আমি কি ভুলিতে পারি!
মো. আবুল কাসেম
ভাষার নামে দেশটির নাম বাংলাদেশ। সঙ্গত কারণেই বাংলা ভাষার গুরুত্ব অনস্বীকার্য। ফেব্রুয়ারি মাস এলেই বাংলা ভাষার গুরুত্ব ও তাৎপর্য বেড়ে যায়। তখন নানা কথায়, নানা লেখায় বাংলা ভাষার নানা খানা-খন্দ কিংবা প্রশস্তি চলতে থাকে। ফেব্রুয়ারি মাস শেষ- বাংলা ভাষার ওপরও পরীক্ষা-নিরীক্ষা কমে যায়। শুধু কমেই না, ভাষাপ্রেমের হিস্যা তখন তলানিতে খুঁজতে হয়। অবশ্যই ইতোমধ্যে বাংলা ভাষায় অর্জনও যথেষ্ট। আন্তর্জাতিক পর্যায়েও তা স্বীকৃত। তবু কেন জানি, ভাষাপ্রেমের শতভাগ হিসাব মিলছে না। আমরা সবাই জানি, এদেশের মানুষ দ্রুত ভুলে, আবার দ্রুত জেগে ওঠে।
এখন থেকে শতাধিক বছর এমনকি ৬০/৭০ বছর পূর্বেও এ ভাষা নিয়ে বিতর্ক হয়েছে। ভাষাপ্রেমিক মনীষীরা এসব বিতর্ক নানা যুক্তিতর্ক দিয়ে এ ভাষার মর্যাদা ও যথার্থ অবস্থান অক্ষুণ্ন রেখেছেন। ১৯৪৭ সালে ভারত বিভাজনের পর নানা কূটকৌশলে পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠী এই ভাষাকে ছোট করতে চেয়েছে। শুরুতেই তারা সাংস্কৃতিক প্রক্রিয়ায় বাংলার ওপর আগ্রাসন চালায়। ভাষা প্রেমিক সাহিত্যজনেরা নানা প্রবন্ধ, নিবন্ধ লিখে এর প্রতিবাদ জানিয়েছেন। সাংস্কৃতিক অঙ্গনের শিল্পীরাও নানা অনুষ্ঠানের মাধ্যমে প্রতিরোধের দেয়াল তৈরি করেছেন। কতক সাংবাদিক, কতক পত্রিকা বাংলা ভাষার যথার্থ অবস্থান শিক্ষিত মহলে তুলে ধরার চেষ্টা করেছেন। কিন্তু এসব প্রতিবাদ-প্রতিরোধ যখন শাসকগোষ্ঠীর কাছে তুচ্ছ হয়ে ওঠে তখনই ভাষার দাবি হয়ে ওঠে রাজনৈতিক হাতিয়ার। সাংস্কৃতিক-রাজনৈতিক কণ্টআকীর্ণ পথ মাড়িয়ে এ ভাষা সকল বাঙালির দাবি হয়ে ওঠে। শহীদ ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত এ পর্বে অগ্রগণ্য।
অবশেষে তুমুল আন্দোলন ও রক্তের বিনিময়ে অর্জিত হয় বাংলা ভাষার স্থায়ী অস্তিত্ব। এই অস্তিত্বের প্রেরণা নিয়েই আরও রক্ত ও লক্ষ লক্ষ শহীদের আত্মাহুতির মাধ্যমে আমরা পাই স্বাধীন বাংলাদেশ। এসব ইতিহাস সবাই জানেন। কিন্তু কোথায় যেন অজানার সুর বাজে। সরিষায় ভূত বললেও অতুক্তি হয় না। ২০১৬ সালে যখন বাংলা ভাষা আন্তর্জাতিকতায় গৌরবোজ্জ্বল মাতৃভাষা জাতিসংঘের দাপ্তরিক ভাষারও আবেদন-নিবেদন চলছে, তখনও এ ভাষার মানুষদের মধ্যে হীনম্মন্যতা থাকবে কেন? এখনও এদেশের ভাষাপ্রেমিক বুদ্ধিজীবীদের কলম থেকে অসম্পূর্ণতার অপবাদ জুটবে কেন? এখনও এদেশে অন্যান্য আগ্রাসী ভাষার দাপটে বাংলা ভাষায় কালিমা পড়বে কেন? এইসব প্রশ্নবোধক দায়বদ্ধতা থেকে আমি নিজেকে নির্দোষ ভাবতে পারি না। তাই কিছু বলার এই স্বল্প প্রয়াস।
পত্রিকায় দেখা, অধ্যাপক সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম প্রমিত বাংলা ভাষার ব্যবহার নিয়ে জোরালো যুক্তি তুলে ধরেছেন। পাশাপাশি এদেশে ‘বাংলিশ’ ব্যবহারে আক্ষেপও করেছেন। উচ্চ শিক্ষায় বাংলা ভাষার ব্যবহারে দৈন্যদশার চিত্রও তুলে ধরেছেন।
ভাষা সৈনিক আহমদ রফিকও বাংলা ভাষার অসম্পূর্ণ প্রয়োগ নিয়ে দুঃখ প্রকাশ করেছেন। প্রবীণ সাংবাদিক-কলামিষ্ট কামাল লোহানীও বাংলা ভাষার অপ-প্রয়োগ নিয়ে অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন। তাদের অভিযোগগুলো সত্য।
প্রশ্ন হলো- এসব দেখভালের দায়িত্ব কার? যাদের দায়িত্ব, তাদের ব্যর্থতার জন্য শাস্তি হবে না কেন? প্রিন্ট মিডিয়া ও ইলেকট্রনিক মিডিয়াতে ভুল বানান ছাপা হচ্ছে। বাংলিশ উচ্চারণে বিনোদন অনুষ্ঠানসহ প্রচার-প্রচারণা চলছে। সরকারি, বেসরকারি প্রতিষ্ঠানসহ দোকানে-দোকানে ইংরেজির প্রাধান্য দেখা যায়। আবার ভুল বানানের সাইনবোর্ডগুলোও চোখে পড়ার মত। এসব প্রতিষ্ঠান কর্তৃক ছাপা দলিল দস্তাবেজেও অসংখ্য ভুল পাওয়া যায়। এনসিটিবি কর্তৃক প্রকাশিত পাঠ্য বইগুলোতেও বানান ভুলের নিদারুণ চিত্র চোখে পড়ে। এসব ভুল অনেকের কাছেই ছোট খাটো হতে পারে। কিন্তু রক্তের বিনিময়ে অর্জিত ও বৈশ্বিক স্বীকৃতিতে যে ভাষা ঋদ্ধ যে ভাষার এরকম কাণ্ডজ্ঞানহীন লাগামছাড়া ভুল কোন অবস্থাতেই মেনে নেওয়া যায় না। বিতর্কের সৃষ্টি হয়। শিক্ষার্থীদের কাছে শিক্ষক প্রশ্নবিদ্ধ হয়। জাতির কলঙ্ক হয়। সরকার অন্তত, ভাষার মাসে নানান প্রশ্নবাণে জর্জরিত হয়। বিশ্ব ভাষার প্রতিযোগিতায় বাংলা আপন মহিমা হারায়।
এদেশে এমনিতেই প্রতিষ্ঠিত বিষয়ে বিতর্ক তৈরির জণ্য ফাঁক-ফোকর খোঁজার লোকের অভাব নেই। তাই বাংলা ভাষার সম্মান রক্ষার্থে রাষ্ট্র কোন অবস্থাতেই নিষ্ক্রিয় থাকতে পারে না। ভাষাপ্রেম ও দেশপ্রেমের সাংবিধানিক সত্যের বাস্তবায়ন ঘটালেই বাংলা নিজস্ব অস্তিত্ব নিয়ে এগুতে পারে। এদেশে এখন উন্নয়নের সহযোগী কার্পোরেট গোষ্ঠীর কার্যক্রম ও কানেটিভিটির দোহাই দিয়ে ইংরেজি ভাষাকেই শ্রেষ্ঠত্বের আসনে বসিয়ে সারাক্ষণ পাহারা দেয়া হয়। আবার বিশেষ শিক্ষার শিক্ষিত ধর্মান্ধ কতক শ্রেণিও বেহেশতি ভাষাকে বড় একটা জনগোষ্ঠীকে লোভাতুর করে তুলছে। এভাবেই প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা দিয়েও এক মিশ্র ভাষা-ভাষী মানুষদের সহাবস্থান দিন দিন বেড়েই যাচ্ছে। তাতে মিশ্রভাষা সংস্কৃতির সৃষ্টি হচ্ছে। তাতে বাংলা শিক্ষার লাভ শূন্যের কোঠায়। তাই বাংলার অপ-প্রয়োগে কিছু যায় আসে না।
এ অবস্থায় যে কারও মনে প্রশ্ন জাগতে পারে- প্রকৃতপক্ষে বাংলা ভাষার আদর, কদর, লালন, পরিচর্যা ও প্রসার আমরা চাই কি না, সরকার চায় কি না, বাণিজ্যকরণে দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্তৃপক্ষ চায় কি না। এ প্রসঙ্গে তাদের শিক্ষা আয়োজনে বাংলা শেখার সূচক প্রক্রিয়া জানা দরকার। আমাদের কোমলমতি শিক্ষার্থীরা বাংলা শেখার চেয়ে ইংরেজির প্রাধান্য দেয়। শিক্ষকগণও বাংলা শেখার চেয়ে অন্যান্য বিষয় শেখাতে উৎসাহ জুগিয়ে থাকে। মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক পর্যায়েও বাংলা পাঠদান কোন রকম শ্রেণি ডিঙানোর শিক্ষামাত্রা। এ পর্যায়ের শিক্ষার্থীগণ উচ্চ শিক্ষার জন্য কঠিন পরীক্ষার মুখোমুখি হয়। বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষায় তারা ইংরেজিতে ফেলতো করেই বাংলা বিষয়েও ফেল করে অনেকে ছিটকে পড়ে।
দুর্ভাগ্য এখানেই শেষ নয়, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে যত্রতত্র অনার্স পড়ার সুবাদে যে কোন বিষয়ে পড়লেও ১০০ নম্বরের ইংরেজি শিক্ষা বাধ্যতামূলক হয়। কিন্তু ১০০ নম্বরের ব্যবহারিক বাংলা শেখার কোন আয়োজন থাকে না। তাতে উচ্চ মাধ্যমিকের পরে বাংলা বিষয়ের দুর্বলতা কাটানোর আর কোন সুযোগ তারা পায় না। অথচ ক্যাডার সার্ভিসসহ যে কোন চাকুরী প্রার্থীদের প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় ২০/২৫/৩৫ নম্বরের বাংলা প্রশ্নোত্তর করতে হয়। ৩৭টি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় ছাড়া ৬০টি প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় আছে। এসব প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে ২/৩টি বাদে কোনটিতেই বাংলা বিষয়ে উচ্চশিক্ষা লাভের সুযোগ নেই। তাদের কাছে শিক্ষার বাণিজ্যিকীকরণই মূল লক্ষ্য। অধিক টাকা উপার্জনের বিষয়কেই তারা আকর্ষণীয় করে প্রচার প্রচারণা চালায়।
প্রসঙ্গত বলা যায়- বুয়েট, মেডিক্যাল, টেকনিক্যাল পড়ুয়া শিক্ষার্থীরাও উচ্চ মাধ্যমিক পাশ করার পরে বাংলা যা শিখেছিল -তা ভুলতে থাকে। তাছাড়া কারিকুলামগত কারণেই তাদের বাংলা মনে রাখার কোন প্রয়োজন পড়ে না।
আমি মনে করি, মানবিক মূল্যবোধ জাগানিয়া, দেশপ্রেম জাগানিয়া বাংলা শিক্ষা সকল শ্রেণির শিক্ষার্থীর জন্য অপরিহার্য। যে কোন বিষয়ে গবেষণার প্রয়োজনে মাতৃভাষার জ্ঞান থাকাও জরুরি। জাতীয় চেতনা শাণিত রাখার জন্য বাংলা জানা প্রয়োজন। এত প্রয়োজনের যে বিষয় বাংলা, তা সর্বশ্রেণি বা সর্বস্তরে পাঠ্য হবে না কেন? এ ভাষার বিশুদ্ধ ব্যবহার সর্বস্তরে নিশ্চিত হবে না কেন? এসব প্রশ্নের উত্তরটা এদেশের শিক্ষা কারিকুলাম প্রণয়নকারীদের বিবেচনায় থাকা দরকার।
লোক দেখানো একুশের চেতনা উড়ানো মানুষেরা- ভিন্ন ভাষার পাগলপারা বণিকেরা দুঃখিনী বাংলার কষ্ট বুঝতে পারে না। সরকারও প্রহসনের ভাষাপ্রেম নিয়ে বর্ণমালার আর্তনাদে সমবেদনায় কেমন জানি চুপসে থাকে। তারাও বাংলা ভাষার জন্য গর্ববোধ করে, কিন্তু বাস্তবে চরম সত্যকে পরম ভাবতে পারে না। কথা এবং কাজে, আইন ও বাস্তবায়নে তাদের সদিচ্ছা থাকলে বাংলা ভাষার খানাখন্দ নিয়ে আজকে কারও কোন অভিযোগ উত্থাপনের সুযোগ থাকতো না।
সিলেটবাসী ভুল বানানের সাইনবোর্ড উঠানোর অভিযান চালাতে পারলে, সরকার সারাদেশে ২৪ ঘন্টায় ভুল বানানের সাইনবোর্ড উঠিয়ে দিতে পারে। দোকানসহ নানা প্রতিষ্ঠানের নামও বাংলা লেখাতে পারে। কিশোরগঞ্জ জেলা প্রশাসনের মূল ফটকের ভুল বানানটিও শুদ্ধ করতে পারে। ডাক্তার, পুলিশ, ইঞ্জিনিয়ার, সামরিক বেসামরিক আমলারা যখন সাধারণ মানুষের সঙ্গে দুর্ব্যবহার করেন, তখন আমার বলতে ইচ্ছে করে তারা বাংলা পড়েনি। নানা শ্রেণি পেশার মানুষ যখন পাশবিকতায় মেতে ওঠে, তখন দৃঢ় চিত্তে বলতে ইচ্ছে করে তারা মানবিক বিদ্যা জানে না।
এখন সারাদেশে প্রায়ই হিংস্রতা বেড়ে যাওয়ায় উচ্চারিত হচ্ছে দেশে মানবিক মূল্যবোধ কমে গেছে। নিজ ভাষার মাধ্যমে শিক্ষায় শিক্ষিত না হলে কিংবা মানবিক শিক্ষায় পাঠদান কমে গেলে মানবিক মূল্যবোধ কমতেই পারে। নিজস্ব ভাষা ও সংস্কৃতি বাদ দিয়ে মনুষ্যত্ববোধ জাগিয়ে রাখা অসম্ভব। নিজের ভাষা ও সাহিত্য পড়ার পথ মসৃণ করবেন না, উচ্চ আদালতে বাংলায় রায় লিখবেন না, উচ্চ শিক্ষায় বাংলার অবস্থান সুদৃঢ় করবেন না, বিজ্ঞান শিক্ষায় বাংলার আত্মীয়তা জোরালো করবেন না, আধুনিক তথ্য ও প্রযুক্তি বিদ্যায় বাংলার প্রসার ঘটাবেন না আর একুশে ফেব্রুয়ারি আসলে বলবেন, ‘আমি কি ভুলিতে পারি?’
তখন যে কেউ বলতে পারে ১১ মাস তো ভুলেই ছিলেন, এই ১ মাস ভুললে এমন কী আসে যায়? সর্বনাশ! এ ভুল বাঙালি জাতীয়তাবাদী কোনজনই করতে পারে না। আসুন, আত্মজ বাংলাকে যে কোন ভুলের সীমানা ছাড়িয়ে কিংবা বৈষম্য দূর করে সর্বস্তরে সকলের আপন ভাষা করে নেই।
[মো. আবুল কাসেম, সহযোগী অধ্যাপক ও বিভাগীয় প্রধান, বাংলা বিভাগ ওয়ালীনেওয়াজ খান কলেজ, কিশোরগঞ্জ]
(দ্য রিপোর্ট/এসআর/ফেব্রুয়ারি ২৯, ২০১৬)
পাঠকের মতামত:
- ইআরডিএফবির আয়োজনে শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন শীর্ষক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত
- ইসরাইলের সামরিক স্থাপনায় আঘাত হেনেছে হিজবুল্লাহর ড্রোন
- রাজধানীর বাজারগুলোতে সব ধরনের মুরগির দাম কমেছে
- বিশ্বকাপ প্রস্তুতিতে বাংলাদেশের প্রতিপক্ষ ভারত ও যুক্তরাষ্ট্র
- রাফায় হামলা বন্ধে ইসরায়েলকে নির্দেশ দিতে আইসিজের প্রতি আহবান
- বিএনপির সময় ঋণ খেলাপির তালিকা সবচেয়ে বড় ছিল: আইনমন্ত্রী
- "প্রধানমন্ত্রীর প্রচেষ্টার ফলে টেলিযোগাযোগ সেবা সবার হাতের মুঠোয়"
- বাজেট ৬ জুন দিবো ও বাস্তবায়নও করব: প্রধানমন্ত্রী
- ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ৫
- যুক্তরাষ্ট্র র্যাবের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করছে না: স্টেট ডিপার্টমেন্ট
- "আ.লীগ সরকার তথ্যপ্রযুক্তি খাতে ব্যাপক উন্নয়ন কর্মকাণ্ড বাস্তবায়ন করেছে"
- আশুলিয়ায় বকেয়া বেতনের দাবিতে শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ
- "যারা ধর্ম নিয়ে রাজনীতি করে, তাদের মুখোশ খুলে দেওয়ার সময় এসেছে"
- বিশ্বকাপ খেলতে দেশ ছেড়েছেন সাকিব-শান্তরা
- হামলা আরও জোরদার করেছে ইসরায়েল, রাফায় বাস্তুচ্যুত ৬ লাখ মানুষ
- শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে আ.লীগের কর্মসূচি
- উপজেলা নির্বাচন: ৫২ জনকে বহিষ্কার করেছে বিএনপি
- ৪৮ ঘণ্টার তাপপ্রবাহের সতর্কতা জারি
- সৌদি পৌঁছেছেন ২১ হাজার ৬৩ জন হজযাত্রী
- ঢাকা ছাড়লেন ডোনাল্ড লু
- নর্থ সাউথ সোশ্যাল সার্ভিসেস ক্লাবের আয়োজনে বৈশাখী মেলা ১৪৩১ অনুষ্ঠিত
- দেশের ৫৮ জেলায় ছড়িয়ে পড়েছে তাপপ্রবাহ
- প্রস্তুতি আমার মনে হয় ভালো হয়েছে: হাথুরুসিংহে
- কঠোর আন্দোলনের হুশিয়ারি ব্যাংক রিপোর্টারদের
- "নিজস্ব গতিতে চলতে না দিলে পুঁজিবাজারের দীর্ঘমেয়াদি উন্নয়ন সম্ভব নয়"
- নির্বাচন ইস্যু পেছনে ফেলে যুক্তরাষ্ট্র সামনের দিকে তাকাতে চায়: লু
- প্রাথমিকের সহকারী শিক্ষকের দ্বিতীয় ধাপের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ
- বাংলাদেশ প্রসঙ্গে পশ্চিমা বিশ্ব তাদের অবস্থান পরিবর্তন করেনি: মির্জা ফখরুল
- ডেঙ্গুতে দেশে ৩ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ২১ জন
- "বাংলাদেশ ব্যাংকের থলের বিড়াল বের হতে শুরু করছে"
- বিশ্বে বাংলাদেশকে এগিতে নিতেই আলোচনা হয়েছে: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- বিমানের সাবেক এমডিসহ ১৬ কর্মকর্তার নামে চার্জশিট, অব্যাহতি ১৪
- মেঘনা ইন্স্যুরেন্সের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ
- মিডল্যান্ড ব্যাংকের আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ
- এনআরবিসি ব্যাংকের পরিচালকের শেয়ার কেনার সিদ্ধান্ত
- লাগাতার দরপতনে শেয়ারবাজার, প্রথম ঘণ্টাতেই নেই ৬৬ পয়েন্ট
- "বাংলাদেশের সাথে আস্থার সম্পর্ক আরও গভীর করতে চায় যুক্তরাষ্ট্র"
- সৌদি পৌঁছেছেন ১৮ হাজার ৬৫১ জন হজযাত্রী
- "সবার জন্য গ্রহণযোগ্য করতে শ্রম আইনের সংশোধন করা হচ্ছে"
- চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নির্বাচনের ফল বাতিল চেয়ে নিপুণের রিট
- গাজায় নিহতের অর্ধেকের বেশি বেসামরিক নারী ও শিশু: জাতিসংঘ
- কোহলিকে অধিনায়ক হিসেবে দেখতে চান সাবেক তারকারা
- সাকিবের রেকর্ড, রিয়াদের আক্ষেপ
- আগামী ২৪ ঘণ্টায় তাপপ্রবাহ অব্যাহত থাকতে পারে
- "জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবেলায় যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের পাশে থাকবে"
- নো হেলমেট, নো ফুয়েল: সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের
- "বিএনপি সরকার ক্ষমতায় এসে সব কমিউনিটি ক্লিনিক বন্ধ করে দেয়"
- পাঁচটি ইলেক্ট্রোলাইট ড্রিংকস কোম্পানির মালিকের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
- মেট্রোরেল শুক্রবার চালানোর প্রস্তুতি
- নির্বাচন নিয়ে বিএনপির ষড়যন্ত্র সফল হয়নি: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- বিশ্বকাপ দল ঘোষণা, সহ-অধিনায়ক তাসকিন
- সরকার স্যাংশন বা ভিসানীতির কেয়ার করে না: কাদের
- অস্বাভাবিক শেয়ারদর বৃদ্ধির কারণ জানে না এশিয়াটিক ল্যাবরেটরিজ
- ইসরায়েলি বিমান হামলায় কমপক্ষে ১৪ জন নিহত
- অপরিপক্ব লিচুতে বাজার সয়লাব
- মিরাজকে নিয়ে চমক দিতে পারে বিসিবি!
- কোচ ফাহিমকে নিয়ে সাকিবের একাকী অনুশীলন
- ঢাকার হোটেল-রেস্টুরেন্টে ডিসকাউন্ট পাবেন পুলিশ সদস্যরা
- আট জেলার ওপর দিয়ে দাবদাহ বয়ে যাচ্ছে
- ঝিনাইদহ-১ আসনে উপনির্বাচন ৫ জুন
- লুর বাংলাদেশ সফর গুরুত্বপূর্ণ নয়: বিএনপি
- সৌদি পৌঁছেছেন ১৫ হাজার ৫১৫ হজযাত্রী
- ঢাকায় এসেছেন ডোনাল্ড লু
- মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্তদের কনডেম সেল নিয়ে রায়: আপিল করবে সরকার
- গাজায় রাতভর ইসরাইলের বিমান হামলায় নিহত ২০
- সূচকের পতনে লেনদেন শেষ
- মঙ্গলবার দুপুরে বাংলাদেশ দল ঘোষণা
- বিভিন্ন অঞ্চলে ফের তাপপ্রবাহ শুরু হতে
- হজ যাত্রীদের ভিসা অনুমোদনের সময় বাড়ানোর আহবান প্রধানমন্ত্রীর
- এপ্রিলে খাদ্যপণ্যে মূল্যস্ফীতি ১০ দশমিক ২২ শতাংশ
- "আমেরিকায় পোশাক রপ্তানি কমার পেছনে বিশ্বযুদ্ধ পরিস্থিতি দায়ী"
- রিজার্ভ কমে এক দশকের মধ্যে সর্বনিম্ন পর্যায়ে
- দুর্ভাগ্যজনকভাবে বিভাজন সৃষ্টি হয়েছে বাংলাদেশে: মির্জা ফখরুল
- ডোনাল্ড লুর সফরে যেসব বিষয় আলোচনা হবে, জানালেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- সূচকের পতনে চলছে লেনদেন
- কঠিন সিদ্ধান্ত নিচ্ছেন পুতিন
- এসএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ করলেন প্রধানমন্ত্রী
- সরকার স্যাংশন বা ভিসানীতির কেয়ার করে না: কাদের
- দুই দিনে ৫ হাজার ৯২৬ হ্জ যাত্রী ঢাকা ছেড়েছেন
- ইসরায়েল গাজায় আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন করেছে: যুক্তরাষ্ট্র
- আইইবি ৬১তম কনভেনশনের উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী
- না ফেরার দেশে হায়দার আকবর খান রনো
- বিশ্বকাপ দল ঘোষণা, সহ-অধিনায়ক তাসকিন
- ইসলামী ব্যাংকের বরিশাল জোনের কর্মকর্তা সম্মেলন অনুষ্ঠিত
- জি এম কাদেরের চেয়ারম্যান পদে দায়িত্বে ফিরতে বাঁধা নেই
- নভেম্বরে ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে যাবে বাংলাদেশ
- সরকার পরিবর্তনে এখন জনগণের হাত নেই: জিএম কাদের
- নাগরিকত্ব ত্যাগ করে অন্য কোনো দেশের নাগরিক হলে এনআইডি বাতিল
- শিক্ষায় ছেলেরা পিছিয়ে কেন, কারন খুঁজতে বললেন প্রধানমন্ত্রী
- আবারও সিআইপি হলেন এম এ রাজ্জাক খান রাজ
- পাঁচটি ইলেক্ট্রোলাইট ড্রিংকস কোম্পানির মালিকের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
- আজ কুতুবদিয়া পৌঁছাবে এমভি আবদুল্লাহ
- সাকিবের রেকর্ড, রিয়াদের আক্ষেপ
- সহযোগী অধ্যাপক হলেন ৯০ বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক
- সৈয়দপুরে বিমানবন্দরে ফ্লাইট চালু, আটকেপড়া যাত্রীদের স্বস্তি
- বাগেরহাটে বজ্রপাতে দুই শ্রমিকের মৃত্যু
- বিমানের সাবেক এমডিসহ ১৬ কর্মকর্তার নামে চার্জশিট, অব্যাহতি ১৪
- মৌসুমের সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত
- ইউএস ট্রেড শো- ২০২৪ এ ইসলামী ব্যাংকের স্টল উদ্বোধন
- দুর্ভাগ্যজনকভাবে বিভাজন সৃষ্টি হয়েছে বাংলাদেশে: মির্জা ফখরুল