শান্তি চুক্তির ১৯ বছরেও অস্থির পাহাড় (পর্ব-৪)
ডিম-কলার ওপরও চাঁদা আদায় করে পাহাড়ি সন্ত্রাসীরা
কাওসার আজম, পার্বত্যাঞ্চল থেকে ফিরে : ‘এখানে তিনটি গ্রুপ চাঁদা সংগ্রহ করে। জেএসএস (সন্তু), জেএসএস সংস্কার ও ইউপিডিএফ। বাসপ্রতি বছরে জেএসএসকে (দুই গ্রুপ) ৫ হাজার টাকা করে এবং ইউপিডিএফকে ৩ হাজার টাকা করে চাঁদা দিতে হয়। ট্রাক প্রতিগ্রুপকে ৬ হাজার টাকা করে এবং চাঁদের গাড়ি তিন হাজার, দুই হাজার ও দেড় হাজার টাকা হারে, এভাবে প্রতি সেক্টরকে এমনকি ক্ষুদ্র মাছ ব্যবসায়ীকেও চাঁদা দিতে হচ্ছে। গ্রামের দরিদ্র লোকেরা বাজারে কাঁঠাল বিক্রি করে। একটা কাঁঠালের ওপর তিনটা গ্রুপকে ৫ টাকা ট্যাক্স দিতে হয়। প্রতিটি কলার ছড়িতে দিতে হয় ৫ টাকা করে। এমন কোনো আইটেম নাই যেখানে চাঁদা দিতে হয় না।’
এসব বক্তব্য ও অভিযোগ কোনো সাধারণ জনতার নয়। পার্বত্য জেলা বান্দরবানে দায়িত্বপালনকারী প্রশাসনের সর্বোচ্চ কর্তা ব্যক্তির। বিদায়ী ২০১৬ সালের ১৩ জুলাই জেলার আইনশৃঙ্খলা কমিটির মিটিংয়ে এভাবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর বিভিন্ন দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা, জনপ্রতিনিধিসহ স্থানীয় গণমান্য ব্যক্তিবর্গের সামনে বান্দরবান জেলা প্রশাসক দিলীপ কুমার বণিক পার্বত্যাঞ্চলের আঞ্চলিক তিন সংগঠন সন্তু লারমার জনসংহতি সমিতি (জেএসএস), জেএসএস সংস্কার ও ইউনাইটেড পিপল ডেমোক্রেটিক ফ্রন্টের (ইউপিডিএফ) সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজির চিত্র প্রকাশ্যে তুলে ধরেন। তার এই বক্তব্য ইউটিউবসহ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ঘুরপাক খাচ্ছে। শান্তি চুক্তির এতোগুলো বছর পরেও তিন পার্বত্য জেলায় পাহাড়ি সন্ত্রাসীদের দৌরাত্ম্য যে কমেনি, দিলীপ কুমার বণিকের বক্তব্যে তা ফুটে উঠেছে।
সম্প্রতি পার্বত্যাঞ্চল ঘুরে আঞ্চলিক সংগঠন জেএসএস (সন্তু), জেএসএস সংস্কার ও ইউপিডিএফ সন্ত্রাসীদের অপহরণ ও চাঁদাবাজির চিত্র পরিলক্ষিত হয়। এ তিনটি সংগঠনের নেতাকর্মীদের চাঁদাবাজিসহ নানা অপকর্মে অতিষ্ঠ হয়ে পড়েছেন তিন জেলার সাধারণ পাহাড়ি ও বাঙালিরা। তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ দেওয়া তো দূরের কথা, উচ্চস্বরে কথা পর্যন্ত বলতে পারেন না কেউ। এমনকি স্থানীয় ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের নেতারাও পাহাড়ি এসব সংগঠনের নেতাকর্মীদের কাছে অসহায়।
তিন পার্বত্য জেলায় সশস্ত্র সংগঠনগুলোর চাঁদাবাজিতে অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছে সাধারণ মানুষ। খোলা বাজারে পাহাড় থেকে আনা কলা বিক্রেতা থেকে শুরু করে চাকরিজীবী, ব্যবসায়ী সবার কাছ থেকেই আদায় করা হয় চাঁদা। কার কাছ থেকে কত টাকা চাঁদা নেওয়া হবে সে রেটও নির্দিষ্ট করা আছে। বিভিন্ন মাধ্যমে তা ব্যাপকভাবে প্রচারও করেছে সশস্ত্র সংগঠনগুলো। পার্বত্য তিন জেলার বাসিন্দাদের কাছে চাঁদার এ রেট মুখস্থ।
সেনাবাহিনী ও পুলিশ মাঝে-মধ্যে চাঁদাবাজদের আটক করলেও এটা রোধ করা সম্ভব হয়নি। নিত্য-নতুন উপায়ে অত্যন্ত কঠোরতার সঙ্গে এসব চাঁদা আদায় করা হয়। এদিকে চাঁদা দিতে অস্বীকৃতি জানালে কিংবা না দিলে তাদের প্রাণনাশের পাশাপাশি নানাভাবে হয়রানি করা হয়। এ কারণে পার্বত্য এলাকার মানুষের মাঝে এখন বিরাজ করছে সশস্ত্র সংগঠনগুলোর ‘চাঁদা আতঙ্ক’। বেশির ভাগ ভুক্তভোগী চাঁদার বিষয়টি আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কাছে স্বীকার করেন না। কারণ দুর্গম এলাকা হওয়ায় পুলিশ বা অন্যান্য বাহিনীর পক্ষে দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছানো সম্ভব হয় না। পাহাড়ে বসবাসরত বাঙালিদের পাশাপাশি উপজাতিদের কাছেও এখন আতঙ্কের নাম চাঁদাবাজি।
স্থানীয় নিরাপত্তাবাহিনী সূত্রে জানা যায়, তিন পার্বত্য জেলায় জেএসএস (সন্তু), জেএসএস সংস্কারপন্থি ও ইউপিডিএফ ধার্যকৃত চাঁদা দিতে অস্বীকৃতি জানালেই শুরু হয় অপহরণ, নির্যাতন, নিপীড়ন, হত্যা, ধর্ষণ। পুড়িয়ে দেওয়া হয় ব্যবসা প্রতিষ্ঠান, বাড়ি-ঘর, যানবাহন। নাকের ডগায় বসে অনেকটা ফ্রি-স্টাইলে এই চাঁদাবাজি চললেও কোনো ব্যবস্থা নিতে পারছে না প্রশাসন। যারা ব্যবস্থা নিবেন সেই সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদেরও বেতনের ১০-১৫ শতাংশ চাঁদা দিতে হয় তিনটি গ্রুপকে।
গোয়েন্দা সংস্থার প্রতিবেদন অনুযায়ী, প্রতিদিনই পার্বত্য অঞ্চল থেকে উপজাতি সশস্ত্র গ্রুপগুলো এক থেকে দেড় কোটি টাকার চাঁদা আদায় করছে। বছর শেষে যার পরিমাণ দাঁড়ায় প্রায় ৪০০ কোটি। চাঁদা আদায়ে নিয়োজিত রয়েছে জেএসএস ও ইউপিডিএফের পাঁচ হাজার সশস্ত্র প্রশিক্ষিত কর্মী। এই দিয়েই দলের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বেতন-ভাতা, রেশন, অবসরকালীন ভাতা, ক্ষতিপূরণ ইত্যাদি দেওয়া হয়। এ ছাড়া পাহাড়ের আঞ্চলিক সংগঠনগুলো চাঁদার এ অর্থ দিয়ে দেশ-বিদেশে বাঙালি বিদ্বেষী প্রচারণা ও তাদের অস্ত্র ভাণ্ডারকে সমৃদ্ধ করার কাজ করে থাকে বলেও জানা গেছে।
পার্বত্য অঞ্চল ঘুরে এবং স্থানীয়দের সাথে কথা বলে জানা গেছে, চাঁদাবাজি সেখানে একটি স্বীকৃত বিষয়। সরকারি ভ্যাট-ট্যাক্স না দিলেও বাধ্যতামূলকভাবে সশস্ত্র গ্রুপগুলোর নির্ধারিত চাঁদা পরিশোধ করতে হয়। থানা ও প্রশাসনের কাছে অভিযোগ করলেও কোনো প্রতিকার পান না ভুক্তভোগীরা।
ভুক্তভোগী বাঙালি ও উপজাতিরা অভিযোগ করেন, হাঁস-মুরগি, গরু-ছাগল, গাছের ফল, ক্ষেতের ফসল, ছোট-বড় ব্যবসা প্রতিষ্ঠান, কৃষক-শ্রমিক-মৎসজীবী, সড়কে চলাচলকারী সকল প্রকার যানবাহন, সরকারি-বেসরকারি চাকরিজীবী, স্থানীয় উচ্চবিত্ত, মধ্যবিত্ত, নিম্নবিত্ত পরিবার, দেশীয় ও মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানি, জমি কেনাবেচা, এমনকি ডিম বিক্রি করতে গেলেও চাঁদা দিতে হয়।
সূত্র জানায়, ১৯৯৭ সালের সরকার এবং জেএসএস (সন্তু লারমা)-এর মধ্যে স্থাপিত শান্তিচুক্তির প্রায় ৮০ শতাংশ শর্তই বাস্তবায়ন করেছে সরকার। কিন্তু এখনও এ চুক্তি বাস্তবায়নের দোহাই দিয়ে রাজনৈতিক সুবিধা আদায় ও আধিপত্য বিস্তার এবং আন্তর্জাতিক বিভিন্ন সংস্থা/ফোরামের দৃষ্টি আকর্ষণের জন্য প্রচার-প্রপাগান্ডা চালাচ্ছে পাহাড়ি সংগঠনগুলো (চুক্তির পক্ষে-বিপক্ষে)। পার্শ্ববর্তী দেশের বিচ্ছিন্নতাবাদী সংগঠনের নেতৃবৃন্দের সাথে গোপনে যোগাযোগের মাধ্যমে চাঁদাবাজি ও অপহরণের পর মুক্তিপণের অর্থ দিয়ে বিপুল পরিমাণ আধুনিক অস্ত্র ও গোলাবারুদ সংগ্রহ করে তাদের অস্ত্রভাণ্ডারকে সমৃদ্ধ করছে। অর্থনৈতিক ভিত্তি মজবুত করাসহ এসব কারণে তারা নিয়মিত চাঁদা আদায় করছে। স্থানীয়রা ছাড়াও পর্যটক, টোকেন ছাড়া ব্যবসায়ী, ব্যবসা ও ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠানের শ্রমিকদের অপহরণ করে বড় অঙ্কের মুক্তিপণ দাবি করা হচ্ছে।
গত বছরের অক্টোবরে খাগড়াছড়ির রামগড়ে সশস্ত্র উপজাতীয় সন্ত্রাসীদের হাতে অপহরণের ১২ ঘন্টা পর আড়াই লাখ টাকা মুক্তিপণের বিনিময়ে ছাড়া পান তিন ব্যবসায়ী। একই সমেয় নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার বাইশারী এলাকায় পিএইচপি রবার বাগান থেকে ৩ প্রহরীকে অপহরণ করে তিন লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি করে উপজাতীয় সন্ত্রাসীরা। সেপ্টেম্বরে নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার দোছড়ি ইউনিয়নের বাকঁখালী মৌজা থেকে দুই তামাক চাষীকে অপহরণের পর গহিন অরণ্যে ৩ লাখ টাকা মুক্তিপণ নিয়ে অক্ষত অবস্থায় ছেড়ে দেওয়া হয়। সারা বছরই এভাবে কোনো না কোনো স্থানে অপহরণ ও মুক্তিপণ আদায় করে সন্ত্রাসী গ্রুপগুলো।
২০১৫ সালের সেপ্টেম্বরে রাঙামাটির নানিয়ারচর এলাকায় কাপ্তাই লেকে মাছ ধরার সময় জেএসএস-সংস্কার গ্রুপের সন্ত্রাসীরা ৩ জন বাঙালি জেলেকে অপহরণ করে পরে মোটা অঙ্কের মুক্তিপণ নিয়ে ছেড়ে দেয়। অক্টোবরে বান্দরবান থেকে দুইজন পর্যটক অপহরণ করে মুক্তিপণ চাওয়া হয়। তবে যৌথবাহিনীর অভিযানে তারা অক্ষত অবস্থায় উদ্ধার হন। বিগত দিনে যত অপহরণের ঘটনা ঘটেছে তার কোনোটিতেই অপহৃতকে মুক্তিপণ ছাড়া ছেড়ে দেওয়া হয়নি।
পার্বত্য অঞ্চল নিয়ে নিয়মিত কাজ করেন এমন গোয়েন্দা সংস্থার রিপোর্টেও চাঁদাবাজির বিষয়টি গুরুত্ব দিয়ে তুলে ধরা হয়েছে। ওই গোয়েন্দা রিপোর্টে বলা হয়েছে, বিভিন্ন খাত ছাড়াও বছরের বিভিন্ন সময়ে আঞ্চলিক রাজনৈতিক দলগুলো তাদের দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী, জুম্ম জাতীয় নেতার মৃত্যু দিবস, মাতৃভাষা দিবস, দলের কাউন্সিল, বৈসাবি/বিজু/সাংগ্রাই,পূজা, বৌদ্ধ পুর্ণিমা, বৌদ্ধ বিহার/মন্দির, কঠিন চীবর দান অনুষ্ঠান ইত্যাদির নামে বিভিন্ন ব্যক্তি, ব্যবসায়ী, ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান, ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান, কাঠ ব্যবসায়ী সমিতি, যানবাহন মালিক সমিতি, ব্রিকফিল্ড সমিতি, জেলা পরিষদ, উন্নয়ন বোর্ড, ব্যাংক, এনজিও, সরকারি/বেসরকারি অফিস ইত্যাদি থেকে চিঠি দিয়ে রশিদের মাধ্যমে চাঁদা আদায় করে থাকে।
পাহাড়ি সন্ত্রাসীদের চাঁদা আদায়ের একটি চিঠি দ্য রিপোর্টের কাছে রয়েছে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক পার্বত্য খাগড়াছড়ির এক ব্যবসায়ী বলেন, আঞ্চলিক দলগুলোর চাঁদাবাজি অহরহ ঘটছে। চাঁদাবাজিতে তারা কারো চেয়ে কেউ পিছিয়ে নেই। কোনো পরিবহন মাল নিয়ে খাগড়াছড়ি ঢোকার সময় অথবা বের হওয়ার সময় চাঁদা দিতে হয়। একেক সময় তারা একেক স্থান থেকে চাঁদা তুলে। চাঁদা না দিলে গাড়ি থামিয়ে স্টাফদের মারধর করা হয়, অনেক ক্ষেত্রে গাড়ি পুড়িয়ে দেয়। চাঁদা না দেওয়ায় সম্প্রতি বিআরটিসি’র একটি ও প্রাণ আরএফএল গ্রুপের একটি গাড়ি পুড়িয়ে দেয় ইউপিডিএফ।
পুলিশের কাছে অভিযোগ কেন করেন না, জানতে চাইলে তারা বলেন, পুলিশের কাছে অভিযোগ করে কোনো লাভ হয় না। আর পুলিশ যে অভিযোগ পাওয়ার পর কোনো ব্যবস্থা নেবে তেমন আস্থাও তাদের ওপর আমাদের নেই। একই ধরনের অভিযোগ পাবর্ত্য অন্য দুই জেলার ব্যবসায়ীদেরও।
খাগড়াছড়ি জেলার এসপি মজিদ আলী বলেন, পাবর্ত্য এলাকা দুর্গম এবং সন্ত্রাসীরা সশস্ত্র অবস্থায় থাকে। মাঝে মাঝে তাদের বিরুদ্ধে অভিযান চালানো হয় এবং ধরা পরে। রাঙামাটি জেলার এসপি সাঈদ তরিকুল হাসান বলেন, অনেকেই অভিযোগ করতে ভয় পায়। কারো বিরুদ্ধে সুনির্দিষ্ট অভিযোগ পেলে পুলিশ অভিযান পরিচালনা করে এবং গ্রেফতার করে। তবে পার্বত্য এলাকার ভৌগোলিক, সড়ক, ভাষার প্রতিবন্ধকতা, সচেতনতার অভাব ও লোকবল সঙ্কটের কথা তিনিও জানান।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে জেএসএসের মুখপাত্র ও সহ-প্রচার সম্পাদক সজীব চাকমা তাদের বিরুদ্ধে আনীত চাঁদাবাজির অভিযোগ উদ্দেশ্যপ্রণোদিত বলে অভিহিত করেন। তিনি বলেন, আমরা চাঁদাবাজি করি না। পাহাড়িদের কল্যাণে কাজ করি।
চাঁদার চিঠি প্রসঙ্গে তিনি বলেন, জেএসএসের নামে অন্য কেউ করতে পারে। আমাদের নয়।
ইউপিডিএফ’র মুখপাত্র, প্রচার ও প্রকাশনা বিভাগের প্রধান নিরন চাকমাও এসব চাঁদাবাজির অভিযোগ অস্বীকার করেন। মানুষের সহযোগিতায় তাদের দল পরিচালিত হয় বলে জানান তিনি।
পার্বত্য চট্টগ্রামের সংরক্ষিত মহিলা এমপি ফিরোজা বেগম চিনু বলেন, চাঁদাবাজি এখানে ওপেন সিক্রেট বিষয়। তবে ভয়ে কেউ মামলা করছে না। সশস্ত্র গ্রুপ চাঁদাবাজি, খুন, অপহরণ করে পাহাড়কে অস্থিতিশীল করার পাঁয়তারা করছে। পাহাড়ি সন্ত্রাসীরা সকল পর্যায়ে চাঁদা আদায় করে থাকে। তাদের চাঁদাবাজির কারণে এলাকার লোকজন অতিষ্ঠ। তিনি এ বিষয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের হস্তক্ষেপ কামনা করেন।
আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য এবং সাবেক পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী দীপংকর তালুকদার বলেন, সন্ত্রাস-চাঁদাবাজি বন্ধ করতে সবার আগে সাধারণ মানুষকে সচেতন হতে হবে। এগিয়ে এসে প্রশাসনকে সহযোগিতা করতে হবে। তাদের বিরুদ্ধে সামাজিক আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে। পার্বত্যাঞ্চলে র্যাবের ক্যাম্প স্থাপনের প্রয়োজনীয়তার কথা বলে তিনি বলেন, অস্ত্রই এই এলাকার মূল সমস্যা। অস্ত্র ও সন্ত্রাসীদের গ্রেফতারে স্থানীয় প্রশাসনকে আরও সক্রিয় হতে হবে।
(দ্য রিপোর্ট/কেএ/জেডটি/এনআই/জানুয়ারি ০২, ২০১৭)
পাঠকের মতামত:
- এসএসসি ও সমমান পরীক্ষার চ্যালেঞ্জ শুরু
- কঠিন সিদ্ধান্ত নিচ্ছেন পুতিন
- সৈয়দপুরে বিমানবন্দরে ফ্লাইট চালু, আটকেপড়া যাত্রীদের স্বস্তি
- নাগরিকত্ব ত্যাগ করে অন্য কোনো দেশের নাগরিক হলে এনআইডি বাতিল
- হজ পালন করতে সৌদি পৌঁছেছেন ৯ হাজার ৪৮৪ জন হজযাত্রী
- ইতালির ব্যবসায়ীদের বাংলাদেশে বিনিয়োগের আহবান প্রধানমন্ত্রীর
- আজ কুতুবদিয়া পৌঁছাবে এমভি আবদুল্লাহ
- আবারও সিআইপি হলেন এম এ রাজ্জাক খান রাজ
- সহযোগী অধ্যাপক হলেন ৯০ বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক
- পোশাক শিল্পে এখনই ৩ চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা জরুরি
- সূচকের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতার মধ্য দিয়ে লেনদেন চলছে
- রোনালদোর স্বপ্ন ভেঙ্গে চ্যাম্পিয়ন নেইমারের আল হিলাল
- শুরুর বিপথ সামলে বাংলাদেশের সংগ্রহ ১৫৭
- আফগানিস্তানে বন্যায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে ৩৩০
- শিক্ষায় ছেলেরা পিছিয়ে কেন, কারন খুঁজতে বললেন প্রধানমন্ত্রী
- এসএসসি পরীক্ষায় গড় পাসের হার ৮৩ দশমিক ০৪ শতাংশ
- আজ বিশ্ব মা দিবস, যেভাবে এলো
- এসএসসি ফলাফল জানা যাবে যেভাবে
- জি এম কাদেরের চেয়ারম্যান পদে দায়িত্বে ফিরতে বাঁধা নেই
- এসএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ করলেন প্রধানমন্ত্রী
- ইসলামী ব্যাংকের বরিশাল জোনের কর্মকর্তা সম্মেলন অনুষ্ঠিত
- ওয়ালটন ফ্রিজ কিনে লাখ টাকার ক্যাশ ভাউচার পেলেন শিক্ষক এনামুল
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকের হজ বুথ উদ্বোধন
- ইউএস ট্রেড শো- ২০২৪ এ ইসলামী ব্যাংকের স্টল উদ্বোধন
- "সীমান্তে গুলি করে দেশের মানুষকে হত্যা করা হলেও সরকার নিশ্চুপ"
- সরকার পরিবর্তনে এখন জনগণের হাত নেই: জিএম কাদের
- "সাংবাদিক ও দুদকের কর্মকর্তাকে টাকা দিয়েছেন শামসুজ্জামান"
- এমভি আবদুল্লাহ বাংলাদেশের জলসীমানায় পৌঁছেছে
- সড়কে মৃত্যুহার কমানো সরকারের উদ্দেশ্যে: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
- নভেম্বরে ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে যাবে বাংলাদেশ
- ইসরায়েল গাজায় আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন করেছে: যুক্তরাষ্ট্র
- ফিলিস্তিনিদের পক্ষে ভোট দিয়েছে বাংলাদেশও
- মৌসুমের সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত
- বাগেরহাটে বজ্রপাতে দুই শ্রমিকের মৃত্যু
- না ফেরার দেশে হায়দার আকবর খান রনো
- আইইবি ৬১তম কনভেনশনের উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী
- দুই দিনে ৫ হাজার ৯২৬ হ্জ যাত্রী ঢাকা ছেড়েছেন
- "গুলশান লেকে দেখলাম অভিজাত এলাকায় অভিজাত ময়লা"
- একটি পরিবারও ভূমিহীন, গৃহহীন থাকবে না: প্রধানমন্ত্রী
- রাশিয়াকে ঠেকাতে আরও অস্ত্র প্রয়োজন: জেলেনস্কি
- সিরিজ নিশ্চিতের পর টাইগারদের হোয়াইটওয়াশের মিশন শুরু
- বিমানবাহিনীর কর্মকর্তাকে অ্যাপার্টমেন্টে ঢুকে পুলিশের গুলি
- "আমরা পৃথিবীর কোনো নির্বাচনেই হস্তক্ষেপ করি না"
- দীর্ঘ ছয় মাস পর আজ নয়াপল্টনে সমাবেশ করবে বিএনপি
- সীমান্তে হত্যা: ভারতের কাছে বাংলাদেশের উদ্বেগ
- ঢাবি অধিভুক্ত সাত কলেজের সাত কলেজের
- নিহত পাইলটের জানাজা সম্পন্ন, দাফন মানিকগঞ্জে
- ঢাকায় নিযুক্ত যুক্তরাষ্ট্রের নতুন রাষ্ট্রদূত ডেভিড স্লেটন
- বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন প্রধানমন্ত্রী
- বিধ্বস্ত হওয়া বিমানে এক পাইলট মারা গেছেন
- "সব ধরনের কানেকটিভিটি সংযোগগুলোর তার মাটির নিচ দিয়ে হবে"
- অনলাইন জুয়ার মাধ্যমে দেশ থেকে অর্থ পাচার হচ্ছে: অর্থমন্ত্রী
- তিস্তা প্রকল্পে ভারত অর্থায়ন করতে চায়: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- বিএনপি নেতাদের সঙ্গে যুক্তরাজ্যের পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর বৈঠক
- ৪৬তম বিসিএসের প্রিলিমিনারি পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ
- মিল্টন সমাদ্দারকে রিমান্ড শেষে কারাগারে প্রেরণ
- প্রথম ফ্লাইটে সৌদি গেলেন ৪১৩ জন হজযাত্রী
- জুলাইয়ে বেইজিং সফরে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী
- পাঁচ ঘণ্টা পর স্বাভাবিক ঢাকার সঙ্গে উত্তরবঙ্গের রেল যোগাযোগ
- বিএসইসির কমিশনার পদে তিনজনকে নিয়োগ
- ইসরায়েলের কাছে পাঠানো বোমার চালান স্থগিত করলো যুক্তরাষ্ট্র
- ওমরাহ পালন শেষে সস্ত্রীক দেশে ফিরেছেন বিএনপি মহাসচিব
- বাংলাদেশ ব্যাংকের সংবাদ সম্মেলন বয়কট করলেন সাংবাদিকরা
- ডলারের দাম এক লাফে বাড়লো ৭ টাকা
- সমুদ্রে তেল, গ্যাস উত্তোলনে দরপত্র কিনেছে ৭ কোম্পানি: নসরুল
- মুসলমান ঐক্যবদ্ধ থাকলে মুসলমানরা অগ্রগামী থাকতো: প্রধানমন্ত্রী
- সীমান্তে বেসামরিক মানুষ হত্যা গ্রহণযোগ্য নয়: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- নির্বাচন অবাধ, নিরপেক্ষ এবং শান্তিপূর্ণ হয়েছে: সিইসি
- যুবলীগ নেতা সারোয়ার বাবুর বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
- ৮০ কিলোমিটার বেগে ঝড়ের পূর্বাভাস
- বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বিজয়ী হচ্ছেন যেসব প্রার্থী
- ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর গুলিতে দুই বাংলাদেশি নিহত
- উপজেলা নির্বাচন: ভোটার শূন্য আসনে অলস সময় কাটাচ্ছে পুলিশ
- বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশনের আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ
- অগ্রণী ইন্স্যুরেন্সের আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ
- বিদায় নিচ্ছে তাপপ্রবাহ, ৪ দিনে ৮ ডিগ্রির বেশি কমেছে তাপমাত্রা
- যুবলীগ নেতা সারোয়ার বাবুর বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
- রাশিয়াকে ঠেকাতে আরও অস্ত্র প্রয়োজন: জেলেনস্কি
- ঢাকায় নিযুক্ত যুক্তরাষ্ট্রের নতুন রাষ্ট্রদূত ডেভিড স্লেটন
- নয়াপল্টনে বিএনপি সমাবেশ করবে ১০ মে
- দলীয় সিদ্ধান্ত না মানার বিষয়ে ইসি বেকায়দায় নেই: সিইসি
- কারও একার পক্ষে ডেঙ্গু মোকাবেলা সম্ভব না: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
- সিরাজগঞ্জে গোপন বৈঠক, ৫ প্রিসাইডিং অফিসারসহ আটক ৬
- এসএসসির ফলাফল জানা যাবে যেভাবে
- এবার ঢাকায় বসবে ২২টি পশুর হাট
- বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশনের আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ
- ১৫টি অঞ্চলের সর্বোচ্চ ৮০ কিমি বেগে ঝড়ের আভাস
- সিরিজ নিশ্চিতে আজ মাঠে নামছে বাংলাদেশ
- সীমান্তে বেসামরিক মানুষ হত্যা গ্রহণযোগ্য নয়: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- বাংলাদেশ ব্যাংকের সংবাদ সম্মেলন বয়কট করলেন সাংবাদিকরা
- উপজেলা নির্বাচন: ভোটার শূন্য আসনে অলস সময় কাটাচ্ছে পুলিশ
- ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর গুলিতে দুই বাংলাদেশি নিহত
- বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বিজয়ী হচ্ছেন যেসব প্রার্থী
- ঢাকা ইন্স্যুরেন্সের ১৭ শতাংশ লভ্যাংশ ঘোষণা
- বিএসইসির কমিশনার পদে তিনজনকে নিয়োগ
- অগ্রণী ইন্স্যুরেন্সের আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ
- সমুদ্রে তেল, গ্যাস উত্তোলনে দরপত্র কিনেছে ৭ কোম্পানি: নসরুল
- ঢাকা আসছেন যুক্তরাজ্যের পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী
- ওমরাহ পালন শেষে সস্ত্রীক দেশে ফিরেছেন বিএনপি মহাসচিব
- এক কোটি কার্ডধারীকে ভর্তুকি মূল্যে পণ্য দিবে টিসিবি