চরমপন্থা ও সন্ত্রাসবাদ : ইসলামী দৃষ্টিকোণ-৩
এস কে জামান
(পূর্ব প্রকাশের পর ) সপ্তম শতকের খারিজীদের পদাঙ্ক অনুসরণ করে সালাফিস্টদের অভিযাত্রা শুরু হয় ১৯৮৮-১৯৯৯ সালে । খারিজীদের চিন্তাধারার তাত্ত্বিক দর্শনের সাথে সালাফিস্টদের দৃষ্টিভঙ্গির যথেষ্ট মিল পাওয়া যায় । এদের লক্ষ্য হলো আল্লাহর শাসন প্রতিষ্ঠা, মানব সৃষ্ট সকল সংবিধান অমান্যকরণ এবং কল্পিত খেলাফাত পুনঃপ্রতিষ্ঠা । শরিয়া আইন পরিপালন করে ইসলামী রাষ্ট্রগুলোতে প্রচলিত শাসনব্যবস্থার পরিবর্তন এবং তথাকথিত অবিশ্বাসীদের রাষ্ট্রে আঘাত সাধন এদের সুপ্ত লক্ষ্য । পরবর্তী কালে এসে প্যান-ইলামিস্টদের বিস্তার ঘটে মিশর, ইয়েমেন, লিবিয়া, ইরাক, সিরিয়া, ও তুরুস্কে । মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোতে বাথ পার্টি ও নাসেরী চিন্তার বিকাশ ঘটে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পরে ।
সাম্প্রতিক আন্তর্জাতিক রাজনীতিতে সবচেয়ে আলোচিত বিষয় হলো আই এস (ইসলামিক স্টেট) এর উত্থান ও পরবর্তী উগ্র সন্ত্রাসবাদী কর্মকাণ্ড বিশ্ব রাজনীতির চালকদের গভীরভাবে ভাবিয়ে তুলেছে । আদর্শিক দিক থেকে সালাফিস্ট, খারিজাইট, তাকফির ও আই এস কাছাকাছি । আই এসের মূল উদ্দেশ্য হলো অভ্যন্তরীণ ও বহিঃশত্রুদের বিরুদ্ধে জিহাদের মাধ্যমে ইসলামী খিলাফত রাষ্ট্রের প্রতিষ্ঠা করা । অন্যদিকে পদ্ধতিগত দিক থেকে আই এসের উদ্দেশ্য হলো সন্ত্রাসবাদী কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে বর্তমান উদারনৈতিক সামজব্যবস্থাকে চ্যালেঞ্জ করে শরিয়াহ আইনভিত্তিক সমাজ ও রাজনৈতিক মূল্যবোধ তৈরি করা ।
আই এস ২০০৪ সালে সন্ত্রাসবাদী জঙ্গি সংগঠন আল-কায়দার অন্যতম শাখা হিসাবে প্রতিষ্ঠিত হলেও ২০১৪ সালের শুরুতে একটি স্বতন্ত্র সংগঠন হিসাবে আত্মপ্রকাশ সত্যিই আন্তর্জাতিক নিরাপত্তা ব্যবস্থায় বেড়ে ওঠা নতুন চ্যালেঞ্জ । কোনো কোনো নিরাপত্তা বিশ্লেষক মনে করেন ৯/১১ এবং আরববসন্ত পরবর্তী অস্থিতিশীল মধ্যপ্রাচ্যে আই এসের উত্থান ও বিকাশ বিশ্বব্যবস্থা নিয়ন্ত্রণকারী রাষ্ট্রগুলোর রাজনৈতিক স্বার্থকে সমুন্নত রাখতে এ সমস্ত সন্ত্রাসবাদী সংগঠনগুলোর সাথে গোপনে আঁতাত করে আসছে । কিছু পশ্চিমা বিরোধী রাজনৈতিক বিশ্লেষকের ধারণা বর্তমান বিশ্ব ব্যবস্থার ত্রাণকর্তারাই মধ্যপ্রাচ্যের তেল সম্পদের উপর নিয়ন্ত্রণ এবং রমরমা অস্ত্র ব্যবসাকে জিইয়ে রাখতে আই এসের ভিতর থেকেই সকল কর্মকাণ্ডের কলকাঠি নাড়ছে ।
ইসলাম: চরমপন্থা ও সন্ত্রাসবাদ
পৃথিবীর সূচনালগ্ন থেকে আজ পর্যন্ত বিশ্ব সভ্যতা-সংস্কৃতি পর্যালোচনা করলে আমাদের সামনে এটি সুস্পষ্টভাবে প্রতীয়মান হয় যে, একটি মাত্র আদর্শ স্বীয় প্রজ্ঞা ও সৌন্দর্য প্রদর্শন করে যে কোন সমস্যা মোকাবেলায় পুরোপুরি সাফলতা অর্জন করেছে । আর এ সাফল্য ধরা দেয় অতি অল্প সময়ে, এক জীবদ্দশায়ই । সাফল্যমণ্ডিত কার্যকর এ কালজয়ী জীবনাদর্শের নাম হলো “ইসলাম”- যা শান্তি শৃংখলা, পারস্পরিক সম্প্রীতি ও সহানুভূতির মাধ্যমে জাতি-ধর্ম- বর্ণ–গোত্র নির্বিশেষে সব মানুষের প্রতি ভালোবাসা, দয়া, সহনশীলতা ও সহিষ্ণুতার শিক্ষা দেয় যা বিশ্ব পরিমণ্ডলে সর্বজনীন।
এ ধর্মের শ্বাশত বাণী এসেছে গোটা বিশ্ব জাহানের প্রতিপালক মহান আল্লাহ তায়ালার পক্ষ থেকে; মানবতার মহান মুক্তির দিশারী সভ্যতার বাহক হযরত মুহাম্মাদ (সা.) এর মাধ্যমে । প্রায় ১৪০০ বছর আগে গোটা বিশ্বজাহান যখন পাপ পঙ্কিলতায় সয়লাব হয়ে গিয়েছিলো । আইয়ামে জাহেলিয়াতের সেই যুগে অজ্ঞতা, বর্বরতা, মারামরি, হানাহানি ও কন্যাসন্তান জীবন্ত মাটি চাপা দিয়ে সমাজ জীবনে নেমে আসে এক ঘোর অমানিশার অন্ধকার । মানবতা যখন ডুকরে ডুকরে কেঁদে ফিরছিলো ঠিক তখনই তিনি বিশ্ব শান্তির অগ্রদূত মানবতার মহান মুক্তির দিশারী হয়ে এই ধরাধমে আবির্ভূত হন । মানুষের সাথে মানুষের ভ্রাতৃত্বের বন্ধন, দয়ামায়া ও ভালবাসা বিনির্মাণের এক অনুপম আদর্শ স্থাপন করেন । নবুয়াত প্রাপ্তির পরে তো বটেই আগেও তিনি চরমপন্থা ও সন্ত্রাসমুক্ত সমাজ প্রতিষ্ঠায় সর্বতোভাবে প্রচেষ্টা চালিয়েছেন ।
তাই আমরা দেখতে পাই মাত্র ২০ বছর বয়সে তিনি ' হিলফুল ফুজুল' সংগঠন প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে জঙ্গিবাদ ও সন্ত্রাসবাদ নির্মূলের ব্যবস্থা নিয়েছিলেন । যে সময়ে মদ, নারী ও যুদ্ধ ছিল মানবজীবনের সবচেয়ে আকাঙ্ক্ষার বস্তু । এমনই এক দুঃসময়ে সমাজ ও রাষ্ট্র বিধ্বংসী সন্ত্রাসবাদের মূলোৎপাটন করে শান্তিপূর্ণ সন্ত্রাসবিহীন সুশৃঙ্খল আদর্শ কল্যাণ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করেন । হিজরোত্তর মদিনায় স্থায়ীভাবে শান্তিশৃঙ্খলা রক্ষা এবং চরমপন্থী ও সন্ত্রাসবাদ সকল ধর্মাবলম্বী বিশেষ করে ইহুদীদের সাথে এক ঐতিহাসিক শান্তি চুক্তি সম্পাদন করেন ।
আগের দুটি পর্ব :
চরমপন্থা ও সন্ত্রাসবাদ : ইসলামী দৃষ্টিকোণ-১
চরমপন্থা ও সন্ত্রাসবাদ : ইসলামী দৃষ্টিকোণ-২
মদিনা সনদের ১৩ নং ধারায় বলা হয়েছে -“তাকওয়া অবলম্বনকারী ধর্মপ্রাণ বিশ্বাসীদের হাত সমবেতভাবে ওইসব ব্যক্তির হাতে উত্থিত হবে, যারা বিদ্রোহী হবে অথবা বিশ্বাসীদের মধ্যে অন্যায়, পাপাচার সীমালঙ্ঘন, বিদ্বেষ অথবা দুর্নীতি ও ফ্যাসাদ ছড়িয়ে দিতে তৎপর হবে । তারা সবাই সমেবেতভাবে তার বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াবে, যদিও সে তদেরই কারো আপন পুত্রও হয়ে থাকে” ।
ইসলাম ও সন্ত্রাস শব্দ দুটি ভাবার্থের দিক দিয়ে এবং কার্যত পরস্পর সাংঘর্ষিক । সন্ত্রাসের স্থান ইসলামে নেই আছে কল্যাণমুখী সমাজ বিনির্মাণের আত্মপ্রত্যয় । মহান আল্লাহ বলেন-“তোমরা দুনিয়ার শ্রেষ্ঠজাতি । মানবতার কল্যাণের জন্য তোমাদের সৃষ্টি করা হয়েছে । তোমরা সৎকাজের আদেশ দিবে ও অসৎকাজ থেকে মানুষকে বিরত রাখবে” । (সুরা আল ইমরানঃ ১১০)
হত্যা, সন্ত্রাস, জিঘাংসা, নির্যাতন নয়, পারস্পরিক সৌহার্দ্য, সম্প্রীতি, সহানুভূতি, সহনশীলতা জীবনের নিরাপত্তা দানের শিক্ষাই দেয় ইসলাম । যেকোনো হত্যাকাণ্ড মানবজাতিকে হত্যার শামিল । হত্যাকারীর স্থান যে শুধুই জাহান্নাম হবে তা কুরআনে বলা হয়েছে - 'কেউ ইচ্ছাকৃত ভাবে কোন মুমিনকে হত্যা করলে তার শাস্তি হবে জাহান্নাম । সেখানে সে স্থায়ী হবে।' (সুরা নিসা- ৯৩)
ইসলাম তার অনুসারীদের সর্বত্র শান্তি প্রতিষ্ঠার নির্দেশ দিয়েছে । কোন অবস্থাতেই চরমপন্থী ও সন্ত্রাসী হয়ে অশান্তি সৃষ্টি করতে কঠিন ভাবে বারণ করে কুরআন বলেছে - দুনিয়ায় শান্তি স্থাপনের পর তাতে বিপর্যয় সৃষ্টি করো না । (সুরা আরাফ – ৫৬ )
বর্তমান সময়ের ইসলামের নামে যে মারাত্মক ব্যাধি চরমপন্থা ও সন্ত্রাসবাদ সৃষ্টির গভীর ষড়যন্ত্র চলছে তাতে গুটি কয়েক উগ্রবাদী নামধারী মুসলামান জড়িত । যারা ইসলামের সুমহান আদর্শকে মনে প্রাণে লালন না করে বরং একে কুলশিত করার হীন প্রচেস্টায় লিপ্ত । বিশ্বের সকল বরেন্য ইসলামী চিন্তাবিদ এ ব্যপারে একমত হয়েছেন যে, এ ধরণের ব্যক্তি ও তাদের সংগঠন বিভ্রান্ত ও বিপথগামী । এরা ইসলামের শত্রুদের হাতের পুতুলে পরিণত হয়েছে । বিশ্বব্যাপী ইসলামের ছায়াতলে আশ্রয় নেওয়ার যে জাগরণ উঠেছে তাতে সাম্রাজ্যবাদী আগ্রাসী শক্তি কিছু অজ্ঞ ও বিক্ষুদ্ধ তরুনদের কৌশলে দলে ভিড়িয়ে ইসলাম কায়েমের নামে সন্ত্রাসী কর্মে লিপ্ত হওয়ার জন্য অনুপ্রাণিত ও প্রশিক্ষিত করছে ।
বর্তমানে স্যাটেলাইট প্রযুক্তির যুগে ইসলামের বিভিন্ন বিষয়কে ভিন্নভাবে অতি ধূর্ততার সাথে বিশ্ববাসীর সামনে উপস্থাপন করা হচ্ছে, যেমন ইসলামের জিহাদকে বিকৃত করে একে সন্ত্রাসের সমার্থক হিসাবে অপব্যাখার নিমিত্তে বহু চক্রান্তমূলক কথিত ইসলামিক ওয়েব সাইট চালু করা হয়েছে । এতে করে সাধারণ মুসলিম ঘরের তরুণরা ভ্রান্তিবশত মনে করছে এগুলো ইসলাম কে জানার আধুনিক মাধ্যম মাত্র । যা কিনা আমাদেরকে ইসলামের সুমহান দিকগুলো তুলে ধরছে । অথচ এর মাধ্যমে তারা উগ্র মতবাদ গ্রহণ করে সন্ত্রাসবাদের দিকে ধাবিত হছে । সাথে সাথে ইহুদীবাদী ও সম্রাজ্যবাদীদের ইসলাম ও মুসলমানদের অগ্রগতি রোধ করার হীন মনোবাঞ্চনা হাসিলের পথ সুগম হচ্ছে ।
চরমপন্থী ও সন্ত্রাসী সবার কাছে সব সময় ঘৃণিত । মহান আল্লাহ এদের ঘৃণার চোখে দেখে তাদের উপর লানত করেছেন । পবিত্র কুরআনে বলা হয়েছে - “যারা পৃথিবীতে অশান্তি সৃষ্টি করে বেড়ায় তদের জন্য রয়েছে লানত এবং মন্দ আবাস” । (সুরা রাদ – ২৫ ) কুরআনে চরমপন্থা ও সন্ত্রাসবাদের ভয়াবহতা তুলে ধরা হয়েছে এভাবে - “ফিতনা (অর্থ প্রলোভন, দাঙ্গা, বিশৃঙ্খলা, যুদ্ধ, শিরক, ধর্মীয় নির্যাতন ইত্যাদি) হত্যার অপরাধ গুরুতর” । (সুরা বাকারা – ১৯১ )
(চলবে)
লেখক: প্রাবন্ধিক ও ব্যাংকার
(দ্য রিপোর্ট/একেএমএম/এপ্রিল ১৪,২০১৯)
পাঠকের মতামত:
- বিধ্বস্ত হওয়া বিমানে এক পাইলট মারা গেছেন
- "সব ধরনের কানেকটিভিটি সংযোগগুলোর তার মাটির নিচ দিয়ে হবে"
- অনলাইন জুয়ার মাধ্যমে দেশ থেকে অর্থ পাচার হচ্ছে: অর্থমন্ত্রী
- তিস্তা প্রকল্পে ভারত অর্থায়ন করতে চায়: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- বিএনপি নেতাদের সঙ্গে যুক্তরাজ্যের পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর বৈঠক
- ৪৬তম বিসিএসের প্রিলিমিনারি পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ
- মিল্টন সমাদ্দারকে রিমান্ড শেষে কারাগারে প্রেরণ
- প্রথম ফ্লাইটে সৌদি গেলেন ৪১৩ জন হজযাত্রী
- জুলাইয়ে বেইজিং সফরে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী
- পাঁচ ঘণ্টা পর স্বাভাবিক ঢাকার সঙ্গে উত্তরবঙ্গের রেল যোগাযোগ
- বিএসইসির কমিশনার পদে তিনজনকে নিয়োগ
- ইসরায়েলের কাছে পাঠানো বোমার চালান স্থগিত করলো যুক্তরাষ্ট্র
- ওমরাহ পালন শেষে সস্ত্রীক দেশে ফিরেছেন বিএনপি মহাসচিব
- বাংলাদেশ ব্যাংকের সংবাদ সম্মেলন বয়কট করলেন সাংবাদিকরা
- ডলারের দাম এক লাফে বাড়লো ৭ টাকা
- ডলারের দাম এক লাফে বাড়লো ৭ টাকা
- সমুদ্রে তেল, গ্যাস উত্তোলনে দরপত্র কিনেছে ৭ কোম্পানি: নসরুল
- মুসলমান ঐক্যবদ্ধ থাকলে মুসলমানরা অগ্রগামী থাকতো: প্রধানমন্ত্রী
- সীমান্তে বেসামরিক মানুষ হত্যা গ্রহণযোগ্য নয়: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- নির্বাচন অবাধ, নিরপেক্ষ এবং শান্তিপূর্ণ হয়েছে: সিইসি
- যুবলীগ নেতা সারোয়ার বাবুর বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
- ৮০ কিলোমিটার বেগে ঝড়ের পূর্বাভাস
- বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বিজয়ী হচ্ছেন যেসব প্রার্থী
- ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর গুলিতে দুই বাংলাদেশি নিহত
- উপজেলা নির্বাচন: ভোটার শূন্য আসনে অলস সময় কাটাচ্ছে পুলিশ
- বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশনের আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ
- অগ্রণী ইন্স্যুরেন্সের আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ
- ঢাকা ইন্স্যুরেন্সের ১৭ শতাংশ লভ্যাংশ ঘোষণা
- এসএসসির ফলাফল জানা যাবে যেভাবে
- বিদায় নিচ্ছে তাপপ্রবাহ, ৪ দিনে ৮ ডিগ্রির বেশি কমেছে তাপমাত্রা
- নয়াপল্টনে বিএনপি সমাবেশ করবে ১০ মে
- প্রধানমন্ত্রীর সাথে আইওএম মহাপরিচালকের সাক্ষাৎ
- কারও একার পক্ষে ডেঙ্গু মোকাবেলা সম্ভব না: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
- দলীয় সিদ্ধান্ত না মানার বিষয়ে ইসি বেকায়দায় নেই: সিইসি
- সিরিজ নিশ্চিতে আজ মাঠে নামছে বাংলাদেশ
- গাজায় যুদ্ধবিরতির চুক্তি বাস্তবায়নের প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন বাইডেন
- এক কোটি কার্ডধারীকে ভর্তুকি মূল্যে পণ্য দিবে টিসিবি
- এবার ঢাকায় বসবে ২২টি পশুর হাট
- ঢাকা আসছেন যুক্তরাজ্যের পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী
- ১৫টি অঞ্চলের সর্বোচ্চ ৮০ কিমি বেগে ঝড়ের আভাস
- উপজেলা নির্বাচন: ৪১৮ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
- সিরাজগঞ্জে গোপন বৈঠক, ৫ প্রিসাইডিং অফিসারসহ আটক ৬
- ভারতের লোকসভা নির্বাচনের তৃতীয় দফার ভোটগ্রহণ শুরু
- যুদ্ধবিরতির আলোচনার মধ্যে রাফায় ইসরায়েলের হামলা, নিহত ১২
- দুর্ঘটনায় নিহত লিটনের জীবনের দাম কী ৬০,০০০ টাকা ?
- ডিবিএইচ ফাইন্যান্সের আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ
- ইউনাইটেড ইন্স্যুরেন্সের ইপিএস বেড়েছে
- আইপিডিসি ফাইন্যান্সের পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা
- সূচকের উত্থানের মধ্যে দিয়ে লেনদেন শেষ
- রাফাহ ছাড়তে ইসরাইলের নির্দেশ, হামলা হবে
- বিরক্ত হয়ে আবারও ভক্তকে চড় মারলেন সাকিব
- যেসব এলাকায় বুধবার ব্যাংক বন্ধ
- উপজেলা নির্বাচনের সংশ্লিষ্ট এলাকায় সাধারণ ছুটি ঘোষণা
- হিট স্ট্রোকে ১৪ দিনে নিহত ১৫
- ঝিনাইদহ-১ আসনের উপনির্বাচন স্থগিত
- মিল্টনের আশ্রমের দায়িত্ব নিচ্ছে শামসুল হক ফাউন্ডেশন: হারুন
- মঙ্গলবার থেকে স্বাভাবিক কার্যক্রমে ফিরছে প্রাথমিক বিদ্যালয়
- সম্পদ বৃদ্ধিতে এমপিদের চেয়ে এগিয়ে উপজেলা চেয়ারম্যানরা: টিআইবি
- রিজার্ভ চুরির মামলায় তদন্ত প্রতিবেদন পেছালো
- হামাসের রকেট হামলায় তিন ইসরায়েল সেনা নিহত
- বিশ্বকাপ জিতলে কোটি টাকা পুরস্কার পাবেন বাবর-শাহিনরা
- ৬ উইকেটের জয় বাংলাদেশের, সিরিজ জয়ের পথে বাংলাদেশ
- যাত্রাবাড়ীতে বাস-পিকআপ সংঘর্ষে নিহত ২
- ন্যাশনাল ব্যাংকের পর্ষদের পদত্যাগ, নতুন পর্ষদ গঠন
- আল-জাজিরার অফিসে ইসরায়েলি পুলিশের অভিযান, ভাঙচুর
- ১২ ঘণ্টার ব্যবধানে দুই রোহিঙ্গাকে গলা কেটে হত্যা
- তিনদিনেও নেভেনি আগুন, স্থানীয়দের ধারণা এটি নাশকতা
- উন্নয়ন ও অগ্রগতির জন্য গবেষণার কোনো বিকল্প নেই: রাষ্ট্রপতি
- দুপুরের মধ্যে ৮০ কিমি বেগে ঝড়ের আভাস, নৌ বন্দরে দুই নম্বর সতর্কতা
- সূচকের উত্থানে লেনদেন শেষ
- শিকাগোতে ৬৮ ফিলিস্তিনিপন্থি বিক্ষোভকারী গ্রেফতার
- কেনিয়ায় বন্যায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে ২২৮
- নির্বাচন বর্জনে দেশের জনগণের প্রতি আহবান রিজভীর
- ভারতের পররাষ্ট্র সচিব ঢাকা সফরে আসছেন
- "পুঁজিবাজারে ক্যাপিটাল গেইনের ওপর কর আরোপ করা হবে না"
- ডিএসইতে পিই রেশিও কমেছে
- দুর্ঘটনায় নিহত লিটনের জীবনের দাম কী ৬০,০০০ টাকা ?
- ট্রেনের রেয়াত-সুবিধা প্রত্যাহার, আজ থেকে কার্যকর
- আজ বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম দিবস
- বিদায় নিচ্ছে তাপপ্রবাহ, ৪ দিনে ৮ ডিগ্রির বেশি কমেছে তাপমাত্রা
- আজও অস্বাস্থ্যকর ঢাকার বাতাস
- যুবলীগ নেতা সারোয়ার বাবুর বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
- হিট এলার্টের মধ্যে ঝড়ের পূর্বাভাস
- আজ থেলে স্কুল-কলেজ খোলা
- অস্থির মুরগির বাজার, বেড়েছে পেঁয়াজ ও মুরগির দাম
- ইসলামী ব্যাংকে বৈদেশিক মুদ্রা জমা বিষয়ক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত
- জিপির ২০ টাকা রিচার্জের মেয়াদ বাড়লো
- ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে রেমিট্যান্স গ্রহণ করে গাড়ী জিতল কাপাসিয়ার মুঞ্জিল
- গাজীপুরে ট্রেন দুর্ঘটনা: ২৩ ঘণ্টায় শেষ হয়নি উদ্ধার অভিযান
- মধ্যরাতে কাকে অপরাধী বলে পোস্ট দিয়ে ডিলিট করলেন তিশা!
- মুজিব কিল্লা নির্মাণের আড়াঁলে অনিয়ম, হরিলুট ও স্বেচ্ছাচারিতা
- রবি ও এমটিবির ক্রেডিট রেটিং নির্ণয়
- আজ ২৫ জেলায় স্কুল-কলেজ বন্ধ
- টানা তৃতীয়বারের মতো লন্ডনের মেয়র সাদিক খান
- ইসরায়েলের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক স্থগিত করেছে তুরস্ক
- সম্পদ বৃদ্ধিতে এমপিদের চেয়ে এগিয়ে উপজেলা চেয়ারম্যানরা: টিআইবি
- প্রবাসে এনআইডি করতে রঙিন ছবি দেয়া বাধ্যতামূলক
- ঢাকা সেনানিবাসে এএফআইপি ভবন উদ্বোধন করেছেন প্রধানমন্ত্রী
- ঢাকাসহ পাঁচ বিভাগে বৃষ্টি হতে পারে
- জামিনে মুক্ত মামুনুল হক