একান্ত সাক্ষাৎকারে প্রফেসর ড. মোহাম্মদ ইসমাইল হোসেন
প্রত্যন্ত অঞ্চলে কৃষি সম্প্রসারণকর্মী বাড়াতে হবে
বাংলাদেশ কৃষিবিশ্ববিদ্যালয়ের (বাকৃবি) শিক্ষক ও গবেষক প্রফেসর ড. মোহাম্মদ ইসমাইল হোসেন। সম্প্রতি দেশের কৃষক, কৃষিপণ্য ও কৃষি ব্যবসার নানা সমস্যা ও এ থেকে উত্তরণের উপায় নিয়ে দ্য রিপোর্ট টুয়েন্টিফোর ডটকমের মুখোমুখি হয়েছিলেন। তার সাক্ষাৎকার নিয়েছেন বাকৃবি প্রতিনিধি মো. আউয়াল মিয়া।
দ্য রিপোর্ট : দেশের কৃষি ও কৃষকের সমস্যা প্রসঙ্গে আপনার মতামত কি?
ড. মোহাম্মদ ইসমাইল হোসেন : আমাদের দেশ কৃষিপ্রধান। সবুজঘেরা ও শস্য শ্যামলা দেশ আমাদের বাংলাদেশ। সবুজ শস্যকে ঘিরে রয়েছে কোটি কোটি কৃষক। যাদের অক্লান্ত পরিশ্রমে বাংলাদেশ আজ খাদ্যে প্রায় স্বয়ংসম্পূর্ণ। এই কৃষকেরা নানা কারণে কৃষি দ্রব্যের ন্যায্য দাম পাচ্ছে না। ফলে তারা অন্য পেশায় যুক্ত হচ্ছে। এভাবে কৃষি পেশা থেকে কৃষকেরা অন্য পেশায় চলে গেলে হয়তো দেশে আবারও খাদ্যাভাব দেখা দিতে পারে। তাই অতি দ্রুত কৃষিবাজারকে নিয়ন্ত্রণ করে কৃষিদ্রব্যের সঠিক দাম নিশ্চিত করতে হবে। দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে কৃষি সম্প্রসারণকর্মী বাড়াতে হবে। কৃষকের সমস্যাগুলো চিহ্নিত করে সেগুলো অতিদ্রুত সমাধান করতে হবে। তাহলে দেশ বাঁচবে, জাতি বাঁচবে ও কৃষক বাঁচবে।
দ্য রিপোর্ট : কৃষকেরা কি কারণে ন্যায্যমূল্য পাচ্ছে না বলে করেন?
ড. মোহাম্মদ ইসমাইল হোসেন : এ ক্ষেত্রে কৃষকের সঠিক পরিকল্পনার অভাব মূলত দায়ী। তারা সঠিক সময়ে সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে পারে না। উৎপাদিত পণ্যের গুরুত্বের পাশাপাশি বাজারকে গুরুত্ব না দেওয়ায় কৃষকেরা সঠিক দামে ফসল বিক্রি করতে পারছে না।
দ্য রিপোর্ট : ঠিক কি কি পদক্ষেপ নিলে কৃষকরা ন্যায্যমূল্য পেতে পারে বলে আপনি মনে করেন?
ড. মোহাম্মদ ইসমাইল হোসেন : প্রধান প্রধান খাদ্যশস্য উৎপাদন করার পাশাপাশি বিকল্প শস্য চাষ করা, জমির বিকল্প ব্যবহারের সুযোগ না করা, চাল করে বিক্রি না করা, কৃষি পণ্যের বাজারজাত করা ও কৃষি ব্যবসা সম্প্রসারণ করলেই ন্যায্যমূল্য পেতে পারে। কৃষকদের উৎপাদন ব্যয় বেড়ে গেলেও উৎপাদন কিন্তু কমেনি। বরং উৎপাদন বহুগুণে বেড়েছে। দেশের বাইরে আমাদের কৃষিপণ্য রফতানি হচ্ছে। অথচ এই কৃষকরা ন্যায্যমূল্য ও প্রাপ্ত মুনাফা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। কৃষিপণ্য বিতরণের ক্ষেত্রে মধ্যস্বত্বভোগী কমাতে হবে। কৃষি ব্যবসা প্রসার করা ও কো-অপারেটিভ মার্কেট ( অনেক কৃষক মিলে যে মার্কেট তৈরি) গঠন করে দাম নির্ধারণ করতে হবে।
দ্য রিপোর্ট : উৎপাদন ব্যয় কীভাবে কমানো যেতে পারে -এ বিষয়ে আপনার অভিমত?
ড. মোহাম্মদ ইসমাইল হোসেন : কৃষিতে প্রযুক্তির ব্যবহার বাড়াতে হবে। যান্ত্রিকীকরণ করতে হবে। পরিবারের শ্রমিক ব্যবহার করেও উৎপাদন ব্যয় কমানো যেতে পারে। এ ব্যাপারে কৃষকরা যদি কৃষি অর্থনীতিবিদদের সহায়তা নেয় তাহলেও ব্যয় অনেকাংশেই কমানো যেতে পারে।
দ্য রিপোর্ট : কৃষি বিপণনের ক্ষেত্রে কৃষকদের ভূমিকা কেমন হওয়া উচিৎ বলে আপনি মনে করেন?
ড. মোহাম্মদ ইসমাইল হোসেন : ধান, ডাল, গম, তেলবীজ, যব, আলু, মশলা, ভুট্টা, তামাক, শাক-সবজি, ফলমূল, চা, আখ, পাট, তুলা, রেশম, রাবারসহ সব ধরনের কৃষিজাত দ্রব্য কৃষকরা উৎপাদন করে। এই সকল দ্রব্য থেকে প্রক্রিয়াজাত করে বিভিন্ন ধরনের পণ্য তৈরি করা যায়। যেগুলোর চাহিদা বাজারে রয়েছে। দেশের বেশিরভাগ শিল্পে উৎপাদিত দ্রব্যের কাঁচামাল সিংহভাগই আসে কৃষি থেকে। বিশেষ করে বস্ত্রশিল্প, পাটশিল্প ও কুটির শিল্পের কাঁচামাল। অর্জিত বৈদেশিক মুদ্রার একটি উল্লেখযোগ্য অংশ বিভিন্ন ধরনের কৃষিজাত দ্রব্য রফতানি করে আয় হয়। সরকারের আয়ের বিরাট অংশও কৃষিখাত থেকে আসে। তাই কৃষকদের প্রক্রিয়াজাত পণ্যের দিকে এগিয়ে আসতে হবে। সকলে মিলে যদি বিপুল পরিমাণ দ্রব্য সঞ্চয় বা জমা করে রাখতে পারে তাহলে তাদের দাম নির্ধারণের সক্ষমতা বেড়ে যাবে। এভাবে কৃষকেরা বেশি দাম পেতে পারে।
দ্য রিপোর্ট : কৃষিজ পণ্য বিক্রির জন্য আসলেই কি মধ্যস্বত্বভোগীদের প্রয়োজন আছে?
ড. মোহাম্মদ ইসমাইল হোসেন : কৃষিজ পণ্য বিক্রির জন্য অবশ্যই মধ্যস্বত্বভোগীদের প্রয়োজন আছে। তবে এদের সংখ্যাটা কমাতে হবে। কারণ, কৃষকের পক্ষে দর কষাকষি সম্ভব হয় না। কৃষিপণ্য বড় বাজারে ও আন্তর্জাতিক বাজারে বিতরণের ক্ষেত্রে মধ্যস্বত্বভোগীদের প্রয়োজন আছে।
দ্য রিপোর্ট : অধিকাংশ মুনাফা মধ্যস্বত্বভোগীদের হাতে চলে যাওয়ার মূল কারণটা কি বলে করেন?
ড. মোহাম্মদ ইসমাইল হোসেন : মধ্যস্বত্বভোগীদের সংখ্যা অনেক বেশি হওয়ায় মূলত এমনটা হয়। কারণ, একটি পণ্য যত হাতবদল করবে সেই পণ্যের ক্ষেত্রে তত মূল্য যোগ হবে। আমাদের দেশে এমনটাই হয়ে থাকে। ফলে মুনাফাগুলো মধ্যস্বত্বভোগীদের হাতে চলে যায়।
দ্য রিপোর্ট : সুষম বণ্টন অর্থনীতিতে উৎপাদক ও ভোক্তাদের বাজার কেমন হওয়া উচিত?
ড. মোহাম্মদ ইসমাইল হোসেন : সুষম বণ্টন অর্থনীতিতে উৎপাদক ও ভোক্তাদের বাজার অবশ্যই ‘আদর্শ বাজার’ হওয়া উচিত। সেই সাথে পূর্ণ প্রতিযোগিতামূলক বাজার হলে ভাল হয়; যদিও এটা পুরোপুরি সম্ভব না। তবে চাহিদা ও সরবরাহের ওপর ভিত্তি করে দাম নির্ধারণ করে উৎপাদনকারীরা ভাল দামে বিক্রি করবে এবং ভোক্তারা কম দামে পণ্যের সর্ব্বোচ উপযোগ ব্যবহার করবে।
দ্য রিপোর্ট : কৃষি ভর্তুকিতে প্রকৃতপক্ষে কি কৃষকরা লাভবান হচ্ছে বলে মনে করেন?
ড. মোহাম্মদ ইসমাইল হোসেন : ইউরিয়া সারের ক্ষেত্রে কৃষকরা লাভবান হচ্ছে। তবে সার, বিদ্যুৎ ও সেচযন্ত্রপাতির ক্ষেত্রে ব্যবসায়ীরাই লাভবান হচ্ছে।
দ্য রিপোর্ট : মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানির হাতে কৃষিপণ্য ও কৃষিবীজের বাজার চলে গেছে। এতে জাতীয় অর্থনীতিতে কেমন প্রভাব পড়তে পারে? বিষয়টি যদি একটু বিশদভাবে বলেন?
ড. মোহাম্মদ ইসমাইল হোসেন : এখনো পুরোপুরি মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানির হাতে কৃষিপণ্য ও কৃষিবীজের বাজার চলে যায়নি। তবে প্রক্রিয়াজাত পণ্য, বীজ ও ইনপুট ফ্যাক্টরগুলো কিন্তু তাদের হাতে। এটা জাতীয় অর্থনীতির ওপর বিরূপ প্রভাব ফেলবে। এটা কৃষকদের জন্য ভবিষ্যতে দুর্ভোগ বয়ে নিয়ে আসতে পারে।
দ্য রিপোর্ট : নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যের সরবরাহ বাড়লেও দ্রব্যর দাম কমছে না কেন? এ ব্যাপারে আপনার মতামত কি?
ড. মোহাম্মদ ইসমাইল হোসেন : অধিক মুনাফালোভী ব্যবসায়ী ও মধ্যস্বত্বভোগীদের কারণেই এমনটা হচ্ছে। পণ্য গুদামজাত করে রেখে তারা বাজারে কৃত্রিম সংকট সৃষ্টি করে। এজন্য নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যের সরবরাহ বাড়লেও দ্রব্যের দাম কমছে না।
দ্য রিপোর্ট : বাংলাদেশের কৃষির বর্তমান অবস্থা, দেশের প্রেক্ষাপটে কৃষি বিপণন কি রকম হওয়া উচিত বলে আপনি মনে করেন?
ড. মোহাম্মদ ইসমাইল হোসেন : কৃষি বলতে মানুষের জীবনের দৈনন্দিন প্রয়োজন মেটানোর জন্য উদ্ভিদ ও প্রাণিজ সম্পদ উৎপাদন করাকেই বোঝায়। তাই কৃষি হচ্ছে এক ধরনের কাজ যা শস্য উৎপাদন, পশু-পাখি পালন, মৎস্যচাষ, বনায়ন প্রভৃতির সাথে সংশ্লিষ্ট। বাংলাদেশ কৃষি প্রধান দেশ। এ দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়ন মূলত কৃষির উপর নির্ভরশীল। কৃষির উন্নয়ন মানে দেশের অর্থনৈতিক অবস্থার উন্নয়ন। জীবিকা নির্বাহের জন্য দেশের প্রায় ৬০ ভাগ লোক এই কৃষির পেশায় প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে জড়িত। মোট জাতীয় উৎপাদনের শতকরা প্রায় ১৭ শতাংশ আসে এই কৃষি খাত থেকে। কৃষিক্ষেত্রে উৎপাদিত বিভিন্ন খাদ্যশস্য, ফলমূল, শাক-সবজিসহ মাছ, ডিম, দুধ প্রভৃতি খাদ্য জনগণের খাদ্য চাহিদাসহ যাবতীয় চাহিদা পূরণ করা করে। শিক্ষা ছাড়া মানুষের মৌলিক চাহিদাগুলোও এই কৃষির ওপর নির্ভরশীল।
প্রাচীনকাল থেকেই এ দেশের অধিবাসীরা পশুপালন করে আসছে। কৃষিকাজ পরিচালনা, পরিবহন, মাংস ও দুধ সরবরাবহ, পশমী বস্ত্র তৈরি ইত্যাদি উদ্দেশ্যে আমাদের গ্রামাঞ্চলের লোকেরা গরু, মহিষ, ছাগল, ভেড়াসহ গবাদি পশুপালন করে থাকে। তবে বেশি শস্য উৎপাদনের জন্য জমি, শস্যাদির স্থানান্তর, দুধ ও মাংসের চাহিদা বৃদ্ধি ইত্যাদি কারণে গবাদি পশুর চাহিদা বর্তমানে যথেষ্ট বৃদ্ধি পেয়েছে। এজন্য পশুপালন একটি লাভজনক পেশা হিসেবে গণ্য হচ্ছে। সাম্প্রতিককালে দেশের অনেক বেকার লোক পশুপালনসসহ হাঁস-মুরগি ও কোয়েল পালনও স্বকর্মসংস্থানের অন্যতম উপায় হিসেবে বেছে নিচ্ছে।
সমসাময়িক সময়ে প্রত্যন্ত গ্রামঞ্চলে মাছ চাষ স্বকর্মসংস্থানের একটি অন্যতম উপায় হিসেবে গণ্য হচ্ছে। গ্রামাঞ্চলের অনেক শিক্ষিত বেকার যুবক এ পেশায় জড়িত হচ্ছে। তারা পুকুর, দিঘিতে মাছ চাষ করছে। বিজ্ঞানের অগ্রগতির ফলে মাছ চাষের কলাকৌশল অনেক উন্নত হয়েছে। দ্রুত বর্ধনশীল নতুন নতুন প্রজাতির মাছ এ দেশে আনা হচ্ছে। প্রকৃতির ওপর নির্ভর না করে কৃত্রিম প্রজননের মাধ্যমে বাণিজ্যিকভাবে পোনা উৎপাদন করা হচ্ছে। পোনা উৎপাদন বা হ্যাচারির মাধ্যমেও অনেক মানুষ জীবিকা নির্বাহ করছে। এ ছাড়া বর্তমানে বনায়ন, নার্সারি, ফুলের বাগান করে আমাদের দেশের বহু মানুষ জীবিকা নির্বাহ করছে। দেশের প্রেক্ষাপটে কৃষিপণ্য যেন সঠিক দামে বিক্রি হয় সেইরকম বাজার হওয়া উচিত।
দ্য রিপোর্ট : কৃষি উন্নয়নে সরকারের প্রতি কোনো পরামর্শ আছে কিনা?
ড. মোহাম্মদ ইসমাইল হোসেন : দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে কৃষি সম্প্রসারণকর্মী বাড়াতে হবে। কৃষকের সমস্যাগুলো চিহ্নিত করে সেগুলো অতিদ্রুত সমাধান করতে হবে। তাহলে দেশ বাঁচবে, জাতি বাঁচবে ও কৃষক বাঁচবে।
(দ্য রিপোর্ট/জেডটি/এপি/এনআই/এপ্রিল ১৮, ২০১৭)
পাঠকের মতামত:
- আশুলিয়ায় বকেয়া বেতনের দাবিতে শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ
- "যারা ধর্ম নিয়ে রাজনীতি করে, তাদের মুখোশ খুলে দেওয়ার সময় এসেছে"
- বিশ্বকাপ খেলতে দেশ ছেড়েছেন সাকিব-শান্তরা
- হামলা আরও জোরদার করেছে ইসরায়েল, রাফায় বাস্তুচ্যুত ৬ লাখ মানুষ
- শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে আ.লীগের কর্মসূচি
- উপজেলা নির্বাচন: ৫২ জনকে বহিষ্কার করেছে বিএনপি
- ৪৮ ঘণ্টার তাপপ্রবাহের সতর্কতা জারি
- সৌদি পৌঁছেছেন ২১ হাজার ৬৩ জন হজযাত্রী
- ঢাকা ছাড়লেন ডোনাল্ড লু
- নর্থ সাউথ সোশ্যাল সার্ভিসেস ক্লাবের আয়োজনে বৈশাখী মেলা ১৪৩১ অনুষ্ঠিত
- দেশের ৫৮ জেলায় ছড়িয়ে পড়েছে তাপপ্রবাহ
- প্রস্তুতি আমার মনে হয় ভালো হয়েছে: হাথুরুসিংহে
- কঠোর আন্দোলনের হুশিয়ারি ব্যাংক রিপোর্টারদের
- "নিজস্ব গতিতে চলতে না দিলে পুঁজিবাজারের দীর্ঘমেয়াদি উন্নয়ন সম্ভব নয়"
- নির্বাচন ইস্যু পেছনে ফেলে যুক্তরাষ্ট্র সামনের দিকে তাকাতে চায়: লু
- প্রাথমিকের সহকারী শিক্ষকের দ্বিতীয় ধাপের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ
- বাংলাদেশ প্রসঙ্গে পশ্চিমা বিশ্ব তাদের অবস্থান পরিবর্তন করেনি: মির্জা ফখরুল
- ডেঙ্গুতে দেশে ৩ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ২১ জন
- "বাংলাদেশ ব্যাংকের থলের বিড়াল বের হতে শুরু করছে"
- বিশ্বে বাংলাদেশকে এগিতে নিতেই আলোচনা হয়েছে: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- বিমানের সাবেক এমডিসহ ১৬ কর্মকর্তার নামে চার্জশিট, অব্যাহতি ১৪
- মেঘনা ইন্স্যুরেন্সের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ
- মিডল্যান্ড ব্যাংকের আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ
- এনআরবিসি ব্যাংকের পরিচালকের শেয়ার কেনার সিদ্ধান্ত
- লাগাতার দরপতনে শেয়ারবাজার, প্রথম ঘণ্টাতেই নেই ৬৬ পয়েন্ট
- "বাংলাদেশের সাথে আস্থার সম্পর্ক আরও গভীর করতে চায় যুক্তরাষ্ট্র"
- সৌদি পৌঁছেছেন ১৮ হাজার ৬৫১ জন হজযাত্রী
- "সবার জন্য গ্রহণযোগ্য করতে শ্রম আইনের সংশোধন করা হচ্ছে"
- চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নির্বাচনের ফল বাতিল চেয়ে নিপুণের রিট
- গাজায় নিহতের অর্ধেকের বেশি বেসামরিক নারী ও শিশু: জাতিসংঘ
- কোহলিকে অধিনায়ক হিসেবে দেখতে চান সাবেক তারকারা
- সাকিবের রেকর্ড, রিয়াদের আক্ষেপ
- আগামী ২৪ ঘণ্টায় তাপপ্রবাহ অব্যাহত থাকতে পারে
- "জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবেলায় যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের পাশে থাকবে"
- নো হেলমেট, নো ফুয়েল: সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের
- "বিএনপি সরকার ক্ষমতায় এসে সব কমিউনিটি ক্লিনিক বন্ধ করে দেয়"
- পাঁচটি ইলেক্ট্রোলাইট ড্রিংকস কোম্পানির মালিকের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
- মেট্রোরেল শুক্রবার চালানোর প্রস্তুতি
- নির্বাচন নিয়ে বিএনপির ষড়যন্ত্র সফল হয়নি: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- বিশ্বকাপ দল ঘোষণা, সহ-অধিনায়ক তাসকিন
- সরকার স্যাংশন বা ভিসানীতির কেয়ার করে না: কাদের
- অস্বাভাবিক শেয়ারদর বৃদ্ধির কারণ জানে না এশিয়াটিক ল্যাবরেটরিজ
- ইসরায়েলি বিমান হামলায় কমপক্ষে ১৪ জন নিহত
- অপরিপক্ব লিচুতে বাজার সয়লাব
- মিরাজকে নিয়ে চমক দিতে পারে বিসিবি!
- কোচ ফাহিমকে নিয়ে সাকিবের একাকী অনুশীলন
- ঢাকার হোটেল-রেস্টুরেন্টে ডিসকাউন্ট পাবেন পুলিশ সদস্যরা
- আট জেলার ওপর দিয়ে দাবদাহ বয়ে যাচ্ছে
- ঝিনাইদহ-১ আসনে উপনির্বাচন ৫ জুন
- লুর বাংলাদেশ সফর গুরুত্বপূর্ণ নয়: বিএনপি
- সৌদি পৌঁছেছেন ১৫ হাজার ৫১৫ হজযাত্রী
- ঢাকায় এসেছেন ডোনাল্ড লু
- মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্তদের কনডেম সেল নিয়ে রায়: আপিল করবে সরকার
- গাজায় রাতভর ইসরাইলের বিমান হামলায় নিহত ২০
- সূচকের পতনে লেনদেন শেষ
- মঙ্গলবার দুপুরে বাংলাদেশ দল ঘোষণা
- বিভিন্ন অঞ্চলে ফের তাপপ্রবাহ শুরু হতে
- হজ যাত্রীদের ভিসা অনুমোদনের সময় বাড়ানোর আহবান প্রধানমন্ত্রীর
- এপ্রিলে খাদ্যপণ্যে মূল্যস্ফীতি ১০ দশমিক ২২ শতাংশ
- "আমেরিকায় পোশাক রপ্তানি কমার পেছনে বিশ্বযুদ্ধ পরিস্থিতি দায়ী"
- রিজার্ভ কমে এক দশকের মধ্যে সর্বনিম্ন পর্যায়ে
- দুর্ভাগ্যজনকভাবে বিভাজন সৃষ্টি হয়েছে বাংলাদেশে: মির্জা ফখরুল
- ডোনাল্ড লুর সফরে যেসব বিষয় আলোচনা হবে, জানালেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- সূচকের পতনে চলছে লেনদেন
- ফিলিস্তিনের পক্ষে বিক্ষোভ, যুক্তরাষ্ট্রের ৫০ অধ্যাপক গ্রেফতার
- রাফা ছেড়ে পালিয়েছেন ৩ লাখ মানুষ: জাতিসংঘ
- প্যারিসে এমুবাপ্পের শেষ ম্যাচে পিএসজির হার
- ইসরায়েলিদের সামনেই ফিলিস্তিনের পতাকা ওড়ালেন বাংলাদেশীরা
- এসএসসি ও সমমান পরীক্ষার চ্যালেঞ্জ শুরু
- কঠিন সিদ্ধান্ত নিচ্ছেন পুতিন
- সৈয়দপুরে বিমানবন্দরে ফ্লাইট চালু, আটকেপড়া যাত্রীদের স্বস্তি
- নাগরিকত্ব ত্যাগ করে অন্য কোনো দেশের নাগরিক হলে এনআইডি বাতিল
- হজ পালন করতে সৌদি পৌঁছেছেন ৯ হাজার ৪৮৪ জন হজযাত্রী
- ইতালির ব্যবসায়ীদের বাংলাদেশে বিনিয়োগের আহবান প্রধানমন্ত্রীর
- আজ কুতুবদিয়া পৌঁছাবে এমভি আবদুল্লাহ
- রাশিয়াকে ঠেকাতে আরও অস্ত্র প্রয়োজন: জেলেনস্কি
- ঢাকায় নিযুক্ত যুক্তরাষ্ট্রের নতুন রাষ্ট্রদূত ডেভিড স্লেটন
- কঠিন সিদ্ধান্ত নিচ্ছেন পুতিন
- এসএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ করলেন প্রধানমন্ত্রী
- দুই দিনে ৫ হাজার ৯২৬ হ্জ যাত্রী ঢাকা ছেড়েছেন
- সরকার স্যাংশন বা ভিসানীতির কেয়ার করে না: কাদের
- ইসরায়েল গাজায় আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন করেছে: যুক্তরাষ্ট্র
- আইইবি ৬১তম কনভেনশনের উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী
- সীমান্তে হত্যা: ভারতের কাছে বাংলাদেশের উদ্বেগ
- বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন প্রধানমন্ত্রী
- ঢাবি অধিভুক্ত সাত কলেজের সাত কলেজের
- না ফেরার দেশে হায়দার আকবর খান রনো
- দীর্ঘ ছয় মাস পর আজ নয়াপল্টনে সমাবেশ করবে বিএনপি
- নিহত পাইলটের জানাজা সম্পন্ন, দাফন মানিকগঞ্জে
- ইসলামী ব্যাংকের বরিশাল জোনের কর্মকর্তা সম্মেলন অনুষ্ঠিত
- সিরিজ নিশ্চিতের পর টাইগারদের হোয়াইটওয়াশের মিশন শুরু
- বিশ্বকাপ দল ঘোষণা, সহ-অধিনায়ক তাসকিন
- জি এম কাদেরের চেয়ারম্যান পদে দায়িত্বে ফিরতে বাঁধা নেই
- নভেম্বরে ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে যাবে বাংলাদেশ
- সরকার পরিবর্তনে এখন জনগণের হাত নেই: জিএম কাদের
- শিক্ষায় ছেলেরা পিছিয়ে কেন, কারন খুঁজতে বললেন প্রধানমন্ত্রী
- নাগরিকত্ব ত্যাগ করে অন্য কোনো দেশের নাগরিক হলে এনআইডি বাতিল
- আবারও সিআইপি হলেন এম এ রাজ্জাক খান রাজ
- পাঁচটি ইলেক্ট্রোলাইট ড্রিংকস কোম্পানির মালিকের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
- আজ কুতুবদিয়া পৌঁছাবে এমভি আবদুল্লাহ