ন্যাটো জোট থেকে সত্যিই বেরিয়ে যাবে তুরস্ক?
মার্কিন নেতৃত্বাধীন ন্যাটো সামরিক জোটের মধ্যে নতুন করে টানাপড়েন দেখা দিয়েছে এবং তা বেশ শক্তভাবে শুরু হয়েছে। এই টানাপড়েন চলছে প্রধানত তুরস্ককে নিয়ে। পরিস্থিতি এমন পর্যায়ে গেছে যে, এই জোট থেকে তুরস্ক বের হয়ে যেতে পারে। তুরস্ক যদি ন্যাটো জোট থেকে বের হয়ে যায় তাহলে ধারণা করার যথেষ্ট কারণ রয়েছে যে, এই জোটের সূতার পাক খুলতে শুরু করবে এবং সদস্য দেশগুলোর মধ্যকার বন্ধন আলগা হয়ে যাবে। পরিণতিতে জোট ভেঙেও যেতে পারে। কারণ ইউরোপের দেশগুলো ন্যাটো জোট নিয়ে এখন আর আগের মতো সন্তুষ্ট নেই।
৬৮ বছর আগে অর্থাৎ ১৯৪৯ সালের ৪ এপ্রিল উত্তর আটলান্টিক চুক্তি সংস্থা বা ন্যাটো জোটের জন্ম হয়। প্রথমে ১২টি দেশ নিয়ে এ জোট যাত্রা শুরু করে এবং প্রতিষ্ঠার তিন বছর পর জোটে নতুন সদস্য নিয়ে এর বিস্তৃতি বাড়ানো হয়। জোটের পরিসর বাড়ে তুরস্ক ও গ্রিসের যোগদানের মধ্যদিয়ে। ন্যাটো জোটে রয়েছে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের ভেটো ক্ষমতাধর তিন দেশ আমেরিকা, ব্রিটেন ও ফ্রান্স। শুধু তাই নয়, এ তিনটি দেশ পরমাণু অস্ত্রের অধিকারীও বটে। যাহোক, তুরস্ক হচ্ছে- ন্যাটো জোটের একমাত্র মুসলিম সদস্য এবং অবশ্যই অনেক পুরনো সদস্য দেশ। মার্কিন নেতৃত্বাধীন সামরিক জোটে তুরস্ক রয়েছে আজ ৬৫ বছর। এর মধ্যে দেশটি ১৯৬৯ সাল থেকে ১৯৭১ সাল পর্যন্ত জোটের মহাসচিবের দায়িত্ব পালন করেছে। কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছে- এ জোটে তুরস্ক ততটা মর্যাদার অধিকারী নয়, যতটা মর্যাদা অন্য সদস্য দেশগুলোকে দেয়া হয়। একটা উদাহরণ দিলেই বিষয়টি খানিক পরিষ্কার হবে। সেটা হচ্ছে- তুরস্কে সামরিক অভ্যুত্থান হয়েছে বেশ কয়েকবার এবং ধারণা করার অনেক কারণ রয়েছে যে, এসব সামরিক অভ্যুত্থানের পেছনে আমেরিকাসহ ন্যাটোর গুরুত্বপূর্ণ ও শক্তিধর দেশগুলোর প্রত্যক্ষ-পরোক্ষ সমর্থন ছিল। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর সারা বিশ্বে যত সামরিক অভ্যুত্থান হয়েছে তার প্রতিটি ঘটনায় আমেরিকার সরাসরি কিংবা পরোক্ষ সর্থন ছিল বলে একটা ধারণা প্রচলিত রয়েছে। তুরস্কে সেনা অভ্যুত্থানগুলোর বিষয়েও সে ধারণা বর্তমান। তুর্কি নাগরিক ওসমান ওলচে যখন ন্যাটো জোটের মহাসচিব হন তখন তুরস্কে সেনাশাসক ক্ষমতায়। ফলে, সে ধারণা আরো জোরদার হওয়ার সুযোগ রয়েছে। ২০১৬ সালে তুরস্কে যে ব্যর্থ সেনা অভ্যুত্থান হয়েছে তার পেছনে আমেরিকার সরাসরি হাত রয়েছে বলে মনে করেন প্রেসিডেন্ট এরদোগানসহ তুর্কি নেতারা। এছাড়া, সিরিয়া লড়াইয়ে আমেরিকা ও ন্যাটো জোটের অনেক দেশের সঙ্গে ছিল তুরস্ক। কিন্তু আমেরিকা সিরিয়ার কুর্দি গেরিলাদেরকে সমর্থন ও অস্ত্র দিচ্ছে যা তুরস্কের কাছে মোটেই পছন্দ নয়। সিরিয়ায় তৎপরতা কুর্দি গেরিলাদেরকে তুরস্ক শত্রু মনে করে এবং তুরস্কে তৎপর কুর্দি গেরিলা গোষ্ঠী পিকেকে’র সঙ্গে সিরিয়ার কুর্দি গেরিলাদের সম্পর্ক রয়েছে বলে আংকারা অভিযোগ করে। অর্থাৎ এ ক্ষেত্রে তুরস্কের স্বার্থ না দেখে আমেরিকা তার নিজের ও ইসরাইলের স্বার্থ দেখতে ব্যস্ত বলে মনে করছে তুরস্ক। কুর্দি গেরিলাদেরকে ক্ষমতায়ন করে সিরিয়ায় দীর্ঘদিন থাকার পরিকল্পনা করছে আমেরিকা যা তুরস্কের জন্য চরম বিপদের কারণ হবে। এছাড়া ইরাক, ইরান ও সিরিয়ায় আলাদা কুর্দি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার আন্দোলন জোরদার করবে। ফলে, কুর্দি ইস্যুতে আমেরিকার সঙ্গে তুরস্কের চরম দ্বন্দ্ব দেখা দিয়েছে। এরদোগান এখন সম্ভবত পরিষ্কার করে বুঝে গেছেন যে, “আমেরিকা যার বন্ধু তার আর শত্রুর দরকার নেই।”
যে ন্যাটো জোটের সঙ্গে তুরস্কের দীর্ঘ ৬৫ বছরের সম্পর্ক সেই সারথীর সঙ্গে আজকাল সম্পর্ক ভালো যাচ্ছে না। তবে সম্প্রতি যে কারণে ন্যাটো সঙ্গে তুরস্কের টানাপড়েন মারাত্মক আকার ধারণ করেছে তা হলো- নরওয়েতে অনুষ্ঠিত সাম্প্রতিক ন্যাটোর মহড়ায় তুর্কি প্রেসিডেন্ট রজব তাইয়্যেব এরদোগান ও আধুনিক তুরস্কের প্রতিষ্ঠাতা মুস্তাফা কামাল আতাতুর্কের নাম ও ছবি শত্রু তালিকায় রাখা হয়। বিষয়টি জানতে পেরে ১৭ নভেম্বর মহড়া থেকে ৪০ জন তুর্কি সেনাকে দেশে ফেরত আনার নির্দেশ দেন এরদোগান। এছাড়া, সিরিয়া ইস্যুতে তুরস্কের প্রথম দিককার ভূমিকা আর বর্তমানের ভূমিকার মধ্যে পার্থক্য রয়েছে। সিরিয়া ইস্যুতে প্রথম দিকে এরদোগানের নেতৃত্বাধীন তুরস্ক উগ্র সন্ত্রাসী গোষ্ঠীগুলো, আমেরিকা, সৌদি আরব ও ইসরাইলের কাতারে ছিল। কিন্তু ইরান ও রাশিয়ার কূটনৈতিক উদ্যোগের পর তুরস্ক ধীরে ধীরে সে অবস্থান থেকে সরে এসেছে এবং এখন সিরিয়ায় শান্তি প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে নিশ্চয়তা প্রদানকারী তিন দেশের একটি হলো তুরস্ক। অন্য দু দেশ ইরান ও রাশিয়া।
ন্যাটোর মহড়া থেকে সেনা প্রত্যাহার করার পর প্রেসিডেন্ট এরদোগানের সিনিয়র উপদেষ্টা ও পেট্রিয়টিক পার্টির চেয়াম্যান ইউনুস সোনার ন্যাটো জোটে তুরস্কের সদস্য পদের বিষয়টি নতুন করে মূল্যায়ন করার জন্য দেশটির জাতীয় সংসদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি রাশিয়ার বার্তা সংস্থা স্পুৎনিককে খুব পরিষ্কার করে বলেছেন, ন্যাটো জোট থেকে তুরস্কের বেরিয়ে আসাটা নিশ্চিত, তা ঠেকানো যাবে না। এছাড়া, ২০ নভেম্বর প্রেসিডেন্ট এরদোগানের শীর্ষ পর্যায়ের আরকে উপদেষ্টা ইয়ালচিন তোপচু জাতীয় সংসদের সদস্যদের প্রতি ন্যাটো জোটে তুরস্কের সদস্যপদের বিষয়টি নতুন করে ভাবার আহ্বান জানান।
স্পুৎনিককে ইউনুস সোনার বলেন, ন্যাটো জোট থেকে বেরিয়ে যাওয়ার বিষয়টি দীর্ঘদিন ধরে ভাবা হচ্ছে এবং তুরস্ক এরইমধ্যে এ প্রক্রিয়া শুরু করেছে। তিনি জানান, ইরাকের কুর্দিস্তানে সাম্প্রতিক গণভোটের যে বিরোধিতা করেছে তুরস্ক তা ন্যাটো জোটের কাঠামোর ভেতরে থেকে করা হয় নি বরং ইরান, রাশিয়া ও ইরাকের সঙ্গে মিলে করা হয়েছে। এছাড়া, সিরিয়া ইস্যুতে তুরস্ক বর্তমানে যে অবস্থান নিয়েছে তাও ন্যাটোর সঙ্গে মানানসই নয় বলে জানান ইউনুস সোনার।
ন্যাটোর সঙ্গে তুরস্কের টানাপড়েনের আরেকটি উদাহরণ তুলে ধরেছেন তুরস্কের এ রাজনীতিবিদ। তিনি বলেন, প্রকৃত সত্য হচ্ছে- কাতার ইস্যুতে যে সংকট তৈরি হয়েছে তার মূলে রয়েছে মার্কিন প্রেসক্রিপশনে মুসলিম ন্যাটো গড়ার পরিকল্পনা প্রত্যাখ্যান। সৌদি নেতৃত্বে একটি সুন্নি সামরিক জোট গঠনের জন্য আমেরিকা এই পরিকল্পনা প্রণয়ণ করে এবং তুরস্ক তা মেনে নেয় নি। বরং এর বিপরীতে গিয়ে রাশিয়া ও চীনের সঙ্গে সামরিক সহযোগিতার সম্পর্ক গড়ে তুলেছে তুরস্ক।
সোনার জোর দিয়ে বলেন, যদিও তুরস্ক এখনো ন্যাটোর সদস্য দেশ হিসেবে রয়েছে তবে তার পররাষ্ট্রনীতি ন্যাটোর সঙ্গে মিল রেখে নির্ধারিত হচ্ছে না। তিনি বলেন, শুধু ন্যাটোর সঙ্গে দূরত্ব বজায় রেখে পররাষ্ট্রনীতি নির্ধারিত হচ্ছে তাই নয় বরং তুর্কি সামরিক বাহিনী থেকে ন্যাটোপন্থি লোকজনকে বের করে দেয়া হচ্ছে যা নিয়ে আমেরিকার বার বার গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছে।
সোনার বলেন, নরওয়েতে মহড়ার সময় প্রেসিডেন্ট এরদোগান ও কামাল আতাতুর্কের ছবি শত্রু তালিকায় রাখা কোনো সাধারণ ঘটনা নয় এবং এটা ছোটখাটো ভুল নয় বরং এ ঘটনার মধ্যদিয়ে ন্যাটো ও তুরস্কের মধ্যকার দূরত্ব ফুটে উঠেছে। তিনি জানিয়েছন, ন্যাটো জোটে থাকার পক্ষে তুরস্কে এখন খুব কম মানুষের সমর্থন পাওয়া যাবে। তুরস্কে এখন রাজনৈতিক আবহাওয়া এমন যে, আমেরিকা ও ন্যাটো জোটের সঙ্গে সহযোগিতা করার বিরোধী সবাই। তুরস্কের প্রেট্রিয়টিক পার্টির প্রধান বলেন, ন্যাটো জোট থেকে তুরস্ক বেরিয়ে গেলে এ জোট পতনের দিকে এগিয়ে যাবে।
প্রশ্ন উঠতে পারে ন্যাটো জোট ছেড়ে কোথায় যাবে তুরস্ক? দেশটি কী একাকি থাকবে? না, তেমন কোনো কারণ নেই বরং তুরস্ক ন্যাটো জোট ছেড়ে সাংহাই সহযোগিতা পরিষদে যোগ দিতে পারে এবং সেখানেই দেশটি বেশি লাভ খুঁজে পাবে বলে মনে করছে। সে লাভ হবে দুপক্ষের জন্যই। ইউনুস সোনার মনে করেন, ন্যাটো জোট থেকে নিজেকে প্রত্যাহার করে তুরস্ক ইউরেশিয়া কাঠামোয় যোগ দিলে ইউরেশিয়াকে নতুন মাত্রায় পৌঁছাতে সাহায্য করতে পারবে আংকারা।
ইউনুস সোনার বলছেন, ন্যাটো জোট থেকে শুধুমাত্র তুরস্কই বেরিয়ে আসার চিন্তা করছে না বরং ইউরোপের বেশকিছু দেশ একই চিন্তা করছে। এরইমধ্যে এসব দেশ ন্যাটোর সঙ্গে দূরত্ব বজায় রেখে পথ চলতে শুরু করেছে। এর অংশ হিসেবে সম্প্রতি ইউরোপের দেশগুলো নিজেদের মধ্যে প্রতিরক্ষা চুক্তি সই করেছে। ইউনুস সোনার জানান, ইরান ইস্যুতে আমেরিকার অবস্থানে ব্রিটেন, ফ্রান্স ও জার্মানি চরম উদ্বিগ্ন। পাশাপাশি ইউক্রেনে ন্যাটো জোটের কার্যক্রমে কিছু সদস্য দেশ উদ্বিগ্ন। তিনি দাবি করেন, নতুন নিরাপত্তা ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠার জন্য ভবিষ্যতে এসব দেশ তুরস্কের পথ অনুসরণ করবে। ফলে, যে ন্যাটো জোট আমেরিকা তৈরি করেছিল সেই জোটে আমেরিকা একাই থাকবে। সোনার মনে করেন, তুরস্কের বেরিয়ে যাওয়াটা ন্যাটো জোটে মৌলিক পরিবর্তন আনার পথ উন্মুক্ত করে দেবে।#
লেখক: সিনিয়র সাংবাদিক, রেডিও তেহরান।
(দ্য রিপোর্ট/এনটি/নভেম্বর ২৬, ২০১৭)
পাঠকের মতামত:
- ডিবিএইচ ফাইন্যান্সের আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ
- ইউনাইটেড ইন্স্যুরেন্সের ইপিএস বেড়েছে
- আইপিডিসি ফাইন্যান্সের পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা
- সূচকের উত্থানের মধ্যে দিয়ে লেনদেন শেষ
- রাফাহ ছাড়তে ইসরাইলের নির্দেশ, হামলা হবে
- বিরক্ত হয়ে আবারও ভক্তকে চড় মারলেন সাকিব
- যেসব এলাকায় বুধবার ব্যাংক বন্ধ
- উপজেলা নির্বাচনের সংশ্লিষ্ট এলাকায় সাধারণ ছুটি ঘোষণা
- হিট স্ট্রোকে ১৪ দিনে নিহত ১৫
- ঝিনাইদহ-১ আসনের উপনির্বাচন স্থগিত
- মিল্টনের আশ্রমের দায়িত্ব নিচ্ছে শামসুল হক ফাউন্ডেশন: হারুন
- মঙ্গলবার থেকে স্বাভাবিক কার্যক্রমে ফিরছে প্রাথমিক বিদ্যালয়
- সম্পদ বৃদ্ধিতে এমপিদের চেয়ে এগিয়ে উপজেলা চেয়ারম্যানরা: টিআইবি
- রিজার্ভ চুরির মামলায় তদন্ত প্রতিবেদন পেছালো
- হামাসের রকেট হামলায় তিন ইসরায়েল সেনা নিহত
- বিশ্বকাপ জিতলে কোটি টাকা পুরস্কার পাবেন বাবর-শাহিনরা
- ৬ উইকেটের জয় বাংলাদেশের, সিরিজ জয়ের পথে বাংলাদেশ
- যাত্রাবাড়ীতে বাস-পিকআপ সংঘর্ষে নিহত ২
- ন্যাশনাল ব্যাংকের পর্ষদের পদত্যাগ, নতুন পর্ষদ গঠন
- আল-জাজিরার অফিসে ইসরায়েলি পুলিশের অভিযান, ভাঙচুর
- ১২ ঘণ্টার ব্যবধানে দুই রোহিঙ্গাকে গলা কেটে হত্যা
- তিনদিনেও নেভেনি আগুন, স্থানীয়দের ধারণা এটি নাশকতা
- উন্নয়ন ও অগ্রগতির জন্য গবেষণার কোনো বিকল্প নেই: রাষ্ট্রপতি
- দুপুরের মধ্যে ৮০ কিমি বেগে ঝড়ের আভাস, নৌ বন্দরে দুই নম্বর সতর্কতা
- সূচকের উত্থানে লেনদেন শেষ
- শিকাগোতে ৬৮ ফিলিস্তিনিপন্থি বিক্ষোভকারী গ্রেফতার
- কেনিয়ায় বন্যায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে ২২৮
- নির্বাচন বর্জনে দেশের জনগণের প্রতি আহবান রিজভীর
- ভারতের পররাষ্ট্র সচিব ঢাকা সফরে আসছেন
- "পুঁজিবাজারে ক্যাপিটাল গেইনের ওপর কর আরোপ করা হবে না"
- মিয়ানমারের ৮৮ সীমান্তরক্ষীর বাংলাদেশে প্রবেশ
- তাপপ্রবাহ এবারই শেষ হচ্ছে না: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
- "গণতন্ত্র রক্ষায় করতে হলে গণমাধ্যমের স্বাধীনতা প্রতিষ্ঠা করতে হবে"
- যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আওয়ামী লীগের কোনো সংঘাত নেই: কাদের
- টানা তৃতীয়বারের মতো লন্ডনের মেয়র সাদিক খান
- ৫ অ্যাসিস্ট ও এক গোলে মেসির জোড়া রেকর্ড
- ৩৯ বছর বয়সে রোনালদোর হ্যাটট্রিক, আল নাসেরের জয়
- "আত্রাই নদীতে বাংলাদেশের বাঁধ, পানি পাচ্ছেনা দক্ষিন দিনাজপুর"
- প্রবাসে এনআইডি করতে রঙিন ছবি দেয়া বাধ্যতামূলক
- হিট এলার্টের মধ্যে ঝড়ের পূর্বাভাস
- আজ থেলে স্কুল-কলেজ খোলা
- এ জে মোহাম্মদ আলীর সম্মানে আজ বন্ধ সুপ্রিম কোর্টের বিচারকাজ
- পরিধি বাড়িয়ে আগুনে জ্বলছে সুন্দরবন, তদন্ত কমিটি
- ঢাকা সেনানিবাসে এএফআইপি ভবন উদ্বোধন করেছেন প্রধানমন্ত্রী
- মুজিব কিল্লা নির্মাণের আড়াঁলে অনিয়ম, হরিলুট ও স্বেচ্ছাচারিতা
- ব্রাজিলে প্রবল বর্ষণে অন্তত ৩৯ জনের মৃত্যু
- ডিএসইতে পিই রেশিও কমেছে
- বিশ্বকাপের দলে সুযোগ পেতে এই পারফরম্যান্সটার বিকল্প নেই: সাইফউদ্দিন
- নিজ্জর হত্যাকাণ্ড: কানাডায় গ্রেপ্তার ৩
- ইসরায়েলের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক স্থগিত করেছে তুরস্ক
- গাজীপুরে ট্রেন দুর্ঘটনা: ২৩ ঘণ্টায় শেষ হয়নি উদ্ধার অভিযান
- আজও অস্বাস্থ্যকর ঢাকার বাতাস
- ঢাকাসহ পাঁচ বিভাগে বৃষ্টি হতে পারে
- ট্রেনের রেয়াত-সুবিধা প্রত্যাহার, আজ থেকে কার্যকর
- আজ ২৫ জেলায় স্কুল-কলেজ বন্ধ
- অস্থির মুরগির বাজার, বেড়েছে পেঁয়াজ ও মুরগির দাম
- "যারা আমাদেরকে চাপে রাখতে চেয়েছিল, তারাই এখন চাপে"
- শেয়ার ছাড়বে রুপালী ব্যাংক
- রবি ও এমটিবির ক্রেডিট রেটিং নির্ণয়
- ৫ ব্যাংকের লভ্যাংশ ঘোষণা
- জিপির ২০ টাকা রিচার্জের মেয়াদ বাড়লো
- রাফাহ শহরে বোমা হামলা চালিয়েছে ইসরাইলি সেনাবাহিনী
- মধ্যরাতে কাকে অপরাধী বলে পোস্ট দিয়ে ডিলিট করলেন তিশা!
- ইসরায়েলের সঙ্গে সব ধরনের বাণিজ্য বন্ধ করে দিলো তুরস্ক
- ১০ বাংলাদেশিকে ছেড়ে দিলো আরাকান আর্মি
- কালবৈশাখী ঝড়ের খবর দিলো আবাহাওয়া অফিস
- আজ বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম দিবস
- চার মাসে রেমিট্যান্স ৮৩১ কোটি ডলার, আগের থেকে ২১ শতাংশ বেশি
- জামিনে মুক্ত মামুনুল হক
- জাতিসংঘের বাংলাদেশে শান্তির সংস্কৃতি রেজ্যুলেশনটি গৃহীত
- গ্রামীণফোনের এজিএমে ১২৫ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা
- ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে রেমিট্যান্স গ্রহণ করে গাড়ী জিতল কাপাসিয়ার মুঞ্জিল
- ইসলামী ব্যাংকে বৈদেশিক মুদ্রা জমা বিষয়ক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত
- শনিবার থেকে স্কুল-কলেজ খোলা: শিক্ষা মন্ত্রণালয়
- রাতের আঁধারে লাশ দাফন বিষয়ে সদুত্তর দিতে পারেননি মিল্টন: ডিবি
- জাতীয় ও আন্তর্জাতিকভাবে এনএসইউ'ই সুনাম ধরে রেখেছে
- এবার ঢাবির থেকে এগিয়ে এনএসইউ
- চলমান হিট ওয়েভে স্বস্তি দিবে মিনিস্টার ফ্যান
- আওয়ামী লীগ মিলিটারির পকেট থেকে বের হয়নি: প্রধানমন্ত্রী
- ৭ বছরে সবচেয়ে বেশি তাপমাত্রা বেড়েছে মহাখালী ও গুলিস্তানে
- যেসব জেলায় স্কুল- কলেজ বন্ধ আজ
- রাতের আঁধারে লাশ দাফন বিষয়ে সদুত্তর দিতে পারেননি মিল্টন: ডিবি
- লেভানদোভস্কির গোলে বার্সার জয়
- নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহে বিদ্যুৎ বিভাগের নির্দেশণা
- এশিয়ার সেরা ৩০০ বিশ্ববিদ্যালয়ের তালিকায় নেই বুয়েট- ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
- আজ বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম দিবস
- ট্রেনের রেয়াত-সুবিধা প্রত্যাহার, আজ থেকে কার্যকর
- ডিএসইতে পিই রেশিও কমেছে
- সন্ধ্যায় খালেদা জিয়াকে হাসপাতালে নেওয়া হবে
- আজ রাত থেকে তাপপ্রবাহ প্রশমিত হতে পারে
- রেকর্ড তাপমাত্রা যশোরে ৪৩.৮
- মিল্টন সমাদ্দারের বিরুদ্ধে রাতেই তিন মামলা
- ড. মুহাম্মদ ইউনূসসহ ১৪ জনের জামিন
- মে দিবস ও বাংলাদেশের শ্রমিক শ্রেণি
- দেশের পথে এমভি আবদুল্লাহ
- দ্বাদশ জাতীয় সংসদের দ্বিতীয় অধিবেশন আজ
- জি কে শামীমের আইনজীবীকে শাস্তি দিল আদালত
- দেশের বিভিন্ন স্থানে দেখা মিললো কাঙ্ক্ষিত বৃষ্টির
- ভারতের কাছে বৃষ্টি আইনে ১৯ রানে হারলো বাংলাদেশ
- শেষ ম্যাচে উইকেট ছাড়াই থেকে আইপিএল মিশন শেষ করলেন মুস্তাফিজ