রাজনীতিবিদ তরিকুল ইসলাম
পাভেল চৌধুরী
গেল মাসের ৪ নভেম্বর জনাব তরিকুল ইসলামের মৃত্যুর পর ৫ নভেম্বর স্থানীয় ঈদগাহ ময়দানে তাঁর জানাজায় যত মানুষের সমাগম হয়েছিলো ওয়াকিবহাল মহলের অভিমত জানাজা তো দূরের কথা স্মরণকালের কোনো ধরণের জনসভাতেও, সে প্রধানমন্ত্রীর হোক বা বিরোধীদলের প্রধানের, এতো জনসমাগম হতে দেখা যায় নি। রাজনৈতিক দলের জনসভায় লোক হাজির করার নানা ধরণের কৌশল থাকে, তাগিদও থাকে, অনেক সময় জনসভায় উপস্থিত হওয়া বাধ্যতামূলক করা হয়; পরিবহন সুবিধা দেওয়া, খাদ্য সরবরাহ করা, ক্ষেত্র বিশেষে নগদ টাকাও প্রদান করা হয় বলে শোনা যায়। জানাজায় সেসবের বালাই নেই, বাহ্যিক কোনো তাগিদও নেই। এখানে মানুষ উপস্থিত হয় একান্তই তাঁর অন্তর্গত তাগিদে, হার্দিক উপলদ্ধি বশত জীবিত থাকাকালীন তরিকুল ইসলামের নিন্দুকের অভাব ছিলো না। সমালোচকও ছিলো প্রচুর, তারপরও জানাজায় মানুষের উপস্থিত সকলকে বিস্মিত করে, এমনকি খোদ তাঁর সমর্থকদেরও।
স্বভাবতই প্রশ্ন জাগে এরকম হওয়ার কারণ কী? অবশ্যই রাজনীতি। তরিকুল ইসলাম রাজনীতি করতেন আপদমস্তক ছিলেন রাজনৈতিক ব্যক্তি। রাজনীতির প্রধান বিষয়টিই হলো মানুষ, মানুষের মনে ঠাঁই নেওয়া। মানুষের সাথে সংযোগ বাড়ানো। সর্বোপরি মানুষের যৌক্তিক আস্থা অর্জন করা। এই কাজটা যিনি যত দক্ষতার সাথে সম্পন্ন করতে পারবেন তিনি ততো বড়ো রাজনীতিক। প্রশ্ন হলো এই কাজটা কি কোনো কৌশলগত ব্যাপার? মোটেই না। এর মূল বিষয়টাই হলো মানুষের প্রতি অঙ্গীকার যে অঙ্গীকার তাঁকে মানুষের আস্থাভাজন করে তোলে। এই আস্থা অনেক সময়ই দলের রাজনৈতিক গোন্ডিকে পেরিয়ে যায় আর তখনই ব্যক্তি হয়ে ওঠে দলের রাজনীতির থেকে বড়ো, দলের জন্য অপরিহার্র্য। যে কারণে একজন মানুষ কতবার ভোটে জয়লাভ করলো কিংবা কতবার মন্ত্রিত্বের আসন অলংকৃত করলেন ইত্যাদি এসব বিষয় দিয়ে মানুষকে পরিমাপ করা যায় না। মানুষের পরিমাপের বিষয় একটাই আর সেটা হলো কতজন মানুষের তিনি যৌক্তিক আস্থা অর্জন করতে পারলেন সেটা।
তরিকুল ইসলাম সেটা পেরেছিলেন। সাধারণ ভাবে আচরণে তিনি ছিলেন রুক্ষ, রূঢ়ভাষী, উচিৎ কথা বলায় ছিলেন দ্বিধাহীন কিন্তু তাঁর এই আচরণ মানুষকে দূরে ঠেলে দেয়নি বরং কাছে টেনেছে। আটপৌরে জীবন যাপন ছিলো তাঁর, ক্ষমতায় থাকলেই বা কি, না থাকলেই বা কি, তিনি যেমন তেমনই ছিলেন। অনমনীয় জেদ ছিলো। রাজনীতি করতে এসে তিনি যতোটা জুলুমের শিকার হয়েছেন বিভিন্ন সময়ে তার দৃষ্টান্ত সমসাময়িক সময়ে পাওয়া যাবে না। অসীম সাহসের অধিকারী ছিলেন। সেই ছাত্র রাজনীতির সময় থেকেই তাঁর সাহসের নানা দৃষ্টান্ত এখনও তৎকালীন সহপাঠীদের মুখে শোনা যায়।
‘দশ ঘোড়ার গাড়ি হাকিয়ে’ নিরাপত্তা প্রহ আর স্তাবক পরিবেষ্টিত হয়ে আমাদের নেতারা ক্ষমতার দম্ভ প্রদর্শন করতেন না। নেতারা ছিলেন জনগণের পাশে, সন্নিকটে। অতীতের রাজনীতিকদের দিকে যদি তাকানো যায়,- শেরে বাংলা এ.কে ফজলুল হক, আবুল মুনসুর আহমেদ, মনি সিংহ, অলি আহাদ এ রকম অনেকে, সর্বোপরি মওলানা ভাসানি, এঁদের মধ্যে এই চিত্রটা আমরা দেখতে পাবো।
আসলে তরিকুল ইসলাম ছিলেন একটা রাজনৈতিক ধারাবাহিকতার ফল। ছাত্র রাজনীতি করেছেন স্থানীয় সরকারের রজনীতি করেছেন, তারপর জাতীয় রাজনীতিতে অবস্থান নিয়েছেন। সে আমলে, কিছুদিন আগে পর্যন্তও ছাত্র রাজনীতির প্রাতিষ্ঠানিক রূপ ছিলো কলেজ/বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র সংসদ। কলেজ/বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালনার ক্ষেত্রে ছাত্র সংসদের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা থাকতো। প্রকৃতপক্ষে এসব ছিল নেতৃত্ব গঠনের রাজনৈতিক প্রক্রিয়া। যারা এইসব রাজনৈতিক প্রক্রিয়ার বন্ধুর পথ সফল ভাবে অতিক্রম করতে পারতেন তারাই পরবর্তীতে জাতীয় রাজনীতিতে ভূমিকা রাখতেন। এখন এইসব প্রক্রিয়া আর নেই। সুস্থ্য ছাত্ররাজনীতির বিষয়টাও বিলুপ্ত প্রায়। স্থানীয় সরকারের নির্বাচনগুলোতেও স্থানীয় জনগণের ভূমিকা কম। নেতা নির্বাচনে জনগণের ইচ্ছের প্রতিফলন হয় না। নেতা এখন অবতীর্ণ হয় উপর মহল থেকে, ফরমান জারীর মাধ্যমে। জনগণের কাছে নেতাদের জবাবদিহিতার প্রয়োজন হয় না বরং নেতারা যা নির্দেশ করেন সেই নির্দেশ পালনে মাঠ গরম করে ফেলে স্তাবকের দল। তাতে লাভ উভয়েরই হয়, নেতাদের যেমন, তেমন স্তাবকদের। জনগণের কি হলো সে হিসেব কেউ রাখে না।
যাহোক, এটাই যে আমাদের রাজনৈতিক সংস্কৃতি ছিল তা কিন্তু না। আমাদের রাজনৈতিক সংস্কৃতি ছিল সততার, জবাবদিহিতার আর অকৃত্রিমতার। ‘দশ ঘোড়ার গাড়ি হাকিয়ে’ নিরাপত্তা প্রহরী আর স্তাবক পরিবেষ্টিত হয়ে আমাদের নেতারা ক্ষমতার দম্ভ প্রদর্শন করতেন না। নেতারা ছিলেন জনগণের পাশে, সন্নিকটে। অতীতের রাজনীতিকদের দিকে যদি তাকানো যায়,- শেরে বাংলা এ.কে ফজলুল হক, আবুল মুনসুর আহমেদ, মনি সিংহ, অলি আহাদ এ রকম অনেকে, সর্বোপরি মওলানা ভাসানি, এঁদের মধ্যে এই চিত্রটা আমরা দেখতে পাবো। তরিকুল ইসলাম ছিলেন এই ধরারই উত্তরসূরি। আচার-আচরণ, চাল-চলন, জীবন যাপনের ক্ষেত্রে তিনি ছিলেন অকৃত্রিম। যে কারণে জনগণের মধ্যে তাঁর অবস্থান ছিলো দৃঢ়। জনগণের আস্থা ভালোবাসা যেমন পেয়েছেন, সমালোচনার ঝড়ও তাঁকে তেমনই সহ্য করতে হয়েছে।
গত শতকের ৮০ আর ৯০ দশকে অগ্রজের বন্ধুত্বের সুবাদে তরিকুল ভাইয়ের সাথে ঘনিষ্ঠভাবে মেশার সুযোগ হয়েছিল। আমি তাঁর রাজনীতির অনুসারী ছিলাম না, ভক্তও না। তিনি ছিলেন আমার শ্রদ্ধার পাত্র, আমি স্নেহের। উত্তাল রাজনৈতিক পরিস্থিতি তখন। বিএনপি’র কেন্দ্রীয় রাজনীতিতে তিনি শক্ত অবস্থান নিয়েছেন। কিন্তু ঢাকাতে তাঁর কোনো স্থায়ী আবাস ছিল না। আমার ভাইয়ের বাড়িতেই থাকতেন। তখন রাতের পর রাত তাঁর সাথে কাটানোর সুযোগ হয়েছিল। তিনি ছিলেন নিশিজাগানিয়া। রাত যত বাড়তো তাঁর আবেগ ততো বাড়তো। অসাধারণ কথক, বিরতিহীন ভাবে তিনি কথা বলে যেতেন। কত রকমের প্রসঙ্গ, দেশ বিদেশ অতীত ভবিষ্যৎ কোনোকিছুই বাদ পড়তো না। যশোরের কত মানুষের খবর যে তিনি পুংখানুপুংখ রাখতেন জেনে বিষ্মিত হতে হতো। আমি তখন তাঁর রাতের একমাত্র সঙ্গী। বইয়ের ভক্ত ছিলেন। মুঠো ভর্তি করে টাকা দিতেন বই কেনার জন্য। নিজের কাছে টাকা না থাকলে ধার করে দিতেন। আর পছন্দ অনুযায়ী তাঁকে বই কিনে দিতে পেরে আমি নিজেও যথেষ্ট আনন্দ পেতাম। একবার, এরশাদ বিরোধী আন্দোলন তখন তুঙ্গে। তরিকুল ভাই অনেকটা আত্ম গোপনে। আমি আমার এক বন্ধু মিলে ঢাকা থেকে একটা সাপ্তাহিক পত্রিকা প্রকাশের সিদ্ধান্ত নিলাম। কিন্তু সরকার তখন এক সার্কুলার জারির মাধ্যমে নতুন করে সব রকম পত্রিকা ডিক্লারেশন দেওয়া বন্ধ করেছে, কেবল মাত্র প্রেসিডেন্টের হাতেই তখন সে এক্তিয়ার। আমরা যেয়ে ধরলাম তরিকুল ভাইকে। তিনি একটা চিঠি লিখে দিলেন তৎকালীন স্বরাষ্ট্র সচিবের কাছে। জীবনের প্রথম সচিবালয়ে ঢুকে প্রাপকের কাছে চিঠিটা পৌঁছে দেওয়া হলো। অপেক্ষা করার বার্তা এলো আর সেই যে অপেক্ষা, একেবারে বিকেল পর্যন্ত। আমাদের তো নাভিশ্বাস অবস্থা। শেষে ডাক পড়লো। তখন সচিবালয়ের সব অফিস বন্ধ হতে চলেছে। ভেতরে ঢুকে দেখি একবারে ভিন্ন পরিবেশ; সচিব মহোদয় এতো আন্তরিক! প্রথমেই দুঃখ প্রকাশ করলেন এতোক্ষণ বসিয়ে রাখার জন্য তারপর খাদ্য খাবার আনলেন প্রচুর। খোশগল্প শুরু করলেন। পত্রিকা প্রকাশের উদ্যোগ থেকে আমরা যাতে সরে আসি সে ব্যাপারে নানা ভাবে বুঝাতে লাগলেন কিন্তু যখন বুঝলেন আমরা আমাদের সিদ্ধান্তে অটল তখন বললেন,- ঠিক্ আছে, যার সুপারিশ তোমরা এনেছো তাঁকে তো আমি ফিরাতে পারবো না, ব্যবস্থা করে দেবো। তিনি সে ব্যবস্থা করেছিলেন, পত্রিকার ডিক্লারেশন পাওয়া গিয়েছিল, যদিও আমার বন্ধু সেটা নিয়মিত প্রকাশ করতে সামর্থ হয় নি।
তিনি আত্মগোপনে। ঢাকায় এক বাড়ীতে যেয়ে অপ্রত্যাশিতভাবে তাঁর দেখা পেলাম। মানসিক ভাবে তিনি তখন কিছুটা দুশ্চিন্তাগ্রস্থ, শারীরিকভাবেও খুব সুস্থ্ না। নানা ধরণের কথাবার্তার পর বললাম,- ক্ষমতায় থেকে এতো যে কোটি কোটি টাকা আয় করলেন সেসব কি হলো?
তিনি একটু চুপ করে থাকলেন তারপর দীর্ঘশ্বাস ফেলে বললেন,- কি যে হলো, এখন সরকারও খুঁজে পাচ্ছে না, আমিও খুঁজে পাচ্ছিনে।
তরিকুল ভাই বিশেষ ভাবে যশোরকে ভালোবাসতেন। ঢাকা তাঁর কাছে ছিলো অসহ্য জায়গা। যদিও ভাগ্যের নির্মম পরিহাস জীবনের শেষ ক’বছর তাঁকে ঢাকাতেই অধিকাংশ সময় থাকতে হলো। কিন্তু তাই বলে তাঁকে যশোরের মধ্যে সীমাবদ্ধ করে ফেললে তাঁর রাজনৈতিক ভূমিকার যথাযথ মূল্যায়ন হবে না। একজন জাতীয় নেতার পরিধি হচ্ছে গোটা দেশ, সমগ্র জাতি। বিএনপি’র রাজনীতিতে তিনি ছিলেন অন্যতম নীতি নির্ধারক। শত প্রতিকূলতার মধ্যেও দলের প্রতি তাঁর আনুগত্য ছিলো প্রশ্নাতীত। একাধিকবার দলের সংকটজনক সময়ে তিনি শক্ত হাতে হাল ধরেছিলেন। বর্তমান সময়েও সুস্থ্য আর জীবিত থাকলে তাঁকে দলের নীতি নির্ধারণী ভূমিকা পালন করতে হত। এরকম একজন দুঁদে রাজনীতিককে যদি দেশের সীমিত এলাকার ইট সিমেন্টের উন্নয়নের মধ্যে সীমাবদ্ধ করে ফেলা হয় তবে তাঁর রাজনৈতিক ভূমিকার প্রতি সুবিচার করা হয় না, সংকীর্ণ করে ফেলা হয় রাজনৈতিক পরিধিকেও।
গত শতকের ৯০ দশকের ঘটনা। বিএনপি তখন ক্ষমতাচ্যুত হয়েছে। তরিকুল ভাইয়ের বিরুদ্ধে হত্যা মামলাসহ নানা ধরণের মামলা রুজু হয়েছে। তিনি আত্মগোপনে। ঢাকায় এক বাড়ীতে যেয়ে অপ্রত্যাশিতভাবে তাঁর দেখা পেলাম। মানসিক ভাবে তিনি তখন কিছুটা দুশ্চিন্তাগ্রস্থ, শারীরিকভাবেও খুব সুস্থ্ না। নানা ধরণের কথাবার্তার পর বললাম,- ক্ষমতায় থেকে এতো যে কোটি কোটি টাকা আয় করলেন সেসব কি হলো?
তিনি একটু চুপ করে থাকলেন তারপর দীর্ঘশ্বাস ফেলে বললেন,- কি যে হলো, এখন সরকারও খুঁজে পাচ্ছে না, আমিও খুঁজে পাচ্ছিনে।
জীবনের সংকটজনক সময়েও যে এ রকম রসিকতা করতে পারে তাঁর থেকে জীবনমুখী মানুষ আর কে হয়?
তরিকুল ইসলাম ছিলেন এমনই।
লেখক: কথাশিল্পি ও প্রাবন্ধিক
(দ্য রিপোর্ট/একেএমএম/ডিসেম্বর ০২,২০১৮)
পাঠকের মতামত:
- পাঁচটি ইলেক্ট্রোলাইট ড্রিংকস কোম্পানির মালিকের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
- মেট্রোরেল শুক্রবার চালানোর প্রস্তুতি
- নির্বাচন নিয়ে বিএনপির ষড়যন্ত্র সফল হয়নি: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- বিশ্বকাপ দল ঘোষণা, সহ-অধিনায়ক তাসকিন
- সরকার স্যাংশন বা ভিসানীতির কেয়ার করে না: কাদের
- অস্বাভাবিক শেয়ারদর বৃদ্ধির কারণ জানে না এশিয়াটিক ল্যাবরেটরিজ
- ইসরায়েলি বিমান হামলায় কমপক্ষে ১৪ জন নিহত
- অপরিপক্ব লিচুতে বাজার সয়লাব
- মিরাজকে নিয়ে চমক দিতে পারে বিসিবি!
- কোচ ফাহিমকে নিয়ে সাকিবের একাকী অনুশীলন
- ঢাকার হোটেল-রেস্টুরেন্টে ডিসকাউন্ট পাবেন পুলিশ সদস্যরা
- আট জেলার ওপর দিয়ে দাবদাহ বয়ে যাচ্ছে
- ঝিনাইদহ-১ আসনে উপনির্বাচন ৫ জুন
- লুর বাংলাদেশ সফর গুরুত্বপূর্ণ নয়: বিএনপি
- সৌদি পৌঁছেছেন ১৫ হাজার ৫১৫ হজযাত্রী
- ঢাকায় এসেছেন ডোনাল্ড লু
- মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্তদের কনডেম সেল নিয়ে রায়: আপিল করবে সরকার
- গাজায় রাতভর ইসরাইলের বিমান হামলায় নিহত ২০
- সূচকের পতনে লেনদেন শেষ
- মঙ্গলবার দুপুরে বাংলাদেশ দল ঘোষণা
- বিভিন্ন অঞ্চলে ফের তাপপ্রবাহ শুরু হতে
- হজ যাত্রীদের ভিসা অনুমোদনের সময় বাড়ানোর আহবান প্রধানমন্ত্রীর
- এপ্রিলে খাদ্যপণ্যে মূল্যস্ফীতি ১০ দশমিক ২২ শতাংশ
- "আমেরিকায় পোশাক রপ্তানি কমার পেছনে বিশ্বযুদ্ধ পরিস্থিতি দায়ী"
- রিজার্ভ কমে এক দশকের মধ্যে সর্বনিম্ন পর্যায়ে
- দুর্ভাগ্যজনকভাবে বিভাজন সৃষ্টি হয়েছে বাংলাদেশে: মির্জা ফখরুল
- ডোনাল্ড লুর সফরে যেসব বিষয় আলোচনা হবে, জানালেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- সূচকের পতনে চলছে লেনদেন
- ফিলিস্তিনের পক্ষে বিক্ষোভ, যুক্তরাষ্ট্রের ৫০ অধ্যাপক গ্রেফতার
- রাফা ছেড়ে পালিয়েছেন ৩ লাখ মানুষ: জাতিসংঘ
- প্যারিসে এমুবাপ্পের শেষ ম্যাচে পিএসজির হার
- ইসরায়েলিদের সামনেই ফিলিস্তিনের পতাকা ওড়ালেন বাংলাদেশীরা
- এসএসসি ও সমমান পরীক্ষার চ্যালেঞ্জ শুরু
- কঠিন সিদ্ধান্ত নিচ্ছেন পুতিন
- সৈয়দপুরে বিমানবন্দরে ফ্লাইট চালু, আটকেপড়া যাত্রীদের স্বস্তি
- নাগরিকত্ব ত্যাগ করে অন্য কোনো দেশের নাগরিক হলে এনআইডি বাতিল
- হজ পালন করতে সৌদি পৌঁছেছেন ৯ হাজার ৪৮৪ জন হজযাত্রী
- ইতালির ব্যবসায়ীদের বাংলাদেশে বিনিয়োগের আহবান প্রধানমন্ত্রীর
- আজ কুতুবদিয়া পৌঁছাবে এমভি আবদুল্লাহ
- আবারও সিআইপি হলেন এম এ রাজ্জাক খান রাজ
- সহযোগী অধ্যাপক হলেন ৯০ বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক
- পোশাক শিল্পে এখনই ৩ চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা জরুরি
- সূচকের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতার মধ্য দিয়ে লেনদেন চলছে
- রোনালদোর স্বপ্ন ভেঙ্গে চ্যাম্পিয়ন নেইমারের আল হিলাল
- শুরুর বিপথ সামলে বাংলাদেশের সংগ্রহ ১৫৭
- আফগানিস্তানে বন্যায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে ৩৩০
- শিক্ষায় ছেলেরা পিছিয়ে কেন, কারন খুঁজতে বললেন প্রধানমন্ত্রী
- এসএসসি পরীক্ষায় গড় পাসের হার ৮৩ দশমিক ০৪ শতাংশ
- আজ বিশ্ব মা দিবস, যেভাবে এলো
- এসএসসি ফলাফল জানা যাবে যেভাবে
- জি এম কাদেরের চেয়ারম্যান পদে দায়িত্বে ফিরতে বাঁধা নেই
- এসএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ করলেন প্রধানমন্ত্রী
- ইসলামী ব্যাংকের বরিশাল জোনের কর্মকর্তা সম্মেলন অনুষ্ঠিত
- ওয়ালটন ফ্রিজ কিনে লাখ টাকার ক্যাশ ভাউচার পেলেন শিক্ষক এনামুল
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকের হজ বুথ উদ্বোধন
- ইউএস ট্রেড শো- ২০২৪ এ ইসলামী ব্যাংকের স্টল উদ্বোধন
- "সীমান্তে গুলি করে দেশের মানুষকে হত্যা করা হলেও সরকার নিশ্চুপ"
- সরকার পরিবর্তনে এখন জনগণের হাত নেই: জিএম কাদের
- "সাংবাদিক ও দুদকের কর্মকর্তাকে টাকা দিয়েছেন শামসুজ্জামান"
- এমভি আবদুল্লাহ বাংলাদেশের জলসীমানায় পৌঁছেছে
- সড়কে মৃত্যুহার কমানো সরকারের উদ্দেশ্যে: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
- নভেম্বরে ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে যাবে বাংলাদেশ
- ইসরায়েল গাজায় আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন করেছে: যুক্তরাষ্ট্র
- ফিলিস্তিনিদের পক্ষে ভোট দিয়েছে বাংলাদেশও
- মৌসুমের সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত
- বাগেরহাটে বজ্রপাতে দুই শ্রমিকের মৃত্যু
- না ফেরার দেশে হায়দার আকবর খান রনো
- আইইবি ৬১তম কনভেনশনের উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী
- দুই দিনে ৫ হাজার ৯২৬ হ্জ যাত্রী ঢাকা ছেড়েছেন
- "গুলশান লেকে দেখলাম অভিজাত এলাকায় অভিজাত ময়লা"
- একটি পরিবারও ভূমিহীন, গৃহহীন থাকবে না: প্রধানমন্ত্রী
- রাশিয়াকে ঠেকাতে আরও অস্ত্র প্রয়োজন: জেলেনস্কি
- সিরিজ নিশ্চিতের পর টাইগারদের হোয়াইটওয়াশের মিশন শুরু
- বিমানবাহিনীর কর্মকর্তাকে অ্যাপার্টমেন্টে ঢুকে পুলিশের গুলি
- "আমরা পৃথিবীর কোনো নির্বাচনেই হস্তক্ষেপ করি না"
- যুবলীগ নেতা সারোয়ার বাবুর বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
- রাশিয়াকে ঠেকাতে আরও অস্ত্র প্রয়োজন: জেলেনস্কি
- ঢাকায় নিযুক্ত যুক্তরাষ্ট্রের নতুন রাষ্ট্রদূত ডেভিড স্লেটন
- বিএসইসির কমিশনার পদে তিনজনকে নিয়োগ
- উপজেলা নির্বাচন: ভোটার শূন্য আসনে অলস সময় কাটাচ্ছে পুলিশ
- সীমান্তে বেসামরিক মানুষ হত্যা গ্রহণযোগ্য নয়: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- বাংলাদেশ ব্যাংকের সংবাদ সম্মেলন বয়কট করলেন সাংবাদিকরা
- ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর গুলিতে দুই বাংলাদেশি নিহত
- সমুদ্রে তেল, গ্যাস উত্তোলনে দরপত্র কিনেছে ৭ কোম্পানি: নসরুল
- বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বিজয়ী হচ্ছেন যেসব প্রার্থী
- ওমরাহ পালন শেষে সস্ত্রীক দেশে ফিরেছেন বিএনপি মহাসচিব
- মুসলমান ঐক্যবদ্ধ থাকলে মুসলমানরা অগ্রগামী থাকতো: প্রধানমন্ত্রী
- অনলাইন জুয়ার মাধ্যমে দেশ থেকে অর্থ পাচার হচ্ছে: অর্থমন্ত্রী
- ৮০ কিলোমিটার বেগে ঝড়ের পূর্বাভাস
- এসএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ করলেন প্রধানমন্ত্রী
- পাঁচ ঘণ্টা পর স্বাভাবিক ঢাকার সঙ্গে উত্তরবঙ্গের রেল যোগাযোগ
- প্রথম ফ্লাইটে সৌদি গেলেন ৪১৩ জন হজযাত্রী
- ইসরায়েলের কাছে পাঠানো বোমার চালান স্থগিত করলো যুক্তরাষ্ট্র
- তিস্তা প্রকল্পে ভারত অর্থায়ন করতে চায়: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- ডলারের দাম এক লাফে বাড়লো ৭ টাকা
- আইইবি ৬১তম কনভেনশনের উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী
- বিএনপি নেতাদের সঙ্গে যুক্তরাজ্যের পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর বৈঠক
- দুই দিনে ৫ হাজার ৯২৬ হ্জ যাত্রী ঢাকা ছেড়েছেন
- ইসরায়েল গাজায় আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন করেছে: যুক্তরাষ্ট্র
- সীমান্তে হত্যা: ভারতের কাছে বাংলাদেশের উদ্বেগ