আহত মুক্তিযোদ্ধাদের চোখে গণজাগরণ মঞ্চ
সালেক খোকন : ৫ ফেব্রুয়ারি গণজাগরণ মঞ্চের এক বছর পূর্ণ হল। যাঁদের আত্মত্যাগের কারণে এ দেশটা স্বাধীন হয়েছে, দেশের জন্য যাঁরা হারিয়েছেন নিজের অঙ্গটি কিংবা গুলিবিদ্ধ হয়েছেন তেমনি কয়েকজন যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধার চোখে কেমন ছিল গণমানুষের আন্দোলনে রূপ নেওয়া- গণজাগরণ মঞ্চের আন্দোলন? আসুন, দেশমাতৃকার জন্য জীবনবাজী রেখে যুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়া মহান মুক্তিযোদ্ধাগণের মুখ-নিসৃত অভিব্যক্তিগুলো আমরা জানি :
আমাদের আলাপ হয় যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা মান্নান আলীর সঙ্গে। ৭ ডিসেম্বর ১৯৭১ তারিখে ৫নং সেক্টরের ভোলাগঞ্জ সাব সেক্টরের ছাতক থানা অপারেশনের সময় সম্মুখ যুদ্ধে সুরমা নদীর তীরে পাকিস্তানী সেনাদের পুতে রাখা মাইনের আঘাতে উড়ে যায় তাঁর ডান পায়ের কিছু অংশ। তাঁর সারা-শরীরেও বিদ্ধ হয় স্প্লিন্টার। বর্তমানে তিনি কৃত্রিম পায়ে চলাফেরা করেন।
গণজাগরণ মঞ্চের আন্দোলন সম্পর্কে তিনি অকপটে তুলে ধরেন নিজের মতামতটি। তাঁর ভাষায়, ‘অন্যায়ের প্রতিবাদ করতেই আজ পথে নেমেছে তরুণরা। বিয়াল্লিশ বছর পর মানুষের মনে মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে প্রতিষ্ঠিত করেছে এই গণজাগরণ মঞ্চ। মুক্তিযোদ্ধাদের মনের কষ্টের কথাগুলোই বলছে তারা। তাই তাদের প্রতি আমাদের দোয়া ও সহযোগিতা থাকবে সব সময়। তবে তথাকথিত রাজনৈতিক বলয়ের বাইরেই সব সময় তাদের থাকতে হবে।’
আরেক যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা জি এম জুলফিকার। ১৮ ডিসেম্বর ১৯৭১ তারিখে ৬নং সেক্টরের লালমণিরহাট বড়খাতা রেলস্টেশনের কাছাকাছি পাকিস্তানীদের পঁচিশ পাঞ্জাব রেজিমেন্ট দখলের সময় এম-ফোরটিন মাইনের বিস্ফোরণে তাঁর ডান পায়ের গোড়ালি উড়ে যায়। শরীর ও মুখে লাগে অসংখ্য স্প্লিন্টার। বর্তমানে হুইল চেয়ারেই তাঁর সঙ্গি। গণজাগরণ মঞ্চের আন্দোলন তাঁর কাছে স্বাধীনতার পক্ষে নতুন প্রজন্মের জেগে ওঠা। তাঁর ভাষায়, ‘এই ছেলেরা সবাইকে দেখিয়ে দিয়েছে সত্য সত্যই থাকে। দেরীতে হলেও সত্য একদিন জাগ্রত হয়- এটাই তার প্রমাণ। ভেবেছিলাম এদের বিচার হবে না। গণজাগরণ মঞ্চ আমাকে আশাবাদী করেছে। এখন আমি মইরা গেলেও এদেশে এদের বিচার হইবেই।’
কেউ কেউ তো এটাকে ‘নাস্তিক’দের আন্দোলনও বলার চেষ্টা করেছে-- এমন প্রশ্ন শুনে মুক্তিযোদ্ধা জুলফিকার নিজেকে ধরে রাখতে পারেন না। তিনি বলেন, ‘১৯৭১ সালে যারা মুক্তিযুদ্ধে গিয়েছিল তাঁদেরও তো তখন বলা হতো ইসলামের শক্রু। মুক্তিযোদ্ধারা ধর্ম মানে না এমন কথাও আমাদের শুনতে হয়েছে। মুক্তিযুদ্ধের সময় আমরাও আল্লাহু আল্লাহু বলেছি, গুলি খাইলে লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ বলেছি, সুরা কেরাত পরেছি, নামাজ পরেছি। আমরাও তো মুসলমানের পেটে জন্ম নিয়েছি। যারা এমন কথা বলে তারাই তো ধর্মটাকে বিকৃত করেছে। নিজের স্বার্থে ব্যবহার করছে ধর্মকে।’
৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৩। শাহবাগে জড় হতে থাকে নানা শ্রেণী-পেশার মানুষ। সবার কণ্ঠে ছিল একটি দাবী, রাজাকারের ফাঁসী চাই। ছবি : লেখক
১৯৭১সালে যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা মোঃ জাহাঙ্গীর খান ছিলেন সেনাবাহিনীর একজন সিপাহী। আর্মি নম্বর-৬৫৭৮১০৩। ২৮ নভেম্বর ১৯৭১তারিখে ২নং সেক্টরের হালুয়াঘাট অপারেশনের সময় পাকিস্তানী সেনাদের গুলিতে তাঁর ডান হাতের কনুয়ের হাড়ের কিছু অংশ উড়ে যায় এবং কয়েকটি গুলি লাগে তলপেটে। ওই হাতটিতে অপারেশন হয়েছে মোট ২৬বার। হাতটা ঝুলেছিল কোনো-রকম। গণজাগরণ মঞ্চের আন্দোলনকারীদের প্রতি দোয়া করে তিনি বলেন, ‘এই গণজাগরণ না হলে এদের বিচার করা যেত না। কাদের মোল্লার ফাঁসীও হতো না। তাই যে যাই বলুক গণজাগরণ মঞ্চের আন্দোলন আজ ইতিহাসে জায়গা করে নিয়েছে।’
যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা মোঃ আনোয়ার হোসেন খান যুদ্ধ করেছেন ১১নং সেক্টরে। ৬ ডিসেম্বর ১৯৭১ তারিখে হালুয়াঘাট দখলের সময় এক সন্মুখ যুদ্ধে পাকিস্তানী সেনাদের একটি গুলি এসে লাগে তাঁর ডান পায়ে। ফলে ওই পায়ের হাঁটুর নীচের অংশ মারাত্মকভাবে জখম হয়। তাঁর বড় ভাই আক্তারুজ্জামানও গিয়েছিলেন যুদ্ধে। তাঁদের মুক্তিযুদ্ধে যাওয়ার অপরাধে রাজাকারদের সহযোগিতায় পাকিস্তানীরা হত্যা করে তাঁর ৫ ও ৭ বছরের দুই ভাই চান্নু ও পান্নুকে। তাই যুদ্ধাপরাধীদের বিচার প্রসঙ্গে এই বীর মুক্তিযোদ্ধা বলেন, ‘আমার ছোট ভাইকে যাদের সহযোগিতায় মারা হয়েছিল তাদের বিচার তো আরও আগেই করা উচিত ছিল। বিয়াল্লিশ বছর পর হলেও এদের বিচার হচ্ছে এটা ভেবেই শান্তি পাই। এ জন্য আমি মন থেকে দোয়া করি গণজাগরণ মঞ্চের তরুণদেরকে।’ গণজাগরণ মঞ্চের স্লোগান প্রসঙ্গে তিনি অকপটে তুলে ধরেন নিজের মতামতটি। তাঁর ভাষায়, “জয় বাংলা স্লোগান মুক্তিযুদ্ধের স্লোগান। এটা উচ্চারণ করলেই কেউ আওয়ামী লীগের হয়ে যায় না। এটা তো জিন্দাবাদের দেশ না। জিন্দাবাদের বিরুদ্ধেই তো আমরা মুক্তিযুদ্ধ করেছি। মুক্তিযুদ্ধের সময় জিয়াউর রহমানও নিজেও ‘জয় বাংলা’ স্লোগান দিয়েছিলেন। তাই এটি বাঙালীর স্লোগান।”
আমাদের কথা হয় যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা নুরুল ইসলামের সঙ্গে। ১২ ডিসেম্বর ১৯৭১ তারিখে ১১নং সেক্টরের মির্জাপুর থানা অপারেশনের সময় পাকিস্তানী সেনাদের রাইফেলের একটি গুলি তাঁর বাম হাতের জয়েন্টে লেগে পেছন দিয়ে বেরিয়ে যায়। এতে তাঁর হাতটি পুরোপুরি অকেজো হয়ে যায়। শাহবাগে গণজাগরণ মঞ্চে তরুণ প্রজন্মের জেগে ওঠা দেখে আনন্দে চোখ ভিজে যায় এ বীরের। তাদের উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘সব রাজাকারের বিচার না হওয়া পর্যন্ত তোমরা নিশ্চয়ই সজাগ থাকবে। তোমরা মুক্তিযুদ্ধের চেতনার পক্ষে থেকো। মনে রেখো বিচার না হলেও খুনি খুনিই থাকে, রাজাকার থাকে রাজাকারই। এদের সম্পর্কে তোমরা সব সময় সর্তক থেকো।’
যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা মোঃ ইউনুছ চৌধুরী (ইনু) যুদ্ধ করেছেন ৩নং সেক্টরে। ১৯ ডিসেম্বর ১৯৭১ তারিখে ভৈরব ব্রিজের কাছে এক অপারেশনে স্প্লিন্টারের আঘাত লাগে তাঁর কপালে। স্বাধীন দেশে মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে ভালো লাগার অনুভূতি জানতে চাই আমরা। উত্তরে এই বীর বলেন, ‘যখন দেখি কণ্ঠ আকাশে তুলে নতুন প্রজন্ম জয় বাংলা স্লোগান তুলছে তখন মনটা ভরে যায়। বিয়াল্লিশ বছর পরে হলেও রাজাকারদের বিচারের জন্য গণজাগরণ মঞ্চের তরুণরা যখন আন্দোলন গড়ে তোলে- তখন বুকটা ভরে ওঠে।’
গণজাগরণ মঞ্চের আন্দোলনে যুক্ত হয় সাংস্কৃতিক দলগুলোও। ছবি : লেখক
স্বাধীনতার জন্য এক চোখ হারিয়েছেন যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা মোঃ নাজির আহমদ চৌধুরী। ৪ সেপ্টেম্বর ১৯৭১ তারিখে ৪নং সেক্টরের জকিগঞ্জের আটগ্রাম ডাকবাংলো অপারেশনের সময় পাকিস্তানী সেনাদের একটি গুলি তাঁর ডান চোখের পাতার নীচ দিয়ে ঢুকে নাকের হাড় ভেঙ্গে বাম পাশের গাল দিয়ে বেরিয়ে যায়। ফলে নষ্ট হয়ে যায় তাঁর ডান চোখটি। যুদ্ধাপরাধীদের সর্বোচ্চ বিচারের দাবীতে গড়ে ওঠা শাহবাগের গণজাগরণ মঞ্চ প্রসঙ্গে নাজির বলেন, ‘অন্যায়ের প্রতিবাদ করার সৎ সাহস তারা দেখিয়েছে। তাই তারা ধন্যবাদ পাওয়ার যোগ্য। তাদের আন্দোলন দেখে শান্তি পেয়েছি। মনে হয়েছে স্বাধীন এ দেশটাকে নতুন প্রজন্ম সত্যি অনেক দূর নিয়ে যাবে।’
কথা বলি আরেক যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা আব্দুর রহীমের সঙ্গে। ৯ ডিসেম্বর ১৯৭১ তারিখে ২নং সেক্টরের ফেনীর ছাগলনাইয়ায় এক সন্মুখ যুদ্ধে মাইনের আঘাতে তাঁর ডান পায়ের কিছু অংশ উড়ে যায়। রক্তের সাথে তখন ঝরঝর করে পড়ছিল হাড়ের ভেতরের মজ্জাগুলো। পায়ের রগগুলো ঝুলে ছিল শেকড়ের মতো। পরে ওই পায়ের হাঁটুর নীচ পর্যন্ত কেটে ফেলা হয়। বর্তমানে তিনি কৃত্রিম পায়ে চলাফেরা করেন।
শাহবাগের গণজাগরণ মঞ্চ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘পুরনো দোসরদের বিরুদ্ধে এ প্রজন্ম আরেকটি মুক্তিযুদ্ধ করছে। আমরা যা পারিনি তারা তা করে ইতিহাসে জায়গা করে নিয়েছে। তাই তাদের মাথার ওপর ছায়ার মতো থাকবে মুক্তিযোদ্ধাদের দোয়া।’
যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা মোঃ সিরাজুল ইসলাম যুদ্ধ করেছেন ৫নং সেক্টরে। ১৭ নভেম্বর ১৯৭১ তারিখে সুনামগঞ্জের বৈশারপাড় গ্রামে পাকিস্তানী সেনাদের গুলিতে তাঁর ডান হাতে মারাত্মক জখম হয়। ফলে তাঁর ডান হাতটি অকেজো হয়ে যায়। যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের দাবীতে তরুণ প্রজন্মের জেগে ওঠা দেখে চোখ ভিজে যায় এ বীর মুক্তিযোদ্ধার। নতুন প্রজন্ম দেশটাকে এগিয়ে নিয়ে যাবে এমনটাই বিশ্বাস তাঁর। তাই চোখেমুখে আলো ছড়িয়ে তাদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, ‘ সবার ঊর্ধ্বে দেশ। তোমরা দেশের জন্য কাজ করবে সততার সঙ্গে। স্বাধীনতার পক্ষে থাকবে। তবেই দেশ এগিয়ে যাবে। স্বাধীনতাবিরোধীদের সম্পর্কে তোমরা সর্বদা সজাগ থেকো।’
গণজাগরণ মঞ্চের আন্দোলনে পিছিয়ে ছিল না শিশুরাও। ছবি : লেখক
আমাদের সঙ্গে কথা হয় আরেক যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা মোঃ লোকমান হাকিমের। ৬ নভেম্বর ১৯৭১ তারিখে ৭ নং সেক্টরের মোহনপুর ত্রিশুলা ক্যাম্প অপারেশনের সময় পাকিস্তানী সেনাদের আর্টিলারির স্প্লিন্টারের আঘাতে জখম হয় তাঁর ডান পায়ের গোড়ালি। স্বাধীন দেশে ভালোলাগার অনুভূতি জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘যুদ্ধাপরাধীদের সর্বোচ্চ শাস্তির দাবীতে শাহবাগে যখন তরুণরা একত্রিত হয়েছে, তখন বুকটা ভরে গেছে। এটা তো করার কথা ছিল মুক্তিযোদ্ধাদের। সেটি করেছে গণজাগরণ মঞ্চ। ফলে নতুন প্রজন্ম নতুন করে দেশের ইতিহাস জানতে পারছে।”
১৯৭১ সালে যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা মোঃ ফরিদ মিয়া ছিলেন সেনাবাহিনীর একজন সিপাহী। আর্মি নং-৩৯৫৩৭৭২। ২১ অক্টোবর ১৯৭১ তারিখে ২নং সেক্টরের ব্রাহ্মণবাড়ীয়ার কসবা উপজেলায় এক সম্মুখযুদ্ধে তিনি মারাত্মকভাবে গুলিবিদ্ধ হন। মাথাসহ তাঁর শরীরে আঘাত হানে পাকিস্তানী সেনাদের ২৮টি গুলি। এতে তাঁর বাম পায়ের হাঁটুর নীচ থেকে কেটে ফেলা হয়। তাঁর সারা শরীর প্লাস্টারে আবৃত থাকে প্রায় আড়াই বছর। শরীরের বিভিন্ন অংশে লাগানো হয় কৃত্রিম পাত। তিনি হুইল চেয়ারে চলাফেরা করেন।
নতুন প্রজন্মের দেশপ্রেম সম্পর্কে তিনি বলেন, ‘যুদ্ধাপরাধীদের সর্বোচ্চ শাস্তির দাবীতে শাহবাগে যেসকল তরুণরা পথে নেমেছে তাদের তো কেউ কিছু বলে দেয়নি। অন্যায় হচ্ছে দেখে তারা প্রতিবাদ করেছে। অহিংস আন্দোলন গড়েছে। যুদ্ধাপরাধীদের বিচার না করে পূর্বসূরীরা যে ভুল করেছে, তারা তা চোখে আঙ্গুল দিয়ে বুঝিয়ে দিয়েছে। দেশপ্রেমের এর চেয়ে বড় উদাহরণ আর কী হতে পারে।’
বুকভরা আশা নিয়ে তরুণ প্রজন্মের উদ্দেশে তিনি বললেন, ‘দেশের প্রতি ভালোবাসার বোধটুকু থাকলেই এ জাতি এগিয়ে যাবে। আমরা মুক্তিযোদ্ধারা দেশ স্বাধীন করেছি। পরবর্তী প্রজন্মের দায়িত্ব স্বাধীন এ দেশটাকে সারা বিশ্বের কাছে প্রতিষ্ঠিত করা। তবেই স্বাধীনতা স্বার্থক হবে।’
যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধারা মনে করেন, যতদিন এদেশের সকল যুদ্ধাপরাধীদের শাস্তি না হবে ততদিন পর্যন্ত গণজাগরণ মঞ্চের আন্দোলনকে ছড়িয়ে দিতে হবে গণমানুষের মাঝে। কেননা এটি শুধু একটি আন্দোলন নয়, এটি আরেকটি মুক্তিযুদ্ধ।
সালেক খোকন : গবেষক ও প্রাবন্ধিক
পাঠকের মতামত:
- আশুলিয়ায় বকেয়া বেতনের দাবিতে শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ
- "যারা ধর্ম নিয়ে রাজনীতি করে, তাদের মুখোশ খুলে দেওয়ার সময় এসেছে"
- বিশ্বকাপ খেলতে দেশ ছেড়েছেন সাকিব-শান্তরা
- হামলা আরও জোরদার করেছে ইসরায়েল, রাফায় বাস্তুচ্যুত ৬ লাখ মানুষ
- শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে আ.লীগের কর্মসূচি
- উপজেলা নির্বাচন: ৫২ জনকে বহিষ্কার করেছে বিএনপি
- ৪৮ ঘণ্টার তাপপ্রবাহের সতর্কতা জারি
- সৌদি পৌঁছেছেন ২১ হাজার ৬৩ জন হজযাত্রী
- ঢাকা ছাড়লেন ডোনাল্ড লু
- নর্থ সাউথ সোশ্যাল সার্ভিসেস ক্লাবের আয়োজনে বৈশাখী মেলা ১৪৩১ অনুষ্ঠিত
- দেশের ৫৮ জেলায় ছড়িয়ে পড়েছে তাপপ্রবাহ
- প্রস্তুতি আমার মনে হয় ভালো হয়েছে: হাথুরুসিংহে
- কঠোর আন্দোলনের হুশিয়ারি ব্যাংক রিপোর্টারদের
- "নিজস্ব গতিতে চলতে না দিলে পুঁজিবাজারের দীর্ঘমেয়াদি উন্নয়ন সম্ভব নয়"
- নির্বাচন ইস্যু পেছনে ফেলে যুক্তরাষ্ট্র সামনের দিকে তাকাতে চায়: লু
- প্রাথমিকের সহকারী শিক্ষকের দ্বিতীয় ধাপের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ
- বাংলাদেশ প্রসঙ্গে পশ্চিমা বিশ্ব তাদের অবস্থান পরিবর্তন করেনি: মির্জা ফখরুল
- ডেঙ্গুতে দেশে ৩ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ২১ জন
- "বাংলাদেশ ব্যাংকের থলের বিড়াল বের হতে শুরু করছে"
- বিশ্বে বাংলাদেশকে এগিতে নিতেই আলোচনা হয়েছে: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- বিমানের সাবেক এমডিসহ ১৬ কর্মকর্তার নামে চার্জশিট, অব্যাহতি ১৪
- মেঘনা ইন্স্যুরেন্সের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ
- মিডল্যান্ড ব্যাংকের আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ
- এনআরবিসি ব্যাংকের পরিচালকের শেয়ার কেনার সিদ্ধান্ত
- লাগাতার দরপতনে শেয়ারবাজার, প্রথম ঘণ্টাতেই নেই ৬৬ পয়েন্ট
- "বাংলাদেশের সাথে আস্থার সম্পর্ক আরও গভীর করতে চায় যুক্তরাষ্ট্র"
- সৌদি পৌঁছেছেন ১৮ হাজার ৬৫১ জন হজযাত্রী
- "সবার জন্য গ্রহণযোগ্য করতে শ্রম আইনের সংশোধন করা হচ্ছে"
- চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নির্বাচনের ফল বাতিল চেয়ে নিপুণের রিট
- গাজায় নিহতের অর্ধেকের বেশি বেসামরিক নারী ও শিশু: জাতিসংঘ
- কোহলিকে অধিনায়ক হিসেবে দেখতে চান সাবেক তারকারা
- সাকিবের রেকর্ড, রিয়াদের আক্ষেপ
- আগামী ২৪ ঘণ্টায় তাপপ্রবাহ অব্যাহত থাকতে পারে
- "জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবেলায় যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের পাশে থাকবে"
- নো হেলমেট, নো ফুয়েল: সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের
- "বিএনপি সরকার ক্ষমতায় এসে সব কমিউনিটি ক্লিনিক বন্ধ করে দেয়"
- পাঁচটি ইলেক্ট্রোলাইট ড্রিংকস কোম্পানির মালিকের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
- মেট্রোরেল শুক্রবার চালানোর প্রস্তুতি
- নির্বাচন নিয়ে বিএনপির ষড়যন্ত্র সফল হয়নি: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- বিশ্বকাপ দল ঘোষণা, সহ-অধিনায়ক তাসকিন
- সরকার স্যাংশন বা ভিসানীতির কেয়ার করে না: কাদের
- অস্বাভাবিক শেয়ারদর বৃদ্ধির কারণ জানে না এশিয়াটিক ল্যাবরেটরিজ
- ইসরায়েলি বিমান হামলায় কমপক্ষে ১৪ জন নিহত
- অপরিপক্ব লিচুতে বাজার সয়লাব
- মিরাজকে নিয়ে চমক দিতে পারে বিসিবি!
- কোচ ফাহিমকে নিয়ে সাকিবের একাকী অনুশীলন
- ঢাকার হোটেল-রেস্টুরেন্টে ডিসকাউন্ট পাবেন পুলিশ সদস্যরা
- আট জেলার ওপর দিয়ে দাবদাহ বয়ে যাচ্ছে
- ঝিনাইদহ-১ আসনে উপনির্বাচন ৫ জুন
- লুর বাংলাদেশ সফর গুরুত্বপূর্ণ নয়: বিএনপি
- সৌদি পৌঁছেছেন ১৫ হাজার ৫১৫ হজযাত্রী
- ঢাকায় এসেছেন ডোনাল্ড লু
- মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্তদের কনডেম সেল নিয়ে রায়: আপিল করবে সরকার
- গাজায় রাতভর ইসরাইলের বিমান হামলায় নিহত ২০
- সূচকের পতনে লেনদেন শেষ
- মঙ্গলবার দুপুরে বাংলাদেশ দল ঘোষণা
- বিভিন্ন অঞ্চলে ফের তাপপ্রবাহ শুরু হতে
- হজ যাত্রীদের ভিসা অনুমোদনের সময় বাড়ানোর আহবান প্রধানমন্ত্রীর
- এপ্রিলে খাদ্যপণ্যে মূল্যস্ফীতি ১০ দশমিক ২২ শতাংশ
- "আমেরিকায় পোশাক রপ্তানি কমার পেছনে বিশ্বযুদ্ধ পরিস্থিতি দায়ী"
- রিজার্ভ কমে এক দশকের মধ্যে সর্বনিম্ন পর্যায়ে
- দুর্ভাগ্যজনকভাবে বিভাজন সৃষ্টি হয়েছে বাংলাদেশে: মির্জা ফখরুল
- ডোনাল্ড লুর সফরে যেসব বিষয় আলোচনা হবে, জানালেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- সূচকের পতনে চলছে লেনদেন
- ফিলিস্তিনের পক্ষে বিক্ষোভ, যুক্তরাষ্ট্রের ৫০ অধ্যাপক গ্রেফতার
- রাফা ছেড়ে পালিয়েছেন ৩ লাখ মানুষ: জাতিসংঘ
- প্যারিসে এমুবাপ্পের শেষ ম্যাচে পিএসজির হার
- ইসরায়েলিদের সামনেই ফিলিস্তিনের পতাকা ওড়ালেন বাংলাদেশীরা
- এসএসসি ও সমমান পরীক্ষার চ্যালেঞ্জ শুরু
- কঠিন সিদ্ধান্ত নিচ্ছেন পুতিন
- সৈয়দপুরে বিমানবন্দরে ফ্লাইট চালু, আটকেপড়া যাত্রীদের স্বস্তি
- নাগরিকত্ব ত্যাগ করে অন্য কোনো দেশের নাগরিক হলে এনআইডি বাতিল
- হজ পালন করতে সৌদি পৌঁছেছেন ৯ হাজার ৪৮৪ জন হজযাত্রী
- ইতালির ব্যবসায়ীদের বাংলাদেশে বিনিয়োগের আহবান প্রধানমন্ত্রীর
- আজ কুতুবদিয়া পৌঁছাবে এমভি আবদুল্লাহ
- রাশিয়াকে ঠেকাতে আরও অস্ত্র প্রয়োজন: জেলেনস্কি
- ঢাকায় নিযুক্ত যুক্তরাষ্ট্রের নতুন রাষ্ট্রদূত ডেভিড স্লেটন
- কঠিন সিদ্ধান্ত নিচ্ছেন পুতিন
- এসএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ করলেন প্রধানমন্ত্রী
- দুই দিনে ৫ হাজার ৯২৬ হ্জ যাত্রী ঢাকা ছেড়েছেন
- সরকার স্যাংশন বা ভিসানীতির কেয়ার করে না: কাদের
- ইসরায়েল গাজায় আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন করেছে: যুক্তরাষ্ট্র
- আইইবি ৬১তম কনভেনশনের উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী
- সীমান্তে হত্যা: ভারতের কাছে বাংলাদেশের উদ্বেগ
- বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন প্রধানমন্ত্রী
- ঢাবি অধিভুক্ত সাত কলেজের সাত কলেজের
- না ফেরার দেশে হায়দার আকবর খান রনো
- দীর্ঘ ছয় মাস পর আজ নয়াপল্টনে সমাবেশ করবে বিএনপি
- নিহত পাইলটের জানাজা সম্পন্ন, দাফন মানিকগঞ্জে
- ইসলামী ব্যাংকের বরিশাল জোনের কর্মকর্তা সম্মেলন অনুষ্ঠিত
- সিরিজ নিশ্চিতের পর টাইগারদের হোয়াইটওয়াশের মিশন শুরু
- বিশ্বকাপ দল ঘোষণা, সহ-অধিনায়ক তাসকিন
- জি এম কাদেরের চেয়ারম্যান পদে দায়িত্বে ফিরতে বাঁধা নেই
- নভেম্বরে ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে যাবে বাংলাদেশ
- সরকার পরিবর্তনে এখন জনগণের হাত নেই: জিএম কাদের
- শিক্ষায় ছেলেরা পিছিয়ে কেন, কারন খুঁজতে বললেন প্রধানমন্ত্রী
- নাগরিকত্ব ত্যাগ করে অন্য কোনো দেশের নাগরিক হলে এনআইডি বাতিল
- আবারও সিআইপি হলেন এম এ রাজ্জাক খান রাজ
- পাঁচটি ইলেক্ট্রোলাইট ড্রিংকস কোম্পানির মালিকের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
- আজ কুতুবদিয়া পৌঁছাবে এমভি আবদুল্লাহ