ইমাম আন নববি(রহ) সংকলিত চল্লিশ হাদীস : এক
ইখলাস ও নিয়ত
দ্য রিপোর্ট ডেস্ক : আমীরুল মু’মিনীন আবু হাফস্ উমার বিন আল-খাত্তাব (রা) হতে বর্ণিত হয়েছে, তিনি বলেছেন- আমি রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লামকে বলতে শুনেছি- সমস্ত কাজের ফলাফল নির্ভর করে নিয়্যতের উপর, আর প্রত্যেক ব্যক্তি যা নিয়্যত করেছে, তাই পাবে। সুতরাং যে ব্যক্তি আল্লাহ্ ও তাঁর রাসূলের জন্য হিজরত করেছে, তার হিজরত আল্লাহ্ ও তাঁর রাসূলের দিকে হয়েছে, আর যার হিজরত দুনিয়া (পার্থিব বস্তু) আহরণ করার জন্য অথবা মহিলাকে বিয়ে করার জন্য তার হিজরত সে জন্য বিবেচিত হবে যে জন্য সে হিজরত করেছে [সহীহ্ আল-বুখারী: ১, সহীহ্ মুসলিম: ১৯০৭।
হাদীসের ব্যাকগ্রাউন্ড : এই হাদীসটি রাসুল (স) বলেছেন এমন এক পরিপ্রেক্ষিতে যখন একজন ব্যাক্তি (পুরুষ) হিজরতের সময় কোন এক জনকে (মহিলা) বিয়ে করার উদ্দেশ্যে মক্কা থেকে মদিনায় হিজরত করেছেন। অন্যসবাই যখন আল্লাহ ও তার রাসুলের (স) আদেশ কে মান্য করে ইসলামের জন্য হিজরত করেছেন তখন শংশ্লিষ্ট ব্যাক্তির উদ্দেশ্য ছিলো তার পছন্দের নারীকে বিয়ে করা। এই হাদীসটি ইসলামে গুরুত্বপুর্ন হাদীসগুলোর অন্যতম।
এই হাদীসটির ব্যপারে ইমাম শাফেয়ী (রহ) বলেন, এই হাদীসটি সমস্ত ইসলামি জ্ঞানের একতৃতীয়াংশ যা ফিকহের সত্তুরটি বিষয়ের সাথে সম্পৃক্ত। ইমাম আহমদ (রহ) ইমাম শাফেয়ী (রহ) এর মতামতকে ভিত্তিকরে বলেন ইসলামর তিনটি মৌলিক ভিতের মধ্যে একটি হল এই হাদীসটি। বাদবাকী দুইটি মৌলিক ভিতের আলোচনা আগামী পর্বের হাদীস গুলোতে আসবে।
“নিয়্যাহ” শব্দটির দুইটি অর্থ হয় যেমন-
১। কোন ইবাদাতের পুর্বে মনস্থির করা
২। ইচ্ছা করা
এই হাদীস দ্বারা ২য় অর্থটাকেই ইঙ্গিত করা হয়েছে। এই দুটি অর্থের মধ্যে একটি মেজর পার্থক্য হল যখন কেউ কোন ভালো কিছু করার জন্য মনস্থির করেন তখন আল্লাহ তাঁকে একটি ভালো কাজ করার জন্য মনস্থির করার বদৌলতে যাযাহ দান করেন। কিন্তু যখন কেউ কোন নির্দিষ্ট (দুনিয়াবী) উদ্দেশ্য পুর্ন করার জন্য কোন ভালো কাজ করেন তখন সেটার জন্য তার ঐ দুনিয়াবী উদ্দেশ্যই শুধু পুর্ন হয় কিন্তু আখিরাতে নিয়ে যাবার জন্য আমল নামায় কিছু যোগ হয় না।
শিক্ষা: রাসুল (স) হাদীসটি শুরু করেছেন “ইন্নামাল আ’মালু বিন্নিয়্যাত” অর্থাৎ সমস্ত কাজের ফলাফল নির্ভর করে নিয়্যতের উপর এই কথা বলে। এর পরেই তিনি তিনটি উদাহরন দিয়েছেন, এটাই রাসুল (স) এর পদ্ধতি। এই উদাহরন গুলো আমাদেরকে মুল বক্তব্যটাকে ব্যাক্ষা করতে সাহায্য করে। যার কারনে আমরা একই ধরনের পরিস্থিতিতে হাদীসের শিক্ষাটাকে বাস্তবায়ন করতে পারি। তবে মুলত এই হাদীসে নিয়তের দুইটি দিককেই স্পষ্ট করে তুলে ধরা হয়েছে। যে তিনটি উদাহরন এখানে আমরা দেখতে পাই সেগুলো হল “ভালো এবং নিষ্কলুষ নিয়তে হিজরত”, “দুনিয়াবী উদ্দেশ্যে হাসিলের নিয়তে হিজরত” এবং “বিয়ের নিয়তে হিজরত”। উল্যেক্ষ্য এখানে “বিয়ের নিয়তে হিজরতটা” মুলত দুনিয়াবী উদ্দেশ্য অর্জনেরই একটি অংশ। কিন্তু যেহেতু মুল ঘটনাটা বিয়ের উদ্দেশ্য প্রনোদিত হিজরতকে নিয়ে সেহেতু রাসুল (স) এখানে শুধু বিয়ের উদ্দেশ্যে হিযরতের কথা বলেই খ্যান্ত হতে পারতেন। কিন্তু তিনি সেটা না করে মানুষের এই উদ্দেশ্য প্রনোদিত ভালোকাজের যে ঝোঁক সেটাকে আরও বৃহৎ পরিসর থেকে বুঝাবার জন্য “দুনিয়াবী উদ্দেশ্যে হাসিলের নিয়তে হিজরত” এর কথা আলাদা করে উল্ল্যেখ করেছেন। মুলত এই কথাটার মধ্যদিয়ে যাবতীয় মতলবাচ্ছন্ন দ্বীমুখি নীতিকে একসাথে ইঙ্গিত করা হয়েছে।
এই হাদিসটি মুলত খুলুসিয়্যাত বা ইখলাসের (sincerity) উপর গুরুত্বারোপ করেছে। ইখলাস বলতে আমরা আল্লাহর প্রতি আমাদের সততা এবং ন্যায়গত অবস্থানকেই বুঝি, যেখানে যেকোন কাজের পেছনে একমাত্র এবং শুধুমাত্র আল্লাহর সন্তুষ্টি এবং তারই জন্য করাকে বুঝায়। যে কোন ভালো কাজ বা ইবাতাদ কবুলের জন্য ইখলাস একটি গুরুত্বপুর্ন শর্ত। এর পরেই আসে শরিয়ত সম্মত পদ্ধতির কথা। অর্থাৎ কোন ইবাদত পালনের পদ্ধতি যদি সম্পুর্ন শরিয়ত সম্মত হয় কিন্তু নিয়তে অন্য দুনিয়াবী কোন উদ্দেশ্য থাকে তাহলে সে ইবাদতের দ্বারা ঐ দুনিয়াবী উদ্দেশ্যই শুধু হাসিল হবে কিন্তু আল্লাহর সন্তুষ্টি কিংবা পুন্য বা সওয়াব হিসেবে আমলনামায় কিছু যোগ হওয়ার সুযোগ থাকবে না।
বাস্তবিক অভিজ্ঞতা থেকে যদি দেখতে হয় তাহলে বলা যায়, কেউ যদি নিজ উস্তাদের/বাবা-মার বেতের আঘাত বা বকা-ঝকা থেকে বাঁচার জন্য নামাজে দাঁড়ায় এবং সে যদি নামাজে সঠিক ভাবে সুরা ও তাসবীহগুলো একবারও উচ্চারন না করে তাহলেও সে অবশ্যই উস্তাদের বেতের আঘাত বা বাবা-মার বকা-ঝকা থেকে বেঁচে যাবে। কিন্তু আল্লাহর কাছে নামাজ কবুল হবে না। এদিকে কেউ নির্দিষ্ট কোন দলের পদবী বাগিয়ে নেয়ার জন্য যদি কোন ভালো কাজ করে, বা নিয়মিত নামাজ পড়ে তাহলে সে হয়তো তার উদ্দেশ্যকে অর্জন করতে পারবে কিন্তু আল্লাহর জন্য তার কিছুই করা হবে না। আর এখানেই ইখলাস তথা এই হাদীসটির মোক্ষম প্রয়োগের সময়।
ইখলাস অর্জনের অন্তরায় : ইমাম আল হারাবী (রহ) বলেন, ইখলাস অর্জনের পথে সবচেয়ে বড় বাধা হল আত্ম-চাহিদা। সুতরাং নিজের ইচ্ছার বশবর্তী হয়ে কোন কাজই করা ঠিক নয়। এদিক থেকে চিন্তা করলে দেখা যায়, যে ব্যাক্তি যখন ভালো মনে করে তখন নামাজ পড়ে কিন্তু যখন মনে টানে না তখন নামাজ পড়ে না, সে ব্যাক্তির জন্য কিন্তু নামাজ পড়া এবং নামাজ না পড়া এই দুটোই আত্ম-চাহিদা মেটানোর নিমিত্তে হচ্ছে। যার কারনে তার নামাজ না পড়াটা যেমন তার আত্ম-চাহিদাকে তুষ্ট করছে তেমনি তার নামাজ পড়াটাও তার আত্ম চাহিদাকেই তুষ্ট করছে। অতএব দেখা গেলো আমাদের যখিন ইচ্ছা ইবাদাত করা এবং যখন ইচ্ছা ইবাদাত না করার মধ্য দিয়ে আল্লাহর সাথে ইখলাসের সম্পর্ক রচিত হচ্ছে না। সেজন্য ইমাম আল হারাবী (রহ) এর মতে আমাদেরকে সাত ধরণের আত্মচাহিদা মোহিত করে রাখে-
১। অন্যের কাছে নিজেকে ভালো বলে উপস্থাপন করার প্রবনতা- প্রদর্শনেচ্ছা
২। অন্যের প্রশংসা কুড়ানোর প্রবনতা
৩। অন্যের চোখে দোষি হতে না চাওয়া
৪। অন্যের দ্বারা মাহাত্ব পাওয়ার প্রবনতা
৫। অন্যের ধন-দৌলত ও টাকার প্রতি লোভ
৬। অন্যের ভালোবাসা বা সেবা পাওয়ার লোভ
৭। নিজের জন্য অন্যের সাহায্য পাওয়ার আকাংখ্যা
এখন আমরা কিভাবে ইখলাস (sincerity) অর্জন করবো-
ভালো কাজ করা: আমরা যতো ভালো কাজ করবো ততোই আলাহর কাছাকাছি হতে পারবো এবং ততোই ইখলাস অর্জিত হবে।
কোন কিছু করার আগে সে বিষয়ে জ্ঞান প্ররজন করা এবং পরিপুর্ন শরিয়তের অনুসরনের মাধ্যমে কাজটি সম্পাদন করা।
কোন মিছে অভিনয় না করা, অন্যের কাছে সিনসিয়ার হওয়ার ইচ্ছা দূরে রাখা
ইমাম আহমদ (রহ) বলেন, কোন কিছু করার আগে নিজের নিয়তকে চাযাই করে নাও, নিজেকে প্রশ্ন করো “এটাকি আল্লাহর জন্যই করছো?”
হাফিজ ইবনুল কাইয়্যিম বলেন, আমরা যাকিছু করি তার সবই তিনটি ভুলের মুখাপেক্ষী-
ক. অন্যেরা আমাদের কাজকে পর্যবেক্ষণ করছে এমন মনে করা
খ. কাজের রেজাল্ট আশা করা
গ. নিজের কাজের প্রতি সন্তুষ্ট থাকা
উদাহরণ স্বরুপ: যদি আমরা নামাজের জন্য মসজিদে আগে আগে গিয়ে দেখি যে আমরা ইমামের আগে এসেছি এবং প্রথম সারিতে যায়গা পেয়েছি তখন আমাদের গর্বিত বা সন্তুষ্ট হওয়া উচিৎ নয়, এবং নিজদেরকে অন্যদের চেয়ে উত্তম ভাবা উচিৎ নয়। আমাদের বরং উচিৎ কোন বাধা-বিপত্তি ছাড়াই আমাদেরকে এই সুযোগ দানের জন্য আল্লাহর শুকরিয়া আদায় করা।
সকল নামাজের পরে, আমাদের নিজেদেরকে একথা বলা উচিৎ যে আমরা নামাজটা আরও ভালো ও সুন্দর করে আদায় করতে পারতাম এবং পরবর্তি নামাজ আরও ভালো করে আদায় করার চেষ্টা করা।
এখন যদি আমরা কোন কাজের মধ্যবর্তি অবস্থায় নিয়ত পরিবর্তন করে ফেলি তাহলে কি হবে? অর্থাৎ ভালো নিয়তে কোন কাজ শুরু করার পর মাঝপথে এসে কোন কারনে নিয়ত পরিবর্তন হয়ে গেলো তখন কি হবে? ইবনে রাজাব (রহ) বলেন, উলামাদের মতে কাজের শেষের নিয়ত যদি শুরুর নিয়তের সাথে মিলে যায় তাহলে মাঝপথের এই পরিবর্তন ক্ষমাকরে দেয়া হবে অথবা এটা কোন সমস্যা হবে না। কিন্তু যদি কাজের শুরুর ভালো নিয়তের সাথে শেষের নিয়ত যদি না মেলে তাহলে আমাদেরকে তওবা করতে হবে।
চারটি জিনিস ইখলাসের সাথে বৈপরিত্য রাখে-
১। মা’সিয়াত- গুনাহ করা- এটা আমাদের ইখলাসকে দুর্বল করে দেয়
২। শিরক করা
৩। রিয়া- লোকদেখানো বা প্রদর্শনেচ্ছা, শো-অফনেস
৪। নিফাক- মূণাফেকি
যদিও আমাদেরকে সবসময় নিশ্চিত করতে হবে যে আমাদের কাজ ও ইবাদাত কখনও ইখলাস থেকে বিচ্যুত না হয় তথাপিও কিছু কিছু কাজ আছে যেগুলো অটোমেটিক্যালি ভালো নিয়তের বলে ধরে নেয়া হয় যেমনঃ ইসলামের জ্ঞান অর্জন করা, সমাজকে সাহায্য করা, দাওয়াত দেয়া ইত্যাদি।
এই হাদীসের হুকুম গুলো : যখন কেউ যখন তখন ওয়াল্লাহি বলে আল্লাহর কসম করে, তাদের নিয়ত প্রকৃত পক্ষে আল্লাহর কসম করা নয় বরং এটা হল তাদের অভ্যাসের বশে বলা কথা। এটা তাদের মুখ থেকে অনায়াসেই বেরিয়ে আসে, সুতরাং এটি ক্ষতিকারক নয়। তবে একজন মুসলমানের উচিৎ তার সর্বোচ্চ চেষ্টা করা যাতে সে এটা বলা কমাতে পারে।
যখন কাউকে শপথ করতে বলা হয়, তখন তার নিয়তকেই বিচার করা হয় যখন সে শপথ করে
কাজের মধ্যে ইবাদাত এবং অন্যকে শিক্ষা দেয়ার এই দুইটি নিয়তই একসাথে হতে পারে। যেমন আমরা আল্লাহর জন্য ইবাদাত করতে পারি পাশাপাশি ইবাদতটা অন্যকে শেখানোর জন্যও করতে পারি। উদাহরন স্বরুপঃ রাসুল (স) যখন হজ্জ্ব করলেন তখন তিনি যেমন হজ্জ্ব আল্লাহর ইবাদতের উদ্দেশ্যে করেছিলেন তেমনি সাহাবাদেরকে শেখানোর উদ্দেশ্যে তাঁর ছিলো।
একজন ব্যাক্তি মুখে অথবা কোর্টের মাধ্যমে তার স্ত্রীকে তালাক দিতে পারে তবে এক্ষেত্রে তার নিয়তটাই ধর্তব্য
গীবতের ক্ষেত্রেও নিয়তটাই বিবেচ্য হবে যে সে কি আসলে কৌতুক করেছে নাকি দুয়া করেছে।
সূত্র: দ্বীন উইকলি
(দ্য রিপোর্ট/একেএমএম/ নভেম্বর ২৬,২০১৮)
পাঠকের মতামত:
- আবারও সিআইপি হলেন এম এ রাজ্জাক খান রাজ
- সহযোগী অধ্যাপক হলেন ৯০ বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক
- পোশাক শিল্পে এখনই ৩ চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা জরুরি
- সূচকের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতার মধ্য দিয়ে লেনদেন চলছে
- রোনালদোর স্বপ্ন ভেঙ্গে চ্যাম্পিয়ন নেইমারের আল হিলাল
- শুরুর বিপথ সামলে বাংলাদেশের সংগ্রহ ১৫৭
- আফগানিস্তানে বন্যায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে ৩৩০
- শিক্ষায় ছেলেরা পিছিয়ে কেন, কারন খুঁজতে বললেন প্রধানমন্ত্রী
- এসএসসি পরীক্ষায় গড় পাসের হার ৮৩ দশমিক ০৪ শতাংশ
- আজ বিশ্ব মা দিবস, যেভাবে এলো
- এসএসসি ফলাফল জানা যাবে যেভাবে
- জি এম কাদেরের চেয়ারম্যান পদে দায়িত্বে ফিরতে বাঁধা নেই
- এসএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ করলেন প্রধানমন্ত্রী
- ইসলামী ব্যাংকের বরিশাল জোনের কর্মকর্তা সম্মেলন অনুষ্ঠিত
- ওয়ালটন ফ্রিজ কিনে লাখ টাকার ক্যাশ ভাউচার পেলেন শিক্ষক এনামুল
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকের হজ বুথ উদ্বোধন
- ইউএস ট্রেড শো- ২০২৪ এ ইসলামী ব্যাংকের স্টল উদ্বোধন
- "সীমান্তে গুলি করে দেশের মানুষকে হত্যা করা হলেও সরকার নিশ্চুপ"
- সরকার পরিবর্তনে এখন জনগণের হাত নেই: জিএম কাদের
- "সাংবাদিক ও দুদকের কর্মকর্তাকে টাকা দিয়েছেন শামসুজ্জামান"
- এমভি আবদুল্লাহ বাংলাদেশের জলসীমানায় পৌঁছেছে
- সড়কে মৃত্যুহার কমানো সরকারের উদ্দেশ্যে: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
- নভেম্বরে ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে যাবে বাংলাদেশ
- ইসরায়েল গাজায় আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন করেছে: যুক্তরাষ্ট্র
- ফিলিস্তিনিদের পক্ষে ভোট দিয়েছে বাংলাদেশও
- মৌসুমের সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত
- বাগেরহাটে বজ্রপাতে দুই শ্রমিকের মৃত্যু
- না ফেরার দেশে হায়দার আকবর খান রনো
- আইইবি ৬১তম কনভেনশনের উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী
- দুই দিনে ৫ হাজার ৯২৬ হ্জ যাত্রী ঢাকা ছেড়েছেন
- "গুলশান লেকে দেখলাম অভিজাত এলাকায় অভিজাত ময়লা"
- একটি পরিবারও ভূমিহীন, গৃহহীন থাকবে না: প্রধানমন্ত্রী
- রাশিয়াকে ঠেকাতে আরও অস্ত্র প্রয়োজন: জেলেনস্কি
- সিরিজ নিশ্চিতের পর টাইগারদের হোয়াইটওয়াশের মিশন শুরু
- বিমানবাহিনীর কর্মকর্তাকে অ্যাপার্টমেন্টে ঢুকে পুলিশের গুলি
- "আমরা পৃথিবীর কোনো নির্বাচনেই হস্তক্ষেপ করি না"
- দীর্ঘ ছয় মাস পর আজ নয়াপল্টনে সমাবেশ করবে বিএনপি
- সীমান্তে হত্যা: ভারতের কাছে বাংলাদেশের উদ্বেগ
- ঢাবি অধিভুক্ত সাত কলেজের সাত কলেজের
- নিহত পাইলটের জানাজা সম্পন্ন, দাফন মানিকগঞ্জে
- ঢাকায় নিযুক্ত যুক্তরাষ্ট্রের নতুন রাষ্ট্রদূত ডেভিড স্লেটন
- বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন প্রধানমন্ত্রী
- বিধ্বস্ত হওয়া বিমানে এক পাইলট মারা গেছেন
- "সব ধরনের কানেকটিভিটি সংযোগগুলোর তার মাটির নিচ দিয়ে হবে"
- অনলাইন জুয়ার মাধ্যমে দেশ থেকে অর্থ পাচার হচ্ছে: অর্থমন্ত্রী
- তিস্তা প্রকল্পে ভারত অর্থায়ন করতে চায়: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- বিএনপি নেতাদের সঙ্গে যুক্তরাজ্যের পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর বৈঠক
- ৪৬তম বিসিএসের প্রিলিমিনারি পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ
- মিল্টন সমাদ্দারকে রিমান্ড শেষে কারাগারে প্রেরণ
- প্রথম ফ্লাইটে সৌদি গেলেন ৪১৩ জন হজযাত্রী
- জুলাইয়ে বেইজিং সফরে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী
- পাঁচ ঘণ্টা পর স্বাভাবিক ঢাকার সঙ্গে উত্তরবঙ্গের রেল যোগাযোগ
- বিএসইসির কমিশনার পদে তিনজনকে নিয়োগ
- ইসরায়েলের কাছে পাঠানো বোমার চালান স্থগিত করলো যুক্তরাষ্ট্র
- ওমরাহ পালন শেষে সস্ত্রীক দেশে ফিরেছেন বিএনপি মহাসচিব
- বাংলাদেশ ব্যাংকের সংবাদ সম্মেলন বয়কট করলেন সাংবাদিকরা
- ডলারের দাম এক লাফে বাড়লো ৭ টাকা
- সমুদ্রে তেল, গ্যাস উত্তোলনে দরপত্র কিনেছে ৭ কোম্পানি: নসরুল
- মুসলমান ঐক্যবদ্ধ থাকলে মুসলমানরা অগ্রগামী থাকতো: প্রধানমন্ত্রী
- সীমান্তে বেসামরিক মানুষ হত্যা গ্রহণযোগ্য নয়: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- নির্বাচন অবাধ, নিরপেক্ষ এবং শান্তিপূর্ণ হয়েছে: সিইসি
- যুবলীগ নেতা সারোয়ার বাবুর বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
- ৮০ কিলোমিটার বেগে ঝড়ের পূর্বাভাস
- বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বিজয়ী হচ্ছেন যেসব প্রার্থী
- ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর গুলিতে দুই বাংলাদেশি নিহত
- উপজেলা নির্বাচন: ভোটার শূন্য আসনে অলস সময় কাটাচ্ছে পুলিশ
- বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশনের আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ
- অগ্রণী ইন্স্যুরেন্সের আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ
- ঢাকা ইন্স্যুরেন্সের ১৭ শতাংশ লভ্যাংশ ঘোষণা
- এসএসসির ফলাফল জানা যাবে যেভাবে
- বিদায় নিচ্ছে তাপপ্রবাহ, ৪ দিনে ৮ ডিগ্রির বেশি কমেছে তাপমাত্রা
- নয়াপল্টনে বিএনপি সমাবেশ করবে ১০ মে
- প্রধানমন্ত্রীর সাথে আইওএম মহাপরিচালকের সাক্ষাৎ
- কারও একার পক্ষে ডেঙ্গু মোকাবেলা সম্ভব না: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
- দলীয় সিদ্ধান্ত না মানার বিষয়ে ইসি বেকায়দায় নেই: সিইসি
- দুর্ঘটনায় নিহত লিটনের জীবনের দাম কী ৬০,০০০ টাকা ?
- বিদায় নিচ্ছে তাপপ্রবাহ, ৪ দিনে ৮ ডিগ্রির বেশি কমেছে তাপমাত্রা
- যুবলীগ নেতা সারোয়ার বাবুর বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
- সম্পদ বৃদ্ধিতে এমপিদের চেয়ে এগিয়ে উপজেলা চেয়ারম্যানরা: টিআইবি
- রাশিয়াকে ঠেকাতে আরও অস্ত্র প্রয়োজন: জেলেনস্কি
- বিরক্ত হয়ে আবারও ভক্তকে চড় মারলেন সাকিব
- ৬ উইকেটের জয় বাংলাদেশের, সিরিজ জয়ের পথে বাংলাদেশ
- নয়াপল্টনে বিএনপি সমাবেশ করবে ১০ মে
- ডিবিএইচ ফাইন্যান্সের আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ
- ঢাকায় নিযুক্ত যুক্তরাষ্ট্রের নতুন রাষ্ট্রদূত ডেভিড স্লেটন
- দলীয় সিদ্ধান্ত না মানার বিষয়ে ইসি বেকায়দায় নেই: সিইসি
- ইউনাইটেড ইন্স্যুরেন্সের ইপিএস বেড়েছে
- হিট স্ট্রোকে ১৪ দিনে নিহত ১৫
- কারও একার পক্ষে ডেঙ্গু মোকাবেলা সম্ভব না: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
- সিরাজগঞ্জে গোপন বৈঠক, ৫ প্রিসাইডিং অফিসারসহ আটক ৬
- এসএসসির ফলাফল জানা যাবে যেভাবে
- সীমান্তে বেসামরিক মানুষ হত্যা গ্রহণযোগ্য নয়: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- মঙ্গলবার থেকে স্বাভাবিক কার্যক্রমে ফিরছে প্রাথমিক বিদ্যালয়
- বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশনের আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ
- আইপিডিসি ফাইন্যান্সের পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা
- বাংলাদেশ ব্যাংকের সংবাদ সম্মেলন বয়কট করলেন সাংবাদিকরা
- সিরিজ নিশ্চিতে আজ মাঠে নামছে বাংলাদেশ
- এবার ঢাকায় বসবে ২২টি পশুর হাট
- ১৫টি অঞ্চলের সর্বোচ্চ ৮০ কিমি বেগে ঝড়ের আভাস
- যেসব এলাকায় বুধবার ব্যাংক বন্ধ