বাড়ছে ডেথ রেফারেন্স মামলার জট
এক বছরে নিষ্পত্তির তিনগুণ মামলা হাইকোর্টে
হাইকোর্ট বিভাগে বাড়ছে ডেথ রেফারেন্স মামলার জট। গত বছর (২০১৬ সালে) হাইকোর্টে যে পরিমাণ মামলা নিষ্পত্তি হয়েছে, দায়ের হয়েছে তার চেয়েও তিনগুণ। এ অবস্থায় কনডেম সেলে থাকা আসামিদের দিন কাটাতে হচ্ছে এক অজানা আশঙ্কার মধ্যে।
ফৌজদারি কার্যবিধির ৩১ (২) ধারায় বলা হয়েছে, ‘দায়রা জজ অথবা অতিরিক্ত দায়রা জজ আইনে অনুমোদিত যে কোনো দণ্ড দিতে পারেন; তবে এই রূপ কোনো জজ মৃত্যু দণ্ডাজ্ঞা প্রদান করলে তা হাইকোর্ট বিভাগের অনুমোদন সাপেক্ষে হতে হবে।’
ফলে দায়রা আদালতে দেওয়া মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে হলে হাইকোর্ট বিভাগের অনুমোদন নিতে হয়। আইনের এই বিধানটিই ডেথ রেফারেন্স (মৃত্যুদণ্ড অনুমোদন) হিসেবে পরিচিত।
একজন আসামিকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়ার পর তাকে আলাদা সেলে রাখা হয়। যেটি কনডেম সেল হিসেবে পরিচিত। বিচারিক আদালতে মৃত্যুদণ্ডের রায়ের পর আসামি আপিল না করলে হাইকোর্ট বিভাগের সিদ্ধান্তের পূর্ব পর্যন্ত সেখানেই দিনাতিপাত করতে হয়। হাইকোর্ট বিভাগে কেউ খালাস পেলেও সেই রায় পেতে দীর্ঘ সময় লেগে যায়। এতে এসব আসামিকে সেসময় পর্যন্ত কারাবরণ করতে হয়।
এতে একদিকে যেমন দোষী ব্যক্তির দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি প্রাপ্তি বিলম্বিত হয়, তেমনি দোষ প্রমাণ না হলে একজন নির্দোষ ব্যক্তিকেও দীর্ঘ সময় কারাবরণ করতে হয়।
ডেথ রেফারেন্স মামলার রায় পর্যালোচনা করলে দেখা যায়, বিচারিক আদালতে মৃত্যুদণ্ড প্রাপ্ত অনেকেরই এই দণ্ড হাইকোর্টে এসে বহাল থাকে না। অনেকে আবার খালাস পান আপিল বিভাগ থেকেও। তাই দায়রা আদালতে মৃত্যুদণ্ড পাওয়া আসামি উচ্চ আদালতে খালাস পেলেও তার জীবন থেকে বড় একটা সময় পার হয়ে যায় কারাগারের অন্ধকার প্রকোষ্ঠেই।
বিগত বছরে চাঞ্চল্যকর বেশ কয়েকটি মামলায় দেখা যায় বিচারিক আদালতে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত অনেক আসামিই ডেথ রেফারেন্স শুনানি শেষে খালাস পেয়েছেন। ২০০৪ সালে গাজীপুরের সংসদ সদস্য আহসান উল্লাহ মাস্টার হত্যার ঘটনা ঘটে। এই মামলায় ২০০৫ সালের ১৬ এপ্রিল বিচারিক আদালত ২৮ আসামির ২২ জনকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছিলেন।
ঘটনার এক যুগ পর ডেথ রেফারেন্স শুনানি শেষে ২০১৬ সালের ৫ জুন হাইকোর্টে মৃত্যুদণ্ড বহাল রয়েছে মাত্র ছয় জনের। পূর্বের মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্তদের মধ্যে খালাস পেয়েছেন সাতজন। আর মৃত্যুদণ্ড কমিয়ে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে আরও সাতজনকে। বাকি দুজন আপিল চলাকালে মারা গেছেন।
২০০০ সালে কলেজছাত্রী বুশরা হত্যার ঘটনা ঘটে। এই ঘটনায় হওয়া মামলায় ২০০৩ সালে বিচারিক আদালত তিনজনকে মৃত্যুদণ্ড ও দুজনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছিলেন। ডেথ রেফারেন্স শুনানি শেষে ২০০৭ সালে হাইকোর্ট একজনের মৃত্যুদণ্ড বহাল রেখেছিলেন এবং একজনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছিলেন। পরে গত বছর ১৫ নভেম্বর আপিল বিভাগ থেকে সব আসামিই খালাস পান।
ট্রান্সকম গ্রুপের চেয়ারম্যান লতিফুর রহমানের মেয়ে নবম শ্রেণির ছাত্রী শাজনীন তাসনিম রহমান ধর্ষণের পর হত্যার শিকার হন ১৯৯৮ সালের ৩ এপ্রিল। এ ঘটনায় দায়ের হওয়া মামলায় ২০০৩ সালের ২ সেপ্টেম্বর বিচারিক আদালত ছয়জনকে মৃত্যুদণ্ডের আদেশ দেন। ডেথ রেফারেন্স ও আপিল শুনানি শেষে ২০০৬ সালের ১০ জুলাই হাইকোর্ট পাঁচ আসামির মৃত্যুদণ্ড বহাল রাখেন, খালাস পান একজন। আপিল শুনানি শেষে এই মামলায় ২০১৬ সালের ২ আগস্ট একজনের মৃত্যুদণ্ড বহাল রেখে বাকিদের খালাস দেন আপিল বিভাগ।
এভাবে বিচারিক আদালতে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত বহু আসামি ডেথ রেফারেন্স শুনানি শেষে হাইকোর্ট থেকে খালাস বা লঘুদণ্ড পেয়েছেন। তাই ডেথ রেফারেন্স শুনানি যতই বিলম্বিত হয়, ততই ভুক্তভোগী ও আসামি উভয়পক্ষের উৎকণ্ঠা বৃদ্ধি পায়।
হাইকোর্টে বর্তমানে রাজধানী পিলখানায় বিডিআর বিদ্রোহের ঘটনায় একটি স্পেশাল বেঞ্চে ডেথ রেফারেন্স ও আপিল শুনানি হচ্ছে। তাই অন্য মামলাগুলো নিষ্পত্তিতে কিছুটা চাপ পড়ছে বলে জানা গেছে। এ ছাড়াও হাইকোর্টের আরও তিনটি ডেথ রেফারেন্স শুনানি হয়।
পরিসংখ্যানে দেখা যায়, আগের বছরগুলোর তুলনায় গত বছরে ডেথ রেফারেন্স মামলা নিষ্পত্তির হার কমেছে। সংশ্লিষ্ট শাখা থেকে পাওয়া তথ্য মতে, ২০১৬ সালে ৪৮ ডেথ রেফারেন্স মামলা নিষ্পত্তি হয়েছে। অপরদিকে মামলা দায়ের হয়েছে ১৬১টি।
তাই ৪১১টি অনিষ্পন্ন মামলা নিয়ে বছর শুরু হলেও বছর শেষে ডেথ রেফারেন্স মামলা সংখ্যা দাঁড়ায় ৫২৪টি। মামলা বৃদ্ধির এই হার অব্যাহত থাকলে ভবিষ্যতে জট আরও বাড়বে বলে আশঙ্ক প্রকাশ করেছেন সংশ্লিষ্টরা। কনডেম সেলে থাকা প্রতীক্ষিত মানুষের সংখ্যাও বৃদ্ধি পাবে দিন দিন।
সুপ্রিম কোর্টের চেষ্টা সত্ত্বেও চলতি বছর এই নিষ্পেত্তির হার বাড়া নিয়ে খুব একটা আশাবাদী হতে পারছেন না সংশ্লিষ্টরা। এ বিষয়ে জানতে চাইলে হাইকোর্ট বিভাগের অতিরিক্ত রেজিস্ট্রার সাব্বির ফয়েজ দ্য রিপোর্ট টুয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেছেন, ‘বিডিআর এর মামলা নিয়ে একটি বেঞ্চ ব্যস্ত থাকা, বিচারক স্বল্পতা, পেপার বুক তৈরিতে বিলম্ব, নিজস্ব প্রেস না থাকা ও জনবলের ঘাটতির কারণে মামলা জট বৃদ্ধি পাচ্ছে। এসব সমস্যা সমাধান করা না গেলে মামলা নিষ্পত্তি উল্লেখযোগ্য হারে বৃদ্ধি পাওয়াটা কঠিন।’
ডেথ রেফারেন্স মামলা জট বৃদ্ধির বিষয়ে জানতে চাইলে সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সাবেক সভাপতি অ্যাডভোকেট খন্দকার মাহবুব হোসেন দ্য রিপোর্টকে বলেছেন, ‘মানুষ বাড়লে অপরাধ বাড়বে, তাতে মামলা বাড়াটাও স্বাভাবিক। তবে মামলা বৃদ্ধির তুলনায় উচ্চ আদালতে বিচারক বাড়েনি। তাই মামলা জটও বাড়ছে।’
তবে নিম্ন আদালতে মৃত্যুদণ্ডের পরিমাণ বাড়াকেও এজন্য দায় দিচ্ছেন খন্দকার মাহবুব হোসেন। তিনি বলেছেন, ‘তথ্য-প্রমাণ যথাযথভাবে পর্যালোচনা করে সতর্কতার সঙ্গে ফাঁসির আদেশ দেওয়া উচিত। একজনকে হত্যার জন্য দেখা যায় এখন ১০ জনের ফাঁসি হচ্ছে। এগুলোর দণ্ড অনুমোদনের জন্য হাইকোর্টে ডেথ রেফারেন্স হিসেবে আসে। এসব মামলা নিষ্পত্তি করতে উচ্চ আদালতে বিচারক সংখ্যাও খুবই কম। তাই মামলা জট বাড়ছে। আর মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামিদের বছরের পর বছর কনডেম সেলে মানবেতর জীবনযাপন করতে হচ্ছে। এ জন্য মৃত্যুদণ্ড দেওয়ার আগে অধস্তন আদালতের বিচারকদের সতর্ক হওয়া উচিত।’
এদিকে মামলা বৃদ্ধি পাওয়াটাকে স্বাভাবিক ঘটনা হিসেবে দেখছেন রাষ্ট্রের প্রধান আইন কর্মকর্তা অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম। ডেথ রেফারেন্সে মামলা জট বৃদ্ধিতে রাষ্ট্রপক্ষের কোনো দায় আছে বলেও মনে করেন না তিনি।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম দ্য রিপোর্টকে বলেছেন, ‘বিশ্বের সব দেশেই একই অবস্থা। স্বাভাবিক নিয়মই নিষ্পত্তির তুলনায় মামলা দায়েরের সংখ্যা বেশি হয়। আর ডেথ রেফারেন্স তো অনেক সেন্সেটিভ মামলা। কাউকে তো আর কচুকাটা করা যাবে না।’
এখতিয়ারসম্পন্ন বেঞ্চ সংখ্যা বাড়ালে ডেথ রেফারেন্স নিষ্পত্তির হার বাড়বে কিনা, জানতে চাইলে মাহবুবে আলম বলেছেন, ‘বেঞ্চ বৃদ্ধির বিষয়টা তো প্রধান বিচারপতির এখতিয়ার। এ ছাড়া শুধু বেঞ্চ বাড়ালেই তো হবে না, দক্ষ বিচারপতিও তো লাগবে।’
দ্রুত মামলা নিষ্পত্তিতে রাষ্ট্রপক্ষের কোনো করণীয় রয়েছে কিনা জানতে চাইলে তিনি বলেছেন, ‘রাষ্ট্রপক্ষ তার কাজ যথা নিয়মেই করে যাচ্ছে।’
ডেথ রেফারেন্স মামলার এই চাপ বৃদ্ধির কারণে অনেক চাঞ্চল্যকর মামলার বিচার অগ্রাধিকার ভিত্তিতে করা হচ্ছে। যার মধ্যে সিলেটের শিশু শেখ সামিউল আলম রাজন হত্যা মামলার শুনানি শেষে রায়ের দিন নির্ধারণ করা হয়েছে। খুলনার শিশু রাকিব হাওলাদার হত্যা, পুলিশ কর্মকর্তা মাহফুজুর রহমান দম্পতি হত্যা মামলায় ডেথ রেফারেন্সও শুনানির জন্য তালিকায় রয়েছে। অগ্রাধিকার ভিত্তিতে শুনানির জন্য বেঞ্চ নির্ধারণ করা হয়েছে বিশ্বজিত হত্যা মামলাতেও। নারায়ণগঞ্জের সাত খুন মামলার ডেথ রেফারেন্স অগ্রাধিকার ভিত্তিতে শুনানির জন্য পেপারবুক তৈরি হচ্ছে।
(দ্য রিপোর্ট/কেআই/জেডটি/এনআই/মার্চ ১৫, ২০১৭)
পাঠকের মতামত:
- ইআরডিএফবির আয়োজনে শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন শীর্ষক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত
- ইসরাইলের সামরিক স্থাপনায় আঘাত হেনেছে হিজবুল্লাহর ড্রোন
- রাজধানীর বাজারগুলোতে সব ধরনের মুরগির দাম কমেছে
- বিশ্বকাপ প্রস্তুতিতে বাংলাদেশের প্রতিপক্ষ ভারত ও যুক্তরাষ্ট্র
- রাফায় হামলা বন্ধে ইসরায়েলকে নির্দেশ দিতে আইসিজের প্রতি আহবান
- বিএনপির সময় ঋণ খেলাপির তালিকা সবচেয়ে বড় ছিল: আইনমন্ত্রী
- "প্রধানমন্ত্রীর প্রচেষ্টার ফলে টেলিযোগাযোগ সেবা সবার হাতের মুঠোয়"
- বাজেট ৬ জুন দিবো ও বাস্তবায়নও করব: প্রধানমন্ত্রী
- ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ৫
- যুক্তরাষ্ট্র র্যাবের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করছে না: স্টেট ডিপার্টমেন্ট
- "আ.লীগ সরকার তথ্যপ্রযুক্তি খাতে ব্যাপক উন্নয়ন কর্মকাণ্ড বাস্তবায়ন করেছে"
- আশুলিয়ায় বকেয়া বেতনের দাবিতে শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ
- "যারা ধর্ম নিয়ে রাজনীতি করে, তাদের মুখোশ খুলে দেওয়ার সময় এসেছে"
- বিশ্বকাপ খেলতে দেশ ছেড়েছেন সাকিব-শান্তরা
- হামলা আরও জোরদার করেছে ইসরায়েল, রাফায় বাস্তুচ্যুত ৬ লাখ মানুষ
- শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে আ.লীগের কর্মসূচি
- উপজেলা নির্বাচন: ৫২ জনকে বহিষ্কার করেছে বিএনপি
- ৪৮ ঘণ্টার তাপপ্রবাহের সতর্কতা জারি
- সৌদি পৌঁছেছেন ২১ হাজার ৬৩ জন হজযাত্রী
- ঢাকা ছাড়লেন ডোনাল্ড লু
- নর্থ সাউথ সোশ্যাল সার্ভিসেস ক্লাবের আয়োজনে বৈশাখী মেলা ১৪৩১ অনুষ্ঠিত
- দেশের ৫৮ জেলায় ছড়িয়ে পড়েছে তাপপ্রবাহ
- প্রস্তুতি আমার মনে হয় ভালো হয়েছে: হাথুরুসিংহে
- কঠোর আন্দোলনের হুশিয়ারি ব্যাংক রিপোর্টারদের
- "নিজস্ব গতিতে চলতে না দিলে পুঁজিবাজারের দীর্ঘমেয়াদি উন্নয়ন সম্ভব নয়"
- নির্বাচন ইস্যু পেছনে ফেলে যুক্তরাষ্ট্র সামনের দিকে তাকাতে চায়: লু
- প্রাথমিকের সহকারী শিক্ষকের দ্বিতীয় ধাপের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ
- বাংলাদেশ প্রসঙ্গে পশ্চিমা বিশ্ব তাদের অবস্থান পরিবর্তন করেনি: মির্জা ফখরুল
- ডেঙ্গুতে দেশে ৩ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ২১ জন
- "বাংলাদেশ ব্যাংকের থলের বিড়াল বের হতে শুরু করছে"
- বিশ্বে বাংলাদেশকে এগিতে নিতেই আলোচনা হয়েছে: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- বিমানের সাবেক এমডিসহ ১৬ কর্মকর্তার নামে চার্জশিট, অব্যাহতি ১৪
- মেঘনা ইন্স্যুরেন্সের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ
- মিডল্যান্ড ব্যাংকের আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ
- এনআরবিসি ব্যাংকের পরিচালকের শেয়ার কেনার সিদ্ধান্ত
- লাগাতার দরপতনে শেয়ারবাজার, প্রথম ঘণ্টাতেই নেই ৬৬ পয়েন্ট
- "বাংলাদেশের সাথে আস্থার সম্পর্ক আরও গভীর করতে চায় যুক্তরাষ্ট্র"
- সৌদি পৌঁছেছেন ১৮ হাজার ৬৫১ জন হজযাত্রী
- "সবার জন্য গ্রহণযোগ্য করতে শ্রম আইনের সংশোধন করা হচ্ছে"
- চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নির্বাচনের ফল বাতিল চেয়ে নিপুণের রিট
- গাজায় নিহতের অর্ধেকের বেশি বেসামরিক নারী ও শিশু: জাতিসংঘ
- কোহলিকে অধিনায়ক হিসেবে দেখতে চান সাবেক তারকারা
- সাকিবের রেকর্ড, রিয়াদের আক্ষেপ
- আগামী ২৪ ঘণ্টায় তাপপ্রবাহ অব্যাহত থাকতে পারে
- "জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবেলায় যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের পাশে থাকবে"
- নো হেলমেট, নো ফুয়েল: সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের
- "বিএনপি সরকার ক্ষমতায় এসে সব কমিউনিটি ক্লিনিক বন্ধ করে দেয়"
- পাঁচটি ইলেক্ট্রোলাইট ড্রিংকস কোম্পানির মালিকের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
- মেট্রোরেল শুক্রবার চালানোর প্রস্তুতি
- নির্বাচন নিয়ে বিএনপির ষড়যন্ত্র সফল হয়নি: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- বিশ্বকাপ দল ঘোষণা, সহ-অধিনায়ক তাসকিন
- সরকার স্যাংশন বা ভিসানীতির কেয়ার করে না: কাদের
- অস্বাভাবিক শেয়ারদর বৃদ্ধির কারণ জানে না এশিয়াটিক ল্যাবরেটরিজ
- ইসরায়েলি বিমান হামলায় কমপক্ষে ১৪ জন নিহত
- অপরিপক্ব লিচুতে বাজার সয়লাব
- মিরাজকে নিয়ে চমক দিতে পারে বিসিবি!
- কোচ ফাহিমকে নিয়ে সাকিবের একাকী অনুশীলন
- ঢাকার হোটেল-রেস্টুরেন্টে ডিসকাউন্ট পাবেন পুলিশ সদস্যরা
- আট জেলার ওপর দিয়ে দাবদাহ বয়ে যাচ্ছে
- ঝিনাইদহ-১ আসনে উপনির্বাচন ৫ জুন
- লুর বাংলাদেশ সফর গুরুত্বপূর্ণ নয়: বিএনপি
- সৌদি পৌঁছেছেন ১৫ হাজার ৫১৫ হজযাত্রী
- ঢাকায় এসেছেন ডোনাল্ড লু
- মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্তদের কনডেম সেল নিয়ে রায়: আপিল করবে সরকার
- গাজায় রাতভর ইসরাইলের বিমান হামলায় নিহত ২০
- সূচকের পতনে লেনদেন শেষ
- মঙ্গলবার দুপুরে বাংলাদেশ দল ঘোষণা
- বিভিন্ন অঞ্চলে ফের তাপপ্রবাহ শুরু হতে
- হজ যাত্রীদের ভিসা অনুমোদনের সময় বাড়ানোর আহবান প্রধানমন্ত্রীর
- এপ্রিলে খাদ্যপণ্যে মূল্যস্ফীতি ১০ দশমিক ২২ শতাংশ
- "আমেরিকায় পোশাক রপ্তানি কমার পেছনে বিশ্বযুদ্ধ পরিস্থিতি দায়ী"
- রিজার্ভ কমে এক দশকের মধ্যে সর্বনিম্ন পর্যায়ে
- দুর্ভাগ্যজনকভাবে বিভাজন সৃষ্টি হয়েছে বাংলাদেশে: মির্জা ফখরুল
- ডোনাল্ড লুর সফরে যেসব বিষয় আলোচনা হবে, জানালেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- সূচকের পতনে চলছে লেনদেন
- কঠিন সিদ্ধান্ত নিচ্ছেন পুতিন
- এসএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ করলেন প্রধানমন্ত্রী
- সরকার স্যাংশন বা ভিসানীতির কেয়ার করে না: কাদের
- দুই দিনে ৫ হাজার ৯২৬ হ্জ যাত্রী ঢাকা ছেড়েছেন
- ইসরায়েল গাজায় আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন করেছে: যুক্তরাষ্ট্র
- আইইবি ৬১তম কনভেনশনের উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী
- না ফেরার দেশে হায়দার আকবর খান রনো
- বিশ্বকাপ দল ঘোষণা, সহ-অধিনায়ক তাসকিন
- ইসলামী ব্যাংকের বরিশাল জোনের কর্মকর্তা সম্মেলন অনুষ্ঠিত
- জি এম কাদেরের চেয়ারম্যান পদে দায়িত্বে ফিরতে বাঁধা নেই
- নভেম্বরে ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে যাবে বাংলাদেশ
- সরকার পরিবর্তনে এখন জনগণের হাত নেই: জিএম কাদের
- নাগরিকত্ব ত্যাগ করে অন্য কোনো দেশের নাগরিক হলে এনআইডি বাতিল
- শিক্ষায় ছেলেরা পিছিয়ে কেন, কারন খুঁজতে বললেন প্রধানমন্ত্রী
- আবারও সিআইপি হলেন এম এ রাজ্জাক খান রাজ
- পাঁচটি ইলেক্ট্রোলাইট ড্রিংকস কোম্পানির মালিকের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
- আজ কুতুবদিয়া পৌঁছাবে এমভি আবদুল্লাহ
- সাকিবের রেকর্ড, রিয়াদের আক্ষেপ
- সহযোগী অধ্যাপক হলেন ৯০ বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক
- সৈয়দপুরে বিমানবন্দরে ফ্লাইট চালু, আটকেপড়া যাত্রীদের স্বস্তি
- বাগেরহাটে বজ্রপাতে দুই শ্রমিকের মৃত্যু
- বিমানের সাবেক এমডিসহ ১৬ কর্মকর্তার নামে চার্জশিট, অব্যাহতি ১৪
- মৌসুমের সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত
- ইউএস ট্রেড শো- ২০২৪ এ ইসলামী ব্যাংকের স্টল উদ্বোধন
- দুর্ভাগ্যজনকভাবে বিভাজন সৃষ্টি হয়েছে বাংলাদেশে: মির্জা ফখরুল