কথাসাহিত্যিক মকবুলা মনজুরের সঙ্গে কিছুক্ষণ
‘মানুষকে ভালো না বাসলে ভালো সাহিত্য রচনা করা যায় না’
সাহিত্যিক মকবুলা মনজুর। লিখেছেন দু’হাতে। মূলত কথা সাহিত্য, নাটকেই তার বিচরণ। লেখা-লেখির হাতে খড়ি শৈশবেই, যখন তার বয়স ৮ বছর। শুরু হয়েছিল ছড়া দিয়ে। তারপর গল্প, উপন্যাস, নাটক, অনুবাদসহ গদ্য সাহিত্যের নানা ক্ষেত্রে তিনি কাজ করে চলেছেন। মকবুলা মনজুরের জন্ম ১৯৩৮ সালের ১৪ সেপ্টেম্বর সিরাজগঞ্জের মুগবেলাইয়ে। তার পিতা মরহুম মিজানুর রহমান ও মাতা মরহুমা মাহমুদা খাতুন। তার ৭ ভাই-বোনের বাকিরা হলেন-ড. মোখলেসুর রহমান, জোবেদা খাতুন, অধ্যাপিকা মোসলেমা খাতুন, চলচ্চিত্র পরিচালক ইবনে মিজান, প্রবন্ধকার আজিজ মেহের, মুশফিকা আহমেদ। মকবুলা মনজুরের স্বামী মনজুর হোসেন। বর্তমানে তার আবাসস্থল রাজধানীর উত্তরায়। তার উল্লেখযোগ্য গ্রন্থের মধ্যে রয়েছে : আর এক জীবন, অবসন্ন গান, বৈশাখে শীর্ণ নদী, জল রং ছবি, প্রেম এক সোনালী নদী, শিয়রে নিয়ত সূর্য, চেনা নক্ষত্র, কনে দেখা আলো, নদীতে অন্ধকার, লীলা কমল, কালের মন্দিরা, বাউল বাতাস, ছায়াপথে দেখা, একটাই জীবন, সায়াহ্ন যূথিকা, নক্ষত্রের তলে। তিনি তার সৃজনশীল কর্মকাণ্ডের স্বীকৃতি স্বরূপ পেয়েছেন বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার (উপন্যাস) ২০০৫, জাতীয় আর্কাইভস ও গ্রন্থাগার শ্রেষ্ঠগ্রন্থ (কালের মন্দিরা) পুরস্কার ১৯৯৭, কথা সাহিত্যে কমর মুশতারী পুরস্কার ১৯৯০-সহ বেশকিছু পুরস্কার। সম্প্রতি দ্য রিপোর্টের পক্ষ থেকে তার সংক্ষিপ্ত সাক্ষাৎকার নেওয়া হয়। আলাপচারিতায় তিনি জানিয়েছেন তার লেখার বিষয় একমাত্র মানুষ। অনুষঙ্গ হিসেবে উঠে এসেছে বাংলার প্রকৃতি, নদ-নদী, পাখি প্রভৃতি বিষয়। সংক্ষিপ্ত সাক্ষাৎকারটি নিয়েছেন ইসহাক ফারুকী ।
দ্য রিপোর্ট : কবে থেকে লেখালেখির শুরু ?
মকবুলা মনজুর : আট বছর বয়সে ছড়া লিখেছি। দৈনিক আজাদে ছাপা হতো। ১২ বছর বয়স পর্যন্ত লিখেছি। তারপর ছোট গল্প ও কবিতা লিখি। তাও বেশী দিন নয়।
দ্য রিপোর্ট : সে সময়ের কোনো ছড়া বা কবিতা মনে পড়ে ?
মকবুলা মনজুর : (আবৃত্তি করে শোনালেন, কোনো শিশু আবৃত্তি করছে বলে মনে হলো)
“জ্বর হলে কি হয়?
ঘন ঘন খিদে পায়
ভাত খেতে প্রাণ চায়
ঔষধের তেতোমিতে
প্রাণ বুঝি চায় যেতে
চুপচাপ শুয়ে থাকা
লাগে বড় বিশ্রী
চেহারা যা হয়েছে
আহা সেকি সুশ্রী!”
-এটুকুই মনে আছে। ৮/৯ বছর বয়সে লিখেছিলাম। আরে, ভালোই তো মনে আছে দেখছি।
দ্য রিপোর্ট : আর গদ্য সাহিত্য?
মকবুলা মনজুর : ১৮ বছর বয়স থেকে গদ্য সাহিত্যের দিকে ঝুঁকি। কবিতা তো মুহূর্তের অনুভূতি। গদ্য সাহিত্য হলো স্থায়ী।
দ্য রিপোর্ট : আপনার লেখার বৈশিষ্ট্য কী ?
মকবুলা মনজুর : মানুষ। সর্বশ্রেষ্ঠ হচ্ছে মানুষ। আমার গল্পে মানুষ যা, তাই। প্রকৃতি, কোকিল, হলদে পাখি, মাছরাঙ্গা, গ্রাম-সবকিছু তুলে ধরার চেষ্টা করেছি আমার লেখায়।
দ্য রিপোর্ট : আপনার পরিবারেও তো লেখালেখির চর্চা ছিল...
মকবুলা মনজুর : বাবা মিজানুর রহমান লেখালেখি করতেন। আর আমার ভাইবোনেরাও সাহিত্যের প্রতি অনুরক্ত ছিলেন।
দ্য রিপোর্ট: আপনার লেখা-পড়ার পর্বটা সম্পর্কে বলুন...
মকবুলা মনজুর : টাঙ্গাইল বিন্দুবাসিনী গার্লস স্কুল থেকে ১৯৫২ সালে মেট্রিক পাস করেছি। সে সময় ভাষা আন্দোলন চলছিল। উত্তাল দেশ। আমরা হোস্টেলে থাকি। বড় আপারা সুযোগ মতো বের হবে। আমাদেরও বের হতে বললেন। বের হওয়ার সময় আমাদের বাধা দেওয়া হলো। আমরা লাত্থি মেরে গেট ভেঙ্গে বেরিয়েছি। বক্তৃতা দিয়ে আসার পর হলে ঢুকতে দেওয়া হলো না। আমি ও আমার ভাই প্রবন্ধকার আজিজ মেহের এক সঙ্গে টাঙ্গাইলে মামার বাসায় চলে গেলাম। এরপর রাতেই গ্রামে চলে গিয়েছিলাম।
দ্য রিপোর্ট: তারপর? বাকি পড়ালেখা...
মকবুলা মনজুর : মেট্রিক পাস করার পর ভারতেশ্বরী হোমসে ভর্তি হয়েছিলাম। রেস্ট্রিকটেড লাইফ দেখে বের হয়ে গেলাম। ভাই ও পরিচালক ইবনে মিজান নিয়ে এলেন। এরপর রাজশাহী কলেজ থেকে ১৯৫৪ সালে ইন্টারমিডিয়েট পাস করি। তারপর ইডেন কলেজ থেকে ১৯৫৮ সালে বিএ পাস করেছি। অনেক পরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বাংলা ভাষা ও সাহিত্যে স্নাতকোত্তর ডিগ্রী লাভ করি।
দ্য রিপোর্ট : বিয়েটা কবে হয়েছিল?
মকবুলা মনজুর : ১৯৬১ সালের ২৯ জুন। ওর বাবা বগুড়ায় আইনচর্চা করতেন। আমরা পারিবারিক সূত্রে আত্মীয় ছিলাম। আমার ভাই ইবনে মিজানের সঙ্গে ওদের পরিবারের বেশ খাতির ছিল। আমরা প্রেম করে বিয়ে করেছি।
দ্য রিপোর্ট : প্রেম? ওই সময়? বলেন কি!
মকবুলা মনজুর : প্রেমের বিয়ে কি তখন হতো না? হতো। তখনও বাবা-মায়েরা প্রেম মেনে নিতেন না। এখনও নেন না। তো, আমরা রমনা পার্কে বেড়াতে যেতাম। ও-ই আমাকে রমনা পার্কে দেখা করার প্রস্তাব দিয়েছিল।
দ্য রিপোর্ট : আপনি তো নাটকে অভিনয় করেছিলেন?
মকবুলা মনজুর : বগুড়ায় থাকাকালে আমরা বাসায় সাহিত্যের আসর করতাম। নাটক করতাম। আমি তখন কিশোরী। ১২/১৪ বছর বয়স। বগুড়া এডওয়ার্ড ঘূর্ণায়মাণ রঙ্গমঞ্চে অভিনয় করেছি।
দ্য রিপোর্ট: বিটিভিতে তো অনেক কাজ করেছেন। শুরুটা কবে?
মকবুলা মনজুর : যুদ্ধের আগের কথা। জামিল চৌধুরী আমাকে বিভিন্ন সময় ডাকতেন। নানা অনুষ্ঠানে অংশ নিতাম। ১৯৬৮ সালে আতিকুল হক চৌধুরী আমার লেখা ‘আর এক জীবন’ নিয়ে নাটক বানান। নাম দেন ‘সূর্যের চোখে জল’।
দ্য রিপোর্ট : আর বাংলাদেশ বেতারে ?
মকবুলা মনজুর : বেতার যখন নাজিমউদ্দীন রোডে ছিল, তখন থেকেই যাতায়াত।
দ্য রিপোর্ট : বেতারে চাকরি নেননি ?
মকবুলা মনজুর : শিল্পী হিসেবে রেডিওতে যে দাপট ছিল, চাকরি করলে তা আর থাকত না। শিল্পী থাকাটাই গৌরবের।
দ্য রিপোর্ট: আপনার তো বর্ণিল চাকরি জীবন।
মকবুলা মনজুর: প্রথমে মুসলিম কমার্শিয়াল ব্যাংকে (বর্তমান রূপালী ব্যাংক) অফিসার পদে নিয়োগ পাই। মনে তখন শিক্ষকতার স্বপ্ন। অর্ধেক বেতনে চলে আসি হলিক্রস কলেজে। এরপর ইউনিভার্সিটি উইমেন্স কলেজ, সাউথ ইস্ট ইউনিভার্সিটিতে পড়িয়েছি।
দ্য রিপোর্ট: হলিক্রস কলেজ ছাড়ার কারণ?
মকবুলা মনজুর : মুক্তিযুদ্ধের আগে হলিক্রস কলেজে একটি ঘটনা ঘটে। এক মেয়ে মাঠে বাংলাদেশের পতাকা গাড়বে। এক ম্যাডাম তা কিছুতেই হতে দেবে না। এ নিয়ে ছাত্রীর সঙ্গে তার হাতাহাতি হয়। পতাকা ফেলে দেন তিনি। পরে আমি গিয়ে পতাকা মাঠের মধ্যে পুতে দিয়ে সেই যে বেরিয়ে এসেছি, আর ফেরত যাইনি। আমি চিরকালের বিক্ষুব্ধ জনতার একজন।
দ্য রিপোর্ট : মুক্তিযুদ্ধের সময়ে কোথায় ছিলেন?
মকবুলা মনজুর : আমরা পুরান ঢাকায় থাকতাম। কোর্টের পেছনের দিকে ১৩নং ঝুলন বাড়ি লেনে। যুদ্ধের সময় বিপদগ্রস্ত ছিলাম। একবার পালিয়ে মৌলভীবাজারে চলে গিয়েছিলাম। আবার ঝুঁকি নিয়ে নিজের বাড়িতে ফিরে এসেছি। আমরা বেরুতে পারিনি। বিহারিরা টার্গেট করে রেখেছিল। তো, ১৫ ডিসেম্বর রাতে, হুট করে বাইরে থেকে জয় বাংলা ধ্বনি শুনতে পাই। কিছু বলতেও পারছিলাম না। চুপচাপ ছিলাম। ১৬ ডিসেম্বর সকালে ভাই আজিজ মেহের সিঁড়ি ভেঙে ওপরে উঠছেন আর ‘রিলিজড রিলিজড’ বলে চিৎকার করছেন। আমরা রিলিজ হলাম।
দ্য রিপোর্ট : পত্রিকায় লেখালেখির দিনগুলো...
মকবুলা মনজুর : ২৫ বছর সাপ্তাহিক বেগম-এ ফিচার এডিটর ছিলাম। এরপর দৈনিক আজাদ-এর ফিচার এডিটর ছিলাম। আমরা ছোটবেলায় মুকুল ফৌজ করতাম। পটুয়া কামরুল হাসান শুরু করেছিলেন মুকুল ফৌজ। আজাদ পত্রিকার সাহিত্য সম্পাদক মুহাম্মদ মোদাব্বের আমার লেখা ছাপাতেন।
দ্য রিপোর্ট : এখন কি লিখছেন না?
মকবুলা মনজুর : না। তেমন লিখছি না।
দ্য রিপোর্ট : আপনার লেখায় সমাজ বাস্তবতার বিষয়টি কীভাবে উঠে এসেছে ?
মকবুলা মনজুর : আমি সমাজের সমস্যাগুলো সৃষ্টিশীল বিষয়ের মাধ্যমে তুলে ধরি। একটা নাটক ছিল, শেফালীরা। যার মাধ্যমে গার্মেন্টসের মেয়েদের গল্প তুলে ধরেছিলাম। মজার ব্যাপার হলো অধ্যাপিকা লতিফা আখন্দ আমার নাটকের গল্পই আমার কাছে করে বলেছিলেন, জানো এই ধরনের একটা নাটক দেখলাম।
দ্য রিপোর্ট : ভালো সাহিত্য রচনা করতে কী প্রয়োজন?
মকবুলা মনজুর : সমাজ ও মানুষকে অনুধাবন করার ক্ষমতা। চারপাশের পরিবেশ সম্পর্কে সচেতনতা ও মানুষের প্রতি ভালোবাসা থাকতে হবে। মানুষকে ভালো না বাসলে ভালো সাহিত্য রচনা করা যায় না।
দ্য রিপোর্ট : সাম্প্রতিক টেলিভিশন নাটক সম্পর্কে বলবেন কি ?
মকবুলা মনজুর : এখনকার টিভি নাটকে জীবন খুঁজে পাই না। অনেকে ভারতীয় নাটক দেখাচ্ছে। ওদের চিন্তাধারা বা জীবনের সঙ্গে তো আমাদের কোনো মিল নেই। এ ছাড়া আমি বলব, অভিনয়টাও আরও ভালো হওয়া দরকার।
দ্য রিপোর্ট : আপনাদের স্বামী-স্ত্রী দু’জনের দিন কাটছে কীভাবে, যেহেতু আপনাদের আত্মজরা থাকে দূরে...
মকবুলা মনজুর : আমরা দু’জনে খুব ফ্রেন্ডলি। কি করে যেন সময় পার হয়ে যায়। কথা বলার অনেক বিষয় থাকে তো। বড় মেয়ে লিন্ডা, ছোট বোন বিউটি মাঝে মাঝে আসে। আর সুযোগ পেলেই অস্ট্রেলিয়ার সিডনীতে জয়, থাইল্যান্ডে তৈমুর ও মেলবোর্নে সুকন্যার কাছে যাই। কয়েকদিন আগেও ঘুরে এলাম।
দ্য রিপোর্ট : দ্য রিপোর্টকে সময় দেওয়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
মকবুলা মনজুর : আপনাদেরকেও ধন্যবাদ।
পাঠকের মতামত:
- রিজার্ভ চুরির মামলায় তদন্ত প্রতিবেদন পেছালো
- হামাসের রকেট হামলায় তিন ইসরায়েল সেনা নিহত
- বিশ্বকাপ জিতলে কোটি টাকা পুরস্কার পাবেন বাবর-শাহিনরা
- ৬ উইকেটের জয় বাংলাদেশের, সিরিজ জয়ের পথে বাংলাদেশ
- যাত্রাবাড়ীতে বাস-পিকআপ সংঘর্ষে নিহত ২
- ন্যাশনাল ব্যাংকের পর্ষদের পদত্যাগ, নতুন পর্ষদ গঠন
- আল-জাজিরার অফিসে ইসরায়েলি পুলিশের অভিযান, ভাঙচুর
- ১২ ঘণ্টার ব্যবধানে দুই রোহিঙ্গাকে গলা কেটে হত্যা
- তিনদিনেও নেভেনি আগুন, স্থানীয়দের ধারণা এটি নাশকতা
- উন্নয়ন ও অগ্রগতির জন্য গবেষণার কোনো বিকল্প নেই: রাষ্ট্রপতি
- দুপুরের মধ্যে ৮০ কিমি বেগে ঝড়ের আভাস, নৌ বন্দরে দুই নম্বর সতর্কতা
- সূচকের উত্থানে লেনদেন শেষ
- শিকাগোতে ৬৮ ফিলিস্তিনিপন্থি বিক্ষোভকারী গ্রেফতার
- কেনিয়ায় বন্যায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে ২২৮
- নির্বাচন বর্জনে দেশের জনগণের প্রতি আহবান রিজভীর
- ভারতের পররাষ্ট্র সচিব ঢাকা সফরে আসছেন
- "পুঁজিবাজারে ক্যাপিটাল গেইনের ওপর কর আরোপ করা হবে না"
- মিয়ানমারের ৮৮ সীমান্তরক্ষীর বাংলাদেশে প্রবেশ
- তাপপ্রবাহ এবারই শেষ হচ্ছে না: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
- "গণতন্ত্র রক্ষায় করতে হলে গণমাধ্যমের স্বাধীনতা প্রতিষ্ঠা করতে হবে"
- যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আওয়ামী লীগের কোনো সংঘাত নেই: কাদের
- টানা তৃতীয়বারের মতো লন্ডনের মেয়র সাদিক খান
- ৫ অ্যাসিস্ট ও এক গোলে মেসির জোড়া রেকর্ড
- ৩৯ বছর বয়সে রোনালদোর হ্যাটট্রিক, আল নাসেরের জয়
- "আত্রাই নদীতে বাংলাদেশের বাঁধ, পানি পাচ্ছেনা দক্ষিন দিনাজপুর"
- প্রবাসে এনআইডি করতে রঙিন ছবি দেয়া বাধ্যতামূলক
- হিট এলার্টের মধ্যে ঝড়ের পূর্বাভাস
- আজ থেলে স্কুল-কলেজ খোলা
- এ জে মোহাম্মদ আলীর সম্মানে আজ বন্ধ সুপ্রিম কোর্টের বিচারকাজ
- পরিধি বাড়িয়ে আগুনে জ্বলছে সুন্দরবন, তদন্ত কমিটি
- ঢাকা সেনানিবাসে এএফআইপি ভবন উদ্বোধন করেছেন প্রধানমন্ত্রী
- মুজিব কিল্লা নির্মাণের আড়াঁলে অনিয়ম, হরিলুট ও স্বেচ্ছাচারিতা
- ব্রাজিলে প্রবল বর্ষণে অন্তত ৩৯ জনের মৃত্যু
- ডিএসইতে পিই রেশিও কমেছে
- বিশ্বকাপের দলে সুযোগ পেতে এই পারফরম্যান্সটার বিকল্প নেই: সাইফউদ্দিন
- নিজ্জর হত্যাকাণ্ড: কানাডায় গ্রেপ্তার ৩
- ইসরায়েলের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক স্থগিত করেছে তুরস্ক
- গাজীপুরে ট্রেন দুর্ঘটনা: ২৩ ঘণ্টায় শেষ হয়নি উদ্ধার অভিযান
- আজও অস্বাস্থ্যকর ঢাকার বাতাস
- ঢাকাসহ পাঁচ বিভাগে বৃষ্টি হতে পারে
- ট্রেনের রেয়াত-সুবিধা প্রত্যাহার, আজ থেকে কার্যকর
- আজ ২৫ জেলায় স্কুল-কলেজ বন্ধ
- অস্থির মুরগির বাজার, বেড়েছে পেঁয়াজ ও মুরগির দাম
- "যারা আমাদেরকে চাপে রাখতে চেয়েছিল, তারাই এখন চাপে"
- শেয়ার ছাড়বে রুপালী ব্যাংক
- রবি ও এমটিবির ক্রেডিট রেটিং নির্ণয়
- ৫ ব্যাংকের লভ্যাংশ ঘোষণা
- জিপির ২০ টাকা রিচার্জের মেয়াদ বাড়লো
- রাফাহ শহরে বোমা হামলা চালিয়েছে ইসরাইলি সেনাবাহিনী
- মধ্যরাতে কাকে অপরাধী বলে পোস্ট দিয়ে ডিলিট করলেন তিশা!
- ইসরায়েলের সঙ্গে সব ধরনের বাণিজ্য বন্ধ করে দিলো তুরস্ক
- ১০ বাংলাদেশিকে ছেড়ে দিলো আরাকান আর্মি
- কালবৈশাখী ঝড়ের খবর দিলো আবাহাওয়া অফিস
- আজ বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম দিবস
- চার মাসে রেমিট্যান্স ৮৩১ কোটি ডলার, আগের থেকে ২১ শতাংশ বেশি
- জামিনে মুক্ত মামুনুল হক
- জাতিসংঘের বাংলাদেশে শান্তির সংস্কৃতি রেজ্যুলেশনটি গৃহীত
- গ্রামীণফোনের এজিএমে ১২৫ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা
- ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে রেমিট্যান্স গ্রহণ করে গাড়ী জিতল কাপাসিয়ার মুঞ্জিল
- ইসলামী ব্যাংকে বৈদেশিক মুদ্রা জমা বিষয়ক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত
- শনিবার থেকে স্কুল-কলেজ খোলা: শিক্ষা মন্ত্রণালয়
- রাতের আঁধারে লাশ দাফন বিষয়ে সদুত্তর দিতে পারেননি মিল্টন: ডিবি
- ওমরাহ পালনের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়ছেন মির্জা ফখরুল
- দেশের বিভিন্ন স্থানে দেখা মিললো কাঙ্ক্ষিত বৃষ্টির
- "যুদ্ধকে ‘না’ বলার জন্য আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের প্রতি আহ্বান জানিয়েছি"
- ড. মুহাম্মদ ইউনূসসহ ১৪ জনের জামিন
- আওয়ামী লীগ মিলিটারির পকেট থেকে বের হয়নি: প্রধানমন্ত্রী
- শেষ ম্যাচে উইকেট ছাড়াই থেকে আইপিএল মিশন শেষ করলেন মুস্তাফিজ
- ইউক্রেনের পূর্বাঞ্চলে রুশ হামলায় নিহত ৫
- চুয়াডাঙ্গায় ৭০ বিঘা পানের বরজে অগ্নিকাণ্ড
- প্রচন্ড মহাসড়কে চীনে ২৪ জন নিহত
- ইসরায়লের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক ছিন্ন করছে কলম্বিয়া
- এশিয়ার সেরা ৩০০ বিশ্ববিদ্যালয়ের তালিকায় নেই বুয়েট- ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
- তাপমাত্রা ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত কমতে পারে
- মিল্টন সমাদ্দারের বিরুদ্ধে রাতেই তিন মামলা
- জাতীয় ও আন্তর্জাতিকভাবে এনএসইউ'ই সুনাম ধরে রেখেছে
- এবার ঢাবির থেকে এগিয়ে এনএসইউ
- চলমান হিট ওয়েভে স্বস্তি দিবে মিনিস্টার ফ্যান
- ৭ বছরে সবচেয়ে বেশি তাপমাত্রা বেড়েছে মহাখালী ও গুলিস্তানে
- আওয়ামী লীগ মিলিটারির পকেট থেকে বের হয়নি: প্রধানমন্ত্রী
- যেসব জেলায় স্কুল- কলেজ বন্ধ আজ
- রাতের আঁধারে লাশ দাফন বিষয়ে সদুত্তর দিতে পারেননি মিল্টন: ডিবি
- লেভানদোভস্কির গোলে বার্সার জয়
- নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহে বিদ্যুৎ বিভাগের নির্দেশণা
- এশিয়ার সেরা ৩০০ বিশ্ববিদ্যালয়ের তালিকায় নেই বুয়েট- ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
- আজ বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম দিবস
- ট্রেনের রেয়াত-সুবিধা প্রত্যাহার, আজ থেকে কার্যকর
- ডিএসইতে পিই রেশিও কমেছে
- সন্ধ্যায় খালেদা জিয়াকে হাসপাতালে নেওয়া হবে
- আজ রাত থেকে তাপপ্রবাহ প্রশমিত হতে পারে
- মিল্টন সমাদ্দারের বিরুদ্ধে রাতেই তিন মামলা
- দেশের পথে এমভি আবদুল্লাহ
- ড. মুহাম্মদ ইউনূসসহ ১৪ জনের জামিন
- রেকর্ড তাপমাত্রা যশোরে ৪৩.৮
- মে দিবস ও বাংলাদেশের শ্রমিক শ্রেণি
- জি কে শামীমের আইনজীবীকে শাস্তি দিল আদালত
- দ্বাদশ জাতীয় সংসদের দ্বিতীয় অধিবেশন আজ
- ভারতের কাছে বৃষ্টি আইনে ১৯ রানে হারলো বাংলাদেশ
- শেষ ম্যাচে উইকেট ছাড়াই থেকে আইপিএল মিশন শেষ করলেন মুস্তাফিজ
- দেশের বিভিন্ন স্থানে দেখা মিললো কাঙ্ক্ষিত বৃষ্টির