মে দিবস : বদলায়নি শ্রমিকদের ভাগ্য
সারা বিশ্বের কত কি বদলে গেল, বদলায়নি শ্রমিকের হাতের সেই সনাতনী কাস্তে-হাতুড়ি আর জন্ম-জন্মান্তরের শ্রম শোষণ। বছর ঘুরে আবারো খেটে খাওয়া মানুষের স্বপ্ন সার্থকতার দিন মহান মে (১ মে) দিবস এসেছে। তবে আর দশ-পাঁচটা দিবসের মতো আপামর বাঙালির জীবনে এ নিয়ে তেমন কোনো উচ্ছ্বাস নেই। থাকার কথাও নয়। এখানে মে দিবস আসে নেহাত ৩০ এপ্রিলের পরের দিন ১ মে, সেই হিসেবে।
অন্য বছরের মতো এবারও এই দিনটিতে খুব সকালেই অনেক শ্রমিক কাজে বের হবেন। পুরুষ, নারী অথবা শিশু যেই হোক না কেন, যে শ্রমিকটি অগণিত ঘণ্টা ধরে গাধার খাটুনি খেটে চলেছেন, খুব ভোরে উঠে যার দিন শুরু, তার জন্য কোনো আট ঘণ্টার মহান মে দিবস নেই। সে জানেও না আট ঘণ্টা মানে কত ঘণ্টা? আমরা আজ যে উন্নত বিশ্বটাকে দেখতে পাচ্ছি তা গড়ে উঠেছে শ্রমিকের পরিশ্রমে। শ্রমিকের শ্রম ও ঘাম পরস্পর অবিচ্ছেদ্যভাবে জড়িত। কত শ্রমিকের কত যুগ-যুগান্তের পরিশ্রমের ফলে রচিত হয়েছে উন্নতি-অগ্রগতির সোপান, সে কথা কোথাও লেখা হয়নি। সূর্যোদয় থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্ত শ্রমিক শ্রম দিচ্ছে। তার বিনিময়ে জুটেছে দু’মুঠো খাবার, আর নাম মাত্র কিছু পারিশ্রমিক।
মানিকগঞ্জ সদর এলাকার একটি ইটভাটায় কাজ করেন জলিল মান্না। স্ত্রী, তিন ছেলে ও এক মেয়ে নিয়ে তার পরিবার। তিনি ইট ভাটায় ইট টানার কাজ করেন। কর্মক্ষেত্র মাতিয়ে রাখেন গানে গানে। ইট ভাটার শ্রমিকরা জলিল মান্নার খুব ভক্ত। কাজের সাথে গান হলে কাজ যেন আরও দ্রুত বেগে চলে। তিনি দ্য রিপোর্ট টুয়েন্টিফোর ডটকমকে জানিয়েছেন, আর্থিক অনটন থাকায় তিন ছেলের লেখাপড়ার ব্যয়ভার বহন করতে পারেননি তিনি। বর্তমানে তারাও শ্রমিক। তবে একমাত্র মেয়েকে লেখাপড়া করানোর প্রচেষ্টা অব্যাহত রেখেছেন। সংসারের খরচ জোগাতে প্রতিনিয়তই স্ত্রী-সন্তান নিয়ে তাকে কাজ করতে হচ্ছে। তাদের কোনো নির্দিষ্ট কর্মঘণ্টা নেই। সূর্যোদয় থেকে সূর্যাস্ত, সারাদিন ইট টানার কাজ করে জীবিকা নির্বাহ করেন তারা।
মান্নার স্ত্রী শেফালী দ্য রিপোর্টকে বলেছেন, ‘যে যতবেশি ইট টানতে পারে সে তত বেশি বাহবা পায়। আর এই প্রশংসার জন্যে আমগো অতিকষ্টে পাল্লা দিয়ে করতে হয় ইট টানার কাম। পরিশ্রমের থাইক্যা মজুরি অনেক কম। সূর্য উঠনের আগেই আমগো কামে লাগতে হয়। সকালে নাস্তা করণের লাইগ্যা পাই এক ঘণ্টা বিরতি। আবার দুপুরে ঘন্টা খানেক খাওনের বিরতি পাই। এমনে দিনের আলো যতক্ষণ থাকে ততক্ষণ পর্যন্ত চলে কাম। সারাদিনে তো মনে ওয় ১২-১৪ ঘন্টা কাম করিই।’
বাবা-মার সঙ্গে শিশু শ্রমিকরাও নোংরা ময়লা ঘেঁটে জীবনের সুকুমার শৈশব-কৈশরকে মাটি চাপা দিচ্ছে। শহরের বাইরে মায়ের সাথে ইট ভাঙছে যে শিশু-কিশোরটি তাদের কাছেও মে দিবস কোনো গুরুত্ব বহন করে না। তারা জানে তাদের হাতে ধরা হাতুড়ি একটু বেসামাল হলেই অন্য হাতে পড়বে, পঙ্গু হয়ে যাবে চিরতরে। এই দেশে ঠিক কত লাখ শ্রমিক এবং সেই সব শ্রমিকের কত লাখ অপ্রাপ্ত বয়সের শিশু-কিশোর শ্রমিক তার কোনো সঠিক খতিয়ান কারো কাছে নেই।
ইট টানতে টানতে হাতে কড়া পড়ে যাওয়া মান্না-শেফালীর কিশোর সন্তান মো. আজিজ দ্য রিপোর্টকে জানিয়েছে, তার বয়সী শ্রমিকরা সারাদিনে হাজার খানেক ইট টানতে পারে। আর প্রতি হাজার ইট টানার জন্য মজুরি পায় ১০০ টাকা। তাই বেশি উপার্জনের জন্য তাদের প্রতিযোগিতা করে ইট টানতে হয়। পোড়ানো একেকটি ইটের ওজন আড়াই কেজির মতো। তারা একবারে মাথায় নেয় ৬-৮টি করে ইট। সূর্য ডোবার সঙ্গে সঙ্গে তারা মজুরি নিয়ে বাজার করে বাসায় চলে যায়। খেয়ে-দেয়ে ঘুম দেয় পরের দিনের ভোরের অপেক্ষায়; ফের কাজে যাওয়ার জন্য। তাই শ্রমিক দিবস তাদের জন্য কোনো তাৎপর্য বহন করে না।
সারাদিনের পরিশ্রমের পরও শ্রমিকদের আবার আছে মৃত্যু ঝুঁকি। এরপরও তারা কাজ করে শুধু বেঁচে থাকার জন্য। এই গ্রীষ্মের গনগনে রৌদ্রে গরম হাওয়ায় যখন কেউ ঘর থেকে অতি প্রয়োজন ছাড়া বের হতে চায় না, এমনই এক একটি দিনেও শ্রমজীবী মানুষকে কাজ করতে হয়। শ্রমিকরা শুধু জানে ১ মে মানে সরকারি একটি ছুটির দিন। এ ছুটির দিনটি শ্রমিকদেরই জন্য, কিন্তু শ্রমিকরা কাজ ছাড়া থাকলে তাদের পেট যে চলবে না।
পুরান ঢাকার রুপচাঁদ লেনে নতুন একটি দালানের ছাদ ঢালাই শেষে একটি ছোট্ট চায়ের দোকানে চা-বন রুটি খেতে বসেছেন নির্মাণ শ্রমিক আকতারুজ্জামান। তিনি দ্য রিপোর্টকে বলেছেন, ‘দিনে কাজের বিনিময়ে নগদ যা পাই, তাই লইয়্যা যাই। দিন হিসাবে কাজ করি। বাড়ির মালিক তো আর কোনো দিন (মে দিবস) বুঝবো না। আর বুঝলে আমগোই ক্ষতি। একদিন বইয়্যা থাকলে ওই দিনডাই মাটি। কালও (মে দিবসে) কাম আছে।’
পল্টনের অন্য একটি ভবনে কর্মরত নির্মাণ শ্রমিক নজরুল ইসলাম দুপুরে ভাত খেতে খেতে দ্য রিপোর্টকে জানিয়েছেন, দালালের মাধ্যমে কাজ পেয়েছেন তিনি। দালালের সঙ্গে ভবনের মালিকের পাওনা নিয়ে কথা হয়েছে। তারা চুক্তি ভিত্তিক কাজ করে দিচ্ছে। তবে দালালের সঙ্গে ভবনের মালিকের কত টাকার চুক্তি হয়েছে তা শ্রমিকদের অজানা।
তিনি বলেছেন, ‘ছুটির দিন হইলে আরও সমস্যা, ইনকাম থাহে না। আর সব সময় কাজ পাওনও যায় না। কারণ কাম করণের মানুষ অনেক। এহন কাম পাইছি, এহন আর কোনো ছুটির দিন বুঝি না। এহন কাম বুঝি। সরকার যদি এই দিনে বহায়া টাহা দিত তাইল্যে চিন্তা করতাম।’
সারাদেশে রাস্তা-ঘাট পরিচ্ছন্ন রাখা, বাড়ি বাড়ি গিয়ে সারাদিনের ময়লা নিয়ে নির্দিষ্ট স্থানে ফেলা; সেখান থেকে ময়লার স্তুপ নিয়ে সিটি কর্পোরেশনের নিদির্ষ্ট স্থানে ফেলে আসার কাজগুলো যারা করেন, তারা হলেন পরিচ্ছন্ন কর্মী। তারা যদি একদিন তাদের কাজ বন্ধ রাখেন তাহলে শহরের হাল যেমন হবে তাতে করে দুর্গন্ধে কেউ ঘরে থাকতে অথবা বাইরে বের হতে পারবেন কিনা সন্দেহ।
পুরান ঢাকার বিভিন্ন বাসা থেকে ময়লা এনে টিকাটুলির ডাস্টবিনে ফেলার কাজ করছিলেন লাভলী বেগম। তিনি দ্য রিপোর্টকে বলেছেন, ‘মে-মু বুজি না। কাম করলে টাহা আহে। আর আমরা কাম না করলে এই সব বাসাত যারা থাহে তাগো নাকে হাত দিয়া চলতে হইবো। এমনি শরীরডা খারাপ থাকলে যদি একদিন না গেছি, তাইলেই বাসাগুলিত থিক্যা চিল্লা-চিল্লি করে। তহন মাস শেষে টাহা দিতেও কাপ-ঝাপ করে। আবার মে দিবস!’
রাজধানীর পল্টনে একটি বড় ডাস্টবিনের সামনে যে আবর্জনাগুলো বাইরে পড়ে গেছে সেগুলো আবার ঠিক মতো ডাস্টবিনে ফেলছিলেন লাইজু বেগম ও তার ছেলে রাশেদ। ডাস্টবিনগুলো ভরে গেছে, তাই নিচে পড়ে থাকা আবর্জনাগুলো পরিষ্কার করতে তাদের অনেক সমস্যাই হচ্ছে। অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে আবর্জনার উপর দাঁড়িয়েই তাদের এ কাজ করতে হচ্ছে। লাইজু বেগম দ্য রিপোর্টকে বলেছেন, ‘কাল (সোমবার, ১ মে) কাম করতে হইবো কিনা কইতে পারি না। আর এই কাম করতে করতে অভ্যাস হইয়া গেছে। কোনো দিন শরীর খারাপ থাকলে পোলাডা একলা আহে। ওর তহন ঝামেলা বেশি হয়। আমগো শহর পরিষ্কার করণের কাম, একদিন না আইলে কি পরিমাণ ময়লা যে জমে। আমগো কিআর নাগা (বন্ধ) আছে?’
প্রসঙ্গত, আগে শ্রমিকদের অমানবিক পরিশ্রম করতে হতো। প্রতিদিন গড়ে প্রায় ১০ থেকে ১২ ঘণ্টা আর সপ্তাহে ৬ দিন পরিশ্রম করতে হতো। বিপরীতে মজুরি মিলত নগণ্য। শ্রমিকরা খুবই মানবেতর জীবন-যাপন করত, ক্ষেত্রবিশেষে তা দাসবৃত্তির পর্যায়ে পড়ত। ১৮৮৪ সালে যুক্তরাষ্ট্রের শিকাগো শহরের একদল শ্রমিক দৈনিক ৮ ঘণ্টা কাজ করার জন্য আন্দোলন শুরু করেন এবং তাদের এ দাবি কার্যকর করার জন্য তারা সময় বেঁধে দেন ১৮৮৬ সালের ১ মে পর্যন্ত। কিন্তু কারখানা মালিকরা তা মেনে নেয়নি। ১৮৮৬ সালের ১ মে ঘটনার দিন সন্ধ্যাবেলা হাল্কা বৃষ্টির মধ্যে শিকাগোর হে-মার্কেট নামক এক বাণিজ্যিক এলাকায় শ্রমিকরা মিছিলের উদ্দেশ্যে জড়ো হন। তারা ১৮৭২ সালে কানাডায় অনুষ্ঠিত এক বিশাল শ্রমিক শোভাযাত্রার সাফল্যে উদ্বুদ্ধ হয়ে এটি করেছিলেন। আগস্ট স্পিজ নামে এক নেতা জড়ো হওয়া শ্রমিকদের উদ্দেশে কিছু কথা বলছিলেন। হঠাৎ দূরে দাঁড়ানো পুলিশ দলের কাছে এক বোমার বিস্ফোরণ ঘটে, এতে এক পুলিশ নিহত হন। পুলিশ তাৎক্ষণিক শ্রমিকদের উপর অতর্কিত হামলা শুরু করে যা রায়টে (দাঙ্গা) রূপ নেয়। রায়টে ১১ জন শ্রমিক শহীদ হন। পুলিশ হত্যা মামলায় আগস্ট স্পিজসহ আটজনকে অভিযুক্ত করা হয়। এক প্রহসনমূলক বিচারের পর ১৮৮৭ সালের ১১ নভেম্বর উন্মুক্ত স্থানে ৬ জনের ফাঁসি কার্যকর করা হয়। লুইস লিং নামে একজন ফাঁসির একদিন আগেই কারাভ্যন্তরে আত্মহত্যা করেন এবং অন্য একজনের ১৫ বছরের কারাদণ্ড হয়। ফাঁসির মঞ্চে ওঠার আগে স্পিজ বলেছিলেন, ‘আজ আমাদের এই নিঃশব্দতা, তোমাদের আওয়াজ অপেক্ষা অধিক শক্তিশালী হবে।’
পরে ১৮৯৩ সালের ২৬ জুন ইলিনয়ের গভর্নর অভিযুক্ত আটজনকেই নিরপরাধ বলে ঘোষণা দেন এবং রায়টের হুকুম প্রদানকারী পুলিশের কমান্ডারকে দুর্নীতির দায়ে অভিযুক্ত করা হয়। তবে অজ্ঞাত সেই বোমা বিস্ফোরণকারীর পরিচয় কখনোই প্রকাশ পায়নি। শেষ পর্যন্ত শ্রমিকদের ‘দৈনিক আট ঘণ্টা কাজ করার’ দাবি স্বীকৃতি পায়। আর ১ মে বা মে দিবস প্রতিষ্ঠা পায় শ্রমিকদের দাবি আদায়ের দিন হিসেবে। পৃথিবীব্যাপী আজও তা পালিত হয়। বেশকিছু দেশে মে দিবসকে লেবার ডে (শ্রমিক দিবস) হিসেবে পালন করা হয়। এ দিনটি সরকারিভাবে ছুটির দিন। তবে যুক্তরাষ্ট্র বা কানাডায় এ দিনটি পালিত হয় না।
ছবি : নীরব হোসেন মুকিত ও শামীম রিজভী
(দ্য রিপোর্ট/এমএসআর/জেডটি/এনআই/এপ্রিল ৩০, ২০১৭)
পাঠকের মতামত:
- বিমানের সাবেক এমডিসহ ১৬ কর্মকর্তার নামে চার্জশিট, অব্যাহতি ১৪
- মেঘনা ইন্স্যুরেন্সের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ
- মিডল্যান্ড ব্যাংকের আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ
- এনআরবিসি ব্যাংকের পরিচালকের শেয়ার কেনার সিদ্ধান্ত
- লাগাতার দরপতনে শেয়ারবাজার, প্রথম ঘণ্টাতেই নেই ৬৬ পয়েন্ট
- "বাংলাদেশের সাথে আস্থার সম্পর্ক আরও গভীর করতে চায় যুক্তরাষ্ট্র"
- সৌদি পৌঁছেছেন ১৮ হাজার ৬৫১ জন হজযাত্রী
- "সবার জন্য গ্রহণযোগ্য করতে শ্রম আইনের সংশোধন করা হচ্ছে"
- চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নির্বাচনের ফল বাতিল চেয়ে নিপুণের রিট
- গাজায় নিহতের অর্ধেকের বেশি বেসামরিক নারী ও শিশু: জাতিসংঘ
- কোহলিকে অধিনায়ক হিসেবে দেখতে চান সাবেক তারকারা
- সাকিবের রেকর্ড, রিয়াদের আক্ষেপ
- আগামী ২৪ ঘণ্টায় তাপপ্রবাহ অব্যাহত থাকতে পারে
- "জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবেলায় যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের পাশে থাকবে"
- নো হেলমেট, নো ফুয়েল: সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের
- "বিএনপি সরকার ক্ষমতায় এসে সব কমিউনিটি ক্লিনিক বন্ধ করে দেয়"
- পাঁচটি ইলেক্ট্রোলাইট ড্রিংকস কোম্পানির মালিকের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
- মেট্রোরেল শুক্রবার চালানোর প্রস্তুতি
- নির্বাচন নিয়ে বিএনপির ষড়যন্ত্র সফল হয়নি: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- বিশ্বকাপ দল ঘোষণা, সহ-অধিনায়ক তাসকিন
- সরকার স্যাংশন বা ভিসানীতির কেয়ার করে না: কাদের
- অস্বাভাবিক শেয়ারদর বৃদ্ধির কারণ জানে না এশিয়াটিক ল্যাবরেটরিজ
- ইসরায়েলি বিমান হামলায় কমপক্ষে ১৪ জন নিহত
- অপরিপক্ব লিচুতে বাজার সয়লাব
- মিরাজকে নিয়ে চমক দিতে পারে বিসিবি!
- কোচ ফাহিমকে নিয়ে সাকিবের একাকী অনুশীলন
- ঢাকার হোটেল-রেস্টুরেন্টে ডিসকাউন্ট পাবেন পুলিশ সদস্যরা
- আট জেলার ওপর দিয়ে দাবদাহ বয়ে যাচ্ছে
- ঝিনাইদহ-১ আসনে উপনির্বাচন ৫ জুন
- লুর বাংলাদেশ সফর গুরুত্বপূর্ণ নয়: বিএনপি
- সৌদি পৌঁছেছেন ১৫ হাজার ৫১৫ হজযাত্রী
- ঢাকায় এসেছেন ডোনাল্ড লু
- মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্তদের কনডেম সেল নিয়ে রায়: আপিল করবে সরকার
- গাজায় রাতভর ইসরাইলের বিমান হামলায় নিহত ২০
- সূচকের পতনে লেনদেন শেষ
- মঙ্গলবার দুপুরে বাংলাদেশ দল ঘোষণা
- বিভিন্ন অঞ্চলে ফের তাপপ্রবাহ শুরু হতে
- হজ যাত্রীদের ভিসা অনুমোদনের সময় বাড়ানোর আহবান প্রধানমন্ত্রীর
- এপ্রিলে খাদ্যপণ্যে মূল্যস্ফীতি ১০ দশমিক ২২ শতাংশ
- "আমেরিকায় পোশাক রপ্তানি কমার পেছনে বিশ্বযুদ্ধ পরিস্থিতি দায়ী"
- রিজার্ভ কমে এক দশকের মধ্যে সর্বনিম্ন পর্যায়ে
- দুর্ভাগ্যজনকভাবে বিভাজন সৃষ্টি হয়েছে বাংলাদেশে: মির্জা ফখরুল
- ডোনাল্ড লুর সফরে যেসব বিষয় আলোচনা হবে, জানালেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- সূচকের পতনে চলছে লেনদেন
- ফিলিস্তিনের পক্ষে বিক্ষোভ, যুক্তরাষ্ট্রের ৫০ অধ্যাপক গ্রেফতার
- রাফা ছেড়ে পালিয়েছেন ৩ লাখ মানুষ: জাতিসংঘ
- প্যারিসে এমুবাপ্পের শেষ ম্যাচে পিএসজির হার
- ইসরায়েলিদের সামনেই ফিলিস্তিনের পতাকা ওড়ালেন বাংলাদেশীরা
- এসএসসি ও সমমান পরীক্ষার চ্যালেঞ্জ শুরু
- কঠিন সিদ্ধান্ত নিচ্ছেন পুতিন
- সৈয়দপুরে বিমানবন্দরে ফ্লাইট চালু, আটকেপড়া যাত্রীদের স্বস্তি
- নাগরিকত্ব ত্যাগ করে অন্য কোনো দেশের নাগরিক হলে এনআইডি বাতিল
- হজ পালন করতে সৌদি পৌঁছেছেন ৯ হাজার ৪৮৪ জন হজযাত্রী
- ইতালির ব্যবসায়ীদের বাংলাদেশে বিনিয়োগের আহবান প্রধানমন্ত্রীর
- আজ কুতুবদিয়া পৌঁছাবে এমভি আবদুল্লাহ
- আবারও সিআইপি হলেন এম এ রাজ্জাক খান রাজ
- সহযোগী অধ্যাপক হলেন ৯০ বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক
- পোশাক শিল্পে এখনই ৩ চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা জরুরি
- সূচকের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতার মধ্য দিয়ে লেনদেন চলছে
- রোনালদোর স্বপ্ন ভেঙ্গে চ্যাম্পিয়ন নেইমারের আল হিলাল
- শুরুর বিপথ সামলে বাংলাদেশের সংগ্রহ ১৫৭
- আফগানিস্তানে বন্যায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে ৩৩০
- শিক্ষায় ছেলেরা পিছিয়ে কেন, কারন খুঁজতে বললেন প্রধানমন্ত্রী
- এসএসসি পরীক্ষায় গড় পাসের হার ৮৩ দশমিক ০৪ শতাংশ
- আজ বিশ্ব মা দিবস, যেভাবে এলো
- এসএসসি ফলাফল জানা যাবে যেভাবে
- জি এম কাদেরের চেয়ারম্যান পদে দায়িত্বে ফিরতে বাঁধা নেই
- এসএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ করলেন প্রধানমন্ত্রী
- ইসলামী ব্যাংকের বরিশাল জোনের কর্মকর্তা সম্মেলন অনুষ্ঠিত
- ওয়ালটন ফ্রিজ কিনে লাখ টাকার ক্যাশ ভাউচার পেলেন শিক্ষক এনামুল
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকের হজ বুথ উদ্বোধন
- ইউএস ট্রেড শো- ২০২৪ এ ইসলামী ব্যাংকের স্টল উদ্বোধন
- "সীমান্তে গুলি করে দেশের মানুষকে হত্যা করা হলেও সরকার নিশ্চুপ"
- সরকার পরিবর্তনে এখন জনগণের হাত নেই: জিএম কাদের
- "সাংবাদিক ও দুদকের কর্মকর্তাকে টাকা দিয়েছেন শামসুজ্জামান"
- রাশিয়াকে ঠেকাতে আরও অস্ত্র প্রয়োজন: জেলেনস্কি
- ঢাকায় নিযুক্ত যুক্তরাষ্ট্রের নতুন রাষ্ট্রদূত ডেভিড স্লেটন
- কঠিন সিদ্ধান্ত নিচ্ছেন পুতিন
- এসএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ করলেন প্রধানমন্ত্রী
- অনলাইন জুয়ার মাধ্যমে দেশ থেকে অর্থ পাচার হচ্ছে: অর্থমন্ত্রী
- প্রথম ফ্লাইটে সৌদি গেলেন ৪১৩ জন হজযাত্রী
- তিস্তা প্রকল্পে ভারত অর্থায়ন করতে চায়: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- পাঁচ ঘণ্টা পর স্বাভাবিক ঢাকার সঙ্গে উত্তরবঙ্গের রেল যোগাযোগ
- দুই দিনে ৫ হাজার ৯২৬ হ্জ যাত্রী ঢাকা ছেড়েছেন
- ইসরায়েল গাজায় আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন করেছে: যুক্তরাষ্ট্র
- আইইবি ৬১তম কনভেনশনের উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী
- সীমান্তে হত্যা: ভারতের কাছে বাংলাদেশের উদ্বেগ
- বিএনপি নেতাদের সঙ্গে যুক্তরাজ্যের পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর বৈঠক
- বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন প্রধানমন্ত্রী
- সরকার স্যাংশন বা ভিসানীতির কেয়ার করে না: কাদের
- মিল্টন সমাদ্দারকে রিমান্ড শেষে কারাগারে প্রেরণ
- ঢাবি অধিভুক্ত সাত কলেজের সাত কলেজের
- দীর্ঘ ছয় মাস পর আজ নয়াপল্টনে সমাবেশ করবে বিএনপি
- নিহত পাইলটের জানাজা সম্পন্ন, দাফন মানিকগঞ্জে
- না ফেরার দেশে হায়দার আকবর খান রনো
- সিরিজ নিশ্চিতের পর টাইগারদের হোয়াইটওয়াশের মিশন শুরু
- নভেম্বরে ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে যাবে বাংলাদেশ
- ইসলামী ব্যাংকের বরিশাল জোনের কর্মকর্তা সম্মেলন অনুষ্ঠিত
- সরকার পরিবর্তনে এখন জনগণের হাত নেই: জিএম কাদের
- জি এম কাদেরের চেয়ারম্যান পদে দায়িত্বে ফিরতে বাঁধা নেই