্রতিদিন ছাত্র ও সাধারণ মানুষের মিছিল রাজপথকে উত্তাল করে তোলে। ১১ ফেব্রুয়ারি পালিত হয় পতাকা দিবস। পথে পথে বজ্রগর্জনে শ্লোগান ওঠে ‘রাষ্ট্রভাষা বাংলা চাই’। এ আন্দোলনে এসে আরও যুক্ত হয় স্কুল-কলেজ ছাত্রছাত্রী ও নারী। ক্রমে ভাষার দাবিটা একটি বেগবান রাজনৈতিক আন্দোলনের রূপ নেয়। অনেক ঘটনার পর ১৯৪৮ সালের ২৩ ফেব্রুয়ারি গণপরিষদের অধিবেশনের সদস্য ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত সরকারি নির্দেশে উর্দু ভাষাকে রাষ্ট্রভাষা করার প্রস্তাবের বিপক্ষে বাংলা ভাষাকেই প্রধান ভাষা করার দাবি ও প্রস্তাব করেন। তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী লিয়াকত আলী খান এর উত্তরে ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেন। দুঃখের বিষয় পূর্ববাংলার মুখ্যমন্ত্রী নাজিমউদ্দিনও উর্দুর পক্ষে সমর্থন জানান। অথচ সংখ্যাগরিষ্ঠ বাংলার জনমত ছিল এর পুরোপুরি বিপরীত।
এর পরের ইতিহাস সহজ ছিল না। বাংলার জনগণকে জীবন দিয়ে তার মূল্য পরিশোধ করতে হয়। বলার অপেক্ষা রাখে না, বায়ান্নো থেকে সেই আমাদের যাত্রা শুরু। এখনো মধ্যরাত্রির অন্ধকারে ও ভোরের কুয়াশার পর্দা ছিঁড়ে ফাল্গুনের ঝরে পড়া ফুলের পাপড়ি আমাদের জানান দেয়, আমরা জেগে আছি তোমাদের চেতনায়। কিন্তু সেই ভাষা আন্দোলনের প্রভাব সত্যিই কি আমাদের চেতনায় প্রতিফলিত শতভাগ?
ভাষা আন্দোলনের ৬৪ বছর পরে এসে এ জাতীয় প্রশ্নের মুখোমুখি দাঁড়াব কেন— তা অবশ্যই প্রশ্ন হতে পারে। এ প্রশ্ন এসেছে, আমাদের অধিকারের প্রশ্নে। গণতান্ত্রিক এই দেশে আমাদের অধিকার কি সর্বোতভাবে রক্ষিত? বাংলার মানুষ যে সামন্তবাদবিরোধী ও সাম্রাজ্যবাদবিরোধী আন্দোলন করেছে তা নিশ্চয়ই পুঁজিবাদের খপ্পরে পড়ার আগ্রহে করেনি। অথচ দুঃখজনকভাবে তাই আমাদের পড়তে হয়েছে। পাকিস্তানী শাসকদের হটিয়ে দেওয়ার অর্থ দাঁড়িয়েছিল ঈশ্বর ও মানুষের মধ্যবর্তী পুরোহিতদের হটিয়ে দেওয়া। অথচ এ দেশে যারাই শাসক হয়েছেন তাদের অধিকাংশই বিশ্বশক্তির প্রভূত্ব মেনে নিয়েছেন। সরকারের বাইরে থেকেও করেছেন অনেকে।
এমন অবস্থায় বিদেশী কোনো শক্তি বা অপশক্তির তাঁবেদারী নয়। বাঙালীর প্রকৃত লক্ষ্য হওয়া উচিৎ আমাদের নিজস্বতার পরিচর্যা করা। নির্ভরশীলতার অন্তরালে আখের গোছানোর প্রসঙ্গ বা অভিযোগ এলে তাতে আমাদের জাতীয় বীরদেরই অসম্মান করারই শামিল। ভাষা আন্দোলনকে ফলপ্রসূ করতে হলে রাষ্ট্রীয় শক্তি এবং বিরোধী উভয় শক্তিকেই পুঁজিবাদ, সাম্রাজ্যবাদ থেকে সরে থাকতে হবে। জাতীয় চেতনায় জাগিয়ে রাখতে হবে ভাষা আন্দোলন প্রভাব। বাঙালী জাতির নানামাত্রিক বৈষম্যমুক্তি এবং বৃহত্তর স্বার্থে এমনটি ভাবা যেতেই পারে।
লেখক : কবি, সাংবাদিক ও প্রাবন্ধিক
(দ্য রিপোর্ট/আইজেকে/ফেব্রুয়ারি ২১, ২০১৬)
পাঠকের মতামত:
- সূচকের পতনের মধ্যে দিয়ে লেনদেন শেষ
- শেয়ারের দাম কমার নতুন সীমা বেঁধে দিলো বিএসইসি
- "বিএনপি একতরফা সমাবেশ করতে গেলে সন্ত্রাস, আগুন সন্ত্রাসের আশঙ্কা থাকে"
- "তাপপ্রবাহ কমে গেলে লোডশেডিং আর থাকবে না"
- নিয়োগপ্রাপ্ত আপিল বিভাগের তিন বিচারপতির শপথ বৃহস্পতিবার
- দুদিনে সোনার দাম কমলো ভরিতে ৫২৩৮ টাকা
- তাপপ্রবাহে বাংলাদেশের শিশুরা উচ্চ ঝুঁকিতে
- ঈদযাত্রায় প্রাণ হারিয়েছেন ৩৬৭ জন
- সারাদেশে হিটস্ট্রোকে ৪ জনের মৃত্যু
- প্রাইম ব্যাংকের মুনাফা বেড়েছে
- লোকসান থেকে মুনাফায় হাইডেলবার্গ সিমেন্ট
- "শরীয়াহভিত্তিক প্রোডাক্ট আনলে অনেকে পুঁজিবাজারে বিনিয়োগে এগিয়ে আসবে"
- খালেদা জিয়ার গ্যাটকো দুর্নীতি মামলার চার্জ শুনানি ২৫শে জুন
- ফিলিস্তিনের পক্ষে প্রতিবাদ, গণগ্রেফতারের মুখে মার্কিন শিক্ষার্থীরা
- আমি এখানে কাজ শুরু করতে মুখিয়ে আছি: মুশতাক
- দুই সেঞ্চুরির ম্যাচে হারের খলনায়ক মুস্তাফিজ
- নির্যাতিত বাংলাদেশীদের নাগরিকত্ব দেবে ভারত: অমিত শাহ
- এমভি আবদুল্লাহর কয়লা খালাস শুরু, ২৩ নাবিকই ফিরবেন জাহাজে
- বিএনপিপন্থি সাত আইনজীবীর আদালত অবমাননার আদেশ পেছালো
- আগামী দিনে হজ্ব ব্যবস্থাপনা আরও স্মার্ট হবে: ধর্মমন্ত্রী
- ১১ বছরেও শেষ হয়নি রানা প্লাজা ধসের বিচার
- ইঞ্জিনসহ বগি লাইনচ্যুত, কক্সবাজার-চট্টগ্রাম রুটে রেল যোগাযোগ বন্ধ
- ছয় দিনের সরকারি সফরে থাইল্যান্ডে গেলেন প্রধানমন্ত্রী
- সাংবাদিক আতিকুর রহমান হাবিব এর মৃত্যুতে বিএনপি মিডিয়া সেলের শোকবার্তা
- গাজা ইস্যুতে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ সামাল দিতে হিমশিম খাচ্ছে মার্কিন বিশ্ববিদ্যালয়গুলো
- সূচকের পতনে লেনদেন শেষ
- হিট স্ট্রোকের ঝুঁকি কমাতে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নির্দেশনা
- পদ্মা নদীতে তিন কিশোরের মরদেহ উদ্ধার
- দায় এড়াতে পারেন না কারিগরি সাবেক চেয়ারম্যান: ডিবি হারুন
- কমেছে স্বর্ণের দাম
- ভোরের কাগজ পত্রিকার যুগ্ম বার্তা সম্পাদক আতিক আর নেই
- ইসরাইলি সেনাবাহিনীর ওপর যে কারনে নিষেধাজ্ঞা দিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
- পদ্মা ব্যাংকের এমডির পদত্যাগ
- রাজধানীতে বৃষ্টির জন্য নামাজ আদায়
- বাংলাদেশের সঙ্গে এফটিএ করতে আগ্রহী কাতার
- দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ বিদ্যুৎ উৎপাদনের রেকর্ড
- বৃষ্টির সম্ভাবনা তবে অব্যাহত থাকবে তাপপ্রবাহও
- "দেশের বাইরেও সরকারকে হটানোর চক্রান্ত দীর্ঘদিন ধরে দেখছি"
- ঢাকা থেকে প্রধান ১৫ টি রুটে ট্রেনের ভাড়া যত বাড়লো
- কাতারের সঙ্গে ৫টি চুক্তি ও ৫টি সমঝোতা স্মারক সই
- পুঁজিবাজারের সংকট নিরসনে বিএসইসির তিন সিদ্ধান্ত
- সূচকের উত্থানে লেনদেন শেষ
- বেনজীর আহমেদের দুর্নীতির অনুসন্ধান চেয়ে হাইকোর্টে রিট
- বাসাবাড়িতে এডিসের লার্ভা পেলেই জেল,জরিমানা: মেয়র
- কারিগরি শিক্ষাবোর্ডের চেয়ারম্যানকে অব্যাহতি
- "আওয়ামী লীগ রাষ্ট্রীয় শক্তি ব্যবহার করে গণতন্ত্রকে হত্যা করছে"
- পাঁচ দিনের সফরে বুধবার থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী
- ট্রেন ভাড়ার ছাড় প্রত্যাহার, বাড়ছে ভাড়া
- প্রিমিয়ার ব্যাংকের পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা
- নাভানা ফার্মার পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা
- মার্কেন্টাইল ইসলামী ইন্স্যুরেন্সের পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা
- না ফেরার দেশে অভিনেতা রুমি
- মালদ্বীপের নির্বাচনে চীনপন্থী মুইজ্জার বড় জয়
- রোমাঞ্চকর লড়াইয়ে রিয়ালের কাছে হারল বার্সা
- কসবা সীমান্তে ওপারে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশী যুবক নিহত
- আজ থেকে ইতালির ওয়ার্ক পারমিট ভিসার অ্যাপয়েন্টমেন্ট
- ঋণ খেলাপি চিহ্নিতে উপজেলা প্রার্থীদের তথ্য চায় কেন্দ্রীয় ব্যাংক
- সহকারী শিক্ষক নিয়োগে সংশোধিত ফল প্রকাশ
- খালেদা জিয়ার ১১ মামলার শুনানি ২৯ জুলাই
- আমরা জীবাশ্ম জ্বালানির ব্যবহার হ্রাস করেছি: প্রধানমন্ত্রী
- দেশজুড়ে তাপপ্রবাহ অব্যাহত, তিনদিনের হিট আ্যালার্ট
- পতনের ধারা থেকে সরানো যাচ্ছে না পুঁজিবাজারকে
- মাধবদীতে হিট স্ট্রোকে এক যুবকের মৃত্যু
- ১৯ দিনে রেমিট্যান্স ১৪ হাজার কোটি টাকার বেশি
- তাপপ্রবাহ অব্যাহত থাকবে: আবহাওয়া অধিদপ্তর
- উপজেলা নির্বাচনও সংসদ নির্বাচনের মতো হবে: ইসি আলমগীর
- ফের সোনার দাম বাড়ালো বাজুস
- তীব্র তাপপ্রবাহে সচেতন হওয়ার পরামর্শ চিফ হিট অফিসারের
- বিএনপির প্রতি জনগণের কোনো আগ্রহ নেই: কাদের
- একের পর এক দেশ বিরোধী কাজ করছে সরকার: রিজভী
- দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা দৃঢ়প্রতিজ্ঞ: প্রধানমন্ত্রী
- মিনিস্টারের শত কোটি টাকার ঈদ উপহার জিতে আনন্দিত ক্রেতারা
- তাপদাহ: দেশের হাসপাতালগুলোকে প্রস্তুত রাখার নির্দেশ
- "ইসরাইল নয়, ফিলিস্তিনিরাই করবে গাজা শাসন"
- এক কোটি গাছ লাগানোর পরিকল্পনা ছাত্রলীগের
- এক কোটি গাছ লাগানোর পরিকল্পনা ছাত্রলীগের
- অস্বাভাবিক আর্থিক প্রতিবেদনের ক্রাফটসম্যান ফুটওয়্যারের কিউআইও আবেদন শুরু রোববার
- আসাম থেকে বাংলাদেশে আসছে মাসডো এর একটি বিশেষজ্ঞ টিম
- ইরান-ইসরায়েল: সামরিক শক্তিতে এগিয়ে কারা?
- গুজব উড়িয়ে বাংলাদেশে ফিরছেন হাথুরুসিংহ
- ৪০০ টাকা মাসিক বেতনের কর্মচারী ছিলেন জিয়া: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- ইরান- ইসরাইল উত্তেজনা: স্থায়ী সংঘাতের সতর্কতা তুরস্কের
- তিলকে তাল বানিয়ে উপস্থাপন করা হয়েছে: বেনজীর
- প্রাথমিকে অ্যাসেম্বলি বন্ধ রাখার নির্দেশ
- আবারও এক হচ্ছেন তাহসান- মিথিলা
- ইন্টারনেট সেবা ব্যাহত হওয়ার কারন জানালো বিএসসিপিএলসি
- থার্ড টার্মিনালে বাউন্ডারি ভেঙে রাইদা বাস, নিহত ইঞ্জিনিয়ার
- এবার ইসরাইলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল হিজবুল্লাহ, আহত ১৩
- পরীমনির বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির আবেদন
- ৮০ কিলোমিটার বেগে ঝড়ের পূর্বাভাস, বন্দরে সতর্কতা
- বাংলাদেশে চীনা ভিসা সেন্টার চালু
- ম্যানচেস্টার সিটির হৃদয় ভেঙ্গে সেমিতে রিয়াল
- ব্রিটিশ হাইকমিশনারের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক
- ইসরাইলের অস্ত্র ইরানি বাচ্চাদের খেলনা: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- হজযাত্রীদের স্বস্তি দিতে কাজ করছে সরকার: ধর্মমন্ত্রী
- বাংলাদেশে যত অপরাধ হয়, তার সবই করে বিএনপি: প্রধানমন্ত্রী
- সারাদেশে তিন দিনের হিট এলার্ট জারি
- বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব ব্যাটারি কমপ্লেক্সর উদ্বোধন করেছেন প্রধানমন্ত্রী
- এই অবৈধ সরকার চোরাবালির ওপর দাঁড়িয়ে আছে: রিজভী
- ঢাকায় আসছে মার্কিন প্রতিনিধি দল