ইমাম আন-নববী (রহ) এর সংকলিত চল্লিশ হাদীস – দুই
ভাগ্য, ইসলাম, ইমান, ইহসান ও জ্ঞানীদের দৃষ্টান্ত [১]
দ্য রিপোর্ট ডেস্ক : হাদীসের সরল বাংলা অনুবাদ - আমীরুল মু’মিনীন আবু হাফস্ উমার বিন আল-খাত্তাব রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু হতে বর্ণিত হয়েছে তিনি বলন, একদিন আমরা রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লামের নিকট বসেছিলাম, এমন সময় হঠাৎ এক ব্যক্তি আমাদের সামনে উপস্থিত হয় যার কাপড় ছিল ধবধবে সাদা, চুল ছিল ভীষণ কালো; তার মাঝে ভ্রমণের কোন লক্ষণ পরিলক্ষিত হচ্ছিল না। আমাদের মধ্যে কেউ তাকে চিনতে পারে নাই। সে নবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লামের নিকটে গিয়ে বসে, নিজের হাঁটু তার হাঁটুর সঙ্গে মিলিয়ে নিজের হাত তার উরুতে রেখে বললেনঃ “হে মুহাম্মাদ, আমাকে ইসলাম সম্পর্কে বলুন”।
রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন- “ইসলাম হচ্ছে এই- তুমি সাক্ষ্য দাও যে, আল্লাহ্ ছাড়া আর কোন সত্য ইলাহ্ নেই এবং মুহাম্মাদ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম) আল্লাহর রাসূল, সালাত প্রতিষ্ঠা কর, যাকাত আদায় কর, রমাদানে সওম সাধনা কর এবং যদি সামর্থ থাকে তবে (আল্লাহর) ঘরের হজ্জ কর।
তিনি (লোকটি) বললেনঃ “আপনি ঠিক বলেছেন”। আমরা বিস্মিত হলাম, সে নিজে তার নিকট জিজ্ঞাসা করেছে আবার নিজেই তার জবাবকে ঠিক বলে ঘোষণা করছে। এরপর বললঃ “আচ্ছা, আমাকে ঈমান সম্পর্কে বলুন”।
তিনি (রাসূল) বললেন-“তা হচ্ছে এই-আল্লাহ্, তাঁর ফিরিশ্তাগণ, তাঁর কিতাবসমূহ, তাঁর রাসূলগণ ও আখেরাত বিশ্বাস করা এবং ভাগ্যের ভাল-মন্দকে বিশ্বাস করা।
সে (আগুন্তুক) বলল: “আপনি ঠিক বলেছেন”। তারপর বললঃ “আমাকে ইহসান সম্পর্কে বলুন”
তিনি বলেন- “তা হচ্ছে এই- তুমি এমনভাবে আল্লাহর ইবাদাত কর যেন তুমি আল্লাহকে দেখতে পাচ্ছ, আর তুমি যদি তাঁকে দেখতে নাও পাও তবে তিনি তোমাকে দেখছেন”।
সে বলল- “আমাকে কেয়ামত সম্পর্কে বলুন”।
তিনি (রাসূল) বললেনঃ “যাকে জিজ্ঞাসা করা হচ্ছে সে জিজ্ঞাসাকারী অপেক্ষা বেশী কিছু জানে না”।
সে (আগন্তুক) বললঃ “আচ্ছা, তার লক্ষণ সম্পর্কে বলুন”। তিনি (রাসূল) বললেনঃ “তা হচ্ছে এই- দাসী নিজের মালিককে জন্ম দেবে, সম্পদ ও বস্ত্রহীন রাখালগণ উঁচু উঁচু প্রাসাদে দম্ভ করবে”।
তারপর ঐ ব্যক্তি চলে যায়, আর আমি আরো কিছুক্ষণ বসে থাকি। তখন তিনি (রাসূল) আমাকে বললেনঃ “হে উমার, প্রশ্নকারী কে ছিলেন, তুমি কি জান? আমি বললামঃ “আল্লাহ্ ও তাঁর রাসূল অধিক ভাল জানেন”। তিনি বললেনঃ “তিনি হলেন জিবরীল। তোমাদেরকে তোমাদের দ্বীন শিক্ষা দিতে তোমাদের কাছে এসেছিলেন।” [সহীহ্ মুসলিমঃ ৮]
হাদীসের ব্যাকগ্রাউন্ড
ইমাম মুসলিম বলেছেন, হযরত উমর (রা) এর ছেলের শেষ বয়সের দিকে দুইজন ব্যাক্তি তাঁকে জানালো যে ইরাকে একটি নতুন ইসলামিক মতাদর্শের আবির্ভাব হয়েছে। এই মতাদর্শের নাম হল আল-ক্বাদারিয়াহ যারা ক্বদর তথা ভাগ্যে বিশ্বাস করতে অস্বিকার করেছে। তখন তাদের এই কথাকে খন্ডন করার জন্য আব্দুল্লাহ ইবনে উমর হাদীসটি এই বর্ননা করেন যেখানে ক্বদরে তথা ভাগ্যে বিশ্বাসকে ইমানের অন্যতম একটি পিলার হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে।
শিক্ষা: এই হাদীসটির মাধ্যমে আমরা জ্ঞান অর্জনের আদব শিক্ষা পাই। এই হাদীস অনুসারে দেখা যায় জ্ঞান অর্জনের সময় আমাদের নিম্নো বর্ণিত বিষয়গুলোর প্রতি খেয়াল রাখা দরকার।
১. জ্ঞানার্জনের সময় পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন থাকা এবং পরিষ্কার কাপড় পরিধান করা
২. শিক্ষক ও ছাত্র পরস্পরে কাছা কাছি বসা
৩. উত্তম ভাবে বুঝার জন্য প্রশ্ন করা
৪. সঠিক উৎস থেকে জ্ঞান অর্জন করা
প্রশ্নোত্তর ভিত্তিক জ্ঞানার্জনের পদ্ধতি-
ক. অর্থপুর্ন প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করা যা মুল্যবান জ্ঞান ও ভালো কাজের দিকে আমাদেরকে ধাবিত করে
খ. ভালো প্রশ্ন উত্তম শিক্ষা ও প্রশিক্ষণকে নিশ্চিত করে, অনেকের উপস্থিতিতে যখন কেউ প্রশ্ন করে এবং সেই প্রশ্নের যখন উত্তর করা হয় তখন দুইটি ব্যপার ঘটে। একটি হল সংশ্লিষ্ট বিষয়ে ভিন্ন ভিন্ন দৃষ্টিকোণের উন্মোচন হয় এবং তা স্রোতাদের জ্ঞানের পরিধিকে বিস্তৃত করে অন্যদিকে যখন প্রশ্নটির উত্তর দেয়া হয় তখন যারা জানে না তাদের জানা হয়ে যায় এবং উত্তর দাতার প্রদত্ত উত্তর থেকে আরও নতুন নতুন জ্ঞান লাভ করা যায়। এভাবে প্রশ্নকারী এবং উত্তরকারী উভয় থেকেই জ্ঞান অর্জিত হয়।
গ. সাহাবাদের মধ্যে অন্যতম শ্রেষ্ঠ স্কলার ইবনে আব্বাসকে (রা) যখন প্রশ্ন করা হল যে কিভাবে তিনি তার জ্ঞান গুলো অর্জন করেছিলেন, জবাবে তিনি বললেন “ অনুসন্ধিৎসু বা কৌতুহলী জিহ্বা দ্বারা আর চিন্তাশীল মন দ্বারা”
ঘ. রাসুল (স) এর অসংখ্য হাদীসে রাসুল (স) নিজেই কোন কিছু জানানোর আগে প্রশ্ন করার মাধ্যমে শুরু করতেন। প্রশ্নকরাটা স্রোতার মনকে আসন্ন জ্ঞান কে গ্রহন করতে তৈরী করে এবং মনোযোগ আকর্ষন করে।
বিভিন্ন উদ্দেশ্যে এবং পাঠকের মনে ও চিন্তার জগতে সাড়া জাগাতে শুধুমাত্র কুরআনেই বিভিন্ন বিষয়ে ১২০০ এরও বেশী প্রশ্ন আছে।
ক্বদর বা ভাগ্য
উলামাদের মতে ক্বদর বা ভাগ্য দুইটি স্তরে বিভক্ত হতে পারে।
আমরা বিশ্বাস করি যে আল্লাহ তার সার্বজনীন জ্ঞানের মাধ্যমে জানেন যে তার সৃষ্টির সবাই ভবিষ্যতে কী কী করবে, তিনি এটা জানেন এই সৃষ্টির আবির্ভাবের আগে থেকেই। আল্লাহ লাওহে মাহফুজে সকল প্রকার জ্ঞানকে রেকর্ড করে রেখেছেন।আমরা বিশ্বাস করি যে ভালো আর খারাপ যাই ঘটুক তা আল্লাহর ইচ্ছায়ই ঘটবে।
" ভালো প্রশ্ন উত্তম শিক্ষা ও প্রশিক্ষণকে নিশ্চিত করে, অনেকের উপস্থিতিতে যখন কেউ প্রশ্ন করে এবং সেই প্রশ্নের যখন উত্তর করা হয় তখন দুইটি ব্যপার ঘটে। একটি হল সংশ্লিষ্ট বিষয়ে ভিন্ন ভিন্ন দৃষ্টিকোণের উন্মোচন হয় এবং তা স্রোতাদের জ্ঞানের পরিধিকে বিস্তৃত করে অন্যদিকে যখন প্রশ্নটির উত্তর দেয়া হয় তখন যারা জানে না তাদের জানা হয়ে যায় এবং উত্তর দাতার প্রদত্ত উত্তর থেকে আরও নতুন নতুন জ্ঞান লাভ করা যায়। এভাবে প্রশ্নকারী এবং উত্তরকারী উভয় থেকেই জ্ঞান অর্জিত হয়।"
আল্লাহ আমাদের ইচ্ছা এবং কোন কিছু করার শক্তি দুটোকেই সৃষ্টি করেছেন। আমরা একমাত্র সে কাজগুলোই করতে পারি যেগুলো আমরা করতে ইচ্ছুক এবং যে কাজগুলো আমরা করার ক্ষমতা রাখি। কিন্তু ভালো বা খারাপ কাজের মধ্যে যেকোন একটা বেছে নেয়ার স্বাধীনতাও আল্লাহ আমাদেরকে দিয়েছেন। সাথে সাথে কোন কাজটা ভালো এবং কোন কাজটা খারাপ তা বুঝার শক্তিও আল্লাহ আমাদেরকে দিয়েছেন, শুধু তাই নয় সৃষ্টিগত ভাবেই আমাদেরকে ভালো খারাপের পার্থক্য করার স্বাভাবিক ক্ষমতা দেয়া হয়েছে, এবং আরও জটিল ক্ষেত্রে ভালো ও খারাপকে আলাদা করে চেনার জন্য সেই ক্ষমতাকে বৃদ্ধি করে দেয়ার লক্ষ্যে আল্লাহ জ্ঞান নাযিল করেছেন। তাই প্রতিটি কাজের জন্য আমাদেরকেই দায় বহন করতে হবে।
ভাগ্য সম্পর্কে ভুল ধারনাগুলো : অনেক মুসলমান মনে করেন যে তারা ভালো খারাপ যা ই করছেন এবং যা ই করতে যাচ্ছেন তার কারন হল এটা তাদের ভাগ্যে লিখে রাখা হয়ছে। যেহেতু তাদের ভাগ্যে এটা লিখে রাখা হয়েছে সেহেতু এটার জন্য তারা দায়ী হতে পারেন না। যদি এটা তাদের ভাগ্যে লিখে রাখা না হতো তাহলে তো তারা এ কাজটা করতেনই না। তারা মুলত ব্যপারটা “কারন” এবং “অংশিদারত্বের” মাঝে গুলিয়ে ফেলেন। সত্যটা হল এখানে কাজ করার ক্ষেত্রে “কারন”টা মুলত প্রধান বা মুখ্য নয় বরং কাজের মধ্যে আমাদের “অংশিদারত্ব”ই মুখ্য। আমরা যা করি তার জন্য আল্লাহ কর্তৃক আমাদের ভাগ্যে লিখে রাখাটা দায়ী নয় বরং আমাদের সংশ্লিষ্ট কাজে জড়িয়ে পড়াটাই (অংশিদারত্ব) দায়ী। যদি এমন হতো যে আমাদের সামনে কাজটা করা ও না করার দুইটি অপশন না থাকতো, কিংবা এমন যদি হতো যে, কোন মুল্যেই আমাদের সামনে কাজটি এড়াবার সুযোগ না থাকতো তাহলে ভাগ্যের লিখনকে দোষারোপ করা যেতো। অর্থাৎ যখন কোন কারনে কিছু ঘটে তখন ঐ ঘটনা ঘটাবার বা না ঘটাবার উপর ঘটকের কোন নিয়ন্ত্রন থাকে না, এখানে ঘটক নিজেও ঘটনার একটা আহার্য মাত্র। কিন্তু যখন মানুষ নিযে যেচে বা অংশিদারিত্ব নিয়ে কোন কাজে লিপ্ত হয় তখন সেখানে ঐ কাজে অংশগ্রহন করা বা না করার যেকোন একটা সিদ্ধান্ত নেয়ার সুযোগ তার থাকে, এই ক্ষেত্রে আপাতদৃষ্টিতে কিছু কারনের উপস্থিতি থাকলেও কর্তা চাইলেই সেগুলো এড়িয়ে চলতে পারে। অর্থাৎ শেষ পর্যন্ত শংশ্লিষ্ট কাজ করা বা না করার সিদ্ধান্তটা কর্তার হাতেই থাকে, এখন যেকোন পাপ কাজ ও অপরাধমুলক কাজের কথা চিন্তা করুন দেখবেন সেখানে মানুষের ইচ্ছাটাই বেশী কাজ করে এবং মানুষ চাইলে যেকোন মুল্যে এসব কাজ থেকে বিরত থাকতে পারে। অর্থাৎ খারাপ কাজ করা বা না করার চুড়ান্ত সিধ্যান্তিটা আমাদেরই হাতে, সিদ্ধান্ত গ্রহনে আমরা স্বাধীন তাই এর দায়টাও আমরা এড়াতে পারি না। এখানেই কর্তার ভালো ও খারাপের যে কোন একটা বেছে নেয়ার স্বাধিনতাটার প্রয়োগ হয়। একারনেই কাজের জন্য তাকেই দায়ী হতে হয়। এখানে সুরা আর রাদ এর একটি আয়াত উল্লেখ না করলেই নয় সেটা হল إِنَّ اللَّهَ لَا يُغَيِّرُ مَا بِقَوْمٍ حَتَّىٰ يُغَيِّرُوا مَا بِأَنفُسِهِمْ অর্থাৎ “নিশ্চই আল্লাহ ততোক্ষন পর্যন্ত কারও অবস্থা বদলান না যতোক্ষন না তারা তাদের নিজেদেরকে না বদলায়” এখানে আমরা দেখতে পাচ্ছি ব্যাক্তির বা জাতির উপরই তার কর্মফল নির্ভর করে এবং ক্বদর নির্ধারিত হলেও ব্যাক্তির চেষ্টাটাই সব শেষে আল্লাহ বিবেচনা করেন।
সূত্র: দ্বিন উইকলি
(দ্য রিপোর্ট/একেএমএম/নভেম্বর ২৭,২০১৮)
পাঠকের মতামত:
- আবারও সিআইপি হলেন এম এ রাজ্জাক খান রাজ
- সহযোগী অধ্যাপক হলেন ৯০ বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক
- পোশাক শিল্পে এখনই ৩ চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা জরুরি
- সূচকের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতার মধ্য দিয়ে লেনদেন চলছে
- রোনালদোর স্বপ্ন ভেঙ্গে চ্যাম্পিয়ন নেইমারের আল হিলাল
- শুরুর বিপথ সামলে বাংলাদেশের সংগ্রহ ১৫৭
- আফগানিস্তানে বন্যায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে ৩৩০
- শিক্ষায় ছেলেরা পিছিয়ে কেন, কারন খুঁজতে বললেন প্রধানমন্ত্রী
- এসএসসি পরীক্ষায় গড় পাসের হার ৮৩ দশমিক ০৪ শতাংশ
- আজ বিশ্ব মা দিবস, যেভাবে এলো
- এসএসসি ফলাফল জানা যাবে যেভাবে
- জি এম কাদেরের চেয়ারম্যান পদে দায়িত্বে ফিরতে বাঁধা নেই
- এসএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ করলেন প্রধানমন্ত্রী
- ইসলামী ব্যাংকের বরিশাল জোনের কর্মকর্তা সম্মেলন অনুষ্ঠিত
- ওয়ালটন ফ্রিজ কিনে লাখ টাকার ক্যাশ ভাউচার পেলেন শিক্ষক এনামুল
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকের হজ বুথ উদ্বোধন
- ইউএস ট্রেড শো- ২০২৪ এ ইসলামী ব্যাংকের স্টল উদ্বোধন
- "সীমান্তে গুলি করে দেশের মানুষকে হত্যা করা হলেও সরকার নিশ্চুপ"
- সরকার পরিবর্তনে এখন জনগণের হাত নেই: জিএম কাদের
- "সাংবাদিক ও দুদকের কর্মকর্তাকে টাকা দিয়েছেন শামসুজ্জামান"
- এমভি আবদুল্লাহ বাংলাদেশের জলসীমানায় পৌঁছেছে
- সড়কে মৃত্যুহার কমানো সরকারের উদ্দেশ্যে: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
- নভেম্বরে ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে যাবে বাংলাদেশ
- ইসরায়েল গাজায় আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন করেছে: যুক্তরাষ্ট্র
- ফিলিস্তিনিদের পক্ষে ভোট দিয়েছে বাংলাদেশও
- মৌসুমের সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত
- বাগেরহাটে বজ্রপাতে দুই শ্রমিকের মৃত্যু
- না ফেরার দেশে হায়দার আকবর খান রনো
- আইইবি ৬১তম কনভেনশনের উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী
- দুই দিনে ৫ হাজার ৯২৬ হ্জ যাত্রী ঢাকা ছেড়েছেন
- "গুলশান লেকে দেখলাম অভিজাত এলাকায় অভিজাত ময়লা"
- একটি পরিবারও ভূমিহীন, গৃহহীন থাকবে না: প্রধানমন্ত্রী
- রাশিয়াকে ঠেকাতে আরও অস্ত্র প্রয়োজন: জেলেনস্কি
- সিরিজ নিশ্চিতের পর টাইগারদের হোয়াইটওয়াশের মিশন শুরু
- বিমানবাহিনীর কর্মকর্তাকে অ্যাপার্টমেন্টে ঢুকে পুলিশের গুলি
- "আমরা পৃথিবীর কোনো নির্বাচনেই হস্তক্ষেপ করি না"
- দীর্ঘ ছয় মাস পর আজ নয়াপল্টনে সমাবেশ করবে বিএনপি
- সীমান্তে হত্যা: ভারতের কাছে বাংলাদেশের উদ্বেগ
- ঢাবি অধিভুক্ত সাত কলেজের সাত কলেজের
- নিহত পাইলটের জানাজা সম্পন্ন, দাফন মানিকগঞ্জে
- ঢাকায় নিযুক্ত যুক্তরাষ্ট্রের নতুন রাষ্ট্রদূত ডেভিড স্লেটন
- বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন প্রধানমন্ত্রী
- বিধ্বস্ত হওয়া বিমানে এক পাইলট মারা গেছেন
- "সব ধরনের কানেকটিভিটি সংযোগগুলোর তার মাটির নিচ দিয়ে হবে"
- অনলাইন জুয়ার মাধ্যমে দেশ থেকে অর্থ পাচার হচ্ছে: অর্থমন্ত্রী
- তিস্তা প্রকল্পে ভারত অর্থায়ন করতে চায়: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- বিএনপি নেতাদের সঙ্গে যুক্তরাজ্যের পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর বৈঠক
- ৪৬তম বিসিএসের প্রিলিমিনারি পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ
- মিল্টন সমাদ্দারকে রিমান্ড শেষে কারাগারে প্রেরণ
- প্রথম ফ্লাইটে সৌদি গেলেন ৪১৩ জন হজযাত্রী
- জুলাইয়ে বেইজিং সফরে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী
- পাঁচ ঘণ্টা পর স্বাভাবিক ঢাকার সঙ্গে উত্তরবঙ্গের রেল যোগাযোগ
- বিএসইসির কমিশনার পদে তিনজনকে নিয়োগ
- ইসরায়েলের কাছে পাঠানো বোমার চালান স্থগিত করলো যুক্তরাষ্ট্র
- ওমরাহ পালন শেষে সস্ত্রীক দেশে ফিরেছেন বিএনপি মহাসচিব
- বাংলাদেশ ব্যাংকের সংবাদ সম্মেলন বয়কট করলেন সাংবাদিকরা
- ডলারের দাম এক লাফে বাড়লো ৭ টাকা
- সমুদ্রে তেল, গ্যাস উত্তোলনে দরপত্র কিনেছে ৭ কোম্পানি: নসরুল
- মুসলমান ঐক্যবদ্ধ থাকলে মুসলমানরা অগ্রগামী থাকতো: প্রধানমন্ত্রী
- সীমান্তে বেসামরিক মানুষ হত্যা গ্রহণযোগ্য নয়: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- নির্বাচন অবাধ, নিরপেক্ষ এবং শান্তিপূর্ণ হয়েছে: সিইসি
- যুবলীগ নেতা সারোয়ার বাবুর বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
- ৮০ কিলোমিটার বেগে ঝড়ের পূর্বাভাস
- বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বিজয়ী হচ্ছেন যেসব প্রার্থী
- ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর গুলিতে দুই বাংলাদেশি নিহত
- উপজেলা নির্বাচন: ভোটার শূন্য আসনে অলস সময় কাটাচ্ছে পুলিশ
- বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশনের আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ
- অগ্রণী ইন্স্যুরেন্সের আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ
- ঢাকা ইন্স্যুরেন্সের ১৭ শতাংশ লভ্যাংশ ঘোষণা
- এসএসসির ফলাফল জানা যাবে যেভাবে
- বিদায় নিচ্ছে তাপপ্রবাহ, ৪ দিনে ৮ ডিগ্রির বেশি কমেছে তাপমাত্রা
- নয়াপল্টনে বিএনপি সমাবেশ করবে ১০ মে
- প্রধানমন্ত্রীর সাথে আইওএম মহাপরিচালকের সাক্ষাৎ
- কারও একার পক্ষে ডেঙ্গু মোকাবেলা সম্ভব না: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
- দলীয় সিদ্ধান্ত না মানার বিষয়ে ইসি বেকায়দায় নেই: সিইসি
- দুর্ঘটনায় নিহত লিটনের জীবনের দাম কী ৬০,০০০ টাকা ?
- বিদায় নিচ্ছে তাপপ্রবাহ, ৪ দিনে ৮ ডিগ্রির বেশি কমেছে তাপমাত্রা
- যুবলীগ নেতা সারোয়ার বাবুর বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
- সম্পদ বৃদ্ধিতে এমপিদের চেয়ে এগিয়ে উপজেলা চেয়ারম্যানরা: টিআইবি
- রাশিয়াকে ঠেকাতে আরও অস্ত্র প্রয়োজন: জেলেনস্কি
- বিরক্ত হয়ে আবারও ভক্তকে চড় মারলেন সাকিব
- ৬ উইকেটের জয় বাংলাদেশের, সিরিজ জয়ের পথে বাংলাদেশ
- নয়াপল্টনে বিএনপি সমাবেশ করবে ১০ মে
- ডিবিএইচ ফাইন্যান্সের আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ
- ঢাকায় নিযুক্ত যুক্তরাষ্ট্রের নতুন রাষ্ট্রদূত ডেভিড স্লেটন
- দলীয় সিদ্ধান্ত না মানার বিষয়ে ইসি বেকায়দায় নেই: সিইসি
- ইউনাইটেড ইন্স্যুরেন্সের ইপিএস বেড়েছে
- হিট স্ট্রোকে ১৪ দিনে নিহত ১৫
- কারও একার পক্ষে ডেঙ্গু মোকাবেলা সম্ভব না: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
- সিরাজগঞ্জে গোপন বৈঠক, ৫ প্রিসাইডিং অফিসারসহ আটক ৬
- এসএসসির ফলাফল জানা যাবে যেভাবে
- সীমান্তে বেসামরিক মানুষ হত্যা গ্রহণযোগ্য নয়: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- মঙ্গলবার থেকে স্বাভাবিক কার্যক্রমে ফিরছে প্রাথমিক বিদ্যালয়
- বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশনের আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ
- আইপিডিসি ফাইন্যান্সের পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা
- বাংলাদেশ ব্যাংকের সংবাদ সম্মেলন বয়কট করলেন সাংবাদিকরা
- সিরিজ নিশ্চিতে আজ মাঠে নামছে বাংলাদেশ
- এবার ঢাকায় বসবে ২২টি পশুর হাট
- ১৫টি অঞ্চলের সর্বোচ্চ ৮০ কিমি বেগে ঝড়ের আভাস
- যেসব এলাকায় বুধবার ব্যাংক বন্ধ